নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি বলা যায়! কিছু কথায় নিজেকে ব্যক্ত করা সম্ভব না আমার পক্ষে। তাই একটা সিরিজে কিছু কিছু করে সবই বলছি।

সামু পাগলা০০৭

আমি অতিআবেগী, আগে ব্যাপারটা লুকানোর চেষ্টা করতাম। এখন আর করিনা।

সামু পাগলা০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

তুষার দেশে এক বাংলাদেশী কিশোরীর দিনরাত্রি - পর্ব (১) - প্রথমবার প্রবাসে প্রবেশের অনুভূতি!

০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ৮:৫৯

আমি আমার কানাডিয়ান প্রবাস জীবন নিয়ে দুটো সিরিজ লিখেছিলাম। কানাডার স্কুলে একদিন এবং কানাডার স্কুলে একেকটি দিন

এই দুটো সিরিজে আমার কানাডিয়ান হাই স্কুল জীবন নিয়ে নানা গল্প তুলে ধরেছি। ভেবে রেখেছিলাম এরপরের সিরিজটি হবে আমার ভার্সিটি লাইফ নিয়ে। কিন্তু আমার নিজের কিশোরী জীবন নিয়ে লিখতেই বেশি ভালো লাগে। লিখতে লিখতে মনে হয় আমি এমন ছিলাম? এই বোকা মেয়েটা আমিই ছিলাম? হাহা। শুধু নিজের ভালো লাগাই নয়, আরেকটি বিশেষ কারণও আছে নতুন এই সিরিজটির পেছনে। প্রবাস জীবনের শুরুর দিকের প্রচুর গল্প কথা এখনো লেখা হয়নি। তাই এখনি সেই সময়টাকে ছেড়ে আসতে পারছিনা।

এবারের সিরিজের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটা শুধু আমার কানাডিয়ান হাই স্কুল লাইফ নয় আশেপাশের সব কিছু নিয়েই লেখা হবে। পরিবার, পাড়া প্রতিবেশী, রাস্তাঘাট, যানবাহন, মার্কেট; সর্বোপরি দৈনন্দিন প্রবাস জীবনযাত্রা নিয়ে লিখব। আর অবশ্যই হাই স্কুল জীবনের অভিজ্ঞতাগুলোও একটি বড় অংশ জুড়ে থাকবে।
তুষার দেশ কানাডায় জীবন মানেই অনেকের কাছে অন্তহীন শ্বেতশুভ্র তুষারের মাঝে মুক্তভাবে হাত পা ছুড়ে বিলিন হওয়া! স্বপ্নের এক স্বর্গ দুনিয়া। কিন্তু সেই উন্নত বিশ্বের আকর্ষনীয় জীবনের আড়ালে কত ঘাত প্রতিঘাত থাকে সেটা অনেকেই জানেন না। পায়ের মাটি শক্ত করে নিশ্চিন্তে ডানা মেলার পেছনে অনেক স্ট্রাগলের গল্প থাকে। সেসব গল্প, হাসি কান্না যতটা পারি তুলে ধরব ব্লগ পাতায়।
অনেক বকবক করেছি, আর দেরী না করে চলে যাচ্ছি নতুন সিরিজের প্রথম পর্বে। :)

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

প্রশস্ত, মসৃণ রাস্তার ওপরে চলমান ট্যাক্সিটি এসে থামল একটি বহুতল এপার্টমেন্টের সামনে। ট্যাক্সি থেকে বের হওয়া মাত্র শিরশিরে শীতের অনুভূতি পুরো শরীরে বয়ে গেল। তখন নাকি ওখানে সামার চলছে, কিন্তু বাতাস দেশের শীতের মতোই কনকনে ঠান্ডা! তীব্র সূর্য মাথার ওপরে কিন্তু এত শীত! কানাডিয়ান জীবনের প্রথম অভিজ্ঞতা ছিল এই আবহাওয়ার বৈপরীত্য। সেতো কেবল শুরু। বাংলাদেশের মফস্বলে বেড়ে ওঠা একটি মেয়ে যখন পৃথিবীর অন্য প্রান্ত কানাডায় পা রাখে, দুটি বিপরীতধর্মী সংস্কৃতিতে হিমশিম খেতে খেতে বৈপরীত্য শব্দটিই তার নিত্য সাথী হয়ে যায়!

এপার্টমেন্টের সামনে দাড়িয়ে বাবা মায়ের সাথে ওয়েট করছিলাম। বাবা এপার্টমেন্ট ম্যানেজারকে ফোন করেছেন, তিনি আসছেন। আমি চারিদিকে ক্লান্ত চোখে তাকাচ্ছি। ছিমছাম একটা পাড়া। বেশ নির্জন। রাস্তাঘাট এত বেশি পরিষ্কার যেন কারো বাসার ড্রয়িংরুম!

শরীরের সকল শিরা উপশিরায় কেমন যেন একটা অবসাদ ছড়িয়ে আছে। দাড়িয়ে থাকতে ভীষন কষ্ট হচ্ছে। এই প্লেন থেকে ও প্লেন, এই ট্যাক্সি থেকে সে ট্যাক্সিতে করে কেটে গেল গত দুদিন! পুরোটা সময় শুধু অপেক্ষা ছিল কখন গন্তব্যে পৌঁছাব। যাত্রার শুরুর দিকে একটা নতুন দেশ নতুন দেশ উত্তেজনা ছিল। ওখানকার বাড়ি কেমন কেমন হবে, বিদেশীরা কেমন হয়, আশেপাশে কোন বাংলাদেশী পাব কিনা এসব ভাবনা মনকে ঘিরে ছিল। কেমন যেন একটা ভয়, আশংকা, উত্তেজনা, বেদনা। ধীরে ধীরে সকল অনুভূতি চলে গিয়ে ব্যাস অপেক্ষা নামক অনুভূতিটিই রয়ে গেল। আর কত? কখন শেষ হবে এই দীর্ঘ যাত্রাপথ? দেশে কখনো পাঁচ ঘন্টার বেশি যাত্রা করিনি আর এবারে পুরো দুদিন!

