![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখি করতে অনেক বোরিং লাগে। কিন্তু ২৪ ঘন্টায় দেখা দিবাস্বপ্ন গুলোর দলিল করতেই হয়।
কংক্রিটের ব্রিজটা পার হয়েই আমাদের জলপাই রঙের জীপটা কাঁচা রাস্তায় যুদ্ধের সম্মুখীন হলো। এদিকটা থেকেই আনন্দনগর অঞ্চলের শুরু। দু বছর পর আবার ফিরে আসা এখানে। হেলেদুলে চলা জীপটার অবস্থা...
সেদিন রাতে ঢাকায় আসার কোনো সুযোগ নেই কিন্তু আমাকে যে ফিরতেই হবে। হ্যাঁ আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে দুনিয়া দেখা তখনই সার্থক হবে যখন তা শুধু নিজের নয় নিজের ভালোবাসা...
কিন্তু ততখনে আমি নিশাতের মুখের একদম কাছাকাছি চলে এসেছি। ও আমার চোখের দিকে তাকিয়ে কি যেন খুঁজার চেষ্টা করছে। আমি তখন ওর হালকা ভেজা মুখাবয়বে হারিয়ে গেছি। নিজেকে তুলতে...
নাস্তার টেবিলে আমি যখন সবে মাত্র চায়ের কাপে চুমুক দিলাম ততখনে দেখি নিশাত নাস্তা খাওয়ার রেসে নেমেছে। আমার চা শেষ করে সাধের ফ্রেঞ্চ বানটায় একটা বাইট বসালাম কিনা পিছনে...
এম্বুলেন্সে বসে আছি। সবাইকে কল দিতে দিতে মোবাইলের টাকা শেষ। বড়ই আপসোস হচ্ছে। সামনে এম্বুলেন্স বেডে নিশাতের বাবা মহোদয় চিৎপটাং হয়ে শুয়ে আছেন। আজ সকালে নিজের বাইকটা নিয়ে মনে...
জটলার মাঝে তখন নিশাত কোমরে উড়না বেঁধে লুঙ্গি ডান্স দিতে ব্যস্ত। আমাকে দেখে থেমে কি যেন চিন্তা করলো আর একদিকে ভিড়ে মিশে গেল। একটু পর ছাদের সব মেয়েরা সেই চিৎকার...
যেদিন বড় ভাইয়ার বিয়ের খবর পেলাম সেইদিন রাতেই বাসে উঠে পড়লাম। খবরটা ভাইজান নিজেই দিলেন। গলার আওয়াজেই বুঝলাম উনি এত্তো এক্সসাইটেড যে অলরেডি হাওয়ায় সাঁতার কাটছেন। মিয়া ভাই এখনো বিয়ার...
©somewhere in net ltd.