নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি বলা যায়! কিছু কথায় নিজেকে ব্যক্ত করা সম্ভব না আমার পক্ষে। তাই একটা সিরিজে কিছু কিছু করে সবই বলছি।

সামু পাগলা০০৭

আমি অতিআবেগী, আগে ব্যাপারটা লুকানোর চেষ্টা করতাম। এখন আর করিনা।

সামু পাগলা০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রিয় ব্লগার ভাইয়েরা, আপনি কি সঙ্গীনির মনের রহস্য জালে দিশেহারা? নো চিন্তা, সামুপাগলা ইজ হেয়ার উইথ হেল্প! :) :)

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:০৯



নর ও নারী সৃষ্টির অপরিহার্য অংশ। একে অন্যকে ছাড়া অপূর্ণ, এবং প্রকৃতি অপূর্ণ উহাদের ছাড়া। :) যেহেতু তাদেরকে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছে ভিন্নভাবে, একে অপরকে বোঝা, বিশেষত নারীকে বোঝা পুরুষের জন্যে যুগে যুগে কঠিনই ছিল। নারীর রহস্যময়ী আচরণে বিভ্রান্ত হয়ে পুরুষেরা নানা রকমের মানসিক যন্ত্রণার মধ্যে দিয়ে যান, এবং নারীর প্রতি অসম্মানমূলক ধারণাও পোষন করে থাকেন। সেসব সমস্যা এড়াতে নারীদের নিয়ে পুরুষের ভুল ব্যাখ্যাগুলোকে শুধরানোর প্রয়োজন।

পূর্বের পর্ব: প্রিয় ব্লগার ভাইয়েরা, আপনি কি নারী মনের রহস্য জালে দিশেহারা? নো চিন্তা, সামুপাগলা ইজ হেয়ার উইথ সাম হেল্প! :) :)
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

মেয়েরা ছোট ছোট বিষয়কে বড় করে দেখে কেন? কেন? কেন? ক্ষুদ্র ভুলগুলোর জন্যে লম্বা সময় ঝগড়াঝাটি, কান্নাকাটি, যোগাযোগ বন্ধ করার মানে কি? এত পেইন কেন দেয় নারীজাতি?

ছেলেদের ব্যাখ্যাসমূহ:
১) মেয়েদের মনে জিলাপির প্যাঁচ, সহজকে সহজ ভাবে দেখার ক্ষমতা এদের নেই।
২) ছেলেদের নিয়ে খেলে, তাদেরকে ঘুরিয়ে এবং পেইন দিয়ে মেয়েরা মজা পায়!

বলাই বাহুল্য, এসব ব্যাখ্যা একপাক্ষিকভাবে মেয়েদেরকে দোষী করে এবং রাগের মাথায় ছেলেরা এভাবেই ভাবে। ক্রোধ বুদ্ধি বিনাশ করে বিধায় এসব ব্যাখ্যার কোন মূল্য নেই। :)

আসল ব্যাখ্যা: একবার ভাবুনতো, আপনি যেমন ভাবছেন সঙ্গীনি ছোট বিষয়কে বড় করে দেখছে, আপনার সঙ্গীনিরও ভাবার অবকাশ আছে যে আপনি বড় বিষয়কে ছোট করে দেখছেন!

উদাহরণ ১:



সব সম্পর্কের কমন সমস্যা, ছেলেটি বিশেষ কোন দিন ভুলে যাবে, এবং মেয়েটি সেটি নিয়ে অভিমানে গাল ফুলিয়ে সারাদিন কথাই বলবেনা। এভাবে বিশেষ দিনটি বিশেষ সুন্দর হবার বদলে বিরহ ডেকে আনে!

মেয়েরা তারিখকে অনেক গুরুত্ব দেয়। আপনি ভাবছেন, সামান্য ডেট মনে না রাখলে কি?
কিন্তু সে ভাবছে একটি তারিখ ভোলা মানে, দুজনের বিশেষ মুহূর্তকে ভোলা, বিশেষ মুহূর্তকে কেউ ভুলতে পারেনা, আপনি যখন ভুলে গিয়েছেন তার মানে সেই মুহূর্তটি এবং মানুষটি আপনার কাছে বিশেষ ছিল না! মেয়েটি নিজেকে আপনার জীবনে গুরুত্বহীনা ভাবতে থাকে, কষ্ট পায়, রাগ করে। মেয়েদের রাগ ভীষন একটা কষ্ট ও অভিমানের জায়গা থেকে আসে। যে মানুষ যত রাগ করে তার ভেতরটা তত বেশি নরম!

