![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অতিআবেগী, আগে ব্যাপারটা লুকানোর চেষ্টা করতাম। এখন আর করিনা।
আমি আজকের পর্বটি বিশেষ মজা এবং উত্তেজনা নিয়ে লিখেছি। কেননা অনেকদিন পরে ফিরিয়ে আনছি আমার কানাডিয়ান স্কুলকে! কানাডা স্কুল সিরিজের পাঠকগণ, যারা মিস করছিলেন স্কুলটিকে, তারা প্রস্তুত হয়ে যান আবারো স্কুলের ঝলক পেতে!
পূর্বের সারসংক্ষেপ: পরিবারের সবাই মিলে কানাডিয়ান সুপারস্টোরে গেলাম। ভীষন সুন্দর ও বিশাল সুপারস্টোরটি মুগ্ধ করে দিলেও, চওড়া বিল মেটাতে গিয়ে সবারই মুখের হাসি উধাও হয়ে গেল!
পূর্বের পর্বের লিংক: তুষার দেশে এক বাংলাদেশী কিশোরীর দিনরাত্রি - পর্ব (৪) - বাংলাদেশ ভার্সেস কানাডার দোকানপাট, এবং বেচাকেনার কালচার! (কুইজ সলভড)!
পূর্বের সিরিজের লিংক: কানাডার স্কুলে একদিন এবং কানাডার স্কুলে একেকটি দিন
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
কানাডায় এসে বেশিদিন হয়নি, তবে এরমধ্যে পুরো পরিবার প্রচুর কাজ করেছে। নানা রকম ডকুমেন্টস, কার্ডের জন্যে এপ্লাই করেছে। রান্নাঘরের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো সুপারস্টোর থেকে কেনা হয়েছে। রিসেন্টলি আরেকটি জরুরি কাজ হয়েছে। তা হলো ইন্টারনেট কানেকশন নেওয়া হয়েছে। ইন্টারনেট আসার পর থেকে সারাক্ষন দেশীয় গান, নাটক ইউটিউবে চালানো হচ্ছে। বেশ দেশী দেশী একটা ভাব এসেছে বাড়িতে। দেশীয় পেপার পড়ে দেশের কোথায় কি হচ্ছে জানা যাচ্ছে। লাস্ট কিছুদিন যেন নিঃশ্বাসই আটকে ছিল দেশ থেকে পুরোপুরি ডিটাচড হয়ে!
এখন আরেকটি জরুরি প্রজেক্টে পরিবার হাত দিয়েছে। সেটা হচ্ছে "মিশন স্কুল!" মা যেদিন প্রথম কানাডায় আসার ব্যাপারে জেনেছিল, সেদিন থেকে প্রতিটি দিনই বাবাকে বলেছে, "ওখানে গিয়ে ওকে জলদিই স্কুলে ভর্তি করাতে হবে।"
তখন মায়ের চোখমুখে ভীষন একটা চিন্তা দেখতে পেতাম। বেচারি মা! তার মফস্বলের বাংলা মিডিয়ামে পড়া মেয়েটি ঢাকা দেখলেই ভয় পায়। সে কানাডার হাই স্কুলে কিভাবে একেকেটি দিন পার করবে, আদৌ চান্স পাবে কিনা সে চিন্তায় স্থির হতে পারছে না।
বাবা আগেই কারো কাছ থেকে বাড়ির কাছের হাই স্কুলটির নাম জেনে নিয়েছিল। এক সকালে, নেট থেকে স্কুলটির ফোন নাম্বার নিয়ে ফোন করলেন। স্কুলের রিসিপশনিস্ট ফোন ধরেছিলেন, তাকে বাবা বেশ কিছুক্ষন ধরে সবকিছু বললেন। সেই রিসিপশনিস্ট জানালেন যে তাদের স্কুলে অন্যান্য দেশ থেকে আসা স্টুডেন্টদের জন্যে বিশেষ কাউন্সিলর আছে। তার সাথে এপয়েন্টমেন্ট করলে সবচেয়ে ভালো হয়। বাবা সম্মতি জানালে তিনি এপয়েন্টমেন্ট সেট করে দিলেন।
আমাকে বাবা মা বলল যে কদিন পরে কাউন্সিলরের সাথে মিট করতে হবে। আমি যেন অংকের সূত্র, বিজ্ঞানের থিওরিগুলো রিভাইজ দেই। সমাজবিজ্ঞান, ফ্রেঞ্চ বা অন্যকোন সাবজেক্ট নিয়ে প্রশ্ন করলে বোঝানো যাবে যে আমাদের দেশে এসব শিখিনি। কিন্তু অংক এবং বিজ্ঞান সবদেশেই এক। আর ইংলিশটা বেশি বেশি প্র্যাকটিস করতে বললেন। একদমই কিছু না জানলে ওনারা স্কুলে নেবে না, আর নিলেও নিচের গ্রেডে দিয়ে দেবে! দেশ থেকে অংক, বিজ্ঞানের পাঠ্যবই এবং ইংলিশ শেখার প্রচুর বই এনেছিলাম। সেগুলো নিয়ে পড়াশোনা শুরু করে দিলাম। প্রথম প্রথম পড়ায় মন বসছিল না। কানাডায় আসব আসব করে লাস্ট কমাসে সেভাবে পড়াই হয়নি। তবে কোনভাবে জোর করে মনটাকে বসালাম পড়ায়। যদিও টেনশনে মনটা বারবার ছুটে যাচ্ছিল।
পড়ছিলামই, এমন সময়ে মা আমাকে বলল, আজ বিকেলে স্কুলে যেতে হবে। আমি ভয় পেয়ে গেলাম, এপয়েন্টমেন্ট তো কয়েকদিন পরে! মা বলল, "আজ গিয়ে শুধু দেখে আসব, যাতে সেদিন ঠিকানা খুঁজতে গিয়ে লেট না হয়। আমি হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম আর মনে মনে খুশি হলাম। নতুন স্কুলটি দর্শন হয়ে যাবে আজই!
মাথার ওপরে সচ্ছ নীল আকাশ এবং চারিদিকে পাহাড়ের বেড়াজালে আবদ্ধ ভীষনই সুন্দর, স্নিগ্ধ একটি বিকেলকে সাথী করে যাত্রা শুরু করলাম।
বাবাকে বললাম বাবা আমরা ট্যাক্সি নেব না?
বাবা বলল, "মা, সেদিন পথে এপার্টমেন্ট ম্যানেজারের সাথে দেখা হইছিল, কথায় কথায় জানে নিছি যে স্কুলটা বাড়ির খুব কাছে, সে রাস্তা বোঝায় দিছে।"
আমি বললাম, "ওহ আচ্ছা আচ্ছা!"
