নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দীপ ছিলো, শিখা ছিলো, শুধু তুমি ছিলেনা বলে...

শায়মা

দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...

শায়মা › বিস্তারিত পোস্টঃ

অস্ট্রেলিয়ার গল্প ২০২৪-৩

২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৫


এখানে এসেছিলাম শুধুমাত্র বেড়াতেই নয়। আসল কাজটাই ছিলো কাজ! তাই বলে শুধু কাজ আর কাজ নিয়ে থাকলেই চলবে? কোথাও কোথাও তো বেড়াতেও হবে তাইনা? একবার ভাবলাম মেলবোর্ন যাই, আরেকবার ভাবলাম ব্রিসবেন যাই। জ্যু, মিউজিয়াম, আর্ট গ্যালারী সব হলো। শেষে খুঁজে পেলাম এক অপূর্ব সুন্দর দৃষ্টিনন্দন গার্ডেন। জাপানিজ বোটানিক গার্ডেন! থোকা থোকা চেরী ফুল আর সুসজ্জিত জাপানীজ ইকেবানা স্টাইল গার্ডেনের ছবি দেখে আমার খুব পছন্দ হলো। সাথে সাথে প্লান করলাম এই বাগানেই কাবুল শপের এক্সেসরিজে সেজেগুজে ছবি তুলতে হবে আমাকে। যেই ভাবা সেই কাজ! একটা কথা বলি, আমার মতে অস্ট্রেলিয়ার নিজস্ব তেমন কিছু নেই যা খুব স্পেশালভাবে কিনে এনে রেখে দেওয়া যায়। একমাত্র এবঅরিজিনালদের আর্টস এন্ড ক্রাফটস ছাড়া। তবে হ্যাঁ সেখানে গিয়ে চাইনিজ শপ থেকে চাইনিজ জিনিসপাতি কেনা যাবে। অবার্ন থেকে এরাবিয়ান সবকিছুই বা আফগানিস্তানী সাজসজ্জা খানা পিনা আর লাকেম্বাতো আছেই। কি নেই সেখানে বাঙ্গালী কাজ কারবার! এখানকার ঢেড়স খেয়ে তো আমি অবাক! বাংলাদেশের ঢেড়স তো লজ্জা পাবে! কাজেই অস্ট্রেলিয়া এসে কাবুল সাজে জাপানিজ গার্ডেনে ঘুরে বেড়ালে দোষের কিছু নেই। একের ভেতরে তিন একটিভিটি। হা হা অস্ট্রেলিয়া, কাবুল, জাপান। পুরাই ইন্টারন্যাশনাল ব্যপার স্যাপার!!!

সে যাইহোক পরের দিন সকাল সকাল চললাম সেখানে। মেটরো, বাস, ট্রেন সব চেপে শেষে গিয়ে উপস্থিত হলাম অবার্নে। তারপরএকটু হাঁটতে হবে। এই একটু হাঁটতে হাঁটতে শেষে ৩৫ মিনিটস হাঁটতে হলো আমাকে! আমি আর পারি না । থামি আর হাঁটি। সমান রাস্তায় হাঁটা যায়! ক্রমাগত আপহিল ডাউনহিল! এইভাবে কি হাঁটা সম্ভব!!! অবশ্য উবার নিলেও চলতো।যাইহোক ধুঁকতে ধুঁকতে আমার সাজুগুজু নত্ত হয় হয় আর কি!! হাঁটতে হাঁটতে রেগে যাই আমি একটু পর পর। অবার্নের রোড ধরে হাঁটছিলাম আমরা। পথে একখানে থামলাম। সেখানে অপূর্ব সুন্দর সব বাসা ছিলো। ছোট ছোট বাংলো টাইপ বাসা, ফুলে ফুলে ঘেরা। প্রায় সব বাসার সামনেই গাড়ি আর স্পীডবোট ছিলো। মানুষ যে গাড়ির মত করে গ্যারেজে গ্যারেজে স্পীডবোট নৌকাও রাখে তা জীবনে প্রথম জানলাম!

হাঁটতে হাঁটতে হাপাতে হাপাতে এক বাড়ির সামনে একটু রেস্ট নিচ্ছিলাম। একজন মধ্যময়সী মহিলা বের হয়ে এসে বলে - কোথায় যাচ্ছো তোমরা? আমি বললাম আমরা বোটানিক গার্ডেনে যাই। কিন্তু আমি হাপাচ্ছি! সে বললো আহা আহা তোমাদেরকে কি হেল্প করতে পারি? কোনো উপায়ে? আমি মনে মনে বললাম- গাড়ি করে নিয়ে চল পারলে আমারে...... উপরে উপরে বললাম হে হে না না কিত্তু লাগবে না, আপনার বাসাটা অনেক সুন্দর! এই মহিলাটা যেন শকুন্তলা। জিগাসিলো মোদের- পথিক তুমি কি পথ হারাইয়াছো!

অবশেষে পৌছালাম বোটানিক গার্ডেনে। গার্ডেনে পৌছেই আমার হাঁপানি মাপানি, টায়ার্ড মায়ার্ড সব চলে গেলো। আমি করিৎকর্মা হয়ে উঠলাম সাজুগুজু নিয়ে। বেঞ্চে গ্যাট হয়ে বসে আমার ফোটো তুলবার আয়োজন শুরু হলো।মাথায় কোলা, গোলায় ঝোলা এই সব পরা দেখে তো আশেপাশের লোকজনের চক্ষু চড়কগাছ। আমার সঙ্গী সাথীরা বলে, তোমাকে তো এমনিতেই সুন্দর লাগছিলো! এসব পরা কেনো? আমি বললাম চুপ কর। আমাকে এসব পরলে একদম রাণীর মত লাগবে। আমি এমনেই ছবি তুলবো! :) হারে রে রে আমায় রাখবি ধরে কেরে!!! আমি যেমন ছাড়া বনের পাখি মনের আনন্দে রে!!!

তারপর সেই রাণীর সাজে সেজে কাবুল শপের কোলা ঝোলা পরে মনের আনন্দে ছবি তুলতে তুলতে আমি সবার বারোটা বাঁজিয়ে ছাড়লাম।

ছবি না যত সুন্দর হলো তার থেকেও সুন্দর হলো ভিডিওগুলো। যাইহোক এই জাপানিজ বোটানিক গার্ডেনের ইতিহাস কি জানতে হবে আমাকে। জাপানীরা এই অস্ট্রেলিয়া এসেও কেনো এই গার্ডেন বানালো কে জানে?

যাইহোক এইখানে চেরী ব্লসম ছবি দেখে নেটে এসে দেখি কোনো চেরীর নাম গন্ধ নেই। সেটা নাকি হয় অগাস্টে। যাইহোক তবুও চেরী ব্লসম ছাড়াই এই অপূর্ব সুন্দর গাপানিজ গার্ডেন দেখে চোখ জুড়ালো মন ভরালো।

জাপানিজ স্টাইলে সাজানো লেকে হাস, রাজহাস ও আরও কিছু অজানা পাখিদের দেখা মিলেছিলো।

লেকের পানিতে সাজানো পাথরের উপর তারা দাঁড়িয়ে নানা ভঙ্গিতে পোজ দিচ্ছিলো। যেন বলছিলো, আমার ছবিও তুলে দাও না? স্বচ্ছ পানিতে ঘুরে বেড়াচ্ছিলো সব রঙ্গিন মাছ। যেন রুপকথার রাজ্যের ছবি। রঙ্গিন সব সাঁকো দিয়ে ঘেরা ছোট ছোট লেক ও লেকের গতিপথ। বাচ্চাদের খেলার পার্কও আছে সেখানে। যে কেউ বাটন প্রেস করলেই শোনা যায় পশু পাখির গর্জন।

