নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি বলা যায়! কিছু কথায় নিজেকে ব্যক্ত করা সম্ভব না আমার পক্ষে। তাই একটা সিরিজে কিছু কিছু করে সবই বলছি।

সামু পাগলা০০৭

আমি অতিআবেগী, আগে ব্যাপারটা লুকানোর চেষ্টা করতাম। এখন আর করিনা।

সামু পাগলা০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কানাডার স্কুলে প্রথম দিন (২য় পর্ব)

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২৪

প্রথম লেখার পরে সবাই আরও অনেক কিছু জানতে চেয়েছেন। তাদের জন্যেই ২য় পর্ব।

তো ভর্তি হওয়ার পরে সেদিন আর ক্লাস করিনি, মা বাবার সাথে বাড়ি আসি। তারপরের কয়েকদিন পরে ক্লাস শুরু হয়। প্রথম ক্লাস সম্ভবত ম্যাথ ছিল। ম্যাথের টিচার কি লম্বা ছিল!! নীল চোখ, খাড়া নাক সেদিন টেনশনে খেয়াল করিনি কিন্তু পরে খেয়াল করে দেখেছি আসলেই সুদর্শন। তো আমি কাউকেই চিনতাম না, বেশিরভাগই কানাডিয়ান, আর চায়নার কয়জন ছিল। আমার পাশে একজন টি-শার্ট, হাফ প্যান্ট পড়া কানাডিয়ান ছেলে বসে ছিল। সে সারা ক্লাস টেবিলের নিচ দিয়ে মোবাইলে কি জানি করছিল। কথা বলার মতো না বলে আমি চুপ করে বসে রইলাম। তো দেখি টিচারের হাতে কাচের টুকরার বাক্স। আমি আগে থেকে জানতাম এখানে সবকিছু প্র্যাকটিকাল করায়। এখন যদি কাচের টুকরোগুলো দিয়ে কিছু তৈরী করতে বলে!! আমি পারব না বাবা। আমি তো ভয়ে ভয়ে ওয়েট করছি কি হয় দেখার জন্যে।

ও আর একটা জিনিস এখানে রোল নাম্বার থাকেনা, মাত্র ২০-৩০ টা স্টুডেন্ট। ওদের ৩০ টার বেশি স্টুডেন্ট এক ক্লাসে রাখার নিয়ম ছিলনা। টিচাররা নাম ধরে ডাকতেন, এবং কয়েক মাসের মধ্যে চেহারা চেনা হয়ে যাওয়ায় তাও করতে হত না। তো ওখানে লাস্ট নেম আলফাবেটিকাল অনুসারে লিস্ট থাকত। প্রতি ক্লাসে আমার নাম নেওয়ার পরে টিচাররা আমার কাছ থেকে শিউর হয়ে নিত ঠিক বলছে কিনা। আর সরিও বলত ভুল বললে। চাইনিজ, জাপানিজ নামগুলো তো আরও কঠিন। অনেকে এখানে এসে এজন্যে নিজের নামের আমেরিকান ভার্সন রাখত। রাখুক ওদের তো গরু, খাসি জবাই দিয়ে আকীকা দেওয়া নাম না, আমি কেন চেন্জ করব? তবে ক্লাসরুমগুলো তেমন বড় ছিল না। আমিতো মফস্বল শহরের মেয়ে, সারাজীবণ ১০০ সদস্য বিশিষ্ট ইয়া বড় ক্লাসরুমে, চওড়া বেন্চে বসে ক্লাস করেছি। ওখানে চেয়ার অথবা টুল থাকত। কেমন বন্দি, কর্পোরেট মনে হতো।