আমি আর মা ফুটপাত দিয়ে হেঁটে যাচ্ছি বাবাকে ফলো করতে করতে। রাস্তাঘাট বেশ ব্যস্ত ছিল, কাজ শেষে ঘরে ফিরছে মানুষ। আমাদের আশপাশ দিয়ে মানুষজন কানে হেডফোন দিয়ে দৌড়ে যাচ্ছে। আমরা হাঁটছি তো হাঁটছি। স্কুলের দেখা মেলেনা।
মা বাবাকে বলল, "ঠিকমতো এগোচ্ছি তো? কাউকে জিজ্ঞেস করে শিওর হয়ে নাও না।"
বাবা আশেপাশে তাকিয়ে দেখলো, এক হোয়াইট মধ্যবয়স্ক পুরুষ এদিকেই আসছে। বাবা তাকে জিজ্ঞেস করলেন, এখানে কাছেকোলে হাইস্কুল আছে কি?
সেই ভ্দ্রলোকটি এমনভাবে আমাদের দিকে হাসলেন, যেন আমরা তার কতদিনের পরিচিত! তারপরে মুখে হাসি ঝুলিয়ে রেখে ভরভর করে কিসব যেন বললেন। আমি ওনার একসেন্ট তেমন একটা বুঝলাম না। মনে মনে ভাবছি এত সুদর্শন লোক, এত মিষ্টি হাসি, এর মুখ দিয়ে এমন কটমটে একসেন্ট বের হয় কি করে?
উনি যাবার পরে বাবার কাছ থেকে জানলাম যে, তিনিও বলেছেন স্কুলটি খুবই কাছে। আমরা ঠিক পথেই আছি। আরো সামনে যেতে হবে।
হাঁটতে হাঁটতে কাহিল অবস্থা। দেশে কখনো পাহাড়ি এলাকায় থাকা হয়নি। এখানে তাই খুব কষ্ট হচ্ছে। যতো সামনে এগোচ্ছি নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে। কিছুক্ষন পর পর "আর কতদূর?" বলে বলে বাবা মার মাথা খারাপ করে দিলাম।
মনে মনে ভাবছি এত দূরের পথকে এরা সবাই কাছে কাছে কেন করছে? বিদেশী দেখে শয়তানি করছে নিশ্চই! বাংলাদেশে যেমন অনেকসময় লোকাল মানুষজন মজা করে ভুল রাস্তা বলে তেমন করে! প্রচন্ড বিরক্ত হয়েছিলাম।
যদিও পরে বুঝেছিলাম যে এটা কানাডিয়ানদের শয়তানি না দৈনন্দিন অভ্যস্ততা! কানাডিয়ানরা যে পথ দশ মিনিটে পার করবে আমাদের সেই পথ পার করতে ডাবল সময় লাগবে। এর দুটি কারণ। একতো কানাডিয়ানরা বেশি লম্বা চওড়া হওয়ায় বড় বড় কদম ফেলতে পারে। আবার এখানে বেশিরভাগ মানুষ সকালে বা বিকেলে হাঁটতে বের হয়, জিম করে অথবা কোন ধরণের স্পোর্টসে যুক্ত থাকে। তাই শারিরীক স্ট্যামিনা প্রচুর। দ্বিতীয়ত তাদের হাঁটার অভ্যাস থাকে। যাদের গাড়ি নেই তারা বাস স্টপ পর্যন্ত হেঁটেই যাবে। রিকশার বালাই যেহেতু নেই, তাই ১৫/২০ মিনিটের পথ হেঁটে পার করাই এদের কাছে স্বাভাবিক। দেশে থাকতে দুই গলি পরের পাড়ার দোকানে যেতেও, "এই রিকশা যাবেন?" বলার স্বভাব ছিল আমাদের। আমাদের তো কাহিল লাগবেই হাঁটতে।
শেষমেষ অনেকক্ষন হাঁটার পরে বিধ্বস্ত হয়ে স্কুলে পৌঁছালাম। স্কুলটি দেখেই মন খারাপ হয়ে গেল। দেশের স্কুল তো কয়েকতালা বিশিষ্ট ছিল কিন্তু এটা একতালা বিল্ডিং! বাইরে থেকে খুব আলিশান কিছু মনে হলো না। তবে স্কুলের আশেপাশে প্রচুর জায়গা। মাঝখান দিয়ে পিচঢালা রাস্তা এবং তার দুপাশ জুড়ে হালকা সবুজ ঘাস মৃদু বাতাসে উড়ছে।
স্কুলটির সামনে হালকা স্রোতের মতো করে কানাডিয়ান পতাকা উড়ছিল। দেখেই মনটা ধক করে উঠল! এই স্কুলটা যদি আমার হয়েও যায়, দেশটা বিদেশই থাকবে! এখানে লাল সবুজের পতাকায় স্যালুট করে প্রতিটি দিন শুরু হবেনা। কিভাবে এই স্কুলটিকে আপন ভাবব আমি? কেমন যেন অসহায় মনে হচ্ছিল নিজেকে! একদিকে রক্তলাল সূর্যটা আস্তে আস্তে ডুবে যাচ্ছে, চারিদিকে অন্ধকার নামিয়ে, অন্যদিকে বিদেশী লাল ম্যাপল লিফের পতাকাটিও আমার মনে অন্ধকার নামিয়ে দিয়ে যাচ্ছে!
বিকেল ছিল বিধায় স্কুল বন্ধ ছিল। জানালার ব্লাইন্ডসগুলো সব নামানো, দরজা লকড। তাই ভেতরটা একদমই দেখতে পারিনি। অবশ্য পরের দিন তো দেখবই, আজ ব্যাস রাস্তাটা চিনে নিতে এসেছি। চারপাশটা একঝলক দেখেই ফিরে আসলাম আমরা।
এপয়েন্টমেন্টের আগের রাতে মা বলল, "আয় ঠিক করি কোন ড্রেসটা পড়বি কালকে?" আমাকে একেকটা দেখাচ্ছে আর মনে মনে বিড়বিড় করছে। এটা না ওটা না করতে করতে একটা হাতে নিয়ে বলছে, "এই হাইনেক শর্ট কামিজটা নে, ওয়েস্টার্নের মতোই দেখতে, তোকে এলিয়েন ভাববে না ওরা।"
তখন আমার মনে আরেক ভয় উদয় হলো। হায় হায়! আমি তো সবার চেয়ে আলাদা পোশাক পরব, আমাকে সবাই কিভাবে নেবে? আমাদের এক আত্মীয় আমেরিকায় গিয়েছিল আমারই বয়সে, সে মাথায় হুড এবং জিন্স প্যান্ট পরত। প্রথম প্রথম ওর সাথে কেউ মিশত না, তাই খুব কান্নাকাটি করত। আর আমি তো একদমই পা থেকে মাথা ট্রাডিশনাল সালোয়ার কামিজ পরি, আমার অবস্থা কি হবে? সবচেয়ে বড় কথা যদি বিদেশী মুভির মতো শর্ট স্কার্ট টাইপের ইউনিফর্ম থাকে স্কুলে? ছি ছি আমি ওসব পরতে পারব না। কি ভীষন অস্থির একটা অস্বস্তিতে সে রাত পার করেছি আমি জানি। বিছানায় শুয়ে এসব ভাবতে ভাবতে এপাশ ওপাশ করেছি, ঘুমাতে পারিনি একদমই।
পরেরদিন সকালে.....