যাইহোক রাণীর মত ছবি তোলাতুলি শেষ হলে আমরা মিনি জ্যুতে গেলাম। সেখান ক্যাঙ্গারূরা তখন আয়েশ করছিলো।
পাশেই ঘুরে বেড়াচ্ছিলো ময়ুর। এই সব ঘুরে বেড়ানো ময়ুরের অপার নীল গ্রীবাতে পৃথিবীর সকল সৌন্দর্য্য যেন থেমে গেছে। আমি চোখ ফেরাতেই পারি না! ময়ুর যে এই রকম সুন্দর নীল তা আগে কখনও জানতাম না। দেখলাম কোয়ালা দেখলাম ইমো, আরও দেখলাম দু আঙ্গুল চেপ্টা একটা মিশমিশে শান্ত শীতল চোখের সাপ বাগানের ফোয়ারার পাথর গলে আামার দিকে মাথা তুলে তাকিয়ে আছে। তাই দেখে আমার তো সকল সৌন্দর্য্য দেখার সাধ মিটে গেলো। ঐ জ্যু এর এক মেয়েকে জিগাসা করলাম এইখানে সাপ কেনো? সে বলে ওহ নো প্রবলেম।দে লিভ হিয়ার! বলে কি! মনে মনে তখন আমি বাবা মা দাদা চাচা সবাইকেই ডেকে ফেললাম আর আমার আর কোনো গার্ডেন জ্যু কিছুই দেখার সাধ রহিলো না আমি তখন ছেড়ে দে মা কেন্দে বাঁচি...... :)

সবশেষে আবার সেই ৩৫ মিনিটের হাঁটা পথ! আমি আর পারি না। পথে থামলাম এক এরাবিয়ান স্যুইটসের দোকানে। দোকানী মহিলাকে বললাম কোনো ড্রিংকস হবে? সে বললো তার দোকানে কোনো ড্রিংকস নেই তবে পথিক তুমি এসেছোই যখন কিছু মিছু খেয়ে যাও আমার দোকান থেকে? সে আমাদের হাতে তুলে দিলো বেহেস্তি স্বাদের কুনাফা।
সেই অমৃত খেয়ে আমরা ফের চললাম অবার্নের উদ্দেশ্যে। ফেরবার পথে আমাদের স্টুডেন্ট বিরিয়ানীতে বিরিয়ানী খেতেই হবে। শুনছি স্টুডেন্ট বিরিয়ানী ইজ দ্য বেস্ট! শেষে এই বিরিয়ানী খেয়েই ছাড়লাম এবং .......বোকাও বনে গেলাম।। তারপর আমরা ফিরে এলাম রাত দুপুরে।
জাপানিজ বোটানিক গার্ডেন ইন সিডনী, যার জানার ইচ্ছা জেনে নাও

এই পোস্টটা মূলত সিডনীর জাপানীজ গার্ডেনে কাটিয়ে দেওয়া কিছু সময় আর অবার্নের মহিলাদের আতিথেয়তায় মুগ্ধ হয়ে লেখা। এইসব সাজসজ্জা পরে একখানা পোস্ট দিতে বলেছিলো সোনাবীজভাইয়া। তাই এই পোস্ট তার জন্য উৎসর্গিত হইলোক।



এতক্ষন যারা পিচ্চি পাচ্চা সামু স্টাইল ছবি দেখিয়া বিরক্ত তাহাদের জন্য ইমগুর স্টাইল কষ্ট করে বানায় আনিলাম। :)আসলে সকল আপুদের জন্য এই গয়নাগাটি ছবিগুলি।:) অবশ্য ভাইয়ারাও ভাবীদেরকে একটু এই ইসটাইলিশ গয়নাগাটি দেখাতে পারেন।

আর মিররমনির জন্য তাড়াতাড়ি দিয়ে দিচ্ছি কিন্তু। একলব্য ভাইয়া ফিরে এসেছে। কিন্তু আমার কুটনাবুড়া ভাইয়াটা একদম নীরব হয়ে গেছে। এমন করে সবাই নিশ্চুপ হয়ে গেলে কি চলবে ?? :(

মন্তব্য ১১২ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (১১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:১৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: হুনজা ভ্যালির কোন মেয়ে যে বাংলায় ব্লগিং করে, এটা ভেবে প্রথমে ভচকাইয়া গিয়াছিলাম। পরে ভালো করে চক্ষু খুলে দেখি........ওমা.........এ দেখি আমাদের শায়মা। বড়ই আচানক ব্যাপার!! তুমি তো মনে হয় এখন অস্ট্রেলিয়াতে, নাকি পাকিস্তানের হুনজা ভ্যালিতে!!!! :P

এক্ষুনি বের হচ্ছি। আমার দেরী দেখে তোমার ভাবী গর্জন করছে; ফলে ল্যাপটপ কোলে করে আর বসে থাকা যাচ্ছে না। পরে ভালো করে পড়ে মন্তব্য করবানে!! :-B

২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২৩

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া হুনজা গুনজা ভ্যালী ম্যালী জানিনা আমি এটা থ্রী ইন ওয়ান স্টাইলে সাজুগুজু পোস্ট।

দেশ অস্ট্রেলিয়া - সাজুগুজু গয়নাগাঁটি আফগান- কাবুল- ছবি তোলার স্থান জাপানিজ বোটানিক গার্ডেন বা অবার্ন গার্ডেন মানে অবার্ন এরাবিয়ানদের বাসস্থানে অবস্থিত। :)

২| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: ওরেব্বাবা গয়নাগাটিতেতো নিতা আম্বানীকেও ফেইল করিয়ে দিয়েছো! দারুন লাগছে কিন্তু । !:#P নিচ থেকে ২নং ছবি দেখে মনে হল জাপানী গার্ডেনে জাপানী পুতুল ;)

২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২৯

শায়মা বলেছেন: হা হা সত্যিই কিন্তু নীতা আম্বানী এমন একটা ঝোলা কোলা পরেছিলো। সেটা আমাকে অনেকেই দেখিয়েছিলো। তারটা মনে হয় হীরা দিয়ে বানানো আমারটা শুধুই রুপা দিয়ে আর তাদের দেশের কি সব স্টোন দিয়ে। তাতে কি বলো আমার কাছে আমারটা তারটার থেকেও সুন্দর লেগেছে। :P



নইলে কি পাগল হয়ে এই কোলা ঝোলা কিনতে ছুটি??
অনেকেই দেখেছি রাজস্থান বা কাবুলে গিয়ে এই সব পরে ছবি তুলে। ভুলেও মনে হয় কেনে না। আমি আবার না কিনে পারলাম না। :(

৩| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৩০

মিরোরডডল বলেছেন:




ভুমের কথায় কান দিওনা।
প্রথম ছবিতে তোমাকে ক্লিওপেট্রার মতো দেখাচ্ছে।
যদিও পরবর্তী ছবিগুলোতে পুরোই আফগান :)

২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৩৭

শায়মা বলেছেন: হা হা ক্লিওপেট্রা!!!!!!!!

তার মত ড্রেস লাগবে একখানা দেখছি!!!!!! :)


তবে এই কোলা নাম মনে আছে। কেপটার নাম কি যেন বলেছিলো মনে নাই। :(

এই জিনিস মানে কেপখানা না হয় আমি কোনো না কোনো অনুষ্ঠানে পরে যাবো কিন্তু কোলা মানে টুপিখানা কই পরি!!! :(

তবুও ভাবলাম সাজিয়ে রাখবো তবুও ভালো কিন্তু ইহা আমার লাগিবেকই!!!

৪| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৩৫

শায়মা বলেছেন:


এই যে তার হিরক খচিত (মনে হয় নিশ্চয়) পোশাকখানা। :)

২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৩৬

শায়মা বলেছেন: এটা নীলুমনির জন্য....:)

০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:২১

শায়মা বলেছেন: নীলুমনি করুনাধারা আপুর জবাবে আমার শাড়ির সাথে এই জিনিস পরা ছবি দেখো! :)

৫| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৪৩

নীল-দর্পণ বলেছেন: আমি কিন্তু ৪নং কমেন্টে যেই ছবি দিলে ওটা দেখেই বলেছি। তবে যাই বলো তোমারটাই বেশি সুন্দর সত্যিই। :)

২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৪৬

শায়মা বলেছেন: আমি বুঝেছি তুমি এটা দেখেই বলেছো। কারণ এই ছবি আমার নিজের ফেসবুকে দিয়েছিলাম যখন তখন থেকেই আমার আত্মীয় স্বজন বন্ধু বান্ধব কলিগেরা সবাই এই কথাই বলেছে। হা হা .....


