নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
আরিত্রিকার সাথে যখন প্রথম আমার দেখা হলো তখন সে বছর উনিশের একটি মেয়ে। হ্যাংলা পাতলা তবে দোহারা গড়ন, চৌকোনো মুখ, একটু ইন্ট্রোভার্ট গম্ভীর লুক, ছোট কপালে এলোমেলো চুলগুলো মাথার উপরে ক্লিপ দিয়ে সাটা।ওর তীক্ষ ও কিছুটা ভেতরে বসা দুচোখের মাঝে জমে থাকা এক গভীর অভিমান ও হতাশা দৃষ্টি এড়ালোনা আমার। কি এক অপরিসীম জেদ আর ক্রোধের মিশেল ছিলো সেখানে অথবা যাকে ঠিক হয়তোবা ক্রোধ বা জেদ বলা যায়না তবে কেনো যেন তাতে এক নির্মম ক্রুয়েলটির অস্পষ্ট ছায়া দেখতে পেয়েছিলাম আমি।
যে কাউকে দেখলেই প্রথমেই তার চেহারা নিয়ে তার ব্যাক্তিত্বের চুলচেরা হিসেবে বসে যাওয়া এ আমার এক বদভ্যাস।এ নিয়ে আমার হেড অফ দ্যা ডিপার্টমেন্টের কাছে ছাত্রজীবনে কম কথা শুনতে হয়নি আমাকে। কোনো রকম কেইস হিস্ট্রি ছাড়া, রোগীকে পর্যবেক্ষন,পর্যালোচনা ছাড়াই প্রথম দর্শনেই তার চেহারা দেখেই তার ব্যাক্তিত্ব বা তার সমস্যা নিয়ে মোটামুটি ৮০% নিশ্চিৎ হয়ে যাওয়া মূলত বাজে অভ্যাস ছাড়া আসলে কিছুই নয়। তবুও সেটাই আমি সচরাচর করে থাকি।
সে যাইহোক, ৪০১ নং কেবিনের দরজা ঠেলে ভেতরে ঢুকতেই চোখ তুলে তাকালো আমার দিকে আরিত্রিকা।সাথে সাথেই ফের মুখ ঘুরিয়ে নিলো জানালায়।খুব গম্ভীর মুখে বসে ছিলো সে। সন্ধ্যা নামছে তখন বাইরে । জানালার ধারে একটা চেয়ারে একটু পাশ ফিরে বসেছিলো ও। দুহাত অগোছালে কোলের উপর রাখা। খুব উদাস দৃষ্টিতে দূরে কোথাও আবদ্ধ ছিলো তার দৃষ্টি। । আমি ওর সামনে গিয়ে দাঁড়ালাম। ও তখনও বাইরে তাকিয়ে। অনেকটা শিশুসুলভ দুষ্টুমীতে বাচ্চারা যেমন একটা হাসি লুকিয়ে অন্যদিকে ফিরে থাকে। অদ্ভুতভাবে ওর ঠোঁটে ঝুলে ছিলো ঠিক সেরকমই এক আহলাদী কৌতুক। আমি আবারও চেহারা দেখেই পোস্টমর্টেম করে ফেলার মত আমার বাজে অভ্যাসজনিত কারণে খেয়াল করে ফেল্লাম ওর পুরো মুখের নাক, চোখ, কপাল আর ঠোঁটের বিচারে সব সৌন্দর্য্যটুকুই বিধাতা ঢেলে দিয়েছেন ওর ঠোঁটে। ওর সেই বাঁকানো অঁধরের খুব অজানা অদ্ভুত হাসিটুকু আমার মনে গেঁথে গেলো চিরদিনের জন্য।
চেয়ার টেনে বসলাম ওর সামনে .....
আমিঃ আরিত্রিকা কেমন আছো?
চকিতে ওর মুখ থেকে হাসি সরে গেলো। দুচোখ জ্বলে উঠলো ক্ষুব্ধ বাঘিনীর মত। ক্রোধে হিস হিস করে উঠলো আরিত্রিকা ......
আমি অনন্যা। অনন্যা রাহমান। ডোন্ট কল মি আরিত্রিকা। নেভার এভার... নে.....ভা.....র......... নে....ভা....র...........চিৎকার করে উঠলো ও। এক ঝটকায় উঠে দাঁড়ালো চেয়ার ছেড়ে। বুঝি এখুনি ঝাঁপিয়ে পড়বে সে আমার উপর.......
আমিঃ ওপস স্যরি অনন্যা রাহমান। ভুল হয়ে গেছে। আই এ্যাম এক্সট্রিমলি স্যরি ডিয়ার। প্লিজ ডোন্ট মাইন্ড। আর কখনও এমন ভুল হবেনা। প্লিজ সিট ডাউন। আই এ্যাম স্যরি। ফরগিভ মি প্লিজ!
আরিত্রিকার দুচোখে তখনও জ্বলছিলো আগুন। ধপ করে চেয়ারের উপর বসে পড়লো সে। জোরে জোরে নিশ্বাস পড়ছে ওর। নাকের পাটা ফুলে উঠেছে রাগে, ক্রোধে ও হতাশায় । এরপর ঝর ঝর করে কেঁদে ফেললো সে। আমি ওর কাঁধে হাত রাখলাম। দুজন নার্স এ মুহুর্তে দরজা ঠেলে ভেতরে ঢুকলো। একজনের হাতে ইনজেকশন সিরিন্জ। আরিত্রিকা চিৎকার করে উঠলো.....
আরিত্রিকাঃ না না ইনজেকশন দেবেন না প্লিজ!! প্লিজ় বিলিভ মি।আই এ্যাম ১০০% ওকে। আমি অনন্যা। আমি অনন্যা রাহমান। আমার বয়স ৩১, আমি মঞ্চে অভিনয় করি। টিভিতে নিয়মিত । সবাই জানে, সবাই চেনে আমাকে। প্লিজ ইনজেকশন দিয়ে আমাকে ঘুম পাড়িয়ে দেবেন না। লিসেন টু মি প্লিজ়! বিলিভ মি। আমার হাসব্যান্ড নিলয় রাহমান। প্লিজ় কল হিম। সে আপনাদেরকে সব বলবে।অনলি হি লাভস মি অর নোবডি এলস। নোবডি লাভস মি, নোবডি বিলিভস মি। অনুনয় ফুটে উঠলো ওর দুচোখে। চিৎকার করে কাঁদতে থাকে আরিত্রিকা।
প্লিজ, প্লিজ, প্লিজ.....নোবডি লাভস মি। এক্সসেপ্ট হি। আর কেউ আমাকে দেখতে পারেনা । তারা সবাই আমার বিরুদ্ধে ষড়.........
ততক্ষনে আরিত্রিকাকে পুশ করা হয়েছে। নার্স দুজন ওকে বেডে শুইয়ে দিচ্ছে । কড়াডোজের স্লিপামের তীব্র কার্যকরী প্রভাবে শিথিল হয়ে আসছে তার কন্ঠের দৃঢ়তা। ঢলে পড়লো আরিত্রিকা গভীর নিদ্রার কোলে। সেদিকে তাকিয়ে কেনো যেন বুকের ভেতরটা হঠাৎ মুচড়ে ওঠে আমার। জানিনা কখন নিজের অজান্তে চোখ ভরে উঠেছে জলে। চশমাটা খুলে সকলের অলখে চোখ দুটো মুছে বেরিয়ে এলাম দরজা ঠেলে।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমিঃ গুড মরনিং, অনন্যা রাহমান।।কেমন আছেন আজ?
আরিত্রিকাঃ ভালো আছি। খুব ভালো আছি।
ওর চোখে মুখে ঝলমল জ্বলে উঠলো আনন্দ। দৌড়ে এসে হাত ধরে আমাকে টেনে নিয়ে বসালো চেয়ারে। হাসপাতালের সাদা গাউনে এই ভোর সকালে ওকে দেখাচ্ছে একটি সদ্যফোটা শুভ্র ফুল বা ইনোসেন্ট এ্যান্জেলের মত।খানিক থমকালাম আমি। হাতের প্যাড বের করে বললাম।
আমিঃ আজ আপনার ইন্টারভিউ নিতে এসেছি জানেন তো?
আরিত্রিকাঃ হ্যাঁ হ্যাঁ জানি। খুব জানি। বলুন কি জানতে চান, বলুন বলুন। উচ্ছলতায় অস্থির হয়ে উঠলো আরিত্রিকা। ওর হাইপার এ্যাকটিভ এ্যাটিচিউডটাও বেশ খেয়াল করছিলাম আমি।
আমিঃ অনন্যা আপনি কবে থেকে মঞ্চে অভিনয় করছেন?
আরিত্রিকাঃ গালে হাত দিয়ে একটু ভেবে নিয়ে বললো, প্রায় বছর বারো। যখন আমি ইউনিভার্সিটিতে ফার্স্ট ইয়ার তখনই নিলয়ের সাথে প্রথম পরিচয় আমার টি এস সিতে একদিন। আর তারপর ( এ মুহুর্তে লজ্জায় রাঙা হয়ে উঠলো ওর মুখ) বলা যায় লাভ এ্যাট ফার্স্ট সাইট। আমরা দুজন প্রেমে পড়লাম। হা হা হা জানেন, নিলয় প্রায়ই সেদিনটার কথা বলে।
প্রহর শেষে আলোয় রাঙ্গা সেদিন চৈত্র মাস
তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ!
জানেন নিলয় যা কাব্যিক না!!! ওর আবৃতিতে মুগ্ধ হয়েই তো ওর প্রেমে পড়লাম আমি।ওর দরাজ গলার মুক্তকন্ঠের আবৃত্তি শোনেননি তো, শুনলেই বুঝবেন। খিলখিল হাসিতে ভেঙ্গে পড়ে আরিত্রিকা।
আমিঃ নিলয়কে অনেক ভালোবাসেন তাইনা?
আরিত্রিকার চোখ বিস্ময়ে গোলাকার হয়ে যায়!
আরিত্রিকাঃ বাসি মানে!!!! জীবনের যে কোনো কিছুর বিনিময়ে ওকে চাই আমি। দেখেন না আমার বাবা মা, আত্মীয় স্বজন বন্ধু বান্ধব কেউ মানতেই চায়না আমি যে ওকে নিজের পছন্দে ভালোবেসে বিয়ে করেছি। সব সময় তারা লেগেই আছে আমার পিছে। আমাকে ঘরে আটকে রাখে জানেন? বলে আমাকে নাকি ওর কাছে যেতে দেবেনা। বিমর্ষ হয়ে পড়ে হঠাৎ আরিত্রিকা। আমি তাড়াতাড়ি ওর কথার মোড় ঘুরিয়ে জিজ্ঞাসা করি।
আমিঃ আচ্ছা আপনার জন্মদিন কবে?
আরিত্রিকাঃ ৭ই অগাস্ট!
আমিঃ ওওও দ্যাট মিনস ইউ আর লিও! আর তাইতো আপনি এত দৃঢ়চেতা, সৃজনশীল,কল্পনাপ্রবন আর সফল।
খুব খুশীতে উচ্ছল হয়ে ওঠে আরিত্রিকা।মুখে ফুটে ওঠে ফের সেই রক্তিমাভা আর ঠোঁটের কোনায় সেই শিশুসুলভ আহলাদী সৌন্দর্য্যটুকু। আর এই ফাঁকে আমি মিলিয়ে নেই কয়েকমাস আগে সিনে ম্যাগাজিনে দেওয়া অনন্যা রাহমানের সাক্ষাৎকারটির সাথে আরিত্রিকার দেওয়া সাক্ষাৎকারের হুবুহু মিলগুলি।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
রাত ২টা বেজে ৪৫ মিনিট। আমার বেডরুমের এক কোনে রিডিং ল্যাম্পের আলোয় পড়ছি আরিত্রিকার ডায়েরী।যতই পড়ছি ততই অবাক হচ্ছি! মানুষের জীবন, মানব মনের বৈচিত্রতা, জটিলতা, রাসায়নিক ক্রিয়াকান্ডগুলোর হের ফের সত্যিই আশ্চর্য্যজনক! সিনেমার ঘটনাগুলোকেও বুঝি হার মানায় সেসব।
আরিত্রিকার ডায়েরীর বিশেষ কিছু অংশ-
৩.১১.২০১২
আজ আমার চরম চরম চরম আনন্দের একটা দিন! আমি বিশ্বাসই করতে পারছিনা! আমার প্রিয় মঞ্চ, টিভি ব্যাক্তিত্ব অনন্যা রাহমান আজ আমাদের পাশের ফ্লাটে বাসাটায় উঠলো! উফ দম বন্ধ হয়ে আসছিলো আমার।
এতদিন যাকে টিভি নাটকে চারকোনা বাক্সটার মাঝে দেখেছি। যার সাজ, চোখের আঁকা কাজল, হাঁটা, চলা, কথা বলার স্টাইলে বলতে গেলে পাগল আমি, যার হাত দুটোর কোমলতা, ভঙ্গিমা, ম্যুভমেন্ট দেখে আমি সারাজীবন কাটিয়ে দিতে পারি, সেই অনন্যা রাহমান তাকে আমি রোজ রোজ দেখতে পাবো আমার চোখের সামনেই। উফ ভাবতেই আমি পাগল হয়ে যাচ্ছি। ওহ গড! ইউ আর সো সুইট!! থ্যাংক ইউ গড ! থ্যাংকস আ লট!
১১.১১.১২
আজ কি যে এক আশ্চর্য্য ঘটনা ঘটলো!! কিভাবে তা ভাষায় প্রকাশ করবো জানিনা। আমি কলেজ যাবার জন্য তড়িঘড়ি সিড়ি ভেঙ্গে নামছি নীচে হঠাৎ আমার মুখোমুখি অনন্যা রাহমান। সাথে তার হাসব্যান্ড। এত হাসিখুশি প্রানবন্ত একটা কাপল আমি আমার জীবনে আর কখনও দেখিনি। উফ কি যে সুন্দর লাগছিলো উনাকে!! টিভিতে, নাটকেও কখনও তাকে এত্ত এত্ত সুন্দর লাগেনি কক্ষনও! আঁকাশী রঙটা আমার মোটেও পছন্দ নয়। তবুও উনাকে আজ আঁকাশী শাড়ি্তে দেখবার পর মনে হচ্ছে ঐ রঙটাই আমার সবচাইতে প্রিয়। এমন আঁকাশী রঙ শাড়ি আর কমলা ব্লাউজে আমি নিশ্চিৎ আর যে কাউকেই একটা জ্যান্ত পেত্নীর মত লাগতো। কিন্তু শুধু উনি পরেছেন বলেই তাকে দেখাচ্ছিলো যেন রুপকথার রাজকন্যা। নাহ আজ থেকে আমি আমার সব জামা কাপড় শুধু আঁকাশী রঙই চুজ করবো। ওহ বলতে ভুলেই গেলাম উনি আমাকে দেখেই কি মিষ্টি করে যে হাসলেন!!! সাথে সাথে তার পেছন থেকে আবার উঁকি দিলো তার হাসব্যান্ডটাও! আমি তো লজ্জায় শেষ! কত ইচ্ছে ছিলো তাকে বলবো যে আমি তার একজন বিশাল বিশাল বিশাল ফ্যান!!! কিন্তু শেষে লজ্জায় আর তা বলাই হলোনা।
১.১২.১২
ও মাই গড! আজ সকালে কার মুখ দেখে যে উঠেছিলাম আমি!!! কলেজ থেকে বাড়ি ফিরেই দেখি অনন্যা রাহমান আমাদের বাসার ড্রইং রুমে। মার সাথে কথা বলছে। আমি তো পুরোই থ! এ দেখি মেঘ না চাইতেই জল! মার অফিস আজ ছুটি ছিলো।আমাকে ঢুকতে দেখে মা কাছে ডাকলেন। উনি আমাকে পাশে বসিয়ে বললেন, কি যে মিষ্টি মেয়ে!! জানতে চাইলেন আমি কি পড়ছি। ছি ছি কি লজ্জা !!! আমি তো জবাব দিতেই পারছিলাম না।উনার গা থেকে কি যে মিষ্টি একটা পারফিউমিক এ্যারোমা আসছিলো!! আমি নিশ্চিৎ জানি সেটা তার নিজের গন্ধ!! পৃথিবীর কোনো পারফিউমেই তা হয়না। আমি মনে মনে অবাক হয়ে ভাবি একটা কথা, যদিও জানি যে কেউ সেটা জানলেই ঠিক ঠিক আমাকে বদ্ধ উন্মাদ ভাববে। তবুও আমি জানি সেটাই সত্যি। সত্যিটা হলো,আমার কেনো যেন মনে হয় আমি বড় হয়ে ঠিক তার মত হয়ে যাবো! মানে এখন যেমন আছি তা না। আরও বড় হতে হতে আমার এক আশ্চর্য্য রুপান্তর হবে।একদম পূর্নাঙ্গ তরুণী হবার সাথে সাথে আমি বদলে গিয়ে ঠিক তার মত অনন্যা রাহমান হয়ে যাবো। ঠিক তার মত! কথা বার্তায়, মননে, সৃজনশীলতায়, চলনে বলনে, কাজে কর্মে।সব কিছুতে!!! সব!!! আঁকাশনীল শাড়ি পরবো আমি আর কমলা ব্লাউজ অথবা আজ যে সবুজ হলুদে মোটা পাড়ের তাঁতের শাড়ি পরেছেন উনি। ঠিক তেমনি। আমি ঠিক তার মত হতে চাই। আমার হঠাৎ খুব মন খারাপ লাগছে। কেনো আমি এমন একজন সাদামাটা আমি হলাম! কেনো আমার জীবনে নেই কোনো বৈচিত্র! অনন্যা রাহমান ! চারপাশে ঘিরে চলে তাকে মন্ত্রমুগ্ধ ভক্তের দল!! আর আমি নিজেই কি তার কম ফ্যান!!! কেনো বিধাতা আমাকে অনন্যা রাহমান করে বানালেন না!
২২.১২.১২
আমার কিচ্ছু ভাল্লাগেনা। কেনো যে এত রেগে যাই হুট হাট! সব্বার উপর মেজাজ খারাপ হয়। সেদিন মায়ের সাথে কি বাজে বিহেবটাই না করলাম! আচ্ছা অভিনয় কি খারাপ! তাহলে অনন্যা রাহমানের এত নাম ডাক হলো কিভাবে? এত শত মানুষ যে তাকে চেনে, তাকে এত সন্মান দেয় সেতো তার অভিনয় ব্যাক্তিত্বের জন্যই! নাকি অন্য কিছু! তা না মা এমন ভাব করলেন আমার অভিনয় শেখার শখটা শুনে যে এটা পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য্য মার্কা কোনো বিশাল অপরাধ! ধ্যাৎ আমাকে কেউই বোঝেনা। কোথাও কেউ নেই আমার মনের একটা কথাও শুনবার জন্য। মাঝে মাঝে মনে হয় সুইসাইড করি! তাহলেই ঠিক শিক্ষা হবে সবার! বিশেষ করে মা বুঝবেন আমাকে কষ্ট দেবার মজা।
৭.১.১৩
হা হা হা আজ তো আমি হাসতে হাসতেই শেষ! এটা আমার এক মহা সেক্রেট ! জীবনেও কাউকে বলা হবেনা হয়তোবা ! হা হা হা হা একা একা আজকে লুকিয়ে যে কত্ত হেসেছি! এত মজার একটা ঘটনা অথচ শেয়ার করার কেউ নেই। বিধাতা অনেক দিক থেকেই আমাকে বঞ্চিত করেছেন। আমার যদি একটা ছোট বোন থাকতো।তার সকল চাওয়া পাওয়া আর ইচ্ছেগুলো আমি পূরণ করতাম!!! অথবা একটা বড় বোন যার কাছে আমি মনের অর্গল খুলে দিতে পারতাম! আহা অথবা একটা ভাই ! এই একা একা সব অনুভুতি শেয়ার করার জন্য কেউ নেই আমার !! কেউ না!! কেউ না!!! মাঝে মাঝে চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছে করে আমার!
