নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দীপ ছিলো, শিখা ছিলো, শুধু তুমি ছিলেনা বলে...

শায়মা

দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...

শায়মা › বিস্তারিত পোস্টঃ

তবুও বন্ধু মন হলো না আপন - শায়মা আর সুলতানার গল্প

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৪৬


সুলতানার কথা....
অনেক্ষণ ধরে বসে আছি শায়মাদের ড্রয়িং রুমে। ওর দেখাই নেই। বসতে বসতে আমার পায়ে ঝিঝি ধরে গেছে। আমি পায়ের ঝিঝি কাটানোর জন্য হাঁটতে থাকি রুমের এ মাথা থেকে ও মাথায়। দেয়ালের এক পাশ পুরোটা জুড়েই একটা অয়েল পেইন্টিং, এক নগ্ন বক্ষা নারী স্নান করছে। পুরো নগ্ন বক্ষা বোধ হয় বলা ঠিক না, আধাআধি, অল্প একটু পানির নিচে তার সৌন্দর্য। আমি ছবিটা দেখতে থাকি। এবারেই যে নতুন দেখছি তা নয়। কত শত বার যে দেখেছি! তারপরও পুরানো হয় না।

এর মধ্যে ওদের আনোয়ারা বুয়া এক কাপ চা নিয়ে আসে। ঠান্ডা চা, এই মহিলা কখনোই আমাকে গরম চা দিতে পারেনি। ইচ্ছে করে দেয় কিনা কে জানে! আমার ইচ্ছে করে একদিন জিজ্ঞেস করি।

আজ আমাদের একটা বিশেষ কাজ আছে। শিমুল ভাইয়ার সাথে দেখা করতে যাবো। আমরা এক সাথে একই পাড়ায় থেকেছি। এরপর ভাইয়া এইচ এস সি শেষ করে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে বাইরে চলে যায়। আমি ভাইয়ার মুখটা মনে করতে চেষ্টা করি। কিছুই মনে আসে না।
রেগে গেলে আমাকে বলতো, এই কালী। শুনে তো আমি কেঁদে কেটে অস্থির হয়ে যেতাম। এখন তো মজাই লাগে। সেদিন ক্লাসেই কালো রঙ খুঁজছিলো কে যেন। আমিই বললাম, এই কার কালো রঙ লাগবে? আমার থেকে নিয়ে যা।

শিমুল ভাইয়ার কথা মনে পড়তেই আমার বুকটা ধড়পড় করতে থাকে। অস্থির লাগতে শুরু করে। আমি অস্থিরতা কাটানোর জন্য শায়মার রুমের দিকে যাই। পেছন থেকে ওর কচু পাতা রঙের শাড়িটা দেখতে পাই।

-এই শায়মা, আর কতক্ষণ লাগাবি? আমি যে আসলাম মাত্র এক ঘন্টা সতের মিনিট হইছে।

- এইতো, আর কিছুক্ষণ। বলেই আমার দিকে ঘুরলো।

- তোরে তো অপ্সরার মতো লাগছে। কচু পাতা রঙের কোন শাড়ি যে কোন নারীকে এত সুন্দর বানিয়ে দিতে পারে ধারণা ছিলো না।

- কেন! আমি কী এম্নিতে সুন্দর না?

আমি এবার চুপ করে যাই। শায়মা খুব সুন্দর! আমরা সব বন্ধুরা ওকে অপ্সরা ডাকি। ও ভালো গান গায়, নাচ করে। ভার্সিটিতে যে কোন ফাংশানেই অথবা কোন কারণ ছাড়াই ওর গান গাওয়া লাগে।

- আজও কী তুই তোর এই রঙ ওঠা জিন্সটা ছাড়তে পারলি না। অনেক দিন পর শিমুল ভাইয়া আসতেছে।

শিমুল ভাইয়ার নাম শুনেই আমার বুকের ভেতরটা আবার ধকধক শুরু করে।

পৌনে দুই ঘন্টা সাজ নামক কর্ম শেষ হওয়ার পর শায়মা আর আমি বের হই।
অন্য দিনগুলোতে শায়মার সাথে কোথাও যাওয়াটা আমি এড়াই। এত দামী গাড়িতে বসলে কেন যেন অস্বস্তি লাগে। এর চেয়ে বাসের মধ্যে ঠেলাঠেলিতেও আমি স্বস্তি পাই।

বেশি ধনী আমার ভালো লাগে না। ধনী কোন আত্মীয় স্বজনদের বাসায়ও আমি বেড়াতে যাই না। শুধু এই নিয়মটা শায়মার জন্যই টিকে নি। শায়মা আমার খুব ভালো বন্ধু। আমিও ওর সবচেয়ে ভালো বন্ধু।

শিমুল ভাইয়া এখন দেখতে কেমন হয়েছে কে জানে! শায়মার সাথে যোগাযোগ ছিলো। ওরা কি ভালোবাসে দুজন দুজনকে ? কখনো কি ভালোবাসার কথা বলেছে? ভাবতেই গলাটা শুকিয়ে ওঠে।
- এই সুলতানা, কী হয়েছে? হঠাৎ এমন লাগছে কেন তোকে?
- কই, কিছুনা তো।
- এসে গেছি, নাম এখন।

সামনে যাকে দাঁড়ানো দেখি তাকে দেখেই পৃথিবীটা একটু দুলে ওঠে। শায়মা আর শিমুল ভাইয়া কী সব বলে, আমার মাথায় আর তেমন কিছুই ঢোকে না। আমি আমার সামনে দাঁড়ানো পৃথিবীর সবচেয়ে সুপুরুষটাকে দেখতে থাকি।

শিমুল ভাইয়া আমার দিকে তাকিয়ে বলে,আরে, সুলতানা, না?
আমার দুলে ওঠা পৃথিবী প্রবলবেগে দুলতে থাক......


শায়মার কথা......
দীর্ঘ সাড়ে পাঁচ বছর পর শিমুলের সাথে আজ সামনা সামনি দেখা হতে চলেছে। আমাদের গাড়িটা ওদের গাড়িবারান্দায় ঢুকতেই দেখতে পেলাম শিমুলকে, ওদের সেই অতি পরিচিত ঝকঝকে সবুজ ভেলভেট কার্পেটের মত লনে বসে ছিলো শিমুল, আন্টি আঙ্কেলও ছিলেন সেখানে। লনে গেঁথে দেওয়া সেই সুদৃশ্য পাথরের টি টেবল চেয়ারে বিকালের চা খাচ্ছিলো সবাই ওরা। আমাদেরকে দেখে এগিয়ে এলো শিমুল। ওকে দেখে আমার বুকের মাঝে দ্রিম দ্রিম ড্রামের শব্দ শুরু হলো! সাথে মনের মাঝে তখন গুনগুন সুর, আমার হৃদয় তোমার আপন হাতে দোলে, দোলাও দোলাও দোলাও...... শিমুল আমার দিকে তাকিয়ে সুলতানাকে আড়াল করে এক চোখ টিপ দিতেই আমার ঘোর কাটলো। আমি তড়িঘড়ি ওর পেছনে লনে বসে থাকা আন্টি আঙ্কেলের দিকে এগুতে গেলাম।

এ কয়েক বছর একমাত্র ছেলের সাথে সাথে আন্টি আঙ্কেলও পাড়ি জমিয়েছিলো সুদূর ইউএসএ তে। এ বছর ঈদের ছুটি কাটাতে ওরা সবাই ফিরেছে দেশে। এতগুলো দিন শিমুলের সাথে আমার যে তাই বলে দেখা সাক্ষাৎ একেবারেই ছিলো না তা নয়। ফেসবুক, টুইটার, স্কাইপ আর ফোনের বদৌলতে আমার সারাটাদিনের বলতে গেলে ২৪ ঘন্টার পুরোটা সময়ই কেটেছে শিমুলের সাথে। তারপরও এতগুলো দিন পর ওর সাথে সামনা সামনি দেখা হবার এই আনন্দ মুহুর্ত গুনছিলাম আমি গত তিনমাস ধরে।

যদিও অনলাইনে ওর হাজার হাজার ছবি দেখেছি আমি, তবুও আজ হঠাৎ ওকে সামনা সামনি দেখে আমি বেশ চমকে গেলাম! শিমুলের এ ক'বছরে আচার আচরণ, বেশ ভুষায় এত বেশী পরিবর্তন হয়েছে যে অবাক না হয়ে পারা যায় না। শিমুল যেন একেবারেই হলিউডের নায়ক বনে গেছে!!! ধবধবে সাদা নাইক টি শার্ট আর এ্যাশ কালার জিন্সে ওকে লাগছিলো যেন ওয়েস্টার্ন ম্যুভির হিরো! যাহ! ভাবতেও লজ্জা লাগছে আমার। আসলে একটু না ওকে সামনে দেখে আমি তখন লজ্জায় শেষ। আমার রাঙ্গা হয়ে ওঠা ব্যাপারটা শিমুলও খেয়াল করেছিলো মনে হয়। সে দুষ্টুমি করে বলে উঠলো, কি রে গালে তরমুজ মেখে এসেছিস নাকি! আমি আরও লজ্জা পেয়ে গেলাম, রাগও লাগলো একটু। এতদিন পরে সামনা সামনি দেখা তবুও ও আমাকে তুই করেই বলছে।

শিমুল বরাবরের মত আমাকে খেপাতে শুরু করলো।
-বিশ্বাস কর তোকে দেখে একেবারেই সবুজ খোলসে লালটু গালের তরমুজ লাগছে... মানে আমার সবুজ শাড়িটার খোটা দিলো... আরও কি কি সব বলতে লাগলো ও.....
আমি রাগ করে ওদেরকে রেখেই আন্টি আঙ্কেলের দিকে এগুলাম। আন্টি আমাকে বুকে জড়িয়ে ধরলেন, মায়ের কথা জিগাসা করলেন। বললেন, খুব শিঘ্রী আজ কালের মধ্যেই আমাদের বাড়িতে যাবেন উনারা। আসলে আন্টি কিসের ইঙ্গিত দিলেন আমি বুঝতে পারছিলাম। আর এই ইঙ্গিতে আমি লজ্জায় তরমুজ থেকে এবারে স্ট্রবেরী হয়ে গেলাম। দেখলাম শিমুলটা আরও মজা পেয়ে আমার দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি হাসছে।

আন্টি ভেতর থেকে আমার জন্য আনা নানা উপহার নিয়ে এলেন। চকলেট বক্স, জুয়েলারী, গরম কাপড়, স্কার্ফ কত্ত কিছু!!! আমার খুবই লজ্জা লাগছিলো। শিমুল চকলেট বক্সগুলো থেকে কয়েকটা তুলে নিয়ে সুলতানাকে দিলো। বললো, সুলতানা তুমি এগুলো খাবে নইলে শায়মা তো একাই এসব সাবাড় করে মোটি ভুতনী হয়ে যাবে! আমরা ওর শুভাকাংখীরা কি ওর এত বড় সর্বনাশ করতে পারি বলো? সবাই হো হো করে হেসে উঠলো শুধু সুলতানার হাসিটা ম্লান ছিলো। আমার বুকের ভেতরে মুচড়ে উঠলো।

সুলতানা মনে হয় একটু কষ্ট পেয়েছে, আন্টির কোনো খেয়ালই নেই যে আমি আমার প্রিয় বান্ধবী সুলতানাকেও সাথে নিয়ে এসেছি। আন্টি এতক্ষনে খেয়াল করলেন তার ভুল হয়ে গেছে সুলতানাকেও তার কিছু উপহার না দেওয়াটা খুব ভুল হয়েছে। তিনি তাড়াতাড়ি বললেন না না আমি সুলতানার জন্য আরও চকলেট বক্স আনছি। একটু অপেক্ষা করো মা। সুলতানা তাড়াতাড়ি বলে উঠলো, আমি এসব চকলেট খাইনা আন্টি।


সুলতানার কথা...
চোখ বুজে সোজা...... নিউ মার্কেটের ১নং গেইট দিয়ে ঢুকে চোখ বুজে বা দিকে হাঁটতে থাকলেই .......মডার্ন .......হাসিখুশী গোঁফওয়ালা লোকটাকে বলবেন .......আপনি আঁকার সরন্জাম দিতে চান । ব্যাস আর কিছু বলতে হবেনা, রঙ …

পড়তে পড়তে যাচ্ছি। যদি আবার ভুলে যাই। এদিকটায় এত ভীড়। ঘাম, পারফিউম মিলেমিশে একাকার। একটু দাঁড়িয়ে থাকি। কী করবো ভাবছি। একটা কাজ করতে পারি। ভীড়ের মধ্যে ঢুকে গেলে ভীড়ই আমাকে ঠেলে নিয়ে যাবে। বোধ হয় তখন আর পরিশ্রম হবে না। এর মধ্যে ঘামে ভিজে একাকার। তখনই নিজের নামটা শুনতে পাই। একটু দূরে শিমুল ভাইয়ের গাড়ি, ভেতরে শায়মা। মুখে আর হাতে ডাকতে শুরু করলো। গিয়ে উঠি। এই প্রথমবার ওদের দামী গাড়িতে উঠে ভালো লাগে। নিঃশ্বাস ফেলে বলি, কই যাস?
- কেনাকাটা .. তুই ও চল।

পিংক সিটির এদিকটায় খুব আসা হয়নি। সবকিছুই সুন্দর! দেশের সবকিছুই হিসেব মতো চলে। উচ্চবিত্ত আর নিম্নবিত্ত। মধ্যবিত্তদের জন্যই সব ঝামেলা। ঝকঝকে সবকিছুই সাজানো, ঢুকলেই মনে হয় এই প্রাণহীন সবকিছুই বলে, প্রবেশ নিষেধ, প্রবেশ নিষেধ। আমি প্রবেশ নিষেধ শুনেও ঘুরে বেড়াতে থাকি ঝা চকচকে দোকান গুলোতে। গয়নার দোকানে একটা হার খুব পছন্দ হয় শায়মার। শিমুল ভাই পরিয়ে দিতে গিয়ে একটু বেশিক্ষণই ঘাড়ে হাত রাখে। দেখে আমার খুব কষ্ট হতে থাকে।

শাড়ি শায়মার খুব পছন্দ। স্টাইল ওয়ার্ল্ডের বেশ কয়টা শাড়ি পছন্দ হয়। শায়মা ট্রায়াল দিতে যায়। শিমুল ভাইয়া একটু এগিয়ে আসে।

-সুলতানা, তোমার সাথে কথা আছে।
আমি ঘাড় নাড়ি। অনবরত বকবক করতে থাকা এই আমিও চোখে চোখ রাখার সাহস পাই না।

শাড়িগুলো দেখি। নীল রঙের একটা শাড়ি পরে আছে সুন্দরী ডল। শাড়িটা এত নীল যে ছুঁয়ে দেখি।

ওদের কেনাকাটা শেষে বাড়ির কাছাকাছি যখন নামতে যাই তখনই প্যাকেটটা হাতে দেয় শিমুল ভাইয়া।
- এটা তোমার।
- কী এখানে?
- খুলে দেখ
শায়মা তখন মুখ টিপে হাসে। তারপর ওরা চলে যায়।
রাস্তায় দাঁড়িয়েই প্যাকেটটা খুলি। ভেতরে সেই নীল … আকাশের নীল, সমুদ্রের নীল … বুঝতে একটু সময় লাগে। তারপরই অপমানে ভেতরটা জ্বলতে থাকে। এক ছুঁড়ে ফেলে দিই রাস্তার পাশের নোংরার মধ্যে। একটা প্যাকেট, ভেতরে সমুদ্রের নীলে মেশানো একটা শাড়ি যা আমি কখনোই পরিনা। যার গায়ে লেখা ছিলো এগারো হাজার টাকা মাত্র। এগারো, এগারো ……


শায়মার কথা...
শিমুল আসার পর থেকে দিনগুলো কাঁটছে আমার প্রজাপতির ডানায়। সারাটাক্ষন মাথার মধ্যে শিমুল শিমুল আর শিমুল। একদম গেঁথে বসেছে পাঁজিটা। শিমুলটাও অনেক বেশি দুষ্টু হয়েছে এ ক'বছরে। সেদিন যা করলো সে সুলতানার সামনেই.......ধ্যাৎ ওকে আচ্ছা করে বকা দিয়ে দিতে হবে। ওহ! সুলতানার সাথে তো আজ আমার ওর আর্ট এক্সিবিশনে যাবার কথা ছিলো বিকাল ৪টায়। আমি শিমুলকেও নিতে চাই। ধ্যাৎ নিজের উপরই লজ্জা লাগছে! শিমুলকে ছাড়া কোত্থাও যেতে ইচ্ছেই করে না আজকাল!

রিং বেজে চলেছে। সুলতানার ফোনে সেই মন উদাস করা রবীন্দ্র সঙ্গীত!
"এই উদাসী হাওয়ার পথে পথে
মুকুলগুলি ঝরে
আমি কুড়িয়ে নিয়েছি তোমার চরণে দিয়েছি
লহ লহ করুণ করে"---

আমিও গুনগুন করি সুরের সাথে সাথে! আচ্ছা সুলতানা কি কাউকে ভালোবাসে? ও কি কখনও কারো প্রেমে পড়েছিলো। কখনও বলে না মেয়েটা। হঠাৎ ওর ফোনের এই রবীন্দ্র সঙ্গীতের সুর ভাবিয়ে তোলে আমাকে। ভাবনায় ছেদ পড়ে- ফোন তোলে সুলতানা-

- কি রে কই ছিলি! কখন থেকে ফোন দিয়ে যাচ্ছি--
- গোসলে ছিলাম।
- আজ বিকাল ৪ টায় চারুকলায় যাবার কথা কনফার্ম করতে আর একটা কথা বলতে ফোন দিলাম তোকে। আমাদের সাথে শিমুলকেও নিতে চাই। জানিস কাল কি হয়েছে? খুবই মজার ঘটনা। র‌্যাডিসনে ক্যান্ডেল লাইট ডিনার করেছি আমরা। একদম সিনেমার মত জানিস!আধো আলো আঁধারীতে আমরা দুজন সখা সখি! হাতে হাত, চোখে চোখ, মুখোমুখি!!! হা হা হা !!!! নিজেকে সিনেমার নায়িকা নায়িকা মনে হচ্ছিলো! হা হা হা হা হা হা হা হা .......

- তুই তো সিনেমার নায়িকাই....
- ধ্যাৎ! কি যে বলিস!!!! শোন না ! একটা মজার কথা! কাল ও না আমাকে কি যে সুন্দর একটা ডায়ামন্ড রিং গিফট দিয়েছে !!!!!! এত্ত সুন্দর!!!!!!!! ব্লু ডায়ামন্ড! মানে ডায়ামন্ডের দ্যুতিটা একদম নীল নীল জানিস!!!!! তোর খুবই পছন্দ হবে। নীল রং তোর খুব পছন্দ না! তোকে আজ বিকালে দেখাবো। আচ্ছা তুই কিন্তু আজকে ঐ নীল শাড়িটা পরবি ওকে!!!!!!! প্লিজ প্লিজ প্লিজ!!!!!!!!!!!!

শোন না,গত পরশু আঙ্কেল আন্টি আমাদের বাসায় আসছিলো না, তারা কিন্তু আজ ফোনে এনগেজমেন্টের দিন ক্ষন ঠিক করে ফেলেছে! এই সপ্তাহের পরের সপ্তাহে! এত্ত তাড়াহুড়া তাদের! মা রাজী হচ্ছিলোইনা, বলছিলো, আমার একমাত্র মেয়ের বিয়ে, কত শপিং আয়োজন আছে। কিন্তু আন্টি আঙ্কেল শুনবেনই না তারা যত তাড়াতাড়ি পারেন শুভ কাজ সারতে চান!!!!!!!!!
এ্যই একটা কথা শোন, কাল না .....হা হা হা .......ধ্যাৎ লজ্জা লাগছে বলতে , কাল না আমি ওকে .....প্রথম চুমু খেয়েছি...... হা হা হা হা হা ...... কি যে লজ্জা লাগছিলো..... কিন্তু শিমুলটা এত দুষ্টু হয়েছে..... কিছুতেই ছাড়লোনা .......একদমই না ...... হা হা হা হা......শেষে ওর কথা মানতেই হলো......


