নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দীপ ছিলো, শিখা ছিলো, শুধু তুমি ছিলেনা বলে...

শায়মা

দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...

শায়মা › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাগরের সৈকতে কে যেন দূর হতে ....স্বদেশ ও বৈদেশের সাগর সৈকতে... :)

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৭


সাগরের সৈকতে, কে যেন দূর হতে
আমারে ডেকে ডেকে যায় আয়, আয়, আয়
পারিনা তবু যেতে, শেকল বাধা এই দুটি পায়।।

সাগর পাড়ে গেলে প্রায় সবসময় আমার এই গান মনে পড়ে। যদিও শিকল ছিঁড়ে বার বারই যাই সাগরের পাড়ে আর ভাবি এই গানের মেয়েটা শিকল ছিঁড়ে ছুটে যেতে পারেনি সাগরের সৈকতে সেই অজানা কারো ডাক শুনে। সে যাইহোক, প্রায় প্রতি বছরই সাগর পাড়ে কিছুদিন কাটিয়ে সাগরের হাওয়া গায়ে লাগিয়ে ফুরফুরা হয়ে উঠি। গত বছরের জুলাইতে যখন গেলাম কক্সেসবাজার সমুদ্র সৈকতে, সাগর তখন প্রলয় উত্তাল, আকাশের মুখ থমথমে, ক্ষনে ক্ষনে বর্ষন।

সাগরের এই রকম চেহারা আগে কখনও দেখিনি। অন্য সব বারে, ঝিরিঝিরি উতল হাওয়ায় গা ভাসিয়ে বিকালবেলা হেঁটেছি সৈকত ধরে, রাতে উথাল পাথাল পাড়ে আঁছড়ে পড়া ঢেউ এর কলোরোলে মন মাতিয়েছি বহুবার। কিন্তু বরিষন মুখরিত সাগর? এবারেই প্রথম দেখেছি। এই নতুন অভিজ্ঞতা আসলেই খুব মজার ছিলো বটে তবে ঐ মেঘলা আকাশে ছবিগুলিও মেঘলা মেঘলা ছিলো। তাই এই ফেসবুকিও যুগে সে ব্যাপারটা একটু বেমানান হয়ে গেলো। মনটাও একটু খারাপ হলো কেলো, ধুলো, মলিন ছবিগুলি দেখে।

যাইহোক, শুধু কি ছবি নিয়ে পড়ে থাকলে চলবে? আরও কত কিছু করার আছে, দেখার আছে, আনন্দে ভেসে যাবারও আছে। বাংলাদেশের কক্সেসবাজারের সমুদ্র তট। এটা নাকি পৃথিবীর দীর্ঘতম অখন্ডিত সমুদ্র সৈকত। তাই হবে কারণ যেদিকে চোখ যায় ঠিক সাগরের মতই তাহার কোনো কূল নাই কিনার নাইরে। এবারে গিয়ে উঠেছিলাম আমরা এক সরকারী বাংলোতে। কক্সেসবাজারের এত শত সুন্দর সুন্দর সব হোটেল মোটেল ছেড়ে এই সরকারী বাংলো মাংলো ভালো লাগে নাকি? এসব ভেবেছিলাম প্রথমে বটে। তবে প্রথমদিন থেকেই ঐ রেস্ট হাউজের অসাধারণ প্রতিভাময় কুক আলাওলের রান্না খেয়ে এবং তার কাব্য প্রতিভা দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম আমি। সে এক প্লেট ভাঁজা রুপচাঁদা কিংবা ফ্রেশ লইটা মাছের ভূনা যে স্টাইলে পরিবেশন করে তা দেখে আমার সোনার থালা বাটি চামচের পরিবেশন ফেইল। এত পরিছন্ন সুন্দর আর মজাদার তার খানাপিনা। আলাওল অবশ্য রেস্ট হাউজের নীচে তার পুরো পরিবার নিয়েই বাস করে। তার বউ ছেলেমেয়ে সবাই সাদা ধবধবে মেম সাহেব পরিবার যেন। সে পেশায় সামান্য বাবুর্চি হলেও ব্যক্তিত্বে যেন সেই মধ্যযুগের সত্যিকারের কবি আলাওল। এত আনন্দময় সুখী জীবন যাপন করতে যে বেশি কিছু লাগে না আলাওল তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ!

প্রথমদিন বিকালটা মেঘলা থাকলেও বৃষ্টি ছিলো না সেদিন কোনো কিন্তু ছিলো ঝড়ো বাতাস। তাই সেই ঝড়ো বাতাসেই সেজে গুজে বেড়িয়ে এলাম বিকালটা। যদিও সেই ধুসর সন্ধ্যাকাশে মেঘমালার সারিও ছিলো ঘোলাটে ধুসর, তাই ছবিগুলিও ছিলো ধোঁয়া ধোঁয়া ধোঁয়া! কি আর করা! আর কিবা যায় আসে? হোক ঘোলা, হোক ধুলা কিংবা মেঘলাই। তাই ছবিগুলোকে একটু কার্টুন বানিয়ে দিলাম।

ঝাউবনে হাওয়াগুলো খেলছে, সাঁওতালি মেয়েগুলো চলছে ; লাল লাল শাড়ীগুলো উড়ছে, তার সাথে মন মোর দুলছে । মনে মনে গুনগুন করছিলাম এই গানের কলিগুলি.....

পরদিন সকাল এবং দুপুরে আকাশের চেহারা ভালোই ছিলো তাই পানিতে দাপাদাপি করে রেস্ট হাউজে এসে একটু খেয়ে ফের রেডি হয়ে বের হবো আর তখনই শুরু ঘন বরিষন। :( এমন রাগ লাগছিলো। তবে বারান্দা দিয়ে বসে বসে দেখছিলাম রাস্তা দিয়ে অটোরিক্সা গাড়ি ঘোড়া ছুটে চলা। একটু বৃষ্টি হতেই সেই আদ্যিকালের রেস্ট হাউজের সামনে পানি জমে যায় এক হাঁটু। আমরা তখন পুরোই পানি বন্দী দ্বীপবাসিনী। ভারী বর্ষনে সাপ, ব্যাঙ টিকটিকিও নাকি উঠে আসে এক তলার ঘরগুলোতে। এই সব শুনে সেই সন্ধ্যায় আমি তো পারলে ছাঁদে লটকে যাই নিজেই টিকটিকির মত।

যাইহোক সন্ধ্যা গাঢ় হতে রেস্টহাউজের ভেতরের দিকের বাগানের চেহারা হয়ে উঠলো ঘুটঘুটে ভূতুড়ে ভয়ংকর!

বাগানে কিছু নাম না জানা গাছ আর চেনা অচেনা নানান গাছের মেলা ছিলো। বাগানের এক পাশটা ছেয়ে ছিলো জংলা কচু গাছে। বৃষ্টির পানি তাতে পড়ে জলমোতির মত দুলছিলো। মনে পড়ে গেলো ছোট্টবেলার কথা। এমন ঝুম বর্ষনের পরপরই কচুপাতায় দুলতে থাকা ছোট বড় নানান রকম জলমোতীগুলো দেখে খুব অবাক হয়েছিলাম ছেলেবেলায়।
যাইহোক সেই ভূত ভূত বাগানে কোনো পেত্নী দেখা যায় কিনা সেই আশায় কিছুক্ষন বারান্দায় চোখ মেলে বসে থেকে আর টিভি দেখে আর নেট নিয়ে কাটাতে হলো সেই সন্ধ্যা। তবে আলাওলের কি সব পাতা টাতা দিয়ে বানানো পকোড়ার মজা সেই ঘরে বসে কাটানো সন্ধ্যার দুঃখ ভুলিয়েছিলো।

সাগরজলে সিনান করি সজল এলোচুলে, বসিয়াছিলাম উপল-উপকূলে। :P কি আর করা! অমন বরিষনে বসে বসে নিজের মনে কবিতা নিজের শান্তি মত বানিয়ে নিয়ে আওড়ানো ছাড়া!