৯.১.১৩
সে যাইহোক সেদিনের মজার ঘটনাটা আমার ডায়েরীর সাথেই শেয়ার করে ফেলি। অনেক অনেকদিন পর কখনও ডায়েরীর পাতা খুলে ঠিক ঠিক অনুভব করতে পারবো এই মজার মুহূর্তগুলি। হা হা হা ভাবতেই হাসি পাচ্ছে! সেদিন দুপুরে ঘুম ঘুম চোখে ফোন ধরে নিলয় রাহমানের হ্যালো হ্যালো করার মজাটুকু ভুলতেই পারছিনা আমি। হা হা হা হা ! আননৌন কল দেখে নিশ্চয় খুব ভাবনায় পড়েছে সে তারপর!!! হা হা হা !!! এত্ত হাসি হেসেছি আজ!!! মনে পড়ছে স্কুল থেকে ফিরেও এমনি সব নিঝুম দুপুরে ছোট থাকতেও বুয়ার ভাতঘুমের সুযোগে কত যে কান্ড ঘটাতাম একসময়! সেসব এখন সোনালী স্মৃতি! থ্যাংক গড! অন্যদের মত আমার মা বাসায় থাকেনা। নইলে সব কিছুতেই থাকতো তার পই পই বারণ অন্য আর দশটা ছেলেমেয়েদের বাবা মায়ের মত! যাক বাবা, অন্তত আমার একা থাকার দুষ্টুমীর সময়গুলোতে অফিসে থাকেন মা।
সকাল সন্ধ্যা ব্যাংকের জব নিয়েই হিমসিম খান তিনি আর বাবার দেখা পাওয়া তো ভাগ্যের ব্যাপার! দিনরাত টাকার পেছনে ছুটতে ছুটতেই ক্লান্ত তিনি! হা হা হা নিলয় রাহমান, কেমন মজা! কি ভেবেছিলে তুমি আমার কল পেয়ে? নিশ্চয় ভেবেছিলে তোমার কোনো প্রাক্তন প্রেমিকা ! হা হা হা! ভাগ্যিস অনন্যা রাহমান দেশের বাইরে গেছে নইলে এই মজার ঘটনাটুকু ঘটাতে সাহসই পেতাম না আমি। হা হা হা , হা হা হা !!!!!
২৫.১.১৩
রাগে গা জ্বলে যাচ্ছে আমার! মা ঠিকই বলেন নাটুকে মেয়েরা আসলেই নাটুকেই হয়! সবকিছুতে ঢঙ। আজ বিকেলে এমন ঢং করে তিনারা দুজন বারান্দায় বসে চা খাচ্ছিলেন! দেখে যেন মনে হয় উনারা নাটক করছেন! যত সব আদিখ্যেতা! আরে বাবা এত প্রেম তো বাইরে এসে দেখানোর কি আছে রে! তোদের ঘর দুয়ার নেই! যা না ঘরে গিয়ে দুয়ার এটে ঢং দেখা! আমাকে বারান্দার ফুলগাছে পানি দিতে দেখেও দেখিয়ে দেখিয়ে হেসে হেসে গান গেয়ে দুজনের রং ঢং দেখানোর দরকার কি? যত্তসব!
১৩.২.১৩
কাল ভ্যালেনটাইন ডে! আমার ভীষন মন খারাপ! আমার সব বান্ধবীরা কাল সারাদিন কত প্লান করছে! আমার কোনো ভ্যালেনটাইন নেই। আমার খুব কান্না পাচ্ছে! কিন্তু আমার কান্না দেখবার, আমাকে সান্তনা দেবার কেউ নেই।
মরে যেতে ইচ্ছে করছে আমার। আমার কেউ নেই কেনো? কেউ আমাকে ভালোবাসে না । কেউ না । কেউ না । কেউ না।
১৪.২.১৩
উফ!! আজকের এই ভ্যালেনটাইন ডের সকালটা এইভাবে শুরু হবে কে জানতো? উফ! উফ! কি যে ভালো লাগছে! আনন্দে চিৎকার করতে ইচ্ছে হচ্ছে আমার! ভাবতেই পারছিনা আমার ভেতরে এত প্রেম, এত ভালোবাসা, এত কেয়ার কোথায় লুকিয়ে ছিলো! কাল রাত ১২টা বেজে এক মিনিটে আমি আবারও ফোন দিয়েছিলাম নিলয় রাহমানকে! অনেক সাহস করে উইশ করেই ফেলেছি তাকে!!! ইশ যদি না করতাম। ভয়ে যদি কথাই না বলতাম সেদিনের মত তো সারাজীবনের আক্ষেপ থেকে যেত আমার! কখনও জানাই হতনা ভালোবাসা কত সুন্দর! নিলয় তুমি অনেক অনেক ভালো ! অনেক অনেক লক্ষী একটা ভালোবাসার মানুষ তুমি! কত্ত সুন্দর করে এক্সেপ্ট করলে আমার উইশ তুমি! আমি তোমাকে ভালোবাসি নিলয়! তুমি আর কারো নও শুধুই আমার! নোবডি ক্যান টেক ইউ এ্যওয়ে ফ্রম মি!
অনন্যা রাহমান এখন কি একটা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করতে সুইডেন গেছেন। আমি চাইনা সে আর কখনও ফিরে আসুক! হে খোদা তুমি তাকে ফেরার পথে প্লেন ক্রাশ করে মেরে ফেলো! প্লিজ প্লিজ প্লিজ!!!! খোদা আমি জানি এমন চাওয়াটা খুব খারাপ! কিন্তু তুমি তো জানো আমি খারাপ মানুষ না আমি শুধু এই একটা চাওয়াই চাইছি তোমার কাছে। প্লিজ খোদা আমার উপর একটু সদয় হও।
২৮.২.১৩
আমি জানি আমি নিলয়কে কতটা ভালোবাসি আর নিলয় সেও আমাকে ঠিক আমার মতই ভালোবাসে। ইয়ে হি রিয়েলী ফিলস ফর মি। নইলে ভ্যালেনটাইন ডে তে সে আমাকে ওমন একটা লাল টুকটুকে গোলাপ উপহার দিলো কেনো? কেনো সে সিড়িতে আমাকে দেখা মাত্র ওমন সুর করে উইস করলো হ্যাপী ভ্যালেনটাইন ডে? আর তাছাড়া সেদিন সে আমাকে লিটল প্রিন্সেস বলেও ডেকেছিলো। আমি ওর চোখের ভাষা ঠিক ঠিক পড়তে পারি। আই নো ইউ অলসো লাভ মি আ লট নিলয়! আই লাভ ইউ টু নিলয়! মাই সুইট হার্ট। আই লাভ ইউ আ লট!
৯.৩.১৩
আমার সবকিছুই আজকাল অনেক রঙ্গীন লাগে! হা হা হা মানুষ বলে প্রেমে পড়লে নাকি মনে রঙ লাগে! আমার হয়েছে তাই। হা হা হা । আমি খুব গোপনে টাকা জমাচ্ছি। কেনো সেটা কাউকে বলবোনা।কখনও না।
১৪.৪.১৩
আজ খুব ভোরে ওদের বাসায় পারসেল এলো। মানে কাল বিকালেই এসেছিলো কিন্তু সে সময় ওরা বাসায় না থাকায় দারোয়ান আজ ওদের বাসায় পারসেলটা সকালে পৌছে দিয়েছে।নিলয় নিজেই দরজা খুলেছে। আমি আমাদের বাসার ছোট্ট কি হোলটা দিয়ে সব দেখেছি। পারসেলটা পেয়ে ওর মুখটা কি একটু অবাক হয়েছিলো? নাকি ভয়ে আৎকে উঠেছিলো! ধ্যাৎ কিহোলটা একদম ভালোনা । পরিষ্কার কিছুই দেখা যায়না। ধ্যাৎ! কিন্তু সবচাইতে মজা ছিলো যখন বেলের শব্দ পেয়ে নিলয়ের পিছে অনন্যা রাহমানকেও দেখা গেলো! হা হা হা যখন তারা দেখবে পারসেলটা খুলে যে একটা মেরুন লালরঙ পান্জাবী, খুব খুব যত্ন করে কেনা, খুব বেছে বেছে, ওর চেয়ে আর একটাও ভালো ঢাকা শহরে নেই আর শুকনো গোলাপের পাপড়ি আর সেই চিঠি। যে পাপড়িগুলো এক দুঃখিনী রাজকন্যার গোপন ভালোবাসায় তিলে তিলে শুকিয়েছে। যে চিঠিতে সে উজাড় করে দিয়েছে তার সকল ভালোবাসার কথা! আজ অনন্যা নিজেই বুঝে যাবে তার নিলয় আসলে আর তার নেই। সে এখন অন্য অনন্যার! আমি সেই অনন্যা রাহমান!
২০.৫.১৩
হ্যাঁ আমিই অনন্যা! নিলয় আর কারো নয়। শুধুই আমার। ওর জন্য আমি প্রয়োজনে বাড়ি, ঘর আত্মীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধব সব ছাড়তে পারি। আজ নাকি আমার বার্থ ডে। কি আশ্চর্য্য ! খুব ভোরে আমার বাবা নর্থ কোরিয়া থেকে ফোন দিয়ে উইশ করে জানালো! আমি তো অবাক! আমি বললাম, বাবা তুমি কি পাগল হলে! বিজনেস বিজনেস করে করে তোমার মাথা গেছে বাবা। আমার বার্থডে ৭ই আগস্ট! বাবা সেটা শুনে হো হো করে খুব হাসলেন। বললেন আমার উপর খুব রাগ করে আছিস তাইনা মা?আমি ঠাস করে ফোন রেখে দিলাম! ওরা কেনো এমন করে! ওরা কেনো বুঝতে পারছেনা আমার বার্থডে আসলেই ৭ই অগাস্ট।
ফেসবুক খুলে মাথাটা আরও আরও গরম হলো। এত এত নোটিফিকেশন। দুদিনের চেনা। জন্মে যাদের সাথে দেখাও হয়নি চর্মচক্ষুতে তারাও সব হ্যাপী বার্থডে লিখে লিখে ওয়াল ভরে ফেলেছে। রাগে গা জ্বলে গেলো আমার। নিজের উপর বিরক্তও হলাম একটু। কেনো যে এতদিন ঠিকঠাক বার্থডেটা রিচেক করলাম না। যাক যাইহোক এবার আর ভুল হবেনা । আমার বার্থডেটা ঠিক করে পালটে দিয়ে ৭ই অগাস্ট ক্লিক করে ওকে করে দিলাম।
১২ই জুন ২০১৩
আজ পাশের বাসার পেত্নীটার সাথে মহা ঝগড়া হয়ে গেলো আমার। কত্তবড় সাহস! আমাকে বলে ............. ও মাই গড! জীবনে কেউ কোনোদিন আমাকে এমন কথা বলার সাহসই পায়নি আর সে কিনা! সে কিনা বলে আমাকে এতটুকু মেয়ে! সে কিনা অবাক হয়ে বলে আমার নাকি অধঃপাত হয়েছে! সে নাকি আমার বাবা মাকে জানাবে তার হাসব্যান্ডকে আমি ডিস্টার্ব করি! কতবড় কথা! আরে তোর হাসব্যান্ড কিরে ! সে তো আমার ! আমার হাসব্যান্ড নিলয়। তোমাকে আমি আর একটাবারও আমাকে এত খারাপ ভাষায় ট্রিট করার সুযোগ দেবোনা ভূতনী সুন্দরী। আমার পথের কাঁটা আমি সরিয়ে ফেলবো। বাই হুক অর বাই ক্রুক! প্রয়োজনে ভাড়াটে খুনী, গুন্ডা জোগাড় করবো আমি। ইশ আমাদের বাসায় একসময় একটা ঠিকা বুয়া ময়নার মা বলেছিলো তার চেনা জানা কে নাকি আছে যে টাকা দিলেই যে কারো মাথা এনে দিতে পারে। কোথায় যে পাই তাকে! আমি আমার ভালোবাসার জন্য সব পারি। সব করতে পারি আমি। নিলয় জানু ডোন্ট ওয়ারী এ্যাট অল। তোমাকে ঐ পেত্নীর হাত থেকে রক্ষা করবো আমি। নিলয় আই লাভ ইউ মাই জান!
এমন হাজারও কিশোরি মনের কাল্পনিক ভালোবাসা, অক্ষম, অপ্রস্ফুটিত আবেগ, ভালোলাগা, মন্দলাগা, রাগ দ্বেষ, হিংসা ও চাপা চপলতায় ভরা লেখনী। পড়তে পড়তে মাথা ঝিমঝিম করছে আমার। খুব সন্তর্পনে বন্ধ করি ডায়েরীর পাতা। দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে আসে । আহারে হতভাগিনী! আমি কি পারবো ওকে সম্পূর্ন সুস্থ করে তুলতে? পারবো কি আমি ওকে ওর স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে দিতে? নাহ আমাকে পারতেই হবে। পারতেই হবে আমাকে। মাত্র উনিশ বছরের একটি ফুলের মত মেয়েকে এইভাবে হারিয়ে যেতে দেওয়া যায়না। হেরে যেতে দেবোনা আমি ওকে।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমার জীবনপাত্র উচ্ছলিয়া মাধুরী করেছো দান ...............
রাবিন্দ্রিক সুরের রিংটোনটা থামতেই ওপাশ হতে ভেসে আসে, অনন্যা রাহমান স্পিকিং... আমি আরিত্রিকার মনোচিকিৎসক জানতেই রাগে ফুসে ওঠে অনন্যা রাহমান!
জানায় লাস্ট কয়েকটা মাস তার জীবন হেল করে তুলেছে এই বদ্ধ উন্মাদ মেয়েটা।যখন তখন তার স্বামীকে ফোন দিয়ে, তাকে হুমকী দিয়ে, তার জানা অজানা বিভিন্ন মানুষের কাছে তার কুৎসা রটিয়ে, এমনকি ফেসবুকে তার নামে ফেইক আইডি খুলে নিজে সেজে বসেছে যে সে অনন্যা রাহমান। তার বার্থডে, ম্যারিজ এ্যানিভারসারি, তার লাইফ ইভেন্টের হুবুহু কপিক্যাট এই বদ্ধ পাগল মেয়েটা। আরও নানা অভিযোগে তটস্থ করে তোলে সে আমাকে। অনেক কষ্টে শেষ পর্যন্ত তাকে বুঝাতে সক্ষম হই যে, কৈশোরের ভালোলাগা প্রিয় নাট্যব্যাক্তিত্ব ও তার প্রতি তীব্র আকর্ষন ও তার নিজস্ব কিছু গোপন এ্যামবিশান বা ভালোলাগার সফল প্রয়োগ না ঘটায় আর সাথে বাবা মায়ের ব্যাস্ততা, একাকীত্ব ও কল্পনায় ভেসে আরিত্রিকা ভুলেছে আজ নিজেকেই।
শেষ পর্যন্ত চরম মনোবৈকল্য ডুয়েল পারসোনালিটি ও এমনেশিয়ায় পর্যবশিত হয়েছে তার অসুস্থ্যতা। অনেক বলে কয়ে অনন্যাকে বুঝানো গেলো যে, মেয়েটাকে সুস্থ্য করে তুলতে তার এবং বিশেষ করে তার হাসব্যান্ড নিলয় রাহমানের সহযোগীতা একান্ত প্রয়োজন!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
দীর্ঘ সতেরো মাস মেডিকেশন, কাউন্সেলিং, ফিজিও থেরাপী ও পরিবার পরিজন বিশেষ করে অনন্যা রাহমান ও তার হাসব্যান্ড নিলয় রাহমানের সহযোগীতায় আরিত্রিকা আজ মোটামুটি সুস্থ্য।প্রিয় ব্যাক্তিত্বের প্রতি কৈশোরকালীন তীব্র আকর্ষন, নিজ ইচ্ছার প্রতি বাবা মায়ের বাঁধা দান, অব্যার্থতা, অক্ষমতা, হতাশা সব মিলিয়ে আরিত্রকা যে অসুস্থ্যতার শিকার হয়েছিলো আজ সেসব থেকে সে মুক্ত।
আজ বাড়ি ফিরে যাবে আরিত্রিকা। আমার সামনে চেয়ারে মুখ নীচু করে বসে আছে সে। এতগুলো দিন নিবিড় পরিচর্যা ও ওর কাছাকাছি থাকার কারণে কেমন এক অকারণ মায়া জন্মেছে মেয়েটার উপর আমার। বিদায় কালে ওকে বুকে টেনে নিয়ে মাথায় চুমু খেলাম আমি। বললাম, ভালো থেকো আরিত্রিকা।আরিত্রকা তবুও চুপ করে মাথা নীচু করে রইলো। চলে যাবার সময় দেখলাম ওর চোখ ভরে উঠেছে জলে। এ কদিন ওকে যতবার বলতে গেছি অনন্যা রাহমান বা নিলয়ের কথা ও লজ্জায় মাথা নীচু করে থেকেছে। ও আসলে সুস্থ্য হবার পর এটা নিয়ে খুবই লজ্জিত সে আমি বুঝতে পারি। যাক তবুও শেষ পর্যন্ত ওর সঠিক উপলদ্ধির বিকাশ ঘটেছে তাতেই আমি খুশী। চলে গেলো আরিত্রিকা।বিষন্ন এক গোধুলীতে আমাকে অধিকতর বিষন্ন করে দিয়ে। ওর যাত্রাপথের দিকে তাকিয়ে ওর জন্য কেনো যেন মনটা হু হু করে উঠলো আমার তবুও যে কোনো রোগীর রোগমুক্তি একজন চিকিৎসকের জন্য পরম আনন্দের, কথাটা ভেবে নিজেকে সান্তনা দিলাম আমি।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
পরদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গলো সেলফোনে আরিত্রিকার মায়ের কান্নাজড়িত কন্ঠে একটি দুঃসংবাদ পেয়ে "খুব ভোরে আরিত্রিকার রুমে সিলিং ফ্যানের সাথে আরিত্রিকার ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে।"
নেট থেকে পাওয়া আইডেন্টিটি ডিজঅর্ডার বিষয়ক কিছু তথ্যসুত্র-
Click This Link
Click This Link
Click This Link
https://soundcloud.com/thedualpersonality
Click This Link
এই লেখাটা আমার অনেক অনেক অনেক প্রিয় একটা পুচ্চি গল্পকার ভাইয়া অপু তানভীরকে উৎসর্গ করলাম! অনেকদিন আগে তার সাথে কোনো এক কারণে "ডুয়েল পারসোনালিটি" বিষয়ক আলাপ হয়েছিলো, তখন থেকেই আমার মাথায় ঘুরছিলো ডুয়েল পারসোনালিটির ব্যাপারটা।ভাইয়া তুমি অনেক বড় গল্পকার হয়ে ওঠো সেই প্রার্থনা করি।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৫
শায়মা বলেছেন: মুন ভাইয়া!!!
ইয়েস এর জন্য থ্যাংকস !!!
এইবার পড়ো...........
এত বড় লেখা দেখে পালিয়ে যেওনা ..........
আমি কি এত বড় লিখি বলো?
লিখিনা ............
কাজেই এই লেখার তো মানে আছে ..........
এত্ত কষ্ট করে লিখলাম !!!
২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১১
রোকন রাইয়ান বলেছেন: এত বড়, দেইখাই ভয় লগ্তাছে, দেতি শুরু করন যায় কিনা
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৮
শায়মা বলেছেন: এত কষ্ট করে লিখলাম!!
ভয় পেলে চলবে ভাইয়া!!!!
কষ্ট করে পড়ো!
৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৫
মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: রোকন রাইয়ান বলেছেন: এত বড়, দেইখাই ভয় লগ্তাছে, দেতি শুরু করন যায় কিনা
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৯
শায়মা বলেছেন: বুঝলাম এই লেখার সাইজ দেখে কেউ না পড়েই পালাবে!!!
মোমভাইয়া লিখতে কত্ত কষ্ট হলো সেটা দেখলেনা!!!
৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৬
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন:
+++++++++++
সাইটগুলি আগে দেখি দাড়ান।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৫
শায়মা বলেছেন: আরে সাইটগুলো আগে কেনো!!!!!!!!!!!
আগে এত কষ্ট করে লেখাটা পড়তে হয় তারপর সাইট মাইট!!!
৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ১ম ভাললাগা । অপু ভাইয়ার প্রতিও শুভকামনা থাকলো । আর শায়মামনি গড ব্লেস ই উ উইথ আলটিমেট লাভ ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৭
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
থ্যাংকস আ লট!!!
এত বড় দেখে আন্দাজে বান্দাজে কমেন্ট করে দিলে নাকি মন দিয়ে পড়েছো ভাইয়ামনি!!!
৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৮
অপু তানভীর বলেছেন: হে খোদা তুমি তাকে ফেরার পথে প্লেন ক্রাশ করে মেরে ফেলো! প্লিজ প্লিজ প্লিজ!!!!
হাহাহাহাহাহা
আগে মাঝে মাঝে আমি এমন হাস্যকর আবদার করতাম উপরওয়ালার কাছে !!
আমার জন্য লেখাটা !! তোমাকে অনেক গুলো ভালবাসা রইলো আপিমনি !
অনেক গুলো !!
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
শায়মা বলেছেন: হা হা হা পাগলে কিনা বলে আর ছাগলে কিনা খায় আর কি........
অথবা শকুনের দোয়ায় কি গরু মরে..........
বাট আরিত্রিকা আইডেন্টিটি ডিজঅর্ডারে ভুগছিলো আর তাই এমন অন্যায় আবদার ছিলো তার বিধাতার কাছে।
জোর করে সে ঢুকে যাচ্ছিলো অনন্যা রাহমানের ক্যারেক্টারের মাঝে। তাই বাস্তব অনন্যাকে তার সহ্য হচ্ছিলো না।
৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩০
তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: কেমন আছেন আপু!