৬| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৪৮

মিরোরডডল বলেছেন:




একটা কথা বলি, আমার মতে অস্ট্রেলিয়ার নিজস্ব তেমন কিছু নেই যা খুব স্পেশালভাবে কিনে এনে রেখে দেওয়া যায়।

who told you কিছু নেই?
তোমার উচিত ছিলো একটা didgeridoo কিনে নিয়ে যাওয়া :)







২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫২

শায়মা বলেছেন: কসম এটা কিনতে গেছিলাম। কিন্তু কোন স্যুটকেসে করে আনবো সেটা খুঁজে পাইনি! :(

তবে এবঅরিজিনালদের কোস্টার থেকে শুরু করে প্লেট গ্লাস থালা বাটি জামা কাপড় সবই এনেছি। বললাম তো এবঅরিজিনালদের অং বং আঁকাআঁকি ছাড়া আর কিছু পাইনি! :(

২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫৫

শায়মা বলেছেন: মিররমনি এই জিনিস দেখে কিনতে চেয়েছিলাম বটে। এমনকি উনাদের নাচ গানও দেখেছিলাম। কিন্তু এমন মশার মত ভন ভন গন গন করে বাজে এই যন্তর মন্তর জানলে আমি ছুঁয়েও দেখতাম না।

বাপরে!!! বাদ্যখানা শুনে মাথা ধরে গেলো!!!

কেমনে বসে থাকে মানুষ এই বাজনার সামনে !!!!!! B:-)

৭| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫১

শ্রাবণধারা বলেছেন: ওহ, এই তবে কাবুলীয়া সাজ, অনন্য!

অস্ট্রেলিয়ায় সুসজ্জিত জাপানী বাগান দেখে মুগ্ধ হলাম।

সব শেষে সাপ দেখার বিষয়টিতে চমক ছিলো। "মিশমিশে শান্ত শীতল চোখ"! পর্যবেক্ষণ ভালো। যেহেতু ইকেবানা টাইপ ব্যাপার-স্যাপার তাই বিষয়টা স্বাভাবিক। :)

আপনি হয়তো জেনে থাকবেন যে বরীন্দ্রনাথের সময়কালে শান্তিনিকেতনে সাপ মারা নিষেধ ছিলো। প্রতিভা বসুর "জীবনের জলছবি" বইয়ে শান্তিনিকেতনে কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাপ সংক্রান্ত একটা ঘটনার কথা আছে।

কণিকা তখন শান্তিনিকেতনের ছাত্রী, বয়স ১৩-১৪। বিশিষ্ঠ অতিথি কেউ শান্তিনিকেতনে বেড়াতে গেলে, বরীন্দ্রনাথের কাছ থেকে ডাক পড়ে অতিথিদের গান শোনানোর জন্য। এরকম এক অনুষ্ঠান শেষে কণিকা রাতে ঘরে ফিরে আলো নিভিয়ে শুয়ে পড়েছেন। সময়টা তখন বেশ গরম, কণিকার হাতে একটা হাতপাখা। এমন সময় দেখেন বালিশের নীচে কি একটা নড়াচড়া করছে। বুঝলেন যে তার বালিশের নীচে একটা সাপ ঢুকে পড়েছে। কিন্তু মারেন কী করে? হাতের সেই হাতপাখটা দিয়েই সেই সাপটাকে মারলেন!

২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫৮

শায়মা বলেছেন: বাপরে!!! সাহসিনী কনিকাদিদি!!!


যাইহোক এই শান্ত শীতল চোখের ভদ্রলোক সাপের ভিডিও করেছিলাম আমি। তিনি তাতে বিরক্ত হলেন না। বরং কিছুক্ষন তাকিয়ে থেকে মুখ ফিরিয়ে চলে গেলেন। :)

আমি ভিডিও থেকে ছবি নিয়ে আসবো তোমাকে দেখাতে।





ভাইয়া বরীন্দ্রনাথ কিনি? হা হা হা হা :P

৮| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৫৯

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:



ছবিগুলো দেখলাম।

২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:০৪

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া এই পোস্টটা শুধুই ঐ অপরূপা বাগানে বেড়াবার গল্প সাথে আমার আফগানী সাজুগুজু! ! :)

৯| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:০৫

মিরোরডডল বলেছেন:




আমার মিতার মতো আমারও মনে হয়েছে নিচ থেকে ২নং ছবিটা খুব সুন্দর।

ছবি না যত সুন্দর হলো তার থেকেও সুন্দর হলো ভিডিওগুলো।

সেই ভিডিওগুলো কোথায় লুকিয়ে রেখেছো?
এখনই শেয়ার দাও।

২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:০৮

শায়মা বলেছেন: আরে ভিডিও কেমনে শেয়ার দেবো!!!!!!!! :((

ইউটিউবে দিতে হবে তো!!! :(

নীলমনি তোমার মিতা হলো কেমনে!!!!!!


দর্পণ তাই???

১০| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:০৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



বড়ই সৌন্দর্য।
অতীব চমৎকার।

২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১০

শায়মা বলেছেন: ভাইয়ু!!!

কেমন আছো???

বড়ই একটিভ দেখি আজকাল তোমাকে। বাবুটা কেমন আছে??

১১| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৮

মিরোরডডল বলেছেন:




শায়মাপু এর চেয়ে অনেক সুন্দর আর বড় বোটানিক গার্ডেন আছে সিডনিতে।
তুমি সবচেয়ে ছোট আর কম সুন্দরটাতেই গেলে!

ইভেন এখানেও চেরী ব্লসম সিজন ছাড়াও আরো কিছু নাইস ভিউ স্পট আছে।
কিন্তু তুমি সব ছবি এক জায়গাতেই নিয়েছো কেনো!

নীলমনি তোমার মিতা হলো কেমনে!!!!!!
দর্পণ তাই???


এইতো বুঝতে পেরেছো।


২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২৩

শায়মা বলেছেন: আরও একটাতে গিয়েছিলাম রয়েল বোটানিক গার্ডেন, রোজ গার্ডেন, গার্ডেন গার্ডেনে তো ভরা। তারপরেও এটা একটা অন্য স্টাইল মানে জাপানীজরা খুবই সুসংহত আর একটা পরিপাটি ভাবের তো তাই এখানেই ছবি তুলাতুলি ভালো হবে মনে করলাম! :)


যাইহোক তোমার এবঅরিজিনালদের বাদ্যযন্ত্র দেখে মনে পড়লো আমার পৃথিবীর সবচাইতে সুমধুর বাদ্যযন্ত্রের কথা।

দাঁড়াও ছবি আনছি। আর ইউটিউব লিঙ্কও!

২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২৪

শায়মা বলেছেন: ওহ ছবি অনেকখানেই নিয়েছি কিন্তু দেইনি সেসব!!!! :)

২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২৯

শায়মা বলেছেন: এরাবিয়ান এই বাদ্যযন্ত্র যেমনই সুন্দর তেমনই তার বাজনা

১২| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৪০

মিরোরডডল বলেছেন:




কুটনাবুড়া ভাইয়াটা একদম নীরব হয়ে গেছে।

যদি এই পোষ্টে না আসে, তাহলে আমার সিক্সথ সেন্স বলে সাচু তীর্থযাত্রায় গেছে।


২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৪২

শায়মা বলেছেন: তীর্থযাত্রা!!

ভাইয়া তো পাক্কা মুসলমান! জীবনেও তীর্থে যাবে না!!!


তবে আসবেই। নইলে হামিলনের বংশীবাদককে পাঠাবো! :)

১৩| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৪৭

অপু তানভীর বলেছেন: মাত্র ৩৫ মিনিটের হাটাতেই কাইত? :-*

২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৪৯

শায়মা বলেছেন: আরে সেই রাস্তা তো একবার উঠে আরেকবার নামে মানে আপহিল ডাউনহিল আপহিল ডাউনহিল নইলে বাসায় তো আমি কত্ত হাঁটি, কত্ত নাচি! :(

১৪| ২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫২

মিরোরডডল বলেছেন:




ভাইয়া তো পাক্কা মুসলমান! জীবনেও তীর্থে যাবে না!!!

why not?
আপু তুমি এইটা কি বললে!
উমরাহ্‌/ওমরাহ্‌ হচ্ছে মুসলিমদের তীর্থযাত্রা/pilgrimage.

তুমি তীর্থযাত্রা বলতে কি বোঝ? B:-)

২৬ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৫৬

শায়মা বলেছেন: আমি তীর্থযাত্রা বলতে গয়া কাঁশী বুঝি তো!!!