আবহাওয়া পূর্বাভাস দেখে দেখেও কোথাও কোনো আশা ভরষা ছিলো না। বৃষ্টি আর কমবেই না মনে হচ্ছিলো এক সপ্তাহের মাঝে আর তাই ডিসিশন নিলাম আমরা বৃষ্টির মাঝেই সাগরপাড়ে বসে থাকবো। যেই ভাবা সেই কাজ। পুরো বিকেল আর সন্ধ্যা বসে রইলাম ঝিরিঝিরি বৃষ্টির মধ্যে। তবে হ্যাঁ বালি আর বৃষ্টির ফোটা মুখে তীরের মত বিঁধছিলো। বৃষ্টি ধেয়ে আসা দিকে দুই দুইটা ছাতা লটকে দিয়ে বসে রইলাম আমরা। আকাশে ঘন ঘোর মেঘের মেলা, সামনে উত্তাল আছড়ে পড়া ঢেউ, আর চারিধারে ঝিরিঝিরি বৃষ্টিস্নাত বালুকাবেলা। সেই অপূর্ব দৃশ্য কখনও ভুলবার নয়।

ঐ বৃষ্টিস্নাত সাগর সৈকতেও কেউ কেউ নেমেছিলো সাগরস্নানে। ভীষন মন খারাপ করা একজন মহিলাকে দেখলাম চুপচাপ শুয়ে আছে। পাশে সঙ্গ দিচ্ছেন তার হাসব্যান্ড। তার মুখটাও মলিন ছিলো। জানিনা কোনো কঠিন অসুখে ভুগছে কিনা মেয়েটা বা হারিয়েছে কিনা কোনো পরমাত্মীয়কে। চারিদিকে হাজারও হাসি খুশি নেচে চলা মানুষের মাঝে সে ছিলো অন্যরকম এক বেদনা বিঁধুর দৃশ্য।

তবে আরেক অদ্ভুতুড়ে কিন্তু খুবই ফানি দৃশ্য ছিলো বুঝি ফেরবার দিনটিতে। জলবন্দী আমরা আর এইদিকে ফ্লাইটের টাইম ঘনিয়ে আসছিলো। আলাওল বললো নো চিন্তা ম্যাম আমি ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। সে নিয়ে এলো বিশাল বিশাল গামবুট। সেই গামবুট পরে আমরা রেস্টহাউজের সামনে নদী হয়ে যাওয়া জায়গাটুকু পেরিয়ে পগার পার হয়ে গাড়িতে উঠলাম। কি যে হাস্যকর দৃশ্য ছিলো সেটা। পরে অবশ্য ছবি তুলে নতুন রকম ছবিটা সুন্দর এক স্মৃতির এলবাম হয়ে রইলো! :)

যে কোনো প্লেন জার্নীতে শুরুতেই আমার মনে হয় এটাই আমার জীবনের শেষ যাত্রা। ভীষন ভয় লাগে আমার শূন্যে। যদি এসব ভাবি আর কি। আর অন্য কোনো ভাবনায় মন ডুবিয়ে দিলে কিছু সময়ের জন্য ভুলে থাকি। তো এবারের ইউ এস বাংলা ভ্রমন বেশ ভালোই ছিলো। অল্প একটু সময় তো কোনোমতে ভুলে টুলে ছিলাম আর কি।

তবে কক্সেসবাজার এয়ারপোর্টকেও ফেইল বানিয়ে দিয়েছে কক্সেসবাজার নতুন রেইল স্টেশন! কি যে সুন্দর বিশাল ঝিনুকের মাঝে বিশাল মুক্তোটা! বিশাল বড় সেই মুক্তোভরা ঝিনুক দেখে এই আমি একেবারেই মুগ্ধ হয়ে গেলাম! :)

যাইহোক এই গেলো স্বদেশের সাগর সৈকতের গল্প স্বল্প এরপর আসি বৈদেশের সৈকতের গল্পে। অস্ট্রেলিয়ার চারিদিকে নানা রুপে, নানা রঙ্গে, নানা ঢঙ্গে সাগর সৈকত। এর আগের ভ্রমনে বন্ডাই বিচ আমার তেমন ভালো লাগেনি কেনো জানিনা তবে এবার শহর থেকে দূরে উল্লংগং সিটি বিচ বা উল্লংগং সাগর সৈকতের শান্ত নীল সৌন্দর্য্যে চোখ জুড়ালো, মন ভুলালো।

বিচে পৌছেই সাগরের শান্ত শীতল কিন্তু জল কলোরোল দেখে ছুটে গেলাম পাখি হয়ে। আমার অবশ্য সাগর পাহাড় বা যে কোনো সুন্দর খোলা প্রকৃতি দেখলেই পাখি হয়ে উড়তে ইচ্ছা করে। স্বদেশের সৈকতে এই বুড়ি ধাড়ির পাখি হয়ে উড়াউড়ি একটু কঠিন। কারণ চারিপাশে গিজগিজা মানুষ পাগল হয়ে গেছি ভেবে বেঁধে রাখতে পারে। কিন্তু বৈদেশে কোনোই সমস্যা নেই। কে পাখি হয়ে উড়লো আর কে পেত্নী হয়ে নাচলো কেউ তাকিয়েও দেখে না।

কে কি পরলো, কে কি খেলো না খেলো সে সবে চোখ দেবার সময় মনে হয় কারোই নেই। সবাই নিজের ইচ্ছায়, নিজের ভালো লাগায়, নিজের মনে মেতে রয়েছে। যেখানে সেখানে রাস্তায়, শপিং মলের সামনে, ওপেরা হাউজের সিড়িতে টিকটিক করে টিকটকের জন্য নেচে গেয়ে চলেছে একদল ছেলে মেয়ে। শুধু কি ছেলেমেয়েরাই বুড়োবুড়িরাও কম যায় না। লাল টুকটুকে নেইল পলিশ আর দামী সব জামাকাপড়গুলো পরে বুড়াবুড়িরাই সবচাইতে ফার্স্ট! আমাদের দেশের মত বুড়ো হলেই অন্যের উপর নির্ভরশীল হতে হয়না কাউকে যেন। আমার ধারণা বুড়োবুড়িগুলোরই বেশি টাকা পয়সা আছে ও দেশে। যাই হোক কারো ব্যপারেই কারো কোনো মাথা ব্যাথা নেই সেখানে। শুধু আমিই মাঝে মাঝে লুকিয়ে চুরিয়ে হা করে দেখে নেই আমার থেকেও আরও কত বড় বড় পাগল আছে দুনিয়ায় সেটা। সে যাইহোক কারো পাকা ধানে মই দেবার জন্য কেউ বড় ছোট কোনো মই নিয়েই দাঁড়িয়ে থাকে না সেখানে আর আমাদের এখানে আবার শত বাঁধা, শত ভয়। যদিও আমি সেসবের কোনো তোয়াক্কাই করি না।

যাইহোক আর তাই শুধু উড়াউড়ি করে পাখি হলেই চলিবেক লাই। মৎস্যকন্যাও হতে হবে আর তাই মৎস্যকন্যাও হয়ে গেলাম সাগরের পাড়ে। হা হা হা কোনো তো সমস্যা নেই। কেউ কারো বিজনেসে নাক গলাতে আসবে না। :) মৎস্যকন্যার রৌদ্রস্নানের ছবিটা আর দিলাম না। সিগাল পাখির সাথে উড়াউড়ি ছবিটা ভিডিও থেকে কাট করে এনেছি। :)

উড়াউড়ি দৌড়াদৌড়ি এবং মৎস্যকন্যা সেজে গড়াগড়ির পর সী বিচে আসন পেতে বসলাম এবার। তারপর বার্গার, জ্যুস এসব খেয়ে দেয়ে সাগরপাড় ধরে হেঁটে হেঁটে পৌছালাম Flagstaff Point (Wollongong Head) Lighthouse লাইট হাউজে।

তবে তার আগে হাতীর পিঠের মত কালো কালো রক দেখে আর তার পিছে সমুদ্দুরের জলরাশি দেখে ছবি তুলতে বসে গেলাম নায়িকা হয়ে। তবে ছবিগুলো বিশেষ পছন্দ হলো না। :( এই ছবি তোলার জন্য ঠিকঠাক জামাকাপড় নিতে পারিনি তো তাই। :(

wollongong lighthouse এই যে লাইটহাউজের গল্প। লিংক দিয়ে দিলাম। যার ইচ্ছা হবে পড়ে নাও।


লাইট হাউসে পৌছে মুগ্ধ হলাম চারপাশের সৌন্দর্য্যে ।

লাইট হাউজের দরজার লেখা ফলকটির ছবি।

আকাশ আর সমুদ্রের নীল আর চারপাশ ঘিরে সবুজ সজীবতা।

সমুদ্র পেরিয়ে লাইট হাউজের উঁচু উপত্যকায় উঠবার জন্য এমন হাতলওয়ালা সিড়িও আছে। যা সবার জন্য সুবিধা তো বটেই ছবি তোলার জন্যও সুবিধা হয়ে গেলো! :)




কিছুদূর আগাতেই .... Flagstaff Hill Fort







হঠাৎ থমকে গেলাম এক অপূর্বশৈলীর গৎস্য দেখে। মানে মাছ যদি হয় মৎস্য গাছ কেনো গৎস্য হবে না? বিশেষ করে যদি হয় সেটা আর্টিস্টিক গাছ! :) সত্যিই কোনো ভাস্কর যেন হাতে বসে বানিয়েছে গাছটা!

এরপর হেঁটে হেঁটে স্টেশনের দিকে যাচ্ছিলাম আমরা। পথে দেখি ওমা অপূর্ব সুন্দর সব ওয়াগানে বসেছে মোবাইল বাচ্চাদের মেলা। আমার জীবনে আমি মোবাইল মেলা দেখেছি বটে। নানা রকম ঝাকা, বস্তা, থলেতে গুছিয়ে আনা পসারীদের কোনো এক স্থানে জড়ো হয়ে গড়ে তোলা মেলা। কিন্তু এমন সব বড় বড় সব চাকা ওয়ালা ওয়াগানে নানা রকম মজাদার রাইড, খেলনা পাতির পশরা আর খানাপিনা, এমনটা দেখিনি আগে। এত সুন্দর এক বিশাল বড় আলাদিনের প্রদীপ মার্কা কেটলী আর সুদৃশ্য সব টিকাপস দেখে দৌড়ে গেলাম সেখানে। এই এত বড় আমাকে উঠতে দেবে কিনা জানিনা কিন্তু সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুললে তো দোষ নেই?