আপনি তার রাগের বিষয়টিকে ছোট করে দেখলে সে আরো রেগে যাবে। সরিটা যদি শুধু বলার জন্যে বলেন, মিন না করেন তাহলে সে আরো বেশি রেগে যাবে। উপায় কি? উপায় হচ্ছে তার রাগের অন্তর্নিহিত মানেটা বোঝার চেষ্টা করুন। হাজার বার সরি বলার চেয়ে একবার তাকে বুঝে কিছু বললেই সে খুশি হয়ে যাবে। ছোট বিষয়টিকে ঘিরে সে বড় বড় স্বপ্ন, আশা, চাওয়া নিয়ে বসেছিল। সে নিজেও তো আপনারই মতো নানা কিছু নিয়ে ব্যস্ত থাকে। তবুও সে ভোলে না বিশেষ দিনগুলো। আপনার দিক থেকে একই রেসপন্স না পেলে তার মনে হয়, আপনি তার কাছে যতোটা গুরুত্বপূর্ণ, সে আপনার কাছে ততটা নয়! তাই, মোবাইলে সব বিশেষ দিনগুলো এলার্ম হিসেবে সেভ করে রাখুন। এর ব্যতয় ঘটিলে যে ঝড় আসবে তা থেকে বাঁচা সম্ভব নাও হতে পারে! তবুও আমি উপায় বলে দিচ্ছি। তারিখ পার হয়েছে তো কি? ভালোবাসা তো পার হয়ে যায়নি! লেইটে হলেও তার জন্যে স্পেশাল কিছুর ব্যবস্থা করুন। তার প্রিয় খাবার, প্রিয় উপহার, প্রিয় স্থান ইত্যাদি হাবিজাবি তার সামনে হাজির করুন, বা তাকে নিয়ে হাজির হয়ে যান। :)

উদাহরণ ২:



আপনাকে আপনার বউ বলল, পাকা কলা আনতে, আপনি নিয়ে এলেন কাঁচা কলা। বাড়িতে এসে বাজারের থলে রাখলেন, সে দেখল আর শুরু হয়ে গেল মহাযুদ্ধ! আপনার ওপর দিয়ে সে কথার সাইক্লোন বইয়ে দিল। আপনি যে কোন কাজের না, আপনাকে বিয়ে করে তার জীবন বরবাদ হয়ে গিয়েছে সেটা আবারো মনে করিয়ে দিল! আপনি আর কতক্ষন শুনবেন? আপনিও কিছু কঠিন কথা শুনিয়ে দিলেন। সে শুরু করল কান্না, চলে গেল বাপের বাড়ি। আপনি রেগে মেগে কলার সবজি রাঁধতে বসলেন এবং হাত পুড়িয়ে ফেললেন।
শুধু একটি কলার জন্যে এত বড় কিছু হয়ে যাওয়ায় আপনি হতবাক ও ক্ষুদ্ধ হয়ে পোড়া হাতে বরফ ডলতে ডলতে মনে মনে নারীজাতির চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করতে বসলেন।

এতসব ঝামেলা এড়াতে একটু গভীরে ভাবা শুরু করুন। কলার মধ্যে নিজের ভাবনাকে সীমাবদ্ধ করবেন না। কলা কোন ব্যাপার না, আপনার বুদ্ধমতী বউও সেটা জানে। কাঁচা কলা এনেছেন, একসময়ে সেটা পেকে যাবে, সেজন্যে তো গিন্নি মেজাজ গরম করেননি। করেছেন অন্য কারণে। একটা মেয়ের সবচেয়ে বেশি অপছন্দের বিষয় হলো, তার কথা যখন মনোযোগ দিয়ে শোনা হয়না এবং দুঃখজনকভাবে বেশিরভাগ পুরুষই নিজের সঙ্গিনীর কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শোনেনা। ল্যাপটপ, ফোন, বই, টিভি ইত্যাদির দিকে তাকিয়ে পুরোটা সময় "হু হা হুমম" করে যায়। আরেহ, বউ তো বুয়া না যে সারাক্ষন চুপচাপ বাড়ির কাজ করে যাবে। সে আপনার জীবনসঙ্গীনি, তার মনে হাজারো কথা জমে থাকে, সেগুলো সে কার কাছে গিয়ে বলবে? একটা বয়সের পরে অনেককিছুই বাবা মাকে বলা যায়না, তাদেরকে চিন্তিত করতে চান না সন্তানেরা। আর বন্ধু বান্ধবীরাও ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনের চাপে ছুটে যায়। আপনিই তো তার পরম বন্ধু ও আত্মীয়। আপনার কাছেই তার যত আবদার, আল্লাদ ও কথার ঝুলি খুলে বসবে। সেসব কথা যদি আপনি ঠিকমতো না শোনেন, আব্দারগুলো না রাখেন তবে নয় নাম্বার বিপদ সংকেতেের ঘন্টা তো বাজতে বাধ্য!

