![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মিছিল যে যাবে না সে থাকুক,চলো এগিয়ে যাই । যে সত্য জেনেছি পুড়ে, রক্ত দিয়ে যে মন্ত্র শিখেছি, আজ সে মন্ত্রে সপক্ষে নেবো দীপ্র হাতিয়ার । শ্লোগানে কাপুক বিশ্ব,চলো আমরা এগিয়ে যাই ।
বেশ কিছুদিন ধরেই আমরা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ভ্যাট-বিরোধী আন্দোলন করে যাচ্ছি। সরকার আন্দোলন দমনের জন্য বলপ্রয়োগ থেকে শুরু করে সব ধরনের কূটকৌশলই নিচ্ছে। তার একটা হচ্ছে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভাসিটির ছাত্রদের উপর পুলিশের গুলি।কিন্তু বৃহস্পতিবার এক প্রজ্ঞাপনে এনবিআর বলেছে ভ্যাট শিক্ষার্থীদের দিতে হবে না। এটি দিতে হবে প্রতিষ্ঠানকে। এর মধ্যে অনেক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান জানিয়ে দিয়েছে ভ্যাট দেওয়া তাদের দায়িত্ব না। অর্থটা এমন দুধ দেবে খামারি,গরু ছাগল না।তাহলে সরকার কি চাচ্ছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আরো কমার্শিয়াল হোক! কোনো শিক্ষা বা গবেষণা এখানে না হোক! একটা বিষয় সবাই জানেন কি না জানি না, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে বাংলাদেশ মঞ্জুরি কমিশন গবেষণা বা শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য সহযোগিতা করে না। এনবিআরের এই ঘোষণা সরকারের শঠতার একটি অংশ। উদ্দেশ্য আমাদের শিক্ষার্থীদের আন্দোলন থেকে সরিয়ে আনা, দোটানার মধ্যে ফেলে দেওয়া। আর আমরা আন্দোলনরত শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমে গেলে আমাদের ওপরে আক্রমণ চালানো। সেটাই কিন্তু হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে আমাদের শিক্ষার্থীদের ওপর জয় বাংলা স্লোগানে হামলা হয়েছে।আর তো পুলিশি অ্যাকশন ছিলই। তবে আশার কথা এত কিছুর পরও আমরা শিক্ষার্থীরা আমাদের নৈতিক দাবি থেকে সরে আসেনি। আন্দোলন আমরা করে যাচ্ছি। ধর্মঘট ডেকেছি। এ ধর্মঘট নৈতিকতা প্রতিষ্ঠার ধর্মঘট, ন্যয্যতা প্রতিষ্ঠার ধর্মঘট।
শিক্ষার ওপর ভ্যাট আরোপের সিদ্ধান্তই অনৈতিক। সেটি কে পরিশোধ করল তা বড় ব্যাপার নয়। আজকাল অনেকেই বলে, বাংলাদেশের মতো এত সস্তায় শিক্ষা কোথাও নেই। কথায় কথায় এসব মানুষ ইউরোপ আমেরিকার উদাহরণ টানেন। তাদের যুক্তি ইউরোপ বা আমেরিকায় শিক্ষা গ্রহণ করতে গেলে একজন শিক্ষার্থীকে অনেক টাকা গুনতে হয়। কথাটা আসলে কতটা ঠিক তা জানা দরকার আমাদের। আমারা সবাই জানি : ইউরোপের বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা শিক্ষা গ্রহণ করতে বৃত্তি নিয়ে যাই এবং আমাদের কোনো অর্থ গুনতে হয়না। এটা ঠিক যদি বৃত্তি নিয়ে না যওয়া হয় তাহলে হয়তো ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকা লেগে যায়। কিন্তু সেটা আমরা অইউরোপীয় বলে। ইউরোপের যেকোনো শিক্ষার্থী সে দেশের বা ইইউভুক্ত কোনো দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে গেলে ন্যূনতম অর্থ খরচ করতে হয়। শিক্ষার বাণিজ্যিকীকরণকে জায়েজ করতে যেসব ধনী দেশের উদাহরণ দেয়া হয় আমরা, সেসব দেশ শিক্ষা ও গবেষণা খাতে তুলনামূলকভাবে আমাদের দেশ থেকে অনেক অনেক বেশি খরচ করেন। এটা আমাদের কম বেশি সবারই জানা, ইউরোপ বা আমেরিকায় যেসব শিক্ষার্থী গবেষণার কাজ করেন তাদের সবাইকে হয় বিশ্ববিদ্যালয় বা সরকার থেকে অর্থ দেওয়া হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁদের বসার অফিসসহ আরো অনেক রকম সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়। আর আমাদের দেশে? আমাদের দেশে একজন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে এখন মাসে কম টাকা গুনতে হয় না। আর বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা বললে তো প্রশ্নই নেই। উপরের সারির কোনো একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আমাকে সাড়ে তিন মাস/চার মাসে শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি হিসেবেই গুনতে হয় প্রায় ৬০-৭০ হাজার টাকা। এ ছাড়া নিজের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার খরচ তো আছেই। অনেকেই ভাবেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে যাঁরা পড়তে আসেন তাঁরা বেশির ভাগই ধনাঢ্য পরিবারের। এই ধারণা যাঁরা করেন তাঁরা নিতান্তই অবিবেচক। প্রায় সব ধনাঢ্য পরিবারের সন্তানরা ‘এ’ লেভেল ‘ও’ লেভেল পাস করার পর ইউরোপ আমেরিকা চলে যান উচ্চ শিক্ষার্থে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসা বেশির ভাগ শিক্ষার্থী আসেন মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে আমার মত। আমার প্রথম লক্ষ্য ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হব কম্পিউটার সায়েন্স এ্যান্ড ইঞ্জিয়ারিংয়ে।পছন্দমতো বিষয় না পেয়ে আমি ভর্তি হয় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ায় আমার বাবাকে জমি বিক্রি করতে হয়ছে টিউশন ফির জন্য। এর ওপর নতুন করে ভ্যাট বসানোতে তাঁর অবস্থা হয়েছে ‘ছেড়ে দে মা কেদে বাঁচি’ প্রবাদের মতো।কারণ ১২ টা সেমিস্টার শেষে আমার বাবাকে একটা অতিরিক্ত সেমিস্টার সমতুল্য টাকা খরচ করতে হবে। অর্থাৎ তাঁর ছেলেকে পড়াশোনা না করালেই বাঁচতেন। কিন্তু কী করা! একমাত্র ছেলেকে শিক্ষিত করতেই হবে যে তার। যদি আমার অঢেল টাকা হত, তাহলে আমাকে এক রুমে কয়েকজনের সাথে থাকতে হতো না। মেসে রান্না না হলে না খেয়ে থাকতে হতনা।বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার খরচ বেশি নেয়, তাই তারা ভ্যাট আরোপ করেছে। এটি হাস্যকর কথা!
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসাবে আমাদের এই ভ্যাটবিরোধী আন্দোলনকে শুধু আমাদের নিজেদের আন্দোলন হিসেবে দেখলে ভুল হবে। এটা ঠিক আমরা শিক্ষার্থীরা আমাদের নিজেদের অধিকার এবং স্বার্থের জন্য আন্দোলন করছি। আমরা সবাই তা করে থাকি। আন্দোলনরত শিক্ষার্থী হিসাবে আমরা অনেককেই সংবিধানের কথা উল্লেখ করছি, প্লাকার্ডে, স্লোগানে তা লিখেছি, শিক্ষা আমাদের মৌলিক অধিকার। সংবিধানে এ অধিকারের কথা বলা আছে।রাষ্ট্র যে আইন দিয়ে আমাদের শাসন করার কথা বলছে সেই আইন লঙ্ঘন করছে।’ শুধু লঙ্ঘন নয়, রাষ্ট্র তো আমাদের শিক্ষার দায়িত্ব নিচ্ছেই না বরং আমাদের থেকে মুনাফা নেয়ার চেষ্ঠা করছে। শিক্ষাকে পণ্য করার এ প্রক্রিয়া অনেক আগ থেকেই শুরু হয়েছে এ দেশে।প্রথম এইটা প্রয়াত সাইফুর রহমান তুলে ধরেন পরে ২০০৭ সালে এইটা জনসম্মুখে আসে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নৈশকালীন কোর্সের নামে মুনাফা করার শিক্ষা চালু করা হয়। নৈশকালীন এই বাণিজ্যের বিরুদ্ধে তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদ করেছিল।কিন্তু শেষপর্যন্ত হার মানতে হয়েছে। এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ প্রত্যেকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে লাখ লাখ টাকা আদায় করে নৈশকালীন শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষাকে পণ্য করার ভ্রুণটা ওখান থেকেই তৈরি হয়েছিল। আমরা সেটা রোধ করতে পারিনি। এখন শিক্ষার ওপর ভ্যাট আরোপ করে শিক্ষাকে ধ্বংস করার ষোলোকলা পূর্ণ করা চেষ্ঠা হচ্ছে।