হেঁটে হেঁটে ফের চলেছি। হঠাৎ দেখি এক বাবা মায়ের সাথে দুই ছেলেমেয়ে। বড়টা মেয়ে আর ছোটটা ছেলে। বড় মেয়েটার ১০ কিংবা ১২ হবে। কিন্তু সে ভেউ ভেউ করে কাঁদছিলো। মনে হচ্ছিলো কিছু আগেই চপেটাঘাত খেয়েছে। জিগাসা করতে ইচ্ছা হচ্ছিলো কাঁদছো কেনো? কিন্তু ভয়ে জিগাসা করিনি। বাবা জিগাসা করে মরবো নাকি? ফোপর দালালীকে আবার তারা কেমনে কিভাবে নেয়!!! এরপর স্টেশনের বসে অপেক্ষাকালে দেখলাম আরেক বাঘিনী টাইপ দেখতে এক মা। তার দুই ছেলেকে নিয়ে বসে আছে। ৬ বা ৭ বছরের বাচ্চাগুলো মনে হয় মায়ের গন্তব্যস্থলে যেতে চাইছিলো না। সেই মা হুনুমানের মত একের পর চড় থাপ্পড় খামচি ঘুষি দিয়ে যাচ্ছিলো। সাথে দূর্বোধ্য ভাষায় গালাগাল। শুনেছি লোকে বলে বৈদেশের মাটিতে বাইচ্চা কাইচ্চাদেরকে মাইর তো দূরের কথা একটা বকাও দেওয়া যায় না। কিন্তু একি দেখি একি দেখি?

যাইহোক স্বদেশে আর বিদেশের সৈকতের হেঁটে চলা ঘটে যাওয়া গল্প খানিক লিখে রাখলাম। তবে যাই বলো আর তাই বলো এই দুই চর্মচক্ষুতে দেখা সৌন্দর্য্য বা সাগরের নীল কিংবা সবুজের সজীবতা ক্যামেরার ফ্রেমে কখনও বন্দী হয় না। ফেরার পথে খেলাম ইয়াক থু মার্কা স্টুডেন্ট বিরিয়ানী। শুধু এই বিরিয়ানী না বৈদেশের আমি কিছুই খেতে পারিনা। তাই ওজন কমে যায় কি দুঃখ!!!! :( তবে দেশে ফিরে দুই সপ্তাহ থাকলেই ডাবল বেড়ে যেতে পারি। আর দুমাস থাকলে তো কথাই নেই। যাইহোক এসব নিয়ে ভাবনার সময় নেই।

তবে হ্যাঁ....... পৃথিবীর যেখানে যা দেখি যা দেখে মুগ্ধ হই না কেনো হিংসুটে আমির শুধু নিজের দেশেরটাই ভালো লাগে। থাকুক হাজারও মানুষেরা ভরা সাগর সৈকত, থাকুক হাজারও পসারীর বিরক্তি বা এখানে সেখানে পড়ে থাকা প্লাস্টিক বোতল, চিপসের প্যাক তবুও রুপ দেখে তার কেনো আমার নয়ম ভরে না......... তোরে এত ভালোবাসি তবুও পরাণ ভরে না........


ও সাগর তোমার কূলে ভেঙ্গে পড়া ঢেউ এর মানে কি

মন্তব্য ১০৮ টি রেটিং +২২/-০

মন্তব্য (১০৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫

জটিল ভাই বলেছেন:
আপাতত প্লাস দিয়ে গেলাম। এই পোস্টের কাউন্টারে "আপনারা কি কখনো সমুদ্র দেখতে গিয়ে ছবি তুলেছেন?" শিরোনামে নিশ্চই পোস্ট তৈরী হচ্ছে। যাতে থাকবে,
"এ দেশের শিক্ষকেরা সমুদ্রের ধারে গিয়েও গার্বেজ ছবি তুলে। তাই এই দেশের উন্নতি নাই। আমি বাংলাদেশের সমুদ্র দেখিনি। আমেরিকায় দেখেছি। এখানে শিক্ষকেরা সমুদ্রের ধারে ছবি তুলতে যায় না।"
তখন না হয় এসে বিস্তারিত দেখে যাবো কে কি কমেন্ট করলো =p~

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩

শায়মা বলেছেন: হা হা হা সমুদ্র দেখতে গিয়ে তো সেই সাদাকালো আদ্দিকালের যুগেও মানুষ ছবি তুলতো দেখেছি। তবে এখন তো সমুদ্র মহাসমুদ্র আকাশ পাতাল সব কিছু নিজের চোখে দেখার আগে ক্যামেরার চোখে দেখে মানুষ।

আর যে আমার ছবি গার্বেজ বলবে তার খবরই আছে। কত কষ্ট করে করে কার্টুন বানালাম!!! :)

২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: লোভ দেখাইয়েন না আপা, আমরা মার্চে যাবো ;)
সাথে সেন্টমার্টিনও, যদি ভয় না পাই B-)

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪

শায়মা বলেছেন: সেন্টমার্টিনে নাকি পর্যটক নিষিদ্ধ আগামী ৯ মাস!!!!!!


কেমনে যাবে!!!!!

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯

শায়মা বলেছেন: এই পোস্ট পড়ো ভাইয়ু

৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:১১

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: সেন্টমার্টিনে নাকি পর্যটক নিষিদ্ধ আগামী ৯ মাস!!!!!!


কেমনে যাবে!!!!!




ভেজালমুক্ত পরিবেশের জন্য মার্চে প্ল্যান করলাম, এখন সেখানেও শেষ!

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:১৪

শায়মা বলেছেন: তাই তো শুনেছি।
পোস্টটা পড়েছো? যেটার লিঙ্ক দিলাম?

৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:১৬

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: তাই তো শুনেছি।
পোস্টটা পড়েছো? যেটার লিঙ্ক দিলাম?



হুমম।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:১৮

শায়মা বলেছেন: তাইলে বুঝো....... খবর না নিয়ে গেলে তো শেষে ফিরে আসতে হত বিফল মনোরথ হয়ে। যাইহোক নিজে খবর নিয়ে তারপর যাও। নইলে কক্সেস বাজারেই থাকো।:)

৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:২৫

নীল-দর্পণ বলেছেন: কার্টুন কার্টুন ছবি দেখে তো তব্দা খেয়ে যাচ্ছিলাম হাহাহা।

সমুদ্র সৈকত মানেই মনে হয় সুন্দর সে যে দেশেরই হোক! আমার একবার খুব ইচ্ছে আছে বৃষ্টির মাঝে সৈকতে যাওয়ার।

গল্প আর ছবি কী সুন্দর কী সুন্দর। বৈদেশে বাইচ্চা কাইচ্চাদের মা'রা ধমকাধমকি করে আর বাইচ্চা কাইচ্চা খামচাখামচি করে জেনে একটু শান্তি লাগছে। কীসব ভুলভাল এতকাল শুনে এসেছি! সন্ধ্যায় আমার এক কইন্যা ফ্লোরে গড়াগড়ি করে আমাকে ব্ল্যাকমেইল করছে এই বলে "তালে কিন্তু আমি চিল্লাচ্চি…আআআ…" কেমন লাগে মেজাজ বলো!

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৩৮

শায়মা বলেছেন: হা হা কার্টুন কি বানিয়েছি সাধে!!!!!!!!! :P

সেই সাধ কি সাধ তোমাকে কানে কানে বলবো নীলমনি!!!!!! :)

বৃষ্টির মাঝহে সমুদ্র অন্যরকম সুন্দর বটে আর সমুদ্দুরের দিকে চেয়ে ছাতার নীচে বসে থাকা আর মাঝে মাঝে চা পা আর ঝালমুড়ি সবই বড়ই আনন্দের। তবুও জানো সেই প্রবাদবাক্য গিয়ানীগুনীরা লিখে গেছেন-

কাটা হেরি ক্ষ্যান্ত কেনো কমল তুলিতে
দুঃখ বিকা কভু সুখ হয় কি মহিতে

ঐ আনন্দ আনন্দ সুন্দর রোমান্টিক ক্ষনে বড় বড় তীরের ফলার মত বৃষ্টির কণা মুখে এসে লাগলেই বুঝা যায় আমাদের ত্বক কত কোমল!!!!!!! আহা আহা তাও আবার বালিঝুলি নিয়ে...... ইয়াক ইয়াক থু থু ...... জানোই আমার আবার ছুঁচিবাই আছে :(

হা হা আমি কিন্তু চিল্লাচ্চি!!!!!!!!!!! ব্লাকমেইল কি শুধু বাবা মাকে করে? আমাদেরকে বাচ্চারা বলে বকা দিলে মাকে কিন্তু বলে দেবো....... আমি বলি তুমি বলবা!!!!!!!! :|| হ্যাঁ!!!!!!!!!!!!!!!!!!! X((

তার আগে আমি তোমার ( মনে মনে তোর X(( ) মাকে বলবো। X((


:) :) :)

তবুও আমাকে তারা অনেক ভালোবাসে ...... আমিও তাদেরকে অনেক ভালোবাসি!!!!!!!!!

