নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি স্বাধীন বাংলা মা এর ছেলে। মা আমার বাংলায় কথা বলে। কিন্তু মা আমার আদৌ বর্ণমালা জানে না। তাই তো আমরা বাংলা ভাল ভাবে বলতে, লেখতে পারি না।
মুগ্ধ
সাইফুল ইসলাম সাঈফ
দেখে ফুল, সৌন্দর্য আমি মুগ্ধ
অভিভূত হয়ে যাই পেয়ে সুগন্ধ!
প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সহজ সরল পথের
কী যে আরামের ঘুম রাতের!
প্রশংসা করি সব সৃষ্টির স্রষ্টার
সুখ কিন্তু পাই আমরা বারবার!
আমরা ভোগ করি কর্মের ফল
অহংকারী শক্তি দেখায় যে প্রবল!
নাই থেকেই উৎপন্ন সব ফসল
যা খেয়ে প্রতিটি জীবের বল্।
আমি তো ছিলাম না, আছি...
কিভাবে আমরা কতদিন বাঁচি, চলছি?
আমি কল্পনা করে অক্ষম রূপায়ন
ভালো-মন্দ দেখি রোজ স্বপন।
আমি ভ্রমন করেছি ভাবনায় মহাকাশ
অদভুত সমুদ্র, সূর্য, চন্দ্র, বাতাস।
আনন্দময় মুহূর্ত প্রায় প্রত্যেকের পছন্দ
খারাপ কাজে তবুও হই অন্ধ!
প্রতিটি বিশ্বাসে বিয়ের নিয়ম আছে
তবে মানুষ নগ্ন কেন নাচছে!
সকল ঘটনায় পাই না শান্তি
নিশ্চয়ই মিলে হৃদয়ে খুব প্রশান্তি।
অর্থের বিলাসিতা সবাই পায় না
সৎ কাজের জন্য স্বর্গ পাওনা।
উত্তরা, ঢাকা।
১২.০৭.২০২৩
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই জুলাই, ২০২৩ দুপুর ২:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: বনানী যাবো বাসের জন্য মগবাজার মোড়ে আমি সহ আরও অনেকে দাঁড়িয়ে আছি। অনেকক্ষন পরে একটা বাস এলো- সবাই ধাক্কা-ধাক্কি শুরু করে দিল বাসে উঠার জন্য। আমি ধাক্কা-ধাক্কি পারি না তাই চুপ করে দাঁড়িয়ে রইলাম। মনে মনে নিজেকে বললাম- 'দেরী হোক, যায়নি সময়।'
যারা বাসে উঠার জন্য ধাক্কা-ধাক্কি করছিল কিন্তু ভিড়ের জন্য বাসে উঠতে পাড়েনি, তাদের মধ্যে দুইজন দেখলাম- একটা লোককে ধরে মারছে। যাকে মারছে সে গ্রামের লোক শহরে নতুন এসেছে দেখেই বুঝা যায়।
গ্রামের লোকটাকে মারার কারন হচ্ছে- বাসে উঠার সময় ওদের প্যান্টের পকেটে হাত লেগেছে। তাদের ধারনা গ্রামের লোকটা পকেটমার। আমি পুরা ব্যাপারটা দাঁড়িয়ে দেখার কারণে বুঝতে পারলাম।
ভিড়ের মধ্যে ধস্তাধস্তি হয়েছে কিন্তু পকেটমারের ঘটনা এটা না। রাজনের কথা আমার মনে পড়ে গেল। আমি লোক দু'টাকে বললাম, এই লোক পকেটমার না। কি শুরু করলেন রমজান মাসে... লোকাল বাসে উঠলে এরকম ধাক্কাধাক্কি হয়'ই। সেই দু'টো লোক মারমুখো ভঙ্গিতে আমার দিকে তেড়ে এলো, বলল- তুই এই পকেটমারের সহযোগী।
এযুগের মানুষ গুলো খুব বেশি নিষ্ঠুর আর মানবতাহীন।