অনেক বড় পোস্ট, পরে সময় নিয়ে পড়ব
ভাল লাগা জানবেন (প্লাস বাটন কাজ করে না!)
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৯
শায়মা বলেছেন: প্লাস বাটন কাজ করেনা জানি।
সেটা নিয়ে ভাবছিনা।
বাট এত কষ্ট করে লেখা লেখাটা সবাই বড় বড় করছে তাই দুঃখ পাচ্ছি আপুনি!!!!!!!!
৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩১
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ভালো একটা থিম নিয়ে গল্প। বেশ লেগেছে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
আসলেই অনেকেই জানেনা এই সব মেন্টাল ডিজঅর্ডারগুলো কিভাবে বাসা বাঁধে আমাদের মাঝে।
৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩২
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
পড়া শুরু করলাম
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!
১০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: আরিত্রিকা নামটা সুন্দর।
সুস্থ হওয়ার পর, অপরাধবোধটা মনে হয় বেশি ফিল করছিলো সে।
সে সময় তার সাথে একজন থাকার দরকার ছিলো, বাইরে কোথাও ঘুরতে নেওয়াটা ঠিক ছিল।
অপরাধবোধ রোগটা খুব খারাপ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৬
শায়মা বলেছেন: অপরাধবোধ অথবা জিদ অথবা ক্রোধ বা হতাশা..........
জানিনা তো ভাইয়া........
আরিত্রিকা জানে........
১১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সিংহরাশির কন্যার জন্য মিথুনরাশির ছেলে পারফেক্ট ।গল্পটি প্রিয়তে নিয়েছি সো আরও বেশকয়েকবার পড়ব।আপাতত একবার দেখেনিলাম।লেখাটার মধ্যে ভালবাসার ছোঁয়া আছে। এই উপলব্ধি হলো। যে এভাবে দরদ দিয়ে লিখতে পারে তার হৃদয় ভালবাসার ঐশ্বর্যে ভরপুর এটা নিশ্চিৎ করে বলা যায়। আরেকবার শুভকামনা। আরেকবার ভাল থাকার আশীর্বাদ থাকলো শয়মামনি।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
শায়মা বলেছেন: হা হা হা কোন রাশির জন্য কোন রাশি পারফেক্ট সেসব নিয়েই গবেষনা করো নাকি ভাইয়া?
আমি তো ভেবেছিলাম শুধু কাব্য নিয়েই গবেষনা চলে তোমার........
যাইহোক আশীর্বাদের জন্য থ্যাংকস তোমাকে।
১২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আইডেন্টিটি ডিজঅর্ডার সম্পর্কে জানার দরকার আছে ।
খুব ভাল লাগল আপুনি আপনি এই বিষয়কে কেন্দ্র করে গল্প লিখেছেন ।
আরিত্রিকার মত যাতে কারো এই অবস্থা না হয় ।
গল্প টা ভাল লাগল আপুনি । বিষাদ লাগা ভাল ।আরিত্রিকার জন্য মন খারাপ ।
ভাল থাকবেন আপুনি ।
শুভকামনা রইল অনেক ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
এই ডুয়েল পারসোনালিটি ব্যাপারটা খুব নাটুকে লাগলেও আমাদের বাস্তবেই ছড়িয়ে আছে এমন মানুষেরা। তাদের আশেপাশের মানুষজন এমনকি তারা নিজেরাও জানেনা কেনো তাদের আচরণ গত এসব সমস্যায় সামাজিক জীবন ব্যাহত হয়।
সত্যি কথা বলতে ভাইয়া এই গল্পের পুরোটুকুই মিথ্যে নয়। আমি কখনও কোনো গল্পই একদম অকারন অবাস্তবতার ভিত্তিতে লিখিনি। কিছু না কিছু কারণ ছিলো সেখানে আর সেসব উপলব্ধ অনুভুতি গুলি ধরে রাখার জন্যই লিখেছিলাম কোনো না কোনো কিছুমিছু আমার অং বং লেখা।
বাস্তবের আরিত্রিকারা হয়তো জানতেও পায়না কখন মনের অজান্তে কোনো প্রিয় ব্যাক্তিত্বের প্রেমে পড়ে বা অসম্ভব মুগ্ধতায় হারিয়ে ফেলে নিজের ব্যাক্তিত্ব।
পারলে নিজেকে শেষ করে দিয়ে হলেও চায় অন্যের ব্যাক্তিত্বের কাছে বেঁচে থাকতে।
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!!!
অনেক ভালো থেকো!
১৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫২
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আ'ম হাইলি অ্যামেইজড !
চমৎকার হৈসে।
ডায়রীর লিখাগুলা কি সাবলীল ভঙ্গিতেই না লিখসেন, একদম রিয়েল এর মতো।
থাম্বস আপ !!
❤ ❥
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
শায়মা বলেছেন: আরে ভাইয়া আমি এমন উনিশ বছরে নিজের লেখা ডায়েরী দেখেই সেই স্টাইল কপি করলাম তো !!!!!!!!!!!!
তাই বলে আরিত্রিকা কিন্তু আমি না।
১৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: আরিত্রিকা কোন চিঠি লিখে যায় নি?
আমার কাছে অপরাধবোধই মনে হচ্ছে। সে মেনে নেওয়ার সামর্থ্যতা হারিয়ে ফেলেছিলো।
কিছু মেনে নেওয়া খুব ভাল গুণ আবার বেশি মেনে নেওয়া দুর্বল চিত্তের লক্ষণ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০০
শায়মা বলেছেন: এমনও হতে পারে আরিত্রিকার মাঝে হেরে যাবার মত কোনো ফিলিংস এর জন্ম হয়েছিলো!!!
জানিনা তো ভাইয়া!!!!!!!!!!!
আরিত্রিকা জানে!!!!!!!!!!!
১৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
আকাশী শাড়িতে সাধারন ভাবে কাউকে দেখেছি বলে মনে হয় না
কিছু স্কুলের ম্যামরা ব্যতিক্রম, যাদের ড্রেস বাধ্যতামুলক ।
গল্প পড়তেছি, এতো বড় কেন? মাইনাচ!
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০২
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আমি কিছুদিন আগে সূবর্না মুস্তাফা আমার প্রিয় শিল্পীকেই দেখলাম আকাশি আর কমলা মহা উদ্ভট একটা শাড়ি পরতে!!!
কিন্তু সূবর্না তো সূবর্নাই সে যা পরে তাই আমার কাছে অপুরূপা!!!!!!!
১৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৪
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
১৩.২.১৩
কাল ভ্যালেনটাইন ডে! আমার ভীষন আনন্দ! আমার সব বান্ধবীরা কাল সারাদিন কত প্লান করছে! আমার কোনো ভ্যালেনটাইন নেই। আমার খুব ভালো লাগছে! কারো সাথে কোন আড্ডা নয়, কেউ দুপুর বারোটায় ঘুম ভাঙ্গিয়ে বলবেনা, অ্যাসাইনমেন্ট করছিস কিছু?
সবাই ব্যস্ত থাকবে তাদের ভ্যালেন্টাইন নিয়ে। হাবিজাবি কাজ!
আমার খুব আনন্দ হচ্ছে। আমি শুধুই ঘুমাবো। সারাদিন ঘুমাতে পারার আনন্দ আছে। বিকেলে ফেসবুকে বসে লিখবো 'এই দিন শুধু ঘুমের'। এরপর দীর্ঘ ঘুমের ক্লান্তি কাটাতে আবার ঘুমাবো, ঘুম না আসলে বই নিয়ে বসবো, বই চোখের সামনে থাকলে ঘুম নিশ্চিত।
গল্প লিখার চেষ্ঠা!
এতো এতো ভালো লিখেন আপনি, দেখে লোভ হয়।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১২
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া
সেইম কথা তোমাকেও জিগাসা করতে পারি এত এত ভালো কবিতা লিখো তুমি কেমনে!!!!
আমারও লোভ হয় ভালো ভালো লেখার তবে লোভটাকে দমিয়ে না রেখেই অং বং লিখে ফেলি যা আসে মাথায়।
১৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কাব্য নিয়ে গবেষণার সুযোগ কোথায় ?কবিতা মন থেকে এসে যায়।ভালবাসা আমাকে কবিতা লিখায়।ওটাকে চর্চা বলা ঠিক হবে না।তবে রম্য চর্চা করি।কঠিন কোন সত্য প্রকাশ করে ফেলি। বলে দি ই অনিয়ম। ডুয়েল ক্যারেকটার ব্যপারটা থাকে মানুষের মধ্যে। তবে বিশুদ্ধতাও থাকে। যেখানে কোন ভেজাল নেই।একেবারে খাটি।তেমন খাটি কিছু জুটুক শায়মামনির জীবনে।অশুভরা পালিয়ে যাক তোমার কাছ থেকে।অনেক দূরে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৯
শায়মা বলেছেন: বাপরে! এটাই তো এক গবেষনা দেখছি!
১৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
মামুন রশিদ বলেছেন: আরিত্রিকা, খুব চমৎকার নাম । চমৎকার এক ডায়েরি গল্প ।
ভাললাগা +
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৮
শায়মা বলেছেন: শুধু ডায়েরী না ভাইয়া!
ডুয়েল পারসোনালিটি এর এক প্রায় সত্য ঘটনার গল্পরূপ!
১৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৯
শামীম সুজায়েত বলেছেন: ভাল লেগেছে আপনার গল্প । সামুতে "মিনতি লতা" নামে একটি ধারাবাহিক লেখা চলেছি আমার। সেখানে গল্পের মুল চরিত্র মিনতি লতা ‘ম্যানিক ডিপ্রেসিভ সাইকোসিসে’ ভুগবেন।
আপনার গল্পটা পড়ে আমার জন্য বেশ ভাল হলো। কেননা আমার গল্পে লতার চিকিৎসাকালীন সময়ের কিছু কথাবার্তা থাকবে দু'একটি পর্বে। আপনার গল্প থেকে ওই ধরণের পরিবেশের বেশ ভাল ধারণা কল্পনায় ভেসে উঠেছে।
ভাল থাকবেন।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৪৬
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!
আসলেই মানব মনের এই ক্রিটিক্যাল মোমেন্টগুলো বা মনোবৈকল্যের এই হেরফের তার জীবনে নাটকীয় ঘটনাপ্রবাহে এতটাই প্রভাব ফেলে যে অবাক হতে হয়!
তোমার গল্প পড়বো ভাইয়া, থ্যাংকস অনেক অনেক!
২০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৭
তুষার কাব্য বলেছেন: ভয় পাইছি
কাল পড়ব
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০২
শায়মা বলেছেন: ভয় পায়না ভাইয়া!
২১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:২৩
হৃদয় রিয়াজ বলেছেন: অনেক ভাল লিখেছেন। ধৈর্য নিয়ে ধীরেসুস্থে পড়লাম। এত্ত নাইস একটি গল্পে অনেক অনেক ভাললাগা।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংকস অনেক অনেক ভাইয়া।
এত্ত বড় লেখাটা ধৈর্য্য নিয়ে পড়বার জন্য আসলেই অনেক অনেক থ্যাংকস!
২২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৩৫
শান্তির দেবদূত বলেছেন: কমন থিম কিন্তু অসাধারন উপস্থাপনা। সাইকোলজিক্যাল দিকগুলো এত সুক্ষ্ণ ও সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন যে এক কথায় চমৎকার।
ডায়রির একটা ডেট মনে হয় উলটা পালটা হয়ে গেছে, ৭.১.১৩ এর পরে ৯.১২.১২ এসেছে।
শেষে এসে বেশ চমকে উঠলাম, পুরা গল্পে আরিত্রকে এমন মায়াবিভাবে তুলে ধরেছেন যে, অবচেতন মনে সত্যি সত্যি ওর আরোগ্য কামনা করছিলাম, প্রায় শেষের দিকে এসে বেশ খুশিও হয়েছি, কিন্তু একেবারে শেষে এসে পুরাই শকড!!
অনেক ভাল লিখেছেন, শুভেচ্ছা রইল।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!!!!!!
কেমন আছো???
ভাবীজি কেমন আছে????
আমার গল্পটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!
২৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:২১
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
দারুণ লাগলো।
+++++++
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
২৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৫৬
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: কিছুক্ষণ পড়ার পর মনে হইল একটা ব্রেক দেয়ার দরকার । ঘুইরা আসতে হবে । পার্ট করে দিলে ভালো হত । ভালো চেষ্টা । ভালো থাকবেন । আরও লিখুন গল্প ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
শায়মা বলেছেন: আমারও তাই মনে হয় পার্ট করে দিলে ভালো হতো ভাইয়া।
২৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২৮
এহসান সাবির বলেছেন: ভালো লেগেছে। বেশ লিখেছেন। মেয়েটা মারা যাবে ভাবিনি.. !
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫
শায়মা বলেছেন: আমিও ভাবিনি ভাইয়া।
কিন্তু মারা গেলো তো......
আমার লেখা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!
২৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮
অদৃশ্য বলেছেন:
শায়মাপুনি
লিখাটি চমৎকার হয়েছে... আমারতো খুবই ভালো লাগলো... ভাবছিলাম ডু্য়্যাল পারসোনালিটি নিয়ে...
এক মানুষের এক মন... অথচ সে নিজের ভেতরে অনেক কিছুই ধারন করতে পারে... ডুয়্যাল, ট্রিপল... আমাদের মনটা এমনই যে ঠিকঠাক চাইলে সে তেমনটায় করতে থাকে বা চায়...
এজন্যই আমরা স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসি... স্বপ্নের ভেতরেই বাঁচতে চাই...
শুভকামনা...
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই ভাইয়া। স্বপ্ন আছে বলেই পৃ্থিবীটা এত সুন্দর!! তবে সমস্যা তখনই যখন স্বপ্নকে মানুষ সত্যি ভেবে তার মাঝে ঢুকে যায়। ভুলে যায় বাস্তব!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
২৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৯
সায়েম মুন বলেছেন: কি এক অপরিসীম জেদ আর ক্রোধের মিশেল ছিলো সেখানে অথবা যাকে ঠিক হয়তোবা ক্রোধ বা জেদ বলা যায়না তবে কেনো যেন তাতে এক নির্মম ক্রুয়েলটির অস্পষ্ট ছায়া দেখতে পেয়েছিলাম আমি।
এই বাক্যটা এত বড় কেন? একটু ছোট করা যায় না।
তবের আগে একটা দাড়ি দিলেই তো হলো।
ওর যাত্রাপথের দিকে তাকিয়ে ওর জন্য কেনো যেন মনটা হু হু করে উঠলো আমার তবুও যে কোনো রোগীর রোগমুক্তি একজন চিকিৎসকের জন্য পরম আনন্দের, কথাটা ভেবে নিজেকে সান্তনা দিলাম আমি।
----এই বাক্যটাও বড় হয়েছে। তোমাকে না বলেছি ছোট বাক্যে গল্প লিখতে। আবারও একই ভুল করতেছো।
..................................................................
এমন হাজারও কিশোরি মনের কাল্পনিক ভালোবাসা, অক্ষম, অপ্রস্ফুটিত আবেগ, ভালোলাগা, মন্দলাগা, রাগ দ্বেষ, হিংসা ও চাপা চপলতায় ভরা লেখনী।
পড়তে গিয়ে মনে হচ্ছির হাজার কিশোরী মেয়ে। তাই লাইনটা এভাবে লেখা যেতে পারে।
কিশোরী মনের এমন হাজারও কাল্পনিক ভালোবাসা, অক্ষম, অপ্রস্ফুটিত আবেগ, ভালোলাগা, মন্দলাগা, রাগ দ্বেষ, হিংসা ও চাপা চপলতায় ভরা লেখনী।
..............................................................
পরদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গলো সেলফোনে আরিত্রিকার মায়ের কান্নাজড়িত কন্ঠে একটি দুঃসংবাদ পেয়ে "খুব ভোরে আরিত্রিকার রুমে সিলিং ফ্যানের সাথে আরিত্রিকার ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে।"
-----------এই অংশটা না থাকলে গল্পটা ভাল হতো। এত দিনের প্রচেষ্ঠায় সুস্থ হয়ে একদিনেই মরে গেল বেচারী।
------------------------------------------------------
সব মিলিয়ে ভাল লেগেছে। প্লটটা চমৎকার।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭
শায়মা বলেছেন: ছোট ছোট বাক্য লিখতে গিয়ে বড় হয়ে যায় তো!!!!!!!!!!!!!
কি করবো!!!!!!!!!
নেক্সট টাইম নো ভুল!!!!!!!!
থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!
২৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫০
সায়েম মুন বলেছেন: *হচ্ছিল
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১
শায়মা বলেছেন: আরে বাক্য যখন ছোট করতে পারছিলাম না, কসম তোমার কথা মনে পড়েছিলো ভাইয়া।
২৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮
যাযাব৮৪ বলেছেন: পুরোটা পৎারিনাই ... সো পরে এসে পড়ে কমেনট ডিমুনে
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৩
শায়মা বলেছেন: হায় হায় !!!
কেনো!!!!!!!
এত বিজি কেনো তোমরা ভাইয়া??????????
৩০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
আপেক্ষিক বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম। অল্প অল্প পড়ে কমেন্ট করব
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৬
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া থ্যাংকস আ লট!
৩১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৬
নীল-দর্পণ বলেছেন: এত সুন্দর!!
শেষে এসে আরিত্রিকার বিদায়ের পর্বের অংশ পড়ে মনে হচ্ছিল এই মেয়ে সুস্থ হয়নি, হয়ত পরে আত্নহত্যা করবে।
একদম শেষে গিয়ে দেখি তাই!
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫১
শায়মা বলেছেন: হা হা নীলুমনি!
আসলেই তাই!
৩২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: খুব মনোযোগ দিয়ে পড়লাম । অসাধারন !
খুঁতখুঁতে স্বভাবের এই আমি লিখায় কোন খুঁত পেলাম না ,
তাই ১০ এ ১০ ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ, থ্যাংক ইউ , থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
তবে খুঁত অনেক আছে।
৩৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গল্পটা খুব উৎসাহ নিয়ে পড়েছি আপনার লেখার গুণেই। ভালো লেগেছে। তবে কয়েকটা পয়েন্টের উপর আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছিঃ
১। আরিত্রিকা যার প্রতি অনুরক্ত হয়েছিল তার নাম অনন্যা রাহমান। অনন্যা রাহমান একজন নামজাদা নাট্য ব্যক্তিত্ব, কিন্তু হুট করে এক দুপুরে আরিত্রিকা কেন যে নিলয়কে ফোন করে বসলো, তা বোধগম্য হচ্ছে না। সেদিন দুপুরে ঘুম ঘুম চোখে ফোন ধরে নিলয় রাহমানের হ্যালো হ্যালো করার মজাটুকু ভুলতেই পারছিনা আমি। হা হা হা হা !-- এই লাইনটা কনফিউজিং, কে কাকে ফোন করেছে বোঝা যায় না। আর নিলয় রাহমান ঘুম ঘুম চোখে ফোন ধরেছিল, বা সে তখন ঘুমাচ্ছিল, ফোনের এপার থেকে আরিত্রিকা কীভাবে জানলো?
২। এই যে আরিত্রিকা অনন্যা রাহমানের বদলে তার হাসব্যান্ড নিলয়ের প্রতি অকস্মাৎ আসক্ত হয়ে পড়লো, নিলয় রাহমানের কোন্ গুণে? নিলয়ের ব্যক্তিত্ব, তার অন্য কোনো সামাজিক অবস্থান, ইত্যাদির বর্ণনা দেয়া নেই যে আরিত্রিকা হঠাৎ করে অনন্যাকে বাদ দিয়ে নিলয়ের সাথে পরকীয়া করার জন্য উন্মাদ হয়ে উঠবে।
৩। একান্তই যদি নিলয়ের প্রতি আরিত্রিকার প্রেম দেখানোর প্রয়োজন পড়তো, যা থেকে তার মনোবৈকল্য ঘটলো, গল্পের ডিজাইন ভিন্নতর হওয়া প্রয়োজন ছিল, যেমন, অনন্যা নয়, স্বয়ং নিলয় রাহমান হলো তীব্র ব্যক্তিত্বশীল মানব, যার প্রতি মেয়েমাত্রই অভিরতি বোধ করে।
৪। সাইকোলজিক্যাল গল্পের তিনটা বৈশিষ্ট্য জরুরি- কেন ও কীভাবে মনোবৈকল্য ঘটলো, তা থেকে প্রতিকারের উপায় কী, এবং কীভাবে রোগটি সারিয়ে তোলা হলো। এখানে শুধু ১ম বৈশিষ্ট্যটা অর্ধেকরূপে পাওয়া যায়, বাকি আড়াইটা অনুপস্থিত।
৫। মনোচিকিৎসক যখন বলে আজ তোমার সাক্ষাৎকার নেয়ার কথা, তখন তাঁকে মনোচিকিৎসক না ভেবে পত্রিকার সাক্ষাৎকার গ্রহণকারী হিসাবে ভ্রম হতে পারে। চিকিৎসক কীভাবে ট্রিট করছেন সেটা জরুরি ছিল।
আরিত্রিকার মৃত্যু ঘটানো প্রয়োজন ছিল না।
এতোগুলো পয়েন্ট বলার অর্থ এই নয় যে গল্পটা আমার ভালো লাগে নি, অনেক ভালো লেগেছে, কারণটা প্রথমেই বলেছি। তবে পরবর্তী গল্প লিখবার কালে এ পয়েন্টগুলো মনে রাখলে সার্থক গল্প লেখা সহজ হবে বলে আমার বিশ্বাস।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!