অপেক্ষা যখন প্রায় শেষ হবার পথে, মারাত্মক ক্লান্তিতে নতুন দেশে পদার্পণের উত্তেজনা অনুভব করতে পারছিলামই না। শুধু মনে হচ্ছে এপার্টমেন্টে গিয়ে একটু শরীরটাকে বিছানার সাথে এলিয়ে দিতে হবে। পৃথিবীর অন্য কোনকিছু ভাবার শক্তি শরীরে বা মনে নেই।

বেশ কিছুক্ষন দাড়িয়ে থাকার পরে একজন লম্বা, নীল চোখের, ভীষন হাশিখুশি চেহারার কানাডিয়ান পুরুষ এলেন এবং একে একে আমাদের সবার সাথে হ্যান্ডশেক করে ওয়েলকাম টু কানাডা বললেন। উনি যখন কথা বলা শুরু করলেন মনে হল চোখের সামনে লাইভ বিবিসি চলছে! তীব্র কানাডিয়ান একসেন্ট বিশিষ্ট বেশিরভাগ কথাই বুঝতে পারছি না। কথা বলছেন নাকি গোলাবারুদ ছুড়ছেন আমাদের দিকে তা নিয়ে কনফিউজড হয়ে গেলাম।
আমাদেরকে নিয়ে গেলেন ওনার অফিসে। সেখানে কিসব কাগজপত্র দিলেন। এত ফর্ম শুধু বাড়ি ভাড়ার! বাড়ি কিনতে গেলে এরা না জানি কত ফর্মালিটিস করে! বাবা ধৈর্য্য ধরে সব ফিল করল। আমি চুপচাপ বসে আছি। গত দুদিনে চুপচাপ বসে বসে ওয়েট করায় এক্সপার্ট হয়ে গিয়েছি! ফর্মগুলো পূরণ হলে আমাদের ভাড়া করা এপার্টমেন্টে নিয়ে গেলেন।

ছোটখাট একটা সাদামাটা বাসা। এর থেকে দেশে যে বাড়িতে থাকতাম তা অনেক বেশি প্রশস্ত, খোলামেলা ও সুন্দর ছিল। সেসব নিয়ে মন খারাপ হয়নি কেন যেন। শুধু মনে হচ্ছিল কখন এই লোক যাবেন এবং একটু রেস্ট নিতে পারব। শরীর সত্যিই আর টানছে না। এপার্টমেন্ট ম্যানেজার আমাদেরকে প্রতিটি রুম দেখিয়ে দিলেন। হিটার, এসি কোথায়, কিভাবে অপারেট করতে হয় তা বললেন। রোবটের মতো অনেক নিয়ম কানুন ফরফর করে বলে গেলেন। অভিজ্ঞ উনি হাজারবার এসব বলেছেন বোঝা যাচ্ছে। বাবা ওনার সাথে কথা বলছিলেন, আমি বারান্দায় গিয়ে দাড়িয়ে রইলাম।

বেশ ছোট তবে ছিমছাম বারান্দা। সামনে আরো সব এপার্টমেন্ট দেখতে পেলাম। প্রতিটি এপার্টমেন্ট আমাদেরটারই ক্লোন। ঘিঞ্জি না এলাকাটা। সারি সারি বাড়িগুলোর আঁকে বাঁকে বিশাল মাঠ, প্রশস্ত রাস্তা। মাঠে অবস্থিত লম্বা লম্বা গাছগুলো আকাশকে যেন ছুঁয়েই ফেলছিল প্রায়। কিন্তু প্রবল বাতাসের তোড়ে লক্ষ্যভেদ করে একদিকে ঝুলে পরছে বারবার। রক্তিম সূর্যটা পশ্চিম দিকে হেলে পরার প্রস্তুতি নিচ্ছে। সবমিলে মনোমুগ্ধকর সুন্দর পরিবেশ। কিন্তু ক্লান্তি সকল মুগ্ধতাকে ছাপিয়ে যাচ্ছে। কান ফেলিয়ে শুনলাম বিবিসিটা গিয়েছে না এখনো লেকচার দিচ্ছে?

এক সময়ে এপার্টমেন্ট ম্যানেজার চলে গেলেন বাবাকে এপার্টমেন্টের বেশ কয়েকটা চাবি দিয়ে। যাবার পরে আমরা দরজা বন্ধ করে একটা লম্বা নি:শ্বাস নিলাম। লাস্ট কদিনে শুধু এই মুহূর্তেরই অপেক্ষা করেছি কখন যেয়ে একটু নিজের ঘরে দাড়াতে বসতে পারব! পরদেশে হোক, ভাড়া করা হোক, ভীষন নতুন অচেনা হোক কিন্তু এখন সেটাই আমাদের দুনিয়া। এক টুকরো শান্তির আবাস। ভীষন আপন ঘর!

বাবা বাইরে গেল কিসব জিনিসপত্র কিনতে। মা হেলান দিয়ে বসে চোখ বন্ধ করে আছে। আমি শুয়ে পরলাম। মিষ্টি একটা ঘুম ভাঙ্গল মায়ের ডাকে। আমার ওঠার শক্তি, ইচ্ছে কোনটাই ছিলনা। হঠাৎ কানে আসল ভাত আলুভর্তা ডিমভাজি হয়েছে! শুনে আমি তড়াক করে উঠে গেলাম। প্লেনের খাবার যে কি বিদঘুটে হয় তা বলে বোঝানো যাবেনা। দুদিন যাবৎ সেসব খাবার খেয়ে মৃতপ্রায় ছিলাম। এখন আসল খাবার খেতে পারব! আমরা কি ভীষন স্বাদ করে যে খেয়েছিলাম সেদিন! অমৃত যে একেই বলে তাতে কোন সন্দেহ নেই। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় শেফের সিগনেচার ডিশটিও মায়ের হাতের সামান্য ডিম ভাজি ভাতের সামনে কিছুই না!

খাবার শেষে ফাইনালি ঘুমাতে গেলাম। সন্ধ্যা হতে চলল তখনই গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। ঘুম ভাঙ্গার পরে অবাক চোখে এদিক ওদিক তাকাতে লাগলাম। পাখির কিচিরমিচির কানে আসছে, আবছা ভোরের আলোয় আশেপাশে ঘুম ঘুম চোখে তাকিয়ে বুঝলাম অপরিচিত জায়গায় আছি। হঠাৎ করে বুকে ধক করে হাতুড়ির বাড়ি খেলাম। হায় আল্লাহ! আমি আর আমার দেশে নেই! সত্যি সত্যি আমার পা আর আমার দেশের মাটিতে নেই!? আমি এই বিশাল ঘটনাটি প্রসেস করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। গতদিন মনে হচ্ছিল এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় এসেছি। শরীরের অবসাদ মনকে কিছু ভাবতেই দেয়নি। এখন যখন ঠিকঠাক ভাবে ভাবতে পারছি কি ভীষন কষ্ট লাগছে!