যাই হোক, সেই আয়না কাহিনীতে ফিরে আসি। সবার হাতে আয়না পাস করা হল। তারপরে সেটা বিভিন্ন এংগেলে রেখে সিমিট্রি, স্কেল ফ্যাক্টর বুঝানো হল। আমি কিছুই বুঝলাম না। যদিও ওখানকার অংক আমাদের দেশের চেয়ে অনেক সোজা, আমাদের এখানে যেটা গ্রেড ৭ এ শেখায় সেটা এখানে গ্রেড ১০ এ শেখায়। এটা অন্যান্য এশিয়ান দেশগুলোর ক্ষেত্রেও সত্যি। তাই টিচাররা এশিয়ানদের স্মার্ট কিড বলত। তো আমার না বোঝার কারণ ছিল ভাষার অদক্ষতা, এবং প্রথমদিনের নার্ভাসনেস। বুঝানোর পরে আয়নাগুলো ফেরত নিয়ে নিল। আমিতো খুশি যাক কিছু তৈরী করতে দেয়নি। তবে কয়েকমাসের মাঝে অংকে ভাল করতে শুরু করলাম।

এর পরের ক্লাসে যাওয়ার পালা, এখানে টিচাররা অন্য ক্লাসে যায় না। তাদের ক্লাসটা নিজের ব্যক্তিগত অফিসের মতো। স্টুডেন্টরা অন্য ক্লাসে যায়। এখানে প্রত্যেকের নিজস্ব লকার থাকে। অনেকে অন্য ক্লাসে যাওয়ার সময় লকার খুলে আগের ক্লাসের জিনিস রেখে পরের ক্লাসের জিনিস নিয়ে যায়। আমি দেশের মতো সবকিছু ব্যাগেই ক্যারি করতাম। বারবার লকার খুলতে ভাল লাগত না। ওখানে "লকার ক্লিন আপ ডে" তে (সেমেস্টার শেষে ২০ মিনিট স্টুডেন্টদের লকার পরিস্কার করতে দেওয়ার দিন) আমার কাজ সবচেয়ে সহজ হত। খালি জ্যাকেটটা নেব, ব্যাস। অনেকের বস্তা বস্তা জিনিস বের হত লকার থেকে। আর লকারে থাকলে জিনিস ভুলে যাওয়ারও চান্স থাকে। অনেককেই দেখতাম টিচারকে বলছে লকার থেকে ক্যালকুলেটর, বই আনতে ভুলে গেছি, আনতে পারি?

আমাদের দেশে পানি খেতে বা বাথরুমে যেতে চাইলে টিচাররা বেশ জেরা করে, বেশিবার গেলে বকেও। এখানে এসব নিয়ে কখনো বকতে দেখিনি। টিচাররা যে কি ধৈর্যশীল!! একটা স্টুডেন্টকে দশবার একই শান্ত, পোলাইট টোনে Please, pay attention বলতে পারে। তবে দু একটা কড়া টিচারও দেখেছি। আর আমাদের বাংলাদেশের টিচারদের কাছেও অনেক ভালবাসা পেয়েছি। তাদের বকার মধ্যেও ভালবাসা থাকত। আমি যদিও তেমন একটা বকা কোন দেশের টিচাররের কাছেই খাইনি। লাকি মি। :)

তো ESL (English Second Language) ক্লাসে গেলাম। এই একটা ক্লাসে কোন কানাডিয়ান থাকে না, শুধু অন্য দেশের ছাত্রছাত্রীরা। যেমন ব্রাজিল, কোরিয়া, কলাম্বিয়া, চায়না, জাপান, ইউক্রেন আরও কতো দেশের মানুষ। এক ক্লাসে যেন পুরো দুনিয়া। কানাডিয়ানদের সাথে ভাংগা ইংলিশে ভাব জমাতে না পারলেও ওদের সাথে জমে গেল। ওদের দেশ নিয়ে জানতে চাইলাম, ওরা আমার দেশ নিয়ে জানতে চাইল। আমার কাছে একটা জিনিস ব্রাজিলিয়ান, কলাম্বিয়ানরা জানতে চাইতো, তোমাদের কি নিজের Alphabet? আমি বুঝতাম না কি বলে। পরে বুঝেছিলাম ওদের অক্ষরগুলো আসলে ইংরেজী। আমাদের যেমন নিজেরদের অ, অা, ক, খ আছে তেমন না। শুনে চোখ কপালে তুলত। নাম্বার আলাদা সেটা শুনে তো আরোই।