আপনাকে বারবার পাকা কলা আনতে বলেছে নিশ্চই কোন কারণে। হয়ত পরিবারের কেউ নিয়মিত কলা খায়, বা ডক্টর বলে দিয়েছেন। আপনি কাঁচা কলা নিয়ে বাড়িতে হাজির হবার মানে সে যখন আপনার কাছে কলা কেন আনতে হবে সেই গল্পটি করছিল আপনি কিছুই শোনেননি। তার আত্মসম্মানবোধে লেগে গেল ব্যাপারটা। মেয়েরা অবহেলা একেবারেই সহ্য করতে পারেনা। সে কাঁচা কলাটির মধ্যে নিজের অবহেলা দেখল আর আপনার ওপরে রাগের গুলি বর্ষাতে লাগল। আর আপনিও ফায়ার ব্যাক করলেন এটা ভেবে যে দুটাকার কলার জন্যে চিল্লাচিল্লির কি আছে?

এধরণের সমস্যা থেকে বাঁচার উপায় হচ্ছে, তার কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনুন। সহমত হলে তেমনই কাজ করুন, দ্বিমত থাকলে তার সাথে আলোচনা করে তারপরেই অন্যরকম কিছু করুন। আপনার জীবনে তাকে গুরুত্ব দিন, সময় দিন। সবচেয়ে বড় কথা পুরো ঘটনার ভেতরের ঘটনা দেখার চেষ্টা করুন।

নারীজাতি ঝগড়ার সময়ে পুরোন কথা টানে কেন?

আমি মেয়ে হয়েও মানছি, এটা মেয়েদের মারাত্মক বাজে স্বভাব। ঝগড়া ২০১৯ সালের হলেও পর্যায়ক্রমে সে পেছনে আপনার যত ভুল ছিল সবগুলো টেনে এনে আরেক দফা আপনাকে কথা শোনাবে! শুধু প্রেমের সম্পর্কেই নয়, আমার বান্ধবীরাও আমার সাথে ঝগড়ার সময়ে একই কাজ করে! হাহা।

ছেলেদের ব্যাখ্যা:
১) মেয়েরা সেলফ অবসেসড। সারাক্ষন নিজেকে নিয়ে পরে থাকে। অন্যদের দিকটা দেখার চেষ্টা করেনা।
২) মেয়েরা ক্ষমা করতে পারেনা, সবকিছু মনে পুষে রাখে আর সময় পেলে এটাক করতে থাকে!



প্রথম কারণটি ভুল, তবে দ্বিতীয় ভাবনায় কিছু মেরিট আছে। পুরোটা আলোচনা করছি।

আসল ব্যাখ্যা: একজন পুরুষ আর নারীর ত্বক খেয়াল করে দেখবেন, নারীর ত্বক অনেক বেশি কোমল হয় পুরুষের তুলনায়। নারীর সবকিছুতেই কোমলতা থাকে।

হুমায়ুন স্যার বলেছেন,

"ব্যবহার করা কপালের টিপটার আঠা নষ্ট হলেও, মেয়েরা সেটা যত্ন করে রেখে দেয়। একজোড়া কানের দুলের একটা হারিয়ে গেলেও অন্যটা ফেলে না। পুরাতন শাড়ি, ভাঙা চুড়ি কাজে লাগবেনা জেনেও তুলে রাখে। এসবের কারণ হলো মায়া। মেয়েরা মায়ার টানে ফেলনা জিনিসও ফেলে না। অসংখ্য কষ্ট, যন্ত্রণা পেয়েও মেয়েরা মায়ার টানে একটা ভালোবাসা, একটা সম্পর্ক, একটা সংসার টিকিয়ে রাখতে চায়। এজন্যই মেয়েরা মায়াবতী আর মায়াবতীর কোনো পুরুষবাচক শব্দ নেই।"

হুমায়ুন স্যারের ওপরের কথাগুলো একদম ঠিক। নিজেকে দিয়েই বলি, আমার নিজের দুলের বাক্স খুললেও বেশ কয়েকটি কানের দুল দেখবেন যার জোড়াটি নেই। টিপের পাতায় আঠার অভাবে আলগা হয়ে পরে থাকা টিপও পাবেন। বেশিরভাগ মেয়ের ক্ষেত্রেই এটা সত্য। এই সরল ব্যাপারটির মধ্যে বড় একটি সত্য লুকিয়ে। যারা ছোট ছোট জিনিসের মায়া কাটাতে পারেনা, তারা প্রিয় মানুষগুলোর ওপরে কত না মায়া লাগিয়ে বসে থাকে!