দুদিন আগেও এ সময়ে নিজ দেশে আত্মীয় স্বজনদের সাথে ছিলাম। দাদা দাদীর সাথে গল্প করেছি, চাচা ফুপির কাছে এটা ওটা বায়না ধরেছি, কাজিনদের সাথে খুনসুটি করেছি। আর এখন বসে আছি সম্পূর্ণ অচেনা দেশে যেখানকার মানুষের ভাষা পর্যন্ত বুঝিনা! আমি কখনো বিদেশে আসার স্বপ্ন দেখিনি, হুট করেই আমাকে একদিন জানানো হয় যে আমরা যাচ্ছি। মনে হচ্ছিল কি দরকার অন্যকোথাও যাবার? ভালোই তো আছি। তাই আমি মানসিক ভাবে এই পরিবর্তনের জন্যে মোটেও প্রস্তুত ছিলাম না।
কিন্তু আমার মনে হয় যারা বহু মাস বছর সাধনা করে, প্রচুর স্বপ্ন ও পরিকল্পনা নিয়ে বিদেশে আসেন তারাও উপলব্ধি করতে সময় নেন। যতক্ষন এয়ারপোর্টে আছেন, ততক্ষনও বুঝবেন না যে আপনার জীবন পরিবর্তিত হয়ে গেছে। একবার বিদেশের মাটিতে পা দেবার পরে হুট করে হারানো এবং পাওয়ার অনুভূতিটা জেঁকে বসে। মনে হয় দিস ইজ রিয়াল!
বহু ভাললাগার মানুষ, স্থান, বস্তু পেছনে ছুটে গেছে। অতি পরিচিত মানুষগুলোকে দেখা, ছোঁয়া যে এখন খুব দূর্লভ কিছু সেটা অনুভব করলাম। সব কষ্ট লুকিয়ে নতুন দেশে মানিয়ে নিতে হবে, নতুন করে সব গড়তে হবে। একদম সদ্যজাত শিশুর মতো জীবনটাকে শুরু থেকে শুরু করতে হবে। কথা বলা শিখতে হবে নতুন এক ভাষায়, এখানকার মানুষদের আবেগ অনুভূতি, ভালো লাগা খারাপ লাগা, আইন, নিয়ম বিধি বুঝতে হবে।

এসব কিছু ভাবতে ভাবতে বিছানায় বসে বসে দেশে নিজের পুরো জীবনের স্মৃতিচারণ করে ফেললাম মুহূর্তে। অনুভব করলাম চোখ দিয়ে টপটপ করে পানি পড়ছে। মা ওঠার আগ পর্যন্ত স্মৃতিচারণ, এবং উপলব্ধির ঝড় বইতে লাগল মনে। যখন বুঝলাম মা উঠে গেছে আমি চোখ গাল মুছে উঠে বসলাম। আর সময় নেই এসবের, ঘর বাড়ি গোছাতে মাকে সাহায্য করতে হবে। এই অনুভূতি নিয়ে বেশিক্ষন বসে থাকার যাবেনা। জীবন দ্রুতগামী বিশেষত যদি তা হয় বৈদেশে, এক অনুভূতি থেকে অন্য অনূভূতিতে দ্রুতই অগ্রসর হতে হয়।

পরের পর্বে অন্য কোন অনুভূতি আবেগ নিয়ে ফিরে আসব।
ভালো থাকুন সবাই।

মন্তব্য ৬৬ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৬৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ৯:১৯

শামচুল হক বলেছেন: ১ম হইলাম এবার বরফের দেশের চা দেন

০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ৯:২৫

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হাহা। প্রথম হওয়ায় অভিনন্দন।

চা নিন।


২| ০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ৯:৪৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: প্রবাস জীবনের একেবারে সূচনা থেকে শুরু করেছ। সিরিজটা জমবে মনে হচ্ছে। আমার কাছে মনে হয়, এই যে তুমি লেখার মধ্যে নতুন দেশে নতুন পরিবেশে মানিয়ে নেওয়ার সংগ্রাম শুরুর বর্ণনা দিয়েছ, সেটাই সম্ভবত প্রবাস জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময়। এটা আমি অনুমান করে বলছি, যেহেতু আমার নিজস্ব অভিজ্ঞতা নাই। আমার অনুমান সঠিক নাও হতে পারে।

যাই হোক, সিরিজটা চালিয়ে যাও। তোমার গদ্য প্রবাহ বেশ সাবলীল। ধন্যবাদ সামু পাগলা০০৭।

০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ১০:০৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আমিও আশা করছি জমাতে পারব সিরিজটি।

আপনার অনুমান একদম ঠিক। প্রবাস জীবনের প্রতিটি দিনই ঘটনাবহুল হয়, বিশেষ করে প্রথমদিকের দিনগুলো। নতুন সব কিছু শেখা জানার, মানিয়ে নেবার সময়টি বেশ সংগ্রামের। পেছনে তাকিয়ে দেখলে এখন ভীষন ইন্টারেস্টিংও মনে হয় দিনগুলোকে।

আপনার লেখা বই পড়ে আমি আপনার ভক্ত হয়ে গিয়েছিলাম। তাই আপনার একটা কথায় ১০০ টা সিরিজ লেখার অনুপ্রেরণা পাই। অনেক ধন্যবাদ হেনাভাই মন্তব্যে।

ভীষন ভালো থাকুন।

৩| ০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ৯:৫৬

কামরুননাহার কলি বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। হয়তো সেখানে আরো ভালো এবং মজার লেখা পাবো।

০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ১০:০৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: কলি আপু অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যে। চেষ্টা করব প্রতিটি পর্ব আগেরটার চেয়ে ভালো করার। পাশে থাকুন।

শুভকামনা।

৪| ০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ৯:৫৬

সৈয়দ তাজুল বলেছেন: শুরু হওয়া নতুন সিরিজ যেন বেশি দেরিতে না আসে!

