নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভবঘুরে ছেলেটা

দৈনন্দিন জীবনে যা ঘটছে মাঝে দিনলিপি আকারে ঐগুলা নিয়েই লিখবো ভাবছি.। জানি আপনারা পড়বেন। কিন্তু পড়ার সময় মনে রাখবেন এটা আমার ডায়েরী। আমার চিন্তা ভাবনায় যা আসে নির্দ্বিধায় লিখবো। এটা নিয়ে কারো সাথে কোন ঝগড়া করার ইচ্ছা আমার নাই। ঘাঁড় ধরে পড়াচ্ছিনা।

ভবগুরে ছেলেটা

আমি হুদা একজন পাবলিক ভাই! আমারে নিয়া লিখার মত কিছু পাইলাম না।

ভবগুরে ছেলেটা › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন মুক্তিযোদ্ধার বেঁচে যাওয়া শেষ ডায়েরী~২

১৭ ই মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪

প্রথম খন্ড এখানে







ছবি পরিষ্কার দেখা না গেলে এখানে দেখুন।

-------------♠000♠000♠----------------------



গেরিলা যুদ্ধের ধাপ (stages of guarilla warefare):

১) pre activation phase (নিক্রীয় প্রতিরোধ পর্ব)

২) Organizational work (সাঙ্গঠনিক কাজ)



* সঙ্গঠন হবে থানা ভিত্তিক।

*সাংগঠনিক শাখা :-



i) প্রচার বিভাগ

ii) গোয়েন্দা বিভাগ

iii) সংগঠনে ভর্তি, ট্রেনিং ও যুদ্ধ পরিচালনা বিভাগ

iv) যোগাযোগ বিভাগ




যোগাযোগ বিভাগের সদস্যবৃন্দ যোগাযোগের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সতর্কতার সাথে গোপনীয়তা রক্ষা করতে হবে।



*বিপ্লবী সঙ্গঠনের নিয়ম গ্রাম থেকে আরম্ভ করে থানা ভিত্তিক।

কিন্তু যেহেতু আমাদের সময় কম, তাই সংগঠন থানা থেকে আরম্ভ হয়ে গ্রামভিত্তিক গড়ে উঠছে।



--------------♦000♦000♦--------------------------



আমার এক চাচাত ভাই আছে। আর্কিটেক্ট হবার জন্যে পড়ছে। বেচারা এমন দার্শনিক হয়ে গেসিলো একসময় যে বিভিন্ন মতবাদ (সমাজতন্ত্র, পুঁজিবাদ, আরও যা আছে আর কি!) পড়ে পড়ে মাথা আউলায়ে গেসিলো। একসময় নাস্তিকবাদ ফলো করা শুরু করলো। :P



তো তখন আমি এসব মার্ক্সবাদ, লেলিনবাদ এতো পড়িনাই। অর গ্যাঁজ শুনতে শুনতে সব অর্থহীন মনে হইত। আল্লাহর দেয়া জীবনপদ্ধতি না মেনে চললে জীবনে তো শান্তি আসবে না, তখন নিজেদের মতবাদ বানাইতে হবে ... এটা তো অবশ্যম্ভাবী!

তবে ইদানিং বুঝতে পারতেসি, মার্ক্স-লেলিন সাহেবের মত মানুষরা হয়তো ইসলামের আলো পান নাই। তাই সমাজে পুঁজিবাদের ফলাফল দেখে গরীবের হাতে ক্ষমতা আনতেই সমাজতন্ত্র সৃষ্টি করসিলেন। আর মানুষের তৈরী শাসনব্যস্থায় খুঁত তো থাকবেই... অস্বাভাবিক কিছু না।



তাই সমাজতন্ত্রটা নিয়ে একটু ঘাঁটাঘাঁটি করতেসি ইদানিং। গনতন্ত্র তো এম্নেই জানি। যতটুকু বুঝছি তাতে আমার মনে হইসে,

এই যে সমাজতান্ত্রিক, আর গনতান্ত্রিক রা নিজেদের আদর্শটাকেই সেরা বলে প্রতিষ্ঠা করতে চায় এটা ঠিক না। এই সবগুলা মতবাদই কোন না কোন নির্দিষ্ট পরিস্থিতির জন্যে সঠিক পন্থা বলেই এগুলো দুনিয়াতে টিকে আছে। সমাজতন্ত্রের উপর নির্ভর করেই মাও সে তুং আর কার্ল মার্ক্স রা তাদের মাতৃভুমিকে স্বাধীন করসেন না? সেই রাশিয়া কি একটা প্রধান দল নিয়ে অনেক বছর ছিলো না? এখনো তাদের সংসদ ইউনাইটেড রাশিয়া র সংখ্যাগরিষ্ঠতায়ই পরিচালিত হয়। চীনেও একই অবস্থা।

আমার তো মনে হচ্ছে ধনীদের শাষন যখন অতিমাত্রায় বেড়ে যায় তখন সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব এনে জাতীয় মুক্তির পর সমাজে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে সামাজিক সাম্যাবস্থা আনার বেশ কিছু সময় পর গনতন্ত্র আনলে সেটাই ভাল। দেশ যখন ছেরাব্যারা তখন গনতন্ত্র মানে একদল মানুষকে ডাকাতি করার সুযোগ দেয়া। সবচেয়ে বড় কথা হইলো কোন মতবাদই খাটবেনা যদি মানুষের আত্মা শুদ্ধ হয়। আমার দেশে গনতন্ত্র কি করতেসে দেখতে আর বাকী নাই। আর বঙ্গবন্ধু যে বাকশাল আনার ঘোষনা দেয়ার পরই নিহত হলেন সেটার রূপরেখা টা সমাজতান্ত্রিকদের মুল দাবীর সাথে অনেকটাই মিলে যায়। তাহলে কি আব্বুর কথাই ঠিক? এই ব্যবস্থা সরকারী সচীব-আমলা আর লোভী রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে যাচ্ছিলো দেখে তারা বহিঃশক্তিকে মদদ দিয়েই উনাকে খুন করালো?



... আরও অনেক পড়তে হবে মনে হচ্ছে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

কালবৈশাখীর ঝড় বলেছেন: ভাল লাগলো

১৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬

ভবগুরে ছেলেটা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আমি আসলেই তেমন কিছুই বুঝিনা। তথ্য কিংবা ধারনায় ভুল থাকলে ধরিয়ে দেবেন । :)

২| ২৮ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪

অনির্বাণ তন্ময় বলেছেন:
পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.