তোমার প্রশ্নের উত্তরগুলো সব আমার জানা তবে আমার জানা হলেই তো চলবে না যারা পড়বে তারা জানলো নাকি সেটাই বড় কথা তাই আমি সব আমার মনের কথাগুলো জানাতে পারিনি। তবে একটু পরে এসে সব উত্তর দিচ্ছি ভাইয়া।
তবে আমি তো আর তুমি না যে সারা গল্পে ইলিশ পোলাও এর গন্ধ ছড়িয়ে দিতে পারবো!
আমি তো আমিই!
তবুও চেষ্টা করেছি আমার দেখা এই ডুয়েল পারসোনালিটির মানুষটাকে নিয়ে লিখতে। একটু পরে এসে তোমার সকল প্রশ্নের জবাব দিচ্ছি ভাইয়া।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আমার লেখালিখিতে তোমার মূল্যবান মতামত কতটাই মূল্যবান সে সম্পর্কে তুমি নিশ্চয়ই জানো।
যাইহোক তোমার প্রথম পয়েন্ট নিয়ে বলি!
১।
আরিত্রিকা যার প্রতি অনুরক্ত হয়েছিল তার নাম অনন্যা রাহমান। অনন্যা রাহমান একজন নামজাদা নাট্য ব্যক্তিত্ব, কিন্তু হুট করে এক দুপুরে আরিত্রিকা কেন যে নিলয়কে ফোন করে বসলো, তা বোধগম্য হচ্ছে না। সেদিন দুপুরে ঘুম ঘুম চোখে ফোন ধরে নিলয় রাহমানের হ্যালো হ্যালো করার মজাটুকু ভুলতেই পারছিনা আমি। হা হা হা হা !-- এই লাইনটা কনফিউজিং, কে কাকে ফোন করেছে বোঝা যায় না। আর নিলয় রাহমান ঘুম ঘুম চোখে ফোন ধরেছিল, বা সে তখন ঘুমাচ্ছিল, ফোনের এপার থেকে আরিত্রিকা কীভাবে জানলো?
ভাইয়া কিশোর বয়সে একটা কিশোর ছেলে বা মেয়েদের নানা রকম ফ্যান্টাসি থাকে। তারা একেকজন এক এক বিশেষ ব্যাক্তিত্বের প্রতি আকর্ষিত হতে পারে।অনেক সময় জীবনের হতাশা, অক্ষমতাও কারো কারো প্রতি বিশেষ ভাবে আকর্ষিত হতে সাহায্য করে। যেমন আমি কেনো ওর মত হলাম না এমন। বা ওর মত যদি হতাম তেমন। অনন্যা রাহমান ছিলো আরিত্রিকার কাছে তেমনি এক বিশেষ ব্যাক্তিত্ব। তার প্রতি আরিত্রিকার অনেক বেশী ভালো লাগা বা আকর্ষন ছিলো এবং মায়ের কাছে অভিনয় করতে চাওয়ায় বাঁধা প্রাপ্ত হওয়ায় ভেতরে এক প্রকার ক্রোধ ও হতাশার জন্ম হয় সেটা আমি ডায়েরীতে আনতে চেষ্টা করেছি। অনন্যাকে ঘিরে এত ফ্যান, এত আনন্দ আমাকে ঘিরে নয় কেনো? এমন ভাবনাটা ছিলো আরিত্রিকার। সেটাই একসময় তার উপর আরিত্রিকার ক্রোধ জনিত মনোভাবের সৃষ্টি করে।
আর ডায়েরীর কিছু অংশ লিখেছি আমি তাই পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ দেওয়া যায়নি। কারন এত বড় গল্প দেখে সবাই পালাচ্ছে আরও আরও বড় হলে মনে হয় পাঠকের মনোযোগ ধরে রাখা যেত না। সেই কিছু অংশে আমি প্রথমে এনেছি অনন্যা রাহমানের প্রতি ওর ভালোলাগা, তারপর তার প্রফেশনের প্রতি, তারপর একে একে ওর সবকিছুতেই আকর্ষিত হয়েছে আরিত্রিকা। সেই উপাদানগুলির একটি তার হাসব্যান্ড! মানে অনন্যাকে ভালো লাগতে লাগতে তার প্রফেশন স হ, তারসাজগোজ সহ তার হাসব্যান্ডকেও তার ভালো লাগতে শুরু করেছিলো। এসবই মনোবিকৃতির অংশ ভাইয়া। আর তাই সে অনন্যা রাহমানের বিদেশ যাত্রার সুযোগে নিলয় রাহমানকে ফোন করে। স্বাভাবিক কৈশোরিক কৌতুহল বা মজা থেকে বা তার মধ্যে যে ডুয়েল পারসোনালিটির জন্ম হচ্ছিলো তার সিম্পটম থেকেই। আর তারপর তার হাসব্যান্ডের সাথে অনন্যাকে দেখলে তার সহ্য হয়না সে নিজেকেই অনন্যা রাহমান ভাবতে শুরু করে। কারন ডুয়েল পারসোনালিটিতে আজব ভাবে রোগী এই সমস্যার শিকার হয়। আর যেহেতু আরিত্রিকাদএর পাশের ফ্লাটেই থাকতো ওরা কাজেই ওদের জীবন যাত্রাও আরিত্রিকার বেশ জানার কথা। আর ছুটির দুপুরে যখন ফোন দিয়েছিলো ঘুম জড়িত কন্ঠ কি তুমি বুঝো না নাকি ভাইয়া!!!!!!!!!!!!! হায় হায় কি বলো!! আমি তো বেশ বুঝি!!! আর সেই ফিলিংটা থেকেই লিখেছি ঘুম ঘুম জড়িত কন্ঠ।
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া। পরে আরও পয়েন্ট গুলোর জবাব দিচ্ছি।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
শায়মা বলেছেন: ২। এই যে আরিত্রিকা অনন্যা রাহমানের বদলে তার হাসব্যান্ড নিলয়ের প্রতি অকস্মাৎ আসক্ত হয়ে পড়লো, নিলয় রাহমানের কোন্ গুণে? নিলয়ের ব্যক্তিত্ব, তার অন্য কোনো সামাজিক অবস্থান, ইত্যাদির বর্ণনা দেয়া নেই যে আরিত্রিকা হঠাৎ করে অনন্যাকে বাদ দিয়ে নিলয়ের সাথে পরকীয়া করার জন্য উন্মাদ হয়ে উঠবে।
ভাইয়া আমার এই পোস্টের ১ থেকে ১০০ন নম্বরটা খুলছিলো না তাই বাকী গুলোর জবাব দিতে পারিনি।
ভাইয়া এই খানে আরিত্রিকা অন্যন্যা রাহমানের গুনমুগ্ধ ছিলো। নিলয় রাহমানের প্রতি তার বিন্দুমাত্র আগ্রহ ছিলোনা। তবে অন্যন্যার রাহমানের অসাধারণ ব্যাক্তিত্ব, তার জনপ্রিয়তা এসব দেখে সে অন্যন্যা রাহমানের প্রতি তীব্রভাবে আসক্ত হয়ে পড়ে। এর মাঝে অন্যনার মত অভিনয়ের স্বপ্ন দেখে সে। মায়ের নিষেধ তার মাঝে হতাশা, অক্ষমতা, ক্রোধের সৃষ্টি করে আর তাই একসময় এই তীব্রভালোলাগায় নিজেকেই অন্যন্যা রাহমানের স্থানে ভাবতে শুরু করে আর সেই ভাবনা থেকেই নিলয় রাহমানকে তার নিজের হাসব্যান্ড হিসাবে মনে করতে থাকে। ভাইয়া ডুয়েল পারসোনালিটিট সিম্পটম তো এমনি হয় ভাইয়া। তাতে যাকে সে পছন্দ করে সেই হতে চায় আর নিজেকে সেই মানুষ ভাবতে গিয়ে তার সব কিছু ফলো করে, তার নিজস্ব জিনিসগুলোকেও তার মনে করে মনোবৈকল্যের চরম পর্যা্যএ।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১০
শায়মা বলেছেন: ৪। সাইকোলজিক্যাল গল্পের তিনটা বৈশিষ্ট্য জরুরি- কেন ও কীভাবে মনোবৈকল্য ঘটলো, তা থেকে প্রতিকারের উপায় কী, এবং কীভাবে রোগটি সারিয়ে তোলা হলো। এখানে শুধু ১ম বৈশিষ্ট্যটা অর্ধেকরূপে পাওয়া যায়, বাকি আড়াইটা অনুপস্থিত।
কেনো ও কিভাবে- তীব্র ভালোলাগা আর তাই থেকে আকর্ষন আর তারপর তার জায়গায় নিজেকে ভাবতে গিয়ে তার সবকিছু ফলো করা ও এক সময় নিজের অস্তিত্ব ভুলে যাওয়া।মনোবৈকল্যের চরম পর্যায়ে নিলয় রাহমানকে নিজের মনে করা ও অনন্যার প্রতি ভালোলাগাটাই ক্রোধে পরিনত হওয়া।
প্রতিকারের উপায়-মনোচিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া ও হসপিটালইজ করা আমি তাই করেছি তো ভাইয়া। অষুধগুলোর নাম দেইনি। শেষে কেউ যদি খেয়ে বসে থাকে। শুধু কড়াডোজের ঘুমের ওষুধ স্লিপামের কথা লিখেছি।
৩৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: প্রধান চরিত্রকে মরতে হবে এমন কোন কথা নেই। ভাল লেগেছে।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৫
শায়মা বলেছেন: জানি তো ভাইয়া।
কিন্তু আমার তাকে মেরে ফেলতেই ভালো লাগে।
৩৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সিলিং ফ্যানের সাথে ঝুলে পড়া মেয়েএকদম পছন্দ করি না।অন্য কোন পুরুষের গলায় ঝুললেই পারতো।বেচে থাকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার।আত্নহত্যা করা কাপুরুষিত সরি কামহীলিচিত ।আর সব ভাল লাগছে।অনেক লম্বা বাক্যআসলে লেখার মান কমিয়ে দেয় ।কবি মুনএর সঙ্গে সহমত।এত লম্বা বাক্য লেখতে অবশ্য যোগ্যতা লাগে।আপনার তাআছে বলেই পেরেছেন।আপনার লেখা লম্বা গল্পের লাইনের মত দীর্ঘ জীবন কামনা করছি।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০২
শায়মা বলেছেন: এমন এমন মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!!!
সিলিং ফ্যানের সাথে কোনো মেয়ে ঝুলে পড়েনা যতক্ষন না পর্যন্ত তারা কোনো মেন্টাল ক্রাইসিসের মাঝ দিয়ে যায়।
আসলে সুস্থ্যা মস্তিস্কে আমরা অনেক কিছুই এড়াতে পারি যা ক্রাইসিসগুলোর সময় পারিনা।
মুন ভাইয়ার কথা কি বলবো!!
লেখার সময় তাকেই মনে পড়ছিলো তো!!!
৩৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৯
দুরন্ত সাহসী বলেছেন:
হে খোদা তুমি তাকে ফেরার পথে প্লেন ক্রাশ করে মেরে ফেলো! প্লিজ প্লিজ প্লিজ!!!
ভয় পাইসি!!!!!।ভালোবাসা গুলো কি ভয়ংকররে বাপ। জীবনে কাউকে ভালোবাসবোনা,ভালোবাসা নেবোওনা। যানের মায়া নাই নাকি আমার।
ভাবছি এবার একটা গল্প লিখবো- রাধুনী যখন মনোচিকিৎসক
খুব মেধা খাটানো লেখা
চমৎকার
ধন্যবাদ শায়মা
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:১০
শায়মা বলেছেন: হা হা হা দূরন্ত সাহসীর অদূরন্ত ভয় দেখে না হেসে পারলাম না!
আসলে এটা একধরনের মেনটাল ডিজঅর্ডার যা রোগী বুঝতে পারেনা! অতিরিক্ত আবেগ,আকর্ষন আর ভালোবাসা যা সমলিংগীয় বা বিপরীত লিংগীয় হতে পারে!
যাইহোক লিখে ফেলো গল্পটা সাহসী ব্যাক্তি!
আমি নেক্সট গল্প লিখবো নেকড়ে যখন মানব আই মিন নেকড়ে যখন স্প্লিট ডিজঅর্ডারে ভুগে!
৩৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১১
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: আপি প্রথমেই বলি আমার মেজাজ খুবই খারাপ। সামুর উপর। গতকাল এতো সুন্দর একটা মন্তব্য করলাম। আর কোথায় যে হারালো। সামুতে আর ঢুকতেই পারলাম না।
গতকাল যা লিখেছি সব ভুলিনি। বোধহয় সেই মন্তব্য না ছেপেই ভালো হয়েছে। সেখানে একটু সামান্য সমালোচনাও ছিলো। সেই অংশটা এই মন্তব্যে বাদ রইলো। অন্যদের এতো এতো সমালোচনা দেখে আমার ভালো লাগছে না। এর চেয়ে অন্য কথা গুলো বলি।
আমাদের নিজেদের মধ্যেও কিন্তু এ ধরনের ডুয়েল কেরেক্টার আছে। যেমন আমরা অনুকরণ প্রিয়ো। সেই অনুকরণ করতে যেয়ে আমরা ঢুকে পরি অন্যের চরিত্রে। আমার প্রথম অফিসের এক কলিগকে দেখে আমি এতো এক্সাইটেড ছিলাম যে বাসায় এসে তার মতো করেই কথা বলা শুরু করি। হয়তো একটা কিছু ছিলো তার মধ্যে, যেটা অফিসে আমার পক্ষে সম্ভব নয়, কিন্তু আমি চাই তেমন হতে। এমনতর কিছু আমার মনের মধ্যে অবশ্যই ছিলো। বিষয়টি আমার দৃষ্টিগোচরে আনেন আমার আম্মা। আমি নিজেও যে বুঝিনি তা না। তবে ঘোরের মধ্যেই হচ্ছিলো। এরপর ঠিক হয়ে গেছে। বুঝতে পেরেছি। শুধরে নিয়েছি।
আর একটা জিনিস, গল্পের শেষ যে ভয়ংকর কিছু দিয়ে হবে সেটা মনে হচ্ছিলো। আমার মনে যেটা এসেছিলো, সেটা হলো, আরিত্রিকা অনন্যা রহমানকে খুন করবে। কিন্তু একী! সে দেখি নিজেকেই খুন করলো। আত্মহত্যার ব্যাপারে আমার নিজের একটা মতবাদ আছে। সেটা হলোঃ মানুষ তাকেই খুন করে যে তার শত্রু। অনেক ক্ষেত্রে লোভও কাজ করে। তবে মানুষ যখন নিজেই নিজের শত্রু হয়ে যায় তখনই সে আত্মহত্যার মতো পরিকল্পনা করে। খুন সে নিজেকেই হোক আর অন্যকেই হোক মোটেও সমর্থনযোগ্য নয়।
এখানে ডুয়েল পার্সোনালিটি নেগেটিভ সেন্সএ এসেছে। আবার মুন্না ভাইতে এসেছে পজেটিভ সেন্সে। মুন্না ভাই অনুভব করতো বাবুজী তার পেছনে দাঁড়িয়ে আছেন। আর বাবুজীকে তিনিই প্রতিনিধিত্ব করছেন।
সর্বোপরি, ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন আপি। সব সময়।
এই মন্তব্যও যদি প্রকাশ না হয় তবে সামুর একদিন কি আমার একদিন।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৬
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া আমার এ লেখাটা একটু বেশী হাই থট টাইপের বিষয়ে হয়ে গেছে যে বিষয়ের যথার্থ প্রতিফলন ফুটিয়ে তোলা আসলেই আমার জন্য একটু কষ্টকর! তাই সমালোচনাগুলো আসলেই আমার উপকারে আসবে।
যেমন সায়েম পিচকি ভাইয়া আমাকে রিমাইন্ডার দেয় বার বার বড় বড় বাক্য লিখে ফেলি বলে। বিশ্বাস করো সেটা আমার মাথায় থাকে তবুও বার বার হয়ে যায় বাক্য বড় সড়।
আর সোনাবীজ ভাইয়ার এক একটা কথা তো আমার গুরুমান্য বাক্যি। সোনাবীজ ভাইয়া যা বলবে তাই আমার যাই মনে হোক না মেনে আমি চলবোই চলবো! সোনাবীজ ভাইয়ার অবদানের শেষ নেই আমার এইসব অং বং লেখালিখিতে।
আর তুমি যেটা ভাবছো আরিত্রিকা অনন্যা রাহমানকে খুন করবে মনে হয়েছিলো সেটা হয়নি, সে নিজেকেই খুন করেছে। আসলে সে তো আর খুনী না। সে প্রিয় ব্যাক্তিত্বের উপরে তীব্র ভালোলাগা ভালোবাসার কারণে একসময় তার উপর ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েছিলো। মানুষ যখন মেন্টাল ক্রাইসিসে ভুগে তখন কখনও ভালোলাগা, কখনও মন্দলাগা আবার কখনও রাগ, বিদ্বেষেও ভুগে থাকে। ম্যুড কন্ট্রোলিং পাওয়ার কমতে থাকে। আর তাই যখন সে সুস্থ্য হয়েছিলো বলে মনে করা হয়েছিলো তখনও তার আত্মনিয়ন্ত্রন আসলেই ছিলোনা।
তুমি এইখানে ডুয়েল পারসোনালিটিকে নেগাটিভ সেন্সে দেখছো আসলে এই ডুয়েল পারসোনালিটিতে নেগাটিভ বলতে আত্মনিয়্ন্ত্রনহীনতাকে বুঝানো হয়েছে।
তোমাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
অনেক ভালো থেকো।
৩৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৬
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
থিমটা নতুন নয়, কিন্তু আপনার গল্প বলার ভঙ্গীটা ইউনিক হয়েছে আপু।
সাইকোলজিক্যাল ফ্যাক্টগুলর ব্যাক্ষা দিয়েছেন চমৎকার।
এই বিষয়টা নিয়ে লিখার চিন্তা করছি অনেক দিন যাবত কিন্তু লিখতে গেলেই স্কিজোফ্রেনিয়া আর আইডেন্টিটি ডিজঅর্ডার গুলিয়ে ফেলি ।
আপনার জন্য শুভকামনা আপু।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০২
শায়মা বলেছেন: আসলেই ভাইয়া।
স্কিজোফ্রেনিয়া আর আইডেন্টিটি ডিজঅর্ডার গুলিয়ে ফেলি আমিও। এসবের যে কত রুপ!!!!!! আমার তো মাথা ভন ভন করতে থাকে।
ভাইয়া তবুও তুমি লেখো তুমি লিখলে অনেক ভালো হবে আমি জানি।
এই ডিজঅর্ডারগুলো অধিকাংশ সময় আমরা জানিনা। তাই একটু হলেও আমাদের জানা উচিৎ।
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!
৩৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৩৮
প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: দুইদিনে শেষ করলাম। ভালো লাগলো আপু
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
৪০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩২
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:
এরকম ব্যাপার অনেকের মধ্যেই থাকে। ইভেন আমার মধ্যেও আছে। জীবনে স্বপ্ন থাকে প্রত্যেকেরই। সেই স্বপ্ন প্রত্যেকটাই অপূর্ন থেকে যায়.....যেতেই পারে। কিন্তু সেটা যে এরকম মারাত্নক হতে পারে!!! ভীষণ ভালো লাগা আপু। তবে ভয় পাচ্ছি জানোতো...... এমন অসুস্থ না হয়ে যাই!!! :-&
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪
শায়মা বলেছেন: হায় হায় তোমার মধ্যেও আছে নাকি!!!!!!!!
আমি কিন্তু জানিনা! শেষে আবার ভেবে বসোনা তুমিই আমার গল্পের নায়িকা রিমঝিমনি!!!!!!!!!!!