শুধু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসাবে আমরা নয় বরং আমাদের অভিভাবক, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, অভিভাবক নন এমন, শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট সবাইকেই দাঁড়াতে হবে শিক্ষা ধ্বংস করার এই প্রক্রিয়াকে রুখতে।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থী হিসাবে আমরা আসলে লড়ছি নৈতিকতার প্রশ্নে। আমাদের আন্দোলন অন্যায়ের বিরুদ্ধে। ন্যায় প্রতিষ্ঠার পক্ষে। ন্যায় প্রতিষ্ঠার এ লড়াইয়ে আপনারা যদি না থাকেন, তাহলে আপনারা অন্যায়কে সমর্থন করলেন, অন্যায়ের পক্ষে থাকলেন। আন্দোলনরত শিক্ষার্থী হিসাবে আমরা রাষ্ট্রের একটা অন্যায্য কর্মকে চ্যলেঞ্জ করলাম। এতে যদি এ যাত্রায় আমরা পরাজিত হয় রাষ্ট্র আরো স্বেচ্ছাচারী হয়ে উঠবে। এর মাশুল শুধু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসাবে শুধু আমি না এবং আমার অভিভাবকই নন, সবাইকেই গুনতে হবে।আসুন পাবলিক প্রাইভেট ভুলে আমরা সবাই এক কাতারে দাঁড়িয়ে শিক্ষার বাণিজ্য করণ রুখে দেই ।
২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভ্যাট না দেয়াই কি বাণিজ্য করণ বন্ধ? ১০ লাখ টাকা ফি কেন দিচ্ছে মানুষ?
৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:১৮
হাসান মাহামুদ সাগর বলেছেন: জ্বী চাঁদগাজি আপনি ঠিক বলছেন ।
৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৪
রাফা বলেছেন: সারা পৃথিবিতে যখন শিক্ষাকে সবার অধিকার হিসেবে বিবেচনা করে ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে,সেখানে আমরা কেনো যে পিছন দিকে হাটতে চাইছি বোধগম্য নয়।
শিক্ষার বানিজ্যিকি করণ রুখতেই হবে।শিক্ষা সবার অধিকার বর্তমান বিশ্বে।এগিয়ে যেতে হলে সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতেই হবে।
বর্তমান সরকারের মাননিয় প্রধামন্ত্রীকেই এগিয়ে আসতে হবে এর সমাধানে।আপনাকে আজ প্রমাণ করতে হবে আপনি সত্যিকার অর্থেই একটি শিক্ষিত জাতি চান।কথায় কথায় বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার কথা না বলে কাজের মাধ্যমে এর প্রমাণ দিন।
অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের জন্য শিক্ষিত জাতির কোন বিকল্প নেই।
ধন্যবাদ,লেখককে তার এই পোষ্টের জন্য
৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৯
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: ভগ্য খারাপ যে ভুল করে বাংলাদেশে............
৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৯
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: প্রতিবাদ হওয়া উচিৎ বিশ্ববিদ্যালয় প্রসাশনের বিরুদ্ধে, যারা এতদিন ধরে অযৌক্তিকভাবে ১০-১২ লাখ টাকা ফি নিচ্ছে!
তা না করে, সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনটা আসলে রুপ নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের আরও মুনাফা পথ তৈরীতে!
শিক্ষার্থীদের লাভের লাভ কিছুই হবে না, মধ্যে দিয়ে প্রাইভেট বিশ্বঃ গুলো ভ্যাটের হাত থেকে বেঁচে যাবে!
৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫২
হাসান মাহামুদ সাগর বলেছেন: জনাব মাঘের নীল আকাশ আপনার কথাটা যুক্তিযুক্ত, কিন্তু ভার্সিটি ভেদে সুযোগ সুবিধা পড়ার স্ট্যান্ডার্ডের উপর টিউশন ফি ঠিক আলাদা হয় ।এইটও সরকারকে ঠিক করে দিতে হবে ।
৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৮
মুহসীন৮৬ বলেছেন: সহমত জানাই। NO VAT ON EDUCATION. আশা করি আন্দোলনকারীরা সঠিক উপায়ে তাদের ন্যায্য অধিকার আদায় করে নিতে পারবে।
৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৪
অেসন বলেছেন: শিক্ষা নিয়ে যারা বাণিজ্য করছে, সেই বিশ্ববিদ্যালয় প্রসাশনের বিরুদ্ধে আপনাদের প্রতিবাদ কই ?
English Medium school এ গত কয়েক বছর যাবত vat নেওয়া হছে। সেটা কি শিক্ষা না?
নাকি তারা রাস্তা অবরোধ করে না বলে তাদের পক্ষে নৈতিকতার প্রশ্ন থাকে না।
তারপরও সহমত জানাই NO VAT ON EDUCATION.
১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪০
রামন বলেছেন: ভ্যাটের প্রসার বহুমুখী। ভ্যাট আদান প্রদানে নাগরিক মাত্রই সবাই অংশগ্রহণ করে৷কাগজে কলমে ভ্যাট থাকে, মুদ্রণ খরচে ভ্যাট নেয়া হয়,বই পুস্তকেও ভ্যাট সংযোজিত করে দাম নির্ধারণ করা হয়৷যারা বলে শিক্ষায় ভ্যাট নাই তারা বোকার স্বর্গে বাস করে৷
ইউরোপে যারা বিশ্ববিদ্যালয় বা উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করে তাদের সবাইকে টিউশন ফি দিতে হয়৷ ইইউ জোট ভুক্ত দেশের ছাত্রদের বেলায় একই নিয়ম। ব্যতিক্রম হিসেবে ওভারসিস ছাত্রদের যেখানে বত্সরে টিউশন ফি বাবদ ১৫ লক্ষ টাকা লাগে সেই স্থানে ইইউ ছাত্রদের কাছ থেকে নেয়া হয় ১১ লক্ষ টাকা। ইউরোপে ছাত্রদের যে সুযোগ সুবিধা দেয়া হয় তা সে দেশের জনগনের দেয়া ভ্যাট ও করের টাকায়। আমাদের দেশে হাতে গোনা কিছু লোক কর দেয়৷বেশির ভাগ জনগণ কিভাবে কর ফাকি দেয়া যায় সেই ধান্দায় ব্যস্ত। বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলো লক্ষ লক্ষ টাকা ফি নিয়ে ভ্যাট / কর ফাকি দিচ্ছে সে দিকে ছাত্রদের ভ্রুক্ষেপ নেই, আজ ১শত টাকা ভ্যাট দিতে হবে বলে রাস্তায় নেমে শহর অচল করে দিচ্ছে। যখন এই সময় সোনার চাদ ছেলেরা নাম মাত্র সার্টিফিকেট নিয়ে দেশের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসবে তখন দেশে কোন পথে যাবে সেটা সহজেই অনুমেয়।
১১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২১
নরহরি ঘোটক বলেছেন: শিক্ষা খাতে ভ্যাট নির্ধারণ করাটা কতখানি যুক্তিযুক্ত তা আমার মত মুর্খএর মাথায় ঢুকে না। অচিরেই ভ্যাট প্রত্যাহার এর দাবি জানাচ্ছি।
১২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪১
ধ্রুব নয়ন চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশে ১৬ কোটি নাগরিকের ৩২ কোটি হাত। অর্থাৎ- আমাদের ৩২ কোটি সম্পদ। এই সম্পদকে কাজে লাগানোর একমাত্র উপাই শিক্ষা। শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। তাই শুধু ভ্যাট নয় শিক্ষার সকল উপকরণ বিনামুল্যে রাষ্ট্রকেই বহন করতে হবে।
১৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩৮
হাসান মাহামুদ সাগর বলেছেন: ধন্যবাদ ধ্রুব নয়ন চৌধুরী আপনার কথাটা ঠিক এবং যুক্তিযুক্ত
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৫৯
স্বপ্নবাজ তরী বলেছেন: আসুন আমরা ভেদাভেদ ভুলেসবাই এক কাতারে দাঁড়িয়ে শিক্ষার বাণিজ্য করণ রুখে দেই ,সমস্বরে বলি No Vat On Education। এখন এটাই জরুরী