কোনো মুসলিমকে যদি বলি আপনি কি তীর্থে যাচ্ছেন?? তাইলেই হয়েছে... পিঠের উপর তীর্থ দেবে মিররমনি!!!!! :P

১৫| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:০৯

আলামিন১০৪ বলেছেন: আপনার ছবি দেখে এতক্ষণে রোমিওদের লাইন পড়ে যাওযার কথা, ভাইয়ার কপাল পুড়ল বলে। ভাগ্যিস, ব্লগে পিএম দেওয়ার সিস্টেম নাই...

২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:২২

শায়মা বলেছেন: ব্লগ রোমিও!!!

হা হা ভাইয়ু তোমার এই কমেন্ট পড়ে কত জন যে হাসবে আর কত জন যে দাঁত কিড়মিড় করবে তুমি জানলে আর এই কমেন্ট করতে না।

১৬| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৪০

আলামিন১০৪ বলেছেন: অস্ট্রেলিয়াতেই থিতু হয়ে যাবেন নাকি? একটা টিপ্স দিই, আসিল্যান্ড কিন্তু মদখোরদের জন্য বিশ্ববিখ্যাত, উইকেন্ডে সন্ধ্যার পর মাতালদের মচ্ছব লেগে যায়, কাজেই ওসময় সাবধানে বেরুবেন যেন। আমার অভিজ্ঞতা থেকে বললাম আর কি।
আমি যে জায়গাটাতে থাকতাম তার নাম কফস্ হারবার, প্রায় সারা বছরেই টুরিস্টদের আনাগোনা থাকত, আর মাতলামির জন্য মোক্ষম জায়গা তো বটেই।

২৭ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৪৬

শায়মা বলেছেন: আমি অবশ্য সিডনীতে উইকেন্ডে অনেক বেশি মাতাল দেখিনি। যা কয়েকজনকে দেখেছি তারা ভদ্র ছিলো অন্যদের দিকে। তবে নিজেরা একটু পাগলামী বা ঝিম মেরে ছিলো। আমি আজীবনের সেফ সাইডার। অমন কাউকে দেখলে টিকটিকি দেখার মত একশো হাত দূরে থেকে চলি।


তুমি কফস হারবারে কি করতে?? স্টাডি অর জব???

চলে আসলে কেনো?

১৭| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:১৬

কামাল১৮ বলেছেন: অস্ট্রেলিয়া না গিয়েও দেখে ফেললাম জাপানি বোটানিকেল গার্ডেন।সব ছবিই সুন্দর তবে নিচের থেকে দ্বিতীয় ছবিটা একটু বেশি সুন্দর।অনুমতি না নিয়েই সেফকরে রাখলাম ছবিটা।
ঘুরাঘুরি করার বয়স এটাই।বুড়ো হয়েগেলে ইচ্ছা থাকলেও সম্ভব না।বিস্তারিত বর্ননা করে লেখাতে পড়ে আনন্দ পেলাম।আরো পর্ব কি আছে?

২৭ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৫১

শায়মা বলেছেন: হায় হায় ছবি বা লেখা তো আর সেফ করা যায় না সামু থেকে এমনই জানি। তবে কি স্ক্রিন শট নিয়েছো ভাইয়ুমনি!!! যাইহোক সেফ করতেই পারো ছবি তবে আল আমিন ভাইয়ার কমেন্টটা পড়ে নিও ভাইয়ু!!! শেষে ভাইয়ু তোমাকে এই বয়সেও কিন্তু ব্লগ রোমিও ভাবতে পারে। হা হা হা :P

যাইহোক ভাইয়া বুড়া বয়সে আসলেই ইচ্ছা থাকলেও ঘুরাঘুরি করা সম্ভব হয় না শাররিক কারণেই তবে ছুড়া বয়সেও সম্ভব হয় না অর্থনৈতিক কারণে। মানে জীবন মানেই ঝামেলা। একটা না একটা ঝামেলা লাগায় রাখবেই। :(

পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

আর একটা পর্ব লিখবো ভাবছি। আগের বছরের শেষ পর্বটাও লেখা হয়নি। দুই মিলিয়ে টু ইন ওয়ান করে দেবো ভাবছি।:)

অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি! :)

১৮| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৩১

রানার ব্লগ বলেছেন: যে ড্রেস পরে আছো ওটা কি অস্ট্রলিয় উপজাতিদের পোশাক?

২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

শায়মা বলেছেন: না না না এটা ১০০% অস্ট্রেলিয়ান জাতির পোশাক!!!

উপজাতিদেরগুলা নানান রঙ্গে ঢঙ্গে রঞ্জিত! :)

২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৪

শায়মা বলেছেন:


এই যে উপজাতিদের ডেরেস!!!! :)


তবে শার্ট বা টপসও আছে কিন্তুক! :)

১৯| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৪

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপু আমারে সাথে নিয়া যাইতা

আরও সুন্দর ছবি তুইলা দিতাম

কত দিন ছিলা সেখানে?

কী সুন্দর জায়গা

২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬

শায়মা বলেছেন: আসলেই তো!!!!!!!!!!!!!!!

তো কি হয়েছে আপুনি!!!!!!!!!!!!!!!

সেখানে যাবার কি দক্কাল!!! ঈদের দিন সাজুগুজু করে চলে আসি তোমার বাসায়!!!!!!!!

সুন্দর করে ছবি তুলে দিও!!!!!!!!!!!

সেই নিয়ে পোস্ট দেবো!!!!!!!!!!!!!!!! ছবি আপুনির ক্যামেরায় ছবি আমি - ছবি যেন শুধু ছবি নয়!!! :)

এক মাসের একটু বেশি ছিলাম। আবার যাবো জুলাই বা ডিসেম্বরে! :)

২০| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১

রানার ব্লগ বলেছেন: বা দিক থেকে দ্বিতীয় ও তৃতীয় বেস্ট ;)

২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩

শায়মা বলেছেন: ভাবীজির জন্য এই দুই ড্রেস কিনে পাঠায় দেবো নেক্সট টাইম! ওকে!!!!!!!!!!!! :)

২১| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

রানার ব্লগ বলেছেন: তাইলে কি ঈদের শপিং টা বাদ দেব? কোন কুরিয়ারে পাঠাবা জনিও।

২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৯

শায়মা বলেছেন: হা হা হা হা তুমি নাকি আমার চাইতের কম পাঁজী?
সেদিন যে খুব গলাবাজী করলে?

এখন বুঝে নাও কত্ত বড় শয়তানের লাঠি তুমি!!!!!!!!!!!!!!!!!!! :P


ওকে ওকে আমি পাঠায় দেবো। কোন কুরিয়ারে সেটাও জানায় দেবো। তোমার জন্যও একখানা পাঠাবোনে। ছবি তুলে কোন ইমেইলে পাঠাবে জানিয়ে দেবো ওকে???? :)

২২| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এ যেন সোনায় সোহাগা, একেতো চমৎকার লোকেশন, আর সেখানে এসে হাজির এক আগফগান রাণী.......শুভ কামনা আপু, চলুক ভ্রমণ অবিরত

২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:১২

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া।

একটা কথা বলো তো??? তুমি তো এই উপমহাদেশের এমন কোনো দেশ নেই ঘুরোনি। রাজস্থানের মেয়েরাও না এমন কোলা মানে মাথায় কারুকার্য্যমন্ডিত টুপি সদৃশ্য গহনাটা পরে?

আফগানী কাবুল ছাড়াও রাজস্থান জয়পুরে গেলেও অনেককে দেখেছি এমন কিছু পোশাক আশাক গহনা পরে ছবি তুলতে।

২৩| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:১১

দি এমপেরর বলেছেন: এই পোস্টের লেখককে আগে লঞ্চ বা স্টিমারের স্কিপার হিসেবে কোথাও দেখেছি মনে হচ্ছে। তখন চিন্তা করেছিলাম সেই লঞ্চ বা স্টিমারে মেট হিসেবে চাকরি নেব, এত সুন্দর স্কিপারের মেট হওয়াও সাতজনমের ভাগ্য।

এখন মনে হচ্ছে মেট হওয়ার ভাগ্য আর হবে না। এখন তিনি স্কিপারের কাজ ছেড়ে সুন্দরী প্রতিযোগিতায় নাম লিখিয়েছেন।

২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:২৮

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়ু!!!! গত বছর একেবারেই ছোট বড় নানা রকম আনন্দ ভ্রমন নিরানন্দ কাজের ভ্রমন মানে ভ্রমনে ভ্রমনেই কেটেছিলো। এবছরও এমনই হবে মনে হচ্ছে। বছরের শুরুটাই ভ্রমনে কাটার কারণ এটা।

সেটা ছিলো শীতলক্ষ্যায় ভ্রমন আর নাবিকের টুপি পরে জাহাজ চালানোর চেষ্টার ছবি।
আর এটা তো সুন্দরী বান্দরী কোনো প্রতিযোগিতাই না আর কোনো প্রতিযোগী ছিলোই না। একা বাগানে আমিই রাণী ছিলাম হা হা !