মেয়েদের কোমল মনে যখন কোনকিছুর দাগ পরে যায়, সেটা সার্ফেক্সেল দিয়েও মোছা যায়না। সে যে ক্ষমা করেনি, বা মনে আপনার জন্যে রাগ পুষে রেখেছে ব্যাপারটি তেমন নয়। তার মনের কষ্টের রেখাটি কোনভাবেই মুছতে পারেনা অনেক চেষ্টা করেও। তার মাথায় বনবন করে ঘুরতে থাকে আপনি কবে কোন তারিখে কিভাবে তাকে অবহেলা করেছিলেন, কষ্ট দিয়েছেন, ভুল বুঝেছেন ইত্যাদি! মনের ডিপ ফ্রিজের কোনায় সে রেখে দেয় এসব, যখনই আপনি নতুন কোন কষ্ট দেন, পুনরায় সবকিছু জাগ্রত হয়ে যায়! যে কষ্টগুলো জমিয়ে রেখেছিল, তা গলে গলে আপনার ওপরে বর্ষাতে থাকে।

ছেলেরা অবশ্য সাধারণত এমন হন না। তারা এতকিছু মনে রেখে দেন না। নি:সন্দেহে এটি তাদের ভালো একটি দিক। তবে তার মানে এই নয় মেয়েদের মধ্যেও সেই ভালো দিকটি থাকবেই। নারীদেরকে ভিন্নভাবে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছে।

এই পুরো সমস্যা থেকে বাঁচার জন্যে প্রথমেই বলব, বোনেরা পিলিজ যখন যে বিষয় নিয়ে ঝগড়া করবেন, সেই বিষয়টি নিয়েই বলবেন, পুরোন কথা টেনে ঝগড়ার আগুন বাড়াবেন না!
আর ভাইয়েরা, যখন সে ঝগড়া করে পুরোন কথা তুলবে, তখন, "পুরনো কথা তুলছ কেন" বলে চিল্লাচিল্লি করবেন না। তাকে পুরোটা বলতে দেবেন, যত বেশি সে ভেতরের আগুন বের করবে, ততই শান্ত হবে, এবং আপনাকে শান্তিতে থাকতে দেবে। "মেয়ে মানষের সবকিছুতেই প্যাঁচ, বুদ্ধিহীন, ফ্যাচ ফ্যাচ করে কাঁদা ছাড়া আর কোন কাজ নেই" ইত্যাদি ভাবনায় নিজের মনকে আবদ্ধ করে রাখবেন না। নারীকে বুঝতে না শিখলে, সম্মান না করতে পারলে বউ হয়ত পেয়ে যাবেন, কিন্তু প্রেম ভালোবাসা নামক জিনিসটি পাবেন না। নারীর মন পাওয়া যত কঠিন, তা ধরে রাখা ততোধিক কঠিন!

রবিঠাকুরের কথায়:

"রমণীর মন
সহস্রবর্ষেরই সখা সাধনার ধন!"
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

পরিচিত এবং আপনজনদের মধ্যকার সম্পর্কের কিছু সাধারণ, নিত্য ইস্যু প্রায়ই দেখি, সেসব মুহূর্ত ও মানুষদের মনোভাব, কথা নিয়ে লেখা হয়েছে পোস্টটি। কিন্তু সব মানুষ নিশ্চই একরকম নয়। সবার জন্যে সব পরিস্থিতি ও ব্যাখ্যা খাটবেনা স্বাভাবিকভাবেই। তবে কারো কারো পোস্টটি পড়ে উপকার হবে নিশ্চিত, সেসব মানুষকে বলব, "ইউ আর ওয়েলকাম গাইজ!" :)

ছবিসূত্র: গুগল মামা।

মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১৩

নতুন নকিব বলেছেন:



হেই! হাজিরাটা দিয়েই যাচ্ছি!

পোস্ট পরে পড়ব, কেমন?

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:২২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেই!

ওহ এখনো পড়েন নি? ধুর ভাল্লাগেনা! :(

জোসক আসাইড, থ্যাংকস এ লট ঘুরে যাবার জন্যে, সময় করে এসে পড়ে নিয়েন। কাজে লাগবে। ;)

ভালো থাকুন!

২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:২৭

কামরুননাহার কলি বলেছেন: ঐ আপু পড়েছি ভালো হয়েছে। এতো বড় পোষ্ট পড়তে পড়তে আমি বেহুশ।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আরেহ কলি আপু যে! কেমন আছেন? আশা করি ভালো!

