নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
বেশ কয়েক বছর যাবৎ শিশুদের সাথে কাজ করছি। কাজ করতে গিয়ে মানে তাদেরকে কিছু শেখাতে গিয়ে সাধারণ পদ্ধতি বা আমরা যেভাবে শিখেছি সেসব পদ্ধতি ব্যাবহার করে আমি যত না সফল হয়ছি তার থেকে শতগুণ বেশি সফল হয়েছি আমার অব্যার্থ কিছু বিনোদনমূলক টেকনিকস ইউজ করে। এই শিক্ষন সোজা ভাষায় বা সোজা কথায় দিতে গেলে কখনই এত সহজসাধ্য ছিলো না এবং স্টুডেন্ট এবং আমি মানে টিচারের সময়টাও এত আনন্দে কাটার বদলে হয়ত বিরক্তি বা বোরিং কেটে যেত।
শিশুদের সাথে ডাইরেক্ট কোনো টিচিং এ যাবার বদলে আমি গল্প বলা, গান বা নিদেন পক্ষে কথা বলা এবং খেলাধুলাকেই বেশি কার্য্যকরি মনে করি। আর শুধু আমিই না আসলে সারা পৃথিবীতেই এখন শিশুর আধুনিক শিক্ষা মানেই বিনোদনমূলক পদ্ধতিতেই শিক্ষা দান বুঝানো হয়। তাই আগের পোস্টে যেমন বলেছি গল্প বলা বা গল্প শোনা শিশুর শিক্ষনে এক অপরিহার্য্য উপকরণ ঠিক তেমনি খেলা এবং খেলনাগুলিও শিশুর মেধা ও মনন বিকাশের অন্যন্য উপকরণ বা ভেরি এফেক্টিভ রিসোর্সেস।
একজন মা, বাবা কিংবা অভিভাবকগন যখনই শিশুর জন্য খেলনা কিনতে যাবেন মাথায় রাখবেন ৫ টি প্রশ্ন-
১। খেলনাটি কি শিশুর বয়স উপযোগী?
২। খেলনাটি দিয়ে কি কোন ইন্টার্যাকশন শুরু করা যাবে?
৩। খেলনাটিকে কি ক্রিয়েটিভিটি বা সৃজনশীলতা, আগ্রহ এবং কল্পনাশক্তি বাড়ানোর একটি টুল হিসাবে ব্যবহার করা যাবে?
৪। এটি কি কোন কিছু শেখানোর কাজে ব্যবহার করা যাবে?
৫। এটি কি নিরাপদ?
শিশুর বয়স অনুসারে খেলনা বাছাই করা অতি দরকারী আর তাই-
০ থেকে ১ বছর :
উজ্জ্বল রঙ বেরঙের খেলনা, সুন্দর শব্দ বা মিউজিক্যাল খেলনা এসব এ বয়সের জন্য সবচাইতে উপযোগী। উজ্জ্বল রঙ বা মিউজিক বাচ্চার দৃষ্টিশক্তি বা শ্রবণ শক্তি বুঝতে সাহায্য করে। সে রঙ ও শব্দের প্রতি নানারকম সাড়া বা ক্রিয়া ও প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে নানা কিছুই শিখতে থাকে।
১ থেকে ২ বছর :
রাবার ডাক বা ভাসমান খেলনা, রঙ্গিন মোটা বই মানে যেসব বইয়ের পাতা শক্ত বা প্লাস্টিক দিয়ে মোড়ানো থাকে সে কারণে সে সহজে ছিড়ে ফেলতে পারেনা, এসব বই দিলে শিশু খেলার ছলে ফুল, ফল পশু, পাখি চিনে। রাবার বা প্লাস্টিকের ব্লক দেওয়া যেতে পারে। না না রকম ইজি পাজেল এসব তার সৃজনশীলতা বাড়াবে।
৩ থেকে ৪ বছর :
রঙ পেন্সিল, আর্ট কপি, বড় আকারের গাড়ি বা রকিং ঘোড়া, বল এসব হাত ও পায়ের পেশী শক্তি বাড়ায়।
৪ থেকে ৫ বছর :
বিল্ডিং ব্লকস, ক্লে সেট, প্লে ডো, কাগজ দিয়ে খেলনা বা অরিগ্যামী এসব বুদ্ধিমত্তা বিকাশে সহায়তা করে।
৫ থেকে ৬ বছর :
বিজ্ঞান সামগ্রী, রিমোট কন্ট্রোল গাড়ি, বারবি পুতুল, কম্পিউটার ও ভিডিও গেমস, স্পোর্টস ইক্যুইপমেন্ট।
ডঃ ইভ্লিন গাপুয, সেন্ট লুক মেডিক্যাল সেন্টারের একজন শিশু বিশেষজ্ঞ বলেন, ৫ ধরণের খেলনা শিশুদের সৃজনশীলতা, আগ্রহ এবং কল্পনাশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। যেমন
১। Open-Ended Toys - ওপেন এন্ডেড কোয়েশ্চেন বা চিন্তা করার সুযোগ আছে এমন উত্তর চাই প্রশ্নের মত ওপেন এন্ডেড খেলনাও আছে আমি আগে জানতাম না। যাইহোক জেনে নিন, এই ধরণের খেলনাগুলোর মধ্যে আছে সাধারণ ব্লক টাইপ খেলনা যেমন, লেগো সেট, জোড়া লাগানো যায় বা সর্টিং করা যায় এমন খেলনা, পাজেল ইত্যাদি। এই খেলনাগুলো এমন যেগুলো দিয়ে শিশুরা অনেকক্ষণ ধরে নিজেদের মত করে অথবা অন্যকে সাথে নিয়ে খেলতে পারে, ভাবতে পারে, নিজের চিন্তাশক্তিকে কাজে লাগাতে পারে। ২ বছর বয়সের পর থেকেই এই ধরণের খেলনাগুলো দিয়ে শিশুদের মধ্যে অভ্যাসটা তৈরি করে ফেলা জরুরি। বাড়িতে এবং স্কুলে দু জায়গাতেই শিশুর জন্য চাই এমন ধরনের খেলনাগুলি।
২। ক্র্যাফটিং করার জিনিসপত্রঃ ক্র্যাফটিং শিশুর বিকাশে কিভাবে ভূমিকা রাখে। আমি যখন ছোট ছিলাম সুযোগের অপেক্ষায় থাকতাম কখন মা ভাত ঘুম দেবে কিংবা কিচেনে যাবে অমনি চলতো আমার তার সিজার চুরি করে কাগজ কাটাকাটি কিংবা তার গ্লু নিয়ে লুকিয়ে চুরিয়ে কোনো হাবিজাবি পান্ডিত্য করা। । অভিভাবকরা শিশুদের হাতে কাঁচি দিতে চান না। এরফলে তার মোটর স্কিল থেকে শুরু করে ক্রিয়েটিভিটির বারোটা বাজে তবে এখন পাওয়া যায় সেফটি সিজার। যা দিয়ে কাগজও কাটা যায় হাতও কাটেনা। শিশুর বয়স ৩ হওয়ার পর থেকেই ক্র্যাফটের নানারকম কাজে অংশ নিন তার সাথে। কেবল কাঁচি, রঙিন কাগজ, রঙ পেন্সিল আর আঠা দিয়েই কত মজার ক্র্যাফটের কাজ করা যায়।
৩। পাওয়া জিনিসঃ আমি একবার আমার বাসায় ইলেক্টিক কাজ চলছিলো তো কুঁড়িয়ে পেলাম একটি সরু কাঁচের টুকরো আর তার নীচে দাঁগ টানা কাগজ লাগিয়ে বানিয়ে ফেললাম থার্মোমিটার আর তাতে আমার কাপড়ের পুতুল বেবির জ্বর সারতে ততদিনই লেগেছিলো যতদিন না থার্মোমিটারটা ভাঙ্গে। আসলে শিশুদের কল্পনাশক্তি অসীম। তাই যেকোনো জিনিসকে তারা খেলার কাজে ব্যাবহার করতে পারে। সেটি চামচ, প্লেট, গাছের ডাল থেকে শুরু করে পানি, বালি, ইটের টুকরা, শুকনো পাতা যেকোনো কিছু হতে পারে।
৪। বোর্ড গেমঃ আমার ছোটবেলায় আমি লুডু খেলতে খেলতে স্বপ্নের মাঝেও লুডুর ছক দেখতে পেতাম। বাগাডুলি, ক্যারমবোর্ড বা দাবা। খেলে কি আজকালকার শিশুরা? নানাধরণের বোর্ড গেমগুলো শিশুর প্রবলেম সল্ভিং স্কিল বাড়ায়। তার চেয়ে বড় কথা এই গেমগুলো খেলতে হয় আরও অন্তত একজনের সাথে। অভিভাবকরা নিজেরা এই খেলায় অংশ নিতে পারেন শিশুর সাথে। আর স্কুলে অবশ্যই টিচারেরা। প্রবলেম সল্ভিং স্কিল বাড়ার পাশাপাশি এই গেমগুলোর মাধ্যমে শিশুরা নানাভাবে সোশ্যাল ইন্টারএকশনে যায়। এতে করে বন্ধুত্ব, কমুনিকেশন এবং নেগোসিয়েশন করার দক্ষতা বাড়ে শিশুদের।
৫। রোল-প্লে করার খেলনাঃ রোল প্লে আমার দারুন পছন্দের খেলা। প্রায় প্রতিদিনই আমি বাচ্চাদের সাথে এমন অভিনয় অভিনয় খেলা তবে অবশ্যই তার মাঝে লুকিয়ে থাকে শিক্ষা দীক্ষা সেসব করে থাকি। রান্নাঘরের সেট, ঘরের ফার্নিচার সেট, ডাক্তার রোল-প্লে সেট ইত্যাদি খেলনাগুলো শিশুদের রোল-প্লে করার সুযোগ তৈরি করে দেয়, নিজেদের মত একটি জগত তৈরি করতে এবং নিজের কল্পনাশক্তিকে বাড়াতে সাহায্য করে।
শিশুর মানষিক ও শাররিক বিকাশে খেলা এবং খেলনা গুরুত্বপূর্ণ বটে তবে অভিভাবকদের শিশুকে কোয়ালিটি সময় দিতে হবে। শুধু খেলনা দিয়ে আল্লার ওয়াস্তে ছেড়ে দিলেই চলবে না। একই কথা স্কুলের টিচারদের জন্যও প্রযোজ্য। শিশুদের জন্য সময় দেওয়া, এর চেয়ে ভালো কোন আর উপায় নেই। কিন্তু আজকাল শহর বা গ্রামের বাবা-মা দুজনেই ব্যাস্ত থাকেন, দুজনেই বাইরে কাজ করেন। ফলে শিশুর সাথে সময় কাটাতে পারেন অনেক কম। এ কারনেই দেখা যায় শিশুর শিক্ষন ব্যহত হয়। এ বছর আমাদের স্কুলে এডমিশন টেস্টের সময় অনেক বাচ্চাদেরকেই দেখেছি তারা আড়াই তিন বছরেও কথা বলতে পারছে না। বাবা মা স্বীকার করছেন অতিরিক্ত স্মার্ট ফোন গেম বা টিভি কার্টুনের প্রভাবে বাচ্চাদের এই স্পিচ ডিলে প্রবলেম। এই সব ডিজিটাল গেম শুধু সৃজনশীলতা বা কথা শেখাটাকেই প্রতিহত করে না এসব মনোযোগের অভাব থেকে শুরু করে আরও মারাত্মক সমস্যার জন্য অনেকাংশে দায়ী এই স্মার্টফোন। এবং অভিভাবকরা নিজেরাই দায়ী এটার জন্য। তারাই একটু সময় বাঁচানোর জন্য, শিশুকে একটু ব্যাস্ত রাখার জন্য, শিশুকে ঝামেলা ছাড়া খাওয়ানোর জন্য অথবা নিজের প্রিয় সিরিয়ালটা শান্তিতে দেখার জন্য নানা সময়ে তাদের হাতে তুলে দিচ্ছেন স্মার্টফোন। আর যখন শিশুদের সমস্যাগুলো টের পায় ততদিনে অনেক দেরি হয়ে যায়।
অভিভাবক ছাড়াও স্কুল, শিক্ষক, সমাজ ও দেশ ও রাষ্ট্রের কিছু ভূমিকা আছে শিশুর মানষিক, শাররিক বিকাশে খেলা ও খেলনার সুস্ঠ পরিচালনায়। আমরা সবাই কমবেশি জানি একটি শিশুর জীবনে খেলা কেনো এত প্রয়োজনীয় তবুও আরেকবার একটু মনে করিয়ে দেই-
১. খেলাধুলা শিশুর ব্যক্তিত্ব বিকাশে সহায়তা করেঃ খেলাধুলার মাধ্যমে শিশু একে অন্যের সাথে পরিচিতি গড়ে তোলে। নানা রকম খেলায় নানা রকম শিশুদের সন্মিলনে শিশুর নিজস্ব পারসোনালিটি বা ব্যাক্তিত্ব বিকশিত হয়। খেলতে গিয়ে শিশু খেলার নিয়ম কানুন ফলো করা শেখে। ডিসিপ্লিন শিখে।
২. সুস্থ শরীর গঠনেঃ খেলাধুলা শিশুর শরীরকে সুগঠিত করে। হাড্ডি ও মাসেল সুদৃঢ় হয়। প্রতিনিয়ত খেলাধুলা করলে শিশুদের উদ্দিপনা ও কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি পেতে থাকে। ফাইন মটর ও গ্রস মোটর স্কিল ডেভলপমেন্টে তাই ইনডোর আউটডোর দু ধরনের খেলারই দরকার আছে।
৩. বিনোদনের সর্বোৎকৃষ্ট মাধ্যম খেলাধুলাঃ শিশুর জন্য সকল বিনোদনের সেরা বিনোদন খেলাধুলা। ম্যুভি বা কার্টুন দেখা, গল্প বলা বা শোনা সবকিছুর চাইতে একটি শিশু খেলা দিয়েই সবচাইতে বেশি বিনোদিত হয়।
৪. ভাল আচরণ গঠনেঃ খেলতে গিয়ে কিভাবে প্রতিপক্ষের সাথে আচরণ করতে হয় বা খেলায় কিভাবে নিয়মকানুন মেইনটেইন করতে হয় কিংবা কিভাবে স্পোর্টিং মনোভাব বজায় রাখতে হয়। হার ও জিতকে সহজে কিভাবে মেনে নেওয়া যায় তাও খেলাধুলার মাধ্যমেই একটি শিশু শিখে থাকে।
মোট কথা শিশুর শিক্ষনে খেলাধুলার বিশেষ ভূমিকা আছে। কাজেই অভিভাবকদের সাথে সাথে একজন শিক্ষকেরও গুরু দায়িত্ব শিশুর এই দিকটির প্রতি বিশেষ মনোযোগ দেওয়া। অভিভাবকগনের সাথে সাথে একজন ভালো টিচারের কাজ হবে-
বাচ্চাকে গল্প বলা এবং ছড়া ও গান শোনানো, ছোট ছোট প্রবেল সল্ভিং গেইম দেওয়া- ম্যাচিং, সর্টিং, গুছিয়ে রাখা, সাধারণ কথা বুঝতে শেখানো,বেশ কয়েকটা শব্দ দিয়ে কথা বলতে উৎসাহিত করাা,বাচ্চাদের কথা মন দিয়ে শোনা, বাচ্চার সাথে কথা বলা, যদি বাচ্চা তোতলায়, ধীরে ধীরে কথা বলতে উপদেশ দেওয়া, গল্প পড়া বা বলা এবং তাদের গল্প শোনা।
খেলনা দিয়ে খেলার সময় বাবা মা অভিভাবক এবং টিচারকে খেয়াল রাখতে হবে-
খেলনাতে আর কোনো লিঙ্গ বৈষম্য নয়ঃ পুতুল নিয়ে শুধু মেয়েরাই খেলবে আর ছেলেরা গাড়ি নিয়ে? এই মনোভাব বাদ দিতে হবে।জেন্ডার ভারসাম্য রক্ষা করা অতি জরুরি। একটা সময় মেয়েরা প্লেন চালাতো না, ড্রাইভ করতোনা বলতে গেলে কিন্তু এখন তো ভুরি ভুরি মহিলা গাড়ি, বাইক, সাইকেল চালক চারিদিকে তবে এখনও কেনো মেয়েদেরকে গাড়ির বদলে পুতুল আর ছেলেদেকে পুতুলের বদলে গাড়িতে উৎসাহিত করা! ছোট থেকেই এই সব মনোভাব যেন বেড়ে না ওঠে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
ধ্বংসাত্মক খেলা এবং খেলনা এভ্যোয়েড করতে হবেঃ লেজার গান, পিস্তল বা বন্দুক, ছুরি জাতীয় খেলনা শিশুর মনে নেতিবাচক ধারণার সৃষ্টি করে। এসব নিয়ে খেলতে গেলে শিশু আগ্রাসী মনোভাবের পরিচয় দেয় কাজেই এইসব না দেওয়াই একজন অভিভাবকের উচিৎ হবে।
শিশুর জন্য স্বয়ংক্রিয় খেলনা পরিহার করাই ভালোঃ কারণ এ ধরনের খেলনা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই কাজ করে বলে এতে বাচ্চার কল্পনা শক্তির বিকাশ ঘটে না। শিশুর মস্তিস্ক নিস্ক্রিয় থাকে। এর চাইতে যেখানে নিজে কিছু করার সুযোগ থাকে যেমন লেগো, ইঞ্জিনীয়ারিং টুল কিড, বিভিন্ন রকমের পাজল, বার্বি ডল হাউজ, কিচেন সেট, ডলস হাউস হতে পারে ভালো বিকল্প। বডি ম্যুভমেন্ট হয় এমন খেলনাও দরকার। ব্যাডমিন্টন, টেবিল টেনিস শারীরিক পরিশ্রমের অভ্যাস তৈরি করে।
শুধু ঘরের ভেতরে খেলাই নয়, শিশুর জন্য আউটডোর গেমসেরও অতি প্রয়োজনীতা আছেঃ