০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ১০:১৫

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: এই রে ওয়ার্নিং! হাহা।

আমি একদমই প্রমিজ করতে পারছিনা তাড়াতাড়ি দেবার ব্যাপারে। কেননা আমি এই পর্বের পরে অন্য কোন বিষয় নিয়ে পোষ্ট দেব, তারপরে আবারো আরেকটি পর্ব দেব। অন্য নানা পোষ্টের পাশাপাশি সিরিজটি চলতে থাকবে। এক বিষয় নিয়ে পরে না থেকে নানা ধরণের বিষয় এক্সপ্লোর করতে ভালো লাগে আমার।

তবে আমার পর্বগুলো সাধারণত আগেরটার কন্টিনিউয়েশন হয়না। আই রাইট ইন এ ওয়ে সো দ্যাট ইচ পার্ট মেক সেন্স অন দেয়ার ওন। এমনভাবে লিখি যেন প্রতিটি পর্ব আলাদা ভাবে দাড়াতে পারে। প্রতিটি একই সিরিজের মধ্যে হলেও তারা স্বাধীন সব ব্লগ পোষ্ট।

তবে আপনি বললেন যখন, আমি চেষ্টা করব তাড়াতাড়ি পর্ব দেবার।

মন্তব্যে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভকামনা।

৫| ০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ৯:৫৭

সৈয়দ তাজুল বলেছেন: যেন দ্রুত একের পর এক পর্ব আসে

০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ১০:১৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হুমম বুঝলাম।

৬| ০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ১০:১৮

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সাবলীল বর্ণনা, পুরো ঘটনাগুলো মনে মনে কল্পনা করতে পারছিলাম। সবচেয়ে ভাবতে ভাল লাগছিল সকালে ঘুম থেকে উঠে পাখিগুলো কিচিরমিচির করে ডাকছে।আমরাতো ঢাকায় কাকের কর্কশ ঢাক শুনে ঘুম থেকে উঠি তাই পাখির ডাক খুবই মিস করি।

প্রবাস জীবনে খাপ খাওয়ানো বেশ কঠিন সেটা সহজেই অনুমান করা যায়। সম্পূর্ণ নতুন পরিবেশ, আবার মানুষগুলোর ভাষা যেমন আলাদা আবার নিয়ম কানুন থেকে শুরু করে চিন্তাভাবনা সবই আলাদা । দারুণ লাগলো আপনার প্রবাস জীবনের সূচনা পর্ব, পরবর্তী পর্বের প্রত্যাশা রইলাম। পোষ্টে লাইক।

০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ১০:২৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেই! ভালো আছেন আশা করি।

আপনার কথায় রিয়ালাইজ করলাম, এখানে কাকের নন স্টপ কা কা কানে আসেনি কখনো। দেশে একপ্রকার নিয়মই ছিল যে শান্তিময় দুপুরে একটা বড়সর কাক এসে উঠানে বসবে এবং সবার মিষ্টি ঘুম নষ্ট করবে। হাহা। সেই কাককে তাড়ানোর কত চেষ্টা! মজারই ছিল সেসব দিন!

যাই হোক, হুমম সহজ জিনিসটি অনেকেই সহজে অনুমান করতে পারেন না। বা অনুমান করলেও এক্সাক্টলি ধরতে পারেন না।

পাঠ, মন্তব্য এবং লাইকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানবেন। অনুপ্রাণিত হলাম।
ভীষন ভালো থাকুন।

৭| ০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার আগের পোষ্ট গুলো অনেক আগ্রহ নিয়ে পড়েছি।

০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ওহ আচ্ছা! অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি পরের পর্বগুলোও আগ্রহ নিয়ে পড়বেন।
পরিবার পরিজন নিয়ে সুখে থাকুন।

৮| ০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ফেরা তো ফেরা সেইরকম রাজকীয় প্রত্যাবর্তন :)

ওয়েলকাম ব্যাক টু সামু :)

দারুন সিরিজের পদধ্বনি লয়ে ফেরায় আবারো জমজমাট এক সময়ের ইশারা পাচ্ছি :)
অভিজ্ঞতা হয় অনেকের প্রকাশ করতে পারেনা সবাই! সখি পারে। দারুন ভাবেই পারে!
মুগ্ধতা, গতিশীলতা আর অনুভবের দারুন প্রকাশে ধরে রাখৈ পাঠককে চুম্বকীয় আকর্ষনে

চলুক সিরিজ আমাদের ঋদ্ধ করতে :)

+++++

০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: সখা এসেছে! পোষ্ট সার্থক হলো অবশেষে! :)

হয়েছে হয়েছে নিজের বাড়িতে আর আমাকে স্বাগতম জানাতে হবেনা। ;)
সখি কিছুই পারেনা, সখা বেশি বেশি বাড়িয়ে বলে!

হাহা, জোকস আপার্ট, ভীষন অনুপ্রাণিত হলাম আপনার এত সুন্দর মন্তব্যে। প্রতি পর্বে পাশে পাব আশা করি।

মন্তব্য এবং প্লাসে কৃতজ্ঞতা।
শান্তি ও সুখ চিরসাথী হোক আপনার।

৯| ০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: এত চমৎকার প্রাঞ্জল ভাষায় লেখা। খুব ভাল লাগল পরে।

০৩ রা মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ভালো লাগায় সার্থক বোধ করছি।

সুন্দর মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।

১০| ০৩ রা মে, ২০১৮ দুপুর ১:৩৭

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমি চিন্তায় আছি, বাংলাদেশের মায়া কাটাতে পারবো কিনা...
ধন্যবাদ আপু, আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য।

০৩ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: দেশের মায়া কাটিয়ে বিদেশে যে আসতেই হবে তা নয়। এমন অনেকে আছেন যারা উন্নত বিশ্বে অসুখী আবার বাংলাদেশের কোন এক গ্রামে থাকা মানুষও হয়ত সুখ খুঁজে নিয়েছেন জীবনে। দেশে কি সমস্যা আছে, বিদেশে এসে তা কিভাবে সলভ করা যাবে সেটা ঠিকভাবে ভেবে তবেই এ পথে পারি দেওয়া উচিৎ।
আর পৃথিবীর যে প্রান্তেই পাড়ি জমাও না কেন, কখনো দেশের মায়া কাটিয়ো না। :)

যাই হোক, তোমাকেও ধন্যবাদ ভাই, পড়ার ও মন্তব্য করার জন্যে।

১১| ০৩ রা মে, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: যানিনা সেই দিন আপনি সকালের কাক ডাকাকে মিস করেছিলেন কিনা পাখীর কিচির মিচির যদিও বিদেশে শুনা যায় দোয়েল, ফিঙ্গের ডাক তেমন শুনতে পাওয়া যায়না। প্রবাস যন্ত্রনার তবো মানুষ প্রবাসে পাড়ি জমায়। আপনার গল্প বেশ জমবে লিখন শৈলী চমৎকার সাথে আছি এমন করে জেনে যাবো সম্পূর্ণ গল্পটি। পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায়।

০৩ রা মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: সুজন ভাই! পোষ্টে পেয়ে ভালো লাগল।

