| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাইফুর রহমান.
বেঁচে থাকার মহত্তম উদ্দেশ্যটা খুজে ফিরছি
আগামীকাল ঘোষিত হতে যাচ্ছে একাত্তরের অন্যতম ঘাতক কাদের মোল্লার রায়।একাত্তরের ইসলামী ছাত্রসংঘ কর্তৃক গঠিত আল বদর এর নৃসংশতা সম্পর্কে নতুন করে আর কিছু বলার নেই।স্বাভাবিক রায় হলে সেটা কি হতে যাচ্ছে সে বিষয়টাও এক রকম পরিষ্কার। আবুল কালাম আজাদ ওরফে বাচ্চু রাজাকারের ফাঁসি নিয়ে জামাত কোন অবস্থান নেয় নি কারন বাচ্চু রাজাকার বর্তমান জামাতের সাথে দৃশ্যত যুক্ত ছিল না কিন্তু কাদের মোল্লার বিষয়ে বিচারের রায় আন্দাজ করতে পেরেছে জামাত এবং তাদের অন্যতম কুখ্যাত এই নেতাকে বাঁচাতে মরন কামড় দিতে যাচ্ছে।
আগামীকাল রায় ঘোষনাকে সামনে রেখে হরতাল ডেকেছে জামাত। এবং হয়তো বড় ধরনের সহিংসতারও গোপন প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে। এ পরিস্থিতিতে সরকার যেন জামাতের ফাঁদে পা না দেয়।যুদ্ধাপরাধের অভিযুক্ত দলটি কোনঠাসা অবস্থায় আছে।এ পর্যায়ে দলটি আন্তঃর্জাতিক পরিমন্ডলে নিজেদের নিগৃহীত এবং নির্যাতিত হিসেবে তুলে ধরার প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে দীর্ঘদিন ধরে এবং এ কাজকে আরও কার্যকর করার জন্য নিজেদের কর্মীদের লাশের রাজনীতি করতেও পিছপা হবে না।এ পরিস্থিতে সরকার যেন বুদ্ধিমত্তার সাথে পুলিশ এবং আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ব্যবহার করে।এবং সরকারের দলীয় সংগঠনকে যেন জামাত প্রতিরোধে সরাসরি মাঠে না নামানো হয়। জামাত চাইছে দেশে একটা গৃহযুদ্ধের মত পরিস্থিতি তৈরী করে আর একটা ওয়ান ইলেভেনের মত সরকার ক্ষমতায় আনতে যাতে এই সুযোগে তারা তাদের নেতৃবৃন্দকে নিরাপদে সরিয়ে আনতে পারে।
সরকারের একটু কৌশলী অবস্থানই এখন পারে একাত্তরের খুনীদের প্রাপ্য শাস্তি নিশ্চিত করতে ।একই সাথে প্রত্যেক নাগরিকেরই উচিত এই ট্রাইব্যুনালের পাশে দাড়ানো সেটা যে কোনভাবেই হোক না কেন।যুদ্ধাপরাধের বিচার কোন রাজনৈতিক ইস্যু নয়, আমি শুধু আমার পূর্বপুরুষের হত্যার বিচার চাই।
২|
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৬
সংকেত মাহমুদ বলেছেন: ইসলামের ইতিহাসে খেলাফত কায়েমকারী কাউরে কখনো দেখছেন মিথ্যাচারের চর্চা করতে ??