সুলতানার কথা.....
বাসা থেকে বের হয়ে গলি পেরোতেই দেখি শিমুল ভাইয়া দাঁড়িয়ে।
- তোমার সাথে কিছু কথা আছে। চল, কোথাও বসি।
আমরা গিয়ে একটা রেস্টুরেন্টে বসি।
- আরতো অল্প কিছুদিন পরেই আমাদের বিয়ে। জানো, বিয়ে নিয়ে আমার কিছু দ্বিধা আছে। বিয়ে একটা সামাজিক বন্ধন। দুজনের মধ্যে কোন টান না থাকলেও টেনে নিয়ে যেতে হয়। কিন্তু বিয়েকে আমি শ্রদ্ধা করি। যেহেতু মা বিয়ে করছে, নানী, দাদী … শায়মাকে আমি পছন্দ করি, ভালোবাসি, বিয়েও করছি। কিন্তু সাথে সাথে আমি তোমাকেও ভালোবাসি।
- সেটা কিভাবে হয়?
- হ্যাঁ হয়, যেমন ধর, তুমি গোলাপ ভালোবাস, তাই বলে রজনীগন্ধা ভালোবাসা না? অথবা অন্য কোন ফুল। ভালোবাসা একটা জৈবিক ব্যাপার, প্রথম অবস্থায় এটি শরীর থেকেই শুরু হয়, তারপর এতে অন্যান্য ফিলিংস তৈরি হয়। আমি জানি তুমি আমাকে ভালোবাস, আমিও তোমাকে। ইচ্ছে করলেই আমরা যে কোন জায়গায় টাইম স্পেন্ড করতে পারি। ভালোবাসতে পারি …

পুরো কথার প্রথম দিকটায় আমার চোখে জল এসে গিয়েছিলো। শেষের দিকটায় আমি হতভম্ব হয়ে গিয়েছিলাম।
- ভালোবাসা একটা শারীরিক ব্যাপার!! আমার মুখ থেকে শুধু এ কথাটাই বের হয়।
- হ্যাঁ, অবশ্যেই। এই দেখ, তোমায় প্রমাণ দিচ্ছি। এই বলে টেবিলে রাখা আমার হাতটা টেনে নেয়। সাথে সাথেই শরীর বেয়ে শিহরণ …
- এই যে দেখ, তোমার শরীর সাড়া দিচ্ছে। তুমিও আমাকে ভালোবাস …
এতক্ষণে সম্বিত ফিরে পাই। হাতটা টেনে নিই। ধরে রাখা হাতটায় বার বার ঘসতে থাকি। এই ছোঁয়াই মুছে ফেলবো।
দৌড়ে যখন বের হয়ে আসি আমার চোখ দিয়ে জল পড়ছে। কেউ কেউ হয়তো অবাক হয়ে তাকিয়েছে। কিছুদিন আগেই আমার এক কাজিন, যার সাথে লাক্স সুপারস্টার একজনের রিলেশন, সে আমাকে একটা চুমু খেয়েছিলো। আমি বিরক্ত হয়ে বলেছি, ওফ, অসহ্য।এক্ষুণি ছাড়ো, জীবাণু …
আর এখন কিনা আমি শুনি, ভালোবাসা মানে শরীর, ভালোবাসা মানে শরীর, ভালোবাসা মানে শরীর …

এই অপমানের শোধ তুলতেই হবে, তুলতেই হবে। যে কোন কিছুর বিনিময়ে।

এর দুদিন পরে শায়মাকে ফোন দিই।
- তোরা দুজন আসবি, আমি ছোট্ট একটা বাসা নিছি।
- বাসা নিছিস! হঠাৎ করে! কী ব্যাপার!
- আয় আগে, তারপর বলি। ঠিকানা বলে লাইন কেটে দিই।
কিছুক্ষণ পরেই ওরা হাজির। বাইরেই হয়তো শপিং করছিলো।
বিছানায় দুই পা ছড়িয়ে ঘুমাচ্ছিলো অর্ক। তার থ্রি কোয়ার্টার আর একটু উপরেই উঠেছিলো, বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম্বার ওয়ান মাতাল বলে খ্যাত ছবি আঁকিয়ে অর্ককে শায়মা সাথে সাথেই চিনতে পারলো। প্রায় হতভম্ব হয়ে জিজ্ঞেস করলো, কী হইছে?
-সরি, তোদের জানাতে পারি নি। এ অর্ক, আমরা এখন একসাথে থাকছি। মানে এখন আপাতত দুজন দুজনকে ভালোবাসছি। মানে দুজন টাইম স্পেন্ড করছি।
- সেকি! তুই না বলতিস ভালোবাসা অন্য কোন ব্যাপার, অন্য কিছু।
- আরে দূর, ভালোবাসা টালোবাসা বলে কিচ্ছু নেই, সবই ক্ষণিকের আবেগ। শরীরই সব।

শিমুল ভাইয়ার চোখে কী ছিলো দেখিনি। কিন্তু আমার ভেতরে ছিলো প্রশান্তি। অপমানের শোধ তোলার প্রশান্তি।
আমাকে পালাতে হবে, এখান থেকে, আমার ভালোবাসার কাছ থেকে, ভালোবাসা যদি প্রকাশ হয়ে যায়!

ওরা চলে যাবার পরে রুমের সাথে লাগোয়া বারান্দায় বসি। ইচ্ছে করছে চিৎকার করে কাঁদি।কিন্তু আমি কাঁদি নিঃশব্দে।
আমার ভেতরটা বলছে, ভালোবাসি, ভালোবাসি, ভালোবাসি, আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি।সমস্ত অভিমান উড়িয়ে দিয়ে জাপটে ধরি বলি, বিশ্বাস কর, ভালোবাসা অন্য কিছু, একদম অন্য কিছু। এক সাথে অনেককে ভালোবাসা যায় না। ভালোবাসলে ভালোবাসার জন্য সব করা যায়, এই যে এখন নিজের জীবনটাকেই বিসর্জন দিলাম।
কিন্তু আমি বিড়বিড় করে বলছি, ভালোবাসা বলে কিচ্ছু নেই। কিচ্ছু নেই …


শায়মার কথা .....
আজ আমি অনেক কেঁদেছি! কিন্তু এ কান্নার কারণ কি আমি জানিনা। অথবা জানি। কিন্তু .....
সুলতানা কি ভাবে এমন একটা কাজ করলো ভেবেই পাইনা আমি! ওর এত অধঃপতন!!! এত নীচু মানষিকতা!! ওর সাথে এতটা বছর একসাথে চলেছি কখনও ঘুর্ণাক্ষরেও বুঝিনি ওর ভেতরটা এত কুৎসিৎ! এত পঙ্কিল... এত কদর্য্যতায় ভরা ছিলো.....ঐ তো আমাকে শিখিয়েছিলো ভালোবাসা মানে এক সূচীশুভ্রতা! ভালোবাসা মানে এক অমল ধবল পালে লাগা মন্দ মধুর হাওয়া.... ও আমাকে শিখিয়েছিলো কিভাবে নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসতে হয় কিংবা সত্যিকারের ভালোবাসা কারে কয়.....

সেই সুলতানা কিভাবে এমন বদলে গেলো? কিভাবে আজ সে অনায়াসে অপকটে বলে দিলো ভালোবাসা মানে নাকি শুধুই টাইম স্পেন্ডিং, শুধুই একসাথে কিছু ভালো সময় কাটানো, শুধুই জৈবিক কিছু ব্যাপার স্যাপার! নাহ, আমার মাথা খারাপ হয়ে যাচ্ছে .....পাগল হয়ে যাচ্ছি আমি.....আমি কিছুতেই মানতে পারিনা ......যাকে ভালোবাসি তার কাছে আমার হৃদয়ের কোনো দাম নেই, নেই আমার সূচীতার মূল্য!! নেই কোনো বিশ্বাসের দাবী দাওয়া!!!!!

আমার চোখে চলচ্চিত্রের মত ভাসতে থাকে সেই কিশোরীকাল হতে একনিষ্ঠতায় ভালোবেসে যাওয়া আমার প্রেম বা ভালোবাসার দৃশ্যগুলি। শিমুলের ইউএসএ চলে যাবার আগের দিনটিতে ওদের বাড়ির সকলের রাতের ডিনারের দাওয়াৎ ছিলো আমাদের বাড়িতে। সকলের চোখ ফাঁকি দিয়ে কোনের ঘরটিতে আমাদের চলে যাওয়া, লুকিয়ে চুমু খাওয়া আর সেই ভালোবাসার প্রমিজ! সব একের পর এক ভেসে যায়। মনে পড়ে যায়, দিনের পর দিন ফোনে, স্কাইপ বা ফেসবুক চ্যাটে ঘন্টার পর ঘন্টা আবল তাবল কথামালা, স্বপ্নে ভেসে বেড়ানো, হারিয়ে যাওয়া, কত শত অনাগত স্বপ্নের আশ্বাস!!! বছরের পর বছর আমি অপেক্ষা করেছি শিমুলের জন্য। কখনও কাউকে মনের এক কোনে ক্ষুদ্রতর ভালোলাগাতেও স্থান দেইনি আমি। আমি শুধু অপেক্ষায় থেকেছিলাম। আমার ভালোবাসার পূর্নতার অপেক্ষায়। সে ভালোবাসা পূর্নতায় রূপ দিতেই দেশে এসেছে শিমুল আর তার পরিবার। ভালোবাসার পূর্নতা নাকি বিয়ে! হা হা হা হা হা ! হঠাৎ প্রচন্ড হাসি পায় আমার!

আমার চোখে আরও অনেক কিছুই ভেসে যায়। টি এস সি এর সামনে একদিন রাস্তা পার হচ্ছিলাম আমি আর সুলতানা, হঠাৎ এক তীব্র গতীর মোটর সাইকেল কোথা থেকে যেন ছুটে আসে আমি বুঝে উঠবার আগেই আমাকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেয় সুলতানা। নিজে আহত হয়, পা ভেঙ্গে বিছানায় পড়ে থাকে ৬ সপ্তাহ! আমার চোখে আরও ভাসে একবার বসুন্ধরা সিটিতে সেলিব্রেশন জ্যুয়েলারী শপে একজোড়া দুল পছন্দ করলো সুলতানা। আমারও সেটাই খুব ভালো লেগে গেলো কিন্তু আর দ্বিতীয়টা ছিলো না, সুলতানা সেটা কিনে নিলো আর আমাকেই পরিয়ে দিলো। আমার চোখে ভাসে সুলতানার সাথে এক প্লেট চটপটি ভাগাভাগি করে খাওয়ার দুপুর, এক গ্লাস লাসসি বা ঠোঙ্গায় করে চালতার আচার খাওয়া বিকেলগুলো। সারা হাতে মুখে কালী ঝুলি রঙ মেখে আমাকে আঁকতে বসা ওর গভীর মনোযোগী চেহারার মুখোচ্ছবিটি।

আর দুদিন বাদে আমার গায়ে হলুদ! তারপর বিয়ে, বৌভাত। কত শত আয়োজন, উৎসবের রমরমা পদচারনা চলছে চারিদিকে! উৎসব মুখর গমগমে চারপাশ! শিমুলের সাথে চলে যেতে হবে সব কিছু ছেড়ে। আত্মীয়, স্বজন, এই অতি পরিচিত পুরাতন ঘর দুয়ার, শহর এবং দেশ সব কিছুই আমি ছাড়তে রাজী ছিলাম শুধু আমার একমাত্র ভালোবাসার জন্য। কিন্তু আজ মনে প্রশ্ন জাগে, এ ভালোবাসা কি সত্যিই সবার কাছেই একই রকম মূল্যবান? অনেক বড় প্রশ্নবোধক চিহ্ন দুলতে থাকে আমার মাথার ভেতরে পেন্ডুলামের মত। আমি বুঝতে পারি আমি দিশেহারা হয়ে যাচ্ছি....আমি পাগল হয়ে যাচ্ছি....


শেষ রাতে আমি চিঠি লিখতে বসি.....
তোমরা সবাই আমাকে খুব বোকা ভাবো তাইনা ! অনেক বোকা! কিন্তু আমি মনে হয় ততটা বোকা নই.....
আমি ডিসিশান নিয়েছি আমি বিয়ে করবো না। তোমার জন্য আমার শুভাশীষ রইলো ..... তোমাদের জন্যও ......

চিঠিটা ঠিক কাকে উদ্দেশ্য করে লেখা আমি নিজেও বুঝিনা......
কাল সকালে হয়তো এ প্রশ্ন ঘুরবে সবার মুখে মুখে...... কিন্তু সে উত্তর কখনও কারো জানা হবেনা...... সে উত্তর দিতে কখনও আর কেউ ফিরবে না........




তোমার আর আমার গল্প সিরিজের প্রথম গল্পটি - লেখক ও লেখিকা ছিলাম সায়ান তানভি ও আমি শায়মা :)

মন্তব্য ২৬৭ টি রেটিং +২৬/-০

মন্তব্য (২৬৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৫৮

কল্লোল পথিক বলেছেন:





দারুন গল্প।
ভালো লেগেছে।

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:০৪

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!:)

২| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:০৭

বিজন রয় বলেছেন: ইটালি আর স্পেন খেলা দেখছি এজন্য এখন পড়বো না।

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:১১

শায়মা বলেছেন: উফফ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

তুমি এত ফাঁকিবাজ !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


আল্লাহ জানে এস এস সিতে কত পাইসিলা!:(

৩| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:০৮

বিজন রয় বলেছেন: প্রথম প্লাসটি আমার।

কল্লোল পথিক প্লাস দেয় নাই।

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:১৪

শায়মা বলেছেন: না দিক তুমি আগে পড়ো ফাঁকিবাজ ভাইয়ু!!!!!!!

৪| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:০৯

বিজন রয় বলেছেন: গল্পটির নাম হতে পারতো শায়মা সুলতানা।

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:১৫

শায়মা বলেছেন: হায় হায় এইটা একটা নাম হলো???

তুমি কি আমাদেরকে বীর নারী চাঁদ সুলতানা পাইসো!!!!!!!!!! X((

৫| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:১২

অশ্রুকারিগর বলেছেন: এইবার অনেক ভালো হয়েছে। এতো তাড়াতাড়ি যে গল্প লেখা হয়ে যাবে ভাবতেই পারিনি। একদম পারফেক্ট ছোটগল্প হয়েছে যা পড়া শেষ হলে মনে রেশ রয়ে যায় " তারপর কি হল ?'

দুজনকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

শায়মাপু , ট্রেন্ডটা চালিয়ে যান। ভালো হচ্ছে।

সুলতানা আপু, আপনার আগের কোন লিখা কি পড়েছিলাম? মনে পড়তেছেনা, আপনি তো মারাত্মক লিখতে পারেন!

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:১৯

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ ভাইয়ু!!!!!!!:)

আরও তাড়াতাড়ি শেষ হয়েছিলো আসলে!

ফিনিশিং টাচ দিতে একটু সময় লাগলো! :)

প্রথমে অন্য একটা ছবি জুড়লাম পরে নিজেদের ছবি একটু রাখো ঢাকো করে জুড়ে দিলাম !!!! হাহাহাহাহাহাহা

ওকে ওকে ট্রেন্ড চলিবেক!

নেক্সট রাইটার কে হবে আমার সাথে তুমি নাকি???

আর সুলতানা আপু মারাত্মক লিখে!!!!!!!!!!!!!!!

হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা


সে ব্লগ প্রতিযোগীতার গল্প লেখা উইনার বুঝছো বেবি???? :) :) :)

৬| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:২২

সুলতানা রহমান বলেছেন: গল্প ভালো হয় নাই। মাইনাস দিছি।

আর আমার এখন কান্নাকাটি করার সময়, ওই শিমুল বদের জন্য। কানতে যাচ্ছি কিন্তু।

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:২৬

শায়মা বলেছেন: ঐ আপুনি!!!!!!!!!!!!!!!!!

মাইনাস দিলে আগেও আমার তাদের সাথে ঝগড়া লাগতো এখনও কিন্তু .......

আহা এত কষ্ট করে অং বং যাই লিখি মাইনাস কেনো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


শিমুল বদের জন্য কান্না করে না আপুনি!!!!!!!!!!!

তুমি থাকো, তোমরা থাকো .....

আমি যাই.....

আমি চলে যাই .....শুধু বলে যাই .....
তোমার ( তোমাদের) জীবনে মোর স্মৃতি রেখো না......:( :( :((













:P

৭| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:২৩

শেয়াল বলেছেন: খিকজ ! ! কান্নাকাটি ! ! :-P

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:২৭

শায়মা বলেছেন: ঐ শিয়ালপন্ডিৎ ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!

কান্না দেখে হাসো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! X((

৮| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:২৩

পুলহ বলেছেন: গল্পটা ক্যাজুয়ালভাবে শুরু হলেও ফিনিশিংটা অতটা ক্যাজুয়াল ছিলো না।
ভালো লাগছে যৌথ গল্প। চলুক।

"কিছুদিন আগেই আমার এক কাজিন, যার সাথে লাক্স সুপারস্টার একজনের রিলেশন, সে আমাকে একটা চুমু খেয়েছিলো। আমি বিরক্ত হয়ে বলেছি, ওফ, অসহ্য।এক্ষুণি ছাড়ো, জীবাণু … "--- তাই বলে জীবাণু??!! হা হা হা
আপনাকে এবং সুলতানা আপুকে ধন্যবাদ !

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩১

শায়মা বলেছেন: ওহ আমাদের ওসিডি আছে তো...... তাই

"কিছুদিন আগেই আমার এক কাজিন, যার সাথে লাক্স সুপারস্টার একজনের রিলেশন, সে আমাকে একটা চুমু খেয়েছিলো। আমি বিরক্ত হয়ে বলেছি, ওফ, অসহ্য।এক্ষুণি ছাড়ো, জীবাণু … "--- তাই জীবাণু


:P
:P
:P


আর তোমাকেও ধন্যবাদ ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!:) :) :)

৯| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:২৯

অশ্রুকারিগর বলেছেন: হায় হায়! উনার ব্লগে কিছু নেই কেন! নাকি সব লিখেন আর ইরেজার দিয়ে মুছে ফেলেন!

সুলতানা আপু জবাব দিবেন, আর আপনার কিছু লেখার লিংক দিবেন। পড়তে ইচ্ছা হল।

আহেম, আমি পাঠক-সমালোচক হিসেবেই বেশ ভালো আছি। এভাবেই থাকতে চাই। লিখতে হবে, কিন্তু এতোসব গুণী ব্লগারের ভীড়ে কি লিখবো এই ভয়ে তো ব্লগেই আসিনাই প্রত্থম দিকে। এখন তাও মুভি রিভিউ আর ছবি ব্লগ নামে টুকটাক কিছু পোস্ট দেওয়ার সাহস হয়েছে। আমার রিসেন্ট ছবিব্লগ দেখছেন ? আপনার ইন্টারেস্ট আসবে আমার মনে হয়!

অনেক অনেক ভালোবাস রইলো, আপু। :)

পুনশ্চঃ ইফতারির দাওয়াত কিন্তু পাইলাম না এখনো!

২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৪

শায়মা বলেছেন: আপুনি সব লেখা মুছে দিয়েছে!!!!!!!! :(


আর তুমি !!!!!!!!!! তোমার সাথে না হয় ছবি ব্লগই চলিবেক!!!!!!!!!!!


আমি খানা দানা ছবি আর তুমি খানা পিনা মানে সেসব খেয়ে সাবাড় করা ছবি আর কি !!!!!

হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা

তোমার জন্যও ভালোবাসা পুচ্চি ভাইয়া!:)

১০| ২৭ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫৫

সায়ান তানভি বলেছেন: চ্রম। লেখিকাদ্বয়কে অভিনন্দন।

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:০২

শায়মা বলেছেন: তোমাকেও সাথে সাথে অভিনন্দন ভাইয়া!!!!!!!!:)

১১| ২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:০০

অশ্রুকারিগর বলেছেন: ওকা, তবে তাই হোক! ;) এই আমি হা করলাম!

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:০৩

শায়মা বলেছেন: কি সাংঘাতিক!!!!!!!

ভুই পাইসি!


তোমাকে খাওয়ানোর চামচ আমাদের বাসায় নেই!


দাওয়াৎ ক্যানসেল.....

১২| ২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৫৭

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: ভালো লিখছো আপুনি গুলা !

শায়মাপু, পরবর্তী গল্প লিখবা কার সাথে?

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৫৯

শায়মা বলেছেন: তোমার সাথে! :)

১৩| ২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৫৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: শেষমেষ ট্রাজ্যাডি হয়ে গেল। :|| আহাঃ

তবে গল্পের স্বাদ পুরোটাই পেলাম। তবে সুলতানার এই আচরণ খানিকটা মনঃপুত হলো না। সে নিরবে সরে যেত ওদের থেকে। হয়তোবা আত্মহত্যা কিংবা বিয়ে করে অন্য কারো সাথে....

সে যাইহোক, আপনাদের গল্পে আপনারা কি করবেন সেটা আমি ইন্টারফেয়ার করা সঠিক হবে না। গল্পের বর্ণনায় অসাধারণত্ব পেয়েছি। এমনকি এমনও হয়েছে যে, কার গল্প কোনটা খেয়ালই রাখা সম্ভব হয়নি কোন জায়গায়। :)

শুভকামনা সুলতানা আপা ও ঢংগি আপুনির জন্য!!!!!!!! ;)

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:০৫

শায়মা বলেছেন: সুলতানাটা যে কি যা একবার নিজে বুঝবে করেই ছাড়বে তাকে কেউ টলাতেই পারবেনা!:(


কি আর করা তাই আমাদের এই ঘটনাটা লিখতে হলো !!!!!!!!


:(:(:(




:P

১৪| ২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:০০

জেন রসি বলেছেন: এই গল্প গভীর মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে!

তবে চরিত্রের নাম শায়মা আর সুলতানা দেখে আগেই চা বিস্কুট নিয়া বসার আয়োজন করছি! :P

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:০৭

শায়মা বলেছেন: এই রাত দুপুরে চা!!!!!!!!!!

যাও ঘুমাতে যাও জিনি ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!

১৫| ২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:০৩

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: না আপুনি, আমি গল্প লিখতে পারি না ভালো। :(

তবে তুমি গেমু ভাইয়ুকে নাও, সুন্দর গল্প হবে আশা করি। :)

সুন্দর গল্পের পেছনের কারণটা আর না বলি। ;)

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:০৯

শায়মা বলেছেন: হা হা হা

ঠিক ঠিক গেমুর সাথে যে গল্প লিখবো একজন লেডি ডক্টর আর একজন ল্যাথারিজমের রোগী! :P

১৬| ২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:১৩

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: টিং টিং টিং ! অপেক্ষায় থাকলাম তাইলে। ;)

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:১৯

শায়মা বলেছেন: গেমু তো নাকি এই কথা শুনে হার্ট এ্যটাক খেয়ে এমারজেন্সীতে ভর্তি হইসে।

১৭| ২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:২২

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: হুম ! গল্প তাইলে আরও রসময় হবে আশা করি। ;)

২৮ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৫১

শায়মা বলেছেন: ছাই হবে!!!!!!!!


সে তো ভীতুর ডিম!!!!!!!!!!!


এক পা আগায় তিন পা পিছায়!!!!!!!!!!!!!!


আবার এখন এমার্জেন্সীতে আছে !!!!!!!!!!!!! :P

১৮| ২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:০৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ @আলভী........ মজা পাইলাম। :`>

২৮ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৫২

শায়মা বলেছেন: গেমু ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


তোমার পাওয়া মজা নিয়ে এমার্জেন্সী থেকে তাড়াতাড়ি বের হও!!!!!!!!!!!!!!

ইউ হ্যাভ টু রাইট আ সায়েন্স ফিকশন উইথ মি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! :`>

১৯| ২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ৩:২৫

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: দ্বিসত্বার বাস, মানুষের মনে।। ভাল লাগলো।।

২৮ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!! আমাদের যৌথ প্রযোজনা পড়ার জন্য!:)

২০| ২৮ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৭:২২

জে.এস. সাব্বির বলেছেন: শেষে এসে একি হলো!! দুজনেই আত্মহত্যা...!!!!!

না না না ।আমি এসব বিশ্বাস করি না :) :) আমার প্রাণপ্রিয় আপুনিরা এসব করতেই পারে না :D

২৮ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৫৯

শায়মা বলেছেন: না!!!!!!!!!!!!!!!!!!


দুইজনই আত্মহত্যা না!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


ভালো কলে পলো!!!!!!!!!!!!


আমিও বিশ্বাস করি না ওমন শয়তানের লাঠির জন্য আমি আত্মহত্যা করবো!!!!!!!!! এহ লে !!!!!!!!!!!!

এত্ত না!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

২১| ২৮ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৫৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: চোখে এখন বেজায় ঘুম , ভাললাগা আর চশমা
রেখে গেলাম, কালকে এসে দেখা হবে
আছে কি ভিতরে ।

২৮ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:০৮

শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে এই লেখা ঘুম ঘুম চোখে পড়লে ঘুম ছুটে যাবার কথা ছিলো!!!!!!! :(


কারণ অনেক কান্না পাবে তো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


আহারে ছেলেটা কি শয়তান আর মেয়ে দুইটা কি ভালো ভেবে তোমার অনেক কান্না পেলে ঘুম ছুটে যেতই!!!!!!!!!!!!

তার থেকে আজকে এসে পড়ো আর কান্নাকাটি করো ওকে ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!:)


:P

২২| ২৮ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:০৩

সিগনেচার নসিব বলেছেন: গল্পটা ভাল ছিল !!

২৮ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:১১

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!!!!:)

২৩| ২৮ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:২২

জে.এস. সাব্বির বলেছেন: সুলতানার কথা..... ভালোবাসলে ভালোবাসার জন্য সব করা যায়, এই যে এখন নিজের জীবনটাকেই বিসর্জন দিলাম। কিন্তু আমি বিড়বিড় করে বলছি, ভালোবাসা বলে কিচ্ছু নেই। কিচ্ছু নেই …


শায়মার কথা..... সে উত্তর দিতে কখনও আর কেউ ফিরবে না........

২৮ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩১

শায়মা বলেছেন: ওহ তাই তো!!!!!!!!!!!!!!!

বাট আমি আমারটা জানি সুলতানারটা সুলতানা জানে .......

হায় হায় জীবন বিসর্জন দিসিলো নাকি!!!!!!!!!!!!!!!!!!


দাঁড়াও শুনে আসি!!!!!!!!!!!! :P

২৪| ২৮ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৮

অপরিচিত সেই আমি বলেছেন: অনেক বড় গল্প। তবুও পড়লাম! এতবড় গল্পকে এক্সপেরিমেন্ট করার মত জ্ঞান বা মেধা আমার নেই, তাই গল্পটা সম্পর্কে কোন মন্তব্য করলাম না। তবে ভাল লেগেছে এই টুকুই।

২৮ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৪০

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
অপরিচিত প্রজাপতি আপুনি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


থ্যাংকস আ লট!!!!!!!!!!!!!!!!

এত কষ্ট করে এই বিশাল লেখা পড়ার জন্য!!!!!!!!!:)

২৫| ২৮ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৫০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: শায়মার কথা/সুলতানার কথা-এভাবে যৌথ বর্ণনায় লেখা গল্পের ধারনাটাই আমাকে চমৎকৃত করলো। অসাধারণ গল্প।

ধন্যবাদ বোন শায়মা।

২৮ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৫৫

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!!!!!


এই যৌথ রচনার এটা সেকেন্ড গল্প। এভাবে লিখতে গিয়ে অনেক অনেক মজাও হয়েছে আবার অনেক কিছু জানা ও শেখা! সোজা ভাষায় আইডিয়া এক্সচেঞ্জিং!:)

২৬| ২৮ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৫৮

সুলতানা রহমান বলেছেন: গেম চেঞ্জার

দেখলেন এবার, মেয়েদের আত্মহত্যাতে ছেলেরা স্বস্তি পায় কিন্তু একটু প্রতিশোধ নেওয়ার চেষ্টা করছি। তাতেই এ অবস্থা।
সবাইকে প্রতিশোধ নেওয়াটা শেখাতে হবে, কিভাবে আরো ভালো করে কষ্ট দেওয়া যাবে। এই যে শিমুল বদটার তো একটু নিন্দা করা যেতো, তাইনা! আহারে!! কিভাবে নিজের জীবন বিসর্জন দিলো!

আর শায়মা আপুনি এরকম করবে জানলে আমি কি আর এরকম করতাম! তখন তো একটা হ্যাপি এন্ডিং হতো =p~

জে, এস সাব্বির, এটা ঠিক বিসর্জনও নয়, এটা হচ্ছে ……

শায়মা আপু, সত্যিই কিন্তু আমি এখনো কানতেছি, শিমুলটা কী করলো নিজের চোখে তো দেখলাম না। ওহ্, তোমাকে বলে কি লাভ! তুমি তো আর নাই।

২৮ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫

শায়মা বলেছেন: কে বলছে নাই!!!!!!!!


পরপারে বসে সব দেখতেছি!!!!!!!!!!!!!

শুধু দেখাও না !!!!!!!!!!!!!!সবার কমেন্টের জবাব দিচ্ছি!!!!!!!!!! তো সাব্বিরভাইয়াকে জবাব দাও তুমি মরেছিলে নাকি বেঁচেছিলে। ভাইয়া বেচারা কনফিউশনে আছে!!!!!!!!!

নইলে কাদম্বরীকে মরিয়া প্রমান করিতে হইবেক ......:(

২৭| ২৮ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:১৯

সুলতানা রহমান বলেছেন: জে. এস. সাব্বির,

আমি তো মরি নাই, আমি মরিতে পারি না। প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য আমি অনেকদিন বেঁচে থাকবো =p~

২৮ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪

শায়মা বলেছেন: :P
আর আমি পরপার থেকে গান গাবো


তুমি এই পার থেকে ......

https://www.youtube.com/watch?v=ZN6mLfurmfc


:P

:P

:P

২৮| ২৮ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭

বিজন রয় বলেছেন: সুলতানা রহমান বলেছেন: আমি পোস্ট দিলেও যা হবে, না দিলেও তা হবে। আপনি তো না পড়েই কমেন্ট করবেন। আপনি বই পড়েন? উপন্যাস? কবিতা?

কেন, কেন, কেন এটি বলেছেন? :(

২৮ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৩

শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা


কেনো বলেছে জানোনা!!!!!!!!!!!!!!!!!!


হা হা হা হা হা হা হা হা হা

সত্যিই হাসতে হাসতে মারা গেছি! :P

২৯| ২৮ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯

জেন রসি বলেছেন: গল্পের চরিত্র শায়মা অভিমানি বোকা টাইপ! :P

গল্পের চরিত্র সুলতানার মধ্যে স্যাডিস্ট ভাব প্রবল! সে একই সাথে নিজেকে কষ্ট দেয়! এবং অন্যকে কষ্ট দেওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে! :P

গল্পের চরিত্র শিমুল চিরায়ত পুরুষ! না পারে আবেগ সামলাইতে! না পারে রিপুর তাড়না! ;)

:P

২৮ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪

শায়মা বলেছেন: ঐ আমি বোকা নাকি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

আমি চালাক!!!!!!!!!!!!!!


আর অভিমানী !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


না হবে না!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

জীবনেও না !!!!!!!!!!!!!!!!! মরণেও না !!!!!!!!!!!!!!!!!! গল্পেও না!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


সুলতানা আপুরটা একটু একটু ঠিক আছে

আর শিমুল ১০০% ঠিক!!!!!!!!!!!!



হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহহাহা :P

৩০| ২৮ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৮

অপরিচিত সেই আমি বলেছেন: আপুনি নই। X(( সন্দেহাতীত ভাবে ভাইয়া। তবে ভাইয়ু বলে দয়া করে আমাকে বিড়ম্বনায় ফেলিবেন না! :)

২৮ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:০৩

শায়মা বলেছেন: ওহ প্রজাপতির ছবি দেখে আপুনি ভেবেছিলাম!:(


তবে ভুলে গেছিলাম মেল প্রজাপতিও হয়।

তবে ভাইয়ুতে কি দোষ!!!!!!!! সে তো আদরের ডাক!!!!!!!!! বুঝেছি ইউ হ্যাভ এলার্জী উইথ আদর/বাদর/ অর আল্লাদীপনা!!!!!!!!! :((


তার থেকে অপরিচিত প্রজাপতি বলিয়াই ডাকিবো। তবে প্রজাপতিরা পরিচিত হয় জানতাম না। তারা তো সারাক্ষন পালাতে পারলেই বাঁচে!:(


৩১| ২৮ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:২৪

অপরিচিত সেই আমি বলেছেন: সম্ভাবত পোস্ট বহির্ভূত মন্তব্য বেশি হয়ে যাচ্ছে? যাহোক, প্রজাপতি এমন একটা প্রাণী যাকে খুব জোরে ধরলে মারা যেতে পারে। আবার আলতো করে ধরলে ফাঁকি দিয়ে উড়াল দিতে পারে। সুতরাং একে এমন ভাবে ধরে রাখ, যেন মরে না যায় আবার উড়েও না যায়! আর সেই ধরে রাখার নামটাই হলো ভালবাসা! :)

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৩৪

শায়মা বলেছেন: বাপরে!!!!!!

এত যতনে ধরে রাখা!!!!!!!

ওকে ওকে ভাইয়ু ওপস স্যরি ভাইয়া তোমাকে তার থেকে বোতলে বন্দী করে রাখবো! :P

৩২| ২৮ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:০৬

মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: জেন রসি বলেছেন: গল্পের চরিত্র
শায়মা অভিমানি বোকা টাইপ!
গল্পের চরিত্র সুলতানার মধ্যে স্যাডিস্ট ভাব
প্রবল! সে একই সাথে নিজেকে কষ্ট
দেয়! এবং অন্যকে কষ্ট দেওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে!
গল্পের চরিত্র শিমুল চিরায়ত পুরুষ! না পারে আবেগ
সামলাইতে! না পারে রিপুর তাড়না!

আমিও জেন রসি ভাইয়ে সাথে একমত!!

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৩৬

শায়মা বলেছেন: তার মানে তুমিও চিরায়ত পুরুষ বুঝা গেলো!!!!!!!:)

৩৩| ২৮ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:১৫

সুলতানা রহমান বলেছেন: বিজন রয়

আপনি যদি পুরো গল্পটা পড়ে আজ মন্তব্য করেন তাহলে আমি আপনার প্রশ্নের উত্তর দিবো। গল্প পড়ার পর আপনার গল্পের নিন্দা করতে ইচ্ছে হয় তাহলেও ঠিক আছে। আর যদি তা না করেন তাহলে এইখানেই শেষ আর কি!

অপরিচিত সেই আমি

আপনার কথাটা ভালো লেগেছে। আলতো করে ধরে রাখাই ভালোবাসা। কিন্তু মোটেই যুক্তিসম্মত নয়। এবং এমন ধরণের যে আসলে তাতে কিছুই বোঝা যায় না।
পোস্ট বহির্ভূত মন্তব্য বেশি হচ্ছে, এই যে আপনি, শুধু ভাইয়া না আপু বলার জন্য আবার আসছেন, এভাবেই তো সব হয়। তবে ভালোবাসা কি বোঝানোর জন্য যে আসছেন পড়তে ভালো লেগেছে।

জেন রসি, আপনার বিশ্লেষণ একদম ঠিক, তবে শিমুল কেমন সেটা আমরা আন্দাজ করেছি, সত্যিটা তো ঠিক বোঝার উপায় নেই।

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৪২

শায়মা বলেছেন: আপু নিশ্চিন্তে থাকো বিজন ভাইয়া জীবনেও গল্প পড়বে না!!!!:)


আর প্রজাপতিভাইয়াকে বোতল বন্দী করে রেখেছি আর নো উড়াউড়ি!!!!!:)


শিমুল ঠিক জেন রসিভাইয়ার মত তাই না ভাই্য়ু!!!!!!!!:) @জেন রসি!!!!!!!!!!:) :) :)

৩৪| ২৮ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:১৯

শায়মা বলেছেন: সুলতানা আপুনি আমার মাথায় রাগের ভুত চেপেছে।

আপাতত চুপ থাকি।

৩৫| ২৮ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:২৬

বিজন রয় বলেছেন: @ সুলতানা রহমান

শায়মা আপাকে বলেছিলাম এই গল্পটি আপনার ব্লগ থেকে পোস্ট দিতে।
কিন্তু উনি আমার কথা রাখলেন না, উনি রাখলেন ............... সাহেবের কথা!!

আপনাকে বলি, আপনার নিজের ব্লগে ড্রাফট করা সব পোস্ট ফিরিয়ে আনুন, কারণ ওখানে আমার অনেক ভাল ভাল মন্তব্য আছে।আর এই গল্পটি ওখানেও পোস্ট করুন।

আমি ওখানেই কথা বলি এই গল্প নিয়ে।

বুঝেছেন????

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৫৫

শায়মা বলেছেন: ঐ ভাইয়া কোন সাহেব???

কার কথা বলো?????


সুলতানা আপু আমাকে এখানেই দিতে বলেছিলো। এটা আমাদের যৌথ রচনা! যা যা আমরা দুজন মিলেই ঠিক করেছি!

৩৬| ২৮ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৪৭

জেন রসি বলেছেন: সুলতানা আপু

সত্য নির্নয়ের মানদন্ড যদি আবেগ হয় তাহলে একরকম ফলাফল আসবে। যদি যুক্তি হয় তবে ফলাফল হবে অন্যরকম।আপনার বিভিন্ন মন্তব্যে দেখেছি ভালোবাসা টার্মটার ব্যাপারে আপনার একটা বিরূপ মনোভাব আছে। আপনার লেখাতেও তার একটা ছাপ আছে। তাই আপনার লেখিকা সত্বার কাছে একটা প্রশ্ন ছিল। নারী পুরুষের ভালোবাসা কতটা শারীরিক এবং কতটা মানষিক। নাকি একটা ভারসাম্যের প্রয়োজন আছে।

শায়মা আপু

আপনার লেখিকা সত্বার কাছেও এই প্রশ্ন রইলো।


আমারে আবার আপনারা ইছড়ে পাকা বইলা গালি দিয়েন না!!! :P










২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:০২

শায়মা বলেছেন: ও মাই গড!!!!!!

ইন্নিনিল্লাহ!!!!!!!

আর একটু হলে মরেই যেতাম এই প্রশ্ন দেখে!!!!!!!!!

জানোনা আমি রবিঠাকুরের প্রেমিকা!!!!!!!!!!!
জানোনা তিনি প্লেটোনিক প্রেমে বিশ্বাসী ছিলেন!!!!!!!!!!!

এখন প্লেটোনিক প্রেম কাহাকে বলে????