আমি আসলে দেশে মফস্বলে বেড়ে উঠেছিলাম তো, তাই পাখি, মুরগীর আওয়াজেই ঘুম ভাঙ্গত। কাকগুলোও কখনো কখনো বড় জালাতন করত। সেই সকালে কাকের কথা মনে হয়নি। অন্য নানা বিরাট ভাবনায় ভুলে ছিলাম।

অনেক ধন্যবাদ, সাথে থাকুন।
শুভেচ্ছা অফুরান।

১২| ০৩ রা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: দেশ থেকে প্রবাসে থাকার অভিজ্ঞতা আমার নেই।তবে একবার নিজ শহর থেকে অনেক দূরে একা গিয়েছিলাম একটি চাকরির জন্য।তখন ওখানে একা নিজেকে কি যে অসহায় লাগত তা ঠিক বুঝিয়ে বলতে পারব না।
এখনও নিজ এলাকার বাইরে থাকি।তাই প্রবাস জীবন না হলেও বাড়ি থেকে নিজের মানুষদের কাছ থেকে দূরে থাকার কষ্টটা কম বেশি বুঝি।
দেশের ভেতরে থাকলে এতটুকু ভরষা যে যখন মন চাই বাড়ি যেতে পারব কিন্ত প্রবাসে থেকে সেটা মনে হয় একদম সম্ভব নয়।
বরবরের মত সুন্দর লেখনী।আমিও অন্যদের মত এই লেখাটির অন্য পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
ধন্যবাদ সামু পাগলা০০৭।

০৩ রা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপনি নিজের অবস্থান, অভিজ্ঞতা দিয়ে অন্যের সুখ, ব্যাথা, আবেগ, অনুূভূতির কাছাকাছি যাবার চেষ্টা করেন। এটা দারূন একটা গুণ।

অনেক ধন্যবাদ পরের পর্বটি লেখার অনুপ্রেরণা দেবার জন্যে। পাশে থাকুন।
শুভকামনা।

১৩| ০৩ রা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: প্রথম পরিচয়, তাই শুভেচ্ছা নেবেন। আপনি সামু পাগলা নাকি পাগলি জানি না!! সে যাই হোক, ব্লগে দেখলাম আপনার অনেক ফ্যান। নিশ্চয় আপনি একজন ভাল ব্লগার, পাশাপাশি একজন ভাল মানুষ। অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য। কানাডার জীবনটা আনন্দময় হোক, এই প্রত্যাশা করি।

০৩ রা মে, ২০১৮ রাত ১১:০৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপনিও শুভেচ্ছা নেবেন।
আমার নিক নেম সামুপাগলাই তবে আমি একজন মেয়ে। পরিচিত হয়ে ভালো লাগল।

আমার আবার ফ্যান? হাহা। নাহ, বেশ অনেকদিন ব্লগে তাই প্রচুর ব্লগ সাথী পেয়ে গিয়েছি চলার পথে। ব্যাস এই।

আন্তরিক মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
আপনিও নিজ অবস্থানে সুখে শান্তিতে থাকুন।

১৪| ০৩ রা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

হাসান রাজু বলেছেন: প্রবাস জীবন জানিনা ।
বাবা বদলির চাকরি করতেন । তিনটা বছর শেষে যখন বন্ধু, এলাকা, পরিবেশটাকে আয়ত্তে আনতাম তখনি শুনতাম বাবা আবার বদলি হয়ে গেছেন । নতুন জায়গায় যাচ্ছি । পরিচিত বন্ধুরা যাদের প্রতিটি দিন দেখতাম, তাদের সাথে খেলতাম , কাল থেকে আর দেখব না । নতুন জায়গায় গিয়ে এই কষ্টে মনমরা হয়ে থাকতাম কিছুদিন । কি যে খারাপ লাগত বলে বুঝানো যাবে না .....
আপনার পোস্টের অপেক্ষায় থাকব ।

০৩ রা মে, ২০১৮ রাত ১১:০৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপনার অনুভূতিগুলোর সাথে ভীষনভাবে রিলেট করতে পারি। আস্তে আস্তে একটা জায়গায় মানিয়ে নেবার পরে আবার দূর কোন জায়গায় সব নতুন করে শুরু করা আসলেই কষ্টের।

ধন্যবাদ পরের পর্ব লেখার অনুপ্রেরণা দানে। পাশে পাব আশা করি।
শুভকামনা রইল।

১৫| ০৩ রা মে, ২০১৮ রাত ৯:৩৩

প্রামানিক বলেছেন: প্রবাস জীবনের আদ্যপান্ত জানতে ইচ্ছে করে, লিখতে থাকুন সাথে আছি। ধন্যবাদ

০৩ রা মে, ২০১৮ রাত ১১:১১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: প্রামানিক ভাই! পোষ্টে পেয়ে খুশি হলাম।

তাহলে তো এই সিরিজটি আপনার ইচ্ছা পূরণ করতে পারবে। কেননা আমি এবারে অনেক ডিটেইলে প্রবাস জীবন নিয়ে লেখার প্রয়াস চালাব। :)

সাথে থাকার জন্যে ধন্যবাদ।
অনেক ভালো থাকুন।

১৬| ০৩ রা মে, ২০১৮ রাত ৯:৪২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: জীবন দ্রুতগামী বিশেষত যদি তা হয় বৈদেশে, এক অনুভূতি থেকে অন্য অনূভূতিতে দ্রুতই অগ্রসর হতে হয়।
চমৎকার বলেছেন !!!
লেখায় ভালোলাগা।

০৩ রা মে, ২০১৮ রাত ১১:১২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: মনিরা আপু!

