নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভবঘুরে ছেলেটা

দৈনন্দিন জীবনে যা ঘটছে মাঝে দিনলিপি আকারে ঐগুলা নিয়েই লিখবো ভাবছি.। জানি আপনারা পড়বেন। কিন্তু পড়ার সময় মনে রাখবেন এটা আমার ডায়েরী। আমার চিন্তা ভাবনায় যা আসে নির্দ্বিধায় লিখবো। এটা নিয়ে কারো সাথে কোন ঝগড়া করার ইচ্ছা আমার নাই। ঘাঁড় ধরে পড়াচ্ছিনা।

ভবগুরে ছেলেটা

আমি হুদা একজন পাবলিক ভাই! আমারে নিয়া লিখার মত কিছু পাইলাম না।

ভবগুরে ছেলেটা › বিস্তারিত পোস্টঃ

অসমাপ্ত আত্মজীবনী ~ শেখ মুজিবুর রহমান// অনুচ্ছেদ ৪

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩

(এখানে শুধু উল্লেখযোগ্য অংশগুলো তুলে দেয়া হলো।)

------------------------♣00000♣00000♣-------------------------------

১৯৩৪ সালে আমি যখন সপ্তম শ্রেনীতে পড়ি তখন ভীষনভাবে অসুস্থ্ হয়ে পড়ি। ছোট সময়ে আমি খুব দুষ্ট প্রকৃতির ছিলাম। খেলাধুলা করতাম, গান গাইতাম। খুব ভালো ব্রতচারী করতে পারতাম। হঠাৎ বেরীবেরী রোগে আক্রান্ত হয়ে আমার হার্ট দুর্বল হয়ে পড়ে। আব্বা আমাকে নিয়ে কলকাতায় চিকিৎসা করাতে যান। কলকাতায় বড় বড় ডাক্তার শিবপদ ভট্টাচার্য্য, এ কে রায় চৌধুরী আরও অনেককেই দেখান এবং চিকিৎসা করাতে থাকেন। প্রায় দুইবছর আমার এইভাবে চলল। ...................... . . .



১৯৩৭ সালে আমি আবার লেখাপড়া শুরু করলাম। এবার আর পুরনো স্কুলে পড়বো না। কারণ সহপাঠীরা আমাকে পেছনে ফেলে গেছে। আব্বা আমাকে গোপালগঞ্জ মিশন স্কুলে ভর্তি করিয়ে দিলেন। আব্বাও আবার গোপালগঞ্জ ফিরে এলেন। এই সময় আব্বা কাজী আবদুল হামিদ MSC মাস্টার সাহেবকে বাসায় রাখলেন আমাকে পড়ানোর জন্যে।

তার জন্যে একটা আলাদা ঘরও করে দিলেন। গোপালগঞ্জের বাড়িটা আমার আব্বাই করেছিলেন। মাস্টারসাহেব গোপালগঞ্জে একটা "মুসলিম সেবা সমিতি" গঠন করেন যার দ্বারা গরীব ছেলেদের সাহায্য করেন। মুষ্টি ভিক্ষার চাল উঠাতেন সকল মুসলমান বাড়ি থেকে। প্রত্যেক রবিবার আমরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে থলি নিয়ে চাউল উঠিয়ে আনতাম এবং চাল বিক্রি তিনি করে গরীব ছেলেদের বই এবং পরীক্ষার অন্যান্য খরচ দিতেন। আমাকে অনেক কাজ করতে হত তার সাথে। হঠাৎ যক্ষা রোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মারা যান। তখন আমি সেবা সমিতির দায়িত্ব নেই এবং অনেকদিন পরিচালনা করি। আরেকজন মুসলমান মাস্টার সাহেবের কাছেই টাকা জমা রাখা হত। তিনি সভাপতি ছিলেন আর আমি ছিলাম সম্পাদক। যদি কোন মুসলমান চাউল না দিতেন আমরা দলবল নিয়ে তার উপর জোর করতাম। দরকার হলে তার বাড়িতে রাতে ইট মারা হত। এজন্য আব্বার কাছে প্রায়ই শাস্তি পেতে হত। আব্বা আমাকে বাধা দিতেন না। [ :!> ]......................... . . . . .



আমি ভীষন একগুঁয়ে ছিলাম। আমার একটা দল ছিলো। কেউ কিছু বললে আর রক্ষা ছিলো না। মারপিট করতাম। আমার দলের ছেলেদের কেউ কিছু বললে একসাথে ঝাঁপিয়ে পড়তাম। ........................ . . . . . .



যখন হক সাহেব বাংলার প্রধানমন্ত্রী হলেন এবং মুসলিম লীগে যোগদান করলেন খন্দকার সাহেবও তখন মুসলিম লীগে যোগদান করেন। যদিও কোন দলেরি কোন সংগঠন ছিলো না। ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তার উপরই সবাই নির্ভর করত। মুসলিম লীগ তো তখন কেবল কাগজ-পত্রে ছিল।



-----------------------------♣0000000♣0000000♣---------------------



some points are verY clear here.

Φ firstly, Shekh mujib was never confused about mentioning the persons whoever taught him even microscopic good deeds in his life.



Φ secondly, we should learn from the scholars of that dacad. they did not only earned knowledge, but also always helped poor students of their community, even by begging rice from door to door! on the contrary , what do our MSC-s do now? concentrates on flying abroad to earn MORE and MORE for their own family.



Φ the fun fact is , for students, the highest degree of "জোর করা" back then was to throw Bricks on the roof of someone's home . and now? the minimum level is far beyond that !

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৩

মশিকুর বলেছেন:
বইটা কয়েক বার পড়ছি, কিন্তু যাদের পড়ার দরকার তারাতো মনেহয় পরেনাই। আমাদের প্রধানমন্ত্রী পড়ছে কিনা, তাই এখন সন্দেহ হয়......এই বই মুখস্ত না বলতে পারলে সংসদে প্রবেশ নিষেদ(আইন পাশ করা দরকার)

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:০৬

ভবগুরে ছেলেটা বলেছেন: উত্তম প্রস্তাব !!! B-))

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.