বিশ্বজুড়ে দর্শন শাস্ত্রবিদদের নামের তালিকায় গুরু সক্রেটিসের পাশাপাশি প্লেটোর (জন্ম ৪২৮ খ্রিস্ট পূর্বাব্দ) নাম সমান দ্যুতিতে দেদীপ্যমান। ওই যুগের অপর মহীরূহ দার্শনিক অ্যারিস্টটলের গুরু প্লেটোর বহুল আলোচিত নানামুখী দর্শন ও মতবাদের মধ্যে ‘প্লেটোনিজম’ একটি। সময়ের পরম্পরায় দেহলেশহীন প্রেমের সাথে এই দার্শনিকের নাম জড়িয়ে গেছে অঙ্গাঙ্গিভাবে।পরবর্তীতে প্লেটোর মতবাদ ‘প্লেটোনিজম’ থেকেই প্রেমের একটি পর্যায়ের নামকরণ করা হয়েছে প্লেটোনিক লাভ বা প্লেটোনিক প্রেম। যে প্রেমে প্রেমিক-প্রেমিকা ভালোসার গভীরে অবগাহন করবে কিন্তু শরীর নামক বস্তুটির কোনও প্রকার উপস্থিতি থাকবে না- প্লেটোর মতবাদ অনুসারে মুলতঃ প্লেটোনিক প্রেমের সজ্ঞা এমনটাই।

প্লেটোনিক প্রেমের শুরু বা ডিসকভারি পিরিয়ডে এদেশের লাইলী-মজনুর কাহিনী কিংবা বিদেশের রোমিও-জুলিয়েট এমনকি একেবারে আমাদের মত মানুষের প্রেমেও একটা বিষয় কমন। তা হলো, শুরুতে আমাদের প্রেমের সাথে শরীরের যোগটা একেবারেই থাকে না।

এখন বুঝে নাও যে ভাইয়া পন্ডিৎ রত্ন চূড়ামনি!!!!!

৩৭| ২৮ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:১০

অপরিচিত সেই আমি বলেছেন: @সুলতানা রহমান, আমি কিন্তু বেসিক্যালি চিন্তা ভাবনা করে আমার তৃতীয় মন্তব্যটা করি নাই! আপু বলছিল যে, প্রজাপতিরা সারাক্ষন পালাতে পারলেই বাঁচে। তাই ওনার কথার প্রতিউত্তরের জন্যই মূলত একটু কাব্যিক ভাব নিয়ে মন্তব্যটি করেছি। প্রজাপতিরা আসলেই খুবই নিরীহ প্রকৃতির। :)

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:০৬

শায়মা বলেছেন: ঠিক ঠিক প্রজাপতিদের প্রেমও কিছুটা প্লেটোনিক প্রেম!!!!!:)

প্রেমে মূলত শরীর নয় মনই সব।
প্লেটোর দর্শনের একাংশে এমন এক চিরন্তন সৌন্দর্যের কথা বলা হয়েছে যা ইন্দ্রিয়াতীত। ইন্দ্রিয়াতীত প্রেমের সাথে তার সংমিশ্র রূপই মানুষের চির সন্ধিৎসার বিষয়। কিন্তু এই ব্যাপক উচ্চ মানসিক প্রেম ও সৌন্দর্যকে বোঝার জন্যই মানুষকে লৌকিক প্রেমের সরোবরে অবগাহন করতে হয়। আর তখনই তার ভেতরে জেগে উঠতে থাকে পারমার্থিক আকাশে উড়ার ভাবনা। অর্থাৎ মহত্তর ‘আমি’ ক্রমে তার কাছে প্রতীয়মান হয়, যেন মর্ত্য মানবীর তুলনায় পরা প্রকৃতির রূপশ্বৈর্য কত বেশি! তখন ইন্দ্রিয়ের ছোট গন্ডি পেরিয়ে, সমস্ত ক্লেদ ঝেড়ে ফেলে তার জীবনে আসে নতুন দিগন্ত। নতুনের পথে তার যাত্রা হয় শুরু। বোঝা কঠিন নয়, এই ভাবনাই কাজ করেছে নিষ্কাম প্রেম সম্পর্কিত ধারনার প্রথম পাঠ হিসেবে।


:P
:P
:P



৩৮| ২৮ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২

অশ্রুকারিগর বলেছেন: রাগ করোনা, শায়মা সোনা। ;)
কথা ছিল দিবে খানা।


হাহাহাহা।আমরা আমরাই তো।
ইট্টু রাগ কমেছে?

বিজন রয়ের মতো আমিও দাবী জানিয়ে গেলাম শীতল অভিমানী সুলতানা আপুর কাছে।

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:০৯

শায়মা বলেছেন: এখন রাগ একদমই নাই হয়ে গেছে!!!!!!!!:)


তবে সেটা শপিং টপিং মপিং করে !!!!!!!!!!!!!!!!!!


কিন্তু তাই বলে রাগের ভুত বাক্স বন্দী আছে। যে কোনো সময় ডালা খুলবো প্রয়োজনে!:)

সুলতানা আপু ইজ আ জিনিয়াস কাজেই এইসব অভিমান টান বলে লাভ নেই কারিগর ভাইয়ু!!!!!!!!!:)

৩৯| ২৮ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮

বিজন রয় বলেছেন: অশ্রুকারিগর বলেছেন: বিজন রয়ের মতো আমিও দাবী জানিয়ে গেলাম শীতল অভিমানী সুলতানা আপুর কাছে।

ব্লগারদের অভিমান করতে নেই। রাগ করতে নেই।

বুঝেছেন শায়মা সুলতানা আপা?

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:১৩

শায়মা বলেছেন: শায়মা সুলতানা আপা!!!!!!!!!!!!!!


তোমার জন্য গানা


:)
চাঁদের কন্যা চাঁদ সুলতানা

৪০| ২৮ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৮

সুলতানা রহমান বলেছেন: শায়মা আপু, গল্পটা মুছে দাও।

এর মধ্যে অনেকগুলো এসএমএস হাজির, সারাংশ হলো কিসব দল টল …

এতসব প্যাচ আর নিতে পারছি না। তোমাকে নিয়ে এই গল্পটা লেখার একটা ছোট একটা উদ্দেশ্য ছিলো। কারণটা আমার ব্যক্তিগত।
কান্না আমি মনে প্রাণে ঘৃণা করি, কাঁদিও না, কিন্তু এখন সত্যিই আটকাতে হচ্ছে।


কে জানতো ব্লগের ভেতরেই এত এত ঝামেলা।

মুছে দাও প্লিজ।

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:১৬

শায়মা বলেছেন: আরে!!!!!!!!!!!!!!

কি বলো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

এত কষ্ট করে লেখা গল্প মুছে দেবো!!!!!!!!!!!!!!!

কখনও নাা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

ব্লগ এস এম এস যেখানে যে যা খুশী বলুক কি যায় আসে আপু!!!!!!!!!!!!!!!!! B:-)

একটুও নো পাত্তা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


এবার হাসো!!!!!!!!!!!!!!!:)


৪১| ২৮ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আপু গল্প
ভালো লেগেছে।
ভালো থাকুন

২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:১৭

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ু!!!!!!:)

৪২| ২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:২৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা ,



অব্যাখ্যাত, অধরা, অবুঝ, অগম্য আর ব্যাখ্যাতীত ভালোবাসার কারনে দু দু'টো তাজা প্রান বলীতে চড়ালেন ? গানটা গাইতেই হয় ... " মুক্তির মন্দির সোপান তলে, কতো প্রান হলো বলিদান...."

ব্যাখ্যাতীত বললুম একারনে যে, আপনাদের দু'জনার কাছেই ভালোবাসার ব্যাখ্যা জানা নেই । অবশ্য পৃথিবীর কারো কাছেই এর আসল ব্যাখ্যা বা ধারনা নেই ! সুলতানা রহমানের অংশ বেশ ঝরঝরে । শক্তিশালী হাত সন্দেহ নেই । তাঁর কোনও লেখা আমি পড়েছি কিনা মনে করতে পারছিনে । দুঃখিত , সুলতানা রহমান । তবে কৌতুহল বশতঃ তাঁর ঘরে হানা দিয়ে জানালা-কবাট সব বন্ধ দেখলুম । জানিনে কেন ! প্রত্যাশা , কোন এক সকালে সে কবাট খুলে যাবে ভোরের রোদ মাখাতে ।

আর শায়মার কথাগুলো স্বভাবসুলভ চপলতায় ভরা । তার হাতখানিও যে চৌকস এ কথা না হয় নাই-ই বললুম আবার নতুন করে !

যৌথ লেখা খুব সহজ নয় একটা । দুটো প্রান্তে থাকা দুটো তারে একই সুর বাঁধা কষ্টকর বৈকি । সে অসহজ কাজটি মনে হয় দুজনেই সহজ করে তুলেছেন এখানে , আলাদা আলাদা দুটো তারে সিম্ফনীটুকু বেজে গেছে ঠিকঠাক তাল লয় সহকারে ।

দুজনাকেই শুভেচ্ছা ।

২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৫১

শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা

ভাইয়া মুক্তির মন্দির সোপানতলে গানটা কি আমিও তোমার সাথে সাথে গাবো!!!!!!!:)

যাইহোক তুমি ভালোবাসার মানে ব্যাখ্যা সব দাও!!!!!!!!!!! আমরা জানতে চাই!!!!!!!!!!:)

সুলতানা আপুনি সেরা গল্প রাইটার। ব্লগ প্রতিযোগীতা বিজয়ী!:) তবে কেনো যে রাগ করে দরজা জানলা বন্ধ করে দিলো!!!!!! সে এক রহস্য!:(


আর আমার কথা কি বলবা!!!!! আমি তো এইভাবেই লিখেছি যেমন আমি আর কি! :P

আর যৌথ লেখা লিখে আমি অনেক অনেক মজা পেয়েছি!!!!!!!!!!

যেমন ডিসকাশনের সময় নায়কের নাম কি হবে? আপু একটা নাম বললো আমি বললাম না!!!!!!!!!!!! হবেনা এই নাম আমাদের নাইট গার্ডের। এটা শুনে আপুনি হাসতে হাসতে শেষ!!!!!

তারপর গল্পে আপুর নীল শাড়ি ছুড়ে ফেলা এটা পড়ে আমি হাসতে হাসতে মরেছিলাম। বললাম শাড়িটা কোথায় ফেললে শিঘরি বলো আমি তুলে আনি!!!!!!!!

হাহাহাহা

আসলেই যৌথ রচনা আসলেই মজার। অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!!!!!!!:)

৪৩| ২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:৫৮

গেম চেঞ্জার বলেছেন: সুলতানা রহমান বলেছেন: গেম চেঞ্জার

দেখলেন এবার, মেয়েদের আত্মহত্যাতে ছেলেরা স্বস্তি পায় কিন্তু একটু প্রতিশোধ নেওয়ার চেষ্টা করছি। তাতেই এ অবস্থা।
সবাইকে প্রতিশোধ নেওয়াটা শেখাতে হবে, কিভাবে আরো ভালো করে কষ্ট দেওয়া যাবে। এই যে শিমুল বদটার তো একটু নিন্দা করা যেতো, তাইনা! আহারে!! কিভাবে নিজের জীবন বিসর্জন দিলো!


হাঃ হাঃ হাঃ আমার মন্তব্যে কি স্বস্তি পাবার ব্যাপার আছে? ওহ!! সো স্যাড!! আমি আসলে চিরায়ত নারী চরিত্র নিয়ে যে ধারণা রেখেছি কেবল সেটার ওপর নির্ভর করেই মন্তব্য করেছি। :(

তবে সাথে এও বলেছি, অন্য ছেলের সাথে.... :)

যাইহোক, এটাকে আপনি প্রতিশোধ বলছেন আর আমি এটাকে বলবো অপরিণামদর্শী খেপাটে আচরণ!! বন্ধুত্ব সংরক্ষণ + ওর শুভাকাংখা + নিজের জীবন তিনটি বিষয় বিবেচনায় নিলে এটা কোন ভাল সিদ্বান্ত ছিল না। :|

২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:০৫

শায়মা বলেছেন: তো কি করতে হতো শুনি?

বদের বদ শিমুলের এই কথা শোনার পরও সেটা সহ্য করে বসে বসে তার বিয়ে দেখা!!!!!!!!!! B:-)

৪৪| ২৮ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৫

সায়েম মুন বলেছেন: তুমি দেখি জয়েন্ট ভেন্চার গল্প শুরু করছো। এদিকে আমার আবার গল্প পড়ার ইচ্ছে গেছে হাওয়ায় উড়ে। /:)

২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:০৭

শায়মা বলেছেন: হায় হায় কি বলো!!!!!!!!

জয়েন্ট ভেঞ্চার গল্প লিখে মজায় আছি পিচ্চুভাইয়ু!!!!!!!!:)

৪৫| ২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৩৮

জে.এস. সাব্বির বলেছেন: সমশেরিকা আপুমনি... আমি বুঝিবার পারলাম এইবার ।আপনি তো পরপারে থেকেই মন্তব্যের উত্তর দিচ্ছেন ।তারমনে ঐ তাকেও বশে এনে ফেলেছেন!!!!!!! আপনি কিন্তু সবজান্তিকা না ,সবপারদর্শিকা-সমশেরিকা :)

@সুলতানা আপু , এখন আপনিই ভরষা ।বেঁচে আছেন তো বেশ ভাল করছেন ।কিন্তু বিসর্জন_এটেমপ্ট কিন্তু একটা শাস্তি যোগ্য অপরাধ!! সাবধানে থাকবেন ।।আর এদিকে আপনার কি হলো বুঝলাম না !পরপারে এমনিতেই কত টেনশনে আছে আপুনিটি তারে আবার ইরেজার ইউজ করার পরামর্শ দিতেছেন...... সবকিছু মেনে নেওয়া সম্ভব কিন্তু এটা! কাভি নেহি!

২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৪৭

শায়মা বলেছেন: আরে আমার বশীকরণ মন্ত্র জানা আছে তো!!!!!!!!!


আমি শুধু সবজান্তিকা না ,সবপারদর্শিকা-সমশেরিকাই না বশিকরনিকাও!!!!!!!!!!:)

২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৪৯

শায়মা বলেছেন: Click This Link


এই দেখো প্রমান!:)

৪৬| ২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৫২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: লেখক বলেছেন: তো কি করতে হতো শুনি?

বদের বদ শিমুলের এই কথা শোনার পরও সেটা সহ্য করে বসে বসে তার বিয়ে দেখা!!!!!!!!!! B:-)


না, সেটা করবে কেন, ক্রিটিকাল চিন্তা করবে। শায়মা'র সামনেই সবকিছু বুদ্ধি করে প্রমাণ করে ছাড়বে। ...

২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ১:৫৬

শায়মা বলেছেন: হায় হায় তাইলে তো আমি শিমুলকে খুন করে জেলে যেতাম!!!!!!!!!! B:-)


একা একা মরা কি আর হত!!!!!!!!!!! শেষে জজ!!!!!!!!! ফাঁসি!!!!!!!!!!!!!

না না অন্যের হাতে মরবো কেনো ???

নিজে মরাই ভালো!:)

৪৭| ২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:১৯

জে.এস. সাব্বির বলেছেন: প্রমাণ হাতেনাতে পাওয়ার পর... আপনাকে সবজান্তিকা মানতে ডাউট হইতেছে এইবার!!!!

না ,ইয়ে , মানে... সবজান্তিকা হতে হলে তো এটাও জানতে হবে যে- আপনি কি জানেন না?? নাকি এটাও জানেন!!

২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:৩৩

শায়মা বলেছেন: আমি কি জানিনা এটা জানিনা!!!!!!!:)

মানে সবজান্তা শমসেরের সেটা বলা মানা!:)

৪৮| ২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:৫৬

জে.এস. সাব্বির বলেছেন: সমশেরিকা আপুনি এটা নিশ্চিত করেই জানেন যে তিনি জানেন না এমন কিছু নেই ।নেই মানে নেই ।
সুতরাং কি জানেন না ? প্রশ্নটার উত্তর সব জানেন ।।স্পষ্ট!

অতঃপর সবজান্তিকা আপুনিকে সবজান্তিকা সমশেরিকাই ডাকা হইবেক 4 no doubt ।

বিঃদ্রঃ সবজান্তা সমশেরের এখনো জন্ম হয় নাই যে ,সে সবজান্তিকা সমশেরিকা আপুনির সঙ্গে পাঙ্গা লইবে.... হি হি হি

২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৩৮

শায়মা বলেছেন: ঠিক ঠিক সবজান্তা সমশেরের আর জনমে জনম লওয়া হইবে না!!!!!!!!! :P

৪৯| ২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৫৫

আর. এন. রাজু বলেছেন: আনোয়ারা বোয়া সুলতানা আপুকে কি ঠান্ডা চা দিত..?

২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:১২

শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়া সুলতানা আপুর কান্ড মানে রাইটিং দেখে আমি অবাক! আপুনি আমার সব কথা বার্তা লেখা লিখি এমন করে খেয়াল করেছে ইভেন আমাদের বাসায় সত্যি আনোয়ারা বুয়াই হেড কুক!


আপু যখন লিখতে চাইলো আর ফার্স্ট পার্টটুকু আমাকে দিলো আমি অবাক!!!!!!!!!!!!!!! মনে হয় যেন আপু সত্যি সত্যি আমাদের বাসায় আসে !!!!! সব চিনে!!!!!!!!!!!!!!

কিছু মানুষের অদৃশ্য ভালোবাসা দেখে মাঝে মাঝে মুগ্ধ হই আমি!!!!!!!!

৫০| ২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৫৯

নীলপরি বলেছেন: ভালো লাগলো বেশ । ++

২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:১৬

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ নীলপরিমনি!!!!!!!

৫১| ২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:১৪

আর. এন. রাজু বলেছেন: আপনার কথা বুঝে এই কথাটা মনে জাগলো যে, সুলতানা আপু আপনাদের বাসায় আসেননি। কিন্তু উমার মনের টানে তিনি বলেছেন..?

এম আই রাইট..?

২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:২৫

শায়মা বলেছেন: সুলতানা আপু আমাদের বাসায় আসেনি। আপুকে কোনোদিন আমি চোখের সামনেও দেখিনি আর আমি তো অদৃশ্য !:(

তবে এইখানে মানে লেখালিখিতে, কমেন্টে যা যা দেখেছে আপুনি তাই নিয়েই তার অসাধারণ স্মরণশক্তিতে লিখেছে!


আর এটা দেখেই আমি মুগ্ধ!!!!!!! :)

বুঝেছো এইবার???

৫২| ২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:১৫

আর. এন. রাজু বলেছেন: আমি আপনাদের সকলের সাথে পরিচিত হতে চাই, শায়মা দিদি।

২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩

শায়মা বলেছেন: তাইলে কি করা যায় বলো বলো বলো!!!!!!!!!!


এইখানে সবার সাথে পরিচিত হবার কিছু শর্ত মানলেই খুব শিঘ্রী পরিচিত হয়ে যাবে।

১। পোস্ট লিখতে হবে ( কবিতা, সাম্প্রতিক, রম্য, আড্ডাপোস্ট এই টাইপ)
২। সবার ব্লগে যেতে হবে মানে অন্যের লেখাও পড়তে হবে। পুরাটা না পড়লেও স্কিম করলেও চলবে! :P
৩। শুধু পড়লেই হবেনা,যথার্থ কমেন্ট দিতে হবে!
৪। সবসময় পজিটিভ থাকার ট্রাই করতে হবে।
৫। কে কি বললো না পাত্তা!!!!!!!! :P

তাইলেই দেখবে সবার পরিচিত হয়ে গেছো আর ততদিনে নিজেও বুঝে যাবে কেমনে লিখতে হয়, ভাবতে হয়....ইত্যাদি ইত্যাদি ও ইত্যাদি...........

৫৩| ২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:২৮

আর. এন. রাজু বলেছেন: হ্যা ভালো করেই বুঝেছি।
উনার সৃতিশক্তির গুণগান করতে হয়।

২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৩৪

শায়মা বলেছেন: আসলেই আমি ভাবতাম আমিই স্মৃতিশক্তিতে এক নাম্বার!!!!!!!!:)

বুঝলাম আমি ভুল!!!!!!!!

৫৪| ২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:২৯

বিপ্লব06 বলেছেন: আহা!! তিনকোনা পিরিত! পিরিতের সার্থকতাই হইল আনহ্যাপি এন্ডিং এ।

আপনার অশান্ত আত্মার শান্তি কামনা করছি! না হইলে খুব তাড়াতাড়ি জাহান্নামের দারোয়ানের সাথে পিরিতের গল্প পড়া লাগতে পারে!