মা মা ওঠো, আমার স্কুলে যেতে হবে।
মা ঘুম ঘুম কন্ঠে বলল, "কয়টা বাজে?
মা চারটা বেজে গেছে, চলোওও ওঠো!
মা বিরক্ত হয়ে বলল, "এত ভোরে কোন স্কুল খুলবে? সাড়ে আটটায় এপয়েন্টমেন্ট। যা ঘুমা!"
আমি বিরক্ত হয়ে বারান্দায় দাড়িয়ে পায়চারি করতে থাকলাম। কখন যাব? আমি আর টেনশন নিতে পারছিনা। দেশে সবকিছু জানা থাকার পরেও পরীক্ষা দিতে গিয়ে ভয়ে কাঁপতাম। আর এখন আমি পড়া তো দূর ভাষাও জানিনা!
ওরা হাসবে আমার ওপরে। মা আমাকে দেশে থাকতেই বলেছিল, দেশে খারাপ কিছু করলে পরিবারের বদনাম, এখানে খারাপ কিছু করলে দেশের বদনাম। আমি যেন এক্সট্রা লক্ষ্মী হয়ে থাকি! ভয় পাচ্ছিলাম এটা ভেবে যে আমি আজ পড়া না পারলে ওরা ভাববে বাংলাদেশের মানুষ পড়াশোনা তেমন জানে না।
এতসব চিন্তায় আমার হার্টবিট ফাস্ট হয়ে গেলেও, ঘড়ির কাঁটা ভীষন স্লো হয়ে গেল। তবুও সময় ঠিকই চলে এলো। নাস্তা করে সবাই রওয়ানা হলাম। বাবা আর মা পুরো রাস্তায় আমাকে অনেক উপদেশ দিয়ে যাচ্ছে।
মা নিজেই ভীষন নার্ভাস, কিন্তু আমাকে বলছে, "নার্ভাস হবি না একদম। সব ঠিক হবে। আল্লাহর নাম নে।"
তাদের কথা চুপচাপ শুনে যাচ্ছি। যে বাইরে নীরব, সে ভেতরে ভীষন সরব থাকে। সেই নিয়ম মেনে আমিও নিজের মনে প্রচুর কথা বলে যাচ্ছি।
(a + b)^3 = a^3 + 3a^2b + 3ab^2 + b^3
(a - b)^3 = a^3 - 3a^2b + 3ab^2 - b^3
I am from Banladesh.
I have immigrated to Canada recently.
Nice to meet you.
এমন অনেককিছু মুখস্থের মতো বিড়বিড় করতে করতে কদম বাড়াচ্ছি স্কুলটির দিকে.....
৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:৫৮
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হাহা! প্রথম হওয়ায় অভিনন্দন এবং ধন্যবাদ!
২| ৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো। খুব ভালো।
কিন্তু লেখার সাথে ছবি দেন না কেন? নিজের দেশে বসে অন্য দেশের ছবি দেখতে ভালোই লাগে।
৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:২৭
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। উৎসাহিত বোধ করছি।
এটাতো ফটো ব্লগ না, আমি শুধু অক্ষরের মাধ্যমেই প্রকাশ করতে চাইছি সে সময়টাকে। ছবি তো গুগল করলেই পাওয়া যায়। আমার লিখতে ভালো লাগে। আর এমনিও আমি তেমন একটা ছবি তুলিও না যে পারসোনাল কালেকশন থেকে দেব। সরি!
পরিবার পরিজন নিয়ে ভীষন ভালো থাকুন।
৩| ৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:০০
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: চমৎকার স্মৃতিচারণ।
৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:০৬
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ওহ! থ্যাংকস আ লট!
শুভেচ্ছা।
৪| ৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:০৫
শামচুল হক বলেছেন: এটা পড়া শেষ এখন পড়ের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ
৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:০৮
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হাহা! আপনার মন্তব্য আমার অনেক মজার লাগে। পরের পর্ব লেখার এনার্জি পেয়ে যাই একেবারে। ধন্যবাদ আপনাকেও!
ভালো থাকবেন।
৫| ৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:১৬
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আমিও দশ বছরের স্কুল জীবনে পাঁচটি স্কুলে পড়েছি। যখনি নতুন কোন স্কুলে ভর্তি হতাম তখনি নানা ধরনের চিন্তা, ভয় গ্রাস করতো। তবে নতুন স্কুলে কিছুদিনের মধ্যেই খাপ খাইয়ে নিতে পারতাম। কিন্তু আপনার অভিজ্ঞতা ভিন্নধর্মী, অচেনা দেশ সব ভিন্ন ভাষার মানুষ।
মনোমুগ্ধকর বর্ণনা এক নিশ্বাসে পড়ে ফেললাম, এবং পুরো ছবিটাই দেখতে পাচ্ছিলাম কল্পনার চোখে। পরের পর্বের প্রতিক্ষায় রইলাম। লাইক।
৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:২৬
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আমিও দেশে থাকতে অনেক স্কুলে পড়েছি। সবসময়েই প্রথম প্রথম ভয় লাগত, কিন্তু আপনারই মতো কিছুদিনে এডজাস্ট করে ফেলতাম। কিন্তু কানাডিয়ান স্কুলে এডজাস্ট করা!? ওহ আল্লাহ! দ্যাটস কোয়াইট সাম স্টোরি। আপনাদের সাথে শেয়ার করার আশা রাখি।
আপনার শেষের কথাগুলো ভীষনভাবে উৎসাহিত করেছে আমাকে।
পাঠ, মন্তব্য এবং লাইকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই।
অনেক ভালো থাকুন।
৬| ৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:২৫
লাবণ্য ২ বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো।পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:২৭
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেই লাবণ্য আপু!