আমি বলি শোনো বাচ্চারা বাবা মা আর টিচাররা ছাড়া পৃথিবীর কেউ বকা দিতে পারবে না বুঝছো!!! এইভাবে নিজেকে সিদ্ধ করে নেই! :)

৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:২৯

কামাল১৮ বলেছেন: কিছু বাক্যে স্বদেশ আর বিদেশের চিত্র সুন্দর ভাবে ফুটে উঠেছে।সাগরপারে পাখি হয়ে উড়ার বর্ননায়।কবে যে দেশের লোকের মানসিকতার পরিবর্তন হবে।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৪২

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া হা হা আমি তো স্বদেশের ছবি কার্টুন বানিয়ে দিলাম। :P


আর সত্যিই কিন্তু পাখি হয়ে উড়ছিলাম :P ....... মৎস্যকন্যা হবার ছবি তো দিলামই না ......... :(


দেশের লোকের চিন্তা বদলাবে না ভাইয়া....... দিনে দিনে আরও গেড়ে বসা গোড়া হয়ে উঠছি আমরা...... শুধু অন্যের পাকা ধানে মই........ আমরা সবাই লক্ষি ভালো তোমার সবাই শাকচুন্নী কেলি পেঁচি পক্ষী........ এই টাইপ আর কি ....... :)

৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৫১

শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: আপনার লেখাটি অসাধারণ! পড়ে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:০২

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সো মাচ ভাইয়া।

তোমার আজকের লেখার লিঙ্কটা শেয়ার করেছি নয়নভাইয়ার সাথে। ভাইয়া সেন্ট মার্টিন যাবার প্লান করছিলো।

৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:০৬

শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: @শায়মা আমি দেখেছি আপু। থ্যাংক ইউ।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:০৮

শায়মা বলেছেন: ওয়েলকাম ভাইয়া।:)
ব্লগ থেকেও অনেক খবর জেনে যাই আমরা ।

মাঝে মাঝে কিছু খবর তো পত্রিকার আগেও ব্লগে পেয়ে গেছি আমি। :)

যদিও আগের সে ব্লগ আর নেই। এখন তো বলতে গেলে কোথাও কেউ নেই ব্লগে........ চারিদিক শুনশান......

৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:০৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: 'সাগরের সৈকতে কে যেন দূর হতে' - এই গানটা আমি প্রায় প্রতিদিন শুনি।

খুব সুন্দর পোস্ট। কক্সবাজারের লোকেরা মনে হয় একটু সহজ সরল এবং ভালো মানুষ।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:১৩

শায়মা বলেছেন: প্রতিদিন শোনো!!! B:-)

কেনো শুনি?


খুব সুন্দর পোস্ট!!!

তুমি বললে?

তো এটা কয় বছরের মত!!! ৬ নাকি ৮০ নাকি ৪৪?

১০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:০০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শাহনাজ রহমত উল্লাহর বেশ কিছু গান আমি প্রায় প্রতিদিন শুনি। উনি আমার প্রিয়তম শিল্পী। ওনার মত শিল্পী এই পৃথিবীতে কম আছে। আরেকটা গান হল 'সাগরের তীর থেকে মিষ্টি কিছু হাওয়া এনে'। আরেকটা হল 'স্বপ্নের চেয়ে সুন্দর কিছু নেই'। আরেকটা হল 'পারি না ভুলে যেতে স্মৃতিরা মালা গেঁথে'। আরেকটা হল 'আমারও দেশের মাটির গন্ধে ভরে আছে সারা'। আরেকটা হল 'যে ছিল দৃষ্টির সীমানায়'।

ইদানিং একজন হিন্দি গায়িকার গান শুনছি। ওনার নাম সারিকা সিং। অসাধারণ গলা এবং গায়কী। লতার গানগুলি এমন ভাবে গায় যে মনে হয় যে লতার মতই গাইছে। স্টেজ পারফরমেন্স খুব ভালো। আমার প্রিয় হয়ে গেছে সে।

না, বর্ণনা এবং ছবিগুলি খুব ভালো হয়েছে। দ্বিতীয় ছবিটা কার দিয়েছেন? আপনার সাথে আরও কোন মেয়ে গিয়েছিল মনে হয়।

লাল জামা পড়া প্রথম দুইটা ছবি বেশী ভালো হয়েছে।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৩২

শায়মা বলেছেন: বাপরে!!! তুমি তো শাহনাজ রহমতুল্লাহ বিশারদ!!!!!!!!!! তিনি কিন্তু আমাদের প্রতিবেশী ছিলেন। ২০১১ তে তার সাথে আমার ছবিও আছে পহেলা বৈশাখে সোসাইটির অনুষ্ঠানে এসেছিলেন। এখন অনেক ধর্ম কর্ম করেন। গান গান না আর তেমন একটা। আমাকে বলে বিকালে এসে আমাকে গান শুনিও!!!!!!!! আমি তো আকাশ থেকে পাতালে!!!!! বললাম তোমাকে গান শুনাবো!!!!!!!! পাগল হয়েছো নাকি!!! সে তো মহা খুশি! শিল্পী মানুষ! বাচ্চাদের মতন! আমাল তাইতেও বেতি বাত্তা! :) একটুতেই অনেক খুশি হয়। শাহনাজ রহমতুল্লাহ শুধু শিল্পী নহে শিল্পীদের গুরু। এমন গলার কাজ আর এত সুন্দর গলা!!!!!!! কথা বললে ঘাউ মাউ লাগে কিন্তু যেই না গান ধরে গলাতে যেন বীণা বেঁজে চলে.......


আর বর্ণনা আরও ভালো হত যদি লাইট হাউজ, হিল ফোর্ট বা উল্লংগং এর ইতিহাস সবিস্তারে লিখতাম। সময়াভাবে লিখিনি। লিংকগুলো পড়ে নিও।:)

দ্বী্তীয়ছবিটাও কার্টুন বf কমিক কার্টুন করেছি তো তাই অন্য মানুষ হয়ে গেছে। সত্যিকারেরটা দেবো!!!!

লালজামা পরা ছবিগুলি আসলে ভিডিও থেকে কাটিং....... হা হা হা সত্যিই কিন্তু সিগালদের পিছে দৌড়াচ্ছিলাম!!!!!!!!!!!! হা হা হা তাই তো এত সুন্দর হলো। কারণ সত্যিকারের আনন্দ আর মিথ্যেমিথ্যি পোজে তো পার্থক্য আছে তাই না!!!!!!!! :)

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৩৫

শায়মা বলেছেন:


এই যে নাও সত্যিকারেটা দিয়ে গেলাম! দেখো মিলাতে পারো কিনা.....

আমি অবশ্য বহুরূপী! একেক সময় একেক রকম দেখতে........ :)


ধরে নিতে পারো এরা সবাই আমার জড়ুয়া বেহেনা....... আমার জড়ুয়া নিকগুলোর মত....... কেউ ৬, কেউ ১৬, কেউ ১৯, কেউ ৪০, কেউ ৬০ :) :) :)

১১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:৫২

প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: কার্টুন কার্টুন ফ্লেভার দেওয়া স্বত্বেও ছবিগুলোতে আর্টিস্টিক জলছাপ নিজের উপস্থিতি জানান দিচ্ছে।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪১

শায়মা বলেছেন: ঠিক ঠিক ভাইয়ামনি!

জানোনা আমি তো আর্টিস্টিক!!!


:P

১২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:১২

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আপু তোমার মত আমারও মনের ডানা আছে। কিন্তু তোমার মত উড়তে পারি না। তোমার মত আমি সাহসী না। সুন্দর কেটেছে তোমার সময়গুলো।

কিন্তু তোমার ফটোগ্রাফার কিডা ? এত সুন্দর করে কার্টুন করে দিয়েছে তোমাকে হাহাহা।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৪৫

শায়মা বলেছেন: আমার সাথে উড়তে নিয়ে যাবো একদিন ওকে আপুনি!!!!!!!!!!! নো চিন্তা!!!!!!!


আমার কার্টুন আমার ফোন বানিয়েছে....... হা হা হা

১৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:১৮

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: শায়মা আপা অনেক ‍সুন্দর লাগল বলার কিছুই নেই
ঢেউ উঠে আবার থেমেও যায় এটাই সাগরের নিলাখেলা
কেউ বলে সুখের সাগর কেউ বলে নীরবতা একলা কষ্টমেলা
প্রশ্ন গভীর উত্তর কঠিন কয়েক মিনিটের চলা ফেরা-
হায় সাগর কোথায় যাও একলা একলা!

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৫০

শায়মা বলেছেন: বাহ বাহ অনেক সুন্দর কাব্য ভাইয়ু!!!!!!!!

সাগর একা একা তবুও তার একা থাকার জো আছে। পাড়ে বসে জ্বালাচ্ছে হাজারও লোকজন!!!!!! :)

১৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:৩৮

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: বাপরে! এক্কেবারে লাইট...ক্যামেরা...এ্যাকশন ......শাবনুর স্টাইল ফটু তাও আবার সম্পূর্ণ রঙ্গীন!!!

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৫২

শায়মা বলেছেন: হা হা হা শাবনূরকেও ফেইল করাতে চাইছিলাম ভাইয়া!!!! হা হা হা



তুমি কেমন আছো?

বাবুটা কেমন আছে?

১৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৩৪

কাওসার_সিদ্দিকী বলেছেন: খুব ভালো লাগলো তোমার পোস্ট।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৫২

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ আমার পোস্ট পড়তে আসার জন্য!!!!

১৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:০২

কাছের-মানুষ বলেছেন: আপনার ঘুরাঘুরির ছবি দেখে আমারও মনে হচ্ছে বেরিয়ে পরি কোথাও! অনেকদিন ধরে দূরে কোথাও যাই নাহ!