ব্রাজিল, কলাম্বিয়া তো Free sex country, বিচের, পার্টির, ফুটবলের দেশ। আমার কাছে প্রথমদিনই কথায় কথায় জানতে চাইল তোমরা কি বিচেও এই ড্রেস (আমার পরে থাকা সালোয়ার কামিজ) পরে থাকো? আমি হ্যা বলাতে চোখ ছানাবড়া। বারবার জানতে চাইছিল বিচেও?? ওরা রুড ছিলনা শুধু কালচার শকটা প্রকাশ করছিল। তারপরে বলল আমার ড্রেসটা অনেক সুন্দর। এমনকি রাস্তায় চলতে ফিরতে অনেকে থামিয়ে বলত কি সুন্দর পোশাক। খুব ভাল লাগত।

বাসায় এসে মাকে বিচ পোশাকের গল্প বলতে মা তো হাসতে হাসতে শেষ। আমাকে জিগ্গেস করল আমি কি এখন থেকে জিন্স পরতে চাই কিনা, তবে ওড়না যেন পরি। মা চায়নি আমি স্কুলে কোন রেসিজমের শিকার হই, সেজন্যে এটা বলেছিল। আমি না করে দিই। কেন যেন জেদ কাজ করত মনে আমাকে আমার মতো করে মেনে নিতে হবে। নাহলে আমি এখানে থাকবনা। হ্যা আমি খুব ছোট্ট একটা দেশের অখ্যাত মফস্বল শহরের কনজারভেটিভ সোসাইটির মেয়ে। এটাই আমি। আমার কালচার। কোন কিছুই ফেলে দেওয়ার মতো না, আমি গর্ব করি আমার যা আছে তাই নিয়ে। গর্ব করি মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলন, লাল সবুজ পতাকা (লাল সূর্য, সবুজ তারুণ্য ), ধর্মনিরপেক্ষতা, ক্রিকেট=মাশরাফি ভাই, উৎসবপ্রিয় এই দেশের অংশ হয়ে। এই গর্ব তো লুকানোর কিছু না, ছড়িয়ে দেওয়ার। আমাদের যা সমস্যা তাতো বিশ্বের অন্য অনেক দেশেও আছে, এবং আরও বেশি করে আছে। তবে কেনো মাথা নিচু করা? ভারতীয় পরিচালক রিতুপর্ণ ঘোষ বলেছিলেন, আমরা বান্গালিরা যতো না গরিব তার চেয়ে নিজেদের বেশি গরিব ভাবতে পছন্দ করি। একদম ঠিক কথা। এটা আসলেই বন্ধ করতে হবে।

পরের পর্বে কানাডিয়ানদের সাথে কিভাবে বন্ধুত্য করলাম তা নিয়ে লিখব। সেটা আসলেই কঠিন এক চ্যালেন্জ ছিল।

আগের পর্বের লিংক: কানাডার স্কুলে প্রথম দিনের অভিজ্ঞতা

মন্তব্য ৬৬ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৬৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫৪

মহা সমন্বয় বলেছেন: খুব উপভোগ করলাম লেখাটি। :)

আমরা বাঙ্গালীরা যতো না গরিব তার চেয়ে নিজেদের বেশি গরিব ভাবতে পছন্দ করি। একদম ঠিক কথা। এটা আসলেই বন্ধ করতে হবে।


ধন্যবাদ।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুন্দর সাবলীল মন্তব্যের জন্যে।

২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০২

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
haha vaLoi to, ekdom shotosfurto Likha.

amar student engLish version schooL e british curricuLum foLLow kore. amra bangLa med e j math HSC Lev e korsi, oder cLass 8 e koray!

ami nijeke jotota gorib vabi adote tar ceyeo beshi gorib :||

ami Namer prothom Letter "N" guess korsiLam. :#)

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ।

ও জানতাম না। তাও দেখেন ইংলিশ মিডিয়ামের ছেলেমেয়েগুলো কেমন আমাদের বাংলা মিডিয়ামকে আন্ডারএসটিমেট করে। অন্যের ভাষা নিয়ে অহংকার করে। X(( তবে সবাই এক না।

ami nijeke jotota gorib vabi adote tar ceyeo beshi gorib আপনার এই কথাটা পুরোপুরি আয়রনিক।

একদমই মেলে নি, আমার কোন নামই "N" দিয়ে শুরু না। তো আমার নাম নিয়ে এত গেসাগেসি কেন? আর কি নাম গেস করেছিলেন?

৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
uhu bujhen nai mone hoy. boLsi j amader HSC=cLass 8 oder. standard onek high, kothin. ok math, physics, chemistry porate giye amar engineering pore friend der heLp nite hoy majhe majhe.

naamer 1st word tai guess korsiLam. fuLL name mathay ase nai. ar ekhon jehetu nam ekta thik hoye gese ar guessa-guessir dorkar nai! :#)

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২৫

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আই এম সরি ভুল পড়েছিলাম। আপনার লাইফ তো তাহলে সত্যিই কঠিন। আমি একবার থাই মেয়েকে ম্যাথ টিউটর করার সময় এরকম সিচু্য়েশনে পড়েছিলাম। স্টুডেন্টই যেন বেশি জানে আমার থেকে। তো বাড়িতে ওদের বই লাইব্রেরি থেকে নিয়ে এসে নিজে পড়ে ওকে পড়াতাম। এতে আমারও অনেক জানা হত।

জ্বি না ওই নাম মানি না, মানব না। আপনার নাম আপনার কাছে রাখেন। ;)

৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২১

প্রামানিক বলেছেন: পরের পর্বের আশায় রইলাম।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: জ্বী ধন্যবাদ। সাথে থাকবেন।

৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২৩

আরজু পনি বলেছেন:
প্রথম পর্বটা অফলাইনে পড়ে দুই বেণির প্রসঙ্গে এসে মুগ্ধতা কাজ করলো।
নামে বা লেখায় লুতুপুতু ভাবটা না রাখা ব্লগারদের আমার অসাধারণ লাগে।

ওদের তো গরু, খাসি জবাই দিয়ে আকীকা দেওয়া নাম না, আমি কেন চেন্জ করব?
আপনার এই ব্যাপারগুলো বেশি টেনেছে। ড্রেস নিজের মতো করে পরা, নাম না বদলানো।

খুব ভালো লাগা রইল।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: প্রচন্ড সুন্দর মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৫

হুকুম আলী বলেছেন: আপনার পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: জ্বী আচ্ছা, ধন্যবাদ।

৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১১

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
accha thik ase. apnar notun nam hocche AzuriLL- onek cute ekta Pokémon! :D

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ইস বাচ্চা ছেলে এখনো পকেমন দেখে!! তো নামের প্রথম অক্ষরের মতো কিউটটাও কি গেস করে নিলেন? ;)

৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩১

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
পোকেমনটা তো এমনেই দেখতে কিউট, গেস করতে হবে কেন! :|

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৪৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আরে কিউটের নামে আমার নাম রাখলেনতো সেইজন্যে বললাম। আপনি কি সত্যিই নিয়ম করে পোকেমন দেখেন? হা হা।

৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫০

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
নাহ।পোকেমন দেখতাম এক্কদম স্কুলে থাকাকালীন সময়ে।তখন যে ভালবাসা জন্মাইসিলো সেটা এখনো আসে। :)
নতুন নাম পছন্দ হৈসে?

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হ্যা ঠিক আছে। সমস্যা একটাই আমার নামের উচ্চারণ নিজেই জানি না।

১০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০১

পিকাচু বলেছেন:
হাই অ্যাজুরিল।
আমি পিকাচু।
ইট'স সো নাইস টু মিট ইউ! :)

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: এটা কি মুনের আরেকটা একাউন্ট? আপনিই না?