এ পর্ব ভালো লেগেছে জানিয়ে আনন্দ তো দিলেনই, সাথে সাথে পরের পর্বের উৎসাহও দিয়ে গেলেন। থ্যাংকস!
শুভকামনা।
৭| ৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৮
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আপু লেখাটা পড়লাম, খুব ভালো লেগেছে। আশা করি স্কুলের স্মৃতি নিয়েও লিখবেন।
কানাডার ম্যাপল লিফ ইতিহাসটা কি?
৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:২৭
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ভাই! হ্যাঁ অবশ্যই লিখব।
খুব সুন্দর একটা প্রশ্ন করেছ। আমার এক কানাডিয়ান শিক্ষকের কাছে জেনেছিলাম কানাডার পতাকায় ম্যাপল লিফ থাকার কারণটি। কানাডা ভীষন বড় একটি দেশ, নানা দেশের মানুষ এখানে এসে বসতি গড়ে, হোয়াইট কানাডিয়ানদের মধ্যেও প্রকারভেদ আছে। সংস্কৃতি, ভাষা, মূল্যবোধ সবকিছুতে ভিন্নতা থাকলেও একটা ব্যাপারে মিল আছে এই বড় দেশটির। সেটা হলো কানাডার প্রতিটি প্রভিন্সে ম্যাপল গাছ দেখা যায়। এটা ওদেরকে ইউনাইট করে।
মন্তব্যের জন্যে থ্যাংকস।
ভালো থাকো, দোয়া করি।
৮| ৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:০৯
দিলের্ আড্ডা বলেছেন: সত্যি বলতে ভিনদেশের কাহীনি শুনতে বেশ ভালোই লাগে.....। তাদের কাছে নাকি আমাদের শেখার আছে অনেককিছু। আচ্ছা আমাদের ব্যাপারে উন্নত দেশগুলোর নাগরিকদের চিন্তাভাবনাটা জানার সুযোগ মনে হয় একটু কম। তারাও কি আমাদের দেশ ভ্রমন করে আমাদের সম্পর্কে পজিটিভ কিছুই বলে নাকি নেগে্টিভ কিছু,,,জানতে ইচ্ছে করে।
যেখানেই থাকুন আপু, ভালো থাকবেন, আপনার লেখার হাত ভালো। সাবলিল লিখনী।
আশা করবো অভিজ্ঞতার ঝুলি ভর্তি করে বাংলাদেশে ফিরে আসবেন । অথবা কানাডা থেকেই বাংলাদেশের জন্য কিছু করবেন।
৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৩৩
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেই দিলের্ আড্ডা! আমার পোষ্টে পেয়ে ভালো লাগল।
হুমম, সব কালচারেই শিক্ষনীয় অনেক কিছু থাকে। আমাদের থেকে অন্যরা অনেককিছু শিখতে পারে, আমরা অন্যদের কাছ থেকে অনেককিছু শিখতে পারি।
না, আমরা তাদের ব্যাপারে যতোটা জানি, অনেকক্ষেত্রে তারা আমাদের ব্যাপারে আরো বেশি জানে। কেননা আমাদের দেশে বেশি বিদেশী দেখা যায়না। কিন্তু এখানে একটা গ্রেড ২ য়ের বাচ্চাই হোক বা অফিস গোয়িং ভদ্রলোক, আশেপাশে প্রচুর এশিয়ান ক্লাসমেট, কলিগের সাথে মেশার সুযোগ পায়। মিশতে মিশতে এরা ভালোই বোঝে আমাদের।
আপনার শেষ কথাগুলো আমারো মনের আশা, চাওয়া!
সময় নিয়ে সুন্দর একটি মন্তব্য করেছেন। ধন্যবাদ।
আপনিও ভালো থাকবেন।
৯| ৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:১৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আপুমণি, আজ এতো কম লিখেলেন! সাথে কোন ধাঁ ধাঁ নেই। এটা কি হলো?ছোট লেখা পড়ে মন ভরে না। আরো বড় লেখা চাই। নইলে,
৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৩৮
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: সাজ্জাদ ভাইয়া! আমাকে তুমি করে বলবেন প্লিজ, ছোটই হবো আপনার।
আমি উল্টো অভিযোগই বেশি পেয়ে থাকি। এতো লম্বা কেন? হাহা! আমার কাছে আজকের পর্বটা ছোট বা বড় মনে হয়নি, অন্যগুলোর মতোই মনে হয়েছে। কি জানি! খেয়াল রাখব যাতে পরিমিত একটা সাইজে লিখতে পারি।
ধাঁধা তো সব পর্বে থাকে না ভাইয়া। আমি নিজে যেসব বিষয়ে ধাঁধায় পরেছিলাম, সেসব বিষয় আপনাদের সামনে হাজির করি।
নইলে কি?
১০| ৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:২০
যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: ##ছোট আপু আপনার এই পোস্ট খুব মনোযোগী হয়ে পড়লাম কেন যেন আটকিয়ে রাখছিল। অসম্ভব ভালো লাগল
৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৩৯
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: পাঠককে আটকে রাখাটাই সার্থকতা! আপনার মন্তব্যে আনন্দিত হলাম তাই।
আন্তরিক ধন্যবাদ।
শুভকামনা!
