![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই ব্লগ ব্যতীত অন্য কোনও ব্লগ আইডি ও লেখা নাই।
বিদেশে রেস্টুরেন্টে কাজ করেন এমন এক বাংলাদেশির সাথে কথা হচ্ছিল। বললেন, পারিবারিক প্রয়োজনে দেশে যেতে পারেন নাই। পাসপোর্ট আটকে রেখেছে। এমবেসি খুব একটা অ্যাকটিভ না। বয়স কতোইবা তার? আমাদের সমবয়সীই বোধহয়। আরেকবার এক ওমানীকে জিজ্ঞেস করলাম, যদি সাউথ এশিয়ানরা গালফে আধুনিক দাসত্ব না করে, ওদের লোকজন দেশ চালাতে পারবে নাকি৷ জিজ্ঞেস করলাম, ওরা আট ঘণ্টার বেশী দিনের পরদিন পরিশ্রম করতে পারে নাকি? ওদের উত্তর ছিল নেগেটিভ। ছাব্বিশ বছরে বিদেশ এসে প্রথম থেকেই আমার মনে প্রশ্ন জাগে, কেন আমাদের দেশ এখনও গরীব? কেন আমরা ও বাকি সাউথ এশিয়ানরা রেজিসমের শিকার? আমি জিজ্ঞেস করি, মরুভূমি/ প্রত্যন্ত দ্বীপে/ পাম গাছের খেতে অলস কোন জাতের খামার করে দিয়ে যে টাকাটা কোনও বাংলাদেশি উপার্জন করে, নিজের দেশে ছোটখাট ব্যবসা করেও কি একই পরিমাণ পাওয়া যেতো না? একই সাথে পরিবারের মানুষের সাথেও তো থাকাটা হতো।
সূরা ফাতিহায় মহান আল্লাহ যেখানে رَبِّ ٱلْعَٰلَمِينَ, Rabbi l-‘ālamīn শব্দটির মাধ্যমে সব মানুষের/সংস্কৃতির/দেশের/প্রজন্মের পালনকর্তা ও মালিক হিসেবে নিজেকে বর্ণনা করে সত্যের পথে থাকা বা না থাকা সব জাতিকে ও সৃষ্টিকে একই কাতারে এনে ভেদাভেদ মুছে দিয়েছেন, সেখানে আমরা কেন গালফের প্রাচুর্যে ভরা অলস মানুষের দেশগুলোতে 'বাঙাল মুসলমান' এই তুচ্ছ ট্যাগ নিয়ে শ্রম দিয়ে যাই? আমার জাত্যাভিমান বেশী। থাকবেই না কেন? আমাদের বাংলায় আরব আর ইউরোপ থেকে মানুষ কি ভিক্ষা ও ব্যবসা করতে আসতো না? সময়ের সাথে কেন আমাদের ওদের দেশে আন স্কিলড কাজগুলো করতে যেতে হবে? আমরা কেন কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে, দারিদ্রতার করালগ্রাস থেকে নিজেদের মুক্ত করতে ব্যর্থ? নিশ্চয়ই আমাদের বিগত সরকারগুলো দেশকে সেই আরাধ্য জায়গায় নিয়ে যেতে পারেন নাই, যেখানে আমাদের পৌঁছানোর কথা ছিল? এই বাংলার মাটিতে সবাই পাকিস্তানপন্থী/ ভারতপন্থী রাজনীতি করেছে। তাঁবেদার রাষ্ট্র হওয়ার চেষ্টা করেছে। বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশ পন্থি হওয়ার চেষ্টা করে নাই কেউ। আমাদের শক্তি, আমাদের দুর্বলতা, আমাদের সক্ষমতা নিয়ে দীর্ঘমেয়াদি দূরদর্শিতা দেখাতে পারে নাই কোন শাসক গোষ্ঠী।
আমি আনন্দিত হয়েছি যে, আমাদের তরুণরা নিজেদের রাজনৈতিক অধিকার আদায় করে নিতে সংঘটিত হয়েছে। দারিদ্র্য ও শ্রেণি বৈষম্যের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলছে। অন্যায়ের বিরুদ্ধে আঙুল তুলছে। একই সাথে আমি ভীত যে, এদের না অন্য কেউ নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করার পরে দেশ নিয়ে স্বপ্নগুলোকে চুরমার করে দেয়।