ইনডোর গেমসের সাথে সাথে শিশুর জন্য আউটডোর গেমসেরও প্রয়োজন আছে। তাই তাদেরকে পার্কে বা খোলা মাঠে নিতে হবে বা নিজের বাড়িতে বাগানে বা ছাদে খেলার ব্যাবস্থা করা যেতে পারে। আজকাল প্লাস্টিক স্লাইড পাওয়া যায়, ছোট রাবার স্যুইমিং পুল যা পাম্প দিয়ে ফোলানো যায় এবং পরে বাতাস বের করে ফেলা যায়। বাগান বা ছাদের একটা কোন বালি ভর্তি কনটেইনার বা ইট দিয়ে গেঁথে দেওয়া যায় যেখানে শিশুরা বিভিন্ন বালতি, চামচ এবং কাপ দিয়ে খেলতে পারে। রাবার, প্লাসটিক বা কাঁঠের ঘোড়া এসবো রাখা যেতে পারে। টেন্ট বা প্লে হাউসও বাগানে বসানো যায়। বালতি , পানি বা বা রাবার পাইপ দিয়েও খেলতে দেওয়া যেতে পারে। এতে শিশুর আনন্দ পাবার সাথে সাথে বিভিন্ন শাররিক উন্নয়ন ঘটে। হাত ও পায়ের পেশী শক্তি সুগঠিত হয় ও নানা অভিজ্ঞতার মাঝ দিয়ে শিশু নানা কিছুই শিখতে থাকে। শিশুদের সাথে লুকোচুরি খেলা বা রেসিং এসবও দরকারী। আমরা অভিভাবকেরা বা টিচারেরা তখন নিজেরাই শিশুর খেলনা।
কিছু কার্য্যকরী ক্লাসরুম ইনডোর গেমস-
আমার ক্লাসের ভিডিও থেকে
কিচেন সেটঃ ছোটবেলায় আমরা মাটির হাড়িপাতিল থেকে শুরু করে এলুমিনিয়ামের ছোট্ট ছোট্ট হাড়ি কড়াই নিয়ে খেলেছি। আমাদের সঙ্গী সাথীরা ছিলো। একে অন্যের আইডিয়া এক্সচেঞ্জিং ব্যাপারটা ছিলো। কিন্তু আমাদের স্কুলে এসব নিয়ে খেলার কথা ভাবতেই পারতাম না। অথচ ক্লাসরুমে এই কিচেনসেট ব্যাবহার করে শিশুদের শেখানো যায় নানা রকম খাদ্যের নাম, ফলের নাম, শাকসব্জীর নাম, একই সাথে তৈজসপত্র বা ইউটেনসিলস চেনানো সম্ভব। আমি মাঝে মাঝে ভেলকো ভেজিটেবল কাটিং সেটটা নিয়ে ভাবি আমার ছোটবেলায় যদি আমি পেতাম এমন কিছু যেমন সব্জিটা কাটলেই কচ কচ শব্দ হয় ও কেটেও ফেলা যায় আমার কত মজাই না লাগতো তানা এসব খেলনার অভাবে সত্যিকারের বটি নিয়েই মা ঘুমালে এক্সপেরিমেন্ট করতে গিয়ে কি রক্তারক্তি কান্ডটাই না হয়েছিলো। যাইহোক টিচারেরা শেখাতে পারে কিভাবে কাটতে হয় সেসব ফলমূল বা সব্জী সাথে সেফটি জিনিসটার ব্যাপারেও শিক্ষা দিতে পারেন যেমন সত্যিকারের ছুরি কাঁচি বা আগুন ছোটদের জন্য কতখানি বিপদজনক। রোলপ্লে, প্রশ্নোত্তর পর্ব, প্রেজেনটেশন, গ্রুপ ওয়ার্ক এসবের মাধ্যমে এই কিচেন সেট টাইপ খেলনাগুলো ব্যাবহার করে শিশুর শিক্ষনকে আনন্দদায়ক করা যায়।
ডক্টরসেটঃ এই ডক্টর সেট খেলনা দিয়ে রোল প্লে বা ডিসকাশন বা এক্সপলেনেশন দিয়ে শিশুকে ফার্স্ট এইড বা ডক্টর কিভাবে নাক কান গলা চেক করে বা মেডিসিন বা ইনজেকশন দেওয়া হয়। অসুস্থ্য হলে ডক্টর বা বাবা মাকে সহযোগীতা করা বা জানা কোন অসুখে কি ইউজ করা হয়। যেমন জ্বর হলে থার্মোমিটার, আইসব্যাগ ব্যবহার ইত্যাদি ইত্যাদি। কোন কোন অসুখ ছোঁয়াচে বা কোন কোন অসুখ কিভাবে স্প্রেড করে এবং কিভাবে সেসব প্রতিরোদ করা যায় আমাদের করনীয় কি এসব শেখানো সম্ভব।
ফ্রুটস বা ভেজিটেবল সেটঃ ফল ও শাকসব্জীর নামের সাথে সাথে তার রং ও আকৃতি শেখানো যায়। কোন ফল ও সব্জীর কি উপকারীতা, খেলে কি কি রোগ প্রতিরোধ হয়, সালাদ বা স্যান্ডুইচ কিভাবে বানানো যায়। ব্রেকফাস্ট টাইম বা ব্রেকফাস্টে কি কি খাবার আমরা খাই বা লাঞ্চ বা ডিনারের পরে কি কি ফল খাওয়া যায় সেসবও শেখানো যায়। এখানেও রোল প্লে বা ডিসকাশন বা এক্সপলেনেশন এমনকি গ্রুপ ওয়ার্ক বা আউটিং ও ব্যবহার করা যেতে পারে।
ম্যাগনেটিক বলস, প্লে ডো, ব্লকস বা টুলসেটঃ এসব শিশুর সৃজনশীলতা বাড়ায়। শিশুর সাথে প্রাথমিক বর্ণনা বা কিভাবে আমরা এসব ব্যবহার করতে পারি দেখানোর পর এককভাবে বা দলীয়ভাবে খেলায় অংশ নেওয়ানো যায়। শিশু তার সৃজনশীলতা দিয়ে যা তৈরী করবে তা ক্লাসরুমের কোনো এক কর্নারে ডিসপ্লে করলে শিশুর উৎসাহ বাড়ে।
স্যান্ড বক্স বা স্যান্ড ট্রেঃ স্যান্ড বক্সে ছোট প্লাসটিক কোদাল, বালতি, মাগ এসব দিয়ে রাখলে এবং সেসব দিয়ে স্যান্ড ক্যাসেল বানানো বা যে কোনো আকৃতি বানানো শেখালে শিশু যেমনই আনন্দ পায় তেমনি শিশুর কল্পনা শক্তির বিকাশ ঘটে এবং সৃজনশীলতা বৃদ্ধি পায়। আমার আউটডোর খেলার ক্লাসে আমি তাই স্যান্ড বক্স খেলা শিশুদের সাথে নিজেই উপভোগ করি। এছাড়াও স্যান্ড ট্রেতে আমি আঙ্গুল দিয়ে আঁকিবুকি করে লেখা শিখিয়ে যে উপকারীতা পেয়েছি তা আমি আর কোথাও পাইনি।
টাচ কার্ড, ফ্লাশ কার্ড বা ছবিঃ শিশুর বর্ণ পরিচয়ের সাথে সাথে ছবির ব্যাবহার সকলের জানা তবে বই ছাড়াও ফ্লাশ কার্ডের ছবি ও বর্ন ব্যাবহার করে শিশুর শিক্ষনকে মজাদার ও তরান্বিত করা যায়। আর টাচ কার্ডে পয়েন্টার দিয়ে রাইট ওয়ে অব রাইটিং ফলো করালে শিশুর জন্য লেখা শেখাটা অনেক বেশি সহজ হয়ে যায়।
স্টোরি ব্যাংকঃ যদিও আমার আজকের টপিক খেলা তবুও এখানে আমি পুরোনো টপিক স্টোরি নিয়ে আসলাম কারণ স্টোরি টেলিং এর সাথে স্টোরি ব্যাংক বা রিসোর্সেস ইউজ করার ক্ষেত্রে এই কিচেন সেট থেকে এনিমেল সেট বা ডলস বা গাড়ি ঘোড়া খেলনা সবই জড়িয়ে আছে। কাজেই বাসা বা ক্লাসরুমে বা লাইব্রেরীতে রাখতে হবে একটি স্টোরি ব্যাংক। এখানে থাকবে গল্প বলার সাথে সাথে তা নানা রকম রিসোরসেস বা উপকরণ ব্যাবহার করে আরও বেশি মনোহর করা যায় তার ব্যাবস্থা। হতে পারে একটি খালি বক্স বা টিনের বাক্স বা ছোটখাটো কাবার্ড। যেখানে থাকতে পারে পাপেট পুতুল, ছবি, ফ্লাশ কার্ড, ইউটেনসিলস,এনিমেলস, পেপারস, কোয়েশ্চেন কিউব, কোয়েশ্চেন স্ট্রিপস ইত্যাদি ইত্যাদি এবং ইত্যাদি।
এখানে প্রি স্কুলে ব্যবহারযোগ্য কিছু খেলনার ইউ টিউব লিঙ্ক দেওয়া হলো-
রঙ আর গণনা শেখাতে উপোযোগী খেলনা
প্লে ডো - কল্পনাশক্তি বিকাশে এবং ফাইন মোটর স্কিল বাড়াতে এর চাইতে আর কি ভালো উপায় হতে পারে?
Toy Kitchen Playset for Kids
ডক্টর সেট
ফ্রুটস ভেজিটেবলস
ফিসিং গেম
স্যান্ড বক্স
টুলবক্স
বোলিং
ম্যাগনেটিক বল
একটি শিশুকে পৃথিবীতে আনার সাথে সাথে কিছু গুরু দায়িত্ব পিতা মাতা, সমাজ, সংসার দেশ ও দশের উপর বর্তায়। তার মাঝে সবচাইতে বড় দায়িত্বটাই সুশিক্ষা আর তাই এই সুশিক্ষা হোক আনন্দময় ও সফল এই কামনা করে আজকের লেখা শেষ করছি।
এই লেখা আমি রোকসানা আপু, মনিরা আপু আর করুনাধারা আপুর জন্য উৎসর্গ করলাম। আমার এর আগের পোস্টে তাদের মন্তব্য এই লেখার অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে!
লেখাটি আমি নিজের টিচিং এক্সপেরিয়েন্স ও এই ওয়ার্কশপ হতে প্রাপ্ত জ্ঞানের আলোকে লিখেছি
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৩
শায়মা বলেছেন: জানি! এত তাড়াতাড়ি পড়া সম্ভব নহে। লিখতে আমার দশ দিন লাগলো আর তুমি দশ সেকেন্ডে পড়বা বেইপি? যাইহোক এই লেখা লিখে আমি অনেক আনন্দিত। মানে লিখতেই হত জুনিয়র টিচারদের ট্রেইনিং এ লাগবে। এক ঢিলে দুই পাখি। তবে এই লেখা আমি রোকসানা আপু, মনিরা আপু আর করুনাধারা আপুর জন্য উৎসর্গ করলাম। আমার এর আগের পোস্টে তাদের মন্তব্য এই লেখার অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে!
২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: উরব্বিাস ! কত্তকিছু!!!!!!!!!
শিশুদের উপর দারুন গবেষনা মূলক লেখা। প্রতিটি নতুন বাবা-মায়ের অব্যশ পাঠ্য
আচ্ছা- আমাগো দাদা-দাদী আমলের গোল্লাছুট, বউচি, পুতুল খেলা, কানামাছি খেলার এইরকম বজ্ঞৈানিক ব্যাখ্যা করলে কি পাওয়া যায়? সে নিশ্চয়ই আরেক উইকি হয়ে যাবে, তাই না?
+++
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০১
শায়মা বলেছেন: গেছে। সেসবও পাওয়া গেছে। ইনডোর গেমসের সাথে সাথে আউটডোর গেমসও অতি অতি অতীব দরকার। এই সব খেলা-
হাত ও পায়ের পেশী শক্তি বাড়ায়
শ্বাস প্রশ্বাসের সাথে সাথে শরীর শক্তিশালী ও সুদৃঢ় করে
নিয়ম কানুন অনুসরন করা শেখায় মানে রুলস রেগুলেশন, ডিসিপ্লিন
দলীয় কাজে অংশ নেওয়া শেখায়
দলনেতার নির্দেশ মানতে শেখায় এমন হাজার হাজার আছে ভাইয়া!
৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট, সবটুকু পড়ে শেষ করতে পারিনি। তবে শেষ করবো একটু একটু করে। কাজে যে আসবে পোস্টটি তা দেখতে পেলাম শুরুতেই।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০২
শায়মা বলেছেন: তোমার কি বাবু আছে ভাইয়া? তাহলে ১০০তে ২০০% কাজে আসবে!!!!!!!!
৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৯
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: তবে এই লেখা আমি রোকসানা আপু, মনিরা আপু আর করুনাধারা আপুর জন্য উৎসর্গ করলাম। আমার এর আগের পোস্টে তাদের মন্তব্য এই লেখার অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে!
শায়মা আফা, এই লাইনগুলা পোস্টে এড করে দিন যদি করে না থাকেন।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৩
শায়মা বলেছেন: হা হা দেবো!!!!!!!!!
একটু পরেই দেবো!
৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৬
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
এই বিষয়টা বেশ গুরুত্বপূর্ণ । বয়স উপযোগী খেলনা এবং খেলা বাচ্চাদের সভ্য করে তোলে । বেশ গবেষণালবদ্ধ লেখা । চমৎকার । আপনার আয়োজন দেখে নিজেকে আবার বাচ্চা বানিয়ে ফেলতে ইচ্ছে করছে !! হা হা
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১২
শায়মা বলেছেন: তুমি কি বাচ্চা না!!!!!!
যাই হোক বাচ্চা না হলেও চলবে তোমার বাবুদের সাথে খেলবে।
৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৩
জাহিদ অনিক বলেছেন: আমার জন্য কি ধরনের খেলনা উপযোগী?
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৪
শায়মা বলেছেন: হা হা হা আমি তো তোমার জন্য এই পোস্ট লিখিনি তোমার বেবিদের জন্য লিখেছি।
৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৭
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
আমার প্রোফাইল পিক দেখে আমার কোন খেলনা পেতে পারি??
(পরে পড়ে একটা মন্তব্য করবো)
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৯
শায়মা বলেছেন: তোমার জন্য স্পীচ থেরাপী খেলনা লাগবে মনে হচ্ছে। প্রোপিকের বাবুটা এখনও কথা শিখেনি তাইনা???
৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৭
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
তাহলে বেশি কথা বলিব না, আপু তোমার কথা শুনে আমি মুগ্ধ!!! আমার ব্লগে তোমাকে এক কাপ চা এর দাওয়াত ।।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৪
শায়মা বলেছেন: পোস্ট লেখায় এত মগ্ন ছিলাম যে কিছুই আর দেখিনি। কেবলি জানতে পেলাম তোমার এক কাপ চায়ের নেমন্তন্ন!!!!!!
৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৯
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
যে যে বয়সেই থাকুক না কেন সকলের মধ্যেই একটি পূর্ণাঙ্গ বাচ্চা লুকিয়ে আছে । মাঝে মাঝে অসচেতনতায় বেরিয়ে আসে !
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৬
শায়মা বলেছেন: ঠিক ঠিক মানুষ কি আর আসলেই বড় হতে চায় বলো?
১০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৮
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
আমার ভেতরেরটা আমাকে মাঝে মাঝে সুড়সুড়ি দেয় । আমি বলি এই চুপ, দুষ্টোমী করে না !!
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪১
শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা হা হা বুঝেছি আর তাই তুমি চুপচাপ রোবোট হয়ে থাকো!!!!!!!!! তোমার জন্য রোবট টয়
১১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪০
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ঠিক আছে !!! আমার ব্লগে আসবেন কিন্তু !!!! আজকে আমার সকাল থেকে ব্লগে চলছে পাগলামি ডে।।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪২
শায়মা বলেছেন: তুমি দেখি চা পাগল হয়ে গেছো!!!!!!! ঝিলমিলের দুঃখে নাকি!!!!!!!!!