ওমা তাই? আহারে আপুটা! মুখের সামনে দূর্গন্ধযুক্ত কিছু ধরলে নাকি হুশ ফেরে শুনেছি। :P

জোকস আপার্ট, কষ্ট করে পড়ার এবং মন্তব্য করার জন্যে থ্যাংকস এ লট।
ভালো থাকবেন।

৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৩৮

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সঙ্গীটঙ্গী নাই B-))

আপনারটা আছে তো ;)

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: না নেই, আগে পুরুষজাতিকে নারীর মন কি চায় সেটা বুঝিয়ে তো নেই, তারপরে সঙ্গী খুঁজব। ;) :D

এখন না হলেও ভবিষ্যতে কাজে লাগবে নিশ্চই। :D

৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৮

হাবিব বলেছেন: ইশ, দেরি হয়ে গেল........... :||

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: দেরী কেন হবে? কিসের দেরী? বুঝিয়ে বলুন তো স্যার!

৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫২

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: একাকীত্বের এই ভালো লাগায় হারিয়ে গিয়েছি,নিঃসংগতা আমাকে আর খুঁজে পাবে না।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: বাপরে বাপ! আপনার এই পোস্ট নয়, আমার অন্য কিছু পোস্ট যেমন প্রপোজ স্টাইল বিষয়ক, ব্রেকআপের পরে কি করা উচিৎ সেসব পড়া উচিৎ। হাহা হিহি!

বেশ ভাবুক মানুষ মনে হয় আপনি! যেভাবে ভালো লাগে সেভাবেই থাকুন। :)

ধন্যবাদ মন্তব্যে!

৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০৭

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:
সব কিছু তো আর পুরুষরা ধারণ করতে পারেনা। সবি কি কোমল হৃদয়ের হয়। সংসারে পুরুষরা বেশি মাতব্বরি করতে চাই। আর তা ব্যবসায়ী যারা আছে তাদের কথা তো বলতেই হবেনা। ব্যবসার উপর যে দখলটা যাই। সেখান থেকে এসে ঘরের গিন্নি যদি রেগেমেগে যাই। কার না খারাপ লাগবে। এটা কিন্তু মানতে হবে আপনার। আরেকটা দিক হলো দেশে প্রায় বিয়ে তো বেশি বয়সী পুরুষের সাথে অল্প বয়সী রমণীর সাথে হয়। যার কারণে একে অপরের প্রতি কতটুকু গুরুত্ব থাকবে। তা দুই পক্ষ কেউ ধারণ করতে পারেনা।

যদিও সম্পর্কিত জীবন ভিন্ন এখানে। কারণ দুজনই একে অপরকে জেনে শুনে জীবন সঙ্গী হয়েছে। তাই এখানে একে অপরের প্রতি গুরুত্বটা বেশি। জানার বোঝার কদরও বেশি।

আমি হয়ত একচেটিয়া পুরুষের দিকে বলে পেলেছি। কিন্তু আমি এও মানি পুরুষরা একটু সংবেদনশীল হলে সংসার সুখেই হবে।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আমার কিন্তু আপনার মন্তব্যটি একচেটিয়া মনে হয়নি। নারীর ভুল ধরা তো একচেটিয়া হওয়া নয়। নারীরাও অনেকক্ষেত্রেই ভুল করে থাকে, শুধু নারীদের সাথে হওয়া অন্যায় নিয়েই নয়, নারীদের অন্যায় নিয়েও কথা বলা জরুরি বোধ করি।

আপনি হয়ত কাজ থেকে ফিরে আসার পরে বউয়ের চিল্লাচিল্লির কথাটা বলেছেন। একটা মানুষ সারাদিন খাটুনি করে, ধকল সহ্য করে, বসের ঝাড়ি খেয়ে বাড়িতে ফিরে এসে বউয়েরও ঝাড়ি খেলে মেজাজ ও মন খারাপ হবারই কথা।
তবে এখানে এও ভাবতে হবে নারীটির অভিযোগের জায়গাটি কি? অনেক মেয়েরই শ্বশুড়বাড়িতে নানা রকমের সমস্যা হয়। সারাদিন একটা প্রেশার কুকারের মধ্যে থাকে, তার বাবা মাকেও নিয়েও খারাপ কথা শুনতে হয়। বড়দের মুখের ওপরে বা শ্বশুড়বাড়ির কারোরই মুখের ওপরে কিছু বলতে পারেনা। মনের চেপে রাখা দুঃখ স্বামীকে ছাড়া কাকে বলবে? অথবা অন্য যেকোন সমস্যা, রাগ, অভিযোগ তো স্বামীর সাথেই ডিসকাস করবে। সমস্যা হচ্ছে সময়টা।