বয়স কত ওদের? যারা ওদের সংঘটিত করে এক সূত্রে বেঁধে রাখতে যাচ্ছে তাদের চেয়ে আমি হয়ত বছর চারেকের বড়। ছাত্রত্ব শেষ করে কয়েক বছর আগেই কর্মক্ষেত্রে প্রবেশ করেছি। জেনজির স্বপ্নের খুব কাছে দিয়েও আমাদের সময়ে আমরা জেন ওয়াই ব্যর্থ হয়েছি। কারণ, আমাদের সময় সুযোগ ও প্ল্যাটফর্মটা ছিল না। আমরা জেন ওয়াইয়ের শেষ দিকের মানুষেরা একই স্বপ্ন দেখি, জেনজি যে স্বপ্ন দেখে; স্বাধীন, সার্বভৌম, আধুনিক, বৈষম্যহীন বাংলাদেশের। আমাদের বিশাল কর্মক্ষম মানুষদের মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও জাতিগত মুক্তির জাগরণের।
আমি একই সাথে আশ্বস্ত হতে চাই যে, কোন রাজনৈতিক দলের বি টিম/ সি টিম হবে না সংঘটিত তরুণদের দল। কোনো রাজনৈতিক দলের ভুলের পুনর্বাসনের মঞ্চও হবে না তারা।
বরং, নিজেদের স্বকীয়তা বজায় রেখে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে গ্রাম থেকে গ্রামে ছড়িয়ে দিবে 'বাংলাদেশি ড্রিম' ও ' অমিত সম্ভাবনা।
জেনজি আমাদের ভাবনা জগতে আলোড়ন তুলেছে। এই আলোড়ন উপেক্ষা করে আমাদের জেন ওয়াইদেরও বসে থাকার উপায় নেই। মেয়াদ উত্তীর্ণ দার্শনিক দিকগুলো বাদ দিয়ে, অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে, ভবিষ্যৎ নির্মাণের জন্য জ্ঞান ও ফোকাস ঠিক রেখে নিজেদের তৈরি করে যেতে হবে; অপার সম্ভাবনার বাংলাদেশের জন্য। ছোটদের হাত ছাড়ার কোনো সুযোগ নেই। ছোটরা নিজেদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের ইতিহাস ভুলে কোনো গোষ্ঠী দ্বারা বিপথে না গেলেই হয়।
০১ লা মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৪:৩০
আমি সাজিদ বলেছেন: নতুন রাজনৈতিক দলের উচিত
নিজেদের ভাবনার স্বকীয়তা বজায় রেখে মধ্যপন্থি দল হিসেবে দেশের রাজনীতিতে দীর্ঘমেয়াদী অবদানের জন্য সচেষ্ট থাকা।
শুরুতেই ভারত ও পাকিস্তান পন্থি রাজনীতি থেকে বের হতে চাইছে নতুনরা, এজন্য প্রশংসা পেতেই পারে। বাকিটা সময়ই বলে দিবে। পাপে জড়ালে অবস্থান হারাবে। পালস বুঝে একাত্তর নিয়ে পরাজিত শক্তির কানপড়া দেওয়া অবস্থান বদল করেছে, আমি এটাও স্বাগত জানাই এবং একই সাথে ভবিষ্যৎ এ তাদের রাজনৈতিক চালটা দেখার জন্যও গভীর আগ্রহের সাথে অপেক্ষা করবো।
শিবির ছাড়াও এই দেশে পড়ুয়া মধ্যপন্থি ছেলেপেলে আছে।
এরাও দেশ নিয়ে ভাবে। এদেরও পড়তে, সংঘটিত হাতে, সামনে দাঁড়াতে সুযোগ করে দিতে হবে। সময়ের প্রয়োজনেই। স্বৈরাচার, চাঁদাবাজি, ভারত- পাকিস্তান কেন্দ্রিক অপশক্তিকে ব্যালেন্স করতেই।
ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে একটা স্ট্যান্ডার্ড তৈরি করার দ্বায়িত্ব এখন মাঠে থাকা সকলের।
২| ০১ লা মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৪:৪১
ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:
এরা শিবির, আমেরিকান দুতাবাস এদেরকে ভাড়া করে রাস্তা দখল করায়েছে; এদের লোকজন মানুষকে রাস্তায় আনার জন্য নীরিহ অনেক ছাত্রকে হত্য্যাও করেছে।
১৯৭৫ সালের ক্যু'তে আমেরিকা জাষদকে ভাড়া করেছিলো, এবার তারা শিবিরকে ভাড়া করেছিলো।
০১ লা মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৩