১২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৬
কালীদাস বলেছেন: পোস্টের কনটেন্ট ইন্টারেস্টিং। তবে এই পোস্ট কাজে লাগার সময় এখনও হয়নি আমার; এখন বিয়েই করি নাই দুইচারটা পয়েন্টে ক্যাঁচর মেচর করতে পারি
খেলনার প্যাকেটে সাধারণত কমপক্ষে কত বছরের/মাসের বাচ্চাদের জন্য উপযোগী, সেটা সাধারণত লেখা থাকে। কেউ না মানলে সেটা নিজের রিস্ক।
পারসোনালি আমার মনে হয় যে ফ্লাশ কার্ডগুলো বাসার জন্যও খুব কার্যকরী হওয়ার কথা। সহজে রং ব্যবহার করলে বাচ্চাদের গেলান সহজ অনেক টপিকই।
শিক্ষণীয় খেলনা নিয়ে অন্যরা ভাল বলতে পারবে। নিজে ছোট থাকতে বাসার ছোট মেটালহেডের সাথে প্রায়ই ডাক্তার ডাক্তার খেলতাম, দিনে তিনচারটা অপারেশন করতাম এনেশথিসিয়া সহ (সুইসহ সিরিন্জ ছিল মনে হয় দুইটা)। কাজেই প্রতি মাসেই বাসার সব বালিশ/কোলবালিশের তুলার বদলাতে হত দুই মহাজ্ঞানী বৈদ্যের কল্যাণে
দুঃখজনক হলেও আউটডোরে খেলার অপশন রোজই কমে যাচ্ছে আমাদের পরের জেনারেশনের জন্য। একেতো মাঠ কমছে, তারউপর আছে সিকিউরিটির প্রশ্ন
আমার নিজের একটা ছোটখাট এক্সপেরিয়েন্স লেখে কমেন্ট শেষ করছি। আপনি তো জানেন, আমার স্টুডেন্টরা সব কয়টাই দামড়া, আমার তো আপনার মত মনখুলে খেলার সুযোগ কম। দেশ ছাড়ার ইমিডিয়েট আগের এক ব্যাচে প্রথমদিন স্টুডেন্ট কম থাকায় হালকা টপিকে কিছুক্ষণ ভ্যানর ভ্যানর করে, পুরান আমলের লিংকিন পার্কের গান কেউ শুনে কিনা জানতে চেয়েছিলাম। দুইজন মনে হয় ছিল। পরের সপ্তাহে ঐ ক্লাসে যাচ্ছি, ফিসফিসানি শুনলাম দুইজনের "এইরে লিংকিন পার্ক আইতাছে, আজকে থিক্যা পুরাদমে জ্বালাইব কৈসে" পাবলিকের পোলাপানের রসকস প্রাইভেটের চেয়ে বেশি হতে পারে, তাও মাঝে মাঝে নিজেকে একা মনে হয়। পুলাপান বেশি সিরিয়াস
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৪
শায়মা বলেছেন: খেলনার প্যাকেটে সাধারণত কমপক্ষে কত বছরের/মাসের বাচ্চাদের জন্য উপযোগী, সেটা সাধারণত লেখা থাকে। কেউ না মানলে সেটা নিজের রিস্ক।
ঠিক তাই। অনেক সময় দেখা যায় ৩+ লেখা খেলনা অনেকেই ১ বছরের বাচ্চাদেরকে দিয়ে থাকে এইসব খেলনার ছোট ছোট পার্টস বাচ্চা মুখে দিয়ে অঘটন ঘটাতে পারে সে খেয়াল থাকেনা।
পারসোনালি আমার মনে হয় যে ফ্লাশ কার্ডগুলো বাসার জন্যও খুব কার্যকরী হওয়ার কথা। সহজে রং ব্যবহার করলে বাচ্চাদের গেলান সহজ অনেক টপিকই।
বাসায় বলতে গেলে কেউ ফ্লাশকার্ড ইউজই করে না। তবে অনেক স্কুলেই তা করা হচ্ছে। বাসাতেও বাবা মা একটু সময় করে ফ্লাশকার্ড দিয়ে বাচ্চাদের সাথে খেললে রঙ, বর্ণমালা সবই শেখাতে পারেন।
তোমার মত বৈদ্য, কারিগর থেকে শুরু করে মেথরাণী ঝাড়ুদারনী খেলাও বাদ যায়নি আমার। ছোট থেকেই আমি আবার মহা অভিনেত্রী কিনা!
হা হা হা লিংকিন পার্কের গল্প শুনে হাসলাম! তবে আমার বাবুরা আমার মতই ভালো তারা আমার গল্প, ছড়া, গান, নাচ, ছবি আঁকা খেলাধুলা পাগলামী ছাগলামী সবই লাইক করে।
১৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: মূল্যবান পোস্ট। প্রিয়তে নিলাম।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৬
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া। তোমার মন্তব্য পড়ে তোমার নাতনীটার কথা মনে পড়লো!
১৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: পারফেক্ট গাইড শায়মা
সুলিখিত সহজ এবং তথ্যপূর্ণঃ
শিশুর মানষিক ও শাররিক বিকাশে খেলা এবং খেলনা গুরুত্বপূর্ণ বটে তবে অভিভাবকদের শিশুকে কোয়ালিটি সময় দিতে হবে। শুধু খেলনা দিয়ে আল্লার ওয়াস্তে ছেড়ে দিলেই চলবে না। একই কথা স্কুলের টিচারদের জন্যও প্রযোজ্য।
তোমার এই মন্তব্য টা ও ভীষণ ভাবে খেয়াল রাখার দাবী রাখে ;ছোট্ট দুইটা ঘটনা বলি ।
এক জন মা তার বাচ্চাকে স্কুলে ভর্তি করাতে নিয়ে যাবার পর ,টিচার জিজ্ঞেস করলো
বলতো বাবু মাছ কোথায় থাকে ?
বাবুর উত্তরঃ ডিপ ফ্রিজে ।
আমারা ভাই বোন সবাই বেশ দূরে থাকার দরুন প্রায়শই স্কাইপ কনফারেন্স করে গল্প করি মেজ বোন এবং সব্জীর বাগান আমাদের সবার চেনা ,ছোট ভাগনে যে দেশে থাকে ,বয়স ৩ বছর ওকে জিজ্ঞেস করলো সবজি কোথায় হয় ?
ভাগনের উত্তরঃ স্কাইপে খালামনির আমেরিকার গার্ডেনে ।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৯
শায়মা বলেছেন: হা হা হা আপুনি মন্তব্য পরে হাসছি। তবে হাসি পেলেও এর ভয়াবহতা চিন্তা করলে কষ্ট পেতেই হয়। কিছুদিন আগে টিচার লেটার দেখাচ্ছিলো এক প্লে গ্রুপের বাচ্চাকে। লেটারটা ছিলো "এফ" তো বাচ্চা সেটা দেখে চেঁচিয়ে উঠলো "ফেসবুক"! তারপর বললো আমার মায়ের ট্যাবে আছে।
১৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: এত তো দেখলে এমন হাজার গল্প কেবল এসব নিয়েইঃ
এমন একটা সময়ে কে অস্বীকার করার উপায় একেবারেই নেই ; সাথে আমাদের সচেতনতা ই পারে শিশুদের চমৎকার শৈশবে ফেরাতে ।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৫
শায়মা বলেছেন: আমার স্কুলে আমি খুবই খুশি। বাচ্চারা এখানে এত আনন্দে শিখছে কিন্তু আমাদের দেশের সব বাচ্চারাই যদি এমনটা পেত।
১৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৬
কালীদাস বলেছেন: মেথরাণী ঝাড়ুদারনী কোন নাটকের পার্ট ছিল নাকি? ভুলে গেছি সব
তবে সিরিয়াসলি শায়মা আপা, নতুন জেনারেশনের আউটডোর এক্টিভিটস যে হারে কমছে ভবিষ্যতে এটার বাজে ইমপ্যাক্ট পড়বে। সব স্কুলে পর্যাপ্ত মাঠ রাখতে পারেনা। আমি ছোটবেলায় যে কিন্ডারগার্টেনে পড়েছি, পাঁচ/সাতবছর আগে একদিন গিয়ে দেখি ছোট একফালি মাঠ যেটা ছিল, সেখানেও বিল্ডিং এক্সটেন্ড করা হয়েছে
আরেকটা জিনিষ জিজ্ঞেস করি আপনাকে: স্কুলে শাসন বন্ধ করার কোন বাজে প্রতিফলন কি আপনি টের পেয়েছেন কখনও? নতুন গেঁদাকূলের সাথে আমার যোগাযোগ কম, তবে দেশে একটা নির্দিষ্ট বয়সীদের চরম বেয়ারাপনা করতে দেখি।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২০
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ বেশিভাগ স্কুলেই খেলার মাঠ নেই।
স্কুলগুলোর ক্লাসরুম হয় সাধারণ বিল্ডিং এর বেড রুম, ড্রইং রুম দিয়ে। প্রপার ক্লাসরুমই পায়না বাচ্চারা তায় খেলার মাঠ। তবে আমার স্কুলের নিজস্ব জায়গায় নিজস্ব বিল্ডিং আছে এখানের বাচ্চারা ভাগ্যবান।
আর স্কুলে শাসন বন্ধের কিছু প্রতিফলন তো থাকারই কথা তবে কোনোভাবেই কোনো এডাল্ট বাচ্চাদেরকে শাসনের নামে ফিজিক্যাল টর্চার বা ভারবাল টরচার করবে এটা কাম্য নয়। তার বদলে পজিটিভ ওেয়েতে বাচ্চাকে শেখানোর হাজার ওয়ে আছে।
শুধু প্রয়োজন ধৈর্য্যের।
আমার এই অসীম ধৈর্য্য শক্তি বৃদ্ধির কারণ আমি ছোটদের সাথে কাজ করাটাকেও মনে করি।
১৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১১
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সুন্দর। তবে আমার মনে হয় এগুলো ফলো করার মত পরিবেশ ও মানসিকতা এখনো বাংলাদেশে গড়ে উঠেনি। আবার খেলনা বলতে গুটি কয়েক গাড়ী আর পুতুলকেই সাধারণ জনগণ(বাংলাদেশী) গন্য করে। ৫/৬ বছর হলেই এখন মোবাইলে স্ন্যাক গেম/ব্রিক গেম খেলতে দিতে হয়। তবে ছোট দের মেধা ও মনন বিকাশের জন্য আপনার দেয়া ফর্মূলা অনুযায়ী করতে পারলে ভালোই হত...
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২১
শায়মা বলেছেন: না এখন অনেক বাবামাই সচেতন এবং অনেক স্কুলেই চেষ্টা চলছে যার প্রতিফলন আমার পোস্টে ভাইয়া। তাছাড়া একদম নীচে একটা লিঙ্ক দেখো। একটা ওয়ার্কশপের লিঙ্ক সেখানে বাবা মা ও টিচারদেরকে এসব নিয়ে ট্রেইনিং দেওয়া হয়।
১৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৪
আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। যদিও আপাতত কাজে আসবে না। তবুও প্রিয়তে রাখলাম। ভবিষ্যত বলে একটা কথা আছে না।
ছোট ভাগ্নে-ভাগ্নিদের খেলনা-টেলনা কিনে দিলে বদের হাড্ডিগুলো দু-একদিনের মধ্যে সেগুলোর দফারফা করে গোরস্থানে পাঠিয়ে দিয়ে বলে মামা খেলনা কই?
এর থেকে পরিত্রাণ কী?
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৭
শায়মা বলেছেন: হা হা হা এর থেকে পরিত্রান আছে ভাইয়া।
রাবার প্লাস্টিক আনব্রেকেবল খেলনা দেবে। আর এমন এমন পাজেল দেবে যেন মিলাতে কয়েক মাস লেগে যায়।
একটা জিনিস আমি খেয়াল করেছি খেলনা বলো বা যে কোনো একটিভিটি শুধু যদি একটা বার কষ্ট করে পজিটিভলী শিশুর মাথায় ঢুকিয়ে দেওয়া যায় শিশু সেটা ফলো করে। যে কোনো খেলনা কি করে খেলবে কত ভাবে খেলবে তা শিখিয়ে দিলে এবং সেসব খেলনা পুরোনো হলেও তা সংরক্ষন বা যারা ভাগ্য বঞ্চিত শিশু তাদেরকে দিয়ে দিলে কত ভালো হয় এসব বুঝিয়ে দিলে আমার ধারনা কোমলমতী শিশুরা আর কখনই খেলনা ভাঙ্গবে না।
বাচ্চারা আসলে দুষ্টি বলো, পাঁজীর পা ঝাড়া বলো বা বদই বলো এক এক জন দেবশিশু কোনো পঙ্কিলতা নেই তাদের মনে এই পঙ্কিলতা পরিবেশ থেকেই তাদের মাঝে প্রশমিত হয় একটু অবহেলায়।
১৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৬
ধ্রুবক আলো বলেছেন: সময়োপোযুগী একটা পোষ্ট। পুরোটা এখনও পড়া হয়নি, কালকে পুরোটা পড়ে আরও বিস্তারিত মন্তব্য করবো।
তবে একটা কথা বলতে হয় যে, এমন খেলনা দরকার যা দিয়ে শিশুদের স্মার্ট ফোনের আকর্ষণ কমানো যায়।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩০
শায়মা বলেছেন: এই স্মার্ট ফোনের আকর্ষন কমানো যাবে তখনই যখন বাবা মা নিজেরা শিশুদেরকে সময় দেবে। বাইরে নিয়ে যাবে, খেলবে , কথা বলবে, গল্প শোনাবে কিন্তু তারা নিজেরাই সেটা করে ফেসবুক বা স্মার্ট ফোনে বসে থাকে তাহলে বাচ্চাদের আর কি করার আছে বলো। এই স্মার্ট ফোন আসক্তির পিছে আমি বাবা মাকেই ৮০% দায়ী করবো।
২০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৮
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আমার বাচ্চাকাচ্চা থাকলে আমি পিটাইয়া পড়তে বসাতাম, এইসব খেলনা ফেলনা দিয়া আদর দিয়া দিয়া বাদড় বাবানোর কোন মানেই হয় না।
আপু, তোমার এই পোষ্টটা বেশ বেশ বেশ ভালো। সবটাই পড়লাম।
আমি কাল পরশু ছোট খালাকে এটা পড়ে শুনাবো ভাবছি। তার একটা পিচ্চি আছে। পিচ্চিটা আমাকে খুব পছন্দ করে।
ওর জন্য কিছু একটা করা উচিত। সারাদিন খালি পড়াশুনাই করে। ব্যাগের থেকে ওর ওজন কম।
মজার কথা হলো, আমার ছোটবেলায় আমি কখনোই এত বাহারী খেলনা পাই নাই। আমি খেলেছি কলা পাতার খোল ও নারকেল পাতার গাড়ি দিয়ে। তাই এসব রঙ্গিন খেলনা দেখে মনে হচ্ছে বাচ্চারা কেন আমি নিজেই আরও অনেক কিছু শিখতে পারব।
প্রিয়তে রাখলাম !
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৮
শায়মা বলেছেন: এহ পিটাইয়া পড়তে বসালে তোমার ঝিলমিল খিলখিল তোমাকে আল্লার ওয়াস্তে কান ধরে দাঁড়া করায় রাখতো! তোমার কান ধরা চেহারা দেখতে পাচ্ছি!!!!!!!!!
সারাদিন পড়াশুনা করানো যাবেনা। বরং সেই পড়া কেমনে আনন্দদায়ক হয় সেই ব্যাবস্থা করতে হবে।
আর
(মজার কথা হলো, আমার ছোটবেলায় আমি কখনোই এত বাহারী খেলনা পাই নাই। আমি খেলেছি কলা পাতার খোল ও নারকেল পাতার গাড়ি দিয়ে। তাই এসব রঙ্গিন খেলনা দেখে মনে হচ্ছে বাচ্চারা কেন আমি নিজেই আরও অনেক কিছু শিখতে পারব। )
আসলেই ভেলকো ভেজিটেবল দিয়ে বাচ্চারা আর কি কাটে আমি তো সব্জী কাটতে কাটতে শেষ!!!!!!!!! আর কি মজা জানো কচ কচ আওয়াজ হয়। আমি ভাবি আহা আমার ছোটবেলায় যদি এসব থাকতো আমি মনে হয় পাগল হয়ে যেতাম খেলতে খেলতে খেলতে খেলতে। তা না এসব না পেয়েই মা ঘুমালে সত্যিকারের বটি নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট চালাতে গিয়ে সে কি রক্তারক্তি কান্ড সাথে পিঠের উপর ধুপুস ধাপুস!!!!!!!!!!
২১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৯
সুমন কর বলেছেন: পোস্টে পরে আসবো...........
সবাই কিন্তু তোমাকে দেখে ফেলল !!!
