![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মিছিল যে যাবে না সে থাকুক,চলো এগিয়ে যাই । যে সত্য জেনেছি পুড়ে, রক্ত দিয়ে যে মন্ত্র শিখেছি, আজ সে মন্ত্রে সপক্ষে নেবো দীপ্র হাতিয়ার । শ্লোগানে কাপুক বিশ্ব,চলো আমরা এগিয়ে যাই ।
বাংলাদেশে আছে এখন ব্যতিক্রম গণতন্ত্র। যেখানে শুধু একটি সুরেই কথা বলা যাবে। সংসদের ভেতরে ও বাইরে বিরোধী দলের কোন আওয়াজ নেই। গণতান্ত্রিক পরিবেশের পূর্বশর্তই হচ্ছে যেখানে নানান মত প্রকাশ করা সম্ভব হবে। কিন্তু বাংলাদেশ গণতন্ত্রের নতুন সংজ্ঞা তৈরি করেছে যেটা কেউ জানেও না এবং বুঝেও না। আমরা এমন গণতন্ত্রের মধ্যে আছি যেখানে আছে অনেক বুদ্ধিবেশ্যা ।যারা আজ সরকার কে তাদের ভূল না ধরিয়ে দিয়ে অন্যায় কারার উৎসাহ যোগান দিচ্ছে।সৃষ্ট নতুন গণতন্ত্র নিয়ে মার্কিন কংগ্রেস ও ইউরোপীয় পার্লামেন্ট বাংলাদেশের উদ্ভূদ পরিস্থিতি নিয়ে যে উদ্বেগ জানিয়েছে আমাদের দেশের অনেক মানুষই এ সমস্যার মধ্যে রয়েছে।গণতন্ত্র এবং মানবাধিকার নিয়ে সোচ্চার থাকার কথা দেশের মানবাধিকার কমিশনের এবং আদালতের। কিন্তু আমরা কতটুকুই বা তাদের থেকে দিকনির্দেশনা পাচ্ছি। এসব বিষয় নিয়ে সোচ্চার হওয়ার কথা আমাদের সংসদদের।কারণ সরকারকে তাদের দায়িত্ব মনে করে দেয় সংসদরা। মানুষের সাংবিধানিক মৌলিক অধিকার সুরক্ষা করার দায়িত্ব সংসদদের নেয়া উচিত। সেটা না করে সংসদের অভিজ্ঞ সংসদ সদস্যরা নিজেরাই অন্যদের হুমকি দিচ্ছে কথা বলার জন্য।ক্ষেত্রে বিশেষে গণমাধ্যম আর কতটুকু স্বাধীনতা ভোগ করে? সবার গলা টিপে ধরলে হয়তো কেউ কিছু বলবে না। কিন্তু গলাটিপে নাগরিক অধিকার সুরক্ষা করা যাবে কি ?আবার কিছু আছে পা চাটা মিডিয়া।যারা সরকারের সকল অন্যায়কে সবসময় রসদ জুগিয়ে যায়।গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কি বলা যাবে আর কি বলা যাবে না তা আইনে বলা আছে। এই আইনকানুনগুলোকে স্বেচ্ছাচারীভাবে আরোপ করা হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে তো প্রকাশ্যে বন্ধ করা হয়েছে। শুরুতে বলা হলো নিরাপত্তার কারণে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করা হয়েছে। তখন অধিকাংশ মানুষই ভেবেছিল নিরাপত্তার কারণে সাময়িকভাবে বন্ধ করাই যেতে পারে। কিন্তু এতদিনের জন্য কেন বন্ধ করা হয়েছে তার কোন যৌক্তিকতা নেই। আমাদের সংবিধান অনুযায়ী বাকস্বাধীনতা কখনও কখনও রুদ্ধ করা যায় কোন কোন ক্ষেত্রে শুধুমাত্র আইনের রক্ষাকবচ দিয়ে। আইনি যে বাধাটা দেয়া হবে সেটা অবশ্যই যৌক্তিক হতে হবে। এর বাইরে তো কিছু করা যাবে না। আমাদের দেশে এখন আইন ছাড়া আড়াল থেকে হুমকি ধমকি দিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে বাকস্বাধীনতা বন্ধ করা হচ্ছে।দেশটা যেন চীনের মত হয়ে গেছে ।আমি চাই আমার মতামত সবার সামনে বলতে । আমি চাই আমার জীবনের নিরাপত্তা ,ভালভাবে বেঁচে থাকার অধিকার ।
২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৬
ফারুক১ বলেছেন: বাকশাল ও গণতন্ত্র একসাথে চলে না। পিতার স্বপ্ন পিতার মতই বাস্তবায়ন করতে হবে। অন্য কোন ফর্মুলায় হলে হবেনা। পদ্মা সেতু, থ্রি-জি এসব হত না যদি পিতা স্বপ্ন না দেখত। স্বপ্নের বাইরে যদি গণতন্ত্র পইড়া যায় তাতে আর কী করার?
অন্য কিছু চাইলে বইলা বসতে পারে- নতুন স্বপ্ন দেখতে হলে নতুন মুক্তিযুদ্ধ তৈরি কইরা নাও।
৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার মতে গণতন্ত্রটা কি রকম?
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৮
হাসান মাহামুদ সাগর বলেছেন: প্রতিটি মুক্ত নাগরিককে রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত নেয়ার শহর-রাষ্ট্রের সরকার পরিচালনায় সরাসরি অংশগ্রহণের অধিকার দেয়া।তার মুক্ত মতামত দেয়ার স্বাধীনতা থাকে।যেখানে নাগরিক অধিকার সমুন্নত রাখা হয় ।
৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৫
মারুফ তারেক বলেছেন: ৭১ সালে বঞ্চিতরা মুক্তিযুদ্ধে নেমেছিল, নেমেছিল একটি ন্যায় যুদ্ধে।
তাই আজ সময় গুনছি আজকের বঞ্চিতদের জন্য, সময় গুনছি আরও একটি ন্যায় যুদ্ধের জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৬
দুঃখের ডাকপিয়ন বলেছেন: আমার আপনার বাক স্বাধীনতা দিয়ে কার কি আসে যায় মশাই ?