পাঠ ও মন্তব্যে ভালো লাগা জানিয়ে ভীষন অনুপ্রাণিত করলেন। ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা।

১৭| ০৩ রা মে, ২০১৮ রাত ১০:৪২

সনেট কবি বলেছেন: অল্প কিছু লেখার জন্যই সনেট লেখা। পড়াটাও অল্প হয়। সে জন্য অল্প স্বল্প বকাও খেতে হয়। এখানে অনেক লেখা পড়তে হলো। লেখার টানে টানেই শেষ অবদি চলে গেছি। মাঝকান থেকে পলায়ন করিনি। আজ এর থেকে আর বেশী কিছু বলতে চাই না।

০৩ রা মে, ২০১৮ রাত ১১:১৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হাহা। বকার ভয় না করে মন যা চাইবে একদম তাই করবেন। যতটা ইচ্ছে হবে ততটাই লিখবেন বা পড়বেন। :)

লেখার টানে টানেই শেষ অবদি চলে গেছি। মাঝকান থেকে পলায়ন করিনি।

পাঠককে আটকে রাখতে পারার প্রাপ্তিতে আনন্দিত বোধ করছি।
ধৈর্য্য ধরে পাঠ এবং মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।

ভীষন ভালো থাকুন।


১৮| ০৩ রা মে, ২০১৮ রাত ১১:৪০

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: আপনি আড্ডাঘরের হোস্ট না? যে আড্ডা চালু করে বেমালুম উধাও হয়ে গিয়েছিল? আর এজন্য কেউ কেউ আপনাকে বকা দেয়ার জন্য হন্যে হয়ে খুঁজছিল? :)

পুরোটা পড়লাম। বেশ সাবলীল বর্ণনা! প্রবাসজীবনের বিচিত্র অনুভূতিগুলো লেখায় সাজিয়েছেন দারুণ পরিপক্কতায়! মনে হচ্ছে সামনেও আপনার গতিময় লেখার রসাস্বাদনের অভিজ্ঞতা বেশ উপাদেয় হবে!
অপেক্ষায় রইলাম।

০৪ ঠা মে, ২০১৮ সকাল ৭:১৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: বাপরে বাপ! এত খবর জানেন কি করে? আড্ডাঘরে কখনো দেখেছি বলে তো মনে হয়না! আপনি কি ব্লগের গোয়েন্দা? সবদিকে নজর রাখেন? :)

হ্যাঁ আমি আড্ডাঘরের হোস্ট। আড্ডাঘর দেড় বছরের বেশি সময় ধরে চলছে। চালু হবার পরে আমি নিয়মিতই ছিলাম। দেড় বছরপূর্তিতেও ছিলাম। এরপরে কিছু সমস্যায় আমি ব্লগে আসতে পারিনি বেশ অনেকদিন। তাই আড্ডাসাথীরা চিন্তায় ছিলেন। ব্যাস এই হচ্ছে ঘটনা।

অনেক ধন্যবাদ। এত সব সুন্দর কথায় পরের পর্ব লেখার অনুপ্রেরণা পেলাম। সাথে থাকবেন আশা করি।
সুখে থাকুন, ভালো থাকুন।

১৯| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ২:৩৯

কাতিআশা বলেছেন: খুব ভালো লাগলো লেখা..চালিয়ে যান, সাথে আছি!

০৪ ঠা মে, ২০১৮ সকাল ৭:১৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ভালো লাগায় কৃতজ্ঞতা। চালিয়ে যাব, পাশে থাকবেন কিন্তু।
শুভেচ্ছা।

২০| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ৩:০৭

পাকাচুল বলেছেন: কালা কফি ভালো লাগে না, ডাবল ডাবল দেন।

০৪ ঠা মে, ২০১৮ সকাল ৭:১৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: নিন।

২১| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ ভোর ৬:৪৭

যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: আপনার লেখার প্রবাহটা অতি সুন্দর, বেশ ভালো লাগল। আর অত কথা বুঝিনা পরের পর্ব তাড়াতাড়ি চাই।

০৪ ঠা মে, ২০১৮ সকাল ৭:১৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। পাঠকদের ভালো লাগাতে পারলেই পোষ্ট সার্থক।

হাহা। দেখি, চেষ্টা করব। যখনই পরের পর্ব আসুক না কেন, পাশে পাব আশা করি।
অনেক শুভকামনা রইল।

২২| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ সকাল ৭:৪২

সৈয়দ তাজুল বলেছেন: ধন্যবাদ :)

০৪ ঠা মে, ২০১৮ সকাল ৮:২৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ইউ আর মোস্ট ওয়েলকাম! :)

২৩| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ সকাল ৯:০০

মোঃ জাহিদুল ইসলাম (জিহাদ) বলেছেন: আপনার প্রতিটা লেখাই আমার ভাল লেগেছে।।কিন্তু মন্তব্য করিনি আজ করলাম।।।
লেখার স্টাইলটা খুব ভাল লেগেছে।।
ভাল থাকবেন।
ধন্যবাদ

০৪ ঠা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আমার মনে হয় আগেও আপনার মন্তব্য পেয়েছি আমি।

যাই হোক, আমার লেখাগুলো পড়ার জন্যে এবং ভালো লাগা জানানোর জন্যে কৃতজ্ঞতা রইল।
আপনিও ভীষন ভালো থাকবেন।

২৪| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ দুপুর ১২:১২

এজাজ ফারিয়া বলেছেন: আরও জানার অপেক্ষায় আছি :)

০৪ ঠা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আশা করি জলদিই নতুন কিছু জানাতে পারব। পাশে থাকুন আপু।
শুভেচ্ছা।

২৫| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ দুপুর ১:১১

পুলক ঢালী বলেছেন: আপনার লেখার ধারায় পরিবর্তন হয়েছে এখন বর্ননাটাকে কল্পনায় দেখা যায় অনুভব করা যায়।
বিদেশের মাটিতে সবাইকেই পর পর মনে হয়! মনে হয় আমি এখানকার কেউ না,আর কারো কেমন লাগে জানিনা আমি কিছুতেই মানাতে পারিনা যারা পারে তারা নিঃসন্দেহে অনেক গুনী। ভয় হয় যদি কখনো সত্যি সত্যি প্রবাসী হতে হয় তাহলে হয়তোবা সারাক্ষণ নিজের সাথে যুদ্ধ করতে হবে :)
আপনি লেখা চালিয়ে যেতে থাকুন আমরাও অভিজ্ঞ হই। :D

০৪ ঠা মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: পুলক ভাই! পোষ্টে পেয়ে অনেক ভালো লাগল।

ধন্যবাদ।

আপনি যে বলেছেন আমারও তাই হয়। অনেক বছরের বিদেশী বন্ধুগুলোকেও কেমন পর পরই মনে হয়। দেশের মতো আপন মনে হয়না। একধরণের যুদ্ধই এটা। আপনার কথাগুলো আমার অভিজ্ঞতার সাথে মেলে।

হাহা, জ্বি চালিয়ে যাব, সাথে থাকুন।
ভীষন ভালো থাকবেন ভাই।

২৬| ০৪ ঠা মে, ২০১৮ রাত ৮:১১

পবন সরকার বলেছেন: আপনার আগের সিরিজগুলোও আমার কাছে খুব মজা লেগেছিল।

০৫ ই মে, ২০১৮ রাত ১:২৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: পূর্বের সিরিজ দুটিতে পাশে থাকার জন্যে অনেক ধন্যবাদ, আশা করছি নতুনটিও আপনার ভালো লাগবে।
শুভকামনা জানবেন।