১১| ৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: "নইলে কি?" - নইলে ছোট পোস্টটি পড়ব। কোন ধাঁধাঁ না থাকলেও পড়ব।
৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হাহা! ভেরি সুইট অফ ইউ ভাইয়া।
১২| ৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৫৭
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: তোমার স্কুলে ভর্তি হবার টেনশন আমাকে স্পর্শ করে ফেলেছে। মনে হচ্ছে, আমি ঐ বয়সে ভর্তি হতে যাচ্ছি। এটা কিন্তু তোমার লিখন শৈলীর গুনে। চমৎকার ভাবে তুমি তোমার তখনকার মানসিক অবস্থা ফুটিয়ে তুলতে পেরেছ। পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
ধন্যবাদ সামু পাগলা০০৭।
৩১ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেনাভাই! সবসময়েই বলি আপনার মন্তব্য আমাকে এক্সট্রা অনুপ্রেরণা দেয় ব্লগিংএ। আজকেও দিয়েছে।
আমি যা দেখাতে চেয়েছি তা ফুটে উঠে কাউকে স্পর্শ করেছে ভাবতেই আনন্দ লাগছে।
মোস্ট ওয়েলকাম, এবং আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যে।
আপনজনদের নিয়ে ভীষন ভীষন সুখে থাকুন হেনাভাই।
১৩| ৩১ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:২৭
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সামুপাগলা বরাবরের মতই সাবলীল লেখা।তাই লেখায় প্লাস।
আমাদের দেশের মানুষ বেশির ভাগই, মনে হয় ৯৭% মানুষই হাটতে চাই না এক কদম।পাঁচ মিনিটের রাস্তাও হয় রিকসা না হয় অটোতে যাবে কিন্তু হাটবে না।অনেকে হেটে কোথাও যেতে লজ্জা পায়।ভাবে আমি এই পথ হেটে যাব কেউ দেখলে কি ভাববে।
সময় সুযোগ পেলেই আমরা অলসতা করি।যার কারনে বেশির ভাগ মানুষের একটু বয়স হয়ে গেলেই ইয়া বড় পেট।দু কদম হাটলেই হাফাতে থাকে ভাবে তার শরীরে কোন শক্তি নেই।প্রেশার লো! আরও কত কি।
যায় হোক তারপর স্কুলে গিয়ে কি হল প্রথম দিন? এখনই খুব জানতে ইচ্ছে করছে।তাই ঝটপট পরবর্তী পর্ব লিখে ফেলুন আমাদের জন্য।
ধন্যবাদ।
৩১ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৭
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হাহা। একদম ঠিক কথা বলেছেন মোস্তফা সোহেল।
আমিও দেশে থাকতে এমনই ছিলাম। হাঁটতে অসুবিধা ছিল না, তবে রিকশায় চড়তে ভীষন ভালো লাগত। কাছেকোলে যেকোন জায়গায় রিকশায় করে যেতাম। আর একটু দূরের পথ হলে গাড়ি। এজন্যে ওখানে গিয়ে আমার পায়ে ব্যাথা হয়ে যেত প্রথম প্রথম!
তবে আমি শিওর কানাডায় রিকশা থাকলে ওরাও আমাদের মতোই হতো!
হুমম ঠিক, আমাদের দেশে অনেক মানুষকে বয়সের চেয়েও বেশি বয়স দেখায়। অস্বাস্থ্যকর ডায়েট, এক্সারসাইজের অভাব এর বড় কারণ। তবে আমাদের জেনারেশনটা কিন্তু বেশ সচেতন। ঢাকায় তো আজকাল জায়গায় জায়গায় জিম! সুইমিং পুল! সেখানে যাওয়া উচ্চমধ্যবিত্ত এবং উচ্চবিত্তদের জীবনযাত্রারই অংশ। সবমিলে ইটস গেটিং বেটার ইন বাংলাদেশ। এওয়ারনেস বেড়েছে সবক্ষেত্রেই।
হাহা, জ্বি এর পরের পর্বটি অবশ্যই সেই স্কুলের মিটিংটি নিয়ে হবে। অপেক্ষা করুন, সময়মত আসবে অবশ্যই।
ভীষন যথাযথ একটি মন্তব্য দিয়েছেন। প্লাস এবং মন্তব্যের জন্যে আপনাকে ধন্যবাদ।
শুভকামনা রাশি রাশি!
১৪| ৩১ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। উৎসাহিত বোধ করছি।
এটাতো ফটো ব্লগ না, আমি শুধু অক্ষরের মাধ্যমেই প্রকাশ করতে চাইছি সে সময়টাকে। ছবি তো গুগল করলেই পাওয়া যায়। আমার লিখতে ভালো লাগে। আর এমনিও আমি তেমন একটা ছবি তুলিও না যে পারসোনাল কালেকশন থেকে দেব। সরি!
পরিবার পরিজন নিয়ে ভীষন ভালো থাকুন।
ধন্যবাদ।
৩১ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৮
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আবারো ঘুরে এসে প্রতিমন্তব্যটি দেখেছেন সেটা জানিয়ে যাবার জন্যে থ্যাংকস আ লট!
শুভেচ্ছা!
১৫| ৩১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৪০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আহা কানাডার স্কুল !
তোমার স্কুলজীবন কবে শেষ হবে ? কলেজ টলেজে উঠবে না
০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১২:২৩
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেই অনিক! কেমন আছ?
স্কুলজীবন তো শেষই, কিন্তু এতসব স্মৃতি জমে আছে সেই সময়ের, সেসব তোমাদের সাথে শেয়ার না করলে তো তোমরা মাইন্ড করবে।
আর এমনিও আমি লেখার মাধ্যমে আমার কিশোরি জীবনে ফিরে যেতে অনেক আনন্দ পাই। বাস্তবে তো আর স্কুলজীবন ফেরত পাবনা, স্মৃতিচারণেই সই!
এসব শেষ হলে আমার ভার্সিটি লাইফ নিয়েও সিরিজ করার ইচ্ছে আছে। হ্যাঁ, যা ভাবছ তাই, কোন না কোন ভাবে তোমাদের ঘাড়ের ওপরে ঝুলতে থাকব।
আচ্ছা তোমার স্কুলের নাম "বান্দরের পাঠশালা" না? আশা করি মন দিয়ে কিভাবে এক গাছ থেকে আরেক গাছে লাফাতে হয় সে বিদ্যা শিখছ!
ভালো থেকো মিস্টার জাহিদ অনিক!
১৬| ০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১২:০৫
মাআইপা বলেছেন:
এভাবে ব্রেক করে দিলেন...................
এপয়েন্টমেন্ট কেমন হয় জানার জন্য অধীর আগ্রহে রইলাম।
খুব ভাল লেগেছে।
০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১২:২৫
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হাহা, পাঠককে একটু যাত্রা বিরতি দিলাম আরকি!
কানাডার ট্রেইন আবারো জলদিই চলতে শুরু করবে, তখন আপনার আগ্রহ মিটে যাবে।
আপনার মন্তব্যে অনেক উৎসাহিত বোধ করছি। সত্যি! ধন্যবাদ।
শুভকামনা!
১৭| ০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১২:৩৫
প্রামানিক বলেছেন: লিখন শৈলীর গুণে পোষ্টটি খুবই ভালো লাগল। ধন্যবাদ
০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১২:৪৭
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: প্রামানিক ভাই! পোষ্টে পেয়ে খুব খুশি হলাম।
মন্তব্যে উৎসাহ দেবার জন্যে আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
শুভ হোক আপনার প্রতিটি প্রহর।
১৮| ০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ২:৪৪
হাসান রাজু বলেছেন: গ্রামে বয়স্ক কেউ যখন বলে এইতো সামনেই আধা মাইল হবে । তার মানে অন্তত ৩ মাইল দুরের রাস্তা। ব্যাপার একই হাঁটার ক্লান্তির হিসেবে মেইল গণনা করে তারা।
আবারো ভালোলাগা একটা পোস্ট।
০১ লা জুন, ২০১৮ ভোর ৪:৩৫
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হুমম, এটা জানি। গ্রামের মানুষের হেঁটে অভ্যাস, তাই শহরের মানুষ গ্রামে গিয়ে বিপদে পড়ে।
মন্তব্যে সাথে থাকার জন্যে ধন্যবাদ। উৎসাহ পাই।
শুভকামনা!