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪০
শায়মা বলেছেন: কই কই কই ????
কোথায় দেখলো!!!!!!!!
২২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪২
মাইনুল ইসলাম আলিফ বলেছেন: শায়মা আপু দারুণ লিখেছেন।
এমন একটা পোষ্ট প্রয়োজন ছিল।
খেলনা দিয়ে নিজেরাও শিশুদের সাথে খেলা,গল্প বলা,বাচ্চাকে বলতে দেয়া, উৎসাহ দেয়া, নেগেটিভ কিছু না বলা এগুলো খুব জরুরী বিষয়।
ভাল লেগেছে।শুভ কামনা।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৪
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া। আসলেই খেলনার প্রয়োজনীতা অশেষ তবুও প্যারেন্টস এবং টিচারদেরও কিছু একটিভিটিজ জড়িয়ে আছে সাথে।
২৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১১
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: খুবই গুরুত্বপূর্ণ পোষ্ট । প্রিয়তে রেখে দিলাম ।ভবিষ্যতে কখনো যদি বিয়ে করি , আর যদি বাবু থাকে তাহলে কাজে দিবে ।
এগুলো অনেক বাবা মায়েরাই জানেন না ।এত কষ্ট করে এত সুন্দর একটা লেখা উপহার দেয়ার জন্য আপু অসংখ্য ধন্যবাদ ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২০
শায়মা বলেছেন: আরে বিয়ে করবা না!!!!!! বাবুও থাকবে। দুইটা। একটা ছেলে আরেকটা মেয়ে। কাজেই এই পোস্ট ভালো করে পড়ে রাখো হাফসামনি!!!!!!
২৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের গরীবের ছেলেমেয়েদের স্কুলে আসার সোভাগ্যই হচ্ছে না আজও, কিসের খেলনা, কিসের খেলা!
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৫
শায়মা বলেছেন: ভুল। আজকাল ব্রাকের স্কুলে আনন্দময় পড়ালেখার জন্য নানা রকম রিসোর্সেস আর ট্রেইনিং এর ব্যাবস্থা হয়েছে। আমরা সেখানে গিয়েছিলাম আর এটাও অবাক হয়েছি আনন্দময় পড়ালেখার জন্য শুধু দামী দামী খেলনা বা খেলার প্রয়োজন নেই। চাইলে মাটি, কাঁঠ বালু দিয়ে এমনকি বাতাস থেকেও রিসোর্সেস আনা যায়। দরকার শুধু ইচ্ছাটা। কঠোর ইচ্ছা।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪১
শায়মা বলেছেন:
এমন সুসংহত এমন লক্ষী বাচ্চাদেরকে আমি কম দেখেছি।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৩
শায়মা বলেছেন:
এই খেলনাটা মাটি দিয়ে বানানো এবং ব্যাকেরই কিছু দুস্থ মহিলারা এসব কাজ করে থাকেন।
২৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৪
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: হাহাহা ।আমার মেয়ে হলেই খুশি ।খুব সুন্দর একটা মেয়ে । যার দিকে সারাদিন তাকিয়ে থাকতে ইচ্ছে করবে । আর পঁচা দেখতে হলে ফেলে দিব । আমার কাজিন বলছে পঁচা হলে ওকে দিয়ে দিতে ও বাস্কেটবল খেলা শিখাবে ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৫
শায়মা বলেছেন: সব বেবিরাই সুন্দর। পঁচা হতেই পারে না!!!!!!
২৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫১
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
বাচ্চাদের বিকাশে অডিও-ভিজুয়াল / থ্রি ডি বই-ও কিন্তু খুব ভালো একটি খেলনা, অক্ষর জ্ঞান এবং চারপাশের পরিবেশ সম্পর্কে জানার জন্যে!!!
লালমাটিয়াতে বেঙ্গল বই-এর পথচলা শুরু হয়েছে কয়েক দিন হলো। বাড়ির পাশে হলেও, এতোদিন যাওয়া হয়নি। গতকাল গিয়েছিলাম। গিয়ে দেখি, এলাহি কারবার!!! তাঁরা তিন তলার পুরো একটি ফ্লোর শুধু বাচ্চাদের জন্যে সাজিয়েছে!
তোমার পোস্ট থেকে নতুন অনেক কিছু জানতে পারলাম। কাজে লাগবে ভবিষ্যতে।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৯
শায়মা বলেছেন: হা অডিও ভিজ্যুয়াল বই / পপ আপ বুকস নিয়ে আমি আগের পোস্টে বলেছি। লালমাটিয়ার বেঙ্গল বুকে যাবো আমি একদিন। জানতাম না এ সম্পর্কে কিছুই। অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
২৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:২০
উম্মে সায়মা বলেছেন: খুব সুন্দর একটা পোস্ট দিয়েছেন আপু আমিও হাফসা আপুর মত ভবিষ্যতের কথা ভেবে প্রিয়তে রেখে দিলাম
সবার মন্তব্যগুলোও পড়লাম। কালীদাস ভাই, মনিরা আপুর শেয়ার করা ঘটনাগুলো পড়ে মজা পেলাম
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩
শায়মা বলেছেন: হা হা ভবিষ্যতের কথা ভেবে প্রিয়তে রাখো। সত্যিই হয়তো কাজে দেবে তখন আমাকে মনে করবে।
২৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:৫৮
শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: গ্রেট জব আপু। কষ্টকর, শ্রমসাধ্য রচনা যা ভ্যালু এ্যাড করতে পারে তাদের যারা শিশুদের নিয়ে কাজ করেন(বিশেষত: বাবা/মা/অভিভাবক/শিক্ষক/কেয়ারগিভারদের)।
তাদেরকে কিছু শেখাতে গিয়ে সাধারণ পদ্ধতি বা আমরা যেভাবে শিখেছি সেসব পদ্ধতি ব্যাবহার করে আমি যত না সফল হয়েছি তার থেকে শতগুণ বেশি সফল হয়েছি আমার অব্যর্থ কিছু বিনোদনমূলক টেকনিকস ইউজ করে।
শিশুদের সাথে ডাইরেক্ট কোনো টিচিং এ যাবার বদলে আমি গল্প বলা, গান বা নিদেন পক্ষে কথা বলা এবং খেলাধুলাকেই বেশি কার্য্যকরি মনে করি।
তুমিতো দেখছি আর এক শিবনাথ সরকার - যিনি এক বিমুর্ত মানুষ গড়ার কারিগর।
শিশুদের জন্য সময় দেওয়া, এর চেয়ে ভালো কোন আর উপায় নেই - খুবই গুরুত্বপুর্ণ পয়েন্ট এটি বিশেষ করে একটা সময় পর্যন্ত বাবা/মা'র সাহচর্য্য শিশুর খুব প্রয়োজন তার মানসিক বিকাশে।
এ বছর আমাদের স্কুলে এডমিশন টেস্টের সময় অনেক বাচ্চাদেরকেই দেখেছি তারা আড়াই তিন বছরেও কথা বলতে পারছে না। বাবা মা স্বীকার করেছেন, অতিরিক্ত স্মার্ট ফোন গেম বা টিভি কার্টুনের প্রভাবে বাচ্চাদের এই স্পিচ ডিলে প্রবলেম। এই সব ডিজিটাল গেম শুধু সৃজনশীলতা বা কথা শেখাটাকেই প্রতিহত করে না এসব মনোযোগের অভাব থেকে শুরু করে আরও মারাত্মক সমস্যার জন্য অনেকাংশে দায়ী এই স্মার্টফোন এবং অভিভাবকরা নিজেরাই দায়ী এর জন্য।
তারা একটু সময় বাঁচানোর জন্য, শিশুকে একটু ব্যাস্ত রাখার জন্য, শিশুকে ঝামেলা ছাড়া খাওয়ানোর জন্য অথবা নিজের প্রিয় সিরিয়ালটা শান্তিতে দেখার জন্য নানা সময়ে তাদের হাতে তুলে দিচ্ছেন স্মার্টফোন। - তিক্ত কিন্তু প্রথাগত সত্য হয়ে দাড়িয়েছে বর্তমানে এই সমস্যাটা।
তোমার পোস্টে এনটায়ার লাইফ-সাইকেল কাভারেজ নাই - মাইনাস। তুমি কি চাও ছুডুবেলায়ই শুধু মান্ষে ভাল থাকুক, বড় হইয়া যা হয় হউক?
একডা ৪০+ বাচ্চাপোলাপাইনের উপযুক্তু খেলনা কি তাড়তাড়ি কও?
এই আঁকিবুকিটা দেখ - ক্লিক কর
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭
শায়মা বলেছেন: হা হা না না আমি চাই ৪০+ এও সুন্দর মানুষ আর তাই ছোটবেলাতেই সেটা গড়ে ওঠার সূচনাতে চাই সুস্থ্য সুন্দর মননের জন্য আনন্দে ভরা শিক্ষা দীক্ষা। তাই তো এই লেখা। ৪০্+ এর বেবিদের জন্য তাদের খেলনা ছেলেমেয়ে বা নাতিপুতিরা হা হা হা হা আর তাদেরকে ঠিকঠাক খেলনা দিয়ে গড়ে তোলাটাই তাদের আনন্দময় খেলা।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯
শায়মা বলেছেন: মাইগড!!!!!!!!
হাতীর বাচ্চা দেখছি মানুষের বাচ্চাদের চাইতে বহু বহু বহু গুন বেশী ধৈর্য্যশীল ও মনোযোগী!!!!!!!!!!!
২৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:০২
সোহানী বলেছেন: আসলে আমাদের দেশে কখনই শিশু শিক্ষা বা বিকাশ নিয়ে কেউই ভাবেনি। আর তারউপর খেলনা সিলেকশান বা বয়স অনুযায়ী ইন্টারেকশান এর কথা তো মনে হয় ৯০% এর উপর অভিবাবক বা শিক্ষক জানে না।
আসল বাস্তবতা হচ্ছে দেশে বাবা-মায়েরা এতো বেশী অস্থির জীবন কাটায় এতো কিছু চিন্তা করার সময় পায় না।
ভালোলাগলো তোমার চিন্তাধারা দেখে, হাঁ এটাই প্রকৃত শিশু শিক্ষার উপায়।
ওওও এগুলা কি তোমার ক্লাসের ছবি????
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫
শায়মা বলেছেন: না ৯০% জানেনা এটা মনে হয় ঠিক না। ইদানিং অনেকেউ সচেতন হচ্ছেন। আর কিছু কিছু স্কুল তা হাতে গোনা কয়েকটা হলেও এই রকম হ্যান্ডস অন একটিভিটি বা আনন্দময় উপকরনের ব্যবহারে শিক্ষা দীক্ষা নিয়ে রিসার্চ করছে। আমি তাদের তাদের ভেতর একজন ভাগ্যবান।
আমি স্কুলে জয়েন করার দুই মাসের মধ্যে ট্রেইনিং এ যাই। আমার এই ধরনের টিচিং শেখার পিছে আমার স্কুলের অনেক বেশি অবদান আমি মনে করি। তারা আমাকে মজাদার বুক বাইন্ডিং থেকে শুরু করে স্টোরী টেলিং, পাপেট মেকিং, গ্রুপ ওয়ার্ক স্ট্রাটেজীস, ক্লাসরুম ম্যানেজমেন্ট, এফেক্টিভ লেসন প্লান রাইটিং, ডিসর্যাপটিভ চিলড্রেন বা বুলিং কন্ট্রোলিং নিয়ে পর্যন্ত ট্রেনিং করাতে ছাড়েনি।
আমাকে এই ধরণের সুযোগ দিয়ে তারা আমাকে এতখানি এগিয়ে দেবার জন্য আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। ট্রেইনিং করতে গিয়ে আমি দেখেছি আইএসডি, স্কলাস্টিকাসহ অস্ট্রেলিয়ান, ক্যানাডিয়ান স্কুল, আমেরিক্যান স্কুল, সিজিএস এরা বেশ এই ধরণের শিক্ষা পদ্ধতিতে এগিয়ে আছে।
তবে অধিকাংশ ইংলিশ মিডিয়াম নামের স্কুলগুলোতে যা হয় তা সেই মান্ধাতার আমলের পদ্ধতি অনুসরণ করে ইংলিশ কথা বলা ও লেখা দিয়ে পড়ানোর চেষ্টা।
৩০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:৪৮
পাকাচুল বলেছেন: এই পোস্টখানা ৩ বছর আগে পেলে আমার জন্য খুব ভালো হত। এখন মনে হচ্ছে, আমার ছেলে অনেক কিছু মিস করেছে।
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২০
শায়মা বলেছেন: এখনও সময় আছে ভাইয়া। মাত্র তো ৩। আরও আরও কতগুলো দিন পড়ে আছে সামনে।
কতদিন পরে তোমাকে দেখলাম ভাইয়ামনি! নিশ্চয়ই অনেক ভালো আছো। বাবুটার জন্য ভালোবাসা!
৩১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৪৫
মলাসইলমুইনা বলেছেন: ছোট থাকতে রুবিকস কিউব কখনোই সল্ভ করতে পারিনি তাই এই বড় বড় ব্লকগুলো একসাথে করে কিছু বানাতে সবসময়ই লোভ হতো বাচ্চাদের খেলতে দেখে | আপনার লেখা পড়ে আর ফটো দেখে সেই ইচ্ছেটা আবারও হলো | থাক সেটা পূরণ না হলে কারো কিছু আসে যাবে না | কিন্তু যেই প্রশ্নটা মনে এলো লেখা পড়ে তাহলো -এটা একটা ব্লু প্রিন্ট হিসেবে আমাদের প্রিস্কুলারদের জন্য ব্যবহার করাই যায় | এগুলো আপনি শিখলেন কোথায় ? এগুলো আমি এখানে দেখি আর তাই জানি খুব ইফেক্টিভ জিনিসগুলোই আপনি লেখায় বলেছেন |কিন্তু আমাদের ওখানে এগুলো ইউজ করার ব্যাপারে কোনো চিন্তা ভাবনা কি কর্তা ব্যক্তিরা আদৌ কেউ করছেন ? খুবই দরকারি আর সুন্দর একটা লেখা | অনেকেরই খুবই কাজে আসবে | এতো কষ্ট করে এই সুন্দর লেখাটার জন্য একটা বড় ধন্যবাদ নেবেন |
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩২
শায়মা বলেছেন: তোমাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ আর কোথায় শিখেছি কেমনে শিখেছি এ ব্যাপারে সোহানী আপুকে দেওয়া কমেন্টের রিপ্লাইটাই কপি পেস্ট করলাম।
আমি স্কুলে জয়েন করার দুই মাসের মধ্যে ট্রেইনিং এ যাই। আমার এই ধরনের টিচিং শেখার পিছে আমার স্কুলের অনেক বেশি অবদান আমি মনে করি। তারা আমাকে মজাদার বুক বাইন্ডিং থেকে শুরু করে স্টোরী টেলিং, পাপেট মেকিং, গ্রুপ ওয়ার্ক স্ট্রাটেজীস, ক্লাসরুম ম্যানেজমেন্ট, এফেক্টিভ লেসন প্লান রাইটিং, ডিসর্যাপটিভ চিলড্রেন বা বুলিং কন্ট্রোলিং নিয়ে পর্যন্ত ট্রেনিং করাতে ছাড়েনি।
আমাকে এই ধরণের সুযোগ দিয়ে তারা আমাকে এতখানি এগিয়ে দেবার জন্য আমার কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। ট্রেইনিং করতে গিয়ে আমি দেখেছি আইএসডি, স্কলাস্টিকাসহ অস্ট্রেলিয়ান, ক্যানাডিয়ান স্কুল, আমেরিক্যান স্কুল, সিজিএস এরা বেশ এই ধরণের শিক্ষা পদ্ধতিতে এগিয়ে আছে।
তবে অধিকাংশ ইংলিশ মিডিয়াম নামের স্কুলগুলোতে যা হয় তা সেই মান্ধাতার আমলের পদ্ধতি অনুসরণ করে ইংলিশ কথা বলা ও লেখা দিয়ে পড়ানোর চেষ্টা।
তবে ভাইয়া আরও একটা কথাও আছে। ওদের সাথে খেলতে গিয়ে আমি নিজেও তো বেবি হয়ে যাই। আর একটুও দুঃখ থাকেনা ছোটবেলায় আমি কেনো পাইনি এসব! আহা যদি পেতাম এমন করে নুডুলস বানাবার মেশিন কিংবা ব্রেড টোস্টার! আমি কি আর বাঁচতাম! মরেই যেতাম ছোট্টবেলায় সেই খুশিতেই!