মানে এই সব কোলা ঝোলা পরে একটু ছবি তুলে ফেললাম এত্ত সুন্দর শান্তি শান্তি একটা বাগান পেয়ে। :)

২৪| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩২

রানার ব্লগ বলেছেন: লেখক বলেছেনঃ এখন বুঝে নাও কত্ত বড় শয়তানের লাঠি তুমি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!


বিশ্ব জোড়া পাটশালা মোর
সবার আমি ছাত্র।
তোমার তুলনায়, আমি অভাগা-
দুগ্ধ পোষ্য মাত্র।

২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৫

শায়মা বলেছেন: আহালে !!!!!!!!!!!!!


তাই না???

তবে ছাত্র যেহেতু হয়েছো যাই জালিবেত অর্ডার করি।
তোমার জন্য মর্ডান নিয়ম চলিবেক লাই।

এক্কেবারে পন্ডিতজী স্টাইলেই শিক্ষা দীক্ষা লাগিবেক!

২৫| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৩৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: খুব সুন্দর লাগছে আপনাকে। এই পোশাকটা আপনার সাথে পুরো মানিয়ে গেছে। মনে হচ্ছে এটাই আপনার ন্যাচারাল পোশাক। :)

@ মিরোরডডল আমি তীর্থে যাই নাই। :) দেশেই আছি। কথা হবে।

২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৭

শায়মা বলেছেন: এটাই ন্যাচেরাল হলে তো আমি সত্যিই আকাশে উড়তাম! :) এরপরেরবার ডানা লাগিয়ে ছবি দেবো ওকে ভাইয়ু?


ঠিক ঠিক তীর্থে না গেলে তুমি এখানে আসবেই। মিররমনি এটাই বলেছিলো। তাই হলো।

কিন্তু আমার একলব্য ভাইয়ু কই গেলো?? :(

২৬| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৪৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জমকালো পোষাকে অনন্যা শায়মা। ছবিগুলো সুন্দর। তাছাড়া জাপানিজ বোটানিক গার্ডেন ইন সিডনি ছবিটি সবচয়ে সুন্দর ।

মনময়ূরী যাওগো উড়ে
ঐ সুদূরে, যেথায় আছে
নীরুপমা , অনুপমা
আমার পরাণ যা চায়

যেন তার সব ই আছে
তার কাছে
তার তুলনা নাই।
তোমার চোখে দেখে নিলাম
একটুখানি চেখে নিলাম
একটি নতুন দেশ
তোমার সুন্দর অবয়ব আর নতুন ড্রেস
হয়তো যেথায় তুমি হও গো নিরুদ্দেশ
বোটানিক গার্ডেনে যেন আছে অপেক্ষায়
কবে হবে দেখা বুকের মাঝে জমাটবাঁধা
না বলা সব কথা, বলবো তার সব
তোমায় দেখে তৃষ্ণা মেটে চোখে
তোমায় দেখে প্রাণে লাগে আনন্দ অনুভব। :)


২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৯

শায়মা বলেছেন: গেছি!!! কমেন্টো পড়িয়া আর তারপর নিরুপমা অনুপমা কবিতা পড়িয়া আমি কিন্তু ডানা ছাড়াই আকাশে উড়ে গেলাম!

২৭| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: ওদের ঢেড়স দেখতে কেমন? ওরা ঢেড়স কিভাবে খায়?
যাদের বাড়ি নদী বা সমুদ্রের কাছে তারা গ্যারেজে ছোট বোট রাখে। ছুটির দিনে নৌ ভ্রমন হয়ে যায়।
ইংরেজি মুভিতে এরকম দেখেছি।
আপনার সাজ এরাবিয়ানদের মতো হয়েছে। সুন্দর লাগছে আপনাকে। অবশ্য আপনি শাড়ি পড়ে ঘুরে বেড়ালেও ভালো হতো। তখন অবশ্য ওরা আপনাকে ইন্ডিয়ান ভাবতো।

২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৩১

শায়মা বলেছেন: ঢেড়স তো ওদের না। আমাদেরই। একই রকম দেখতে। ওখানে চাষ করা হয়। বাংলাদেশী মানুষেরাই খায়। লাকেম্বায় পাওয়া যায়।

ওবার্নে অমন বাড়ির সামনে স্পীডবোট দেখেছি।

থ্যাংক ইউ সুন্দর লাগছে বলার জন্য। আসলে ঐ আফগানী কোলা ঝোলা যেই পরবে তাকেই রাণীর মত লাগবে। :)

২৮| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:১২

একলব্য২১ বলেছেন: বাহ! তোমার নতুন লেখা আসছে। আরামসে তোমার এই পর্ব ও আগের পর্ব পড়বো। প্রথমেই তোমার ছবি দেখে মনে হচ্ছিল তুমি কাশ্মীরের ট্রেডিশনাল ড্রেস পড়েছ। পরে মনে পড়লো তুমি বলেছিলে মাথার এই অলংকার আফগানি ষ্টোর থেকে কিনেছ।

আমি প্রায়শই মোবাইল দিয়ে সামুতে ঢুকি। তোমাকে অনলাইনে দেখলে খুব ভাল লাগে যে, শায়মা আপু ভাছে, ঠিক আছে।

পরে আবার আসবো।

২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৩৮

শায়মা বলেছেন: এখন কেমন আছো ভাইয়ু!!! :)

হ্যাঁ আমি এসব কাবুল শপ থেকে কিনেছিলাম।:)

তুমি তার মানে চুপি চুপি আমাকে দেখে যাও!!!!!!!!!!!


হা হা ইদানিং অবশ্য খুবই বিজি থাকি। অনেক অনেকদিন লগ ইন করার টাইম পাই না।

তুমি দেখো এটা জেনে খুশি হলাম ভাইয়ু!!!

২৯| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:১৬

একলব্য২১ বলেছেন: *যে শায়মা আপু ভাল আছে, ঠিক আছে। :)

২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৩৮

শায়মা বলেছেন: আমি ভালো আছি দেখে যাও এবং দেখতে পারো তুমি কিন্তু তুমি কেমন আছো কেমন ছিলে কোথাও দেখতে পাইনি আমরা। :(

৩০| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:০০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে, বিশেষ করে বেঞ্চে বসে পায়ের উপর পা তুলে উঠানো ছবিটা। ভিডিও নাকি বেশি ভালো হয়েছে, কিন্তু ভিডিও কোথায়? নামকরা বিরিয়ানি খেয়ে বোকা বনে যাওয়ার কারণ কী? ভালো ছিল না? :)

সব অলঙ্কারে সেজে ছবি তুলে পোস্ট উৎসর্গ করার জন্য সত্যিই আমি আনন্দিত ও সম্মানিত বোধ করছি। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু। এবং শুভেচ্ছা।

২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪১

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া আমি এমন রাণী সেজে ছবি তুললাম আর তোমার কাছে নরমাল ছবিটাই পছন্দ হলো!!!
ভিডিও বেশি সুন্দর কিন্তু ইউটিউব ছাড়া এখানে দেবার কোনো নিয়ম জানা নেই।
হ্যাঁ তুমি না বললে আমি জীবনেই এই পোস্ট দিতাম না

৩১| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৪

মিরোরডডল বলেছেন:




সাচু এবং শুভ, good to see you guys.