১৯| ০১ লা জুন, ২০১৮ ভোর ৫:২৬
অজানিতা বলেছেন: পরের পর্বের জন্য অপেক্ষা.।.।.
০১ লা জুন, ২০১৮ ভোর ৬:১৯
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হুমম, অপেক্ষা জলদি ফুরোবে আশা করি।
ধন্যবাদ মন্তব্যে।
২০| ০১ লা জুন, ২০১৮ ভোর ৫:৩৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এইবার হার্টের সমস্যার কারণে হাসপাতালে ভর্তির পর দেখি কত ঝামেলা। হাটার জন্য তাদের কিছু কোর্স আছে। মঙ্গল বার দুপুর ২টায় এই কোর্সে অংশ নিতে চাইলে ৭০ রিঙ্গিত জমা দিয়ে ভর্তি হয়ে যেতে হবে। সেখানে একটা টিম করে দেয়া হবে। টিমের সবাই হাটবে।
তারা তো জানে না- আমি বাংলাদেশের কামলা। হাটা আমাদের জন্য কোন ব্যাপারই না। আমি প্রচুর হাটি। এতো হাটি যে ঢাকা আমার হাটার কারণেই রোজ শ দুয়েক টাকা ইনকাম হয় ( মানে রিক্সা ভাড়া বেঁচে যায়। ) ।
আপুমনি, পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। আর হ্যাঁ পড়াশোনা যেন ঠিক থাকে। নইলে -----!
০১ লা জুন, ২০১৮ ভোর ৬:২২
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: সাজ্জাদ ভাইয়া, হার্টের সমস্যা!? সিরিয়াস কিছু না তো? নিজের খেয়াল রাখবেন প্লিজ, ডাক্তারের কথামতো চলবেন। এসব ব্যাপারে অবহেলা করা যাবে না একদমই।
ভাইয়া, পড়াশোনা ঠিকই থাকবে, চিন্তা করবেন না। নইলে কি?
হুমম, যখন আসার সময় হবে, পরের পর্ব ঠিকই এসে যাবে।
অনেক ভালো থাকবেন।
২১| ০১ লা জুন, ২০১৮ সকাল ৭:০৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: স্বাস্থ্য নিয়ে প্রায় ৬ মাস ঝামেলায় ছিলাম। এখন ওষুধের উপর আছি। ~~
"ভাইয়া, পড়াশোনা ঠিকই থাকবে, চিন্তা করবেন না। নইলে কি? "~~নইলে তোমার পড়া রাত জেগে তোমাকেই পড়তে হবে। আমরা ব্লগে তোমার পোস্ট পড়ে দিতে পারি। কিন্তু তোমার কঠিন পড়াশোনা তো আর পড়ে দিতে পারবো না, আপুমণি!
০১ লা জুন, ২০১৮ সকাল ৭:১৭
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ভাইয়া আমাকে তুমি করে ডাকার জন্যে অন্নেক থ্যাংকস। আপনাকে আমার অনেক আপন মনে হয়, আপনি তুমি করে না বললে জানে শান্তি লাগত না তাই।
ওহো! আশা করি ঔষুধ ঠিকমতো খাচ্ছেন এবং সব নিয়ম মেনে চলছেন, নইলে....
হাহা, ইউ আর হিলেরিয়াস!
শুভেচ্ছা।
২২| ০১ লা জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:১১
নিওফাইট নিটোল বলেছেন: সিজনটাকে চলতে দেখে ভালোই লাগছে.......তবে হ্যাঁ, এটা যেহেতু টিপিক্যাল ডায়েরী না মানে কাগুজে না, তাই ব্লগার "রাজীব নূর" এর সাথে আমি সহমত- ডিজিটাল খেরোখাতায় কিছু ছবি দেয়াই যায়- এতে এটেনশন বাড়ে......কারণ পাঠকের কাজ পড়ে ইম্যাজিন করা, ছবি ওইটাকে আরেকটু এক্সিলারেট করে বলেই মনে হয়........তবে শেষাবধি কবির কবিতাই শিরোধার্য
......সারাক্ষন দেশীয় গান, নাটক ইউটিউবে চালানো হচ্ছে
আচ্ছা আমিতো এতদিন ভাবতাম আপনি পুরান পাপী- অনেক আগেই গিয়েছেন- সেই কুয়াত্তর সালে!.......তার মানে হল কানাডায় আপনার পদার্পন ২০০৭ এর দিকে বা তারও পরে! কারণ বাংলায় পপুলার কনটেন্ট আসতেও বেশ টাইম লেগেছিল!! ফর্যবেইক্ষণ হাছা নিহি কন!
রিকশার বালাই যেহেতু নেই, তাই ১৫/২০ মিনিটের পথ হেঁটে পার করাই এদের কাছে স্বাভাবিক
এইটাই আসল কারণ- আমাদের মধ্যে হাঁটার পাবলিক আগের চেয়ে বেড়ে গেলেও বেশীরভাগ লোকই হাঁটাকে এখনো একটা টাইম-কনজিউমিং কিংবা পরিশ্রমের কাজ মনে করে- মানুষ হাঁটে ভাড়া বাঁচাতে অথচ সুস্থ থাকতে হলে দিনের কিছুটা সময় উদ্দেশ্যহীন হাঁটাও হাঁটতে হয়.......রিকশা কানাডায় থাকলে দেখতেন ওবেসিটির মহামারী হয়ে যেত
........বিদেশী মুভির মতো শর্ট স্কার্ট টাইপের ইউনিফর্ম থাকে স্কুলে?
একবার এক টিনএইজ মুভিতে মেয়েরা একটু বেশিই শর্ট জিনস প্যান্ট পরাতে ম্যাম বলল- 'কাহিনি কী?'