কম্বিনেশনে লেখা ভালোই লাগতেছে।

ভাল থাকবেন।

২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৪৪

শায়মা বলেছেন: হা হা আমি কি এতই গাধা এই শয়তানের লাঠি বদমাইশের বদমাইশ নাম্বার ওয়ান .... ....... ....... শিমুলের জন্য জাহান্নাম চলে যাবো!!!!!!!!!!! বরং পারলে ঐ বেটাকেই জাহান্নাম পাঠাবো!!!!!!!!! :P


শুনো ভাইয়া তুমি আমার কতখানি প্রিয় রাইটার সেটা নিশ্চয় জানো!!!!!!!! কারণ তোমার মত এই সাবলীলতা আমি জীবনেও পারবোনা!!!!!!!!! কত কিছু লিখতে গিয়েও মুছে দেই..... পাছে লোকে কিছু বলে তাই ভেবে......তবে মালটি দিয়ে মনের কথা অপকটে লিখতে বাঁধা নেই......... :P তাইনা!!!!!!!!!!!!


আর তোমার পিরিতের গল্প পড়ে তো আমি মুগ্ধ হবো নাকি গিয়ান হারাবো ভেবেই পাইনা! হা হা হা

বাট তোমার সম্পর্কে আমার পজিটিভ এবং নেগাটিভ দুই রকমের ধারনা জন্মেছে তাই আজকাল একটু চুপ থাকি!!!!!!!!! ইউ নো আই এ্যাম আ গুড অবজার্ভার!!!!!! :)


তুমি গিয়ানী, তুমি টু গুড ইন রাইটিং আর যে কোনো কিছুই জয় করতে চাইলেই তুমি পারবে এমনই মনে হয় আমার আর তাই তুমি অনেক অনেক বড় হও আর জয়ী হও সেটাই চাই আমি! তারপর আমাদেরকে আরও গল্প শুনিও!!!!!!!মানে লিখো আমরা পড়ে মুগ্ধ হবো!:) :) :)

২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৪৭

শায়মা বলেছেন: ওপস!!!!!!!!!

জাহান্নামের দারোয়ানের সাথে পিরিতের গল্প!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

আরে এইটা তো মহা মজার গল্পই হবে!!!!!!!!!!!!

দারোয়ানকে ভুলাই ভালাই এই জগতের যত লোকজনেরর উপর রাগ ছিলো সবগুলাকে ধরাই নিয়ে আসবো!!!!!!!!!


হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা :P



৫৫| ২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৪৭

আর. এন. রাজু বলেছেন: হুঁ। ২,৩, ও ৫ আমি মেনে চলি।
কিন্তু ১ নাম্বার ও মেনে চলি কিন্তু পোষ্টভিত্তিক যতাযত মন্তব্য পাইনা।

২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৫২

শায়মা বলেছেন: ওকে কেনো পোস্ট ভিত্তিক মন্তব্য পাওনা জানতে হলে তোমার লেখা আমাকে আগে পড়তে হবে!!!!!!!


ওকে পড়ে দেখবো!!!!!!!:)

৫৬| ২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৫৫

বিপ্লব06 বলেছেন: নেগেটিভের আবার ক্যামনে হইল(ক্যামনে কি করলাম)? অধম যানতে চায়। যদি সত্য হয় তাইলে এই অধম কারেকশনের চেষ্টা করবে আর সত্য না হইলে মিস-কন্সেপশন বদলানোর চেষ্টা করবে। লিস্ট করে দিতে পারেন।

ইদানীং লিখে মজা পাইতেছি না। দুইটা পার্ট লিখে রাখছি, কিন্তু নিজেরে স্যাটিস্ফায়েড মনে হইতেছে না। এই জন্য পোস্টও করতেছি না।

ভালো থাকবেন। :)

২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:১০

শায়মা বলেছেন: নেগেটিভ অবজার্ভেশন কি সবার সামনে বলাটা ঠিক হবে!!!!!!!!!! হাজার হোক তুমি আমার প্রিয় রাইটার ভাইয়া।:(

ওকে নো প্রবলেম লেখাগুলো বার বার পড়ে এডিট করে ছেড়ে দাও আমরা পড়ি। আর সত্যিই তুমি যদি বই পাবলিশ করো কখনও আমাকে জানিয়ো। আমি এই মজাদার বাট শিক্ষামূলক বৈদেশ প্রবাসীজীবনের গল্পের বই নিজে তো রাখবোই আমার প্রিয় কিছু মানুষকেও পড়তে দেবো।:)


একটা মজার কথা শুনো, একটু আগে যখন তিনকোনা পিরিত কাহিনী বললে তখন আলমের ভিডিও মনে পড়ে গেলো!!!!!! যেখানে সে দুই নায়িকা নিয়ে গান গাচ্ছিলো। :P


যদিও ভিডিওটা দেখে আমি হেসেছি তবুও আমি এই লোকের ইচ্ছা, শক্তি আর মনোবাসনা পূর্ন করার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা আর সাহসকে সাধুবাদ জানাই।


অনেক ভালো থেকো ভাইয়া।
অনেক অনেক বড় হও জীবনে ভাইয়া। অনেক অনেক দোয়া আর শুভকামনা তোমার জন্য। :)

২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৫৪

শায়মা বলেছেন: তোমাকে মেইল দিয়েছি ভাইয়া। পেয়েছো কিনা বুঝতে পারছিনা!:(

৫৭| ২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৫৭

আর. এন. রাজু বলেছেন: ঠিক আছে।

২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:১২

শায়মা বলেছেন: শুভকামনা অনেক অনেক !!!!!!

৫৮| ২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:২৪

লেখোয়াড়. বলেছেন:
আজাইরা গল্প আর আজাইরা আলাপ চলছে।

ফিচার পোস্ট দেন।

২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৪১

শায়মা বলেছেন: হায় হায় আমি কি শুধু ফিচার রাইটার নাকি!!!!!!!!!!


আমি যে অলরাউন্ডার প্রমান করতে মাঝে মাঝে মনে করায় দিতে হবে না!!!!!!!!!!!! B:-)


আমাকে পোস্ট দিতে বলো নিজের কি খবর????????


নিজে তো সেই যে অতল সাগরে ভোমরার বক্সে লুকাইসো আর খবর নাই!!!!!!!!


কিসের ভয়ে পালাইসো ভাইয়া!!!!!!!!

বিয়ে করছো নাকি নাকি করতে যাচ্ছো!!!!!!!

আর হবু ভাবীর ভয়ে আগেই শেষ!

৫৯| ২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৩৭

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: আমার একবারও মনে হয়নি যে আমি একটা গল্পঃ পড়ছি।
অসাধারণ!
দূর্দান্ত!!
আর কোনো উপমা খুঁজে পাচ্ছিনা।
আমার মতে এই গল্পের সারকথা এক লাইনে প্রকাশ করলে এমন দাঁড়াবেঃ আমি হেরেছিলাম একবার তুমি হারছো বারবার!!!
আগেরটার চেয়েও এটা অনেক ভালো হয়েছে।

২৯ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৪৩

শায়মা বলেছেন: হা হা

থ্যাংক ইউ ভাইয়া!!!!!!!!


তবে আমার চোখে সামু নিয়ে লেখা সব পোস্টের সেরা পোস্ট লিখেছো তুমি!!!!!!!!!!:)

৬০| ২৯ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৩৭

অদৃশ্য বলেছেন:



প্রথমেই বলি উপরের ছবিটা দেখে কেন জানি মনে হচ্ছে ওটা আপনারই ছবি... কি মনে হয় আপনার, আমি কি কাছাকাছি আছি... জানি যে সঠিক হলে বলবেন ঠিক হয়নি আর ভুল হলেতো কথায় নেই... মজা করলাম কেন জানি মনে হচ্ছিলো তাই লিখলাম...

লিখাটি চমৎকার লেগেছে... শেষটুকু স্যাডি হয়ে গেলো এই যা... তবে কথা হলো শায়মার শেষ ডিসিশনটা কি ছিলো নির্বাসন নাকি আত্মহনন...

শায়মাপুনির জন্য
শুভকামনা...

২৯ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫৭

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া একটা আমার আরেকটা সুলতানা আপুনির ছবি। একটু ছায়া ছায়া আলো আঁধারীতে দিয়েছি। নাইলে যদি সত্যিকারের চেহারা দেখে কারো পিলে চমকায় যায় তাই। :P

আমি আর সুলতানা আপুনি যৌথ রচনা করেছি শেষে কি হলো বুঝলে না!!!!!!!!!!!

যদিও একটু রহস্য রাখতে চাইছিলাম যেন পাঠক চিন্তায় পড়ে কি হলো হলো??

জানতে চাইলে বলেই দেই......



নির্বাসন বা আত্মহনন যেট মনে হয় সেটাই!!!!!!!


হাহাহাহাহাহাহহহাহাহা :P

৬১| ২৯ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:০১

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: শায়মারে চেরাগ লাগাইয়া খুঁজতে বাহির হইতে হবে।নাহলে এত সুন্দর গল্প ভবিষ্যতে লিখবে কে???
:-P:-P:-P

২৯ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:২৯

শায়মা বলেছেন: খুঁজতে হবে কেনো!!!!!!!!


কোথায় খুঁজবে?


আমি তো এখানেই আছি।

৬২| ২৯ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:২৫

আর. এন. রাজু বলেছেন: হুঁ! আমার নতুন লেখাটা পড়ার অনুরোধ রইলো।

২৯ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৩২

শায়মা বলেছেন: আচ্ছা পড়বো!:)

৬৩| ২৯ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৪

আর. এন. রাজু বলেছেন: হুম

২৯ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩

শায়মা বলেছেন: :)

৬৪| ২৯ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: পড়ার সময় নাই দৌড়ের ঊপরে আছি :(
অবশ্যই লেখা ভালো হয়েছে :)

২৯ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:০৫

শায়মা বলেছেন: দেশে এসে আমাদেরকে দাওয়াৎ দেবার কথা ছিলো ভুলিনি আপু।

আমি ভেবেছিলাম তুমি আমাকে ভুলে গেছো! জোর করে ।:(

৬৫| ২৯ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২৬

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: হাহাহা,আমি গল্পের শেষাংশ অনুসারে বলেছি।কারণ গল্পের শেষাংশ লেখা আছে,
"হয়ত এ প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্য আর কেউ ফিরবে না"


আর কেউ ফিরবে না,তার মানে শায়মা(লেখিকা)আর ফিরবে না।
আমি এ হতে দিতে পারি না।
আমি এখনই চেরাগ জ্বালানোর জন্য কেরোসিন কিনতে যাইতেছি।
^_^ :P

২৯ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯

শায়মা বলেছেন: হা হা ফয়েজভাই!!!!!!! :P

৬৬| ২৯ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:৪১

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: Not only ফয়েজ ভাই,but also দ্যা ফয়েজ ভাই।:-P:-P:-P
যাই হোক গল্পটা অসাধারণ হইছে।:-):-):-)

২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:২২

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ দ্যা ফয়েজভাই!!!!!!

৬৭| ২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ১০:১৩

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: বিশাল গল্প । পরে পড়বো । এখন সময় নাই । সত্যি সত্যি নাকি শুধুই গল্প ? :D

কেমন আছো গো ? বেশী বেশী ব্যস্ত এইচপিয়ে পড়েছি । একদমই সময় হচ্ছে না সবার লেখা পড়ার । :(

২৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:২৫

শায়মা বলেছেন: আমি জানি শুধুই গল্প কিন্তু সুলতানা আপু উপরে বলেছে কোনো এক ব্যাক্তিগত কারণে গল্পটা লেখা!!!!!! :)

কাজেই হাফ হাফ !:)

আমি ভালো আছি আপুনি!!!!!!!!

৬৮| ৩০ শে জুন, ২০১৬ রাত ২:৩০

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: কেমন ধরণের মন্তব্য করবো?

গাঠনিক?

গাঠনিক করলে হয়তো পছন্দ নাও হতে পারে।

৩০ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:১৫

শায়মা বলেছেন: হাহাহা

তোমার গাঠনিক মন্তব্য দেখলাম ভাইয়া! তবে এটাকে গাঠনিক না বলে ঠোঁট কাটনিক বললে বেশি ভালো হত! হাহাহাহাহাহাহাহা


এই ঝাঁকড়াচুলা পিঁচকি মাথায় এত বুদ্ধি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! এত মনোযোগ!!!!!!!!!!!!!!!!! B:-)


পিচকা তোমাকে সালাম সালাম হাজার সালাম!!!!!!!!!!!:)

৬৯| ৩০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৩:১৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: গল্পটা অংশ অংশ ভাগ করে মন্তব্য করছি।

সুলতানা আপুর অংশঃ
আপুকে মনে হয়েছে লেখনীর উপর বেশি জোর দিয়েছেন। সেটাতেই একটা ঝামেলা সৃষ্টি হয়েছে - লেখনীটা তাতে দুর্বল হয়ে গিয়েছে। এরকমটা হয় অনেক সময়ই।
সুলতানা আপুর যে ব্যাপারটা আমার চোখে লেগেছে তা হল বাক্য বিন্যাসে সময়কাল বা টেন্সের ব্যবহারটা। গল্পটাতে মনে হয়েছে বর্তমানে চলছে এমন কিছুর কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু, বাক্য বিন্যাসের কারণে - লেখাটা হয়ে গেছে - অতীতে ঘটা কোন ঘটনার বর্ণনা করার মত। পুরোটা জুড়ে না। কিছু কিছু অতীত-বর্তমান দুটো অংশ মিশে গেছে। যেটায় গল্পটা পড়তে গিয়ে আমাকে ঘটনা সাজাতে বেশ বেগ পেতে হচ্ছিল। মসৃণতাটা পাওয়া যায়নি।
এছাড়া বর্ণনায় একটা জোর করে আনতে চাওয়া দুঃখ দুঃখ ভাব ছিল। আমার মনে হয় না, জোর করে আনার কোন দরকার ছিল। স্বাভাবিক এমনিতেই তা ছিল। দুঃখটা বেশি হয়ে গিয়েছে।

শায়মাপুর অংশঃ
শায়মাপুর অংশে কিছু ভুল আমি আসলে এক্সপেক্ট করিনি।
যেমন - এতগুলো দিন শিমুলের সাথে আমার যে তাই বলে দেখা সাক্ষাৎ একেবারেই ছিলো না তা নয়। ফেসবুক, টুইটার, স্কাইপ আর ফোনের বদৌলতে আমার সারাটাদিনের বলতে গেলে ২৪ ঘন্টার পুরোটা সময়ই কেটেছে শিমুলের সাথে। - এ বাক্যটায় দেখা সাক্ষাৎ শব্দটা বেমানান লাগছে। শব্দটা খুব সম্ভবত যোগাযোগ হবে।
তারপর - গল্পের শায়মা সুলতানাকে ফোন দেওয়ার সময় রিং-এ রবীন্দ্র সঙ্গীত বাজছিল। এটা শায়মা শুনতে পেয়েছে। সাধারণ হিসেবে, রিংটোন শায়মার শোনার কথা না। যদি কলারটোন সেট করা থাকে - তাহলে সেটা শোনা যাবে। আর, যেহেতু - রিংটোন এবং কলারটোন উভয় জায়গায়ই রবীন্দ্রসঙ্গীত সেট করা যায় - সেহেতু, কলার টোন শব্দটা উল্লেখ করা দরকার ছিল। এটা বেশ বড়সর ভুল ধরবো আমি।
আর, শায়মাপুর বাক্যগুলো বেশ বড় বড়। বাক্যে পূর্ণ ভাব এসে যাওয়ার পর দাড়ি না দিয়ে কমা ব্যবহারটা বাক্যকে লম্বা করে দিয়েছে। একই বাক্যে দুইভাবের প্রকাশ। বাক্যগুলো বেশ দ্রুততার সাথে ধরে ফেলেছে।

সামগ্রিকঃ
যৌথ গল্পের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল দুই বা ততোধিক জনের লেখাকে একই রকম ভাবে গল্পে আনা, যেন পাঠকেরা পড়ে বুঝতে না পারে - গল্পটা আসলেই কি দুইজনের লেখা নাকি একইজনের? এটা না আনতে পারলে - গল্পটা দুই দিকে চলে যায়। মাঝে মিলবন্ধনে শূণ্যতা সৃষ্টি হয়।
এই গল্পে কাহিনীর মিল বন্ধনটা হয়নি। সুলতানা আপু একভাবে লিখে গেছেন - শায়মাপু আরেকভাবে। সুলতানা আপুর অংশে শায়মা চরিত্রটাকে গদগদ টাইপ মনে হয়েছে - শায়মাপুর অংশে শায়মা চরিত্রকে বোকা বোকা লেগেছে। যেহেতু, একই গল্প দুটো চরিত্রকে একই রাখাটা খুব বেশি জরুরি ছিল। তবে, সুলতানা চরিত্র দুজনেই একই রেখেছে। (শায়মাপুর অংশে সুলতানার উপস্থিতি খুবই কম।)
শিমুল গল্পের বড় একটা চরিত্র। এটাকে প্রথমে যেভাবে বিল্ডআপ করা হয়েছে তাতে বুঝাই গেছে যে শেষে কী হতে পারে। কিন্তু, সুলতানা আপুর ঐ অংশটা সুন্দর হলেও - শিমুল চরিত্রটা ধপ করে উপর থেকে মাটিতে পড়ে থেঁতলে গেছে। এটা আস্তে ধীরে হলে বেশি ভাল হত।
গল্পে দুইজনই প্রথম পুরুষে লিখেছে। এটা ভাল লেগেছে আমার। এই ব্যাপারটা আমার সবসময়ই ভাল লাগে।

কাহিনীর হিসেবে গল্পটাকে গল্পই ধরি আর বাস্তবতাই ধরি - সুন্দর ও ভাল ফিনিশিং ছিল। ফিনিশিংটা ভাল না হলে হয়তো কে জানে মন্তব্যই করতাম না। শায়মাপুকে ফিনিশিং-এর জন্য বিশেষ ধন্যবাদ।

আর - ওভার অল গল্পটা আমার ভাল লেগেছে কাহিনীর জন্য। সাধাসিধে সাধারণ কাহিনী হলেও - ফুঁটিয়ে তোলা হয়েছে বেশ ভালভাবেই। (ভুলগুলো ইফেক্ট করলেও - ভুল নিজেই শুধরে বলছি।)

আর, টুকটাক কিছু বললে - যেহেতু প্রথম পুরুষে ছিল গল্পটা - তাই গল্পের সংলাপ ও বর্ণনাকৃত অংশ একসাথে মিশে গিয়েছিল। সংলাপগুলো হাইলাইটেড করে দিলে ভাল হত। বেশ কয়েক জায়গায় বুঝতেই পারিনি - এটা সংলাপ না বর্ণনা।

আফারা - বানানে ইত্তুডি ভুল ক্যারে? ণ-ত্ব, র-ত্ব বিধান পুরাই আওলায়ালাইছো দুইজনে। বানান ভুলের কোন মাফ নাই। মাইনাচ! /:) X(

মন্তব্য ভাল না লাগলে আগেই দুঃখিত। আমার কিছু করার নাই - আমি গল্প পড়লে এমন ভাবেই বিশ্লেষণ করে পড়ি। :|

৩০ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:৫১

শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

বুঝলাম গোয়েন্দা কাহিনী লেখকেরা গোয়েন্দার মতই পাঠকও হয়! আসলেই দেখা সাক্ষাৎ না হয়ে যোগাযোগ শব্দটাই হবে যথার্থ তবে ফেসবুক, টুইটার, স্কাইপে ....এই সবে কি দেখা সাক্ষাতও হয় না!!!!!!!!!! কি যে বলো!!!!!!!!! কিছুদিন পর তো দেখবা স্বশরীরে কোথাও যাবারই দরকার নেই । পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে বসেই দেখা সাক্ষাৎই চলছে শুধুমাত্র! :) এখনও তাই হচ্ছে অবশ্য!!!!!!!
আসল কথা বলি, গল্পটা খুব সতস্ফূর্তায় লেখা ছিলো । সুলতানা আপুর অংশটাই আসলে মেইন পার্ট আমি শুধু তাকে সঙ্গ দিয়ে গেছি। তো আমি ঠিক যেমনটা মানে যেভাবেই কথা বলি, চলি , হাঁটি, হাসি এমনটাই আপু চেয়েছিলো তাই সাক্ষাৎ মাক্ষাৎ যা খুশি তাই লিখে গেছি। আমার দায়িত্ব কম ছিলো। আমার আমিকেই টেনে এনেছি যে এইভাবেই যোগাযোগ না বলে সাক্ষাৎ মাক্ষাৎ বলে ! :P

উফ তোমাকে নিয়ে আর পারিনা কোনটা কলার টোন আর কোনটা রিং টোন এতকিছু কি লেখার সময় মনে ছিলো বলো!!!!!!:( আসলে জীবনেও আমি কোনো টোনই কোথাও সেট করিনা। কাউকে কাউকে ফোন দিলে মাঝে মাঝে হাউ মাউ চিল্লাচিল্লিতোমার এই কলার টোন শুনে আমার মেজাজটাই আসলে খারাপ হয়ে যায়। যেমন আমাদের এক ড্রাইভারকে ফোন দিলেই শুনতে পাই..... শুনতে কি পাও? শুনতে কি পাও?? এমন রাগ উঠে!!!!!!