২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৪২

শায়মা বলেছেন: দুইজন গুডু বয়ই ফিরে এসেছে............ :)

৩২| ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২৬

একলব্য২১ বলেছেন: শায়মা আপু ও ডল,

আমি সামুতে ঢুকে শুধু তোমাদের দেখিই না। সাম্প্রতিক মন্তব্যে তোমাদের যে কোন কমেন্ট পেলেই পড়ি।

আমৃত্যু তোমাদের খবর নেওয়ার জন্য সামুওতে ঢুকবো।

প্লিজ মরে যেও না। হা হা হা....সামুতে আমি এতিম হয়ে যাবো।

Love u folks. :)

২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৩৪

শায়মা বলেছেন: সেই তো আমরাও ভাবছিলাম বেঁচে থাকলে তুমি সামুতে আাদেরকে দেখতে আসবে না এটা হতেই পারে না। তাই তো শেষ চেরেষ্টা চালাইতে গেছিলাম। লাস্ট টেরাইং এর ফার্স্ট স্টেপেই দেখলাম তুমি এসে হাজির হলে। :)

না না মরছি না মনে হয় এত সহজে। যদিও এত কাজের প্রেশারে আজকাল সিক হয়ে পড়ছি। ৮ তারিখ একটা স্টেজ শো ছিলো বাচ্চাদের। বাংলাদেশের নৃগোষ্ঠী ও সংস্কৃতি নিয়ে সেটা ২ মাস রিহারসেল করে লম্ফঝম্প করে ঘেমে নেয়ে তারপর এসি ফ্যান ছেড়ে বসে থেকে ঠান্ডা বাঁধিয়ে ফেললাম অনুষ্ঠানের আগ থেকে। সেটা এখনও চলছে। তাই নিয়েই পাপেট শো, রিসাইটেশন কম্পিটিশন, আর্ট কম্পিটিশন, ইনডিপেন্ডেন্স ডে প্যারেন্টস মিটিং, বিয়ে শাদী ইফতার পার্টি!! আমি শেষ!! :( শান্তি করে ব্লগে ঢুকবো সেই যো আর নাহি! :(

এখন আবার স্কুল ছুটি হবে। তখন আবার শুরু হবে হাফ ডান শপিং ফর ঈদ! :) শেষ হবে চন্দ্র রাতে গিয়ে! :)
সাথে বিউটি পারলার সাজুগুজু..... :)

১৮ ই জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:১৪

শায়মা বলেছেন: ভাইয়ু ঈদ মুবারাক! কোথায় আছো? কেমন আছো?

৩৩| ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:২৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



ফিরে আসার সময় আমার জন্য এক জোড়া ক্যাঙ্গারুর বাচ্চা নিয়ে আসো ।
আমি বাংলাদেশকে ক্যাঙ্গারুতে ভরে দিতে চাই।
আমি ওদেরকে লালন পালন করে বড় করে তুলব ।
এরা পরবর্তীতে হাজার হাজার বাচ্চা দিবে।

২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১১:৩৬

শায়মা বলেছেন: ইয়া খোদা!!!!!!!!!!!

তুমি কি দেশের শত্রু নাকি !!!!!!!!!!!!!!!!


ক্যাঙ্গারুকে কন্ট্রোল করতে সেই দেশের লোকজন হিমশিম খায়।

অকাজের প্রাণী দিয়ে দেশ ভরিয়ে কি করবা শুনি!!!!!!!!!!!!!!!!

৩৪| ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ড্রেসটাতে সুন্দর দেখাচ্ছে। ইফতার পোস্ট কখন আসবে? সে পোস্টের অপেক্ষায় আছি।

২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২২

শায়মা বলেছেন: ড্রেস পরে আমি তো রাণী সেজেছিলাম হা হা ।

ইফতার পোস্ট এখুনি দেবো!!! রোজা তো কেবল মধ্য গগণে!!! অস্ট্রেলিয়া ৪ আসুক তারপর দেবো ঠিক ঠিক!

ছুটি হয়ে গেছে! এখন কিছুদিন শান্তিতে থাকবো! :)

৩৫| ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৪০

শেরজা তপন বলেছেন: যারা আপনার সাথে যায় তারা আপনার এই হুটহাট সাজগোজ আর ছবি তোলা দেখে মহাক্লান্ত হয়ে যাবার কথা!

এই পর্বের আলোচনা বেশ সংক্ষিপ্ত ছিল! আপনার প্রথম ছবিটা চমৎকার হয়েছে।
ক্যাঙ্গারুটাকে দেখে মায়া লাগছে।

২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৪

শায়মা বলেছেন: এক্কেবারে ঠিক বলেছো ভাইয়া। আমার সাজুগুজু আর এনার্জী দেখে সবাই মাঝে মাঝে গালে হাত দিয়ে বসে থাকে। তারা ভেবেই পায় না আমি কই থেকে এত এনার্জী পাই!!!!!!!! হা হা হা
হ্যাঁ আমি খুবই বিজি ছিলাম ভাইয়া। আজ স্কুল ছুটি হলো। এরপরের পর্ব সংক্ষিপ্ত হইবেক না। :)
মিররমনি তাড়াতাড়ি দিতে বলেছিলো বলে দিয়ে দিলাম এটাই। :)

ক্যাঙ্গারুগুলো দেখে আমারও মায়া লেগেছে ভাইয়া। মনে হচ্ছিলো তাদের জীবনে অনেক কষ্ট:(

৩৬| ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৯

করুণাধারা বলেছেন: তোমার মাথায় যে কতকিছু খেলে যায়!! এসব ভেবে আমি কোন কুল কিনারা পাইনা, শুধু ভাবতেই থাকি। এই যেমন এমন কাবুলী বা ক্লিওপেট্রীও সাজের কথা মাথায় আসলো কি করে!! ছবি তোলা ছাড়া এই গহনা পরে আর কোথাও কি গিয়েছিলে? নাকি শুধুই একবার ছবি তোলার জন্য এই সাজ আর গয়না!!

এই পোস্ট নিয়ে পরে আবার আসব। আপাতত আমি একটা হিসাব মেলানোর চেষ্টা করছি।‌ নীল আকাশ জামদানি আমি মাত্র ক'দিন আগে দেখলাম। তারপর থেকেই হিসাব উল্টাপাল্টা... :|

ভালো থাকো!!

২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:১৭

শায়মা বলেছেন: হা হা হা নীল আকাশ জামদানী ছাড়াও আরও অনেক গুলিই যেমন হালকা হালকা কমলা মেরুন শাড়ি পরাটা, লাল টকটকে এবং কমলা মনিপুরী পরাটা, হলুদ রঙ বসন্তের শাড়ি পরা এমন আরও অনেকগুলি তো এতদিনে দেখে ফেলার কথা ছিলো আপুনি!

এর পরেই তো প্রকাশিত হলাম এখানে সেখানে ঐ খানে ! :P


আর এই কাবুলীয়া সাজের টুপিটা কিন্তু এমনি এমনি কিনিনি। জানোই আমি সাংস্ক্বতিক মানুষ। এই টুপি, ভেলভেট সালোওয়ার কামিজ পেশোয়ারী পরে এই নেক্সট জুনে আমার একটা কাওয়ালী গানের অনুষ্ঠান হবে। আর এই গায়ের পোশাকটা এটা আমি এরপর দুইটা অনুষ্ঠানে পরেছিলাম তবে কোলা মানে মাথারটা পরিনি কিন্তু । যদি কেউ ভুল করে পাগলা গারদ পাঠায় দেয় সেই ভয়ে।

৩১ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৩

শায়মা বলেছেন:
জিগেস করেছিলে এই জিনিস পরে কোথাও গিয়েছিলাম কিনা। এই দেখো এক কলিগের বিয়ে বাড়িতে শাড়ির সাথে পরেছিলাম।

৩৭| ২৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:১৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



গরু আর খাসির মাংসের বদলে ক্যাঙ্গারুর মাংস খাওয়া শুরু করবে সবাই।
এভাবেই দেশ বিশাল এক উপকারের মুখোমুখি হবে।

২৯ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:০৭

শায়মা বলেছেন: সেই কথা ঠিক!

ক্যাঙ্গারুর মাংস সেখানে সবচেয়ে সস্তা। :)

সেটা কি হারাম নাকি হালাল??

ব্লগের হুজুরদেরকে জিগাসা করো আগে।

৩৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭

মিরোরডডল বলেছেন:




সময় অন্তিমের পথে, নতুন পোষ্ট কোথায়?