মেয়েরা বলে যে- 'ম্যাম ইট'স সামার.....সো হট'।
তখন ম্যাম বলে- 'এটা স্কুল, সি বীচ না'
মিটিংয়ে কী উল্টাপাল্টা করেছেন তাড়াতাড়ি লিখেন- আর না হলে টাইম মেশিনে ঘুরে জায়গামত ঠিকঠাক করে আসেন......ভর্তির অপেক্ষায় থাকলাম
*****************************************************************
লক্ষী ~ লক্ষ্মী
০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ৯:৫২
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আমাদের জেনারেশনের জন্যে এটাই টিপিক্যাল ডায়েরি। আমি তো নিত্যদিনের কোন কাজের লিস্ট বা যেকোন জরুরি কিছুই কম্পিউটার বা ফোনেই লিখে রাখি। মা আমার ওপরে ভীষন বিরক্ত হয়, বলে,"আজকালকার জেনারেশান বুঝিনা বাবা, কাগজে কলম ছোঁয়ালে এদের তো আঙুল খসে পড়বে!" হাহা।
ভাইরে, আমি তো ছবি তুলিনা। এটা একদম সত্যি কথা। আর নেট থেকে ছবি দেবার মানে নেই, সেতো আপনারাই সার্চ করে দেখতে পারবেন।
মানুষজন আজকাল সবকিছু সহজে চায়। একটা লেখা ধৈর্য্য ধরে পড়ে, সেটা নিয়ে চিন্তা ভাবনা, কল্পনার সময় কোথায়? আমি যদি ছবি দেই, অনেকে লেখা ঠিকমতো পড়বেও না, ছবিগুলো দেখে কমেন্ট করে যাবে, "আপু, অনেক সুন্দর পোষ্ট!" হাহা।
তবে শেষাবধি কবির কবিতাই শিরোধার্য
একদম তাই। এটুকু স্বাধীনতা তো আমার থাকতেই পারে।
এহ! গাধা! আমি গিয়েছি হাই স্কুলে থাকতে, এখন পড়ি ভার্সিটিতে, বেশিদিন হয় কি করে? এতদিনে তাকে পর্যবেক্ষন করে বের করতে হলো এটা!
আমি যখন গিয়েছিলাম তখন ইউটিউবে সবকিছুই ছিল। যেকোন গান টাইপ করলেই এসে যেত। আর বিটিভির অনেক পুরোন বিখ্যাত নাটক যার গল্প মা বাবার কাছে শুনে শুনে বড় হয়েছি, সেগুলোও আমি তখন ইউটিউবে দেখেছিলাম।
তবে হ্যাঁ, আজকাল সবাই যে ইউটিউবার হয়ে গিয়েছে, সবাই নানা রকমের ভিডিও বানায়, সেটা তখন অতো চোখে পড়ত না। আমারই চোখে পড়েনি নাকি তখন ছিলইনা তা অবশ্য বলতে পারিনা।
হুমম, এখানে সবাই এস্ক্যালেটার, ইলাভেটর যে হারে ব্যবহার করে, বোঝাই যায় যে রিকশা থাকলে এদেরও অলস করে দিত।
একবার এক টিনএইজ মুভিতে মেয়েরা একটু বেশিই শর্ট জিনস প্যান্ট পরাতে ম্যাম বলল- 'কাহিনি কী?'
মেয়েরা বলে যে- 'ম্যাম ইট'স সামার.....সো হট'।
তখন ম্যাম বলে- 'এটা স্কুল, সি বীচ না'
ওমা! এটা তো আমাদের স্কুলের নিত্য সিন ছিল! আপনি মুভিতে দেখেছেন? একদম বাস্তব কিন্তু।
মিটিংয়ে কী উল্টাপাল্টা করেছেন তাড়াতাড়ি লিখেন- আর না হলে টাইম মেশিনে ঘুরে জায়গামত ঠিকঠাক করে আসেন......ভর্তির অপেক্ষায় থাকলাম
তাড়াতাড়ি লিখব না, দেরী করেও লিখব না। সময়মতো লিখব।
আপনার কথায় একটা মজার জিনিস মনে হলো। যদি সত্যিই টাইমমেশিনে করে পেছনে গিয়ে সব ঠিক করে আসা যেত? আচ্ছা মাস্টারসাহেব, আপনি কখনো ভেবেছেন তেমন হলে কি কি পরিবর্তন করতেন? আমি সে সুযোগ পেলে জীবনের অনেককিছু পাল্টে ফেলতাম। অনেককিছু!
ঠিক করে দিয়েছি। অনেক ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ সুন্দর, বিস্তারিত মন্তব্যে।
আপনি আমাকে শুভেচ্ছা, শুভকামনা জানাননি, সো আপনাকেও জানালাম না।
২৩| ০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ৯:০৬
নির্বাক শাওন বলেছেন: এই পর্বটা একটু ছোটই হয়ে গেছে।
অ.ট: Vampire Exists: ইউটিউব
The Sun UK Interviews
০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ৯:৫৬
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ছোট লেখার সাধনায় থাকি। কেননা একাডেমিক এবং ব্লগীয় লাইফে অনেকবারই শুনেছি, বেশি বড় হয়ে গিয়েছে! হাহা।
এই সিরিজটি ছোট ছোট করে অনেক পর্ব হবে। তাহলে ঘনঘন দিতে পারব।
অফটপিকটি কোন কারণে এলো বলুনতো? ভ্যাম্পায়ার রিলেটেড পোষ্টে আমার মন্তব্য দেখে?
২৪| ০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১০:১০
নির্বাক শাওন বলেছেন: হ্যা, সবাই দেখি একদম চাচাছোলা মন্তব্য করছেন। অথচ, ব্যপারটি এরকম না, বিশেষ করে যখন এর বাস্তবতার প্রমাণ পাওয়া গেছে এবং তাদের আশেপাশের মানুষরা বিষয়টা স্বাভাবিকভাবেই নিচ্ছেন।
০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১০:১৮
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হুমম, আমি যতদূর জানতাম ভ্যাম্পায়ার, মৎসকন্যা এসব হচ্ছে মানুষের মনগড়া সাহিত্যচর্চা! তবে আপনার কথায় মনে হচ্ছে, বিষয়টি নিয়ে আরো পড়াশোনা করতে হবে। থ্যাংকস ফর ব্রিন্গিং মাই এটেনশন টু দিস।
২৫| ০১ লা জুন, ২০১৮ রাত ১১:৪৫
নিওফাইট নিটোল বলেছেন: শুভেচ্ছা জানাবার জন্য লগইন করলাম
আছল কতা অইল- মুনমতো উপমা খুইজ্জা না পাইলে শুভেচ্ছাইতে মুঞ্চায় না......তহন মুনে লয়- থাক আরেকদিন করুমনে ......যাউকগা, যা অওনের তা তো অইয়াই গ্যাছে........এই লন- আমনেরে বেলী ফুলের ছুবাছিত শুভেচ্ছা দিলাম, বাইরের থন আওনের পতে দেকলাম দুই ব্যাডায় কিন্না লয়া যাইতাছে- আইজকার বিষ্টিভেজা রাইতে মুনে লয় বউরে গিপট করব
আর হ্যাঁ........ভার্সিটির পড়ার কথা মনে ছিল- কিন্তু যেই হারে গ্যাপ দেন তাতে ভেবেছিলাম আপনি বোধহয় পিঁয়াজডি করেন ........তাই আমার ধারণা ছিল বহির্গমনটা এই মিলেনিয়ামের শুরুতে বা জাষ্ট আগেই হয়েছিল
০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ১২:১৭
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হাহা, অনেক ধন্যবাদ মহৎ উদ্দেশ্যে আবারো ঘুরে যাবার জন্যে।
যা লিখেছেন তার কিছুই প্রথম পড়ায় বুঝিনি। মাথার ওপর দিয়ে গেল। দ্বিতীয়বার একটু মন দিয়ে পড়ে মোটামুটি বুঝলাম।
বেলী ফুল তো আমার প্রিয় না! আমার প্রিয় কৃষ্ণচূড়া, আর বৃষ্টির দিনে কদম চলতে পারে। বেলী কেন দিলেন? হাহা জাস্ট কিডিং। অনেক ধন্যবাদ সুন্দর ফুলেল শুভেচ্ছায়!