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১
শায়মা বলেছেন: দেখো ভাইয়া
যদি পেতাম ওদের মতন আমার ছোট্টবেলায়
আনন্দে আর গানে গানে কেটে যেত খেলায়।
কাগজ দিয়ে ভাত রেঁধেছি, পাতায় মাছের ঝোল
ইটের টুকরো মাংস খেয়ে উঠতো হাসির রোল।
৩২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
ওহ কাল রাতেই বলতে চেয়েছিলাম ভুলে বলা হয়নি।
আমাদের কোচিং এ দেখি প্রায়ই শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের নামে অভিযোগ করেন, অমুক স্যার ভাল পড়ায়, অমুক স্যার আগে ভালো পড়াত এখন বাজে ভাবে পড়াচ্ছেন। অমুক স্যারকে প্রশ্ন করলে এড়িয়ে যাচ্ছে।
মনে হয় শিক্ষার্থীদের হোমওয়ার্কের থেকে টিচারের হোমওয়ার্ক করাটা বেশি জরুরী। আমি যদি কোন সাবজেক্ট পড়াই সেই বিষয়ের শতভাগ আমার মনে থাকবে না এটাই স্বাভাবিক, পাঠ দান করার আগে পাঠ পরিকল্পনা থাকাটা বেশ জরুরী, হোক সেটা বাচ্চাকাচ্চা স্টুডেন্ট কিংবা বড় সড় স্টুডেন্ট !
( এই কথা তোমার ক্ষেত্রে মোটেও প্রযোজ্য নয়; আমি জানি তুমি মারাত্মক এফোর্ট দাও তোমার পিচ্চিদের নিয়ে)
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৪
শায়মা বলেছেন: পাঠ পরিকল্পনা বা লেসন প্লান ছাড়া একটা ক্লাসে ঢোকা অনেকখানিই বৃথা সে যত বড় টিচারই হও না কেনো। এই কারণেই এফেক্টিভ লেসন প্ল্যান রাইটিং অতি জরুরী।
স্পেসিফিক লার্নিং অবজেকটিভ
রিসোর্সেস
একটিভিটি
মেইন লেসন
লার্নিং আউটকাম
এসেসমেন্ট
এসবই থাকতে হবে প্রতিটি ক্লাসের লেসনে।
কোনো একদিন এ বিষয়েও লিখবো না হয় ভাইয়া!
আমার মনে হয় কোচিং বলো, প্রাইভেট টিউশ্যন বলো আর স্কুল কলেজের পড়ানোই বলো। সবখানেই টিচারের পূর্ব প্রস্তুতি বা লেসন প্ল্যানিং না থাকলে সেই পড়া কখনও শতভাগ কার্য্যকরি না।
৩৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আজও দেশে প্রায় ৭০% শিশুদের তার বাবা-মা ঘুম পড়ানি মাসি-পিসি মোদের বাড়ি এসে, কিংবা চাঁদে বুড়ি গল্প দিয়ে,অনেক শৈশব শুরু হয়।এখানে প্রতিটি শিশুর মেধা বিকাশে তার বাবা-মায়ের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। তোমার এ পোষ্টটি শুধুমাত্র অভিজাত পাড়ার শিশুদের ক্ষেত্রে মানায়। বাকি অনেকে শিশু আছে যাদের দু-বেলা পেটে ভাত জোটে না, ঐ সকল শিশুদের দামী খেলনা আসবে কোথা থেকে? এখনে সকল শিশুর মানষিক ও শাররিক বিকাশের জন্য খেলাধুলা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু তা খোলা আকাশের নিচে মাঠে গিয়ে দৌড় ,লাফ ঝাপ করে খেলার মত আর কোন খেলাধুলা এর বিকল্প হতে পারে না,বলে মনে করি।।বর্তমান সময়ে সময়ে শিশুদের নির্বোধ বানানোর প্রধান হাতিয়ার হল স্মার্ট ফোন। এখন ছোট ছোট শিশুদের হাতে স্মার্ট ফোনে গেম খেলতে দেখা যায়। কিন্তু অতিরিক্ত স্মার্ট ফোনে গেম খেলা কি হয়? অনেক বাবা-মা হয়তো জানেও না।। প্রতিটি স্মার্ট ফোন এলইডি স্ক্রিন প্রযুক্তিতে তৈরী ।। এর থেকে আসলে নীল আলোর তরঙ্গ দৌর্ঘ অনেকটাই ইউভি রশ্মির মতো যাকে আমরা সুর্যের অতিবেগুনী রশ্মি হিসেবে চিনতে পারি।। তাই রাতের বেলায় বা দিনের বেলায় অতিরিক্ত এই নীল আলো চোখে পড়লে মস্তিস্ক রাতের বেলাতেও দিনের বেলা মনে করে এবং ঘুম চক্র নষ্ট করে ফেলে, এলইডি স্ক্রিন থেকে নির্গত কৃত্রিম নীল আলো ঘুমের চক্র নষ্ট করে দেয় এবং স্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।। মেলাটোনিন হচ্ছে দেহে ঘুম আনার জন্য প্রয়োজনীয় হরমোন।।এর ফলে মেজাজ খিটখিটে থাকা এবং বিষণ্ণতায় সমস্যায় ভুগতে হয়.....কিন্তু এখন ইন্টানেট ছাড়া দুনিয়া অচল।। দেখো স্মার্ট ফোনের ভিতরে কি ভুত লাুকিয়ে আছে। যাইহোক, পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩২
শায়মা বলেছেন: তোমার এ পোষ্টটি শুধুমাত্র অভিজাত পাড়ার শিশুদের ক্ষেত্রে মানায়। বাকি অনেকে শিশু আছে যাদের দু-বেলা পেটে ভাত জোটে না, ঐ সকল শিশুদের দামী খেলনা আসবে কোথা থেকে?
আমার পোস্টটি অভিজাত শিশুদের স্কুলের জন্য বটে মানে আমি সেখান থেকেই শিখেছি বা স্কুলের শিশুগুলি ও খেলনার উপকরণগুলিও হয়তো তাই তবে দামী খেলনার ব্যাপারটা বললে। দামী খেলনা দরকার নেই। চাঁদগাজী ভাইয়াকে দেওয়া উত্তরে দেখো, ব্রাকের স্কুলে উন্নত ট্রেইনিং এর পাশাপাশি এডুকেশনাল টয়গুলি মাটি কাঁদা পুরনো ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়েই বানানো হয়তো তবুও তা কত কার্য্যকরী। আসল প্রয়োজন টিচারদের সঠিক প্রশিক্ষন।
এখনে সকল শিশুর মানষিক ও শাররিক বিকাশের জন্য খেলাধুলা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু তা খোলা আকাশের নিচে মাঠে গিয়ে দৌড় ,লাফ ঝাপ করে খেলার মত আর কোন খেলাধুলা এর বিকল্প হতে পারে না,বলে মনে করি।
এক্ষেত্রে শহরের চাইতে গ্রামের বাচ্চারা সুবিধা বেশি পায়। তারা যে প্রকৃতির সান্নিধ্যে বেড়ে ওঠে তা শহরে বাচ্চারা কখনই হয়তো জানবেনা।
বর্তমান সময়ে সময়ে শিশুদের নির্বোধ বানানোর প্রধান হাতিয়ার হল স্মার্ট ফোন। এখন ছোট ছোট শিশুদের হাতে স্মার্ট ফোনে গেম খেলতে দেখা যায়। কিন্তু অতিরিক্ত স্মার্ট ফোনে গেম খেলা কি হয়? অনেক বাবা-মা হয়তো জানেও না।। প্রতিটি স্মার্ট ফোন এলইডি স্ক্রিন প্রযুক্তিতে তৈরী ।। এর থেকে আসলে নীল আলোর তরঙ্গ দৌর্ঘ অনেকটাই ইউভি রশ্মির মতো যাকে আমরা সুর্যের অতিবেগুনী রশ্মি হিসেবে চিনতে পারি।। তাই রাতের বেলায় বা দিনের বেলায় অতিরিক্ত এই নীল আলো চোখে পড়লে মস্তিস্ক রাতের বেলাতেও দিনের বেলা মনে করে এবং ঘুম চক্র নষ্ট করে ফেলে, এলইডি স্ক্রিন থেকে নির্গত কৃত্রিম নীল আলো ঘুমের চক্র নষ্ট করে দেয় এবং স্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।। মেলাটোনিন হচ্ছে দেহে ঘুম আনার জন্য প্রয়োজনীয় হরমোন।।এর ফলে মেজাজ খিটখিটে থাকা এবং বিষণ্ণতায় সমস্যায় ভুগতে হয়.....কিন্তু এখন ইন্টানেট ছাড়া দুনিয়া অচল।। দেখো স্মার্ট ফোনের ভিতরে কি ভুত লাুকিয়ে আছে।
স্মার্ট ফোনের ব্যাপারে আমি বাচ্চাদের চাইতে বাবা মাকেই দায়ী করবো বেশি। তারা নিজেরাই এতে ডুবে থাকার কারণে বাচ্চাদেরকে কন্ট্রোল করবার ক্ষমতা অনেকাংশে হারায়।
৩৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৯
নতুন বলেছেন: আরো লিখুন এই বিষয়গুলি নিয়ে। বাচ্চাদের মেধা বিকাশের দিকে আমাদের সমাজে নজর কমে যাচ্ছে। বাড়ছে সাটিফিকেট আর গ্রেডের প্রতিযোগিতা্।
আমার মেয়ের বয়স ২.৫ বছর ... ওকে ক্রিয়েটিভিটি বাড়ে তেমন ভাবেই শিক্ষা দেবো.... সাটিফিকেটের দৌড়ে দাড় করাবোনা।
২.৫ বছরে সে 1-10 বলতে পারে রং চেনে..বেশ কতগুলি রাইম শিখেছে... লেগো ব্লক জাতিয় জিনিস দিয়ে লেখতে দেই...
সে পুতুল পছন্দ করেনা... গাড়ী,বল, এনিমেল বেশি পছন্দ করে... ওর জন্য আরো কিছু জিনিসের আইডিয়া পেলাম আপনার এই পোস্টে... ধন্যবাদ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৭
শায়মা বলেছেন: তোমার মেয়ের কথা জেনে খুব ভালো লাগলো ভাইয়া। ওকে আমার স্কুলে দিয়ে দিও !
বাবুটার জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা আর শুভকামনা।
৩৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট আপি অনেক ধন্যবাদ
কিন্তু এই লেখাটি্ও চুরি হবে আমার ধারণা হাহাহা
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯
শায়মা বলেছেন: এটা কি প্রেম কাব্য? চুরি করে কি আর লাভ হবে চোরদের!
চুরি করে তবুও যদি কিছু জ্ঞান অর্জন হয় সেই রক্ষা!
৩৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বাবুর বয়স ২২ মাস। তাইতো লিখাটি সরাসরি প্রিয়তে আপুনি।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া। লাইকের চাইতেও এই পোস্টের প্রিয় তালিকা বেশি হয়ে যাচ্ছে সেটা দেখে মজা পাচ্ছি। খুশিও হচ্ছি!
৩৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১০
ধ্রুবক আলো বলেছেন: বাবা মা'র সময় দেয়া সন্তানের জন্য কতটা জরুরি সেটা বলে বুঝানোর মত নয়। যার খেলনা কেনার সামর্থ নেই সেও যদি বাবা মাকে বেশির ভাগ সময় কাছে পায় তাহলে তার মানসিক বিকাশ সুপ্রসন্ন হয়।
আর বাইরে খেলার ব্যাপারে কথা বলি, আমাদের সময় আমরা ক্রিকেট বাট বল নাহয় ফুটবল না হয় ব্যাডমিন্টন খেলতে মাঠে ছুটে যেতাম, সারাদিন মাঠেই থাকতাম খেলতাম। কিন্তু এখন সেই সুযোগ টা আর নেই। সব মাঠ খোলা জায়গায় বসতি হয়ে খেলার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা কমে এসেছে। ছেলেমেয়েরা বিনোদনের জন্য ঘরেই টিভি, অথবা কম্পিউটারে গেমস খেলে। যাদের খুব সামর্থ আছে তারা ইনডোর ক্লাবে খেলে।
খুব সুন্দর বিষয় নিয়ে লেখা, অনেক ধন্যবাদ।
লেখাটা প্রিয়তে নিলাম।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ আগের মতন আর খেলাধুলার সুবিধা পাচ্ছে না বিশেষ করে শহুরে বাচ্চারা। ঠিক একই সাথে স্মার্ট ফোনের এডিকশনও শিশুর স্বাভাবিক শাররিক, মানষিক বিকাশ ব্যাহত করছে।
৩৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৬
করুণাধারা বলেছেন: এই চমৎকার পোস্টটাতে আমার নামও উল্লেখ করেছ! অজস্র ধন্যবাদ।
মেধা বিকাশে শিশুর খেলনা ও খেলা- কোনটা দেবো, কিভাবে খেলবো (প্যারেন্টস এ্যন্ড টিচারস গাইড) শিরোনামটাই ভাবতে শেখায়। শিশুকে খেলনা দেয়ার আগে এর উপযুক্ততা নিয়ে ভাবতে হবে- এই ভাবনাটাইতো সবসময় মাথায় আসে না।
একটি শিশুকে পৃথিবীতে আনার সাথে সাথে কিছু গুরুদায়িত্ব পিতামাতা,সমাজ, সংসার, দেশ ও দশের উপর বর্তায়। এই কথাটা কি আমাদের মনে থাকে? অন্যদের কথা বাদ দিলাম, মা বাবার অবশ্য কর্তব্য পাঁচ বছর পর্যন্ত শিশুর দিনগুলোকে আনন্দময় করে তোলা- গান, গল্প আর বয়সানুযায়ী নানা খেলনা দিয়ে তাকে সুন্দর একটা জগত গড়ে দেয়া। সেটা কি করে করা যায়, আগের পোস্ট আর এই পোস্ট দিয়ে তুমি একথাই চমৎকার বুঝিয়েছ। বিজ্ঞানীদের মতে মানুষের মনের বিকাশ ঘটে জন্মের প্রথম পাঁচ বছরের মধ্যে। এই সময়টা যদি তুমি যে ভাবে বলেছ সেভাবে কাটে, তবে আলোকের যে ঝরনাধারায় মন ধুয়ে যায় সেই আলোক আজীবন থেকে যায়, অন্ধকার দিনগুলো পার হতে সাহায্য করে। আর বাচ্চাকে বাচ্চাই থাকতে দেয়া উচিত, পাঁচ বছরের বাচ্চাকে খেলতে না দিয়ে কম্পিউটার বুঝনেওয়ালা বানানো মানে শুধু তার শৈশব নষ্ট করা নয়, বরং তার কল্পনার জগতকে সারা জীবনের জন্য রুদ্ধ করর দেয়া। চার বছরের বাচ্চার হাতে স্মার্ট ফোন দিয়ে মা নিশ্চিন্তে সিরিয়াল দেখতে বসেন, এটা আমি নিজেই দেখেছি। আশাকরি তোমার পোস্ট দুটো পড়ে অনেকের বোধোদয় হবে।
ব্রাকের খেলনা দেখে চমৎকৃত হলাম। এগুলো সস্তায় দারুন এডুকেশনাল টয়। গোনা আর রঙ চেনা দুইই হয়। খেলনা ছাড়া একটা খেলা আছে- 'আমি যা দেখছি তুমি কি তা দেখছ'। এটা বাচ্চাদের অবজারভেশনাল পাওয়ার বাড়ায়। আমার দুটো প্রিয় খেলনার কথা বলি, কেলিডস্কোপ আর প্রিজম। কেলিডস্কোপ ঘুরালেই নতুন নতুন নকশা দেখা যেত। এই সুন্দর খেলনাটা কেন পাওয়া যায় না জানি না। আর প্রিজম দিয়ে রংধনু দেখাও দারুন আনন্দের ছিল, অবশ্য বড় কেউ হাতে ধরে রাখতেন।
একটা কথা, তোমার স্কুলের, বা এমন দামী স্কুলের সব টিচাররাই কি তোমার মত ভাবেন বাচ্চাদের মন নিয়ে? তাহলে তো এরা একটা দারুন শৈশব পায়! প্রশ্নটা সিরিয়াসলি করছি। শুভেচ্ছান্তে।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২২
শায়মা বলেছেন: আপু তোমাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ। তোমার আগের পোস্টের মন্তব্য আমার এ পোস্টে প্রেরণা যুগিয়েছে। বর্তমানের বাচ্চারা ডিজিটাল গেমস নিয়েই বেশি ব্যাস্ত থাকে সে কথা সত্য আর এতে বাবা মায়েরাও তাদের দায় এড়াতে পারেন না।
আর যারা বলেন বড় বড় স্কুলে খেলনা দামী দামী তাই বাচ্চারা শিখে এ কথা ভুল। ব্রাক স্কুলগুলো তার প্রমান। আর তুমি যা দেখো আমি তা দেখি এটাও খেলা হয়। কেলিডস্কোপ আর প্রিজম পাওয়া যায় আপু আর ব্রাক সেন্টার বা খুব কমদামেই পাওয়া যায়।
https://www.priyo.com/articles/বিজ্ঞান-প্রতিদিন-নিজেই-তৈরি-করুন-মজার-খেলনা-ক্যলাইডোস্কোপ
দেখো আপু..... আমি এটা গ্রামে গঞ্জের মেলাতেও দেখেছি। তোমার জন্য পেলে আমি কিনে রাখবো এইবার।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৬
শায়মা বলেছেন: আপু স্যরি গ্রামে গঞ্জে তোমার প্রিয় খেলনা বানাবার পদ্ধতিটি লিঙ্ক দিয়ে গেছিলাম আসলো কি সব হাবিজাবি
এই লেখাটা লিখে সার্চ দিয়ে দেখো ....