আসল কথাটা শুনো, ডুয়েল পারসোনালিটি কথাটা শুনলেই মনে হয় আমাদের সকলেরই যে এটা তো আমি ....... আরে আমিই ই তো........ এটা তো আমারই কথা......... পোস্টের শেষে যে লিন্কগুলো দেওয়া আছে সেটা পড়লেই তুমি বুঝবে ।
তবে ডুয়েল পারসোনালিটি সিম্পটমগুলো পড়লে যতই মনে হোক আমার মত বা তোমার মত আসলে আমর তেমনটা মিলাই আমাদের লাইফে পাওয়া কোনো প্রিয় ব্যাক্তিত্বের প্রতি আকর্ষনের ফলে তাদের মত নিজেকে ভাবতে লাইক করা সিম্পটমটাকেই। বাট সেটা কোনো ডিজঅরডার নয়। এমনটা আমাদের প্রায় সকলের ক্ষেত্রেই ঘটে থাকে।
ডিজঅর্ডার তখনই যখন সে নিজের অস্তিত্ব ভুলে। যে কোনো মূল্যে প্রমান করাতে উঠে পড়ে লাগে সে সেই প্রিয় ব্যাক্তিত্ব! এরপর নিজেই ভুলে যায় তার বাস্তবতা!
তবে যথার্থ মেডিকেশন আর কাউন্সেলিং আর মায়া মমতায় এসব রোগী সম্পূর্ন সারিয়ে তোলা সম্ভব!
৪১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭
ইখতামিন বলেছেন:
শায়মা আপু....
অনেক বড় গল্প.
সময় নিয়ে পড়তে হলো
অনেক দেরিতে পড়লাম
খুব ভালো লাগলো
তবে এই ডুয়েল পার্সোনালিটি অনেকের মাঝেই দেখতে পাই
কি ছেলে, কি মেয়ে, বাচ্চা-বুড়ো সব বয়সের মানুষই এই কম বেশি এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে।
বাই দ্যা ওয়ে
খুব সুন্দর গল্প.
কেমন আছেন?
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩
শায়মা বলেছেন: ইখতামিন বলেছেন:
শায়মা আপু....
অনেক বড় গল্প.
সময় নিয়ে পড়তে হলো
অনেক দেরিতে পড়লাম
খুব ভালো লাগলো
তবে এই ডুয়েল পার্সোনালিটি অনেকের মাঝেই দেখতে পাই
কি ছেলে, কি মেয়ে, বাচ্চা-বুড়ো সব বয়সের মানুষই এই কম বেশি এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে।
একটা জিনিস আমরা ভুল করে থাকি -----
ডুয়েল পারসোনালিটি কথাটা শুনলেই মনে হয় আমাদের সকলেরই যে এটা তো আমি ....... আরে আমিই ই তো........ এটা তো আমারই কথা......... পোস্টের শেষে যে লিন্কগুলো দেওয়া আছে সেটা পড়লেই তুমি বুঝবে ।
তবে ডুয়েল পারসোনালিটি সিম্পটমগুলো পড়লে যতই মনে হোক আমার মত বা তোমার মত আসলে আমর তেমনটা মিলাই আমাদের লাইফে পাওয়া কোনো প্রিয় ব্যাক্তিত্বের প্রতি আকর্ষনের ফলে তাদের মত নিজেকে ভাবতে লাইক করা সিম্পটমটাকেই। বাট সেটা কোনো ডিজঅরডার নয়। এমনটা আমাদের প্রায় সকলের ক্ষেত্রেই ঘটে থাকে।
ডিজঅর্ডার তখনই যখন সে নিজের অস্তিত্ব ভুলে। যে কোনো মূল্যে প্রমান করাতে উঠে পড়ে লাগে সে সেই প্রিয় ব্যাক্তিত্ব! এরপর নিজেই ভুলে যায় তার বাস্তবতা!
তবে যথার্থ মেডিকেশন আর কাউন্সেলিং আর মায়া মমতায় এসব রোগী সম্পূর্ন সারিয়ে তোলা সম্ভব!
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪
শায়মা বলেছেন: ওপস স্যরি!!!
আমি ভালো আছি!
৪২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২১
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: অনেকেই বোধহয় একটা প্যারালাল জীবন কাটাতে ভালবাসে। যা যা সে পেতে চেয়েছিল, যা সে পায়নি বলে আফসোস রয়ে গেছে সেগুলোই কল্পনায় নিজের করে নিয়ে অন্য একটা ভূবণে বাস করে। আবার একি সাথে তার নিজহ্ব ভূবণতো আছেই। যার মনের জোর কম সেই ডুবে যায়, অন্যরা দিব্যি স্বাভাবিক জীবন যাপণ করে।
খুব ভাল লাগল গল্পটা আপু। তবে শেষে এসে ভীষণ ধাক্কা খেলাম। মেয়েটাতো সুস্থই হয়ে গেছিল। তাহলে এই পরিণতি কেন তার!
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২১
শায়মা বলেছেন: জানিনা কন্যা। অনেক সময়ই আপাত দৃষ্টিতে মানষিক রোগীদেরকে সুস্থ্য দেখা গেলেও ভেতরে সুস্থ্যতা আসতে অনেক সময় লাগে বা সারাজীবনে কখনও তা শেষ হয়না।
তবে ব্যাক্তিত্বের প্রতি ভালোবাসা বা আকর্ষন সেটা বেশ নরমাল। তুমি যা বলেছো তা প্রায় কম বেশী সকলের মাঝেই থাকে। সেটা সিকনেস নয়।
ভালো থেকো অনেক অনেক!
৪৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩
চটপট ক বলেছেন: প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ভালো একটা থিম নিয়ে গল্প। বেশ লেগেছে
সহমত
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
৪৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৪
মাগুর বলেছেন: গল্পের থিমটা খুব মজা লেগেছে। সুন্দর হৈচে আপু
++++
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:১৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
আনেক অনেক থ্যাংকস!
৪৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৪
রেজোওয়ানা বলেছেন: তোমার বেস্ট গল্প মনে হয়েছে এটাকে আমার!
বিশেষ করে ডায়েরি আংশে ক্রমশ ডিলিউশনটা খুব সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছো!
অভিনন্দন
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৭
শায়মা বলেছেন:
রেজুমনি এই গল্পে কিছু এডিট হবে আজ!
দেবদূত ভাইয়া, সায়েমভাইয়া আর সোনাবীজভাইয়াদের ফিডব্যাক অনুযায়ী কিছু জিনিস আরও ক্লিয়ার করবো!
৪৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৪০
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ভাল লাগল গল্প ও পোস্ট কথন। আপনার কি খবর ? কেমন আছেন ?
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২১
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি তো তানিমভাইয়া!
তুমি কেমন আছো?
তোমার মত কট্টর পাঠক আমার লেখা ভালো লেগেছে বলা মানে অনেক কিছু!
কট্টর বা কঠোর সমালোচক এই কথাটা কিন্তু তুমি বলেছিলে আমাকে , আমার গান শুনে!
সেই কথাটা আমার প্রায়ই মনে পড়ে! আমার নিশীথ রাতের বাদলধারা নিয়ে বলা তোমার সেই কমেন্ট! সারাজীবন আমার জীবনে যা আনন্দ ও উৎসাহ যোগাবে!
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!
৪৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪০
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
কয়েকটা বিষয়ের জন্য পড়তে খুবই ইন্টারেস্টেড। কিন্তু আপাতত ফন্টে প্রবলেম আছে, এখন পড়লে চোখ যাবে
কেমন আছেন?
❤ ❥
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮
শায়মা বলেছেন: পরেই পড়ো আপুনিমনি!
মন দিয়ে পড়ো! যদিও এমন একটি জটিল বিষ্য়ে লেখালিখির জন্য আমার আরও চর্চা করতে হবে!তবে সকলের মন্তব্য পড়ে খুঁটিনাটি গুলো নিয়ে আবার এডিট হবে এই লেখা!
৪৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫৬
জুন বলেছেন: শায়মা তোমার এই গল্পটা অসাধারন লাগলো। তবে আমার ঠিক মনে পরছে না এমন একটা দ্বৈত চারিত্র নিয়ে তুমি আগেও একটা গল্প লিখেছিলে কি ? না প্রবন্ধ ?
আরিত্রিকা নামটা খুব সুন্দর কিন্ত শেষে তার করুন মৃত্যুটা খুব কষ্টকর।
+
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
শায়মা বলেছেন: না আপু সেটা ছিলো এসপার্জার সিন্ড্রোম!
একটা মেয়ে নিসঙ্গতা থেকে একজন বন্ধু কল্পনা করতো আর তারপর সেই কাল্পনিক চরিত্রটাই অবয়বাকারে তার সামনে উপস্থিত হত। মানে সে নিজেই তৈরি করতো তা।
আর একটা ডক্টরী গল্প লিখেছিলাম অনেক দিন আগে আর কিছু কিনা খুঁজে দেখতে হবে।
অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনিমনি!
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
শায়মা বলেছেন: Click This Link
এই যে আপুনি এস্পারজার সিন্ড্রোম নিয়ে লেখা গল্পটা।
Click This Link
এটা একজন কমা মানব মানবীর গল্প মানে কমাচ্ছন্ন অবস্থায় যাদের প্রান উঠে এসেছিলো শরীরের বাইরের জগতে।
Click This Link
আর এই কমাচ্ছন্ন মানুষের গল্পটা আমার বাবার। আমার বাবার মৃ্ত্যুর পর লিখেছিলাম আমি।
লাইফ সাপোর্টে থাকা মানুষগুলোর কথা ভাবলেই আমি পাগল হয়ে যাই। খি আশ্চর্য্য জগতে টিকিয়ে রাখার চেষ্টা । আমাকে যেন কখনও তা না করা হয় সবাইকে বলেছি আমি। আমি একবারে মরে যেতে চাই কৃত্রিম উপায়ে নয়।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
শায়মা বলেছেন:
Click This Link
এটা ছিলো এক ডক্টরের লাভস্টোরী। খুব চেনা কেউ। তবে পুরোটাই সত্যি না। গল্প লিখতে গেলে কিছু মিছুর মিশেল তো দিতেই হয় তাইনা?
তাই আমিও দিয়েছি। তবে সারাজীবনের সবচাইতে প্রিয় গল্পটা আমার এটাই।
৪৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০৬
বৃতি বলেছেন: অনেক সুন্দর একটা গল্প আপু, পড়তে খুব ভালো লাগলো । কেমন আছো তুমি?
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২১
শায়মা বলেছেন: আমার গল্পটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস বৃতি আপুনি!!!
৫০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩
রাফা বলেছেন: এত এত সমালোচনার পর খুজে পেলামনা কি নিয়ে বলা যায়।
তবে পরের গল্পে শায়মা এবং পরী এই ডুয়েল পার্সোনালিটি দেখতে চাই।
গরুর মাংস রান্না হয় নাই এখনও...তাই না!ঝাল ঝাল হোতে হবে অবশ্যই।
গল্পের মূল আকর্ষণ ডাইরির অংশ।
ধন্যবাদ,শায়মা আপু।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩০
শায়মা বলেছেন: হা হা হা রাফাভাইয়া ভিজিটর লিস্টে তোমাকে দেখেই আৎকে উঠেছিলাম
এই রে ভাইয়া তো এখুনি ঝাল ঝাল গরুর মাংস ভুনা রান্না করা মেয়েটার গল্পের কথা জানতে চাইবে।
হাহাহাহাহাহা জানতাম তুমি ভুলবেই না কথাটা!!
আমিও ভুলিনি নেক্সট গল্পে অবশ্যই সেই ঝাল ঝাল করে অসাধারণ গরুর মাংস রান্না করা মেয়েটার কথা থাকবেই আর নায়ক !!!!!!!!!! হাহাহাহাহাহাহাহাহা
ভাইয়া তোমার পুরো নামটা বলোতো!!! সেটাই নায়কের নাম হবে তবে রাফা নাম চলবেনা আমি কত্ত দিন তোমাকে আপু ভেবেছিলাম।
আর পরী আর অপ্সরা বা শায়মার ডুয়েল বা ট্রিপল কোনো পারসোনালিটিই ফাঁসা করা যাবেনা । আই মিন ফাঁস করবোনা আমি ভাইয়া!
এত সহজ নহে ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!!!!
হা হা হা হা হা হা
যাইহোক এক সপ্টাহের মাথায় ঝাল ঝাল করে গরুর মাংস রান্না করা মেয়েটার গল্প আসছে তোমার জন্য।
৫১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: আবারো বলছি ওই গানটা শাহানার চেয়ে আপনার অনেক ভাল হয়েছিল
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
লাভ ইউ সো মাচ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
এই কথাটা আর লজ্জায় ওপেন ফিল্ডে বলতে পারছিলাম না !!ভাগ্যিস তুমি বলে দিলে!!!!!!!!!
হা হা হা এই কথা আমার জীবনের কত বড় উৎসাহীতা হয়ে থাকবে তুমি জানোনা ভাইয়া পিচকি!!!!!!!!!!!!!
অনেক অনেক মানুষকে বলেছি তানিম নামে একটা মহা পন্ডিৎ টাইপ চশমা পরা আমার একটা কবি ভাইয়া আছে সে সহজে কাউকে প্রশংসা করতেই জানেনা( তার ভাষ্য) সে আমাকে এই কথা বলেছিলো!!!!!!!!!!!!!
হা হা হা সেই কথাটা আমার আজীবন মনে থাকবে আমি নাকি গানটা শাহানার চাইতেও ভালো গেয়েছি!!!!!!!!!!!!!!
ও মাই গড আমার প্রিয় প্রিয় ভীষন প্রিয় শাহানা কখনও সেটা না জানুক বাট সে জানলে কি রকম তার অবস্থা হত ভাবলেই আমার হাসি পায় পিচ্চু ভাইয়া!!!!!!!!!!!!
যাই হোক তোমার আবৃত্তির খবর কি???
আর হলোনা নাকি রেকর্ডিং???
৫২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: এক টানে পরে ফেলার মতো গল্প , নিঃসঙ্গতা বড় ভয়াবহ জিনিস ! ভালো লাগা রেখে গেলাম !
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
এরপরের গল্পটা হবে ওথেলো সিন্ড্রোম।
৫৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৮
খাটাস বলেছেন: আপু কোন কারনে হয়ত আপনার লেখা কখন ও পড়ার সৌভাগ্য হয় নি। মুলত আপনার নামের প্রশংসায় পড়তে আসা।
সাহিত্য আমার কাছে একটা লম্বা টানেল দিয়ে ভ্রমনের মত, যার এক প্রান্তে পাঠক শূন্য হাতে ঢোঁকে, আর ওপর প্রান্ত দিয়ে বের হবার সময় এক গুচ্ছ ভাল, মন্দ বা বিরক্তির অনুভুতি নিয়ে বের হয়ে যায়।
আমি এক গুচ্ছ মুগ্ধতা নিয়ে বের হলাম।
যদি ও মেজরিটি কি ফলো করে সেই নিতিতে আমি বিশ্বাসী না, তবে আর এক বার বুঝলাম, মেজরিটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সঠিক ই বলে।
অনেক ভাল থাকবেন শায়মা আপু। শুভ কামনা।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
শায়মা বলেছেন: ও মাই গড!!!
এমন মন্তব্য পেয়ে আমি তো মুগ্ধের মুগ্ধ হয়ে গেলাম।
ভাইয়া অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস কৃ্তজ্ঞতা আর ভালোবাসা তোমার জন্য ভাইয়ামনি!
বাট তোমার নামটা দেখে তো ভয় লাগে ভাইয়া।
আর শোনো এই গল্প আরও এডিট হবে। আরও অনেক কিছুই বলার ছিলো।
সোনাবীজ ভাইয়া, সায়েমভাইয়া দেবদুত ভাইয়াদের কমেন্ট দেখে মনে হলো এই গল্প আরও এডিট হওয়া উচিৎ!
আবারও অনেক অনেক ধন্যবাদ>
৫৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯
লেজকাটা বান্দর বলেছেন: কি অসাধারণ একটা গল্প!! আমি জীবনেও তোমার কোন পোস্ট পড়ি নি আপু, এই প্রথম পড়লাম, এবং মুগ্ধতার শেষ সীমায় পৌঁছে গেলাম!!
প্রিয়তে নিলাম। শেয়ার দিলাম ফেবুতে। ভালো লাগা জানালাম। তুমি রাজি থাকলে গল্পটা তোমার নামসহ আমাদের ক্ষুদ্র পাঁচ হাজার লাইকারের পেজ "শুধুই গল্প" তেও দিতে পারি।
তোমার কি মতামত?
আমাদের পেজ
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
তুমি আমার মামার দেশের ভাইয়া ...... আজ সকালে মাগুরার পোস্ট পড়ে তোমাকে আমার আপন আপন লাগছিলো অনেক। কারণ তুমি যেসব পথের কথা, যেসব দোকানের কথা বলেছো সেসব আমারও চেনা আমারও জানা।
তোমার নামটাও খাটাস ভাইয়ার মত ভয়ংকর।
আসলে মাঝে বেশ কিছুদিন ব্লগে আমি চুপচাপ হয়ে গেছিলাম অনেক অনেক ব্যাস্ততা ও অন্য কোনো কারণে। আজ সকালে অনেকের পোস্ট পড়লাম। আর পোস্টের সংখ্যাও কমে গেছে বেশ আমার ইদানিং।
যাইহোক অনেক অনেক থ্যাংকস তোমাকে মন্তব্য শেয়ার ও সবকিছুর জন্য। তোমাদের পেজ দেখতে যাবো। আর তুমি ইচ্ছে করলেই শেয়ার দিতে পারো কোনো অনুমতির প্রয়োজন নেই ভাইয়া। আমি তো কোথাও লিখিনা। কোনো শেয়ারও দেইনা, শুধু আমার পরিচিত প্রিয়জন যাদেরকে এই ব্লগে চিনি তাদের কাউকে কাউকে পড়তে রিকোয়েস্ট করি।
আর আমার যারা রিয়েলিটির প্রিয়জন তাদেরকে গল্পটা পড়াই বাট লিন্ক দেইনা।লজ্জালাগে । তারা যদি হাসে আমার পন্ডিতি দেখে।
অনেক অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা আর ভালোবাসা ভাইয়ামনি।
৫৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯
ইকবাল হোছাইন ইকু বলেছেন: খুবই সুন্দর আর কিছু বললামনা। আমি গল্প লেখতে চাই আমাকে হেল্প করতে হবে।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া লিখে ফেলো !!!
৫৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমি এনডিং এ পরির্তন চাই।এক দফাএক দাবী না হলে অবস্থান ধর্মঘট। আরিত্রিকাকে বাচতে হবে ব্যাস।শায়মামনি ইউ ডু দ্যাট।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০২
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া
আবার তাহলে তাকে ভুত বানায় আনি। মানে বাঁচায় তুলি ওকে? তারপর তোমার বাড়ি পাঠায় দেবো। তোমার ঘাড় মটকালে আমার কোনো দোষ নাই।
৫৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:০৪
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: গোটা দশে রেকর্ড করেছি। একটানা করতে গিয়ে শেষের দিকে কয়েকটায় আমার প্রত্যাশিত এক্সপ্রেসন আসেনি। ফেসবুকে কাল একবার নক দিয়েন আপনার সাথে একটা শেয়ার করবো। প্রথম দিকের কয়েকটা ভালোই হয়েছে মনে হয়।
দূর্ভাগ্যের বিষয় ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক পাইনা। কেউ করেও দেয় না
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০২
শায়মা বলেছেন: মিউজিক করাটাই সবচেয়ে ঝামেলার আর এক্সপেনসিভ ভাইয়া।এক একটা মিউজিকে সবথেকে কম করে হলেও মানে অনলি কিবোর্ডে হলেও ৫০০০ লাগবে।আর অন্যান্য কিছু লাগালে তো কথাই নেই। যেমন ধরো বাঁশী বা ভায়োলিন। সেসবের চার্জ আলাদা থাকে। তবে পরিচিত হলে কম পাওয়ার কথা। বাট আমার পরিচিতজন আবার বেশি পাজী বলে ৫০০০ করে একটা মিউজিক সেটাই নাকি অনেক কম তাও আবার অনলি কিবোর্ড দিলে।
আর ভাইয়া ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক ছাড়া শুধু রেসিটেশনে কি হবে? তোমাকে মিউজিক লাগাতেই হবে। একটানা করোনা। ১০টা কবিতার জন্য এ্যাটলিস্ট ৪ বা ৫ দিন রাখো। মানে টাইম যতই পড়ে থাক তুমি দুটো বা তিনটার বেশি করবানা।
পিচ্চি ভাইয়া ইচ্ছা থাকেই উপায় হয় আমাকে দেখে শেখো.........
আর নাথিং ইজ ইমপসিবল............কাকে দেখে শিখবে?
যাইহোক অনেক অনেক শুভকামনা ভাইয়ামনি!!!!!
৫৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ব্লগের সমস্যার কারণে আপনার লেখাটা পড়তেই পারছিলাম না কাল আর খুব মেজাজ খারাপ হচ্ছিলো। যাই হোক শেষ পর্যন্ত পড়তে পারলাম।
ডুয়েল পারসোনালিটির বেশ কিছু লেখা পড়েছি গল্পের আকারে। ভালো লেগেছে। সাইকোলজিক্যাল টার্ম এমনিতেই আমার বেশ পছন্দের একটা বিষয়। টিনেজ সময়টা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা সময় যে কোনও মানুষের জন্য। সে সময়ের একাকীত্ব বোধ একজন মানুষকে কতটা যে অসহায় করে দিতে পারে ভাব্লেই গা শিউরে ওঠে। আরিত্রিকা নামটাই ভীষণ স্পেশাল লাগলো। কয়েক জায়গায় টাইপো আছে আপু, পারলে ঠিক করে নিয়েন।
খুব সুন্দর একটা লেখা পড়লাম। ভালো লেগেছে।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংকস আপুনি!!!!!!!!!!