ছবিগুলো সুন্দর।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:১৩

শায়মা বলেছেন: আমি আসলে ঘুরাঘুরির জন্য যাইনি। ৬ মাস এই দেশ ৬ মাস ঐ দেশ করছি। তারই ফাকে ঘুরাঘুরি!

অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!

১৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৪

জুল ভার্ন বলেছেন: বাহ কী অপুর্ব নৈসর্গিক দৃশ্য, সেই সাথে অসাধারণ সুন্দর বর্ণনা!একরাশ মুগ্ধতা ❤️

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৭

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া অস্ট্রেলিয়াকে আমার পৃথিবীর বাইরে কোনো স্থান মনে হয়! সব কিছু বিশাল বিশাল ঘন নীল আকাশ, বড় বড় পাখি, গাছ পালা বাপরে!!!!


কিন্তু এত সবুজ সজীবতা আর নিলীমা যে মনে হয় স্বর্গের মত সুন্দর!!!

১৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:১৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনি তো আত্মকেন্দ্রিক মানুষ। শাহনাজ রহমতউল্লাহ ২০১৯ সালে মারা গেছেন। এই খবর দুনিয়ার সবাই জানে। কিন্তু আপনার মনে হয় জানা হয় নাই।

শেষ জীবনে নামাজ, কালামে সময় দিয়েছিলেন উনি। পত্রিকাতে তাই পড়েছি।

ওনার গলার যে কারুকাজ আর ওনার গান গাওয়ার যে গায়কী সেটার কোন তুলনা হয় না। উনি আরও অনেক গান গাইতে পারতেন। কিন্তু কেন যেন গাননি। বাংলাদেশে শাহনাজ বেগম, রুনা, সাবিনা এরা প্রত্যেকেই অসাধারণ। বাংলাদেশের সঙ্গীত জগতের সম্পদ। ভারতে আছেন লতা, সন্ধ্যা, আশা। পাকিস্তানের নুরজাহান, সালমা আগা।

উনি আপনাকে গান শুনাতে বলেছেন। আপনি অনেক ভাগ্যবান।

লিঙ্ক পড়ার চেষ্টা করবো।

সি গালদের সাথে যে আনন্দ প্রকাশ করেছেন সেটা আমার ধারণা আপনার অভিনয়ই হবে। তারপরেও ভালো হয়েছে অভিনয়।

আসল ছবি যেটা দিয়েছেন সেটা ঠিক আছে। কার্টুনের ছবিটার চাপা ভাঙ্গা ছিল।

ছবি আপু বলল যে উনি আর আপনি নাকি ১৯৯০ সালে জন্ম গ্রহণ করেছেন। সত্যি নাকি?

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:২৭

শায়মা বলেছেন: ঐ মারা গেছেন জানবোনা কেনো!!!!!!!!!!!!!!!!!

বললাম না আমাদের প্রতিবেশী ছিলো। আমি ২০১১ এর কথা বলেছি। কানা কানা কানা...... X((

তখন থেকেই গান গাইতেন না ধর্মে মন দিয়েছিলেন। বা তারও আগে থেকেই গাইতেন না।


উনি আমাকে গান শুনাতে বলেছিলেন বটে তবে জানতেন আমি বলবো আমি আপনার সামনে গান গাবো নাকি!!!!!!!!! সেই কারণেই বলেছিলেন! :)

ওকে অভিনয় না সত্যি ভিডিও পাঠিয়ে দেবো...... ইমেইল আইডি দিয়ে দিও।:)


হা হা হা কার্টুন আমার ব্লাশনটা ঠিকঠাক বুঝেনি। চাপাই ভেঙ্গে দিয়েছে।:(



কে বলেছে ৯০!!!!!!!!!!!!!!!

বললাম না আমি ১৯!!!!!!!! X(


কত হয় তাইলে নিজেই গুনো বসে বসে :)

১৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:২৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ছবিতে আপনাকে পুতুলের মতো লাগছে। শুভকামনা।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৩০

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া!!! কার্টুনগুলোতে আসলেও পুতুল হয়ে গেছি!


নীচের ছবিগুলো মানে অস্ট্রেলিয়ার সি বীচেরগুলোতে কিন্তু কার্টুন পুতুল সাজিনি :)

২০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সত্যি ভিডিও পাঠান এই ঠিকানায়। :)

[email protected]

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩

শায়মা বলেছেন: হা হা হা

ভাইয়ু......... সত্যিই পাঠাবো কিন্তুক........ :)

২১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সবগুলো ছবি বলে দেয় তোমার উপভোগের মাত্রা।
আনন্দম আনন্দম।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৭

শায়মা বলেছেন: দেখেছো তুমি কত্ত ভালো!!! সব বুঝে গেলে আর সাড়ে ভাইয়া বলছে এসব নাকি অভিনয়!!!!!!!!

২২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: দ্বিধার মধ্যে থাকলে পাঠানোর দরকার নাই। :)

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:০২

শায়মা বলেছেন: কিসের দ্বিধা!!!!!!!!!

নো দ্বিধা...........


আই এ্যাম ব্রেভ!!!!!!!!!! :)

২৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:১৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: চোরনি, ডাকাতনি, গুন্ডানি, বদমাশনিও ব্রেভ। :)

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:২৩

শায়মা বলেছেন: হি হি হি তারাই আসল ব্রেভ আর কুটনাবুড়ারা ভীতু!!!


তবে তুমি সাহসী ঝগড়ুটে !!! :)

২৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: সাগর এবং সৈকত। এরা কি দুই ভাই?

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৯

শায়মা বলেছেন: হ্যঁ !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! ঠিক বলেছো.......... দুই ভাই .........

ওহ মনে পড়েছে তুমি না এবারে অস্ট্র্বেলিয়া গেলে তোমাকে বলতে বলেছিলে....... :)

২৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯

জুন বলেছেন: ওহ এ যেন সাগরের তীর থেকে মিষ্টি কিছু হাওয়া এনে সেই গানেরই কলি শায়মা। অস্ট্রেলিয়া থেকে বাংলাদেশের সাগর তীরে ঝিনুক খোজার ছলে অনেক কিছুই দেখা হলো, শোনা হলো, শুধু মৎস কন্যা দেখা হলো না :( :P
অনেক অনেক ভালো লাগা রইলো।
+

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮

শায়মা বলেছেন: জুন আপুনি!!!!!!!!!!! কই থেকে এলে!!!!!!!!

মৎস্যকন্যা দেখাতে পারি কানে কানে !!!


মানে চোখে চোখে ...... হা হা হা

তোমার ইমেইল দাও !!! নাকি ইমেইলের কথা শুনে পালাবে!!!!!!! হা হা হা



তবে হ্যাঁ মৎস্যকন্যার ছবিটা কিন্তু বড়ই সৌন্ডর্য্য হয়েছিলো!!!!!!!! :)

২৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:১১

জুন বলেছেন: জুন আপুনি ছিল কিন্ত ব্লগে আসতে আমার ইচ্ছে করতো না শায়মা।৷ মাছ কন্যার ছবি ইমেইলে দিবে! ওক্কে দাড়াও আমি আগে একটা দুই নম্বরি ইমেইল খুলে নেই, তারপর সেইখানে দিও :P

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:২২

শায়মা বলেছেন: কেনো আসতে ইচ্ছা করতো না বলোতো একটু!

পুরোটা না হলে অর্ধেক বলো নয়ত হিন্টস দিয়ে বলো......

আর তাড়াতাড়ি ইমেইল খুলো.......

এক নম্বরি লাগবে না দুই নম্বরি হলেও চলিবেক! :)

২৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৩:৩৮

রানার ব্লগ বলেছেন: জল আমাকে চুম্বকের মত টানে।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২২

শায়মা বলেছেন: হায় হায় তবে তো বিপদ!!!!......

সাবধানে যেও জলের ধারে .......... :P

২৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৪৯

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: কনফিউজড!!

সমুদ্র নাকি আমার বোনটি? কে বেশি সুন্দর??

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:১৭

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া!!!


কেমন আছো???

কোথায় আছো???

২৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮

এইচ এন নার্গিস বলেছেন: সুন্দর দৃশ্য ।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:০০

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ নার্গিস আপুনি! :)

৩০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:২১

সামিয়া বলেছেন: মাশাআল্লাহ আপু, খুব সুন্দর।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:২০

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ সামিয়ামনি! :)

৩১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:৪৮

মুক্তা নীল বলেছেন:
শায়মা আপু অলওয়েজ এভারগ্রীন ও খুব প্রাণোচ্ছল


০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ আপুনি!!!