অনেকেই সকাল সকাল কাজে বেড়িয়ে গভীর রাতে বাড়ি ফেরে, একটু পরে ক্লান্তিতে ঘুমিয়েও পড়ে। বউ কথা বলবে তো বলবে কখন? সারাদিনে নানা প্রকার দুঃখ কষ্ট চেপে রাখে, স্বামী আসা মাত্র ঝেড়ে দেয় সব। বউ নিশ্চই প্রথম দিনেই রিএক্ট করেনা, ধীরে সুস্থেই বুঝিয়ে বলে, যখন দেখে যে সমস্যাগুলো হচ্ছে স্বামী সেগুলো এক কান দিয়ে শুনে আরেক কান দিয়ে বের করে দিচ্ছে, তখনই রাগটা তৈরি হয়। "সে আমার কথা ভাবছেনা, আমি কেন তার কথা ভাবব?" এমন মনোভাব তৈরি হয়। আর পুরুষটিও নানা ব্যস্ততায় ঘরের দিকগুলো নজরে আনতে পারেনা, উপোরন্ত পারিবারিক নানা বিষয় ছোট থেকে ছেলেদেরকে সেভাবে বোঝানো হয়না বলে সেটি কিভাবে হ্যান্ডেল করতে হবে তা বুঝতেও পারেনা। সবমিলে কারোরই দোষ দেখিনা। অনেকসময়ে সম্পর্কে দুটি মানুষের চেয়ে তৃতীয় মানুষগুলো বেশি জটিলতা তৈরি করে থাকে। পরিবার, বন্ধু সবাই সহযোগী হলে, অফিসে সবাই আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে জানলে কিন্তু দিনশেষে দুটি মানুষ একে অপরের প্রতি হামলে পড়ে না। কিন্তু সবকিছুই যে গিলে খায় ইয়াং মানুষগুলোকে!

আপনি আরো কিছু জরুরি বিষয় তুলেছেন। যেমন বয়সের ব্যাপারটি। বাল্যবিবাহ কোনভাবেই সাপোর্ট করিনা। তবে এডাল্ট ছেলে মেয়েদের বিয়ের বয়সের ব্যবধান কত হবে সেটা তাদেরই বিবেচ্য, যেহেতু মনের বয়সই আসল বয়স।

পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ।
শুভকামনা!

৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১৮

আরোহী আশা বলেছেন: জটিল উপস্থাপনা

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: থ্যাংকু থ্যাংকু পাঠ ও মন্তব্যে! :)

৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পুরো লেখাটা মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। কিন্তু মেয়েদেরকে বুঝার ব্যাপারে আগে যে অন্ধকারে ছিলাম, এখনো সেই অন্ধকারেই থেকে গেলাম। আমার বুড়িকে ৩৫ বছরেও বুঝতে পারিনি। আর কোনদিন বুঝতে পারবো বলে মনে হয় না। তোমার এই তাত্ত্বিক আলোচনা আমার কাজে লাগবে না। তার চেয়ে প্রায়োগিক সমাধানই ভালো বলে মনে হচ্ছে। এই যেমন ধর আমার যদি আরও দুই তিনটা বউ থাকতো, তাহলে ওদের ভিন্ন ভিন্ন আচরণ দেখে অনেক কিছু শিখতে পারতাম। মেয়েদের মন বুঝাটাও আমার কাছে সহজ হয়ে যেত। ঠিক বলেছি না?

ধন্যবাদ সামু পাগলা০০৭।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হোহো হিহি হাহা! কমেন্ট অফ দ্যা পোস্ট! ইহা আমি কি পড়িলাম! হেনাভাই আপনি যে অন্ধকারে থেকেই খুশি, এজন্যেই তো আলোর দেখা পাচ্ছেন না! ;) এক নারীকে বুঝতে বেশি সময় দিলে আপনার বাকি ক্রাশগুলোর কি হবে সেই চিন্তায় নিশ্চই আপনি প্রায়োগিক সমাধানের দিকে ঝুকেছেন। প্রশ্ন একটাই, বুড়িভাবী যদি আপনার মন্তব্যটি পড়ে, আস্ত রাখবে? হিহি।

পাঠ ও দারূণ ঝলমলে একটি মন্তব্যে থ্যাংকস।
ভালো থাকবেন ভাই!

৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আরে না, আমার বুড়ি এই কমেন্ট দেখে কিছুই মনে করবে না। বরং দাঁত কেলিয়ে হাসবে। বুঝতে পারছ না কেন, বিয়ের আগে আমার কাজিনের সাথে আমার নটখট ছিল জেনেও সে হাসে। খাওয়া দাওয়া পেন্ডিং রেখে 'স্বপ্ন বাসর' পড়ে আর ফিক ফিক করে হাসে। বলছি না, মেয়েদের মন বুঝা আমার কর্ম নয়। আমি তো আলেয়াকেও বুঝতে পারতাম না।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: সত্যিই হেনাভাই, বুড়িভাবী অন্যরকম! ভীষনই অন্যরকম। আপনি যে কি ভাগ্যবান! আল্লাহ চরম দূর্ভাগ্য এবং পরম সৌভাগ্যের ছোঁয়া একসাথে আপনার জীবনে দিয়েছেন!