০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৮

শায়মা বলেছেন: একদম রেডি!
পাপেট শো এর স্ক্রিপ্ট লিখছিলাম।

তুমি একটা কবিতা লেখো মিররমনি!

আমার মনে হয় তুমি অনেক ভালো কবিতা লিখতে পারো।

শুধু আলসেমী করে লেখোনা তাই।

৩৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:৩৭

একলব্য২১ বলেছেন: অপারেশনের পর প্রায় ৩/৪ মাস প্রায় একদমই খেতে পারতাম না। ১৯/২০ কেজি ওজন কমে গিয়েছিল। এখন পেট ভরে খেতে পারি। ওয়েটও আবার বাড়ছে। তোমার ইফতারি পোষ্টের অপেক্ষায় আছি। সুস্বাদু লোভনীয় খাবারের ছবি দেখেও আনন্দ।

view this link

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:৪৭

শায়মা বলেছেন: আজকেও অনেক বিজি ছিলাম স্কুলের কাজ নিয়ে। কাল ট্রাই করবো ইফতারের পোস্ট দিতে। ঈদের পরদিন ট্যুরে যাচ্ছি। এই দু /তিন বছর ট্যুরে ট্যুরে কেটে গেলো।

১৯/২০ কেজি ওজন কমেছে মানে তো অনেক ওয়েটলস। অপারেশন রিকভারীতে অনেক বেশি ফুড লাগে।

তুমি কি এখন ঢাকায় নাকি সেই দেশে

৪০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:০২

আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা ,



এটাকে একদম ফাঁকিবাজি পোস্ট ছাড়া কিছু বলা গেলোনা! :((
আপনার অন্যসব পোস্টে ঘটনাকে যে ঢংয়ে সাজুগুজু করিয়ে কনে দেখানোর মতো করে সামনে আনেন এই পর্বটাকে তেমন মনে হলোনা। :P
"ওঠ ছেড়ি তোর বিয়ে" ষ্টাইলের সাজানো লাগলো।
ঝকঝকে তকতকে "শায়মা"র দেখা এখানে মেলেনি । ছবির ময়ুরটির মতো রঙিন দেখালেও "পেখম" মেলা ছাড়া শায়মাকে দেখতে অভ্যস্ত নই। :#)
লিখতে হবে বলেই লিখলেন কি? :|

০৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:৪৫

শায়মা বলেছেন: একদম সত্যি কথা। লিখতে হবে বলে লেখা মানে মিররমনি বলছিলো পোস্ট দাও দাও। তাই তাড়াতাড়ি দিয়ে দিলাম। নাচ শেখাতে শেখাতে ৭ তারিখ থেকে এমন সিক হয়ে পড়েছিলাম। মানে নিউমোনিয়া হবার পর থেকেই ঘেমে গেলেই দেখছি সিক হয়ে যাচ্ছি। তারপর ছিলো আমার স্কুলের পাগলা পাগলা ঝামেলারপূর্ণ কাজ। পোস্ট লেখার সময় ছিলো না। কিন্তু মিররমনি বলাতেই তাড়াতাড়ি দিয়ে দিলাম। হা হা

ঝকঝকে তকতকে শায়মার দেখা মিলবেনা তাই বলে?? এত ঝকঝক করে সাজলাম !!!!!!!!!!!! X(( মানে ছবিগুলো তো কত্ত করে ইমগুর দিয়ে বড় বড় করে দিলাম কয়েকটা। :)

৪১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৭:২৮

মিরোরডডল বলেছেন:




তুমি কি ঈদে ইফতারের পোস্ট দিবে আপু?
তাই মনে হচ্ছে :)

০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:০৬

শায়মা বলেছেন: অস্ট্রেলিয়া ভ্রমন নিয়ে আগের বছরের ৩ নং পোস্ট আজও দেওয়া হলো না। :(

এই বছরের পোস্টগুলোও লিখতে লিখতে ইফতার পোস্টের সময় এসে গেলো।:(

কি করি বলো!!!!!!!!!!

আর স্কুল স্কুল ইভেন্টস আর সিকনেস নিয়ে হিমশিম খেলাম কিছুদিন......


আজ সকালে বসলাম ইফতারের ছবিগুলি নিয়ে। যদিও অস্ট্রেলিয়ার নেক্স্ট পোস্ট রেডি তবুও ভাবছি ইফতারেরটাই দেই ।

ঠিক না বলো?

৪২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:৪৬

শার্দূল ২২ বলেছেন: পোস্ট অনেক আগেই দেখেছি। মন্তব্য করার সময় পাচ্ছিলামনা, কেমন আছো তুমি?

এর পরের পোষ্ট কি ইফতারের হবে বরাবরের মত?


এই জামা কোথা থেকে কিনেছো? ওখানেই নাকি আামাদের দেশের?

ভালো থেকো

০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬

শায়মা বলেছেন: আহা আহা তুমি তো মহা বিজি মানুষ!!

যাইহোক ইফতার না ভ্রমনপোস্ট ভাবতে ভাবতেই বেলা গড়ালো আমার। ঈদের পর আবারও ভ্রমনে যাচ্ছি। বুঝলাম না হঠাৎ আমার একি হলো। জীবনে ঘোরাফেরা বেড়ে গেলো!! এমন হলে আমার এত ইজিকাজে বিজি থাকা চলিবেক কেমনে!!!

যাইহোক দেখি ইফতার পোস্ট দেওয়া যায় নাকি। মানে এখন থেকে শুরু করে দুই ঘন্টার মাঝে ছবি ছাবা যোগাড় করে আনি।

এই জামা এই মাথার কারুকার্য্যময় টুপী মানে আফগান ভাষায় কোলা আর গায়ের উপরে যেটা নীতা আম্বানীর মত সেটার নাম ভুলে গেছি সবই অস্ট্রেলিয়া থেকে কিনেছিলাম। শুধু জামা বাদে এক্সেসরিজগুলা সব কাবুল শপ থেকে। :)

৪৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:৪৭

মিরোরডডল বলেছেন:




ঠিক না বলো?

সত্যি শুনতে চাও ঠিক কিনা?
তাহলে বলবো, এখনো যদি পোষ্ট রেডি না থাকে তাহলে আর ইফতার পোষ্ট লিখো না।
বেটার ভ্রমণ পোষ্ট দাও। কোথায় গেলে কি করলে দেখি।

ইফতার পোষ্টে খাবার ছাড়া কি আছে দেখার!!!!
আবার তো সেই ঈদ পোষ্টেও খাবারই দেখতে হবে :)

স্কিপ করো।


০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:৫৯

শায়মা বলেছেন: আরে ভ্রমন পোস্ট মানে পার্টস অব দ্যা সিডনী ঘুরাঘুরি! তোমার কাছে নতুন কি আর :(

ইফতার পোস্টে খাবার ছাড়া আছে আমার এ বছরের নিউ নিউ ক্রিয়েশব স্টাইল যেমন গতবছরের প্রতিপাদ্য ছিলো মকটেইল!!!:)

ঈদ পোস্টে এবারে তাইলে খাবার সাজুগুজু জামাকাপড় সাজুগুজু গয়নাগাটি মানুষের গিফ্ট নিজের গিফট সব দিয়ে দেবো!!! :)

তোমার ঈদের জামা দেখাও!!!!!!! :)

৪৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৮:৫৩

মিরোরডডল বলেছেন:





অনেকদিন পর শার্দূলকে দেখছি, কেমন আছে শার্দূল?

০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০

শায়মা বলেছেন: @মিঃ শার্দূল উত্তর দাও...... :)


আমি তাড়াতাড়ি পোস্ট লিখি ....... :)

৪৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০২

শার্দূল ২২ বলেছেন: মিরর কেমন আছেন? আসা হয়না আগের মত, যাদেরকে সন্মানের উচ্চ আসনে বসাই তাদের পোষ্ট মন্তব্য কথা বার্তা আমাকে হতাশ করে। বিশেষ করে যাদের ভালো চাই আর যদি তাদের উপর কোন অধিকার খাটিয়ে ফেলি আর তারা শত্রু হয়ে যায়, পরে ভাবলাম সবাই স্বাধীন , চলুক সবাই সবার মত। আমার কি দায় পড়েছে ঘরের খেয়ে বনের মেষ তাড়ানোর।

আপনাকে একটা গান দেই কিন্তু জানিনা লিংক কিভাবে দেয়। দেখি ট্রাই করে

https://youtu.be/D_ILzIsc5GI?si=z5W7hlqZcdCW-XJQ


০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০৫

শায়মা বলেছেন: এত বুড়া ব্লগার হয়েও লিঙ্ক দিতে পারো না!!!