১১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১০

পিকাচু বলেছেন:
আর কে হবে? :||

লেট'স গেট ব্যাক টু দ্যা সুইট ইন্ট্রো! :)


হাই অ্যাজুরিল।
আমি পিকাচু।
ইট'স সো নাইস টু মিট ইউ! :)

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেলো পিকাচু।

ইট'স নাইস টু মিট ইউ টু! (ট্যাকনিকালি আমাদের পরিচয় অন্য নামে আগেই হয়ে গেছে।)

সো কারেক্ট সেনটেনস হবে, It has been a continuous pleasure knowing you. Hope to know you more.

১২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২০

পিকাচু বলেছেন:
মুন সামুপাগলা কে চিনতো, সামুপাগলা মুনকে চিনতো - ঐটা অন্য ব্যাপার।

পিকাচু আগে অ্যাজুরিল কে চিনতো না, অ্যাজুরিল পিকাচু কে চিনতো না- তাই এটা ফার্স্ট টাইম ইন্ট্রোই হবে হু! অতো টেকনিক্যালি, মেকানিক্যালি, কেমিক্যালি বুঝি না || :#)

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আরে মানুষ তো আমরা একই। আর নাম পাল্টালে মানুষতো পাল্টে যায় না।

টেকনিক্যালি, মেকানিক্যালি, কেমিক্যালি সব বুঝিয়ে দেব, চিন্তা করবেন না। আর আপনার কমেন্ট দেখা থেকে শুরু করে উত্তর দেওয়া পর্যন্ত হাসতেই থাকি। সকাল সকাল এত হাসানোর জন্যে ধন্যবাদ। আপনিও হাসতে থাকবেন। :) :)

১৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩০

পিকাচু বলেছেন:
আমি বুঝার জন্য উন্মুখ হয়ে থাকলাম। :)

হাহাহ, আমার মধ্যে কেন জানি গ্লুমিনেস কাজ করেনা।মাঝে মাঝে কখনো করলেও সেটা বেশী সময় থাকেনা!গোমড়ামুখো হয়ে থাকা একদম ডিসলাইক ||

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ভাল ছাত্র। শেখার আগ্রহ আছে। ;)

লাকি আপনি, আপনার মতো যদি হতে পারতাম!! যাই হোক সবাই হাসি খুশি থাকেলে কিকরে হবে? কাউকেতো সিরিয়াস হতেই হবে। চিন্তা নিতে হবে, সমস্যা সমাধান করতে হবে। সবাই সবার মতো থাকলেই বেশি ভালো।

১৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪১

পিকাচু বলেছেন:
এই সিরিয়াস হওয়াটা আরেক সমস্যা।আমার মধ্যে সিরিয়াসলি কোন সিরিয়াসনেস কাজ করেনা :|

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: জি আপনি যে সিরিয়াস হতে পারেন না, আর এক নম্বরের ফাজিল সেটা ব্লগপাড়ার সবাই জানে। ঢোল পিটিয়ে আর বলতে হবে না। :)

১৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪৩

পিকাচু বলেছেন:
হু সবাই তো সবার মতো থাকবেই।তবে পছন্দের কেউ গোমড়ামুখো হয়ে থাকলে ভাল্লাগে না আর কি ||

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: গোমড়ামুখো না সিরিয়াস হওয়ার কথা বলছিলাম।

"যে আমারে দেখিবারে পায়
অসীম ক্ষমায়
ভালোমন্দ মিলায়ে সকলি,
এবার পূজায় তারি আপনারে দিতে চাই বলি।"

নিজের মতো থাকার কথা মনে হলে এই লাইনগুলো মনে পরে। কোন কবিতা জানেন তো? না জানলে কিন্তু লজ্জ্বার ব্যাপার। আসলেই আমার খারাপগুলোও একান্তই আমার। আর যে আমার খারাপ সবকিছুকে মেনে নেবে সেও একান্তই আমার। :`>

১৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪৮

পিকাচু বলেছেন:
আমি ফাজিল না তোওওওও।এম্নে ইট্টু ইট্টু দুষ্টামি করি আর কি !:#P

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: জ্বী পিকাচু স্যার, ওটাকেই ফাজিল বলে।

১৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫৯

পিকাচু বলেছেন:
জানিনা তো, আমি কবিতা অতোটা পছন্দ করিনা। ছড়া ভাল্লাগে :D

আহেম :``>> লাভ মিনস এক্সেপটিং দি আদার ওয়ানস ফল্টস।

আমি স্বভাব-চরিত্র খারাপ ধরণের মানুষ, যদিও এক্সপ্রেস কম করি ব্যাপারটা।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হায় আল্লাহ!! এটা রবিঠাকুরের শেষের কবিতার শেষ কবিতাটি। আর হ্যা শেষের কবিতা কবিতা না একটা উপন্যাস। আর ছড়া পড়ার বয়স আছে আপনার?

সহমত।

হায় আল্লাহ খারাপ চরিত্রের একটা ছেলের সাথে এত গল্প করলাম?? আমারে কেউ বাচাও। তো কি কি খারাপ আছে আপনার মধ্যে? ড্রাগ, মদ, মেয়েদের দিকে খারাপ চোখে তাকানো এইসব? খারাপ চরিত্র বলতে এসবকেই তো বোঝায়।

১৮| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২৯

পিকাচু বলেছেন:
ড্রাগ, মদ, সিগারেট ঐগুলা নাই।এরপরেরটা ৫-৭ বছর আগে যা ছিল এখন তার কয়েক ভাগ কমে গেসে।
খারাপ হচ্ছে যাদের আমি একদমই দেখতে পারিনা তাদের কোন না কোন ভাবে ক্ষতি হৌক এই চেষ্টা করি ||

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ড্রাগ, মদ, সিগারেট ঐগুলা নাই। গ্রেট।

কেউ আপনার ক্ষতি করলে ফিরিয়ে দেওয়া উচিত নাহলে সে আরও খারাপ করবে। তবে লঘু পাপে গুরুদন্ড যেন না হয় সে খেয়াল রাখবেন।

কমে গেসে কিন্তু এখনো আছে। খুব চিন্তার বিষয়। এক কাজ করেন বিয়ে করে ফেলেন, ভাবী মারতে মারতে ঠিক করে দেবে। তখন সবজায়গায় শুধু তাকেই দেখবেন।

১৯| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৩

পিকাচু বলেছেন:
এখন বিয়া করলে আমাকে বাল্যবিবাহ কেইসে হাজতে ঢুকায়ে দিবে /:)

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৪৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: বোঝা যাচ্ছে বিয়ের ইচ্ছে ষোলো আনা, শুধু বয়সের কারণে করতে পারছেন না। আহারে বেচারা। :((

২০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫২

পিকাচু বলেছেন:
না না এটা আমার নামে মিথ্যা অপবাদ দেয়া হয়ে গেল! :`>

২১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪৭

মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: সুন্দর লেখা। পড়তে খুব ভালো লাগল।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৫৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: পড়ার জন্যে ধন্যবাদ।

২২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দেশের বাইড়ে এটাই সব চাইতে বড় পরিচয় ব্যাপার "আমি জা আমি তাই "
অনেকেই দেখি পালটে যেয়ে অন্যদের মত হবার চেস্টা করে , তাতে ঘরকা না ঘাট কা অবস্থা হয় ।

ভাল লাগছে সিরিজ :)

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: অনেকেই দেখি পালটে যেয়ে অন্যদের মত হবার চেস্টা করে , তাতে ঘরকা না ঘাট কা অবস্থা হয় ।
সহমত। মনের মতো কথা বলেছেন। এধরণের কিছু মানুষ নিয়ে জলদি লিখব। সাথে থাকবেন।

২৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪৬

আমি ভাল মানুষ বলেছেন: লেখা পড়ে মনে হচ্ছে আমি নিজেই ওখানে ছিলাম। আপনার লেখার হাত ভাল। চালিয়ে যান। পুর্বের পোষ্ট পড়েছি। পরবর্তীর অপেক্ষায়। পোস্টে +

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: লেখা পড়ে মনে হচ্ছে আমি নিজেই ওখানে ছিলাম।

যেকোন লেখকের জন্যে এটাই সবচেয়ে বড় কমপ্লিমেন্ট। ধন্যবাদ।

২৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫২

সুবিদ্ বলেছেন: দারুন!