আপু এই কঠিন বিষয়টা নিয়ে লিখতে গেলে অনেক অনেক কঠিনভাবে ভেবেই লিখতে হবে সে বেশ বুঝতে পারছি। তাই এই গল্পটা আমি অনেকটাই এডিট করবো। মানে আরও ক্লিয়ারলি বুঝা যায় যেন সেইভাবে লিখতে ট্রাই করবো। মানে একটু আধটু চেইন্জ।
আমি আসলেই মানুষের মনের জটিল ব্যাপারগুলি যা খুবই কম জানা তবুও যতটুকু জানি সেটা নিয়েই লিখতে চেয়েছিলাম। মানুষ আসলেই জানেনা এই সব মানষিক জটিল গতিবিধির কাছে তারা কত অসহায়!
অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনি।
অনেক ভালো থেকো।
৫৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫০
দুঃস্বপ্০০৭ বলেছেন: আরিত্রিকা- দ্যা গার্ল অব শ্যাডো ভালো লেগেছে আপু ++++
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
অনেক ভালো থেকো!!!
৬০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: সাইকোলজিক্যাল ব্যাপার, পরিছন্ন গল্প....... খুব ভালো লেগেছে আপু...
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
৬১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০২
মনজুরুল হক বলেছেন: তোর জন্য শেষ পর্যন্ত লগইন করতে পারলাম। লেখাটা কপি করে নিলাম। পড়ে জানাব। তবে এত বড় লেখার জন্য তোর দুই হাতের আঙ্গুল, মস্তিষ্ক, চক্ষুদ্বয়, ল্যাপটপ আর টেবিল-চেয়ারসহ সব্বাইকে অভিনন্দন।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৩
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
থ্যাংকস আ লট!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
যাক তোমাকে একটু তবুও দেখা গেলো !!!!!!!!!!!!!!!!!
আমার ব্লগে!!!!!!!!!!!!!!!!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!!!!!
৬২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: সুন্দর গল্প ++++++++++
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৪
শায়মা বলেছেন: বুঝছি!!!
ফাঁকিবাজি!!!!!!!!!
না পড়েই!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৬৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৪
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আরিত্রিকা মরল কেন, ভাল লাগে নাই।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩২
শায়মা বলেছেন: মেন্টাল ক্রাইসিসের সবরকম ম্যুড ফ্ল্যাডচুয়েটিং বোঝা যায়না।
আমিও জানিনা স্বর্নামনি!
৬৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৬
রাতুল_শাহ বলেছেন: আজকেও ভাল লাগারা ঘুরে, ঠিক যেন মেয়েদের শপিং করার মত।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৩
শায়মা বলেছেন: বুঝছি মেয়েদের সাথে ইদানিং অনেক শপিং এ ঘুরাঘুরি চলছে!!!!!!
৬৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩১
রাতুল_শাহ বলেছেন: এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আরিত্রিকা মরল কেন, ভাল লাগে নাই।
ঐ জন্য ভাল লাগা কাজ করে না।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৫
শায়মা বলেছেন: ঠিক ঠিক একদম ঠিক!!!
এই সব স্বর্নামনির ভালো না লাগার কারণ!!!
৬৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৪
রাতুল_শাহ বলেছেন: লেখক বলেছেন: বুঝছি!!!
ফাঁকিবাজি!!!!!!!!!
না পড়েই!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
কেমনে বুঝলেন?
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৮
শায়মা বলেছেন: হুম হুম !!!
অমনোযোগী স্টুডেন্টদের হাল চাল দেখলেই আমি বুঝে ফেলি !!!
সাধে কি চেহারা দেখেই ব্যাক্তিত্ব নির্নয় করি!!!!!!!!!!!!!!
৬৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৭
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: সময় নিয়ে পড়লাম! অনেক কিছু শিখলাম বলা যায়... অনেক ধন্যবাদ আপু,এতো সুন্দর লেখাটার জন্য
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৯
শায়মা বলেছেন: আপুনি!!!!!!!!!
কেমন আছো তুমি??????
সময় নিয়ে পড়ার জন্য থ্যাংকস নাহলে এত বড় লেখা দেখে অনেকই ভয় পেয়ে যাচ্ছে । আমিও জানি বেশী বড় হয়ে গেছে কিন্তু আমি ছোট করতে পারিনি এখনও অসম্পূর্ন লাগছে আমার। মনে হয় আরও অনেক কিছু বলার ছিলো!
৬৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২০
রাতুল_শাহ বলেছেন: শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: সময় নিয়ে পড়লাম! অনেক কিছু শিখলাম বলা যায়... অনেক ধন্যবাদ আপু,এতো সুন্দর লেখাটার জন্য
কি শিখলেন, একটু খুলে বলেন।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৩
শায়মা বলেছেন: আহা ফাঁকিবাজি না!!!!!!!!!!!!!
শুকনোপাতা বলে দিক আর তুমি তাড়াতাড়ি ফাঁকিবাজি থেকে উদ্ধার পাও।
তুমি বলো কি শিখলে????
৬৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৯
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: একাকীত্ব মানুষকে অসহায় করে। বুকে জমাট বেঁধে থাকা অভিমান
ভুল পথে পরিচালিত করে।
গল্পটা সুন্দর
শিরোনামটাও বেশ
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪১
শায়মা বলেছেন: গল্পটা পড়ার জন্য থ্যাংকস ভাইয়া।
তবে এই গল্প শুধুই গল্প না আমাদের কারও প্রতি তীব্র আকর্ষন, হটাশা, অক্ষমতা ও ক্রোধ কখনও কখনও আমাদের মাঝেই ডুয়েল পারসোনালিটির সৃষ্টি করে।
আমরা তখন ভুলে যাই নিজেদের অস্তিত্ব!
৭০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৭
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: পড়ে ফেলেছি !!! গত তিন দিনে কম করে হলেও ১০ বার এসেছি এই গল্পটা পড়ার জন্য ! কিন্তু কেনো জানি এক দুই লাইন পড়ার পর আর ইচ্ছা হতোনা পড়তে , কিন্তু গল্পের মন্তব্য গুলা পড়ে বুঝতে পেড়েছিলাম চমৎকার একটা গল্প । তাই বার বার এসেছি পড়ে মন্তব্য করার জন্য , কিন্তু কি জন্য পড়িনাই সেইটাই চিন্তা করতাছি । এখন পড়ে শেষ করলাম ।যদিও মাঝে অন্য কিছু আমাকে আকর্ষণ করেছে গল্প থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য ! ৬ জন ফেইস বুকে hi , hello বলেছে চ্যাট করার জন্য কিন্তু ঐ দিকে মনোযোগ না দিয়ে গল্পটা পড়ে শেষ করলাম । খুবই ভালো লাগলো , আমিও আরিত্রিকার মতন অনেক কিছুই চিন্তা করি এবং মনে মনে ভাবি এই গুলা সম্ভব এই সব কিছুই আমার জন্য তবে বুঝতে পারি একাকীত্ব থেকেই মানুষ এই ধরনের চিন্তা ভাবনা করে ।
গল্প তো চমৎকার হয়েছে , আর আপনার গল্প তো কখনই খারাপ হতেই পারেনা ++++++++
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২১
শায়মা বলেছেন: যাক শেষ মেষ পড়লে ভাইয়া!!!!
আর এত কষ্ট করে এত বড় একটা লেখা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস!!!!
৭১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: "লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: আমিও আরিত্রিকার মতন অনেক কিছুই চিন্তা করি এবং মনে মনে ভাবি এই গুলা সম্ভব এই সব কিছুই আমার জন্য তবে বুঝতে পারি একাকীত্ব থেকেই মানুষ এই ধরনের চিন্তা ভাবনা করে ।"
আপনাকে নিয়ে দুশ্চিন্তা বেড়ে গেল ভাই।
আপু লিঙ্কনকে নিয়ে ভাবতে হবে।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২২
শায়মা বলেছেন: আমারও তো দুশ্চিন্তা হচ্ছে এখন লিঙ্কনভাইয়ার জন্য।
৭২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
রাতুল_শাহ বলেছেন: ভাই এর বিয়া দিয়ে দিই। বউ কাছে থাকলে সব ঠিক হয়ে যাবে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:০১
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তোমার কথাটা শুনেই দেখোনা লিংকন ভাইয়া কেমন পাত্রীর ছবি নিয়ে হাজির!
৭৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: অনেক সুন্দর ছবি তাই না ।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩১
শায়মা বলেছেন: বাহ!!!
আমাদেরও পছন্দ হয়েছে ভাইয়া।
আরিত্রিকার সাথে চেহারায় মিল আছে!
৭৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২১
রাশেদ অনি বলেছেন: অনেক বড় লেখা তারপরও ৩ বার পরলাম একদম বুঝে বুঝে, অসম্ভব ভাল লাগল আপুনি। কিন্তু আরিত্রিকার জন্য খারাপ ই লাগল বেশি।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
শায়মা বলেছেন: তোমাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এত বড় লেখাটা ৩বার কষ্ট করে পড়বার জন্য।
অনেক অনেক ভালো থেকো তুমি। অনেক শুভকামনা তোমার জন্য।
৭৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১১
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বেশ লম্বা লেখা শায়মা
একটু সময় নিয়ে লিখতে হল ।। লেখা আসলেই অসাধারন
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
শায়মা বলেছেন: তোমাকে অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
অনেক ভালো থেকো।
৭৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:২২
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: সুন্দর! ছিমছাম। শুধু শেষটা নিতে পারলাম না। আরিত্রিকারা এভাবে হেরে গেলে তো হবে না!
ডুয়াল পার্সোনালিটি নিয়ে বলিউডে খুব সুন্দর একটা মুভি আছে। নাম "মোড়"। আমার খুব ভালো লেগেছিলো।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১
শায়মা বলেছেন: ম্যুভিটা দেখবো ভাইয়া।
আর আরিত্রিকাদেরকে বাঁচতে হবে। সমস্থ মানষিক অসুস্থ্যতা অতিক্রম করে!
৭৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:১৭
রাফা বলেছেন: জানতাম শায়মা আপু নিজের প্রশ্নে কোন না কোন ভাবে এড়িয়ে যেতে চাইবে।
কিন্তু পঠক হিসেবে আমরা লেখিকার নিজের কথা বার বার জানতে চাইবো।
ধন্যবাদ,শায়মা আপু- নগন্য এই ভাইকে মনে রাখার জন্য।
উহু ,গল্পের নায়ক হোতে চাইনা কখনই।হোতে চাই রিয়েল হিরো।
বাস্তব জিবনে কিছু করে যেতে চাই দেশ এবং দেশের মানুষের জন্য।
ধন্যবাদ,আপু।ভালো থাকুন।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া মন্তব্য পড়ে হাসছি।
তবে দেশ ও দশের জন্য কিছু করবার ইচ্ছাটাকে শুভকামনা জানালাম ভাইয়া।
অনেক ভালো থেকো।
৭৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:২৩
রাফা বলেছেন: পাঠক* সংশোধন।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮
শায়মা বলেছেন: ওকে।
৭৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
স্বঘোষিত মিসির আলী বলেছেন: আন্টি গপ্প ভালা লাগচে । পিলাচও দিছি এখন চকলেট দেও
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮
শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে যাই দোকান থেকে চকলেট আনি।
৮০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
নেক্সাস বলেছেন: খুব সুন্দর । পড়ে ভাল লাগলো
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
৮১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২
রাতুল_শাহ বলেছেন: রাশেদ অনি বলেছেন: অনেক বড় লেখা তারপরও ৩ বার পরলাম একদম বুঝে বুঝে, অসম্ভব ভাল লাগল আপুনি। কিন্তু আরিত্রিকার জন্য খারাপ ই লাগল বেশি।
ভাল ছাত্র। আমার মত ফাঁকিবাজ না। রোল ১ হবে এবার।
স্বঘোষিত মিসির আলী বলেছেন: আন্টি গপ্প ভালা লাগচে । পিলাচও দিছি এখন চকলেট দেও
ধূর ভাই আপনে কোন দু:খে চকলেট চাইতে গেলেন, আইসক্রিম চাইতে পারলেন না।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
শায়মা বলেছেন: থাক থাক তোমার জন্য আইসক্রিম আনছি ভাইয়া।
নিজে হাতে বানানো!
Click This Link
৮২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
রাতুল_শাহ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ওকে ওকে যাই দোকান থেকে চকলেট আনি।
ঐ যে দোকানে ১৯ টাকার বিল আসলে ২০টাকা প্রদানের পর যে চকলেট দেয় সেটা?
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১০
শায়মা বলেছেন: হা হা না!!!!!!!!!!!!!!
আমি কোয়ালিটি স্ট্রিট আর টবলারন আনবো।
৮৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬
রাতুল_শাহ বলেছেন: আমি কোয়ালিটি স্ট্রিট আর টবলারন আনবো।
এমন স্বপ্ন দেখায়েন না।
স্বপ্ন পূরণ করতে হলে আমাকে কাশেমের দোকান যাইতে হবে।
এমনিতেই কাশেমের দোকার ৬৩৪টাকা বাকি।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭
শায়মা বলেছেন:
আহারে পুচ্চিভাইয়া!!!!!
ঢং কম!!!
এখন না তুমি জব করো!!!!!!!
যাইহোক
এখন আপাতত আমার প্রিয় ডোনাট, বাদাম মেকাডামিয়া আর চকলেটগুলাই দিলাম-----
৮৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫২
স্বঘোষিত মিসির আলী বলেছেন: :#> :#> :#> :#> চকলেট চাইলাম আমি আর আন্টি চকলেট দিচ্ছে রাতুল_শাহ কে :-& :-& :-& মাইনাচ মাইনাচ মাইনাচ ।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৬
শায়মা বলেছেন: আরে তোমার জন্য আছে তো ভাইয়া মিসির আলী!
তবে মিসির ভাইয়া তোমার কিছু গল্প চাই।
৮৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
রাতুল_শাহ বলেছেন:
লেখক বলেছেন:
এখন না তুমি জব করো!!!!!!!
অপপ্রচার, আমার বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রের অংশের একটি।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে জব করলেই কাশেমের দোকানের ৬৩৪ টাকা শোধ দিয়ে দিও!!!
৮৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮
ভিয়েনাস বলেছেন: একাকিত্ব মানুষকে কুরে কুরে খায়। এর মতো ভয়ংকর জিনিস মানুষের জন্য আর কিছু নেই........আরিত্রাকার জন্য শুধুই খারাপ লাগা
লিখেছেন অনেক সুন্দর। বড় হলেও পড়তে ভালো লেগেছে।
লেখাটা অনেক আগেই পড়েছি বাট কমেন্ট করতে পারিনি
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া একাকীত্বের সাথে সাথে আরিত্রিকার ছিলো ভালো লাগার একজন মানুষের প্রতি তীব্র আকর্ষন!!!সেই আকর্ষনের প্রতি ভালোলাগাটাই একসময় তার হতাশা অক্ষমতা এসবের সাথে মিলে এক মনোবৈকল্যের সৃ্ষ্টি করেছিলো।
ভাইয়া আমার লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস!!!
৮৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
রাতুল_শাহ বলেছেন:
ভিয়েনাস বলেছেন: লেখাটা অনেক আগেই পড়েছি বাট কমেন্ট করতে পারিনি
নিশ্চয় সামু কোন ঝামেলা করেছিলো। আমার ভাল লাগারা খেয়ে না খেয়ে আজও ঘুরছে।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১
শায়মা বলেছেন: ভালো লাগারা সব আকাশে বাতাসে হাওয়া খেয়ে বেড়াচ্ছে। তারা এত সাস্থ্য সচেতন হলো কবে থেকে ভাবছি!!!!!!!!!!!!!
৮৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬
রাতুল_শাহ বলেছেন: কি বললেন স্বাস্থ্য সচেতন!!!!!
আমার ভাল লাগাদের স্বাস্থ্য নিয়ে আমি গভীর চিন্তিত।
ভাবছি তাদের ফেসবুক জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করব কিনা।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪০
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া ঠিক বলেছো তাদের অপারেশন লাগবে।
নিউ ডক্টর প্রয়োজন। পুরোনোদের দিয়ে আর চলছেনা অথবা সব ডক্টরেরা জব ছেড়ে চলে গেছে।
এখন অবশ্য নতুন ডক্টর নিয়োগ দেওয়া হবে। তেমন একটি নোটিসও দেখা যাচ্ছে। তুমিই ট্রাই করে দেখোনা। ইনশাল্লাহ তুমি ডক্টর হয়ে গেলে ভালোলাগাদের শরীর সাস্থ্য সব ঠিকঠাক চলবে। তারা সুস্থির হয়ে বসবেন। আর আকাশে বাতাসে ছুটাছুটি করবেন না।
শান্তিময় জীবন যাপন করবেন।
৮৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: সরি, দু'দিন পড়েও শেষ করতে পারলাম না।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯
শায়মা বলেছেন: কেনো ভাইয়া!!!!
৯০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০০
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: ভাল লেগেছে আপু , সাইকোলজিক্যাল লাভ স্টোরি , শেষ দিকটা বিষণ্ণ ।
মানুষের মন এত বিচিত্র , মনের মতো না মিললে , মন নিজে থেকেই প্রবলেম বানায় , অথচ মনের ইচ্ছা মত কত কিছুই তো অপূর্ণ থাকে ।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই আপুনি!!!
আমি নিজের চোখে দুজন সাইকোলজিক্যাল ডিসঅর্ডার রোগীকে দেখেছি। সিম্পটমগুলি যে কি পরিমান ভয়াবহ তা বলে বুঝাতে পারবোনা।
এই কথা আমার এক প্রিয় বন্ধুকে বলতে সে বললো দুজন না তুই আসলে তিনজনকে দেখেছিস। আর আরেকজন হইলি তুই নিজেই।
কেমন শয়তান চিন্তা করতে পারো?
৯১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: যতবার পড়তে যাই, ততবার কাজ এসে হাজির হয়।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
শায়মা বলেছেন: কাজদেরকে আমার কাছে পাঠাই দাও ভাইয়া। আমি তন্ত্র মন্ত্র পড়ে ওদেরকে বোতলবন্ধী করে রাখি।
৯২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: "লেখক বলেছেন: কাজদেরকে আমার কাছে পাঠাই দাও ভাইয়া। আমি তন্ত্র মন্ত্র পড়ে ওদেরকে বোতলবন্ধী করে রাখি।"
তারপর ফারুক ভাই, ব্লগার অব সামুরিয়ানের , ক্যাপ্টেন জ্যাক ফারুক হয়ে যাক।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২
শায়মা বলেছেন: মানে!!!!!!!!!
সেইটা আবার কি!!!!
শিঘরী রিভিউ লিখে পোস্ট দাও।নিশ্চয় কোনো গল্পের বই বা ম্যুভি হবে।
৯৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১
রাতুল_শাহ বলেছেন: ট্যালেন্ট হওয়ার জন্য সামুর উল্লেখিত তিনটি গুণ আমার নাই।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
শায়মা বলেছেন: কে বলছে!!!!!!!!!!!!!!!!
অবশ্যই আছে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আমি নিশ্চিৎ জানি আছেই।
৯৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: অপূর্ব অনেক সুন্দর .....+++
খুব ভাল লাগলো ......
ধন্যবাদ.... ভাল থাকবেন...।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনিমনি!!!!!!!!!
৯৫| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: অপূর্ব অনেক সুন্দর .....+++
খুব ভাল লাগলো ......
ধন্যবাদ.... ভাল থাকবেন...।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ !!!!!!!!!!!!!!!!!!!
থ্যাংক ইউ !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
থ্যাংক ইউ !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
তোমার প্রপিকটা আমার অনেক পছন্দ একদিন একটা লেখায় এই প্রপিকটা জুড়ে দেবো আমি।
৯৬| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
আরজু পনি বলেছেন:
রোগীকে পর্যবেক্ষন,পর্যালোচনা ছাড়াই প্রথম দর্শনেই তার চেহারা দেখেই তার ব্যাক্তিত্ব বা তার সমস্যা নিয়ে মোটামুটি ৮০% নিশ্চিৎ হয়ে যাওয়া মূলত বাজে অভ্যাস ছাড়া আসলে কিছুই নয়। তবুও সেটাই আমি সচরাচর করে থাকি। ...
হতে পারে ... তবে শার্লক হোমস কিন্তু তা বলে না
যে পাপড়িগুলো এক দুঃখিনী রাজকন্যার গোপন ভালোবাসায় তিলে তিলে শুকিয়েছে। যে চিঠিতে সে উজাড় করে দিয়েছে তার সকল ভালোবাসার কথা!....