বিজ্ঞান প্রতিদিন-নিজেই তৈরি করুন মজার খেলনা ক্যলাইডোস্কোপ
৩৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৫
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: অনেক কিছুই জানতে পারলাম। এই বিষয়ে আরো লেখা চাই। শুভকামনা।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৮
শায়মা বলেছেন: ওকে ভাইয়া আরও লিখবো আমার মনে হচ্ছে একটা প্রপার লেসন প্ল্যান কেমন হওয়া উচিৎ সে বিষয়ে আমার লেখা উচিৎ এইবার। তাতে বাবা মায়ের কি সুবিধা হবে জানিনা তবে বাচ্চাদের স্কুলের টিচারদের উপকার হবে।
৪০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৯
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শিশু শিক্ষা ও শিশুর প্রতিভা বিকাশ কল্পে একটি বিজ্ঞান ভিত্তিক পোস্ট।
দুঃখের বিষয় শিশু শিক্ষার বেলায় আমাদের অনেক বাবা মা মনে করেন ,'মাইরের উপর ওষুধ নাই'
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০২
শায়মা বলেছেন: শিশুশিক্ষায় আসলে মাইর তেমন কার্য্যকরী না। ধীরে ধীরে শহরে গ্রামে গঞ্জে মানুষ শিক্ষিত হবার সাথে সাথে এই ধারণা থেকে বেরিয়ে আসছে।
৪১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৭
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: পোস্টটা লিখতে গিয়ে যে অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে তা বলাই বাহুল্য। মা-বাবাদের জন্য অবশ্যপাঠ্য একটি পোস্ট। পোস্টে প্লাস।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৩
শায়মা বলেছেন: পৃথিবীতে কোনো পরিশ্রমই বৃথা নয়। এই পোস্ট আমার প্রফেশন্যাল এরিয়াতেও কাজে দেবে।
৪২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪১
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক বড় পোষ্ট, তবে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোকপাত করেছেন।
গ্রেট আপু
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
৪৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২১
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: তোমার মেয়ের কথা জেনে খুব ভালো লাগলো ভাইয়া। ওকে আমার স্কুলে দিয়ে দিও !
বাবুটার জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা আর শুভকামনা।
একটা ইউটিউব স্কুল চালু কর.... ভতি` করিয়ে দেবো।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৪
শায়মা বলেছেন: হা হা ওকে ঠিক আছে ইউটিউব স্কুলই চালু করবো!
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৫
৪৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: গুড!!! মানে, টু--- মাচ গুড!!!
বাচ্চাদের জন্য কম্পলিট একটা গাইডলাইন তৈরি করতে পারো। মানে একটি প্রেজেন্টেশন শো, বা এপ্লিকেশন! যেখানে বাচ্চাদের জন্য যেকোন অপশন/পর্যায়ে সিদ্ধান্ত গ্রহন করার আগে একটি নির্দিষ্ট ধাপ ফলো করার সুযোগ থাকবে।
জিবনকে সহজ করার জন্য আমরা কতকিছু করছি, আর শিশুদের ব্যাপারে আমরা অবচেতনভাবেই অবহেলা করছি। মানে, আমরা তাদেরকে ঠিকভাবে সাহায্য করছি না/ঠিক উপকরনটা দিতে পারছি না অনেক সময় উপযুক্ত ভাবনার অভাবে।
পরিশেষে, সামু এই পোস্ট স্টিকি করলে খুব ভাল হত!!
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪০
শায়মা বলেছেন: করবো। মানে একটা লেসন প্লান গাইড সেটা অবশ্য শুধুই হবে টিচারদের জন্য। অভিভাবকদের জন্য আরও একটু বিস্তারিত ভাবনা চিন্তা পড়ালেখা লাগবে।
তুমি কোথায় আছো গেমু?
এত কাজ করলে চলবে!
৪৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: অভিভাবক না বলে মা-বাবা'র জন্য গাইডলাইন হওয়া উচিত! ব্যাপারটা যদি স্কুলকেন্দ্রিক নির্দেশনা হওয়ার চেয়ে বাচ্চাদের সামগ্রিক পরিবেশ নিয়ে হওয়াই ভাল।
আমি তো ভাল আছি! আর কাজ না করলে কি চলবে!!
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০০
শায়মা বলেছেন: কথা সত্য। বাবা মা আর টিচারের সন্মিলিত কো অপারেশন ছাড়া শিশুর মঙ্গল সম্ভব না।
কাজ না করলে চলবে না তাই তো এই কাজ!!!!!!
৪৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৯
শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: বাংগালী বাবু বিয়েই করে ৪০ - এর কাছে যেয়ে, আর তুমি নাতি-পুতি বানাইয়া দিলা? সাধু সাধু!
গেমু ভাইয়ের মন্তব্যের রেশ ধরে বলব - তুমি একটা ওয়েব সাইট বানাও আর তাতে তোমার সমস্ত শিল্পকর্ম (শিশু বিষয়ক যেগুলি আছে) আপলোড ও পাবলিশ কর খুব গোছালো ভাবে। এটি সহ পুর্বের যত কাজ আছে সবগুলো দিয়ে একটা দারুন কাজের সাইট হতে পারে যেটা তুমি চাইলে কমার্শিয়াল/নন-কমার্শিয়াল বা মিক্সড মোডে লন্চড্ করতে পার। যদি চাও আমি তোমাকে এব্যাপারে সহযোগীতা করতে পারি - এই যেমন ডেটা-সেন্টারে(সার্ভারে) একটা স্পেস, প্রাইমারি সাইট (এ্যাপ), ডোমেইন রেজিধর: http://www.perfect-baby-care-guideline.com বা এজাতীয় পছন্দসই একটা নাম দিতে পার)। প্রাথমিকভাবে দেখানোর মত কিছু দাড় করাতে পারলে পরবর্তীতে সরকারী অনুদানও পাওয়া যেতে পারে।
তবে, সবই নির্ভর করতেছে তোমার চাওয়ার উপরে, কারন কন্টেন্টগুলা তোমার। ভেবে-চিন্তে জানাও।
ধন্যবাদ, ভাল থেক।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৭
শায়মা বলেছেন: বাপরে! এত কিছু!!!!
ভাইয়া তুমি তো আমাকে চিন্তায় ফেলে দিলে!
বলাও যায় না কখন কি মাথায় ভূত চেপে যায় আর তখন ভূতটা আমাকে দিয়ে কি না কি করিয়ে ছাড়ে কে জানে!
৪৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৩
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আসল প্রয়োজন টিচারদের সঠিক প্রশিক্ষন। [/sb
এ লাইনটা সাথে আমি একমত।কিন্তু দেশের সমস্ত পাবলিক বা প্রইভেট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো এখন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হয়ে দাঁড়িয়েছে।যারা প্রশিক্ষন প্রাপ্ত আছেন তারাও এখন চিন্তা করে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়।তদের সঠিক শিক্ষায় শিক্ষা দেওয়ার সময় কোথায়?
২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১০
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই।
তবে কিছু স্কুল( আমাদের স্কুলসহ) কিছু স্কুলে কিছু প্রশিক্ষনসহও কাছে এসব বিদ্যা এপ্লাই এর সুযোগ আছে।
৪৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৫
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: চমৎকার, সুন্দর ...........
++++
২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৭
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ
থ্যাংক ইউ
এবং
থ্যাংক ইউ !
৪৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২১
বিলিয়ার রহমান বলেছেন:
২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২২
শায়মা বলেছেন: হ্যোয়াই দিস সো হ্যাপী! সো হ্যাপী ! সো হ্যাপী! হ্যোয়াই?????????
৫০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৪
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: আপনার বাদশা ভাই,এ পোষ্টে একখানা একটা লাইক দিয়েছেন।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬
শায়মা বলেছেন: কেনো?
আমার বাদশাভাই এই পোস্টে লাইক দিবার কারনগুলি বলিয়া যান।
অন্তত পক্ষে ৩ টি কারণ দর্শাইবেন।
৫১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৯
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: পারুম না । আগের ব্লগার কাউকে আপনি ধন্যবাদ দেননি।খামাখা আমার মাথার বুদ্ধি নষ্ট করে লঅভ কি।। আমি এখন নিরাপদ ব্লগার।এ উপলক্ষে একটা শুভেচ্ছা দিয়ে যান।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২
শায়মা বলেছেন: ধন্যবাদ !!!!!!!!!!!!!!
এইখানে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা চলিতেছিলো।
গুরুত্বপূর্ণ আলোচনাচলাকালীন অলিখিত ধন্যবাদ আদান প্রদান হয় বুঝিলে বৎস!!!!!!!
৫২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫১
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন:
আপা, এবার আপনাদের মাষ্টারির দিন শেষ। এই ভিডিও টা দেখুন ।।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯
শায়মা বলেছেন: সো হ্যোয়াট!!!!!!
কলম লাগে!!!!!! ফুহ ফুহ ফুহ!!!!!!!
আজকাল কম্পিউটার, ট্যাব ছাড়াও খেলনার মধ্যেও লেটারগুলো কথা বলে!!!!!!!
https://www.youtube.com/watch?v=B0IZCIJb33w
কাজেই যাই বলো আর তাই বলো খেলনাগুলোর গুরুত্ব কমবে না!!!!
৫৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০১
শায়মা বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=bwd9XEoeti4
লেটার শেখার জন্য এই খেলনা।
৫৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০২
শায়মা বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=HgNsDjYERqk
এটা নাম্বার শেখার জন্য।
৫৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা,
শিশুদের মেধা বিকাশ কি করে করতে হয় , সেসব নিয়ে যা লিখেছেন এককথায় তা অনবদ্য এবং সঠিক পদ্ধতি ।
তবুও কঠিন সত্য হলো , এসব পদ্ধতি আমাদের দেশীয় প্রেক্ষাপটে কেবলমাত্র সুবিধাভোগী কতিপয় শিশুদের জন্যে ।
এক প্রতিমন্তব্যে আপনি অবশ্য ছবি সহ ব্রাক স্কুলের ( সুবিধা বঞ্ছিত শিশুদের নিয়ে কাজ করছে এরা ) কথা উল্লেখ করেছেন যারা গরীব শিশুদের মাটির খেলনা দিয়ে হলেও আপনার বর্ণিত পথে আনন্দময় পরিবেশে পড়ালেখা শেখাচ্ছেন । ব্রাক স্কুলের শিশুরা সত্যিই ভাগ্যবান । !
কিন্তু আপনি নিশ্চয়ই জানেন, বাংলাদেশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা প্রায় ৬৪ হাজার এর মতো যেখানে ব্রাক নেই । এখানে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা প্রায় আড়াই কোটি । এদেরকে শেখাচ্ছেন অনুমানিক সাড়ে ৩ লক্ষ শিক্ষক যাদের অর্ধেকই শুধুমাত্র এস.এস.সি বা এইচ.এ.সি পাশ । তেমন কোন ইয়্যুনিভার্সিটির ডিগ্রীপ্রাপ্ত কেউ এখানে শেখাতে আসেন না । কারন সাধ করে কেউ শিক্ষক হতে চান না । যেখানে এইসব শিক্ষকদের নিজেদেরই মেধা নেই সেখানে এদের কাছ থেকে শিশুদের মেধা বিকাশে কিছু আশা করাই বোকামী ।
আবার শিক্ষক ও ছাত্রের অনুপাত ঢাকার বাইরে প্রায় ১: ৫০ বা তদুর্ধ । ঢাকাতে এই অনুপাত আরও বেশী ব্যবধানের । ঢাকাতে এমন প্রাইমারী স্কুলও আছে যেখানে স্বল্প পরিসরের শ্রেনীকক্ষে ১২০/ ১৫০ ছাত্রছাত্রীকে পড়াশোনা করতে হয় । এই লক্ষ লক্ষ কোমলমতি শিশুদের জন্যে আপনার বর্নিত আনন্দময় পাঠদানের কিছু আছে কি , সম্ভব কি ? নেই । মাটি , কাঠ, কাগজ দিয়ে খেলনা বানিয়ে আনন্দময় পাঠদান যে মেধা বিকাশের সহজতম পথ, আমাদের প্রাথমিক স্কুলগুলোতে এমন চিন্তাধারার লোক একজনও মনে হয় নেই । এইতো কাল রাতে সম্ভবত প্রাথমিক শিক্ষার ডিজি বা চেয়ারম্যান ( মনে করতে পারছিনে , উপরওয়ালা কেউ একজন ) কিন্তু নামটি মনে আছে জনাব এ.টি. এম মোস্তফা কামাল এক টকশো’র প্রশ্নের জবাবে বলছিলেন, সারাদেশে প্রাইমারী সমাপনী পরীক্ষা নাকি শিশুরা আনন্দমুখর পরিবেশে দিচ্ছে । অথচ সারাদেশের অভিভাবকগণই দীর্ঘদিন থেকে বলে আসছেন - এটা শিশুদের কোমল মনে ভীতি সৃষ্টিকারী একটা পদক্ষেপ । ঐ টকশো’তে উপস্থিত মনঃস্তাত্ত্বিক ও মনঃরোগ বিশেষজ্ঞেরাও একই কথা বলছিলেন । বলছিলেন, এটা অধিকাংশ শিশুদের নরম মনে আতংক সৃষ্টি করছে যা থেকে শিশুরা শারীরিক ও মানসিক রোগে ভুগছে এবং ভুগবে ।
এখন বুঝুন , আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার নীতি নির্দ্ধারকদের বিদ্যা ও বুদ্ধির দৌঁড় । তারা বর্তমানে আবার প্রাথমিক স্কুলগুলোকে ডিজিটালাইজেশানের আওতায় এনে কম্পিয়্যুটার সমৃদ্ধ করছেন । তার অর্থ, শিশুদের মেধা বিকাশের পথটি রূদ্ধ হয়ে যাবে গোড়া থেকেই ।
যাক , আপনার লেখ্য বক্তব্যের পাল্টা এটা কিছু আমি লিখিনি , আমি শুধু ভাগ্যবান শিশুদের পাশাপাশি ভাগ্যাহত শিশুদের কথাও বললুম । আশা, কোনও একদিন আপনি এসব প্রান্তিক শিশুদের মেধা বিকাশে স্থানীয় ভাবে কি কি করা সম্ভব তা নিয়ে লিখবেন ।
শুভেচ্ছান্তে ।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫১
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আমি জানি আমার গন্ডি সীমিত। শুধু তাই নয় সীমাবদ্ধ গন্ডির মধ্যে আমি নিজেও গন্ডিবদ্ধ হয়ে গেছি। আমি আমার নিজের প্রফেশন্যাল লাইফে নিজের প্রশিক্ষন নিয়ে কাজ করবার সময় যতটা নিজের এই গন্ডি এবং এই গন্ডিবদ্ধ শিশুদের নিয়ে ভেবেছি তার তুলনায় এই ৬৪ হাজার বিদ্যালয়ের শিশুদের কথা ভাবা হয়নি আমার তেমন করে।
ব্রাক স্কুলের পড়ালেখা তার সুসংহত শিক্ষা দীক্ষা আমাকে মুগ্ধ করেছে। আমি জানি সাধারণ প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষদের প্রশিক্ষনের অভাব বা সীমিত সুযোগের কথা, মোট কথা তাদের দূর্দশাও আমার অনেক না হলেও খানিকটা জানা আছে। আমার অনেক অনেকদিন মনে হয়েছে একটি সুষ্ঠ লেসন প্লান লেখাও যদি তাদেরকে শেখানো যেত বা সেই অনুযায়ী ক্লাসে সেই সব পদ্ধতিগুলি এপ্লাই করানোটাও যদি শেখানো যেত তবে আমি জানি ৬৪ হাজারের সকল শিক্ষক না হলেও কেউ কেউ তাতে আগ্রহী হয়ে উঠতোই উঠতো। এবং তাতে এই সমাজ ও দেশের কিছুটা হলেও শিক্ষা পদ্ধতির উন্নয়ন হত।
তোমার কথা আমি মনে রাখবো ভাইয়া। এই সব প্রান্তিক শিশুদের জন্য যদি কখনও কিছু করা যায় অবশ্যই জানাবোও । এমন একটি চ্যালেঞ্জ দেবার জন্য অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া। তুমি আমাকে নতুন করে ভাবালে। সুবিধাভোগী শিশুদের চাইতেও হয়ত এক এক জন আইনস্টাইন, জিনিয়াস লুকিয়ে আছে ঐ শিশুদের মাঝেই শুধু সুযোগের অভাবে যারা চাঁপা পড়ে আছে।
৫৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৪
জুন বলেছেন: শায়মা অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন বিষয়টি নিয়ে এমন সহজ সরল সাথে মনোগ্রাহী লেখাটির জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ তোমার প্রাপ্য। আমরা শিশুদের মেধা বিকাশে শুধু সেই রবীন্দ্র নাথ ঠাকুরের পাখির গল্পের মত তাদের পেটে বিদ্যার নামে কাগজের কাগজের পর কাগজ ঠুসে যাই । এতে তাদের প্রকৃত শিক্ষা কতটুকু হচ্ছে ? তারা মরলো কি বাচলো তা নিয়ে আমাদের বিন্দুমাত্র মাথাব্যাথা নেই । তুমি সুন্দর করে তুলে ধরেছো খেলনার মাধ্যমেও কি করে মেধা বিকাশ করা যায় ।
ব্রাকের কানিজ আপা প্রতিষ্ঠিত নন ফরমাল প্রাইমারী স্কুল যা পরে সেকেন্ডারীতে পরিনত হয়েছিল তা খুব কাছে থেকে দীর্ঘদিন দেখার অভিজ্ঞতা আমার হয়েছে । গ্রামের বাচ্চাদের বাবা মায়ের অনিচ্ছায় স্কুলে ধরে আনা ও তাদের পড়ানো যেঁ কি কষ্টকর তা আমি দুজন শিক্ষকের প্রানপাত পরিশ্রম থেকেই দেখেছি । তখন বই পুস্তক ই দেয়া হতো, খেলনা বা কোন খাবার দেয়া দেখিনি। পরে সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের বিস্কিট দিতে দেখেছি বিশ্ব খাদ্য কর্মসুচীর স্কুল ফিডিং প্রোগ্রামে যা বাচ্চাদের স্কুলে টেনে আনার একটা বিশাল মোটিভেশন ছিল।
টাঙ্গুয়ার হাওরে বেড়াতে গিয়ে প্রথম বারের মত আমি ব্রাকের ভাসমান স্কুল দেখার সৌভাগ্য অর্জন করি যা নিয়ে আমি একটি পোষ্টও লিখেছি সামুতে । সময় হলে দেখতে পারো শায়মা।
শিক্ষাতরী (একটি সৃজনশীল উদ্যোগ)
সকল ব্যাপারে তোমার সর্বাঙ্গীন সাফল্য কামনা করছি।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৫
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপুনি। ব্র্যাক স্কুলের কার্য্যক্রম আসলেও যদি গ্রামের সকল স্কুলে চালানো যেত তো শিক্ষা ব্যাবস্থার কিছুটা হলেও উন্নতি হতই।
তোমার শিক্ষা তরী পোস্টটা অবশ্যই দেখবো আপুনি!