ছি ছি ছ্যা ছ্যা!!! :P

৪৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০৩

শার্দূল ২২ বলেছেন: singer Rupom

০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০৬

শায়মা বলেছেন: আরে এখনও রুপম তোমার এত প্রিয়!!!!!!!!

শার্দূল মনে আছে তুমি আমাকে রুপমের কোন গান শুনিয়েছিলে!!!!!!

যাইহোক কেমন আছে তোমার কাজিন রুপম??

৪৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০৯

শার্দূল ২২ বলেছেন: শায়মা তুমি ঈদের জামার কথা বলছো- তাহলে শোন একটা ঘটনা, একবার গ্রামে ঈদ যাপনে গিয়েছিলাম, নতুন জামা গায়ে নামাজ শেষে একজন প্রিয় বন্ধুকে খুঁজতেছিলাম কোলাকলি করতে, কিন্তু সেই বন্ধু উধাও। শেষে তার বাড়ি গিয়ে দেখি সে আমার থেকে ইচ্ছে করেই আড়াল হয়ে আছে, কারণ জানতে চাইলে বললো সে নতুন জামা নিতে পারেনি তাই লজ্জায় আমার সামনে আসতে চায়নি, আমার চোখ ভিজে গেলো, সেই থেকে ঈদে আর নতুন জামা পড়িনা, আগে পরে যত জামা আমি ক্রয় করিনা কেন, ঈদে আগের কোন জামা পড়ে নামাজ পড়ি , সেটা আজকে পর্যন্ত বলবৎ আছে। ঘটনাটা একটু বেশি আবেগি। থাকনা এই আবেগটা যতদিন বেঁচে থাকি। কি বলো ?

০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৯

শায়মা বলেছেন: তুমি যে আবেগী সে কথা আর বলতে???

যাইহোক সেই বন্ধু আর তোমার তখন বয়স কত ছিলো??

৪৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১২

শার্দূল ২২ বলেছেন: শার্দূল মনে আছে তুমি আমাকে রুপমের কোন গান শুনিয়েছিলে!!!!!! হাহাহা

হুম মনে আছে, আবার দিচ্ছি,

Ami tomar chokher Galo chai

০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:২২

শায়মা বলেছেন: হা হা গানটা ঠিক আছে তবে ভিডিওটা অন্যরকম ছিলো। সেটা একটা এনিমেশন দিয়ে করা ভিডিও ছিলো শার্দূল!!!


আর রুপমের গান শুনে আমি তার প্রেমে পড়ে যাচ্ছিলাম আর একটু হলে!!! হা হা হা


কোনো এক গল্পে ঢুকিয়ে দিতে হবে সেই ঘটনা।

৪৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪১

মিরোরডডল বলেছেন:





শার্দূল ২২ বলেছেন: আসা হয়না আগের মত, যাদেরকে সন্মানের উচ্চ আসনে বসাই তাদের পোষ্ট মন্তব্য কথা বার্তা আমাকে হতাশ করে।

উচ্চ আসনে বসায় বলেই তো এই অবস্থা। এখন থেকে জাপানিজদের মতো নীচে বসাবে। ওরা নীচে বসেই একে অপরকে কি সুন্দর সন্মান প্রদর্শন করে। তাহলে আসন থেকে পড়ে হতাশার সৃষ্টি করবে না। :)

বিশেষ করে যাদের ভালো চাই আর যদি তাদের উপর কোন অধিকার খাটিয়ে ফেলি আর তারা শত্রু হয়ে যায়

ওয়েল উইশার পর্যন্ত ঠিক আছে, অধিকার চর্চা করে শত্রু বাড়িয়ে কি লাভ!!!

পরে ভাবলাম সবাই স্বাধীন , চলুক সবাই সবার মত।

তাইতো, এখানে কে কার কথা শোনে!!

আমার কি দায় পড়েছে ঘরের খেয়ে বনের মেষ তাড়ানোর।

absolutely!!!
এতো সময় কোথায়!!!


৫০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮

মিরোরডডল বলেছেন:





আপনাকে একটা গান দেই কিন্তু জানিনা লিংক কিভাবে দেয়। দেখি ট্রাই করে

থ্যাংকস গানটা শেয়ার করার জন্য কিন্তু আবার কি করলাম??? B:-) :(( :)


৫১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১৭

মিরোরডডল বলেছেন:





শার্দূল ২২ বলেছেন: কিন্তু জানিনা লিংক কিভাবে দেয়।


ইউটিউবে একটা লিংক ওপেন করে, সেটা থেকে শুরু করি, let's start.

এই গানের লিংকটা দিয়ে ট্রাই করবে।

ইকোয়ালের পরের অংশটুকু কপি করবে, এটা eEaQ586gEwk

প্রথমে first bracket এটা [
এরপর টাইপ yt
নেক্সট স্ল্যাশবার |
তারপর লিংকের কপি অংশটুকু eEaQ586gEwk
ফাইন্যালি unbracket ]

কেমন হবে দেখতে বোঝার সুবিধার জন্য এটা এখানে স্পেস দিয়ে দেখাচ্ছি কিন্তু শেয়ার করার সময় কোন স্পেস হবে না।

[ yt | eEaQ586gEwk ]

hope it will work.

৫২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৪০

মিরোরডডল বলেছেন:





লেখক বলেছেন: হা হা গানটা ঠিক আছে তবে ভিডিওটা অন্যরকম ছিলো। সেটা একটা এনিমেশন দিয়ে করা ভিডিও ছিলো শার্দূল!!!

আপু, এই নাও তোমার লিংক।
আমিও একসময় এই লিংক থেকে শুনেছি।






০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

শায়মা বলেছেন: ইয়েস!! এটাই তো ....... :)

মিররমনি আজকেই ৩০ মিনিটের মধ্যে এসে যাবে আমার এই প্রায় ৩০ দিনের ইফতার খানা পিনা পোস্ট! :)

৫৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:২০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমি ক হিবো না আর কোন কথা
না না সহিব না আর বিরহ ব্যথা
তোমায় ভালোবেসে ।
ভালো যদি না ই বাসো আমাকে
কাছে যদি না ই আসো মোর বাহুডোরে
প্রেমের উদাত্ত আহ্বানে
যদি না উঠে জোয়ার তোমার বুকে
আনমনে অনুক্ষণে আমিহীন পৃথিবী
যদি শূণ্য মরুভূমি না ই লাগে তোমার কাছে
তবে বলো কি লাভ এসব লিখে?
যদি বলো বিড়ম্বনা আমি কহিবো না আর
কোন কথা প্রেমের বার্তা তোমার সনে
ভোরের শিশিরের মতো নিরবে
আমি চলে যাব ঝরা শিউলির মতো সবার অলক্ষ্যে ভিন্ন গ্রহে।
তুমি বুঝবে না তুমি খুঁজবে না জানি
পাষাণী ভালোবাসার চেয়ে বড় কিছু নেই
ভালোবাসা হীন জীবনের নেই কোন মানে ।

০৯ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩২

শায়মা বলেছেন: আহালে ভাইয়ু...... কবিতা পড়ে চিন্তায় পড়ে গেলাম।

৫৪| ০৩ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: কাজের ফাঁকে ফাঁকে সাজ--সজ্জা, বেড়ানি, কেনা-কিনি, ছবি তোলাতুলি আর বাহিরে খাওয়া-দাওয়াও তো সমান তালেই চলেছে দেখছি! বেশ উপভোগ্য ভ্রমণ কাহিনী আপনার।
বোটানিক গার্ডেনে দেখা সাপের 'মিশমিশে শান্ত শীতল চোখ' এর বর্ণনাটা সে রকমের হয়েছে।

০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১২:০৪

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া বেড়াবেড়ি সাজুগুজু এসবে আমার আনন্দের শেষ নেই বটে তবে আমি আমার কাজে নাম্বার ওয়ান প্রায়োরিটি দেই।


আর সাপটাকে দেখে আমার সত্যিই এমন মনে হয়েছিলো! :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.