প্রথম দিনই এসেছিলাম যখন লগআউট হয়ে যাব তখন । বেশি বড় লেখা হওয়াতে পরে ঠান্ডা মাথায় পড়বো ভেবে রেখেছিলাম ।
পুরোটা পড়ে এতো কষ্ট লাগছে !
আইয়ুব বাচ্চুর একটা গান যেন বাজছে গল্পের চারপাশে !
হাসতে দেখো...গাইতে দেখো.... ...অনেক কথায় মুখর আমায় দেখ ...দেখো না কেউ হাসি শেষে নিরবতা !
একজন প্রিয় মানুষের জন্যে কষ্ট লাগছে বড্ড...মনে হলো আরিত্রিকাকে দেখলাম তার ছায়ায় !...গানটা তার কথা ভেবেই মনে পড়ে গেল !
অনেক ভালো লাগা রইল, শায়মা ।।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
শায়মা বলেছেন: হায় হায় তাইলে তো আমার মাঝে শার্লক হোমস আছে আপুনি!!!!!!!!!!
থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ এই তথ্যটা দেবার জন্য!!!!!!!!!!
আপু এত বড় একটা লেখা কষ্ট করে পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস!!!
আর গানটাও সুন্দর মানে দুঃখ সুন্দর!!!
৯৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১
আরজু পনি বলেছেন:
আগের লিংকটা ভেজাল করছে আমার ব্রাউজারে...
এটা ঠিক আছে...
হাসতে দেখো গাইতে দেখো...অনেক কথায় মুখর আমায় দেখো...দেখো না কেউ হাসি শেষে নিরবতা !
হাস্যোজ্বল মুখটার কথা ভেবে তার আড়ালে লুকানো কষ্টটা বড্ড কষ্ট দিচ্ছে
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
শায়মা বলেছেন: আসলেই বেশিভাগ ক্ষেত্রেই রোগী জানেনা তার কষ্টের স্যলুশনটা কি।
আপু আমার লাইফে আমি নিজের চোখে সিজোফ্রেনিয়া রোগী দেখেছি। চোখের সামনে না দেখলে কখনও কেউ বুঝতেই পারবেনা কি আশ্চর্য্য ভীতি, দুঃখ আর বিষন্নতা কাজ করে তাদের ভেতরে।
৯৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: খুব্বিই খারাপ , খুব, খুব,খুব, এমন কি কেউ বলে !
আর ফ্রেন্ডরা একটু এমন বলেই
ইয়ে আপু একটু একটু হাসিও পাচ্ছে তোমার ফ্রেন্ডের কথা শুনে , তুমি ফ্রেন্ডকে বলে দিও সে যেমন তেমনি তার ফ্রেন্ড
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
শায়মা বলেছেন:
আসলেই মহা পাজী ফ্রেন্ড!
আসলে তার নিজেরই তো সমস্যা আছে মাথায় তাই অন্যকে বলে আর কি!
৯৯| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০০
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: অসাধারন লেখা । আর কেমন আছো আপু ভালো আছো ?!
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৫
শায়মা বলেছেন: এমনিতে ভালোই ছিলাম ভাইয়া!
দুদিন হলো জ্বর,কাশি......
আমার লেখাটা পড়ার জন্য থ্যাংকস অনেক অনেক!
১০০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭
মোঃমোজাম হক বলেছেন: হুম শেষে এসে মনটা য়ারও খারাপ করিয়ে দিলে।
লেখা এককথায় অসাধারন ।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৭
শায়মা বলেছেন: আরে ভাইয়া!!!!!!!
কেমন আছো???
আর শোনো মন খারাপ না করালে তো আমার ভালোই লাগেনা। আর তাছাড়া আরিত্রিকা তার জন্য দা্যী ও স্যুইসাইড করলো কেনো? আমি কি ওকে মরতে বলেছিলাম বলো?
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫৮
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
১০১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তুমিই ওকে মরতে বলেছো।তুমি আরিত্রিকাকে খুন করেছো।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫০
শায়মা বলেছেন: হায় হায় !!!
এই কথা কাউকে যেন বলে দিওনা ভাইয়া!
শেষে পুলিশ এসে ধরে নিয়ে যাবে আমাকে!!!
১০২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
সোমহেপি বলেছেন: ভয়ানক গল্প হইছে। শেষ লঅইনটা পড়ে থ্রিলারের মত লাগছে।
মানুষ এত জটিল কেনো? জীবন এত জটিল কেনো?
ভাল্লাগেনা!
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫০
শায়মা বলেছেন: জটিল তো মানুষের কিছু অসুখ বিসুখ ভাইয়া!!!
১০৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: সোমহেপি বলেছেন: ভয়ানক গল্প হইছে। শেষ লঅইনটা পড়ে থ্রিলারের মত লাগছে।
মানুষ এত জটিল কেনো? জীবন এত জটিল কেনো?
মানুষ জটিল না, জটিল তার চিন্তাভাবনা।
চিন্তাভাবনা সহজ-সরল হলে, মানুষ সহজ সরল হয়, জীবনটা সহজ সরল হয়।
কিন্তু আমরা কি কখনও সহজ চিন্তা করি?
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০
শায়মা বলেছেন: তুমি তো করো পেঁচানো চিন্তা!!!!!!!!!!
তা তোমার জিলাপী মার্কা কমেন্ট দেখলেই বুঝা যায় রাতুল জিলাপী ভাইয়া।
মনে পড়ে অনেকদিন আগে তুমি আর কবি শহীদুল ভাইয়া জীলাপি, মিষ্টি এইসবের হাট বসিয়েছিলে। আহারে কোথায় গেলো সেই মিষ্টি আর জিলাপীর দিন গুলি!!
যাই ছবি আঁকি .......
হরতাল তাই গৃহবন্দি সময়টাকে ইউজফুল করে তুলি।
১০৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: আমি খুব সরল একটা মানুষ।
এই সব আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার।
যাহোক কবি শহীদুল ভাইকে ও তার অসাধারণ কবিতাদের খুব মিস করছি।
কবি শহীদুল ভাই থাকলে নিশ্চয় আমার বিরুদ্ধে আনিত অপপ্রচারের তীব্র প্রতিবাদ করতো।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
শায়মা বলেছেন: হা হা হুম কবি শহীদুল ভাইয়া এখন কবিতা ছেড়ে পড়ালেখাদের নিয়ে বেশী বিজি।
আর আমি জানি তো তুমি জীলাপি হলে কি হবে অতি সরল ও ভালো মানুষ!! সত্যি জানি। আর পড়ালেখাতেও সেরা। শুধু ছোটবেলায় একটু হীরোগিরি করতে। লম্বা চুল রাখতে নায়কের মত। একদিন মা ধরে নিয়ে চুল কেটে দিয়ে গার্ল সেকশনের সামনে কানে ধরে দাঁড়া করাই রাখছিলো যখন তুমি ক্লাস সেভেন হাহাহাহাহাহাহাাহাহাহাহাহাহাহাহাহহাহহা!:
১০৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৯
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: গল্পটা অফলাইনে পড়েছিলাম, সুন্দর হয়েছে।
কিন্তু আমার সেই গল্পটা কোথায়? সেই প্রবল ব্যক্তিত্বের ফ্রাইডের মেয়ে অ্যারোনিকাকে নিয়ে গল্পটা কেন লেখা হচ্ছেনা?
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩০
শায়মা বলেছেন: হায় হায় কি যেন ছিলো থিমটা!!!!!!!!!!
ভুলে গেছি তো!!!!!!!!!!!!!
ওহ হ্যাঁ মনে পড়েছে
ফ্রাইডের চিঠি!!!!
বাট স্যাটারডে এত হাওয়া হয়ে গেলে ফ্রাইডে চিঠি লিখবে কোন ঠিকানায়!!
১০৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২০
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: উহু হয়নি
ভাবগম্ভীর প্রবাসী মিস্টার সেটারডে, ফেরী ঘাট, অ্যারোনিকা, চেহারায় মিল, ফেলে আসা স্মৃতি, ফ্রাইডে... এইসব এইসব!
মরে যাবার আগে গল্পটা যদি দেখে যেতে পারতাম...
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৫
শায়মা বলেছেন: তওবা তওবা
তুমি মরবে কেনো ভাইয়া!
তবে মা মেয়ের চেহারার মিলের কবিতাটা পড়ে তুমি বলেছিলে বটে এমন কোনো গল্পের কথা! ওকে সেই কবিতার কমেন্টের ঘর খুঁজে বের করে নেবো ঘটনাটা!
১০৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩০
মারুফ মুকতাদীর বলেছেন: অনেক সুন্দর গল্প, শুধু শেষে এসে মন খারাপ করিয়ে দেয়াটা খুব পচা হয়েছে আপু।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৯
শায়মা বলেছেন: আরে মন খারাপ করাতে চাইনিতো ভাইয়া! মেয়েটাই এমন বোকা যে নিজে নিজেই মরে গেলো,
১০৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৬
গোর্কি বলেছেন:
-জীবন খাতার ছিন্ন পাতায় ভিন্ন আঙ্গিকে লেখা গল্প ছুঁয়ে গেল।
-চমৎকার লেগেছে পঠনে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!
১০৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫২
কান্টি টুটুল বলেছেন:
LA Law সিরিজে dual personality এর একটা এপিসোড দেখাই ছিলো, ভয় পাইছিলাম ওই সময়।
আচ্ছা ব্লগের সফল মাল্টি নিকের অধিকারী গণ ও তো খানিকটা ডুয়েল পার্সোনালিটি সম্পন্ন, কি বলেন?
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২১
শায়মা বলেছেন: সেটা খুঁজতে গেলে দেখা যাবে ডাবল না সবার মালটিপল ডিজঅর্ডার হয়ছে!
১১০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: একটু ভিন্ন আমেজের লেখা আপুনি । খুবই ভাল লাগলো,,,,,,,,,,,
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস তোমাকে লাইলী আপুনিমনি!
১১১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: মারুফ মুকতাদীর বলেছেন: অনেক সুন্দর গল্প, শুধু শেষে এসে মন খারাপ করিয়ে দেয়াটা খুব পচা হয়েছে আপু।
ভাইয়া গল্পে তো ফরমালিন দেওয়া যায় না, তাই আর কি?
মন খারাপ করবেন না, জনস্বার্থে সামনেবার ১০০% বিশুদ্ধ ফরমালিন দেওয়া
হবে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১
শায়মা বলেছেন: রাতুলভাইয়া তুমি গল্পেও ফরমালিন দেবার চিন্তা ভাবনা করছো!!!!!!!!!!!!!
সর্বনাশ!!!!!!!!!!!!!!!!!!:
১১২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
রাতুল_শাহ বলেছেন:
এই অসাধারণ চিন্তাধারার জন্য প্রশংসা পাইলাম না!!!!!!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
শায়মা বলেছেন: তোমাকে পুরষ্কার সহ প্রশংসাপত্র দেওয়া হইবেক!!!
১১৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
রাতুল_শাহ বলেছেন: শান্তনা পাইলাম।
জনস্বার্থে আমার চিন্তাধারা আরও বিকেশিত করতে চাই। আমি আপনাদের সকলের দোয়া পার্থী
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯
শায়মা বলেছেন: হা হা সান্তনা বানান ভুল করিয়াছো ভালো ছাত্র!
তোমার ১০ নাম্বার কাটা গেলো!
১১৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: মনটা খারাপ হয়ে গেলো আপু.। লেখা অসাধারণ
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬
শায়মা বলেছেন: মন খারাপ করে না ভাইয়া।
আমার লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস!!!
১১৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২১
কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপু কেমন আছেন ?
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৭
শায়মা বলেছেন: আরে ভাইয়া!!!
বুঝেছি কখন তোমার আমাকে মনে পড়ে।
১১৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭
রিমন রনবীর বলেছেন: আপু কেমন আছো?
মনটা ভাল?
পোস্ট পড়ে নিই দাঁড়াও।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৭
শায়মা বলেছেন: পোস্ট পড়বে!!
পিচকি!!!
১১৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯
ভূতাত্মা বলেছেন: আপু আপুউউউউ :-& :-&
কেমন আছো??????
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪১
শায়মা বলেছেন: বাপরে!!!
ভালো আছি!!! ভালো আছি!!!
আপনি কেমন আছেন ভুত আপুনি??
১১৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০১
রাইসুল সাগর বলেছেন: জোনাকী কি সুখে ঐ ডানা দুটি মেলেছো???
আপু কেমন আছো?
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪১
শায়মা বলেছেন: অনেক সুখে .......অনেক সুখে ডানা মেলেছি ভাইয়া।
১১৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৯
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
কেমন আছেন আপু ? অনেক দিন কথা হয় না আপনার সাথে
( আমার কমেন্ট ডিলিট করা যাবে না বললাম )
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪২
শায়মা বলেছেন: তোমার কমেন্ট ডিলিট করেছিলাম নাকি!!!!!!!!
হায় হায় !!!! কবে কবে কবে???
বুঝেছি পোস্ট পড়োনি তাই কান্নাকাটি।
১২০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১২
তাসজিদ বলেছেন: দারুন। identity disorder বলে যে কোন disorder আছে তা আমি আগে জানতাম ই না!!!!!!
তবে শেষে আরিত্রিকা কে আত্মহত্যা না করালেই কি হত না
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৪
শায়মা বলেছেন: আছে ভাইয়া। মালটিপল ডিজঅর্ডারও আছে।
তবে আরিত্রিকাকে আত্মহত্যা না করালেও হত কিন্তু সে নিজেই তো আত্মহত্যা করলো। কি করবো???
১২১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
রাতুল_শাহ বলেছেন: আপু কেমন আছেন?
:'(
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৪
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি ভাইয়া।
কান্না কলো কেনো?
১২২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:০১
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: আবার পড়লাম///////////////
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮
শায়মা বলেছেন: এত্ত বড় লেখাটা আবার পড়ার জন্য থ্যাংকস অনেক অনেক ভাইয়া।
১২৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৯
এ্যংরি বার্ড বলেছেন: I pulled my coat around my shoulders
And took a walk down through the park
The leaves were falling around me
The groaning city in the gathering dark
On some solitary rock
A desperate lover left his mark, say
"Baby, I've changed. Please come back."
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
শায়মা বলেছেন: বাহ!!!
গানটা একদম গল্পের সাথে পারফেক্ট!!!!!!!!!!
থ্যাংকস অনেক অনেক !!!!!!!!!!!!
১২৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
রাতুল_শাহ বলেছেন: আবেগে ...........
আপনি ভাল থাকায় খুশি হলাম
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩
শায়মা বলেছেন: ছেলেদের এত আবেগ ভালো না রাতুলভাইয়া। শেষে সবাই ছিঁচকাদুনে ছেলে বলবে।
আর আমি তো কখখনোই খারাপ থাকি না। থাকতেই পারি না।
১২৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪০
হার্ট ব্রেকার বলেছেন: আপু কেমন আছেন ?
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি ভাইয়া।
১২৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৫৩
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: আপু কেমন আছেন ?
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি। কিন্তু তুমি কান্না কলো কেনো!!!
১২৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:১৩
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
আপু আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এর কি হইসে ?? !!! আপ্নারে ছাড়া ফেসবুক খালি খালি লাগে আপু
জলদি ফিরে আসেন
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
শায়মা বলেছেন: আরে ডি একটিভ করে দিসি ভাইয়া। ভাললাগে না। আর আমাকে ছাড়া খালি খালি লাগে!!! এমন তাজ্জব কথা জীবনে শুনিনি। আমি তো ফেসবুকে স্টাটাস পর্যন্ত দেই না। খালি লাগে কোন দুঃখে পিচ্চু ভাইয়ামনি???
না আপাতত হুমায়ুন আহমেদ সমগ্র নিয়ে আছি। এখন কোথাও যাওয়া যাবেনা।
১২৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন:
আমার তোলা কাশবন কাশফুল,আকাশবন শাদা মেঘফুল....ভেন্যু আমার গ্রাম।গতকালকের তোলা ছবি
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
শায়মা বলেছেন: বাহ!!!
এক্কেবারে শারদীয়া পিকচার।
নীল আকাশে কে ভাসালে সাদা মেঘের ভেলা ...........
১২৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আরে ডি একটিভ করে দিসি ভাইয়া। ভাললাগে না। আর আমাকে ছাড়া খালি খালি লাগে!!! এমন তাজ্জব কথা জীবনে শুনিনি। আমি তো ফেসবুকে স্টাটাস পর্যন্ত দেই না। খালি লাগে কোন দুঃখে পিচ্চু ভাইয়ামনি???
তারপরও ...................সবাই বলতে পারে আমার ফ্রেন্ড লিস্টে একজন পরী আছেন।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৭
শায়মা বলেছেন: পরীদেরকে বিশ্বাস নাই! কখন তারা ফুড়ুৎ করে উড়ে যায়! কাজেই লিস্টে পরী রেখে লাভও নাই!
১৩০| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৯
সুস্মিতা শ্যামা বলেছেন: Oshadharon ekta golpo porlam. Tobe Mon Ta kharap hoye gelo. Ebong Mon bhalo hoye onek Ta shomoi lagbe.
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৫
শায়মা বলেছেন: হায় হায় গল্প পড়ে কেউ মন খারাপ করে?
ওকে নেক্সট গল্প হবে তোমার জন্য মন ভালো করা!
১৩১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫১
রাতুল_শাহ বলেছেন: সুস্মিতা শ্যামা বলেছেন: Oshadharon ekta golpo porlam. Tobe Mon Ta kharap hoye gelo. Ebong Mon bhalo hoye onek Ta shomoi lagbe.
আপুটা গল্পের অনেক গভীরে গিয়েছে। মনযোগী স্টুডেন্ট।
ওকে নেক্সট গল্প হবে তোমার জন্য মন ভালো করা!
আর আমরা সবাই বঞ্চিত? বৈষম্যমুলক আচরণে তীব্র ক্ষোভ আর নিন্দা জানাচ্ছি।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০২
শায়মা বলেছেন: তোমার জন্য তারপরের নেক্সট টা!
১৩২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: ওয়েটিং!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
বহুত অপেক্ষা............................
বাদাম কিনে নিয়ে আসি................
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২১
শায়মা বলেছেন: বাদাম খেয়ে, ডিনার করে ,ঘুম দিয়ে, সকালের নাস্তা খেয়ে আবার দুপুরের লান্চ করে আসো ভাইয়া গল্প লেখার দেরী আছে!
১৩৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: পড়তে পড়তে নিজেকেই আরিত্রিকা মনে হচ্ছিল আপু!! দারুণ লিখেছো।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪২
শায়মা বলেছেন: তোমার মনে হওয়া মানে অনেক কিছু আপুনি!!!!!!!!!!!!!!
তুমি তো একজন এক নং গল্পকার!!!!
থ্যাংকস অনেক অনেক আমার লেখাটা পড়ার জন্য।
১৩৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: কেমন আছো আপু! কোথায় তুমি!!!
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
শায়মা বলেছেন: আমি ভালো আছি কিন্তু অনেক অনেক বিজি আছি আপুনিমনি!!
১৩৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:০৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: বছর দুয়েক আগে এক সাইকিয়াট্রি সেন্টারে একজনকে পেয়েছিলাম যে মনে করে জর্জ বুশ তার বাবা।
গল্পচ্ছলে চমৎকার একটি বিষয় তুলে ধরেছেন। যদিও এ ধারার লেখনি আপনার নতুন নয়। অনেক ভালো লাগল। তবে, আমি জানিনা মাল্টিপল পারসোনালিটি ডিজওর্ডারে ভোগা পেশেন্টদের ক্ষেত্রে সুইসাইড রেটটা ঠিক কেমন। যদি সুইসাইড রেট খুব বেশী না হয় তাহলে গল্পের শেষে সুইসাইড দেখালে অনেকে ভাবতে পারে মাল্টিপল পারসোনালিটি ডিজওর্ডারের পেশেন্টদের মধ্যে সুইসাইডের প্রবণতা বোধহয় প্রবল।
সামু আমাকে প্লাস সুবিধা থেকে বঞ্চিত রেখেছে
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫০
শায়মা বলেছেন: কৈশোরের ভালোলাগা প্রিয় নাট্যব্যাক্তিত্ব ও তার প্রতি তীব্র আকর্ষন ও তার নিজস্ব কিছু গোপন এ্যামবিশান বা ভালোলাগার সফল প্রয়োগ না ঘটায় আর সাথে বাবা মায়ের ব্যাস্ততা, একাকীত্ব ও কল্পনায় ভেসে আরিত্রিকা ভুলেছে আজ নিজেকেই।
শেষ পর্যন্ত চরম মনোবৈকল্য ডুয়েল পারসোনালিটি ও এমনেশিয়ায় পর্যবশিত হয়েছে তার অসুস্থ্যতা।
এই মনোবৈকল্যগুলি আত্মহত্যার প্রবনতা সৃষ্টি করে তবে রেট কত জানিনা। জানতে আমাকে নেট সার্চ দিতে হবে।
১৩৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:১৬
ভূতাত্মা বলেছেন: এই আপু এই.............. :-&
আমার সাথে কথা বল না কেন???