অনেক অনেক ভালোবাসা আপুনিমনি!
অনেক ভালো থেকো!
৫৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৯
তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: চমৎকার পোস্ট !
খুবি দরকারি পোস্ট ।
ভালবাসা আপুনি ।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৩
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপু। অনেক অনেক ভালোবাসা!
৫৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২০
নায়না নাসরিন বলেছেন: দরকারি লেখা আপু ।
আমার অনেক অনেক কাজে লাগবে ।
তাড়াতাড়ি প্রিয়তে নিলাম।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আপুনি!!!!!
৫৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫
জেন রসি বলেছেন: আমার প্রিয় খেলনা ছিল পিস্তল। খেলনা পিস্তল। তবে একবার প্রতিবেশীর মুরগীর বাচ্চা নিহত হওয়ায় বাসায় বেশ বিপদে পরেছিলাম।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪০
শায়মা বলেছেন: শিশুদেরকে খেলনা পিস্তল দেওয়া হতে বিরত থাকাই ভালো। কারণ এসব শিশুমনে আক্রমনাত্বক মনোভাবের সৃষ্টি করতে পারে। নিষ্ঠুরতার জন্ম দিতে পারে। তবুও বাবা মায়েরা না জেনে না বুঝে খেলনা পিস্তল, বন্দুক এসব দিয়ে শিশুকে নিজের অজান্তেই ধ্বংসাত্বক কাজে উৎসাহিত করে।
যাক আমাদের বাবা মায়েরা যা ভুল করেছে করেছে তুমি জীবনেও তোমার বেবিকে পিস্তল কি চেনাবেই না। যেন সে পিস্তল তার সামনে ধরলেও ভয় না পেয়ে টান দিয়ে লাঠির মত পট করে ভেঙ্গে ফেলতে পারে।
একবার একটা ভিডিও দেখেছিলাম। একটা বাচ্চা উঠানে বসে খেলছে। তার সাামনে দিয়ে একটা সাপ যাচ্ছিলো। সে সেটা ধরে এক কামড় দিয়ে সাপকেই মেরে ফেলেছে।
৬০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৮
শামচুল হক বলেছেন: মূল্যবান পোষ্ট।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৭
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।
৬১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৯
উদ্বাস্তু মানুষ আমি বলেছেন: অনেক সুন্দরভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে বলেছেন। লেখাটা সচ্ছল পরিবারের জন্য। তাদের জন্য মাস্ট রিড একটা পোস্ট। আদরান্ধ থেকে অভিভাবকদের সচেতন করবে।
গরীব শিশুরা প্রকৃতির সাথে খেলে, মাটির পুতুল, খেজুর পাতার ফিরকি, নারিকেল পাতার হাত ঘড়ি, চশমা। বটগাছে টারজান,
নোংরা পুকুরে দুরন্তপনা। তাদের কাছে দুইটাকার রঙিন বেলুনও অনেক দামী।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৩
শায়মা বলেছেন: খেলা এবং খেলনা সে ধনী গরীব সকল শিশুর জন্যই মনে হয় সমান আনন্দের আর সমান দামী। শিশুরা কি আর স্বচ্ছল অস্বচ্ছল বোঝে?
তবে আমার লেখাটা আসলে এই সব খেলনা থেকেও কত রকম শিক্ষা দেওয়া যায় বাচ্চাদেরকে তা নিয়েই লেখা ভাইয়া। অনেক অনেক থ্যাংকস মন্তব্যের জন্য।
৬২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৫
উদ্বাস্তু মানুষ আমি বলেছেন: খেলা সমান কিন্তু খেলনা নয়। হ্যা, আপনার লেখাটা অনেক শিক্ষণীয়। শিশুরা বুঝে কি বুঝে না বলতে পারিনা, তবে এতটুকু বলতে পারি তাদের অনেক প্রশ্ন। অনেক শিশুই বুঝে যায় এবং তাদের ম্যাচুরিউটি প্রাপ্ত বয়স্কদেের থেকেও বেশি।
আপনি শিশুদের নিয়ে কাজ করছেন, ভাবছেন, এটা অনেক ভালো গুণ।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৮
শায়মা বলেছেন: তা বটে। তবে আমার অবশ্য ছোট্টবেলায় রং পেন্সিল, ক্রেয়নও যেমন ভালো লাগতো, মাটির চুলার কয়লা দিয়ে যেদিন নানুবাসার এক বুয়া মেঝেতে আঁকা যায় দেখিয়েছিলো সেটাও সমান ভালো লাগতো। তেমন মনে হয় ছোটবেলায় বাচ্চারা অনেক কিছুই পার্থক্য করতে পারেনা আনন্দটাই শুধু এক থাকে। যেমন আমার ভালো ভালো প্লাস্টিক ডিনার সেট, টি সেট যেমনই ভালো লাগতো মাটির তৈরী হাড়ি পাতিলও।
হ্যাঁ আমি শিশুদের নিয়ে শুধু স্কুলেই কাজ করছি না। গল্প দিয়ে , গান দিয়ে, খেলা দিয়ে কিভাবে আনন্দদায়ক শিক্ষা দান করা যায় সেই মজার খেলাটাই খেলছি।
অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া।
৬৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: বাহ শিশুকল্যাণ পোস্ট।
সিদ্ধান্ত একটা নিয়ে ফেললাম - আমার বাচ্চাটারে আপনার কাছে পাঠাইয়া দিবো।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪০
শায়মা বলেছেন: ওকে ওকে কবে পাঠাবা?
আমরা গান গাবো-
কেয়া পাতার নৌকো গড়ে সাজিয়ে দেবো ফুলে
তাল দিঘীটে ভাসিয়ে দেবো চলবে দুলে দুলে ......
৬৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: ২০১৮ এর শেষে বিয়ে, ২০১৯ এ বাচ্চা, ২০২০? হ্যা ২০২০
তখন আপনার কাজ হবে মিশন টুয়েন্টি টুয়েন্টি।
নাচ গান ছবি যা আছে সব শেখাবেন।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫০
শায়মা বলেছেন: হা হা হা
সব কি শেখা যায় নাকি!!!!!!!!!
তাইলে অপ্সরা খালাম্মা হতে হবে!!!!!!!
দিন দুনিয়া বাদ দিয়ে লার্নিং এ্যান্ড লার্নিং!!!!!!!
জগৎ মিথ্যা সকলি মিথ্যা জপিং করিতে হইবেক!
৬৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: কি যে বলেন, যাহাই আপনি, তাহাই অপ্সরা
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১১
শায়মা বলেছেন: তাহাই বানাইবো!!!!
৬৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২২
কালীদাস বলেছেন: দেখতে এসেছিলাম কেমন চলছে খেলাধূলা
৫৯ নাম্বার কমেন্ট আর রিপ্লাই দেখে নিজেকে বিপজ্জনক মনে হচ্ছে কারণ শুনলে টাসকি খাবেন, তাই বলতে চাইছি না; আন্দাজ করে নিন।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৪
শায়মা বলেছেন: খেলনা পিস্তল ভেবে সত্যিকারেরটা দিয়েই ঠুস করে দিয়েছিলে নাকি!!!!!!!!!
নাকি সাপ কামড়ে খেয়েছিলে!!!!!!!
৬৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪৪
কালীদাস বলেছেন: কাছাকাছিই গেছেন
থাকুক খানিকটা রহস্য
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৬
শায়মা বলেছেন: হায় হায় আমি তো ভাবছিলাম তুমি এত্তা শান্ত শিষ্ট লক্ষী বাচ্চা ছিলে ছোটবেলায়। পড়ালেখা ছাড়া কিছুই বুঝতে না আর একটু বড় বেলায় শুধু গান শিখতে।
৬৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৭
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
মাইরের উপরে কোন খেলনা নাই
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৯
শায়মা বলেছেন: কি বলো!!!!!!
বেবিভাইয়ু!!!!!!!!!!!
সেই খেলনায় কি তুমিও ছোটবেলায় ( যদিও এখনও ছোটবেলাতেই আছো) খেলতে নাকি ভাইয়ু!!!!!!
৬৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৩
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: আপনার বাদশা ভাই হাজির!!
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১২
শায়মা বলেছেন: হা হা রোজ রোজ হাজিরা দাও!!!!!!!
তুমি দেখি বড়ই কর্তব্য পরায়ন!
৭০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৭
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: হুমম, আর আপনি আমাকে আপনি বলিয়া ডাকিবেন। বাদশা ভায়াজান বলে বাদশা ভাইয়ের লগে বেয়াদবী করা মেনে নেওয়া যায় না,।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৭
শায়মা বলেছেন: এহ রে!!!!!!!!!!!!!
যা ভাগ !!!!!!!!!!!!!!
বাদশা আবার কুঁড়ের বাদশা! উনাকে আবার আপনি!!!!!!!!
বাদশাদের কলঙ্ক ! কুড়ে মহারাজ!!!!!!!!! আপনি ডেকে আমি নিজেই কুঁড়ে হবো নাকি~!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৭১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪১
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: এতো কিছু জানিনে !! আমার দাবী মানতে হপ্রে
আর একটা খুশির খবর আছে !!!
আমি রোবট সোফিয়ার সুন্দরীর প্রেমে পেড়েছি; তাকে নিয়ে আমি একখান আমার ব্লগে কবিতা লিখিয়াছি।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৮
শায়মা বলেছেন: গুড গুড কুঁড়েদের জন্য রোবটই ভালো!!!!!!!!
৭২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কোন শিশু অসুন্দর নয়! গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট ।+++প্রিয়তে
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৫
শায়মা বলেছেন: পৃথিবীর সকল শিশুই স্বর্গের দূত!!!!!!!!
এই পোস্ট তোমার বেবির জন্য কাজে লাগতেও পারে।
খেলনা আসলেই শিশু শিক্ষার হাতিয়ার তবে এই শিক্ষাদানে বাবা মা এবং টিচারদের কিছু সহযোগীতা প্রয়োজন।
৭৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১১
মাহমুদ রহমান (মাহমুদ) বলেছেন: বাচ্চাদের পিস্তল দেয়া উচিত।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৫
শায়মা বলেছেন: আহা কি জন্য শুনি!
পিস্তল দেবার পিছে তোমার অন্তত ৩টি যুক্তি দর্শাও!
৭৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১২
মাহমুদ রহমান (মাহমুদ) বলেছেন: পিস্তল দিয়ে খেলেছেন বলেই আজ জেন রসি ভাই এত গেনি হয়েছেন
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৬
শায়মা বলেছেন: আর তুমি কি দিয়ে খেলেছিলে জেন রসি গেনি ভাইয়ার ডাবল গেনি গেনি ভাইজান?
৭৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন:
এটা কি হয়েছে কবিতা ?
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২১
শায়মা বলেছেন: এইরে আবার কি মাথা গড়বড় হয়ে গেলো!
৭৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৮
মাহমুদ রহমান (মাহমুদ) বলেছেন: নিচে এক্তা যুক্তি দিয়েছি । আরেকটা যুক্তি হল নিজেকে শক্তিমান অনুভব করতে পারবে। বড় হয়ে সৎ যোগ্য নিরপেক্ষ মাস্তান হবার সম্ভাবনা আছে /
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২২
শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা হা হা
ছি ছি তুমি ভাইয়াকে আর নিজেকে গিয়ানী শক্তিশালী মাাস্তান বানাতে চাও!!!!!!!!!!
ভেরী ব্যাড!!!!!!!!!
৭৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৮
জেন রসি বলেছেন: শিশুদের হাতে আসলে খেলনা পারমানবিক বোমা তুলে দেওয়া উচিৎ। বিশ্বযুদ্ধ বিশ্বযুদ্ধ খেলার জন্য।
বড়দের হাতে দেওয়া উচিৎ রূপকথার গল্প।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৩
শায়মা বলেছেন: তাহলেই পৃথিবীতে শান্তি আসিবেক!
৭৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জেন রসির মাথা কিন্তু গড়বড় হয় না ই আমি শিশুদের হাতে বাঁশি আর পায়ে নূপুর পরিয়ে দিতাম । তাহলে বড় হয়ে তারা সময় মত সঙ্গী চিনে নিতে ভুল করতে না।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৩
শায়মা বলেছেন: হা হা তো তুমি কি ভেবেছো তুমি তোমার ছোটবেলায় বাঁশি হাতে পেলে বড় হয়ে হয়ে যেতে দাঁড়িওয়ালা কৃষ.....
৭৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এখনই বা কম কিসে??
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৭
শায়মা বলেছেন:
৮০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৪
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: আপনার ভাই দাশর্নিক কুঁড়ের বাদশা ভায়াজান হাজির।
একখানা মনে দুঃখের কথা কইগো বোন, একবার আমার হাত ভেঙ্গেছিল পরে আবার জোড়া লেগেছ। আবার যে ভাঙ্গাতে কতক্ষণ লাগে,এখন তা দেখার অপেক্ষায়য় আছি।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩
শায়মা বলেছেন: তোমার কাকে মারতে গিয়ে হাত ভেঙ্গেছিলো ভাইয়ু!!!!!!!!
৮১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৭
আব্দুল্লাহ আল তানিম বলেছেন: অসাধারণ হইছে ..।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৪
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ !
৮২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৬
আব্দুল্লাহ আল তানিম বলেছেন: welcome
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৪
শায়মা বলেছেন:
৮৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৮
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: শয়মা আপা, তোমার কোন সাড়া শব্দ পাচ্ছি না যে!!! বেঁচে আছো না,মরে গেছে।..... জিনিয়াস পোষ্ট কবে দিবে?
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৮
শায়মা বলেছেন: আমি বিজয় দিবস নিয়ে মহা বিজি স্কুলে এবং অন্যান্য খানে। তাই এইদিকে একটু নীরব আছি।
৮৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৪
অলিউর রহমান খান বলেছেন: একজন গুণী লেখিকার পোষ্ট পড়লাম।
কিছু বলার ক্ষমতা নাই, শুধু বলবো অপার মুগ্ধতা রেখে গেলাম।
বেষ্ট!
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৭
শায়মা বলেছেন: অলিভাইয়া
কেমন আছো?
কমেন্ট পড়ে হাসছিলাম।
আমাকে গুণী বলেছো বলে না তোমার মধ্যেও গুণী হবার অপার সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছি বলেই। আমি আবার একটু জ্যোতিষী আছি। অনেক প্রেডিকশানই আমার মিলে যায়। হা হা অনেক ভালো থেকো। আর অনেক ভালো লেখো।
তোমার ব্লগ বাড়িতে গিয়েছিলাম আর গিয়ে একটু মুচকী হেসে আসলাম।
কেনো বলোতো!!!!!!