৩২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৬

কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: কক্সবাজারে যতবার ই আগ্রহ নিয়ে সমুদ্র দেখতে যাই
অব্যবস্থাপনা, জিনিস পত্রের দাম, এত মানুষের চাপ
সবসময় নিরাশ করে। সেন্টমার্টিন ও এই একই অবস্থা।
ইনানী বিচের আশেপাশে একটু নিরিবিলি সুন্দর ভিউ পাওয়া যায়।
সেন্টমার্টিনে ও সেরা কিছু প্রাইভেট রিসোর্ট গুলোতে।

কক্সবাজারে যতবার ই আগ্রহ নিয়ে সমুদ্র দেখতে যাই
অব্যবস্থাপনা, জিনিস পত্রের দাম, এত মানুষের চাপ
সবসময় নিরাশ করে। সেন্টমার্টিন ও এই একই অবস্থা।
ইনানী বিচের আশেপাশে একটু নিরিবিলি সুন্দর ভিউ পাওয়া যায়।
সেন্টমার্টিনে ও সেরা কিছু প্রাইভেট রিসোর্ট গুলোতে।



কক্সবাজারে যতবার ই আগ্রহ নিয়ে সমুদ্র দেখতে যাই
অব্যবস্থাপনা, জিনিস পত্রের দাম, এত মানুষের চাপ
সবসময় নিরাশ করে। সেন্টমার্টিন ও এই একই অবস্থা।
ইনানী বিচের আশেপাশে একটু নিরিবিলি সুন্দর ভিউ পাওয়া যায়।
সেন্টমার্টিনে ও সেরা কিছু প্রাইভেট রিসোর্ট গুলোতে।

কক্সবাজারে যতবার ই আগ্রহ নিয়ে সমুদ্র দেখতে যাই
অব্যবস্থাপনা, জিনিস পত্রের দাম, এত মানুষের চাপ
সবসময় নিরাশ করে। সেন্টমার্টিন ও এই একই অবস্থা।
ইনানী বিচের আশেপাশে একটু নিরিবিলি সুন্দর ভিউ পাওয়া যায়।
সেন্টমার্টিনে ও সেরা কিছু প্রাইভেট রিসোর্ট গুলোতে।





০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:৪৫

শায়মা বলেছেন: বাহ ভাইয়া!

তোমার ছবিগুলি সুন্দর! ভাবছি লোকজন বাদ দিয়ে এই ছবি তুললে কেমনে! নিশ্চয় অনেক কষ্ট হয়েছে। চারিদিকে গিজগিজ করা ভীড়ে সমুদ্রের একাকী ছবি তো তুলতেই পারা যায় না.......

এই সম্পানগুলো আমার ভীষন প্রিয়! কি যে সুন্দর লাগে! অনেক অনেক ভালোবাসা ছবিগুলির জন্য!

৩৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৭

মেঘবৃষ্টির গল্প বলেছেন: ২৮. ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৪৯০

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: কনফিউজড!!

সমুদ্র নাকি আমার বোনটি? কে বেশি সুন্দর??

সহমত

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:০২

শায়মা বলেছেন: হা হা থাংক ইউ ভাইয়ু!!!

৩৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:১২

আজব লিংকন বলেছেন: কিছু গল্প শুধু গল্প নয় গল্পের থেকেও বেশি কিছু। গল্প পড়তে পড়তে তার গভীরতায় হারিয়ে গিয়েছিলাম। প্রতিটা দৃশ্য যেন নিজের চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছিলাম। ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে তার থেকেও বহুগুণ সুন্দর হয়েছে লেখা।

লেখাটা পড়ে,
বৃষ্টিতে সাগরের তীর ধরে হাঁটা, একজন দম্পতির ম্লান মুখ দেখে তাদের বিষাদ অনুভব করা, সাপ-ব্যাঙের ভয়ে ছাঁদের উপর টিকটিকি মত চড়তে চাওয়া, মাছ যদি মৎস্য হয় তবে গাছ কেনো গৎস্য হবে না ভাবা, একজন বিদেশী মায়ের দুই সন্তানের প্রতি শাসন দেখে নিজের মা ও মাতৃভূমির কথা স্বরণ সহ প্রকৃতির অজস্র সৌন্দর্য ও এক ঝাঁক ভালো লাগা নিজের সাথে নিয়ে গেলাম।।

ইউ আর লুকিং সো প্রিটি শায়মা আপা।
ছবিগুলোর তারিফ না করলে তুমি আবার আমাকে কিপ্টা ভাববে।।
লাভ ইউ।।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৫

শায়মা বলেছেন: হা হা থ্যাংক ইউ পুচ্চুভাইয়ু!!!

লেখাটা পড়ার জন্য ও ভালো বলার জন্যও।

তোমার কাবিতা আবৃতি শুনলাম!!! যতটুকু পিচ্চু তুমি তার থেকেও কিন্তু পিচ্চু গলা হা হা

৩৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৫১

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: আপু বই এর খবর বলুন।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৯

শায়মা বলেছেন: বই তো বইমেলায় ভাইয়া।
তবে তুমি চাইলে আমাকে এড্রেস দিতে পারো। আমি পাঠিয়ে দেবো।

আমি কি আমার ইমেইল দেবো?
তুমি সেখানে এড্রেস পাঠাবে। :)

৩৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:১৪

সামরিন হক বলেছেন: খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন ভ্রমণ প্রতিচ্ছবি।আমারি যেতে ইচ্ছে করছে এখন তবে সরকারি বাংলোতে।
সরকারি বাংলোতে থাকার অভিজ্ঞতা আমার আছে তবে কক্সবাজারে হোটেলগুলোতে থেকেছি যখন গিয়েছি।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:৪৪

শায়মা বলেছেন: জীবনে অনেক অনেক সরকারী বাংলোতে থেকেছি আমিও। তবে এবারের পানিবন্দী বাংলোর মত কোথাও ছিলো না। হা হা

৩৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:৫১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আমি বৈদেশে থাকার সময় এই পোষ্ট দেখেছিলাম, দেশে ফিরে মন্তব্য করবো ভেবেছিলাম। তারপরে এজ ইউজ্যুয়াল ভুলে গিয়েছি। এখন দেখে মনে পড়লো। :)

ছবিগুলো চমৎকার হয়েছে। বিশাল পোষ্ট দেখে ডরাইলাম। এখন বাসায় যাওয়ার জন্য বের হচ্ছি। পরে সময় করে পুরোটা পড়বো।

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮

শায়মা বলেছেন: পড়ো পড়ো পড়ো!!!! কত কিছু লিখলাম!!!!!!! শুধু ছবি দেখিলে চলিবেক লাই..... কত ছবি দিলাম না!!! :(


আমি ভেবেছিলাম পড়েছো...... আমি ধরেই নিয়েছি পড়েছো!!! কাজেই ঝগড়াঝাটি মারামারি করতে যাইনি কিন্তুক!!!!!!! :)

৩৮| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:৩১

কৃষ্ণের মুরলী বলেছেন: ছবিগুলি খুব সুন্দর হয়েছে। গামবুট পরতে আমারও ভালো লাগে।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:৩৪

শায়মা বলেছেন: হা হা গামবুট পরতে আমার ভালো লাগে না কিন্তু নিরুপায় হয়ে পরতে হয়েছিলো।

কৃষ্ণের মুরলী ভাইয়ু/ আপুনি নিক দেখে তো মনে হচ্ছে অনেক সাহিত্যিক শৈল্পিক তুমি......

নতুন এলে নাকি পুরান মানুষ?

৩৯| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:৪০

কৃষ্ণের মুরলী বলেছেন: অনেক সময় গামবুটের ভিতরে পোকা মাকড় থাকে। সাবধানে পরা উচিত।

আমাকে ভাই বলতে পারেন। আমি মেয়ে না, ছেলে। আগে সাহিত্যের বই পড়তাম। এখন পড়ার সময় হয় না। শিল্প নিয়ে আগ্রহ আছে। আমি প্রায় নতুনই। ইন্টারনেটে মাঝে মধ্যে এই ব্লগের কিছু লেখা পড়েছি অবশ্য। মন্তব্য কিভাবে করতে হয় জানতাম না।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:৪৬

শায়মা বলেছেন: হুম। গুড গুড ভাইয়ু....... আমাদের সামু ব্লগে আর নতুন কেউ আসে না আজকাল। আর আসলেও আমরা ভাবি নতুন বোতলে পুরানো জ্যুস!!!
আমাদের সেই শিল্প সাহিত্য নাগরিক জার্নাল জ্ঞান বিজ্ঞানের সামু আজ শুধুই মনে হয় রাজনৈতিক কেচালে পরিপূর্ণ।

তোমার নিক দেখে শৈল্পিক ভাব মনে হচ্ছে। শিঘ্রী কিছু শিল্প সাহিত্য লেখা শুরু করো । কেবল এলে ...... আজ থেকেই শুরু করে দাও কিন্তু ......

আমি যখন এসেছিলাম কয়েক লাইন লিখেই সাড়া পেয়ে তো অবাক ও অভিভূত হয়েছিলাম......

তুমিও লিখে ফেলো আমি পড়বো।

লিখে আমাকে জানিয়ে যেতে পারো! :)

৪০| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:৫৫

কৃষ্ণের মুরলী বলেছেন: আগে মনে হয় ব্লগগুলিতে অনেকে আসতো। এখন সবাই ইউটিউব দেখে আর ফেইসবুকে থাকে। রাজনীতির আলাপ থেকে ঝগড়া ছাড়া আর কিছু হয় না। আমি তো কখনও লেখালেখি করি নাই। তবে গল্প, উপন্যাস পড়তে ভালো লাগে। আপনার উৎসাহের জন্য ধন্যবাদ। আপনিও মনে হয় লিখতে ভালোবাসেন। আপনার বাসা মনে হয় আদাবরের দিকে। তাই না?

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:০০

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ অনেকেই আসতো ৩০০ জনও লগ ইন থাকতো। কালের বিবর্তনে সবাই ফেসবুকমুখী হয়ে গেলো। ইজি ওয়েতে দুএক লাইন স্টাটাস লিখে শান্তিতে আছেন। লেখো ভাইয়া। গল্প উপন্যাস পড়ার মত যে দু একজন টিকে ছিলো রাজনৈতিক কচকচানিতে তারাও আজকাল ভেগেছে। হা হা

না আমার বাসা আদাবরের দিকে না। বারিধারায়। তুমি কি আদাবরের দিকে আমার মত কাউকে দেখেছো নাকি!!!