২৭| ০৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:৩৪

সোহানী বলেছেন: ভালো লাগলো তোমার অনুভূতি, এ অনুভূতি প্রায় সবারই একি রকম। চলুক সাথে আছি। আর শুধু টিম হর্টন দিলে চলবে না এটা যে এখানে কেমন জনপ্রিয় তা ও তো জানাতে হবে....................। তোমার সাথে সাথে আমার অংশ ও শেয়ার করতে পারবো।

০৫ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেই সোহানী আপু! খুব ভালো লাগল পোষ্টে পেয়ে।

সেটাই, আমার গল্পগুলো অন্য অনেকের গল্পকে তুলে ধরে সেটা ভাবলে লেখার আনন্দ বেড়ে যায়।
হুমম চলবে অবশ্যই, সাথে থাকুন আপু।

হ্যাঁএএ আমার তো এটা মাথায় আসেইনি। মনে হয়েছে পৃথিবীর সবাই জানে কানাডিয়ানরা টিপ হর্টনস এর জন্যে পাগল। হাহা। কেউ কানাডায় দু মিনিট থাকলেও বুঝবে যে এই জাতি টিম হর্টনস জাতি! সারাক্ষন হাতে টিম হর্টনস এর কফি মগ থাকবেই। সকালের ক্লাসে বিশেষত সকল স্টুডেন্টদের হাতে থাকবেই, টিচারেরাও লেকচার দিতে দিতে টিম হর্টনস এর কফি খায়!
আপনার কমেন্টের কারণে ব্যাপারটি বিস্তারিত ভাবে শেয়ার করা গেল। :)

পাঠ ও মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ আপু।
শুভকামনা!

২৮| ০৫ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ওহ আচ্ছা! অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি পরের পর্বগুলোও আগ্রহ নিয়ে পড়বেন।
পরিবার পরিজন নিয়ে সুখে থাকুন।

অনেক ধন্যবাদ।

০৬ ই মে, ২০১৮ ভোর ৪:০৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ওয়েলকাম!

পুনরায় ঘুরে আসার জন্যে ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা।

২৯| ০৬ ই মে, ২০১৮ রাত ২:৩৮

নিওফাইট নিটোল বলেছেন: বিশিষ্ট ব্যক্তিদের প্রত্যাবর্তন দিবস একটাই থাকে.......বঙ্গবন্ধুর একটাই ছিল, শ্রীদেবী/রানীদেরও একটাই আছে, কিন্তু মুসিবত আপনাকে নিয়ে- এতগুলো দিবস বানিয়ে ফেলছেন যে মাহাত্ম্য বিবেচনায় ঠিক করতে হবে জাতি কোনটা পালন করবে X(

সামুতে আমি এমনিতেই প্রচন্ড ইরেগুলার......ভালো ব্লগারদের লেখাও সময়মত পড়ি না, তাই অনেকদিন পরপর উঁকি দিতাম এখানে-ওখানে.......কিন্তু বিলিভ ইট অর নট- আপনার নতুন পোষ্টের ঘন্টা দু'য়েক পরেই আপনার ব্লগবাড়ি ভিজিট করতে এসেছিলাম হুট করেই........আপনের লগে আমার যে ইতু ইতু ইশটরং বলগীয় টান হেইডা আগে বুঝবার পারি নাই :P

'একেকটি দিন' এর অপমৃত্যুর পর এরকম সিরিজ আনবেন ভাবিনি.......তবে নতুন নামগুলো ঠিক মনমতো হচ্ছে না......যাই হোক, সিরিজটা অকালে ঝরে না গেলেই হল।

পরদেশে হোক, ভাড়া করা হোক, ভীষন নতুন অচেনা হোক কিন্তু এখন সেটাই আমাদের দুনিয়া। এক টুকরো শান্তির আবাস। ভীষন আপন ঘর!
এই অনুভূতিটা যে কেমন অভাবনীয় মিশ্র একটা অনুভব সেটা আসলে অনেকক্ষণ ধরে বললেই কেবলমাত্র বোঝানো সম্ভব......এরকম শক্ত-কঠিন-রোমাঞ্চকর-দারুন উপলব্ধি কমই হয়......কারণ এটা শুধু প্রথমবারই হয়- প্রথমবার সবসময় একটাই আসে :) ......যখন মফস্বল থেকে কলেজে পড়তে ঢাকায় এসে হোষ্টেলের রুমে প্রথম ঢুকি- আমিও এমনটাই এভাবেই ভেবেছিলাম B-)

সিরিজটা চলুক.......আশাকরি তীর্থের কাকের মত বসিয়ে রাখবেন না........ঝড়ের পর স্নিগ্ধ-শীতল বাতাসের শুভেচ্ছা থাকল পোষ্টে ;)

***********************************************
........শরীরটাকে বিছানার সাথে এলিয়ে দিতে হবে।
'এলানো' মানেতো আলগা/শিথিল করা........সাধারণত উদাহরণে দেখে এসেছি- বিছানায় এলিয়ে দেই/দিলাম/দিয়েছি টাইপের, কিন্তু বিছানার সাথে আসলে এলানো যায় কিনা জানা নেই........যদি কোন সাহিত্যিকের লেখায় কখনও দেখে থাকেন তাহলে জাতি এটা মেনে নিতে পারে- না হলে কিঞ্চিৎ আপত্তি আছে :D

০৬ ই মে, ২০১৮ ভোর ৪:৪৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেই মাস্টারসাহেব!

আপনের লগে আমার যে ইতু ইতু ইশটরং বলগীয় টান হেইডা আগে বুঝবার পারি নাই :P
আমি অনেক আগেই বুঝেছি। বহুদিন চোখের আড়াল হলেও একবারে মনের আড়াল হবোনা। যখনই আসি না কেন জানি আপনাকে পাব। :)