১০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: অরণ্যে রোদন !
শেখার চেষ্টাই নাই।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ মনি আপু।
এত এত ভালো থাকুন!

১১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
নারীর মন বুঝা দায় এজাতীয় কাব্য রচনা ই এসবের জন্য দায়ী।

রহস্য। নারী রহস্য ভালবাসে তাই পুরুষের চোখে সে রহস্যময়ী।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: এটা বেশ ভালো বলেছেন। এধরণের স্টেরিওটাইপ বানিয়ে মেয়েদেরকে আরো কনফিউজিং চরিত্র করে দেওয়া হয়েছে।

কিছুক্ষেত্রে সত্য, কিন্তু বেশিরভাগ নারী এটাই চায় যে সঙ্গী তাকে সহজে পড়ে ও বুঝে ফেলবে। বেশি রহস্য করতে গেলে তার নিজেরই ক্ষতি!

পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।

১২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৬

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ঝগড়া লাগলে কোন মন্ত্রই মনে থাকেনা, তবুও কিছু বিষয় জানা থাকলে কিছুক্ষণ পর হলেও কাজে লাগে।

পৃথিবীর সবাই সুখী হোক, হাসিখুশি ভরে থাকুক প্রতিটি পরিবারে।

শুভকামনা

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: এটাও ঠিক, হিট অফ দ্যা মুমেন্ট খুব বাজে জিনিস। তখন হাজারো জানা জিনিস গুলিয়ে যায়। তবে ভুল যার থাকবে তাকেই একটু সামলে থাকতে হবে ঝগড়ার সময়ে স্বাভাবিকভাবেই।

পৃথিবীর সবাই সুখী হোক, হাসিখুশি ভরে থাকুক প্রতিটি পরিবারে।
একই কামনা!

শুভেচ্ছা!

১৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৮

গরল বলেছেন: এত লজিক সবসময় মাথায় নিয়ে চলাটাই তো একটা দূরহ ব্যাপার আর তা যদি মানা যেত তাহলে তো ঝগরাই লাগতো না। যাই হোক প্রথম উদাহরণটা "The most effective way to remember your wife's birthday is to forget it once" আমার ক্ষেত্রে শতভাগ কাজ করেছে। এখন সব বিশেষ দিনগুলি আবার গুগল ক্যালেন্ডারে রিমাইন্ডার সহ সেভ করা আছে। B-) ;) :`> :>

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: সেটাই তো বলছি, এসব বোঝার চেষ্টা করলে ঝগড়াই লাগবেনা। হাহা। না সেটা তো সম্ভব নয়, তবে মেয়েদের সাইকোলোজি তাদের প্রতি সম্মান রেখে বোঝার চেষ্টা করলে ঝগড়ার মুহূর্তেও সেই পরিমাণ রাগ আসবেনা, ছোট বিষয়ের ঝগড়া বাজে ও বড় দিয়ে যাবেনা। একইসাথে মেয়েদেরকেও বুঝতে হবে ওপরপ্রান্তের লজিকগুলো।

হিহি হাহা হিহি। ভাবীই আপনাকে পোস্টের বাণী কঠিন উপায়ে শিখিয়ে দিয়েছে।

পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন!

১৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: কি পোস্টরে বাবা!!!! তার সাথে গুরুজীর জ্বলজ্বলে কমেন্ট। গুরু দীক্ষায় শ্রেয়।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩২

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেই সুজন ভাই! পোস্টে পেয়ে খুশি হলাম।

উফফ! হেনাভাই যা বললেন তা সিম্পলি জোশ! এত হিউমার ওনার! ভাবা যায়না।

ভালো থাকবেন ভাই।

১৫| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট পড়লাম।
হুমায়ূন স্যারের অংশ টুকু অসাধারন।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেই রাজীব নুর!

হুমায়ূন স্যারের নানা কোটই অনেক প্রিয়, তার মধ্যে অন্যতম প্রিয় কোট ওটাই। সত্যিই অসাধারণ!

পোস্ট পড়ার এবং মন্তব্য করে যাবার জন্যে থ্যাংকস।
শুভেচ্ছা!