আর
আর, শায়মাপুর বাক্যগুলো বেশ বড় বড়। বাক্যে পূর্ণ ভাব এসে যাওয়ার পর দাড়ি না দিয়ে কমা ব্যবহারটা বাক্যকে লম্বা করে দিয়েছে। একই বাক্যে দুইভাবের প্রকাশ। বাক্যগুলো বেশ দ্রুততার সাথে ধরে ফেলেছে।


আর এই জিনিস কত মানুষ যে আমাকে বলেছে। এমনিতে আমি ছোট ছোট বাক্যে কথা বলি কিন্তু মাঝে মাঝে আমার কথার মাঝে দাঁড়ি, কমা, সেমিকোলন কিচ্ছু থাকেনা...... গড় গড় গড় গড় । আমার দাদু বলতো কলকাতার খবর পাঠিকা !!!!!!!! :P

আর

"শায়মাপুর অংশে কিছু ভুল আমি আসলে এক্সপেক্ট করিনি।"

কেনো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

আমি সবজান্তিকা শমসারিকা তাই !!!!!! :P


হা হা হা যাই বলো তাই বলো এই ভুল আর করছি না!!!!!!! আসলে আমি কোনো কিছু লিখলে অন্তত একশো পড়ি। সতস্ফুর্ত লেখা বেশি পড়তে নেই মনে যা আসে তাই লিখে যেতে হবে আমার থিওরী! :)

তবে নেক্সট টাইম ভাইয়ু পাবলিশের আগেই তোমাকে দিয়ে এডিট করানো হইবেক!

লাভ ইউ সো মাচ!!!!!!!!!!!!

অনেক অনেক বড় হও ভাইয়ামনি!!!!!!!!!!!!!

৩০ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:১৪

শায়মা বলেছেন: সামগ্রিক জবাব অংশ ভুলে গেছিলাম ভাইয়ু!!!!!!!!

"যৌথ গল্পের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল দুই বা ততোধিক জনের লেখাকে একই রকম ভাবে গল্পে আনা, যেন পাঠকেরা পড়ে বুঝতে না পারে - গল্পটা আসলেই কি দুইজনের লেখা নাকি একইজনের? এটা না আনতে পারলে - গল্পটা দুই দিকে চলে যায়। মাঝে মিলবন্ধনে শূণ্যতা সৃষ্টি হয়। এই গল্পে কাহিনীর মিল বন্ধনটা হয়নি। সুলতানা আপু একভাবে লিখে গেছেন - শায়মাপু আরেকভাবে। "

কখনও না!!!!!!!!!!! মিল হইসে!!!!!!!আমি একভাবে বলবো সে তো আরেকভাবেই বলবে!!!!!!! আমরা তো দুইজন মানুষ! জড়ুয়া বইন নাকি!!!!!!!!!! X((


আর
"সুলতানা আপুর অংশে শায়মা চরিত্রটাকে গদগদ টাইপ মনে হয়েছে - শায়মাপুর অংশে শায়মা চরিত্রকে বোকা বোকা লেগেছে। যেহেতু, একই গল্প দুটো চরিত্রকে একই রাখাটা খুব বেশি জরুরি ছিল। তবে, সুলতানা চরিত্র দুজনেই একই রেখেছে। (শায়মাপুর অংশে সুলতানার উপস্থিতি খুবই কম।) "

হি হি এখানেই লেখিকাদ্বয়ের সার্থকতা!:) আমরা ঠিক এইভাবেই প্লান করেছিলাম। বিশ্বাস না হয় চ্যাটবক্স দেখাতে পারি!!!!! হা হা হা মানে সে আমাকে নিয়ে গদগদ থাকবে আর আমি একটু বোকা বোকাই তো ( এই লেখায় ভাব ধরা আর কি আসলে ....:) )
মানে লেখায় আমি ভালোবাসা আল্লাদ পৃথিবীর সব ভালো ভালো জিনিস পেয়ে পেয়ে মাথায় উঠে গেছি আর বোকা হয়ে গেছি এত কিছু দেখার দরকার নাই এমন আর কি। সুলতানা আমাকে নিয়ে, দিন দুনিয়া, ভালোবাসা নিয়ে যত ভাবে শায়মাটার এ ভাবনা নেই, শুধু নিজেকে ছাড়া।:) তবে তার আক্কেল হয় যখন সুলতানা ঐ বদ অর্ককে তার বাড়িতে ঘুম পাড়ায় রাখে ! বুঝছো বেবি??? হাহাহাহাহা :P


"শিমুল গল্পের বড় একটা চরিত্র। এটাকে প্রথমে যেভাবে বিল্ডআপ করা হয়েছে তাতে বুঝাই গেছে যে শেষে কী হতে পারে। কিন্তু, সুলতানা আপুর ঐ অংশটা সুন্দর হলেও - শিমুল চরিত্রটা ধপ করে উপর থেকে মাটিতে পড়ে থেঁতলে গেছে। এটা আস্তে ধীরে হলে বেশি ভাল হত। "

বুঝোনা কেনো ঐ বেটাকে ধপ করে ফেলানোটাই তো গল্পের মূল উদ্দেশ্য ছিলো। :) আহা ফেলবোই যখন ধীরে ধীরে আল্লাদ করে না!!!!!!!! X(( যা বেটা ( শিমুলকে) মারবো যখন ছুড়েই মারবো! ধপ পড়ে মর! দেখ কত ধানে কত চাল!!!!!!!! :) :) :) কাজেই এইখানে ঠিক ঠিক কাজ হইসে!:)


গল্পে দুইজনই প্রথম পুরুষে লিখেছে। এটা ভাল লেগেছে আমার। এই ব্যাপারটা আমার সবসময়ই ভাল লাগে। ( থ্যাংকু থ্যাংকু.... যাক বাবা এইভাবে ছাড়া আর লিখবোই না জীবনে!)

কাহিনীর হিসেবে গল্পটাকে গল্পই ধরি আর বাস্তবতাই ধরি - সুন্দর ও ভাল ফিনিশিং ছিল। ফিনিশিংটা ভাল না হলে হয়তো কে জানে মন্তব্যই করতাম না। শায়মাপুকে ফিনিশিং-এর জন্য বিশেষ ধন্যবাদ।( হি হি হি সবখানে বোকা থাকলেও ফিনিশিং এ এসে সিরিয়াস হয়েছি না!!!!!!! তাই ফিনিশিং দেখে সুলতানা আপুও বলেছিলো এইভাবে শেষ করবো সেটা সে ভাবতেও পারেনি! হাহাহাহাহাহাহাাহা আসলে পুরা থিমটাই আপুর মাথায় ছিলো আমি কিছুই জানতাম না পরে শেষবেলায় গিয়ে বুঝলাম কি ছিলো আপুর মনে!!!! হাহাহাহাহ ভাইয়া যৌথ লেখায় একটা মজা আছে দুজনের মন দেয়া নেয়ার ব্যাপারটা মানে এক জনের ধ্যান ধারনা, আচার ব্যাবহার সবই শেয়ারিং । অনেক অনেক মজা পেয়েছি লিখতে গিয়ে তাই!:)

"আর - ওভার অল গল্পটা আমার ভাল লেগেছে কাহিনীর জন্য। সাধাসিধে সাধারণ কাহিনী হলেও - ফুঁটিয়ে তোলা হয়েছে বেশ ভালভাবেই। (ভুলগুলো ইফেক্ট করলেও - ভুল নিজেই শুধরে বলছি।) আর, টুকটাক কিছু বললে - যেহেতু প্রথম পুরুষে ছিল গল্পটা - তাই গল্পের সংলাপ ও বর্ণনাকৃত অংশ একসাথে মিশে গিয়েছিল। সংলাপগুলো হাইলাইটেড করে দিলে ভাল হত। বেশ কয়েক জায়গায় বুঝতেই পারিনি - এটা সংলাপ না বর্ণনা। "

থ্যাংক ইউ, থ্যাংক ইউ এই বিশেষ কথাগুলির জন্য পিচ্চু পন্ডিৎ ভাইয়া!:)

আফারা - বানানে ইত্তুডি ভুল ক্যারে? ণ-ত্ব, র-ত্ব বিধান পুরাই আওলায়ালাইছো দুইজনে। বানান ভুলের কোন মাফ নাই। মাইনাচ! /:) X(

ঐ এইসব ণ-ত্ব, র-ত্ব এই বুড়িকালে আর শিখতে পারবোনা!!!!!!!! তার থেকে তুমিই এডিট করে দিও নেক্সট টাইম ওকে ভাইয়ু!!!!!!!!!! :) :) :)

মন্তব্য ভাল না লাগলে আগেই দুঃখিত। আমার কিছু করার নাই - আমি গল্প পড়লে এমন ভাবেই বিশ্লেষণ করে পড়ি। :|

মন্তব্যের জবাব লিখতে গিয়ে আমি শেষ! উফ হিমসিম খাওয়ায় দিলো ( মনে মনে )

না না ভাইয়ু তোমার চুলচেরা মন্তব্য ভালো না লেগে পারে!!!!!!!! আফটার অল লাভ ইউ সো মাচ!!!!!!!!!!!:):):)


৩০ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:২৩

শায়মা বলেছেন: সুলতানা আপুর অংশের জবাব আপু এসে দেবে। আপুকে খবর দিয়েছি।:)






(কানে কানে- মাইর দিলে অবশ্য আমি জানিনা)

৭০| ৩০ শে জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৩৮

***উড়নচণ্ডী*** বলেছেন: আমি নিছক এক পাঠক, অন্যসব পোস্টের মত এটাও এড়িয়ে যেতে পারতাম কিন্তু এত বড় একটা পোস্ট পড়ার পর মনে হলো সময়টাই বৃথা গেল। রক্তিম দিগন্ত যেভাবে বিশ্লেষণ করেছেন, এর বাইরে আমি শুধু একটা কথাই যোগ করবো, হিন্দি সিরিয়ালের চিত্রনাট্য পরছিলাম মনে হচ্ছিল যেন কিছুক্ষণ বাদেই অভিনয় শুরু হবে।
শুভকামনা জানবেন।

৩০ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১০:১২

শায়মা বলেছেন: ঐ ভাইয়া হিন্দি সিরিয়লের চিত্রনাট্য না!!!!!!!!!!!!!!!!!!! X((


:P

সকালবেলা উঠে রক্তিমের চুলচেরা বিশ্লেষন পড়ে হাসছিলাম পিচকা এত কিছু খেয়াল করে! আর তারপরপরই এই কমেন্ট দেখে হাসতে হাসতে মরেছি!!!!! আসলেই হিন্দী সিরিয়াল স্টাইলেই লিখতে চেয়েছিলাম আমরা কিন্তু হিন্দী সিরিয়াল কম দেখা হয় তো তাই একটু বাংলা সিরিয়ালও চলে এসেছে! :P


তাই বলে সময় বৃথা যাবে কেনো? X((

এইভাবে দুইজন ভদ্রমহিলার লেখাকে বলতে হয়????? কত্ত কষ্ট করে দুজন দুপ্রান্তে বসে লিখেছি!:( তবে যাই বলো তাই বলো আমরা সার্থক এখানেই যে বেটা শিমুলকে হিন্দী সিনেমা স্টাইলে ডুবাতে পেরেছি......... তাইনা?????? :)

৭১| ৩০ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:২৮

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: লেখার ষ্টাইলটা চমতকার!!!!!

৩০ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৩৬

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি!:)

৭২| ৩০ শে জুন, ২০১৬ সকাল ১১:৫৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বলে কি ভুলে কোথায় যাবো ?
ঘুরে ফিরে সামু তেই :)
দাওয়াত ও দিয়েছি.........

৩০ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:২৬

শায়মা বলেছেন: কই কই ?? তুমি দেশে ফিরলে আমাদেরকে দাওয়াৎ দেবার কথা ছিলো!!!!!!

ফিরেছো নাকি ? ফিরলে বলো। তাড়াতাড়ি বর্ম আর বোরখা কিনে আনি!:)

সুলতানা আপুকেও নিয়ে আসবো!:)

৭৩| ৩০ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭

জেন রসি বলেছেন: প্লেটোর দর্শনের অন্যতম মূল উদ্দেশ্য ছিল সাধারন মানুষকে বিভ্রান্ত করা। এইটা একটা পলিটিক্স ছিল। যাইহোক সেটা অন্য বিতর্ক।

কবিগুরু প্লেটোনিক ছিল এই জাজমেন্ট আপনি কিসের ভিত্তিতে দিলেন। তাকে নিয়ে আধুনিক সব গবেষনাগুলো পড়ে দেখেন। সুমীলের প্রথম আলোও পড়তে পারেন। আর তার অনেক কবিতাতেই কামনা ব্যাপারটা ছিল।

নেক্সট প্রজেক্ট কি?

৩০ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ১:৫২

শায়মা বলেছেন: পলিটিক্স ছিলো না!!!!!!!!! বলছে তোমারে। X((

আর কবিগুরু প্লেটোনিক ছিলো না!!!!!!!!!! কি বলো এই সব!!!!!!!!!!! B:-) এ তো চিরায়ত সত্য! অমর বাণী ! ধ্রুব সত্যের মত সত্য! :D

লোভের অতীত যাহা
সুন্দর যা অনির্বচনীয়
যাহা প্রিয়।
দেখো রবীন্দ্র ভাবনায় ভালোবাসা আর সুন্দর একই মোহনায় মিলে গেছে। :) সেখানে নেই কোনও লোভের ছোঁয়া। নেই কোনো লালসা মানে এই লোভ লালসা বলতে আমি ‘ইরোটিসিজম’ কে বুঝাচ্ছি। কথাটা ইংলিশ বটে তবু এর আদি মূল দেশ কাল পাত্র মানেনা।

প্লেটোর ইন্দ্রিয় উর্ধের প্রেমতত্ত্ব রবীন্দ্র ভাবনায় বীজমন্ত্র হিসেবে কাজ করেছে তবে এবং একি সাথে রবীন্দ্র প্রেমে প্রাচ্য দর্শন আর বৈষ্ণব প্রেম তত্ত্বও প্রভাব ফেলেছে। আধুনিক গবেষনা পড়া লাগে নাকি! এ হৃদয় দিয়ে অনুভবের ব্যাপার স্যাপার.... :)

ওরা সুখের লাগি চাহে প্রেম,
প্রেম মেলেনা....
শুধু সুখ চলে যায় এমনি মায়ার ছলনা।

সকলি মায়ার ছলনা হে পিচ্চুভাইয়ু!!!!!!! এই মায়াই প্রেম আর প্রেম ছলনাময়ী আর তাই ......... B-)



আরও দেখো চণ্ডীদাস .....
‘রজকিনী প্রেম নিকষিত হেম
কাম-গন্ধ নাহি তায়!’

আহা আহা একেই বলে প্রেম! সত্যিকারের মায়া মমতা ভালোবাসার উর্ধে!!!!!!
একি তার অভিজ্ঞতা ছাড়া লেখা হয়েছিলো বলো? চণ্ডীদাসের প্রতি পদে, প্রতি ছত্রে প্রবাহিত হয়েছে রাধার নিষ্পাপ প্রেমের অশ্রুধারা! আহা


তবুও প্রশ্ন ভালোবাসা কারে কয়!
সে কি কেবলি যাতনাময়!
ভালোবাসা আসলে চিরকালই এক সোনার হরিণ।
সে যে চমকে বেড়ায় দৃষ্টি এড়ায়
যায় না তারে বাঁধা
সে যে নাগাল পেলে পালায় ঠেলে
লাগায় চোখে ধাঁধা!!!!!!!!!

এই ধাঁধারই গোলক ধাঁধা জালে ঘুরে মরি আমরা!!!!! কখনও প্রেম শুধুই মোহমায়া? কখনও তার উর্ধে কিছু আত্মিক ব্যাপার স্যাপার!! কখনও শাররিক, কখনও মানষিক, কখনও মন উচাটন দুপুরবেলা!!!!!! হা হা হা

সব কিছুর পর মাথা খারাপের বেলা! :P


তারপরও কথা থাকে
এক বিস্ময়কর, আশ্চর্য ভালোবাসার অনূভূতি মিশ্রিত শিরি-ফরহাদ ও লাইলী-মজনুর কালজয়ী প্রেম কাহিনী মূলত প্লেটোর দর্শিত প্লেটোনিক লাভ। সে প্রেমও কী শুধুই দেহলেশহীন অস্পৃশ্য এক গভীর আবেগের নাম নয়? যাকে আমরা সত্যিকারের প্রেম বলে বিবেচনা করেছি?

:) :) :)

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৬

শায়মা বলেছেন: .

৭৪| ৩০ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:২১

জেন রসি বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহা

আপনার এই ব্যাখ্যা যৌক্তিক প্রমানসহ আমি ভুল প্রমান করে দিতে পারি। কিন্তু দেবনা। কারন যারা সত্যকে ভয় পায় তারা কোন কিছু একটাকে বিশ্বাস করে আরাম পেতে চায়। আমার উল্টা স্বভাব। ;)

সুলতানা আপু আপনাকে একা ফালাইয়া কই পালাল। ;)

৩০ শে জুন, ২০১৬ দুপুর ২:৩৮

শায়মা বলেছেন: এহ রে !!!!!!!!

দাও দেখি!!!!!!!!!