আমি সাজিদ বলেছেন: শিবিরও এদের সাথে থেকে প্রকাশ্যে আসতে পেরেছে। শিবিরের যারা প্রভাব বিস্তার করতে চেয়েছে তারা তরুণদের বড় অংশের কাছ থেকে ঝড়ে গেছে৷ মধ্যপন্থায় না আসলে লুকানোরাও অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যাবে। সময়ই আসলে বলে দিবে সব।
উইন-উইন সিচুয়েশন। সব দিকেই উইন-উইন সিচুয়েশন তৈরি করে নিতে হবে। বাংলাদেশে বাসা ভাড়ার ক্ষেত্রেও তো, কেউ কাউকে ভাড়া করে, ভাড়াটে সময়ের প্রয়োজনে আবার উৎখাত হয়। আবার নতুন কেউ ভাড়া নিতে চায়।
ছাত্রদের উপর আপনার নেত্রীর নির্দেশে গুলি চালানো হয়েছে।
৩| ০১ লা মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৪
ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:
আরবরা সুরাহ ফাতেহা জানে, ওরা জনে উহা কাহারা লিখেছে; শিক্ষিত আরবরা ধুর্ত ও অলস।
০১ লা মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৫
আমি সাজিদ বলেছেন: আল্লাহর কাছে আপনার জন্য দোয়া করি।
৪| ০১ লা মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: অনেকদিন পর ব্লগে আসিলেন। আপনার সাথে একমত।
৫| ০১ লা মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৪:৪৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ধুলোপরা চিঠি@বাংলাদেশের মানুষ জেলেনিস্কি কে হাসি তামাশা করছে। অথচ সে বলেছিল আমার পদত্যাগের বিনিময়ে ইউক্রেন কে বাচান। ইউরোপীয় নেতারা বলেছে পুতিন একজন আগ্রাসক। অথচ বাংলাদেশের মানুষ পুতিন কে পছন্দ করে। ট্রাম্প অপমান করায় তারা খুশি। পুতিন শেখ হাসিনা চেয়ে বেশি ফ্যাসিস্ট। সে ২৫ বছর গোয়েন্দা সংস্থার সাহায্যে ক্ষমতায়।
০১ লা মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৫:০৬
আমি সাজিদ বলেছেন: হাসার কিছু নেই। বাংলাদেশীদের মাইন্ড লেয়ায়ের পর লেয়ার রিড করতে যাওয়া কঠিন একটা কাজ। রাশিয়া ও চায়নার দূতাবাসের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পেইজগুলো পুরো জুলাই থেকে আগস্টের প্রথম সপ্তাহ চুপ করে ছিল। খেয়াল করেছেন?
৬| ০১ লা মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৪:৫৩
ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:
@সৈয়দ কুতুব ,
বাংলাদেশের ৯০ *ভাগ মানুষ কোন কিছুই সঠিকভাবে বুঝে না।
৭| ০১ লা মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৫:০০
ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:
আপনি বলেছেন, "ছাত্রদের উপর আপনার নেত্রীর নির্দেশে গুলি চালানো হয়েছে। "
-সে ক্ষমতায় ছিলো, সে ক্যু ঠেকাতে গুলির অর্ডার দিয়েছিলো; উনার বাবাকে যখন ক্য'করে হত্যা করেছিলো, তখন কে অর্ডার দিয়েছিলো?
০১ লা মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৫:১৩
আমি সাজিদ বলেছেন: আপনার নেত্রী নিজের অহমিকায় গড়া তাসের ঘরের চারপাশে করাপটেড লোকজনের বলয় গড়ে তুলেছিলেন। রাজনৈতিক দলের নেতা থেকে শুরু করে ল এন্ড অর্ডার ও প্রতিষ্ঠানগুলো। কেউই বাইরে ছিল না। কেন তার উত্তর আপনারও জানা আছে। আপনি কিছু সময় তার সমালোচনা করেছিলেন এই জন্য আপনার প্রশংসাও করি।
একটা ক্যু হওয়ার প্রেক্ষাপট কি কি?