কোথায় তুমিহিহিহিহিহিহিহিইইইইইই????
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫০
শায়মা বলেছেন: কে বলেছে কথা বলিনা?
১৩৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:২৭
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন:
আপুনি কেমন আছেন? কোথায় আছেন?
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৩
শায়মা বলেছেন: ভাইয়ামনি আমি ভালো আছি
বাসায় আছি
স্কুলে যাই
বাচ্চাদেরকে নাচ শিখাই
ভাত খাই, কে এফ সি যাই, রিসেন্ট ফেভারিট গ্লেজড ডোনাট খাই।
সবকিছু একদম আমার মতই আছে আমি ভালো আছি ভাইয়া।
তুমি কেমন আছো???
১৩৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৪৯
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: আপু ক্যামন আছ
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি ভালো আছি ভালো আছি!!!!
১৩৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:২০
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: আপু আপুঊঊঊঊ ....
কেমন আছো ???????
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
১৪০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:২৩
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
সবাই কাঁদছে কেন?
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
শায়মা বলেছেন: বুঝতে পারছি না স্বর্ণামনি!!!
১৪১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৬
দুঃস্বপ্০০৭ বলেছেন: কিরে শায়মা আপু সবাই কাঁদে কেন ? আমিও কাদিঁ
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
শায়মা বলেছেন: সবার মনে হয় পেট ব্যাথা ভাইয়া।
থাক থাক তুমি কেঁদোনা।
১৪২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪
রাতুল_শাহ বলেছেন: আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: পড়তে পড়তে নিজেকেই আরিত্রিকা মনে হচ্ছিল আপু!
সবই লেখিকার সার্থকতা। ধন্যবাদ ।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
শায়মা বলেছেন: ঠিক বলেছো ভাইয়া।
থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ তোমাকে মনের কথাটা বলে দেবার জন্য।
১৪৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
শিপু ভাই বলেছেন:
হ্যালো পরী!!! কেমন আছেন???
পরা কেমন আছে???
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০০
শায়মা বলেছেন: আমি ভালো আছি ভাইয়া।
তুমি কেমন আছো???
১৪৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: আপু কেমন আছেন?????
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৬
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি ভাইয়া।
১৪৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২০
মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: সবার কান্দন দেইখা আমিও না কাইন্দা পারলাম না।
সমাজ ছাড়া ত চলা যায় না।
আশা করি যে কারণেই সবাই কান্না ভূলে আবার হাসবে
তাই না আপু ???
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৭
শায়মা বলেছেন: এখন হাসো ভাইয়া।
১৪৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২১
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: গল্পের শেষ লাইনটা পড়ে চমকে গেলাম!
মন খারাপের গল্পে ভালো লাগা রেখে গেলাম!
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৭
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
আমার লেখাটা পড়ার জন্য!!!!!!!
১৪৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৭
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: আপু কেমন আছেন ????
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৯
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি ভাইয়া!!!!
কোথা থেকে এসে কান্না শুরু করলে তুমি !!!!!!!!!!
১৪৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৫৪
এ্যংরি বার্ড বলেছেন: মানুষ সব সহ্য করতে পারে বাট অভিমানটা পারে না।বাই
When I look back upon my life
It's always with a sense of shame
I've always been the one to blame
For everything I long to do
No matter when or where or who
Has one thing in common, too
It's a, it's a, it's a, it's a sin
It's a sin
Everything I've ever done
Everything I ever do
Every place I've ever been
Everywhere I'm going to
It's a sin
At school they taught me how to be
So pure in thought and word and deed
They didn't quite succeed
For everything I long to do
No matter when or where or who
Has one thing in common, too
It's a, it's a, it's a, it's a sin
It's a sin
Everything I've ever done
Everything I ever do
Every place I've ever been
Everywhere I'm going to
It's a sin
Father, forgive me, I tried not to do it
Turned over a new leaf, then tore right through it
Whatever you taught me, I didn't believe it
Father, you fought me, 'cause I didn't care
And I still don't understand
So I look back upon my life
Forever with a sense of shame
I've always been the one to blame
For everything I long to do
No matter when or where or who
Has one thing in common, too
It's a, it's a, it's a, it's a sin
It's a sin
Everything I've ever done
Everything I ever do
Every place I've ever been
Everywhere I'm going to - it's a sin
It's a, it's a, it's a, it's a sin
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২১
শায়মা বলেছেন: মানুষ অনেক কিছুই সহ্য করতে পারেনা।
কিন্তু আত্মহত্যার সময় সবচেয়ে বড় হয়ে দেখা দেয় অভিমানটা।
১৪৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫১
স্বত্বার বিপরীতে বসবাস বলেছেন: লিরিকে লুল ঝইরা পড়তাছে
এত কান্নাকাটির কি আছে, বইলা দিলেই হয় এ্যংরি বার্ড নিক থাইকা 'বেঈমান আমি' বলতেছি..
১৫০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: অনন্যসাধারণ !!
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!
থ্যাংকস অনেক অনেক আমার লেখাটা পড়ার জন্য।
১৫১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩
রিমন রনবীর বলেছেন: আমাকে পিচকি বললা কেন?
আপু কি তুমি? আচ্ছা পরী আপু তোমার পরা কেমন আছে?
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৯
শায়মা বলেছেন: পিচকি তোমার বয়স কত?
কোন ক্লাসে পড়ো যেন পিচকিভাইয়া?
১৫২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫০
টিসেলিম বলেছেন: অসাধারন লাগলো আপু .। ++++ এটাই আমার দেয়া প্রথম +
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
প্রথম + এর জন্য!!!!!!!!!!!
অনেক অনেক থ্যাংকস তোমাকে।
১৫৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৩
আমি সাজিদ বলেছেন: সুন্দর লিখেছো আপ্পি…
মোবাইল দিয়ে ব্লগে ঢুকা যাচ্ছিলো না বলে কমেন্ট করতে পারি নি আগে।এখন করলাম।তবে গল্পের মাঝখানের কিছু অংশ না হলেও চলতো মনে হচ্ছে।
আরেকটা কথা খালি চেহারা দেখে কারো সম্পর্কে অনেককিছুই বলে দেওয়া ডাক্তারদের মতো হতে চাই আমি…এইটা সবাই পারে না।দোয়া করবা ওকে ?
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৩
শায়মা বলেছেন: এত কষ্ট করে আমার লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
গল্পের মাঝের অংশ ছাড়া কেমনে শেষে আসবো বুঝতে পারছিলাম না ভাইয়া আর তাই তো এত অং বং লিখে ফেললাম।
যাই হোক দোয়া করি অনেক অনেক বড় ডাক্তার হও আর চেহারা দেখেই রোগ নির্নয় করে ফেলো।
১৫৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০
নস্টালজিক বলেছেন: অরিত্রিকার অবয়ব খুব ভালো আসছে তোমার শব্দচয়নে!
সুন্দর লেখসো!
শুভেচ্ছা শায়মা!
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস !!!!
এত ঝামেলার মধ্যেও আমার এই বিশাল লেখাটা পড়ার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস তোমাকে!!!!
১৫৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৫
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আপনার অসাধার লেখাগুলোর খুব ভাল একজন ভক্ত আমি। যদিও অফলাইনে গল্পটা একবার পরেছি। তার পরও আবার পরলাম। ভাল লাগল। আরো লিখবেন আশা করি।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
শায়মা বলেছেন: জানিনা কতদিন লিখবো ভাইয়া। তবে আমার লেখা এমন কিছু না । টাইম পাস আর অভ্যস থেকে অং বং লিখে যাই।
অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি!!!
অনেক অনেক শুভেচ্ছা তোমার জন্য।
১৫৬| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৯
জন ঢাকা বলেছেন: এক কথায় অসাধারন লাগল।
লাষ্ট লাইন টা পরে খুব খারাপ লাগল।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
শায়মা বলেছেন: এটা তো গল্প ভাইয়া।
মন খারাপ করে না.........
তবে মাঝে মাঝে জীবন কিন্তু গল্পের চাইতেও নির্মম হয় ভাইয়ামনি।
১৫৭| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২১
অনীনদিতা বলেছেন: আপু কেমন আছো?
মিস করছি খুব খুব খুব।
লাভ ইউ আপুনি....
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
শায়মা বলেছেন: ভালো আছি অনীনদিতামনি।
মিস করছো কেনো? আমি তো আছি!!!
অনেক অনেক ভালো থেকো।
১৫৮| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৫
তন্ময়০১৩ বলেছেন: আপু মিস ইউ।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৯
শায়মা বলেছেন: ডোন্ট মিস মি !!
আপাতত আমি পরীর দেশে আছি মানে বাবার বাড়ি!
মর্ত্যে নামলে তোমার বাসায় বেড়াতে যাবো।
১৫৯| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: আচ্ছা হাসলাম
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪১
শায়মা বলেছেন: হায় হায় এত হাসির ছবিগুলি কি তোমার ছোটবেলার ছবি ভাইয়া???
১৬০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৮
ভূতাত্মা বলেছেন: আপুউউউউউউ
ফিরে আসো!!!!
নইলে ঘাড় মটকে দেবো??????
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:২৩
শায়মা বলেছেন: ঐ পাগল কই ফিরবো রে?
এইটা দেখি পাগলা ভুত কি বলে কিচ্ছু বুঝিনা!
১৬১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৮
ভূতাত্মা বলেছেন: আপুউউউউউউ
ফিরে আসো!!!!
নইলে ঘাড় মটকে দেবো??????
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
শায়মা বলেছেন: পাগলি ভুত আপুনি!!!!!!!!!!!!!!!! তাড়াতাড়ি ফিরে আসো নাইলে কিন্তু আমি জ্বীন পাঠালাম এখুনি!
১৬২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:৫৪
আম্মানসুরা বলেছেন: গল্পটা বেশ লাগল। দারুন লিখেছ আপু।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি!!!!!!!!!!!
১৬৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৩৯
শাহরিয়ার নীল বলেছেন: তবুও হোক বৃষ্টি পৃথিবীতে
ভিজে যাক না সব কিছু আমাদের গানে
হারিয়ে যাক না স্মৃতির সব পিছুটানে
দেখতে চাইনা আর পিছনে আমার অভিমানে !!
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৪২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংকস ভাইয়া!!!!
১৬৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: খুবই ভালো লাগলো। ইন ফ্যাক্ট আমি তো ভাবছিলাম এটা অনুবাদ!
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩
শায়মা বলেছেন: হা হা
না ভাইয়া এটা একটা ডুয়েল পারসোনালিটি মেন্টাল ক্রাইসিসে ভোগা রোগী নিয়ে লেখ্য কাহিনী।
১৬৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:০৪
না পারভীন বলেছেন: এত সুন্দর বুনন .সার্বিক ভাবেই অত্যন্ত চমৎকার .তুমি সত্যিই তুখোড় .জটিল এক চরিত্র কে তুমি জাদুকরের মত তুলে এনেছো ,অনেক শুভকামনা রইলো আপুনি।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনি!!!
অনেক অনেক ভালোবাসা আর শুভকামনা তোমার জন্যও।
১৬৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯
ইলুসন বলেছেন: অরিত্রিকা তো ভাল হয়নি, তাকে বাসায় পাঠানোর আগে ভাল করে চেক করা উচিত ছিল যে সে মেন্টালি স্ট্যাবল কিনা।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
শায়মা বলেছেন:
হয় মেন্টালি স্ট্যাবল ছিলো না তখনও, নয় সম্পূর্ণ সুস্থ্যতার পর অনুশোচনা হয়েছিলো লজ্জিত হয়েছিলো। জানিনা ভাইয়া।
১৬৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১২
শাহরিয়ার নীল বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
১৬৮| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০১
শাহরিয়ার নীল বলেছেন: বেশি বেশি লিখেন
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
শায়মা বলেছেন:
বেশি বেশি আর হবেনা ভাইয়া।
কমতে কমতে নাই হয়ে যাবে।
১৬৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৮
আকিব আরিয়ান বলেছেন: গল্পটা ভালো লাগছে। আপনার দেয়া লিংকগুলো বুকমার্ক করে রাখলাম, কাজ আসবে।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
অনেক অনেক ভালো থেকো।
দেখেছো সেইফ হয়ে গেছো!!!!!!
আমি জানি তো আমার দোয়া বৃথা যেতেই পারেনা।
১৭০| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
আকিব আরিয়ান বলেছেন: আপনে কমেন্ট করার আগেই সেইফ হয়ে গেছিলাম আমি অনেকদিন ব্লগে আসিনি ঐ পোস্টের পর, একদিন এসে দেখি সেফ হয়ে গেছি
আপনেও ভালো থাইকেন ভাইয়া
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
শায়মা বলেছেন: হায় হায় আমি করার আগেই!!!!!!!!
তার মানে আমার দোয়া করার আগেই কার্য্যকরী!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
গুড গুড গুড!!
১৭১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০১
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: অনেক ভাল লাগল। দারুণ গল্প। লিঙ্কগুলোতে ঢু মারার আশা রাখি।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
নতুন বছরের আগাম শুভেচ্ছা রইলো।
১৭২| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৭
হাতীর ডিম বলেছেন: অসাধারণ লাগলো আপু
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ডিমভাইয়া!!!
১৭৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫০
নিঃসঙ্গ গ্রহচারি বলেছেন: বিশাল সাইজ :-&
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:২০
শায়মা বলেছেন: এত ফাঁকিবাজ হলে চলবে ভাইয়া???
কষ্ট করে পড়ে ফেলো.....
১৭৪| ১৬ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:১৩
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন: পড়তে খারাপ লাগেনি ৷ আরো ডিডেইলস হলে কেমন হতো তাই ভাবছি ৷ মনবৈকল্যের বর্ণনা কিন্তু শুধু চরিত্রের আচারেই নয় তার দৃষ্টিতে বস্তুরও রূপান্তর ঘটে ৷ যাহোক অনেক বিস্তারিত ব্যাপার আমারও অজ্ঞাত ছিল ৷ তবে আপনার লিংকগুলো বেশ সাহায্য করেছে ৷ মজার ঘটনা হল আমরা সবাই কিন্তু জীবনের কোন না কোন এক সময়ে এ পরিস্থিতির মুখোমুখি হই ৷ হয়ত তা বাকী সময়ে কখনই বুঝি না ৷ ডায়রীর অংশটুকু ভাল লিখলেন ৷ এরূপ ছোট ছোট দেখা ঘটনা নিয়ে গল্পের বা রোজনামচার আদলে লিখতেই পারেন মাঝে মাঝে ৷ আর রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে কিছু লেখা দিলেও হবে ৷ এতো পাঠক আপনার লেখায় মন্তব্যে করতে শঙ্কা হয় ৷
মঙ্গল হোক ৷
১৬ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:৩৬
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া কত কিছুই তো লিখেছি। আর রবীন্দ্রনাথকে নিয়েও লিখি মাঝে মাঝে
যদিও হঠাৎ ব্যাস্ত হয়ে পড়েছি আর একটু একটু বিরক্তিতে পাচ্ছে আমাকে। তবুও লিখি।
দাঁড়াও তোমাকে কয়েকটা লিন্ক দেই।
Click This Link
Click This Link
Click This Link
১৭৫| ১৭ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
'ব্যস্ততা বাড়ুক
বিরক্তি আসুক
বিষন্নতা দূরে থাক'
পড়ছি আর পড়ছি আপনার সব লেখা ৷ লিংকখুলো কাজে লাগবে ৷
আপনার গাওয়া রবিন্দ্রসংগীত শুনলাম ৷ কোন সিডি বা প্রকাশনী কি আছে আপনার ?
মঙ্গলার্থে....
১৭ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:১৫
শায়মা বলেছেন: আমার লেখাগুলো পড়ার জন্য থ্যাংকস অনেক অনেক!
ভাইয়া সিডি আছে বাট নট ফর সেল! জাস্ট গিফটের জন্য করেছি!তুমি চাইলে পাঠিয়ে দিতে পারি!
১৭৬| ১৭ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৭
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
অনেক কৃতজ্ঞতা উপহারের স্বদিচ্ছায় ৷
হা হা আমি আকাশের ঠিকানায় থাকি ৷ আজ কাল এখানে সেখানে ৷ তবে এখানেই আগের গানের মতন কোন লিঙ্ক দিলে সুবিধা হতো ৷ কিছুক্ষণ রেখে মুছে দিবেন ৷ নিয়ে নিব খুব তাড়াতাড়ি জটপট ৷
কম্পোজিশন কার করা ৷ আপনার ওস্তাজজি কে? মিউজিক একটু রাশ লাগল ৷ হতে পারে স্পিকারের বিভ্রাট বা হয়ত আমার কর্ণ আগের মতন ক্রিয়াশীল নয় ৷
শুভেচ্ছান্তে...
১৭ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩
শায়মা বলেছেন: কিছুক্ষন রাখতে হবেনা ভাইয়া। প্রায় সবাই আমার গান শুনে ফেলেছে মনে হয়। যাইহোক
এইখানে লিন্ক দিচ্ছি আরও দুইটা।
Click This Link
Click This Link
কম্পোজিশন করা বাবুল নামে একজন মিউজিশিয়ানের বাট আমি যেমন চেয়েছি সে সেটাই করেছে। আমার ওস্তাদজী লাভলু স্যার। উনি ছায়ানটের টিচারও। আর আমি গানটা গত কয়েক বছর মন দিয়ে প্রাকটিস করছি ছোট থেকে নাচটাই বেসিক্যালী শিখেছি।
১৭৭| ১৭ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
লা জবাব ৷
ভাল লাগল ৷ এবার স্পীকার চেঞ্জ করে শুনলাম ৷ কান তো চেঞ্জ করতে পারবো না আপনি তো সব্যসাচী ৷ নাচের কথা কোন লেখায় উল্লেখ করেছেন ৷ এতো দিক সামাল দেন কেমন করে? ছায়ানটতো বিশাল ব্যাপার ৷
আচ্ছা আপনার সাথে কি নিপা ম্যামের পরিচয় আছে ?
অনেক অনেক ধন্যবাদ, কৃতজ্ঞতা ৷ বিশেষ করে 'নিশীথরাতের বাদলধারা' গানটির জন্য ৷ মাঝে রবিন্দ্রনাথকে নিয়ে আলোচনা ও জানতে চাইবো ৷
দিদিমণি সুন্দর থাকবেন ৷
১৭ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:২৮
শায়মা বলেছেন: শামীম আরা নিপা?
হ্যাঁ আছে তার চাইতেও বেশি পরিচয় শিবলীভাইয়ার সাথে।
আর আমি সব্যসাচী না ভাইয়া আমি সকল কাজের অকাজী!
যা যা ভালো লাগবে করতেই হবে আমার।
অনেক অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি!
১৭৮| ১৭ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৪৭
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
১৭ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:৩৬
শায়মা বলেছেন: এত খুশী কেনো কবিভাইয়া?
১৭৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১১
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: স্প্লিট পার্সোনালিটি সবার মধ্যেই থাকে। গল্পটা পড়ে আমার কাছে স্প্লিট পার্সোনালিটির চেয়ে মেয়েটার ছেলেমানুষী আবেগ অথবা ভালোলাগাটাই বড় হয়ে দেখা দিল।
যদিও এটা স্যাড এন্ডিং এর, তবু লাস্ট পার্টটা আন্দাজ করতে পারার জন্য এতোটা খারাপ লাগেনি।
একটা কবিতার মত অপচেস্টা শেয়ার করি, মেয়েটার অবস্থা লাস্ট প্যারার মত ছিলো অনেকটা, যদিও তাকে অন্য অপশনের কথা বলা হয়নি, কিন্তু সে হয়তো আর কিছু কল্পনা করতে পারছিলনা বেঁচে থাকতে,
No one told me to walk
But every step gives me sheer pleasure.
That you may never know.
Some of my favorite things still exist.
That old but familiar furniture…
It knows things nobody knows.
Luxury, busyness - both are there,
But greed gets rid of everything.
Yet Life is often almost over before knowing
Philosophy of life or life's philosophy.
.
I know that you don't know,
I can spend a lifetime without you,
but never with another.
Only because it is you that I love
and no one else...
written by, শতদ্রু একটি নদী।
০৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১৬
শায়মা বলেছেন: আরে এই গানা তুমি লিখছো!!!!!!!!!!!
তুমিও দেখি এক মাল্টি ট্যালেন্ট!!!!!!!!!!!!
১৮০| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩০
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: এটা গান না। কবিতা।
গান বলে আমার কবিতার মানহানী করা হইলো ক্যান?
০৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:১২
শায়মা বলেছেন: ওহ গানা গানা লাগছিলো ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!
যাইহোক ভালো কাব্য!!!!!
১৮১| ২৫ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন:
২৫ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১
শায়মা বলেছেন: নাইস কবিতা!
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৩
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ইয়েস!