আসছেন সত্য অভিলাষী দুঃসাহসিক ম্যান! X((



দেখি কি আছে তোমার ঝুলিতে!!!!!!!!!! B-)

শুনো বেবিভাইয়ু, তোমার মত অনেকেই প্লেটোনিক প্রেমকে মিথ্যাবিলাস, সত্যকে ভয় পাওয়া বা পলিটিক্সও বলে থাকে আসলে----
প্লেটোনিক প্রেম এক অতীন্দ্রিয় প্রেম বা দেহবিহীন প্রেম।


এই প্রেম পরস্পরের প্রতি কখনই আরোপ করে না অধিকার বোধ

আশা করে না প্রতিদান।

বিবাহের মধ্য দিয়ে পরিপূর্ণতা পেতে চায় না কখনই ।(সে জানে বিবাহই সকল প্রেমের মৃত্যু) :P

কবিগুরুর ভাষ্য-
‘আমার প্রেম রবি কিরণ হেন
জ্যোতির্ময় মুক্তি দিয়ে তোমারে ঘেরে যেন!’
এই জ্যোতির্ময় মুক্তিই প্লেটোনিক প্রেম......:)

তার উল্টা দিকে আছে প্রেমের নামে শয়তানী---- X((

অবশ্য সেই প্রেম চর্চাও এ জগতে বিরল নহে--- তাই তো কবি বলিয়াছেন ---

‘আমি তারে ভালোবাসি অস্থি মজ্জাসহ
আমিও রমনীর রূপে
আমি ওই মাংস স্তুপে
কামনায় কামনীয় কেলি কালীদাহ।’

কামনার এই নাগপাশ দিয়েই সে তখন ভালোবাসার মানুষটিকে বাঁধতে চায়। হাজারো বিধি নিষেধের জালে আবদ্ধ রেখে নিজে তার সুখ পেতে চায়। X((

তবে প্রেম চাইবে কাছে পেতে, প্রেম চাইবে স্পর্শ কিন্তু তাই বলে এই স্পর্শের নাগালে পাওয়ার কোনও আকুলতাই সে সম্পর্ককে ব্যাকুল করে তোলে না :)

তাই তো আমরা গাই ----

‘আমি রূপে তোমায় ভুলাবো না
ভালোবাসায় ভোলাবো,
হাত দিয়ে দ্বার খুলবো নাকো
গান দিয়ে দ্বার খোলাবো।’


এখন বলো কি গানা শোনানো যায়!!!!!!!! :D

৭৫| ৩০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:২৬

জেন রসি বলেছেন: যারা তর্কে না পারলে মন খারাপ করে, কান্না করে তারা যদি আমার দৃষ্টিতে ভালো মানুষ হয় তবে আমি তাদের সাথে আর তর্কে যাইনা। বিশ্বাস নিয়া আরামে থাকুক। আমার কি। ;) তাই আপনার সাথেও তর্ক করবনা। :P

তবে একটা কথা বইলা যাই। কবিগুরুর ইশ্বর প্রেম আর নারী প্রেম দুইটা ভিন্ন কনসেপ্ট। আপনি দুইটাকে মিশাইয়া ফেলছেন। আপনি প্লেটোনিক লাভে বিশ্বাসী হতেই পারেন। তাতে কোন সমস্যা নাই। কিন্তু কবিগুরুকে মানদন্ড হিসাবে দাঁড়া করালে ব্যাপারটা হাস্যকর হবে। কারন তিনি ব্যক্তিগত জীবনে কি করেছেন তা আমরা সবাই জানি। তার কবিতার মধ্যেও কামনা ব্যাপারটা তীব্রভাবেই আছে।

৩০ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩

শায়মা বলেছেন: এহ !!!!!!!!!!!!!

ব্যাক্তিগত জীবনে কি করছে শুনি!!!!!!!!!!! X(( শোনা কথায় কান দিলে তো চলবেনা ! তুমি কি নিজে গিয়ে দেখে এসেছো নাকি তার কামনা বাসনা!!!!!!! X(

কবিতায় যদি তেমনই পেয়ে থাকো তো আমি হাজার হাজার দেহতত্বের উর্ধে মনোতত্বের গানা এবং কবিতা হাজির করতে পারবো আর তা অবশ্যই পূজা পর্যায় নহে প্রেম পর্যায় হতেই!!!!!!!!!! :D

:P
যাক তবুও আমাকে ভালো মানুষ বলেছো তাই সাত দুগুনে চৌদ্দ খুন মাফ করে দিলাম ভাইয়ু!!!!!!


:P

:P

:P

হেরে যাও হেরে যাও এখুনি হেরে যাও নাইলে কিন্তু........ :((

৭৬| ৩০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৮:৪৮

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: না আপু - ওটা গাঠনিক মন্তব্যই। গাঠনিক সমালোচনা। আর গাঠনিক সমালোচকেরা ঠোঁট কাটাই হয় এবং ওটা ঠোঁট কাতনিকই হয়। :)

সমস্যা নেই - আমি আর এমন মন্তব্য করছিনা এখানে। :)

৩০ শে জুন, ২০১৬ রাত ৯:১০

শায়মা বলেছেন: আরে!!!!!!!

এমন মন্তব্যই করবা!!!!!!!!!!

আমি কিন্তু রাগ করিনি ভাইয়ু!!!!!!! বরং অনেক হেসেছি! পিচ্চু ভাইয়াটার এত বুদ্ধি দেখে!

যাই বলো তাই বলো ইউ আর আ ভেরী গুড রিডার!!!!!!!!!


লাভ ইউ ভাইয়ামনি!:)

৭৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:১৬

কয়েস সামী বলেছেন: বেশ বড় লেখা! কয়েক বসায় পড়তে হবে। পড়া শেষে মন্তব্য করব গো আপুৃ।

০১ লা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:১৯

শায়মা বলেছেন: দুইজন মিলে লিখেছি তো ভাইয়া!!!!!!

তাই একটু বড় তবে বুঝতে পারছি তুমি পড়লে অনেক বিপদ আছে!!!!!!! সব অং বং ধরা পড়ে যাবে !!!!!! :P

৭৮| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩৮

রক্তিম বিজয় বলেছেন: কিছু একটা বলতে চেয়ে আর পারছিনা কারন সবগুলো আমার ভাইয়া আপুনি তাই ছোট আমি কি বা বলতে পারি(মন খারাপের ইমু হইবে)

০১ লা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:০২

শায়মা বলেছেন: হা হা

ছোট বলিয়া নিজেকে করিওনা হেলা ভাইয়ু!!!!!!!! :P


বলে ফেলো বলে ফেলো কি বলতে চাও!!!!!!!!:)

৭৯| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:১৮

রক্তিম বিজয় বলেছেন: কমুনা আপুনি///////// X(

০১ লা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:২২

শায়মা বলেছেন: হা হা


কেনো কমুনা ভাইয়ু? :P

৮০| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫

সোহানী বলেছেন: সত্যিই অসাধারন হয়েছে ++++++++++++++++

০১ লা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সোহানীমনি!!!!!!!!!

কেমন আছো আপুনি!!!!!!!!! :)

৮১| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:২৯

আমি ইহতিব বলেছেন: অল রাউন্ডার শায়মা আপুর যৌথ প্রযোজনা ও সফল। অনেক ভালো লেগেছে। তবে শায়মার শেষ পরিণতি ভালো লাগেনি। আমার মতে মিলনে প্রেমের সফলতা, বিচ্ছেদে নয়।

০২ রা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫

শায়মা বলেছেন: আপু আমার খুবই মন খারাপ!

৮২| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:২৯

আমি ইহতিব বলেছেন: অল রাউন্ডার শায়মা আপুর যৌথ প্রযোজনা ও সফল। অনেক ভালো লেগেছে। তবে শায়মার শেষ পরিণতি ভালো লাগেনি। আমার মতে মিলনে প্রেমের সফলতা, বিচ্ছেদে নয়।

০১ লা জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:২৫

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি!!!!! অনেকদিন পর তোমাকে দেখলাম! শায়মার শেষ পরিনতি এমন করতেই হলো!!!! গল্পে সবাইকে দুঃখ দিতে হবে না!!!! তাই বলে সত্যিকারে কোনো গাধা নেই মনে হয় এমন!

অনেক অনেক ভালোবাসা আপুনিমনি!

অনেক ভালো থেকো!

৮৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩

সুলতানা রহমান বলেছেন: শায়মা আপু, রক্তিম দিগন্তকে দেওয়া অংশে 'বদ অর্ককে ঘুম পাড়িয়ে রাখা 'এটা পড়ে খালি হাসতেছি। =p~ =p~

রক্তিম দিগন্ত, আমার আর শায়মা আপুর বানান ভুল হওয়াটাকে আমি মনে করি দন্ডনীয় অপরাধ হিসেবে গণ্য করা উচিত। শেষে আমি আপুকে বলেছিলাম, বেশ কিছু বানান ভুল আছে, আবার এডিট করতে হবে। আপু তখন শপিংএ যাচ্ছিলো। আমাকে পুরোটা পাঠিয়েছিলো। কিন্তু লেখাটা কিছুতেই আমি এডিট করতে পারতেছিনা! ফরওয়ার্ড করতেও পারতেছিলাম না। পরে আপুকে বললাম, ঝামেলা লাগতেছে। এখানে আমি ভেবেছিলাম, এত বড় লেখায় কেউ বানান খেয়াল করবে না, কবিতার বানানগুলো চট করে চোখে লাগে।

প্রথমে পুরুষে লেখার ব্যাপারটা আমার সবসময় ভালো লাগে। লেখার সাথে অনেকটাই একাত্ম হওয়া যায়। কিন্তু আমার সুলতানা নামটা গল্পের সাথে খাপ খায়না ঠিক। আর টেন্সের ব্যাপারটা আমি জানি, যখন লিখছিলাম তখনো ঠিক করেছি কয়েকবার।

প্রথম অংশে আপু যখন চকলেটের ব্যাপারটা লিখলো তখন কিন্তু আরো কিছু লাইন ছিলো। যাতে বোঝা যাচ্ছিলো আপু আমাকে নিয়ে ভাবে। আমিই আপুকে বললাম, তুমি ঠিক এরকম হবা না।

গল্পের প্রথমে আমরা শুধু নাম আর কিভাবে আমরা শিমুলকে চিনি, আমাদের সামাজিক পরিচিতি, ত্রিভুজ প্রেম, শেষটা আপুর সাথেই হ্যাপি এন্ডিং … এটুকুই কথা হয়েছিলো। কিন্তু শেষটায় যে আপু এভাবে পরিবর্তন করে দিবে আমি নিজেও ভাবতে পারিনি। দ্বিতীয় পার্টটা আপুর পিংক সিটিতে শাড়ি কেনার কথা শুনে লিখলাম।

আপনি ভালো পাঠক। এজন্য অনেক ধন্যবাদ। :)
কিন্তু শেষে আবার মন্তব্য করতে আসবেন না কেন বললেন সেটাই বুঝলাম না। :(


শায়মা আপু, আমি কাউরে মাইর দিই নাতো, মাঝে মাঝে সঙ্গ দিই। আবার কখনো কখনো নের্তত্ব দিই। =p~

ধন্যবাদ রক্তিম দিগন্ত।

০২ রা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:০০

শায়মা বলেছেন: সুলতানা আপুনিমনি!

আমার ভীষন মন খারাপ!

আশেপাশে গুলির শুব্দ।


ঈদের আগেই ঈদের সব আনন্দ নষ্ট করে দিলো সন্ত্রাসীরা!:(

৮৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:০৬

সুলতানা রহমান বলেছেন: শায়মা আপু, আজকালকার ছেলেরা প্লেটোনিক প্রেম বা আদৌ এরকম কিছু হয় কিনা তাই ভাবতে পারবে না।

জেন রসি
আপনি বললেন, আবেগ হলে এরকম ফলাফল হবে। কিন্তু যুক্তি হলে অন্যরকম হবে। আমি কিন্তু যুক্তিই দেখিয়েছি। প্রেম যখন শারীরিকই হবে তার জন্য নির্দিষ্ট কারো জন্য প্রেম রাখা অর্থহীন হবে। ব্রোথেলে গেলেও সেটা ভালোবাসা, পরকীয়ায়ও ভালোবাসা, আবার ধর্ষণেও ভালোবাসা হতে পারে। ভালোবাসাই তো!

সাম্প্রতিক একটা ছোট্ট ঘটনা বলি, একজনের সাথে আমার কথা হয়েছিলো, সর্বসাকুল্যে তিন থেকে চার দিন। আমি তাকে ভালো মানুষ হিসেবেই জানতাম। তিনি আমার প্রেমিকও নন। এইতো তিন দিন আগে, ফেবু খুলে দেখি তেরোটা এসএমএস, তারপর আমাকে আনফ্রেন্ড। দেড় দিন এসএমএস, উল্টাপাল্টা কথা … এরপর বললো, রিকু পাঠাইছি, এড করেন। এর কারণ, তিনি আমাকে বলেছিলেন একজনের সাথে যোগাযোগ না করতে। এরপর বলেন, কিভাবে আমি ভালো ধারণা নিতে পারি এই পুরুষ প্রজাতির উপর।

একসময় ভালোবাসা পুরোটাই মনে হতো মানসিক, সেরকম ভালোবাসা এসেছিলোও, আমরা কি ভাবছি অনেক সময় সেটাও বুঝতে পারতাম। শীর্ষেন্দুর একটা বই পড়েছিলাম, পারাপার। ভালোবাসায় প্রকাশ লাগেনা, শরীরও নয়। কিন্তু সবকিছুই বোধ হয় পরিবর্তনশীল। ক্ষণকালীন আবেগ এই ভালোবাসা।
ভালোবাসায় শরীরের ভুমিকা খুবই নগন্য।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সম্পর্কে শায়মা আপুর মন্তব্য ঠিক। শেষের কবিতা পড়ে দেইখেন।

০২ রা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:০২

শায়মা বলেছেন: :(


এইসব কমেন্টের উত্তর পরে দেবো।

তুমি ভালো থেকো আপুনিমনি!

৮৫| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:০৮

আবুল হায়াত রকি বলেছেন: আমার পোস্টে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

আশা করি আমাকে ভুলে যাও নি আপুনি। (কালনী)

০২ রা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:০৩

শায়মা বলেছেন: ওহ তুমি এই নিকের পিছের নাম জানতাম না!

৮৬| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩৭

রক্তিম বিজয় বলেছেন: আচ্ছা বলেই দেই অসাধারন হয়েছে আপুনি

০২ রা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:০৩

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!

৮৭| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:২২

কাবিল বলেছেন: ভালো

০২ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া অনেক অনেক বেশি মন খারাপ।

৮৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭

কাবিল বলেছেন: জানি

০২ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭

শায়মা বলেছেন: :(

৮৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৫১

ইয়াশফিশামসইকবাল বলেছেন: সুলতানার লেখার কাছে তোমার লেখা মনে হয়েচে ভিখারির মতোন...ছি:

০২ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৩১

শায়মা বলেছেন: ভিখারীর মত লেখা আবার কি? ভিখারীরা কি মানুষ না! B:-)

এমনিতেই আমার মন খারাপ!!! তোমার কথা শুনে তাই একটুও রাগও হলো না!


তোমাকে মেইল করেছিলাম ভাইয়া।

৯০| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬

ইয়াশফিশামসইকবাল বলেছেন: তোমার মে ইল আদৌ পাই নি

০২ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:০৯

শায়মা বলেছেন: B:-)


দুইবার করছি ভাইয়া!!!!!!!!


ওকে ওয়েট করো ১০ মিনিটস!


এখুনি করছি!

৯১| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৫১

ইয়াশফিশামসইকবাল বলেছেন: মন খারাপ কেনো? গুলশানের ঘটনায়? আমারো মন খারাপ ২০ জন বিদেশির যননো, এর চেয়ে ২০ যন বাংালি জবাই করতো খুব খুশি হতাম...

০২ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৫

শায়মা বলেছেন: ২০ জন বাঙ্গালী বিদেশী বলে না এই রকম উন্মাদেরা কেনো উন্মাদনা করবে সেটাই মন খারাপের কারণ। আমার ঈদের সব প্লান প্রোগ্রাম আনন্দ এক নিমিসে উধাও হয়ে গেছে।


যাইহোক, তোমাকে আবারও মেইলগুলা ফরওয়ার্ড করেছি। একটা না দুই দুইটা মেইল। তুমি পেয়েছো কিনা জানাওনি। নির্ঝর না তোমার আইডি ?

৯২| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩

ইয়াশফিশামসইকবাল বলেছেন: তোমার চিঠি পেয়েচি, মনে হয় ডাক পিওনের জ্বর ভালো হোয়েচে

০২ রা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৮

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তোমারই মনে হয় জ্বর ছিলো। আমি অনেকদিন আগেই মেইল দিয়েছিলাম। কোনো উত্তর তো নাই ই আবার লিখলে জীবনেও নাকি আমার পোস্ট পড়বানা!:(


যাইহোক তোমার টেরিরিয়াম পাঠাতে গেলে, হয় তোমার বাড়ি যেতে হবে আমাকে নয় আমার বাড়ি আসতে হবে তোমাকে। কাঁচের এই টেরারিয়ামের দায়িত্ব অক্ষতভাবে আমার কুরিয়ার সারভিস নেবেনা বলেছে!:(

৯৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:১৯

ঝরা পাতার ক্ষরা দিন বলেছেন: বাহ !! যৌথ উদ্যোগে গল্প মন মুগ্ধকর হয়েছে ।

০৩ রা জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৫৬

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া!:)

৯৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপুমনিরে তুমি তো জিনিয়াস এন্ড জিনিয়াস । এত গল্প তোমার মাথায় আছে । এখন এক নজর দেখলাম এক ঘুম দিয়ে উঠে এসে পরে আবার পড়ব ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক নুরুল মোমেন তার একটি লিখায় তুমি ও অাপনি ইংরেজী You এর মত এক শব্দে প্রকাশ করার জন্য প্রস্তাব করেছিল " তুপনি " শব্দটি প্রয়োগ করার জন্য, তাহলে আপনি ও তুমি বলে সংবোধন করার বিরম্বনা থাকবেনা । সেই হিসাবে কি তুমিও সুলতানা আপুনিমনি বলেছ ? অামিতো তোমাকে আপুমনি বলে সংবোধন করি , আমি কি কোন ভুল করছি , ভুল হয়ে থাকলে নীজ গুণে মার্জনা করে দিও ।

এই লিখার ঘরে আসার পথে তোমার উদ্দেশ্যে লিখা একটা দেখলাম । দেখা সাক্ষাৎ কে যোগাযোগ বলার জন্য ছবক দেয়া হয়েছে । দেখে একটা কথা মনে পড়ল , কোন লোক ঘর থেকে বাইরে যাওয়ার সময় বলে না "এবার তবে যাই " বরং বলে "এবার তাহলে আসি" সেই হিসাবে এই দেখা সাক্ষাৎ যে যোগাযোগ তা বুঝতে কারো ভুল হওয়ার কথা না । আমার কিন্তু বুঝতে কোন ভুল হয় নাই ।

ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০

শায়মা বলেছেন: গল্পের পুরা থিম সুলতানা আপুনিমনির!!!!!!!:)

কাজেই সি ইজ মোর জিনিয়াস দেন মি!!!!!!!:) :)

শুধু লাস্টে আমি ঘুটি উল্টাই দিসি!:)

আর তুপনির মতই আপু+মনি= আপুনি+ মনি= আপুনিমনি!!!!!!!!:) :) :) :)


হাহাহাহাহাহা

আর যোগাযোগ যেই ভাইয়াটা বলেছে সে আমার কলিজা ভাইয়া। ভেরি ক্রিটিক্যাল থিংকার এ্যান্ড আ গুড রিডার!!!!!! হি ইজ রাইট!:) :) :)


আমি এখন বাইরে যাই। টা টা বাই বাই!:)


৯৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । বিষয়টা অনুভবে এসেছে ! :) :) :) সে ভাইয়াটা অসঠিক তা বুঝাতে বলা হয়নি শুধু বলা হয়েছে যেমনটি লিখা হয়েছে ওরকমভাবেও বলা যায় তাতে বুঝতে অসুবিধা তেমন হয়না । সে ভাইয়ার ক্রিটিকেল লিখার জন্য রইল শ্রদ্ধা ও ভাল লাগা ।
শুভেচ্ছা রইল ।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৪

শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই ভাইয়াটাও রাইট :) :) :)



এ্যান্ড








আই এ্যম অলসো রাইট!!!!!!!!!!:)

৯৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আমিও তাই বলতে চেয়েছিলাম উভয়েই সঠিক এর বেশী কিছুনা ।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪২

শায়মা বলেছেন: হুম ভাইয়া!!!!!!:)


তুমি কেমন আছো?

আমি খুবই খারাপ আছি!!!!!!!


