![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Student,Debater
হঠাৎ রাস্তায় অফিস ফাংশনে দেখা দুজনে বন্ধু কি খবর বল...?
দীর্ঘ নি:শ্বাস ফেলে বন্ধু বলল, দোস্ত মুক্তিযোদ্ধার মেয়ে বা নাতি ছাড়া বিয়াই করব না। আকস্মিক এ ধরনের মন্তব্য শুনে আমি মৃদু হেসে তারা কথা শুনলাম। মুক্তিযোদ্ধারা জাতির সূর্য সন্তান, শ্রেষ্ঠ সন্তান, বীর সন্তান এতে কোন বিতর্ক নেই। তাদের অবদান অনস্বীকার্য। তাদের মৌলিক চাহিদা পূরণ করে সরকার উন্নত জীবন যাপনের ব্যবস্থা করতেই পারে। কারণ তাদের অসীম ত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি আমাদের স্বাধীনতা এবং স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। যে কারণে ১৯৭২ সালে সারকারি এবং বেসামরিক চাকরিতে তাদের জন্য কোটা সংরক্ষণ ব্যবস্থা চালু করা হয়। যা অনেক বেশি যৌক্তিক ও প্রসঙ্গিক ছিল। কিন্তু ১৯৯৭ সালে মুক্তিযোদ্ধা সন্তানের জন্য কোটা পদ্ধতি কোন যুক্তির ভিত্তিতে চালু হলো..? তাদের পিতা দেশের জন্য করেছেন তারা সুবিধা পেতেই পারেন। কিন্তু তারা দেশের জন্য কি করলেন...? তারা কেন কোটা পাবেন..? এই প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে কি..? যাহোক, ২০১২ সালে মুক্তযোদ্ধাদের নাতি/নাতনিদের কোটা পদ্ধতির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করে হাসিনা সরকার সর্বপ্রথম প্রমাণ করেছেন তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শাণিত ও তীব্র তাড়িত। নাতি-নাতনি দরদি সরকার এরকম একটা অসাংবিধানিক এবং অগণতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত নিয়ে সাধারণ সন্তানদের ‘মড়ার ওপর খারার ঘাঁ’ দিয়েছেন। বর্তমানে বিদ্যমান মুক্তযোদ্ধা কোটায়-৩০ ভাগ, নারী কোটায়-১০ ভাগ, জেলা কোটায়-১০ ভাগ এবং উপজাতী কোটায়-৫ ভাগ সর্বমোট ৫৫ ভাগ কোটা সংরক্ষিত এবং ৪৫ ভাগ সাধারণদের উন্মক্ত রয়েছে। সংবিধানের ২৮ ও ২৯ অনুচ্ছেদে নারী ও উপজাতিদের জন্য কোটা সংরক্ষণ আইনসম্মত ও বৈধ করা হয়েছে। কিন্তু সর্বক্ষেত্রে ঢালাও কোটা পদ্ধিতির প্রচলন আইন ও সংবিধানকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। এই পরিস্থিতিতে আমরা আম সন্তান কি বা করতে পারি...?
২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০
সজিব তৌহিদ বলেছেন: ভাই কমেন্ট করলেন না..। লিঙ্ক দিলেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
কুল বয় বলেছেন: Click This Link