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভালো লাগছে!

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:১১

শামছুল ইসলাম বলেছেন:
//টিচাররা যে কি ধৈর্যশীল!! একটা স্টুডেন্টকে দশবার একই শান্ত, পোলাইট টোনে Please, pay attention বলতে পারে।// -- আমাদের দেশেও কি একদিন ঘটবে এমনটা।

//আমার কাছে একটা জিনিস ব্রাজিলিয়ান, কলাম্বিয়ানরা জানতে চাইতো, তোমাদের কি নিজের Alphabet? আমি বুঝতাম না কি বলে। পরে বুঝেছিলাম ওদের অক্ষরগুলো আসলে ইংরেজী। আমাদের যেমন নিজেরদের অ, অা, ক, খ আছে তেমন না। শুনে চোখ কপালে তুলত। নাম্বার আলাদা সেটা শুনে তো আরোই। // -- আমরা সত্যি কত ভাগ্যবান জাতি। কিন্তু কি করছি আমরা ?

//তারপরে বলল আমার ড্রেসটা অনেক সুন্দর। এমনকি রাস্তায় চলতে ফিরতে অনেকে থামিয়ে বলত কি সুন্দর পোশাক। খুব ভাল লাগত।// -- ওদের অনুভূতিটা আপনার মাধ্যমে জেনে আমারও খুব ভাল লাগছে।

//হ্যা আমি খুব ছোট্ট একটা দেশের অখ্যাত মফস্বল শহরের কনজারভেটিভ সোসাইটির মেয়ে। এটাই আমি। আমার কালচার। কোন কিছুই ফেলে দেওয়ার মতো না, আমি গর্ব করি আমার যা আছে তাই নিয়ে। গর্ব করি মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলন, লাল সবুজ পতাকা (লাল সূর্য, সবুজ তারুণ্য ), ধর্মনিরপেক্ষতা, ক্রিকেট=মাশরাফি ভাই, উৎসবপ্রিয় এই দেশের অংশ হয়ে। এই গর্ব তো লুকানোর কিছু না, ছড়িয়ে দেওয়ার। // -- আপনার বয়সটা বুঝতে পারছি, তাও শ্রদ্ধায় মাথাটা নুয়ে আসছে।

ভাল থাকুন। সবসময়।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:১৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: বাবাহ পুরো বিশ্লেষণ! এত যত্ন করে পড়ার জন্যে শুভকামনা। অনেক ভাল থাকবেন ভাই।

২৭| ০১ লা মে, ২০১৬ সকাল ৭:৫০

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

ভালো লাগছে আপনার প্রবাস কথন....
শেষ অনুচ্ছেদটি তো অসাধারণ। তাতে পুরোপুরি একমত।
আমি ব্যক্তি হিসেবে, জাতি হিসেবে, দেশ হিসেবে যা আছি, তাতে গর্বিত।

০১ লা মে, ২০১৬ সকাল ৮:০৫

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, সাথে থাকবেন।

২৮| ০১ লা মে, ২০১৬ দুপুর ১:৪০

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: সরল গল্পে মুগ্ধতা। পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।

০১ লা মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, সাথে থাকবেন।

২৯| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ সকাল ৯:২৩

বাড়িতারবাংলা বলেছেন: একটা নতুন জিনিস জানলাম যে ওখানে ছাত্র/ছাত্রীদেরই ক্লাস পাল্টাতে হয়। এখানে অবশ্য ওই জিনিস সম্ভব নয়। প্রতি ক্লাসের শেষে যদি ১০০ স্টুডেন্ট ক্লাস চেঞ্জ করতো তাহলে হুড়োহুড়ি লেগে যেত। আপনি বিদেশে গেছেন তাই ঋতুপর্ণ ঘোষের কথাটার মানে বুঝতে পেরেছেন। অধিকাংশ বাঙালির অন্যদের সাথে নিজেদের তুলনাই করেনি তাই জানে না তারা কতটা সমৃদ্ধ।