সেদিন থেকে একটাই চিন্তা গুলশান কাহিনী নিয়ে! কেমন করে এই ছোট ছোট ছেলেগুলা এমন ভুলের পথে পা বাড়ায়!
তাদেরকে সঠিক পথের দিশা দেবার পথ কি !:(

৯৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ছোট ছোট ছেলে মেয়ের পিছনে যে বুড়া বুড়িরা আছে তাদের ভুলটুকু শুধরানো এখন মনে হয় বেশী জরুরী । এতদিন ভুল জায়গায় এদের সন্ধান করা হয়েছে । এরা যে গরীব কওমী নয় এত দিনে পরিস্কার হয়েছে । এরা অতি উচ্চবিত্তের অত্যাধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত তা এখন বেরিয়ে আসতেছে । এতদিন কৌশলে মানুষের দৃস্টিকে ভিন্নদিকে ধাবিত করা হয়েছে । এরা যাদের উপর ভর করে এতদুর এসেসে সে জায়গাটা চিনে যদি হাত লাগাতে পারে তাহলে উপায় একটা হতে পারে । মুল গাছ ঠিক রেখে লতাপাতা নিয়ে টানাটানি করলে বিশেষ কোন ফল দিবে বলে মনে হয়না । এই বিপদগামীদের ব্রেইন ওয়াস সেখান থেকে হয় সে জায়গাটা দেশবাসীকে ভাল করে চিনিয়ে দিতে পারলে কিছটা উপকার হতে পারে । এই বিপথগামী ছোট ছোট ছেলদের কান্ডকে অনেকেই অভ্যুথ্যান হিসাবে আখ্যায়িত করছে বলে অনেক লিখায় দেখা যায় । অতএব বিভিন্ন অবয়বে এদেরকে যারা নৈতিক সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে সে জায়গাটা আগে চিহ্নিত করে মেরামত করা প্রয়োজন , তাদের মুখোষ উন্মোচন করাও জরুরী ।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭

শায়মা বলেছেন: অবশ্যই মূল গাছকে টেনে উপড়ায় ফেলতে হবে।

তবে বাবা মা, আত্মীয়- স্বজন, শিক্ষক শিক্ষিকা, পাড়া প্রতিবেশীদেরও দায়িত্ব আছে। এই বিপথগামীদের বিপথ থেকে ফেরানোর আগেই যেন পথটাই রুধে দেওয়া যায়। ছোট থেকেই সুস্থ সুন্দর পারিবারিক সামাজিক পরিবেশ অবশ্য কাম্য।

৯৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৪৬

মেটাফেজ বলেছেন: আপনার আর সুলতানার লেখার হাত ভালো।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৫২

শায়মা বলেছেন: আমার না।

সুলতানা আপুর ভালো।

আমি তো কিছু লিখতেই জানি না!:(

৯৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৩৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ১২৫০ জন এর ও বেশী ব্লগার আপনাকে অনুসরণ করছে ওএমজি :O আমাকে মাত্র একজন। :(

০৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৪৫

শায়মা বলেছেন: আহালে ভাইয়ু!!!!!!!!!


এক কাজ করো নিউ আরেকটা নিক বানিয়ে ট্রাই করতে পারো.....

নিকের নাম হবে গোফরানা.....:) মানে বুঝেছো তো ...... যদিও নিকে একটা গোফ গোফ ভাব আছে এটা বাদ দিতে পারলে ভালো হতো!:)

১০০| ০৬ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৪১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এক জায়গায দেখলাম আবার টেরারারিয়াম করা হচ্ছে । দেখ তোমার টেরারারিয়াম দেখার জন্য কেমন বসে আছে।
ভাল লাগলে জানিও আর না হলে ঘেচাং করে দিও ।

০৬ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬

শায়মা বলেছেন: এই খরগোস পাঠায় দাও আমিও বানাই!!!!!!!!!:)




এই দেখো ফুড টেরারিয়াম!!!!!!

১০১| ০৬ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খরগোস একটা পাঠালাম, চাঁদনী রাতে তোমার বাগানের কেণায় খুঁজে নিও । তোমার পাঠানোটা কি নতুন সালাদ রেসিপি ঈদের জন্য ? সকলকে একটা করে পাঠাও , হাতে একদম সময় কম , আজ বাদে কাল ঈদ । এডভান্স ঈদ মোবারক পাঠালাম , আর যদি আজকের ঈদ ব্লকে অবস্থান হয় তাহলে তো কথাই, না্ই সহি আছে ।

০৬ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১১

শায়মা বলেছেন: হায় হায় তুমি দেখি আমার স্টাইলেই খরগোশ পাঠানো শিখে গেছো!!!!!!!! B:-)

সালাদ রেসিপি ইফতার রেসিপি সবই তো দেবো ভেবেছিলাম হঠাৎ মনটাই খারাপ হয়ে গেলো। ঈদের আনন্দ নষ্ট হয়ে গেলো!!!!! তবুও ওভারকাম করার ট্রাই করছি!


ঈদ মুবারাক তোমাকেও !:)

১০২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: একেই বলে সাধু সঙ্গে সর্গবাস , না শিখে কি উপায় আছে । তোমার পাঠানো ঈদ মোবারক শেযার করলাম পরিবারের সকলেই ।
ভাল থাকার শুভ কামনা থাকল ।

০৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:০৬

শায়মা বলেছেন: ভালো থাকো সবাই মিলে ভাইয়া! অনেক অনেক দোয়া!:)

১০৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:১৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আমি যে তোমার এ পোষ্টে শততম মন্তব্যের সেনচুরী করেছি সেটা কি নজরে এসেছে ?

০৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:২৮

শায়মা বলেছেন: হায় হায় !!!

দেখো এই নিয়ে আবার ব্লাক লিস্টেড হয়ে যেতে পারো!!:(

১০৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:২৮

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: অনেক দিন
পর আপনার লেখা পড়লাম
ভাল লাগল

কেমন আছেন?

ঈদ মোবারক

০৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:০০

শায়মা বলেছেন: ভালো আছি ভাইয়া!

ঈদ মুবারাক!

অনেক ভালো থেকো!:)

১০৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:১৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: হা হা হা ব্ল্যাক লিস্টেট হলে ঈদের ছুটিটা ভালই কাটবে :)

০৬ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৩৯

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া ঈদের পোস্ট পড়ো। ঈদের ছবি এই পোস্টে আপলোড হবে!:)

১০৬| ০৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:১৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অবশ্যই দেখব সে কি আর বলতে।
নিত্যই ফিরি হেথা নিয়ে আশা
নতুন কিছু দেখব যথা ।

০৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:১৬

শায়মা বলেছেন: হা হা


বাপরে ভালো কবিতা হইসে!:)

১০৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৪৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ আপুমনি
খুলিয়া দক্ষীন দ্ধার
অপেক্ষায় থাকিব
আবার ঈদর ছবি
দেখিবার তরে ।

০৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৫৫

শায়মা বলেছেন: ওকে তাই হবে।

এখন যাই।

বাই বাই....

ঘুমাতে হবে নাইলে কাল সকালে কি করে উঠবো!

১০৮| ০৭ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:১৫

নুর পাগলা বলেছেন: ভালই তো লেখেন!

০৭ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:৪০

শায়মা বলেছেন: হা হা আমি এটা একা লিখিনি ভাইয়া!

সুলতানা আপুনিও লিখেছে সাথে সাথে।

তবে তোমার এই ৬ বছরে আজ প্রথম কমেন্ট রহস্যের ঘটনা বুঝলাম না!

এতদিন কোথায় ছিলে!!!!!!!

১০৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:১৩

নুর পাগলা বলেছেন: ছয় বছর আগে এই ব্লগিং সাইটে ঘুরে খুব একটা পছন্দ হয় নি, ছয় বছর পর ফিরে এসে এখন ভালই লাগছে।

০৭ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯

শায়মা বলেছেন: হুম !!!!!!!!!!


লাগতেই হবে কারণ তুমি এখন একজন অল রাউন্ডারের ব্লগ পড়ছো। :P

হাহাহাহাহাহাহাহাহা


যাইহোক আজকেই একটা লেখা চাই ভাইয়া।

আমি একটু পরে বেড়াতে বের হবো।
রাতে ফিরে তোমার লেখা পড়তে চাই।
তোমার টপিক আজকের ঈদ ও তোমার ছোটবেলার ঈদ!:)

১১০| ০৭ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৪

নুর পাগলা বলেছেন: ওকে। কি ঝামেলায় পরলাম বলুন তো? :)

০৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৪৮

শায়মা বলেছেন: হা হা !!!!!!

ঝামেলা কেনো হবে!!!!!!!!!!!
লেখার থেকে মজার কি আছে বলো !!!!!

১১১| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:১৬

গাজী বুরহান বলেছেন: মনে হয়েছিল কেউ এসে তার বাস্তব জীবনের গল্প আমায় কানেকানে বলতেছে /:)


দুজনেই ভালো জমিয়েছেন। লেখায় ঢংএ ভরপুর ছিল যেমন সুলতানা আপু বলেছেন

'আর এখন কিনা আমি শুনি, ভালোবাসা মানে শরীর, ভালোবাসা মানে শরীর, ভালোবাসা মানে শরীর …'


সবমিলিয়ে বলতেপারি ভালো

১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:০৬

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।

ঈদ মুবারাক। কেমন কাটলো তোমার ঈদ তোমার নৈস্বর্গিক সৌন্দর্য্যের দেশে?


আর সুলতানা আপু তো গ্রেট রাইটার। আমি তার ফ্যান।:)

১১২| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৩৫

গাজী বুরহান বলেছেন: ঈদ মুবারক।

ইয়েস! অনেক ভালো কেটেছে, তবে ঈদের পরের দিন। ঈদের দিন ঘুমিয়েই কাটিয়েছি :|

কেমন কেটেছে দেখে আসুন লাইফ ইজ বিউটিফুল

আপনার কেমন কেটেছে?

১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৪৫

শায়মা বলেছেন: হা হা
ওকে দেখতে যাচ্ছি.....

আমার কেমন কেটেছে জানতে চাইলে দীর্ঘ ব্লগই লিখে ফেলতে হবে।

মানুষ বলে ছেলেবেলার মত ঈদ আসেনা। আমার ঠিক সেভাবে না আসলেও ৯০%ই আসে।

খানাপিনা
সাজুগুজু,
নতুন পোষাক
ঘুরাঘুরি সবই ছিলো শুধু ছোটবেলার সন্ধ্যায় ঈদের টিভি অনুষ্ঠানের জন্য অধীর অপেক্ষায় থাকতাম। এখন সেটা মনেও পড়ে না।

পরদিন আত্মীয় স্বজন, গল্পগুজবে ভরা ছিলো সারাদিন

ঈদের ৩ৃয় দিনে গেলাম নুহাশ পল্লী। অনেক ভালো লেগেছে প্রায় সারাটাদিনই।

আর কাল এক ভাইয়ার পোস্ট পড়ে জানলাম জিন্দা পার্কের কথা!

এত কাছে তবুও জানতাম না। সাথে সাথেই বেরিয়ে পড়লাম ৩টার দিকে। সন্ধ্যায় ফিরেছি। কি যে ভালো লেগেছে সারাটা বিকেল!!!!!!!!


এই নিয়ে ছিলো এ ক'টা দিন। আজ কোথায় যাওয়া যায় ভাবছি!:)

১১৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৫৯

গাজী বুরহান বলেছেন: যেদিকে চোখ যায় সেদিকে যান।

তবে শেষে এসে একটি লম্বাাাা :-* স্মৃতিচারণব্লগ আমাদের সাথে শেয়ার করবেন।

১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:০৫

শায়মা বলেছেন: যে দিকে দুচোখ যায় সেদিকে!!!!!!!


হায় হায় !!!!!!!!


না না আগে থেকে একটু জানতে হবেনা!!!!!!!!

হারায় গেলে কে ফিরায় আনবে!!!!!!!!!!! :((

১১৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:১৩

গাজী বুরহান বলেছেন: সমস্যা না, হারায়ে গেলে যেখানে হারাবেন তার আশপাশ থেকে কিছু লোকেশন নিয়ে সামু'তে একটা লেখা লিখবেন আমি হারায়ে গেছি


ব্যাস! বাকি সব দায়িত্ব আমাদের। #:-S

১১ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:১৬

শায়মা বলেছেন: আহা!

তাইলেই হয়েছে!!!!!!!!!


জিন্দা নাও ফেরা হতে পারে!!!!!!!!! :P

১১৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:২১

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: এটা কি পড়তে হবে? :`>

১৩ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:১০

শায়মা বলেছেন: হবেনা!!!!!!!!!!!!!!!!!!

কি বলো রাজকুমার ভাইয়ু!!!!!!!!!!!! B:-)

১১৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৯

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
হুম হবে তো। স্টার্ট করছি।

১৩ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৭

শায়মা বলেছেন: সুলতানা আপুর সাথে লিখেছিলাম ভাইয়ু!:)

১১৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:১০

সামিয়া বলেছেন: অসাধারণ অসাধারণ !!

০৬ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি!!!!!!!!!!!!!!

লাভ ইউ!!!!!!!!!!

১১৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:০২

মিনহাজ রিয়াজ বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগলো ।

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:১১

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ ভাইয়া!:)

১১৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:০৮

মিনহাজ রিয়াজ বলেছেন: B-) B-) B-)

০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৯

শায়মা বলেছেন: সুন্দর সানগ্লাস ভাইয়া।:)

১২০| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১৬

নায়না নাসরিন বলেছেন: আপু ব্লগে রেজি করার অনেক আগে থেকেই ব্লগ পড়ি।
আপনার লেখা খুব ভাল লাগে।
যেমন এই গল্পটা :)
++++++++++

০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০১

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ নায়নামনি!!!!!!!!!:)

১২১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:২২

সোহাগ সকাল বলেছেন: দুইজনে মিলে লিখেছেন অথচ লেখার ধাঁচ অনেকটা একই রকম। শেষে কি আপনি সুইসাইড করলেন নাকি পালিয়ে গেলেন কোথাও? লেখাটা কিন্তু অসম্ভব ভালো লেগেছে। অনেক অনেক শুভ কামনা রইলো। ভালো থাকবেন অনেক।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ৮:১৯

শায়মা বলেছেন: আরে সুইসাইড মাইড আবার কি? চলে যাওয়াই বা কি আমি তো নিজেও জানিনা কি করলাম ভাইয়ু!!!!!!!:(


:P
:P
:P

থ্যাংকস আ লট!!!!!!!!!!! লেখাটা পড়বার জন্যে।

১২২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১১

ভ্রান্ত বালক বলেছেন: গল্পটা কেমন হয়েছে তা বলবনা।কিন্তু চুমু খাওয়ার ব্যাপারটা খুব ভাল লাগলো।হিহি

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৬

শায়মা বলেছেন: হা হা তা তো লাগবেই!


পিচকিদের এমনি হয় বালকভাইয়ু!

১২৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:১১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আমার যদি ভুল না হয় তাহলে বলব ১লা সেপ্টেম্বরের পরে অনেকের বেশ কিছু মন্তব্য ছিল সেগুলি হারাল কোথায়, যাহোক যে জন্য আসা তা জানিয়ে যাই। আপুমনি তোমার সদয় অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে তোমার প্রিয় তাঁত প্রকল্পের অগ্রগতি বেশ তেজী গতিতে চলছে । মনে হচ্ছে পুর্বাচলের ১৪২ তলা ভবনের অনেক আগেই এটার বাস্তবায়নের কাজ শুরু হবে , প্রধানমন্ত্রী এটার বিষয়ে বেশী আগ্রহী, তার নির্দেশনাতেই এই তাঁত প্রকল্পের কাজ বেশ গুরুত্ব পাচ্ছে । বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড সুত্রে ও তাদের এম আই এস রিপোর্ট থেকে জানা যায় যে তাঁত শিল্প তথা তাঁতীদের সার্বিক উন্নয়ন ও বিকাশের লক্ষ্যে ঢাকার বাইরে খোলামেলা পরিবেশে দরিদ্র/প্রান্তিক তাঁতীদেরকে পুর্ণবাসনের ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্ত মোট ১৫৮০.৯০ কোটি টাকা বিনিয়োগ ব্যয় সম্পন্ন একটি প্রকল্প বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড কতৃক প্রনয়ন করে গত ২৩/০৬/২০১৬ তারিখে বস্র ও পাট মন্ত্রনালয়ে প্রেরণ করে । তৎপ্রেক্ষিতে গত ০৩/০৮/২০১৬ তারিখে মন্ত্রনালয়ে প্রকল্পটির উপর যাচাই বাছাই কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে । এখন দেখার পালা মন্ত্রনালয়, পরিকল্পনা কমিশন ও অর্থ মন্ত্রনালয়ের মধ্যে প্রকল্পটি নিয়ে কি ধরনের ধানাই পানাই হয় ।
শুভেচ্ছা রইল ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:১০

শায়মা বলেছেন: জানিনা ভাইয়া!

১লা সেপ্টেম্বারের পরের কোনো মন্তব্য আমি মুছিনি।:(



যাইহোক তাঁত প্রকল্পের নিউজটা শুনে খুব ভালো লাগলো! আমি আসলেই দেশীয় শাড়িই ভালোবাসি!

ইন্ডিয়ান বা পাকিস্তান বা যেকোনো শাড়ির আগমন বন্ধ হোক আমাদের দেশে এটাও আমার চাওয়া!:)

১২৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:২৩

সম্রাট৯০ বলেছেন: উপরের ছবিটায় যে মেয়েটা ঢং করে বসে আছে এটা কি তুমি?

লেখা ভালো লেগেছে কিনা সেটা বলতেই হবে?

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:০৮

শায়মা বলেছেন: :P
:P
:P

সেটা আমি না হয়ে কেমনে যায় বলো!!!!!!!!!!!!

আমার আশে পাশে সামনে পিছে চারিদিকে সবাই জানে আমি যে ঢঙ্গী!!!!!!

:) :) :)

কিন্তু তুমি কোথায় উধাও হয়েছিলো ভাইয়ু!!!!!!!!

তোমার না কত গান শুনানোর কথা ছিলো!!!!!!!!

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৯

শায়মা বলেছেন: কমেন্টে বেজোড় সংখ্যা আই ডোন্ট লাইক তাই একখানা গান দিলাম ভাইয়ু!


মমচিত্তে নিতি নৃত্যে

১২৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সরি, আমার ভুল হয়েছে । কালকে তোমার নাম ধরে ক্লিক করায় আমি এখানে চলে আসায় অামি কনফিউসড হয়ে গিয়েছিলাম । শিরোনামটি ভাল করে না দেখায় মনে করেছিলাম ্ন্তএটা তোমার সর্বশেষ পোস্ট । যাহোক এবার ভুল দূর হল । মন্তব্যের বা প্রতিউত্তরের জন্য কোন নোটিফিকেশন পাচ্ছিনা । আপুমনি তোমরা কি নোটিফিকেশন পাচ্ছ ? জানালে খুশী হব ।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৫১

শায়মা বলেছেন: নোটিফিকেশন শুধু আছে এক সাইডে। অদেখা মন্তব্যে। ডানদিকের কোনার উপরের দিকে যেটা আসতো সেটা পাথর হয়ে গেছে! মানে নট নড়ন চড়ন!

:) :) :)

১২৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৫:৩১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , বুঝেছি ।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:১১

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ জিনিয়াসভাইয়া অব ২০১৬!:)

১২৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৪:২৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । জিনিয়াস তো দুরের কথা, ২০১৬ এর বিষয়ে দিন কয়েক আগে কোন এক জনের পোস্টে দেখলাম একজন স্বনামধন্য ব্লগার বলে গেছেন ২০১৬ এর করুন অবস্থার কথা ।
ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল ।

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪

শায়মা বলেছেন: ২০১৬ তে করুন অবস্থার জন্য অনেক কিছুই দায়ী আছে তবুও তুমিই যদি ওয়ান এন্ড অনলী হয়ে থাকো সেই আমাদের পাওয়া ভাইয়া! :)

১২৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২৩

রাতের হাতছানি বলেছেন: ভালো লাগলো :``>>

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি!!!!!!! :)

১২৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬

শামীম সরদার নিশু বলেছেন: অনেক লম্বা :P
তবে দমে যাইনি
খুব ভালো লাগল বোন।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৩

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ!!!!!!!!!!! :)

১৩০| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর।

২৩ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৩৪

শায়মা বলেছেন: :)

১৩১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যৌথ রচনা মন্দ না। ভালোবাসার তুল্য আর কিছু নেই পৃথিবীতে। ভালবাসা একজন পুরুষকে সত্যিকারের মানুষ করে তুলতে পারে। নারীদের ক্ষেত্রেও একি কথা প্রযোজ্য। ভালবাসা চেয়ে বড় প্রেরণা পৃথিবীতে এক্সিস্ট করে না। :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.