ওহো! মাস্টারসাহেব যে এত রোমান্টিক তা তো জানতাম না! ভাবীর কি বেলী ফুল প্রিয় নাকি? তাহলে বৃষ্টিতেই না, সময়ে অসময়ে গিফট করবেন। খুশি হয়ে যাবেন।
আপনার যে মনে ছিল তা আমিও জানতাম, এজন্যেই তো গাধা বলেছি। আরেহ, ব্যাচেলরস পিএইচডির চেয়েও কষ্টসাধ্য। মাস্টার্স, পিএইচডিতে অনেক ফ্রিডম থাকে, যে বিষয়ে বিশেষ ইন্টারেস্ট থাকে সেটাই পড়তে হয়। আর ব্যাচেলরস তো স্কুলের মতো বাঁধাধরা, ৮ টা থেকে ৫ টা ক্লাস, বাড়ি গিয়েও এসাইনমেন্ট করো। আর কুইজ, এক্সামস লেগেই থাকে।
তাও ফ্রি টাইম পেলে ফ্রেন্ডদের সাথে কাটিয়ে দেই। যেহেতু আমি জানি যে বেশ লম্বা একটা সামার ব্রেইক পাব, তাই তখনই ভার্চুয়াল লাইফে হাজির হই।
আপনাকে নিজের প্রিয় ফুলের শুভেচ্ছা দিলাম।
২৬| ০২ রা জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ব্যাক ব্যাঞ্চার হয়ে গেলাম দেখি
একদম রিয়েল ফ্লেভার উঠে আসে লেখায়। এটা দারুন প্লাস পয়েন্ট
পড়তে পড়তে যেন কোন সিরিয়ালের মতো অনুভব করতে করতে সামনে এগিয়ে যাওয়া - - -
ভর্তির পুরােনো টেনশনে বর্তমানে আমাদের টেনশিত করে রেখে শেষ করলে, সখি!
মাথায়তো পোকেমন ঢুকে গেল- হোয়াট নেক্সট হোয়াট? নেক্সট??
যদিও জানি একটা সফল ইতিহাস যার অবশ্যই সেটা ভালই হবে। তবুও আসলেই যা হয়েছিল
তার সোয়াদই তো আলাদা, তাইনা
জনম জনমের শুভ কামনা
+++++++++
০২ রা জুন, ২০১৮ রাত ৮:৪৩
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হুমম নিশ্চই অন্য কোন সখির জন্যে ফ্রন্ট বেঞ্চার হতে গিয়ে এই সখির কাছে ব্যাক বেঞ্চার হয়েছেন।
ঘুরুন, ভর্তি পোকা মাথায় নিয়ে ঘুরুন এখন। আমি একাই টেনশন কেন নেব? আপনারাও নিন! হাহা।
নেক্সটে কি হবে তা সময় হলেই লিখে ফেলব।
পাঠ, আন্তরিক মন্তব্য এবং প্লাস দিয়ে উৎসাহিত করলেন।
আপনার সকল জনম সফল হোক!
২৭| ০৩ রা জুন, ২০১৮ সকাল ৮:৫৫
মিরোরডডল বলেছেন: বরাবরের মতোই খুব সুন্দর লেখা । পরের লেখার অপেক্ষায় :- )
০৩ রা জুন, ২০১৮ সকাল ৯:০৫
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: পরের পর্ব লেখার জন্যে অনুপ্রাণিত করলেন আপু। থ্যাংকস এ লট!
শুভকামনা জানবেন!
২৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:২৯
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: হুম! স্কুলে যাওয়ার পরের কাহিনীতে চলে গেলাম।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:২৩
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হুমম, যান, আমিও যাচ্ছি।
২৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:১৪
রাকু হাসান বলেছেন:
ঠিক ই বলেছেন । মনের ফ্রেমে মুহূর্তগুলো লেখার মাধ্যমে রাখতে পেরেছেন বলে মনে হচ্ছে ,লেখা ও উপস্থাপন ভাল হওয়াতে পড়তে ভাল লাগছে ।
বেশ কিছূ জানলাম । ..।অথচ আমরা পাঁচ মিনিটের রাস্তা অনেক সময় হাঁটি না । আমরা অলস ও বটে । আপনার বাংলা ভাষার প্রতি দেশের প্রতি প্রেম ভালবাসা জিনিস টা আমার খুব খুব খুব ভাল লাগে । ভিন দেশে গিয়ে ইচ্ছা করলেই বাংলা গান বা সংস্কৃতি ভুলে যেতে পারতেন । বরং তখন আবার স্বাচ্ছন্দ্য বোধ হত তাদের সাথে কিন্তু সেই বাঙালি ই থাকতে চাইছেন ,সামু দাপটের সাথে ব্লগিং করছেন । এক বাংলা ভাষার ভালবাসার টানেই ,বাহ বাহ । অনেক বেশি ভাল থাকুন আপনি সহ,সকল প্রবাসি ভাই বোন রা । শুভকামনা, দোয়া,ভালবাসা সব কিছু থাকলো ।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৪৭
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: থ্যাংকস এ লট ফর ইওর কাইন্ড ওয়ার্ডস। হুমম বাংলাদেশীই থাকতে চেয়েছি কেননা আসলে তাতেই আমার সর্বোচ্চ স্বাচ্ছন্দ্য। হুমম ভালোবাসার টানে এবং তার চেয়েও বেশি ভালোলাগার মোহে।
আপনার জন্যেও আমার ভালোবাসা, দোয়া, শ্রদ্ধা রইল।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:৫২
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: আগে প্রথম হই পরে পড়ি।