৪১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:০৫

কৃষ্ণের মুরলী বলেছেন: আপনার মত লাল জামা পরা এক ভদ্রমহিলাকে দেখেছিলাম আদাবরের দিকে। ঐ দিকে মাঝে মাঝে হাটতে যাই। অনেক সময় চেহারার মিল থাকে অবশ্য। আমার বাসা মোহাম্মদপুর টাউন হলের কাছে।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:১০

শায়মা বলেছেন: হা হা আমার মত লাল জামা পরা দেখেই আমি বানিয়ে দিয়েছো!!! হা হা হা হা সত্যিই হাসতে হাসতে মরে যাচ্ছি!!!!

গুড টাউনহলের কাছে কাঁচাবাজার আছে বিখ্যাত কাঁচাবাজার সেটা জানি আমি। আরও একটা ডিপার্টমেন্ট স্টোর আছে শিয়া মসজিদের পাশে হক নামে। হা হা আমার নামের সাথে মিল আছে তো তাই মনে আছে।

:)

তোমার জন্য গানা

৪২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:৪০

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: আমি কি আমার ইমেইল দেবো?
তুমি সেখানে এড্রেস পাঠাবে।[/sb

মেসেঞ্জারে চেক আপু।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:৫৮

শায়মা বলেছেন: হ্যাঁ দাও ভাইয়া।

ওকে আমি মেসেঞ্জার চেক করে নিয়ে নেবো! :)

৪৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১০:২৯

মেহবুবা বলেছেন: তুমি অনেকটা বেড়ালে, তার সাথে সাথে আমাদের খানিকটা বেড়ানো হয়ে গেল "

০৮ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ৭:০৪

শায়মা বলেছেন: আরও অনেক বেড়িয়েছি কিন্তু আসার পর থেকে স্কুল আমাকে পাগলা বেড়াবেড়ির উপরে রেখেছে। কোন দিকে রাত হয় আর কোনদিকে দিন মাঝে মাঝে আমি বুঝতেই পারি না।:(

পাপেট শো, বুক উইক স্টোরি টেলিং, ফিল্ড ট্রিপ, এডমিশন টেস্ট, অবাধ্য প্যারেন্টস, অবাধ্য স্টুডেন্ট, অবাধ্য সাবস্টিটিউট টিচার সব ঘাড়ে চাপায় দিয়েছে :((

সাথে আবার ব্রিটিশ কাউন্সিল ট্রেনিং বোঝার উপর শাকের আঁটি! :(


এখন আমার বশীকরন মন্ত্র তন্ত্রে বেশি বেশি দীক্ষা লাগিবেক আপুনি!!

তুমি কোথায় বেড়ালে ?????

৪৪| ১৩ ই মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৩৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা,


জীবনানন্দ লিখেছিলেন ---
আমি ক্লান্ত প্রাণ এক, চারিদিকে জীবনের সমুদ্র সফেন,
আমারে দু-দন্ড শান্তি দিয়েছিলো নাটোরের বনলতা সেন।


আর আপনি যেন লিখলেন -

"আমি ক্লান্ত প্রান নই, মুখরা রমনী এক
দেখিতেছি বসে দু'দেশের সমুদ্র সুনীল ,
যোজন বছর ধরে যারা রয়েছে অনাবিল।
শুধু এইখানে, অবারিত তীরে
এলো চুল মেলিয়াছি অতি ধীরে,
দু'পাটি ঠোট কতো কথা কহিতে যেন উন্মুখ!"

১৩ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১০:২১

শায়মা বলেছেন: হা হা কবিতা পড়ে মুনীর চৌধুরীর সেই নাটক মুখরা রমনী বশীকরণ মনে পড়ে গেলো। তবে যতই কবিতা লেখো আমাকে কেউ বশীকরণ করিতে পারিবেক লাই !!!! :)

৪৫| ১৩ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১০:৩৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা,




হে...হে... ওটা বশীকরণ কোবতে নয়! ওটা আপনার পোস্টের সমীকরণ!!!!! :D
মস্তিষ্ক নাড়াচাড়া করিলেই বুঝিতে পারিবেক..... :P

১৪ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:৪৬

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়ু বশীকরণ সমীকরন যাহাই হোক আমার তো মনে পড়ে গেলো সেই নাট্যের কথা। যাইহোক তোমরা কেউ কিছু আর লেখো না কেনো? আমাদের ব্লগ দিনে দিনে জনশূন্য লেখা শূন্য হয়ে যাচ্ছে। কেউ আর কবিতা লেখে না, গল্পও লেখে না, লেখে না রম্য কোনো রচনা। শুধুই বাক বাকুম পায়রা মাথায় দিয়ে টায়রা নিয়ে আছে সবাই যেন!!! :(

৪৬| ২০ শে মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩

নকল কাক বলেছেন: আমি একটি বিজ্ঞান কল্পকাহিনি সিরিজ লিখছি, আপনাকে আমার ব্লগে এটি পড়ার আমন্ত্রণ রইল: অচেনা দিগন্ত (পর্ব-১)

২১ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১২:৩৬

শায়মা বলেছেন: আচ্ছা অবশ্যই পড়বো!!! :)

৪৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৩১

খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার, সুলিখিত ও সুবিন্যস্ত কথা ও চিত্রমালা। দিনলিপির কাব্যিক বর্ণনে মুগ্ধ হ'লাম।
জংলা কচুর এবং তার আশেপাশে অন্যান্য উদ্ভিদের ছবিগুলো দেখে ছোটবেলার অনেক স্মৃতি মনে ভেসে উঠলো।
ট্রেনে করে কক্সবাজার গিয়ে কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশনের স্থাপত্য সৌন্দর্য দেখে আমিও যারপরনাই মুগ্ধ হয়েছিলাম। কিন্তু দলে বলে গিয়েছিলাম বলে ভীড়ভাট্টা এবং হোটেলে ফেরার তাড়নায় ছবি তুলতে পারি নাই সেরকম করে।
"কে পাখি হয়ে উড়লো আর কে পেত্নী হয়ে নাচলো কেউ তাকিয়েও দেখে না" - :)
অপূর্বশৈলীর 'গৎস্য' টা দেখতে সত্যি খুবই দৃষ্টিনন্দন!
পোস্টে একুশতম প্লাস। + +


১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৮:৫১

শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়া।

ফেরার পর থেকেই এত ব্যস্ত আছি আর ঠিক ঈদের পর থেকে বৈশাখী অনুষ্ঠান নিয়ে নাভিশ্বাস ওঠার অবস্থা।

অস্ট্রেলিয়ার অনেক লেখাই এখনও বাকী আছে। তবে তারপরেও জীবনে এত কিছু এসে গেলো শুধু লেখার সময়টাই কমে গেলো।

এখন কোনটা ছেড়ে কোনটা লিখি!!!


অস্ট্রেলিয়ার গল্প নাকি বৈশাখী নাকি কবিতা নাকি সত্যি সত্যিই একটা গল্প!!! :(

৪৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৪:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্টের একদম শেষে এসে "ও সাগর, তোমার কূলে এসে ভেঙে পড়া ঢেউ এর মানে কী" গানটির ভিডিও লিঙ্কটা সংযোজন করার জন্য ধন্যবাদ। শিল্পী অত্যন্ত দরদ দিয়ে গেয়েছেন গানটা। গানের সুর এবং কথাও হৃদয়ছোঁয়া। এরকম বরিষণ মুখরিত একটি দিনে সাগর তীরে বসে গানটি পৌনঃপুনিক শুনতে খুব ভালো লাগবে।
"কথা বললে ঘাউ মাউ লাগে কিন্তু যেই না গান ধরে গলাতে যেন বীণা বেঁজে চলে......." - কথাটার পরের অংশটুকু তো অবধারিত সত্য। কিন্তু প্রথম অংশটুকু? উনি কথা বললে সত্যি সত্যিই ঘাউ মাউ লাগে (লাগতো, যেহেতু এখন প্রয়াত) নাকি?

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:০৯

শায়মা বলেছেন: একদম সত্যি ভাইয়া। কথা বললে ঘড় ঘড় গলা গান ধরলেই বীনার সূর। এমনই আরেকজন শম্পা রেজা। কথা শুনলে মনে হয় ছেলে হতে হতে মেয়ে হয়ে গেছে গলাটা আর গান শুনলে আশা ভোসলে .....

আরও অনেক আছে এমন। তবে সাবিনা ইয়াসমিনকে আল্লাহ নিজে হাতে গলা দিয়েছেন সব সময় গলাতে বীণাই বেঁজে চলেছে। রুনা লায়লার কথা ও গানের গলাতেও আমার খানিক বৈষম্য লাগে।

বাপরে শেষে রুনা লায়লা জানলে রাগ করতে পারে। তবে হ্যাঁ রাগ করার কিছু নেই গানে বাংলাদেশে যিনিও আসুক তিনিই সর্বশ্রেষ্ঠার আসনেই থাকবেন।

ওহ আরেকজনের কথা মনে পড়লো। তখন আমি কুষ্টিয়ায় ফরিদা পারভীন গান গাইবার আগে একদম হেঁড়ে গলায় ঝগড়া শুরু করে দিলো গ্রীন রুমে। তার কিছুক্ষন পরেই মঞ্চে উঠে চোখ বুঝে শুরু করলেন খাঁচার ভেতরে অচিন পাখি কেমনে আসে যায়!!!
এই এক্সক্লেমেটরী সাইন তখন আমার দুই চোক্ষে, বিস্মিত মুখে, বিস্ফারিত ওষ্ঠে!!!