এটা তোমার ধাঁধা!
তোমার বুদ্ধির পরীক্ষা!
পরীক্ষা দাও মানে উত্তর !
৮৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৮
অলিউর রহমান খান বলেছেন: আপু আমি ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ্। আপনি কেমন আছেন?
আপনাদের অনেকেই ব্লগে পেলাম কি সুন্দর সাজানো, গোছানো লিখা লেখেন। দেখে শুধু মুগ্ধ হই আর মনে মনে ভাবি আমি এ ব্লগে কি করতে এসেছি তাদের ভীড়ে?
আপনি আমার ব্লগে ঘুরে এসেছেন সে জন্য আমি কৃতজ্ঞ আপু।
আপনি হেসেছেন কেন তার গভীরে আমি যেতে পারবো না, তবে লিখা দেখে
হয়তো আমার মতোই আপনার মনে ও প্রশ্ন আসবে “এ ছেলে ব্লগে কিরে?”
দোয়া করবেন আপু।
ভালো থাকবেন।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২
শায়মা বলেছেন: না না না না না .......
হেসেছি অন্য কারণে......
এই পোস্টগুলো ঘুরে আসলে হয়তো কারণটা বুঝতে পারো...
আনাড়িদের জন্য পেন্সিল স্কেচ - ব্যাকরণবিহীন অব্যর্থ শিক্ষণ
ইচ্ছেগুলো উড়িয়ে দিলাম প্রজাপতির পাখায়.....আমার কবিতার বই এবং আমার ছড়িয়ে দেওয়া ইচ্ছেগুলো...
~~~!!!পেন্সিলে প্রিয় মুখ-১!!!~~ একজন বিশিষ্ট ব্লগ চিত্রশিল্পীর একক ব্লগীয় চিত্র প্রদর্শনী
৮৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩১
অলিউর রহমান খান বলেছেন: আপু আমি যে ছবি ব্যবহার করেছি কবিতায় সেটি কি তাহলে আপনার আঁকা ছবি?
আমি কবিতার সাথে মিল রেখে ছবিটি অনলাইন থেকে খুঁজে বের করেছিলাম।
নিচে কিন্তু লিখে দিয়েছি, ছবি: সংগৃহীত।
তাহলে ছবি নিচে আপনার নামটি বসিয়ে দিবো।
এত সুন্দর আঁকা ছবির ক্রেডিট না দিলে বেশ অন্যায় হবে, তবে আপু আমি দু:খিত
এ জন্য যে আমি আপনার আঁকা জানতাম না। অনলাইন থেকে ছবি নিলে আমি সংগৃহীত লিখে দেই।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫১
শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হ্যাঁ ছবিটি আমার আঁকা । এটা এ ব্লগের সবাই জানে। আমার নাম লেখা ছিলোনা এই ছবিতে কিন্তু এটা এঁকেছিলাম আমার কবিতার বই এর প্রচ্ছদের জন্য। নাম বসানোর জন্য না। ছবিটা এত মানুষ পছন্দ করেছে দেখেই আমি খুশি।
৮৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৪
অলিউর রহমান খান বলেছেন: আপু অনলাইনে খুঁজ করতে করতে ঘাম ঝরে গিয়েছিলো। কবিতার সাথে কোন ছবিই ঠিক মনে হচ্ছিলো না।
অবশেষে এ ছবিটি পেয়ে যাই এবং আমার খুব পছন্দ হয়।
আমাকে এক আপু কমেন্টে বলেছিলেন, “এত সুন্দর ছবি কি আমার আঁকা নাকি”?
আমি না সূচক উওর দেয়াতে বললেন, সায়মা আপুর মনে হচ্ছে!
আমি বললাম হতে পারে, আমি ছবিটি অনলাইন থেকে সংগ্রহ করেছিলাম।
-আমি তখনও বুঝিনি এটা আপনার আঁকা, ভেবেছি কারো হবে বিশিষ্ট কেউ!
-যখন আপনার উওর পেলাম তখন বুঝতে পারি, এই সেই “সায়মা আপু” যার কথা এক আপু বলেছিলেন।
ক্রেডিটি আপনার প্রাপ্য আপু।
আপনাকে আবারও অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
ভালো ও সুস্থ থাকবেন।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৬
শায়মা বলেছেন: হা হা হা হুম!!!!!!
বললাম না !!!!!!!!!
অনেকেই চিনে এই ছবি!
আমার ছবি আঁকাআঁকি নিয়ে আবার কত কান্ড হলো কিনা!
পাগলে কত কিছু বলে গেলো ছাগলে কত কিছু খেয়ে গেলো! এইভাবে আমি আরও আরও বড় শিল্পী পরিচিতি পেয়ে গেলাম ! হা হা হা হা যেসব লিঙ্ক দিয়েছি সেসব পড়লেই অনেক কিছুই জেনে যাবে।
আমার ক্রেডিট লাগবেনা তুমি ও অনেকেই এই ছবি পছন্দ করে এতেই আমি অনেক অনেক খুশি!!!!
৮৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৬
অলিউর রহমান খান বলেছেন: আমি সময় নিয়ে পড়বো আপু।
তবে ছবি গুলো খুবই সুন্দর ও নিখুঁত।
ভালো লাগার মতো।
লিখে দিয়েছি কার ছবি এটি।
অসংখ্য ধন্যবাদ ও
শুভেচ্ছা রইলো আপু।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৯
শায়মা বলেছেন: হা হা
ওকে ওকে পড়ো!
আর নাম লেখার দরকার ছিলোনা।
এইখানে মোটামুটি সবাই জানে ভাইয়া!
৮৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৮
ফাহিমা জেরিন জেবা্ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। অনেক কিছু জানলাম ।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৩
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস। ফরিদভাইয়া কেমন আছে? এখন ভালো তো?
৯০| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৬
শাহানাজ সুলতানা অধরা বলেছেন: পোষ্টটি পড়ে খুব ভালো লাগলো। শিশু শিক্ষা ও শিশুর প্রতিভা বিকাশ কল্পে বিজ্ঞান ভিত্তিক একটি পোস্ট।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৮
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস আপুনি!!!! আসলেই শিশু শিক্ষায় খেলনা এক অসাধারণ উপকরণ!
৯১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫
মলাসইলমুইনা বলেছেন: ১৩৯২তো পাঠক হিসেবে আবার এলাম ৯১ নাম্বার মন্তব্য করতে | হেট্ ইট | আরো কত আগেই যে আসার কথা ছিল আমার ! ব্যস্ততার জন্য মনে হয় কদিন ব্লগে তেমন আসেন নি | কোথায় যেন মানে কার কমেন্টসে যেন দেখলাম বলেছেন ষোলোই ডিসেম্বর নিয়ে ব্যস্ত আপনি | এখন তো ষোলোই ডিসেম্বর রাত |সব প্রোগ্রাম শেষ ব্যস্ততা কি কমেছে ? প্রথম পাতার লেফট কলামে অনলাইনে আছেন ব্লগারদের নামের মধ্যে "শায়মা" নামটা দেখাই একটা ভালোলাগার ব্যাপার | ফ্ল্যাটারি করছি না কিন্তু !আপনার এই লেখাটা নিয়ে একটা কথা অনেক দিন ধরে বলবো ভাবছি কিন্তু আর বলা হয়নি | আমার পিএইচডি প্রোগ্রমে একটা সেমিস্টার পেপারে আমি বাংলাদেশের ইউনিভার্সাল প্রাইমারি এডুকেশন আর পোস্ট পোস্ট বেসিক এডুকেশনের এডমিশন গ্যাপ নিয়ে একটা কাজ করেছিলাম | পরে ওটা একটা আর্টিকল হিসেবে এখানে একটা জার্নালে পাবলিশও হয়েছিল | যাক, ওটা করতে গিয়ে আমাদের প্রাইমারি এডুকেশনের (গ্রামের দিকে মেইনলি) অবস্থা নিয়ে কিছু পড়াশোনা করতে হয়েছিল (আমার অবশ্য বাংলাদেশের প্রাইমারি এডুকেশন নিয়ে আগ্রহ অনেক আগে থেকেই আছে) | আপনার এই অসম্ভব সুন্দর লেখাটাতে বাচ্চাদের শেখানোর, ক্রিয়েটিভিটি বাড়ানোর যে ব্যাপারগুলো নিয়ে ডিস্কাশনটা করলেন ওগুলো নিশ্চই ঢাকার অনেক দামি স্কুলগুলোতে (মেইনলি ইংলিশ মিডিয়ামগুলোতে )করা হচ্ছে | কিন্তু আমি ভাবছি এই ব্যাপারগুলো আমরা যদি আমাদের রুরাল এরিয়ার বাচ্চাদের জন্যও এনশিওর করতে পারতাম ! তাহলে কতোইনা ভালো হতো ! পলিসি ইমপ্লিমেন্টশনের ব্যাপারগুলো কেন যেন আর মাথা থেকে যেতে চায় না | আপনার লেখা পরে এই কষ্টের কথাগুলো বলবো সেটা প্রত্যেক দিনই ভেবেছি কিন্তু নানান ঝামেলায় আর কথাগুলো বলা হয় নি | যাক এতদিনে বলা হলো |
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৪
শায়মা বলেছেন: সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বিজয় দিবস নিয়েই ছিলাম। কাল সকালে স্কুলের অনুষ্ঠান । রাতেও আছে। কাজেই এখনও শেষ হয়নি সেই ব্যাস্ততা।
আমি এই সব সুবিধা বা এইভাবে শিশুদের নিয়ে ভাবনাগুলো কাজে লাগাতে ইংলিশ মিডিয়াম তাও বিশেষ কিছু ইলিংশ মিডিয়াম স্কুলকে আর ব্রাকের কিছু স্কুলকে দেখেছি বা জানি। আর সব স্কুলই এইভাবে শিক্ষাদানে পিছিয়ে আছে।
৯২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বুঝলাম। ম্যালা কাজ-কারবার!
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৮
শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ মেলাই তো!
৯৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৩৩
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
হাই...হেল্লো...
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৭
শায়মা বলেছেন: হা হা !!!!!! কিয়া?
৯৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সময়োপযোগী লেখা।
আমাদের ম্যাগাজিনের জন্যে একটা লেখা দিন যদি কোন আপত্তি না থাকে।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৪
শায়মা বলেছেন: বাংলা নাকি ইংলিশ?
৯৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২১
ট্রাম্প বিন পুতিন বিন হিটলার বলেছেন:
পুতিন বলছেনঃ দুঃখিত, খুব বড় পোস্ট হওয়ায় পড়তে পারলাম না। তবে আপনার পরিশ্রমকে সাধুবাদ জানাচ্ছি।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩০
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ আমার পরিশ্রমকে সাধুবাদ জানাবার জন্য ভাইয়া!!!!
৯৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১৩
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: প্রিয়তে
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:২২
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ু! আসলেই বাবুভাইয়া এটা তোমার বাবুর জন্যও জানা দরকার কিন্তু।
৯৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪২
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: এ জন্যেই তো
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৯
শায়মা বলেছেন: এখন বাবুর/ বাবুদের বয়স কত ? তারা কি তোমাকে বাবু আব্বু বলে ডাকে ভাইয়া!!!!!!!
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৭
শায়মা বলেছেন: ভূত ভাইয়া লাভ ইউ!!!!!!!!
তোমাকে দেখার বড় ইচ্ছা ছিলো আর তাই ভুলিয়ে ভালিয়ে নিয়ে আসলাম আমার ব্লগে। এই দেখো তুমি এখন বোতল বন্দি!!!!!!!!
৯৯| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: শায়মা আপা, তোমার কি খবর ? কেমন আছো।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২
শায়মা বলেছেন: আমার ভালো খবর । আমি গল্প লিখিতেছি! খুব শিঘ্রই পোস্ট দেবো! মানে আজকেই..
১০০| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ইংলিশ।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০০
শায়মা বলেছেন: আচ্ছা! ঠিক আছে ভাইয়া।
চেষ্টা করবো!
১০১| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ঠিক আছে আপু। ৩১ শে জানুয়ারীর মধ্যে দিবেন প্লিজ।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫০
শায়মা বলেছেন: ওকে আমি আমার ১০০% ট্রাই করবো ভাইয়া!
১০২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৭
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: এদেশে আইন কিন্তু অনেক আছে। কিন্তু তার প্রয়োগ বড় কম।
ঠিক সেভাবেই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষকেরা শিক্ষাদানের প্রশিক্ষণ কিন্তু কম পান না তবে তার প্রয়োগ নাই।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫১
শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই ভাইয়া। তবে একটা ব্যাপার আছে। ট্রেইনিং পেলেও সেটা ক্লাসরুম এপ্লিমেন্টে তারা আটকে যায়। সারাজীবন দেখেছে ক্লাসে এসে টিচার পড়া দিয়ে ঘুমিয়ে যায় তারা হাজার ট্রেইনিং পেলেও বুঝতেই পারেনা ঠিক কোনভাবে আনন্দদায়ক পদ্ধতিতে সেটা প্রয়োগ করবে।
১০৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:৫২
তাশমিন নূর বলেছেন: বাহ, শায়মাপু! খুবই প্রয়োজনীয় একটা লেখা। অভিভাবকদের উচিত সন্তানদের খেলনা চুজ করে দেয়ার ক্ষেত্রে সচেতন হওয়া।
২০ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৫০
শায়মা বলেছেন: টিচারদেরও !!!!!!!!!!!
১০৪| ২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৮
গরল বলেছেন: খুবই চমৎকার ও প্রয়োজনীয় একটা পোষ্ট, আমরা শিশুদের পড়াশুনা নিয়ে যতটা চিন্তিত আর ব্যাস্ত তাদের খেলাধুলা নিয়ে ততটাই উদাসিন। খেলার বয়সে তাদের উপড় এত এত পড়া চাপিয়ে দেই যে তারা খেলতেই ভুলে যায় বা সময়ই পায় না। অথচ আমরা এইটা বুঝি না যে শিশুদের মানসিক গঠন, বোঝাপড়া, সৃজনশীল ও আত্মবিশ্বাসি হয়ে উঠতে হলে তার জন্য খেলাধুলাটাই অন্তত ১০ বছর বয়স পর্যন্ত বেশী জরুরী। আর একটা সমস্যা হল আমাদের দেশে এরকম স্কুল একটাও আছে কিনা আমার জানা নেই যেখানে শিশুদেরকে শিশুদের মতই শিক্ষা দেয়, বড়দের মত না। আমি খুবই চিন্তিত আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মদের নিয়ে তারা যেভাবে রোবট হয়ে বেড়ে উঠছে তা নিয়ে।
২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১
শায়মা বলেছেন: আমাদের স্কুল অনেকটাই শিশুদের মতনই শিক্ষা কারিকুলাম নিয়ে কাজ করা স্কুল। আর আমি তো আছিই.... নিজের শৈশবে ফিরে ফিরে যাই তাদের সাথে সাথে.... আমার স্কুলে গৎবাঁধা শিক্ষার বাইরে শিশুদের নিয়ে কাজ করার অনেক স্কোপই আছে যেখানে কাজ করতে গিয়ে আমি নিজেই শিশু হয়ে যাই। তাই তো আমার জবকে আমি দারুন ভালোবাসি।
১০৫| ২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৫
গরল বলেছেন: কোন স্কুল এটা, জানালে খুবি খুশি হতাম, এবং এরকম যদি কয়েকটা স্কুলের নাম দিতেন আপনার জানামতে।
২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯
শায়মা বলেছেন: https://www.isdbd.org/ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকা
Aga Khan School, Dhaka
School
The Aga Khan School, Dhaka, is an English Medium School, in Uttara, Dhaka under the Aga Khan
Address: Road 6A, Sector 7, Dhaka 1230
Phone: 02-7914538
Founded: 1988
Number of students: 1,222 (2013)
Head of Education: Craig Salmon
Faculty: 118 (2013)
Scholastica
www.scholasticabd.com/
১০৬| ২৪ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫
গরল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, আমার মেয়ে ২০১৯ এ ক্লাস ওয়ানে উঠবে তাই একটা ভাল স্কুল খুজছি। এখন সে পড়ে নালন্দা, ছায়ানটের স্কুল এটা।
২৫ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১০:০৭
শায়মা বলেছেন: এটাও অনেক সুন্দর একটা মনের মত স্কুল আমার। শান্তি নিকেতনের ছোঁয়া পাই এখানে কেনো জানিনা.....
এই রকম একটা স্কুলে যারা পড়ে তাদের শুদ্ধ এক আত্মসত্তা গড়ে উঠবার কথা।
অনেক ভালো লাগলো জেনে ভাইয়া...
১০৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২০
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: চমৎকার আরেকটা মাস্টারপিস পোস্ট....
লটস ওভ লাভ শামা
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৭
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ বেশি লাভ আমার সহ্য হয় না !
১০৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৭
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: তাহলে লটস অফ লস
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৫
শায়মা বলেছেন: হা হা একদম!!!
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৮
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: প্রথম মন্তব্য আমার! ইয়েইইইই! অবশ্য কিছুই পড়ি নাই।