জামাত-শিবির হল ইসলামের প্রকৃত শত্রু, যারা মুখে খেলাফত কায়েমের কথা কয় আবার মিথ্যাচারের চর্চাও করে ।যেমনঃআদালতে কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে আনিত সকল অভিযোগের ঘটনাস্হল ঢাকার মিরপুর এবং ঢাকার কেরানীগঞ্জে ।অথচ এ প্রসঙ্গে আদালতে কাদের মোল্লার পক্ষের সাক্ষী হাফেজ এ আই এম লোকমান আদালতে মিথ্যা জবানবন্দী দিয়ে বলেছেঃ যুদ্ধকালে আব্দুল কাদের মোল্লা নাকি ঢাকাতেই ছিলেন না। তিনি গ্রামের বাড়ি ফরিদপুরে ছিলেন। হানাদার বাহিনীর সাথে কাদের মোল্লার নাকি কোন সম্পর্কই ছিল না !!!!!!! দৈনিক সংগ্রামও কাদের মোল্লার পক্ষের ঐ সাক্ষীর এই মিথ্যা জবানবন্দীটি রিপোর্ট ফলাও করে নিখছে কাদের মোল্লার পক্ষের সাক্ষী লোকমান যে আদালতে মিথ্যা জবানবন্দী দিয়েছে তার প্রমান দেখা মেলে এই ছবিতে যেখানে কাদের মোল্লার{গোল দাগ চিহ্নিত} সাথে পাক বাহিনী সেনাপতি ঘাতক নিয়াজীর সঙ্গে ৭১ এ ২ লক্ষ মা-বোনের ইজ্জত নষ্ট করসে যে রাজাকার বাহিনী, সেই রাজাকার বাহিনীর লিডার গোলাম আজম গং দের কৃতকর্মের কথা মনে করলেই স্পষ্ট হয়ে যায় জামাত- শিবির একটা ধর্ম বেচে খাওয়া মিথ্যাচারের চর্চা করা একটা দল ।মুখে ইসলাম কায়েমের কথা কয় আবার আদালতে মিথ্যাচারও করে ।
৩|
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৩৭
খুব সাধারন একজন বলেছেন: জামাত শিবির নিপাত যাক,
বঙ্গ জননী মুক্তি পাক।
৪|
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৪৩
এস্কিমো বলেছেন: ক নাগরিকেরই উচিত এই ট্রাইব্যুনালের পাশে দাড়ানো সেটা যে কোনভাবেই হোক না কেন।যুদ্ধাপরাধের বিচার কোন রাজনৈতিক ইস্যু নয়, আমি শুধু আমার পূর্বপুরুষের হত্যার বিচার চাই
- একমত।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১২
সংকেত মাহমুদ বলেছেন: ছাগুদের বিশ্বাস হয় না, ধৃত ব্যাক্তিরা অরিজিনাল আলবদর- রাজাকার ।আরে হারামজাদা ছাগুর দল- ধৃত ব্যাক্তিরা তো শুধু রাজাকার বাহিনীর একজন সাধারন সদস্যই না বরং রাজাকার-আলবদর-দোষর বাহিনীর কেন্দ্রীয় লিডার ।
+



যে নিজামী আলবদরে লিড দিছে, "অস্ত্রের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধর "এই কথা বইলা যে মুজাহিদ গনহত্যাকারী রাজাকারদের নির্দেশ দিছে , যে গোলাম আজম তার কর্মীদের খুনী পাক হানাদার বাহিনীরে সহযোগিতা করার নির্দেশ দিছে , তারা ৭১ এ নিশ্পাপ শিশু । অথচ এরা তো ছিল, গনহত্যাকারী দোষর বাহিনীর কেন্দ্রীয় লিডার ।কেননা ’৭১-এ মুক্তিযুদ্ধকালে রাজাকাররেরা যাদের হত্যা, ধর্ষণ ও নির্যাতন করেছে, তাদের সঙ্গে রাজাকারদের কোনো ব্যক্তিগত বা পারিবারিক শত্রুতা ছিল না। লাখ লাখ মানুষকে ঠান্ডা মাথায় হত্যা করা হয়েছিল দলীয় ও রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নির্দিষ্ট আদর্শিক প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ হয়ে। রাজাকার বাহিনী হত্যাযজ্ঞে মেতে উঠেছিল এই লিডারদের রাজনৈতিক আহ্ববানেই ।
বাংলার স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অধিনস্ত রাজাকারদের অস্ত্র হাতে নিতে মুজাহিদের নির্দেশঃ
১৯৭১ এর গনহত্যাকারী আলবদর বাহিনীকে একশনে উৎসাহিত করতে আলবদরের নেতা নিজামীর প্রচেষ্টার নমুনাঃ