'একেকটি দিন' এর অপমৃত্যুর পর এরকম সিরিজ আনবেন ভাবিনি.......তবে নতুন নামগুলো ঠিক মনমতো হচ্ছে না......যাই হোক, সিরিজটা অকালে ঝরে না গেলেই হল।
পাঠকের ভাবনার বাইরের কিছু করতে পারাটাই তো ফান! ;)
নতুন নাম বলতে বোধহয় শিরোনাম বুঝিয়েছেন। হুমম, আসলে জানেন এই শিরোনামটি ঠিক করার পরে আমি ভাবলাম একটু অন্যরকম কিছু লিখি। কেমন যেন বেশি সরল, স্ট্রেইটফরওয়ার্ড! ব্লগে অনেকে অনেক সিরিজ করেন, ভীষনই ক্রিয়েটিভ, কাব্যিক সব নাম। তেমন কিছু ভাবার চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু পরে মনে হলো যে একটি শিরোনামের কাজ ভেতরে কি আছে তার সম্পর্কে পাঠককে আইডিয়া দেওয়া। সেই কাজটি তো এই শিরোনামটি ভালোভাবে করছে! সিম্পল ইজ গুড!
অবশ্য আপনার যে পছন্দ হবেনা জানতাম। আমি "একদিন" শব্দটির বাইরে যাই ব্যবহার করি আপনার ভালো লাগবে না, সেটা আমি অনেক আগেই বুঝে গিয়েছি। হাহা। এট লিস্ট ভেতরটুকু ভালো লাগবে আশা করি। :)

এই অনুভূতিটা যে কেমন অভাবনীয় মিশ্র একটা অনুভব সেটা আসলে অনেকক্ষণ ধরে বললেই কেবলমাত্র বোঝানো সম্ভব......এরকম শক্ত-কঠিন-রোমাঞ্চকর-দারুন উপলব্ধি কমই হয়......কারণ এটা শুধু প্রথমবারই হয়- প্রথমবার সবসময় একটাই আসে :) ......যখন মফস্বল থেকে কলেজে পড়তে ঢাকায় এসে হোষ্টেলের রুমে প্রথম ঢুকি- আমিও এমনটাই এভাবেই ভেবেছিলাম B-)
না আমি এই উপলব্ধির মধ্য দিয়ে জীবনে বহুবার গিয়েছি। বহুবার নীড় পরিবর্তিত হয়েছে আর একই উপলব্ধি হয়েছে, তীব্রতার কিঞ্চিত হেরফের হয়েছে হয়ত।
নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্যে ধন্যবাদ। নিজের জীবনের গল্প শেয়ার করতে করতে অন্যদেরটাও কিছুটা জানতে পারলে ভীষন ভালো লাগে।

আশাকরি তীর্থের কাকর মত বসিয়ে রাখবেন না........ঝড়ের পর স্নিগ্ধ-শীতল বাতাসের শুভেচ্ছা থাকল পোষ্টে ;)
আপনি যে কি মাস্টারসাহেব! এতদিন আমাদের ব্লগীয় পরিচয়। এখনো আপনার আশা ভরসা কিছু বেঁচে আছে? ইউ লার্নড নাথিং ফ্রম প্রিভিয়াস এক্সপেরিয়েন্সেস! হাহা, জাস্ট কিডিং। অবশ্যই চেষ্টা থাকবে রেগুলারলি দেবার।
মিষ্টি করে বললেন থুক্কু লিখলেন তো! হুমম, আপনাকে প্রখর তেজদীপ্ত রৌদ্রের পর শীতল, স্নিগ্ধ বৃষ্টির শুভেচ্ছা! :)

'এলানো' মানেতো আলগা/শিথিল করা........সাধারণত উদাহরণে দেখে এসেছি- বিছানায় এলিয়ে দেই/দিলাম/দিয়েছি টাইপের, কিন্তু বিছানার সাথে আসলে এলানো যায় কিনা জানা নেই........যদি কোন সাহিত্যিকের লেখায় কখনও দেখে থাকেন তাহলে জাতি এটা মেনে নিতে পারে- না হলে কিঞ্চিৎ আপত্তি আছে :D
এহ! বেশি মাস্টারি ফলায়। ;) এটাতো কমন কথা! মাস্টারসাহেবসহ পুরো জাতিকে মানতেই হবে! :)

অনেকদিন পরে কথা হলো, ভালো লাগল। বরাবরের মতোই উপস্থিতিতে অনুপ্রাণিত করলেন।
ভীষন ভালো থাকুন, সবাইকে ভালো রাখুন।

৩০| ০৬ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপুম‌ণি, ব্যাপক অসাধারণ লেখা। তোমার লেখা ব‌লেই এ‌তো বেশী আকষর্ণীয় । সৈয়দ মুজতবা আলীর দে‌শে বি‌দে‌শে প‌ড়েও এ‌তো মজা পাই‌নি কখ‌নো। আ‌রো ‌বেশী বেশী সুন্দর সুন্দর পোস্ট লিখ‌তে হ‌বে। নই‌লে''''''!

০৬ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: বাপরে বাপ! ভাইয়া! কত বড় সব কম্প্লিমেন্ট দিলেন! আসলে ভাইয়ের চোখে বোনের সবই অসাধারণ হয়! এসব মায়া, মমতার জন্যে ধন্যবাদ দেওয়া যায়না! কিছুই বলা যায়না আসলে। ব্যাস উপভোগ করতে হয়!

হাহা! নইলে!??

৩১| ০৬ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ২:৫৫

একাল-সেকাল বলেছেন: প্রকাশনার প্রায় ১ মাস পরের পাঠক হয়েও লেখার মাধুর্যে অভিভূত। ফুলের গন্ধ ১ মাস ধরে তাজা থাকেনা, কিন্ত লেখার গন্ধ চিরসবুজ, যে কারনে রবী, নজরুল, হুমায়ুন নাম গুলো এখনও আগের মতই গন্ধ ছড়াচ্ছে। চমৎকার সাবলীল লেখা, চালিয়ে যান...... শুভ কামনা রইল।

০৬ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপনার কথাগুলো আমার ভীষনই সুন্দর লাগল। কি দারুন বলেছেন! সত্যিই তো! আলোর চেয়েও বেশি আলোকিত শিক্ষার আলো! ফুলের চেয়েও বেশি সুবাসিত হয় সাহিত্য!

চালিয়ে যাচ্ছি। আমি পর্ব ৬ পর্যন্ত লিখেছি। সামনেও লিখব আরো। পাশে থাকুন।

মন্তব্যে অনেক উৎসাহিত করলেন। আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
শুভ হোক আপনার প্রতিটি প্রহর!

৩২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১২

ইসিয়াক বলেছেন: প্রিয় তে রাখিলাম

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: থ্যাংকস এ লট! ভীষনভাবে উৎসাহিত হলাম।

৩৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৪

ইসিয়াক বলেছেন: সব গুলো পোষ্ট সময় নিয়ে পড়ব..।সঙ্গে আছি..ধন্যবাদ

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: তাহলে আমি খুবই আনন্দিত হব। আপনার ভালো লাগবে আশা রাখি।
সাথে থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.