যেন উনি তখন এক ধ্যানে চলে গেলেন। অপূর্ব কন্ঠ ও সূরের মূর্ছনায় ছড়িয়ে পড়লো তার আবেশ সকল হৃদয়ে ......

কি খেল যে দেখাতে জানে সত্যিকারের সূর সাধকেরা!!!!!!!

আর আমি স্কুলে পড়াতে পড়াতে সূরেলা থেকে হেঁড়ে গলা হয়ে যাচ্ছি!!!!!!!!!

আমিও আমার অবসর জীবনে সারা দিন রাত তানপুরা নিয়ে বসে থাকবো!!!

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:১৬

শায়মা বলেছেন: এই যে গান টা


সাধনা কারে বলে আমি এই শম্পা রেজা

আর হিন্দি সিনেমার রেখার গান শুনে বুঝেছি ভাইয়া .......

নাচে তো তিনি দেবী উর্বষী তবে আমার ধারনা সিনেমা ছেড়ে দেবার পরে মনে হয় নাচ থেকে গানে ডাইভার্ট হয়েছেন।

গানে এখন তিনি সরস্বতী!!!!!!!!! :)

৪৯| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:১১

শায়মা বলেছেন: এই যে শম্পা রেজার অপূর্ব শৈলীর কন্ঠের সাথে তার কথা বলার মিল পাবে!!!!!!!!

৫০| ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:২১

শায়মা বলেছেন: রেখার গাওয়া গানটার ইংলিশ ট্রান্সলেশনটা নীচে দিলাম। উমরাওজান সিনেমার গান গেয়েছেন তিনি। আর সেই সিনেমায় মনে হয় তিনি বাইজী ছিলেন। সবকিছুর মিলিয়ে গানটা গৃদয় দিয়ে শুনলে বুক ভেঙ্গে যায় সত্যিকারের সিনেমার মেয়েটার জন্য না রেখার জন্যই আমার ......


Justuju jiski thi usko to na paaya humne I didn't attain whom I desired
Justuju jiski thi usko to na paaya humne I didn't attain whom I desired
Is bahane se magar dekh li duniya humne Yet, on this quest, I saw the entire world
Justuju jiski thi Whom I desired
Tujhko rusva na kiya I didn't hurt you
Tujhko rusva na kiya I didn't hurt you
Khud bhi pashemaan na huye Nor did I bring shame to myself
Ishq ki rasam ko The rituals of love
Ishq ki rasam ko is tarah nibhaya humne In this manner I fulfilled the rituals of love
Ishq ki rasam ko is tarah nibhaya humne In this manner I fulfilled the rituals of love
Justuju jiski thi Whom I desired
Kab mili thi kahan bichdi thi When we met or where we departed
Kab mili thi kahan bichdi thi When we met or where we departed
Humein yaad nahi I don't remember that
Zindagi tujhko to Hey life
Zindagi tujhko to bas khwab mein dekha humne Hey life, I've only seen you in dreams
Zindagi tujhko to bas khwab mein dekha humne Hey life, I've only seen you in dreams
Justuju jiski thi Whom I desired
Ae adaa aur Hey my grace
Ae adaa aur sunaye bhi to kya haal apna Hey my grace, what more can I say about me
Umar ka lamba safar The long journey of life
Umar ka lamba safar tay kiya tanha humne I crossed the long journey of life alone
Umar ka lamba safar tay kiya tanha humne I crossed the long journey of life alone
Justuju jiski thi usko to na paaya humne I didn't attain whom I desired
Is bahane se magar dekh li duniya humne Yet, on this quest, I saw the entire world
Justuju jiski thi Whom I desired

১৮ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৩৫

শায়মা বলেছেন: আমি যাকে চেয়েছিলাম তাকে পাইনি
তাকে আমি সারা পৃথিবীতে খুঁজেছি।


আমি তোমার জন্য দুঃখিত নই
আমি নিজের জন্যও লজ্জিত নই
ভালোবাসায় নিয়ম তো এমনই যা আমি ঠিক ঠাক পূরণ করেছি।


কোথায় আমাদের দেখা হয়েছিলো বা কোথায় আমাদের বিদায় হয়েছিলো
আমার তা মনে নেই বা আমি মনে করতে চাইনা

হায় জীবন তুমি আমার স্বপ্নেই আছো।
যাকে আমি চেয়েছিলাম।
হায় আমার সম্পর্কে আর কি বা বলার আছে।

জীবনের অনেকটা পথ আমি একা পেরিয়ে এসেছি।
যাকে চেয়েছি তাকে পাইনি
তাই সারা দুনিয়াই আমি তাকে খুঁজে বেড়িয়েছি......

তবুও পাইনি

আমার কছে গানটা এমন লাগে। রেখা যেন নিজের জীবনটা কাটিয়ে দিলো একা একা কোনো আরাধ্য মানুষকে চেয়ে। সেই মানুষটাকে সে খুঁজে পেলো না। তবু তার কোনো দুঃখ নেই যে ভালোবাসা সে পেয়েছিলো বা দিয়েছিলো সেটা নিয়েই সে সুখী। সেই মানুষটাকে স্বপ্নে দেখেই সে খুশী।

তবুও তার ভেতরের কষ্ট দুঃখ বেদনা মুখে না বললেও আমাদের মনে ঠিকই সেই কষ্ট ছুঁয়ে যায়........ তার না বলা কথা এবং বেদনা আমাদের বুকে বাঁজে ........


সকালেও অনেক কাজ শুরু করার কথা ছিলো। কিন্তু তোমার কমেন্ট পেয়ে কত কিছু মনে পড়ে গেলো ভাইয়া। তাই এত শত কথা লিখে আমার সময় চলে গেলো। এখন পালাই পালাই .....

৫১| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১০:২০

করুণাধারা বলেছেন: আগেই পোস্ট পড়েছিলাম কিন্তু লগ ইন করার ঝামেলায় আর মন্তব্য করা হয়নি। আজকে ঠিক করলাম তোমার পুরানো পোস্ট পড়বো...

ছবিগুলো খুব সুন্দর। সব ছবিতেই আকাশ এসেছে চোখ জুড়িয়ে দিতে। আমি ভাবছি,এতো ঘোরাঘুরি, সাজুগুজু করা, ছবি তোলা, লেখা, তারপর ক্লাস নেয়া... তুমি পারো কীভাবে!!

এই উদ্দীপনা আর প্রাণ প্রাচুর্য নিয়ে এগিয়ে যাও, শুভকামনা রইল। কাজের ফাঁকে মাঝে মাঝে অবশ্যই জানাবে তোমার সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডের কথা। ধোঁকা দেয়া গয়না আর মিনিয়েচার জিনিস বানাবার শখ কি শেষ?

২৪ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:৫২

শায়মা বলেছেন: আপুনি
মাঝে মাঝে আমার সেরাটোনিন ডোপামাইনের গড়বড় হয়ে যায় মনে হয়!! তখন সবকিছুই অনেক ভালো লাগে, আনন্দ লাগে। ভোরের আকাশ, দুপুরের ঝা চকচকে দিন সবকিছুই!!!! এটাও নাকি এক মানসিক সমস্যা মানে ডিপ্রেশনের উল্টা দিক হা হা হা


কে বলেছে জানো জি এস ভাইয়া.... যাইহোক ধোঁকা গয়না, মিনিয়েচার থেকে হাত গুটিয়ে রেখেছি। পাপেট শো, নিজের শো, মানুষের বাচ্চার নাচাগানা শো করতে করতে আমি শেষ!!!!!!!! এখনও চলছেই .....তবে একটু অবসর পেলেই....... এবারের কাজ সিরামিক পেইন্টিং :)

৫২| ০৬ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:০৯

আজাদী হাসান রাজু বলেছেন: সাগরের ডাক আমার খুব ভয়মকর লাগে

০৬ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩

শায়মা বলেছেন: হায় হায় কেনো!

সাগর কিনারে থাকলেই কোনো ভয় নাই....

৫৩| ০৬ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৪

আজাদী হাসান রাজু বলেছেন: সাগরের কিনারায় থাকলে হয়'ত ভয় নেই কিন্তু ভয়টা সাগরের জন্য না ভয়টা সেই ডাকে, যে ডাক মানুষকে কিনারা ভুলিয়ে দেয়। সেই ডাক শুনলেই মনে হয়, কেউ যেন ধীরে ধীরে টেনে নিচ্ছে এমন এক জায়গায়।যেখান থেকে ফেরা যায় না আমি কেবল শুনি আর চুপ করে দূর অজনায় ভাবতে থাকি

০৬ ই মে, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৬

শায়মা বলেছেন: হুম বুঝেছি। সব সময়ই আমাদের সাবধান থাকা উচিৎ ভাইয়ু তাই বলে এত ভয় পেলেও চলবে না।

সাগরের ভয় আছে সৌন্দর্য্যও আছে....... সেটাও সুন্দর!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.