৮| ০১ লা মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৫:০৪
ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:
আপনি বলেছেন, "ছাত্রদের উপর আপনার নেত্রীর নির্দেশে গুলি চালানো হয়েছে। "
-এরা ছাত্র নয়, এরা আমেরিকান ক্যউ'এর জল্লাদ; শেখ হাসিনা নিজে বাঁচার জন্য গুলির অর্ডার দিয়েছিলো, হয়তো; হয়তো, সেই কারণে প্রাণে বেঁচেছে; উনার বাবা গুলির অর্ডার দেয়ার সুযোগ পাননি; তাই, সহজে প্রাণ হারায়েছে।
০১ লা মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৬
আমি সাজিদ বলেছেন: এতদিন পর একটা সত্য অবলীলায় অস্বীকার করে যাচ্ছেন। মেনে নিন না।
একটা সুযোগ আছে দেশের তরুণদের কাছে। তারা এই সুযোগ ব্যবহার করে নিজেদের ও দেশের কি পরিবর্তন করে/ করতে পারে তা দেখার অপেক্ষায় থাকুন।
৯| ০১ লা মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৫:৩০
ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:
আপনি বলেছেন, "একটা ক্যু হওয়ার প্রেক্ষাপট কি কি? "
-আমেরিকান ক্যু'র জন্য সঠিক প্রেক্ষাপট হলো, ৩য় বিশ্বের দেশ হয়ে আমেরিকার মতের বাহিরে কোন কাজ করা যাবে না।
-বাংলাদেশে ১ম আমেরিকান ক্যু হয়েছিলো শেখ হত্যা করে "বাকশাল" ঠেকানোর জন্য। এবারের ক্যু হয়েছিলো ইউক্রেন যুদ্ধ চলাকালে "আমেরিকার সেংশানের মাঝে শেখ হাসিনা আনবিক চুল্লীর জন্য পুটিনকে ডলারে পে করেছিলো"।
-
১০| ০১ লা মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০০
ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:
আপনি বলেছেন, "একটা সুযোগ আছে দেশের তরুণদের কাছে। তারা এই সুযোগ ব্যবহার করে নিজেদের ও দেশের কি পরিবর্তন করে/ করতে পারে তা দেখার অপেক্ষায় থাকুন। "
-আমার প্রশ্ন, "আপনি ছাত্র রাজনীতির পক্ষে?" ( ইহার উত্তর দিবেন )।
-আমাদের চাত্র রাজনীতির ইতিহাস:
(১) ইসলামী ছাত্র সংঘ থেকে ৪০ হাজার রাজার হয়েছিলো (২) ছাত্রলীগ ও ছাত্রদল দেশের মানুষের সম্পদ ডাকাতী করেছে (৩) ছাত্র রাজনীতি করার ফলে বাংলাদেশের ইউনিভার্সিটিগুলো বিশ্ব মানের গরুর ঘর।
১১| ০১ লা মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০২
ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:
টাইপো:
-আমাদের চাত্র রাজনীতির ইতিহাস:
(১) ইসলামী ছাত্র সংঘ থেকে ৪০ হাজার *রাজাকার হয়েছিলো (২) ছাত্রলীগ ও ছাত্রদল দেশের মানুষের সম্পদ ডাকাতী করেছে (৩) ছাত্র রাজনীতি করার ফলে বাংলাদেশের ইউনিভার্সিটিগুলো বিশ্ব মানের গরুর ঘর।
১২| ০১ লা মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:৫৫
কামাল১৮ বলেছেন: ধুলোপরা চিঠির মন্তব্যের পর নতুন করে আর কিছু বলার নেই।আমিও একই রকম কথা বলতাম হয়তো অন্য রকম করে।সারমর্ম একই হতো।
১৩| ০১ লা মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:২৮
নিমো বলেছেন: স্বপ্ন বাস্তবায়নে নূতন সংবিধান, দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র সহায়ক নাকি অন্তরায়, যদি বলতেন।
১৪| ০১ লা মার্চ, ২০২৫ রাত ১০:০২
ঢাবিয়ান বলেছেন: জেন-জি অসাধারন একটা প্রজন্ম। আপনার বয়স জেন-জির চাইতে অল্প বেশি , বুঝতে পারিনি আগে। পোস্টে +
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৪:০৯
ধুলোপরা চিঠি বলেছেন:
আপনার স্বপ্নটা ভেজালে ভরা; ওরা Gen-Z নয়, ওরা Gen-S (শিবির ); ওরা আমেরিকার ক্যু'এর ভাড়াটে জল্লাদ।