০৪ ঠা মে, ২০১৬ সকাল ৯:৩৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ভাই, ওখানেও প্রতি ক্লাসের পরে হুড়োহুড়ি লেগে যেত। লকার খুলছে, ক্যাফে থেকে জলদি করে কিছু কিনছে, মাঝেই মাঝেই সরু লবিগুলোতে আটকে থাকতে হত কিছুক্ষন ভিরে। এজন্যে এক ক্লাস থেকে আরেক ক্লাসের মাঝখানে দশ মিনিট সময় থাকত।

লাস্টের কথার সাথে সহমত।

৩০| ০৭ ই মে, ২০১৬ সকাল ৮:৫৬

ক্রন্দসী বলেছেন: কেন যেনো mind your language টিভি সিরিয়ালের কথা মন্দ পড়ে গেল।আপনার লেখা পড়ে খুবই ভল লাগলো। (ভক্ত হয়ে গেছি)

০৭ ই মে, ২০১৬ সকাল ৯:০০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: mind your language কখনো দেখিনি, তাই আপনার কমেন্ট পড়ে গুগলে সার্চ দিলাম। কাহিনীসংক্ষেপ পড়ে বুঝলাম কি মিন করেছেন!

আরে আল্লাহরে আমারও ভক্ত থাকে! আমি এখন কোথায় যাই! হা হা।

অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর কমেন্টের জন্যে! অনেক ভালো থাকবেন!

৩১| ২১ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: রাখুক ওদের তো গরু, খাসি জবাই দিয়ে আকীকা দেওয়া নাম না, আমি কেন চেন্জ করব? - :) :)
এখানে টিচাররা অন্য ক্লাসে যায় না। তাদের ক্লাসটা নিজের ব্যক্তিগত অফিসের মতো। স্টুডেন্টরা অন্য ক্লাসে যায় - এই ব্যাবস্থাটা বেশ চমৎকার বলেই তো মনে হয়!
আপনার কানাডার স্কুলে প্রথম দিনের অভিজ্ঞতা - (অর্থাৎ এর আগের পর্বটা) পড়ে সেখানে মন্তব্য রেখে এসেছিলাম।

০৩ রা জুন, ২০১৬ রাত ১:৫২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আমার ভাল লাগত না। বারবার ব্যাগ উঠিয়ে দলবল বেধে অন্য ক্লাসে যাওয়া। লবিতে ক্রাউড শুরু হয়ে যেত। যাই হোক যে দেশের যে নিয়ম!

জ্বী প্রথম পর্বে আপনাকে প্রতিউত্তর করেছি।

৩২| ২৪ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৭

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাল লাগল... :)

০৩ রা জুন, ২০১৬ রাত ১:৫৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

৩৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৬ রাত ১:২৯

আবুল হায়াত রকি বলেছেন: শেষের কথাগুলো বাস্তবিক সত্য। কত সহজভাাবে ফুটিয়ে তুলছেন ঘটনাগুলো, এখন কানাডার মানুষের সাথে মিলের ব্যাপারটা পড়তে উদগ্রিব হয়ে আছি।

০৩ রা জুলাই, ২০১৬ রাত ২:৩২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: রিতুপর্ণ ঘোষের কথাটা আসলেই সত্য। নিজেদেরকে সম্মান না করতে পারলে অন্যেরা করবে কেন?

পাঠ ও মন্তব্যে আবারো ধন্যবাদ।

৩৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২০ ভোর ৪:২৮

মূর্খ বন মানুষ বলেছেন: বাংলাদেশি বা ইন্ডিয়ান আউটফিট নিয়ে অনেক দেশের অনেক মানুষের মুখে প্রশংসা শুনেছি। সবথেকে বেশী শুনেছি শাড়ি নিয়ে।

০১ লা জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: অনেকে তো আমার সালোয়ার কামিজকেও বলে, "নাইস সারি!" হাহা ওরা বোধহয় ভাবে আমাদের সব পোশাকের নামই শাড়ি! লল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.