১৬| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০৬

আরাফআহনাফ বলেছেন:
পুরনো টেপ বাজবে - বাজবেই - পুরুষ আমি শুনতেই থাকবো - :||
উপকার আর শান্তি - উভয়ের অকাল মৃত্যু ঘটিয়া গিয়াছে এ জীবনে।

নাহ , এই পোস্ট পড়ে কোন উপকার পাইলাম না ! !! :-* :(

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ওমা ভাইয়া তুমি আমার পোস্টে! সাধারণত দেখিনা তাই দেখে অবাক ও খুশি হলাম।

এই ব্যাপারে মেয়েদেরকেই প্রথমে উপদেশ দিয়েছি, যেহেতু এক হাতে তালি বাজেনা, তাদেরকেও সহযোগী হতে হবে!
যখন ডিপ ফ্রিজের বরফ গলা শুরু করবে, তখন কিছু বলা নিজেরই ক্ষতি। সে মাথা পুনরায় ঠান্ডা করার পরে নিজের পয়েন্ট বলতে হবে। দুটো মানুষ একই সাথে কথা বলে গেলে কেউই তো কারো কথা শুনতে পারবেনা। এটা করতে পারলে সঙ্গিনী নিজেকে ছোট ভাবতে শুরু করবে, ভাববে যে আমিও তো ঝগড়ার সময়ে মাথা ঠান্ডা রাখতে পারতাম, এভাবে চিল্লাচিল্লি করে মানুষটাকে কষ্ট দেওয়া উচিৎ হয়নি! "মায়া" নামক জিনিসটি স্ট্রাইক করবে। ক্রোধে যার বুদ্ধি বিনাশ হয়না সেই তো জয়ী!

ওহ সরি টু হেয়ার দ্যাট, এধরণের পোস্ট তোমার মতো কারো জন্যে লেখা হয়ওনি। তুমি তো এমনিতেই অনেক এক্সপেরিয়েন্ড এসব ব্যাপারে, পোস্টের আর দরকার কি? ;) :D
যাদের উপকারে লাগবে তাদের নজরে পড়লেই হলো।

বেশিরভাগ সময়ে ভালো থেকো ভাইয়া! মাঝেমাঝে খারাপ রাখার জন্যে বোন তো আছেই। ;)

১৭| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১২

খাঁজা বাবা বলেছেন: মেয়েরা ঝগড়ার সময় এমন সব বিষয় নিয়ে আসে যার সাথে ঝগড়ার কোন সম্পর্ক নেই
সে সব বিষয়ের উত্তর দিতে গেলে বিশ্বযুদ্ধ বেধে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে।

এছাড়া
মেয়েরা জেতার জন্য যখন কোন পূর্ব ঘটনা বা বিষয়ের রেফারেন্স দেয়, তা নিজের মনের মাধুরি মিশিয়ে নতুন নতুন নতুন কাহীনি সৃষ্টি করে ঘটনা অনুকূলে নেয়ার জন্য। এটাও কিমি বেশী সব মেয়ের ক্ষেত্রে কমন।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: প্রথম লাইনের সাথে সহমত। একারণে ছোট বিষয়ের ঝগড়াও বড় দিকে মোড় নেয়। সেজন্যেই বিষয়টির ব্যাখ্যা দেবার চেষ্টা করেছি।

কারো কারো ক্ষেত্রে ঝগড়ায় জেতার জন্যে হতে পারে, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অতো হিসেব করে ও ভেবে মেয়েরা পুরোন কথা তোলে না। অত্যাধিক সেন্সিটিভ ও ইমোশনাল হবার কারণে আপনাতেই এমন হয়ে থাকে। সে অনেককিছু মন থেকে ইরেজ করতে পারেনা। বিশেষ কিছু সময়ে মেয়েদের মেজাজ বেশি খিটখিটে হয়ে যায়। সবকিছু তার কাছে অসহ্য ঠেকতে শুরু করে। সেসব দূর্বল মুহূর্তে তাকে যতো জেন্টলি সামলানো যাবে, ততো বেশি নরম হয়ে যাবে সে সঙ্গীর প্রতি। মেয়েদেরকে যা দেওয়া হয় সেটা তারা কয়েকগুণে ফিরিয়ে দেয়, হোক সে ভালোবাসা বা অবহেলা!

সব কথার মূল কথা বা পোস্টের মূল বক্তব্য হচ্ছে - মেয়েদের প্রতি নেগেটিভ ধারণা পোষন না করে তাদের অবস্থান আরেকটু বোঝার চেষ্টা করতে হবে সঙ্গীকে এবং সমাজকেও।

পাঠ ও মন্তব্যে আন্তরিক ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।

১৮| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



কানাডাতে ছাগলামী চলে?

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: কিছু মনে করবেন না, এধরণের মন্তব্যের প্রতিমন্তব্য কিভাবে করতে হয় আমি জানিনা, তাই আমার ব্লগে এমন মন্তব্য করে নিজের মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না।

ভীষন ভালো থাকুন!

১৯| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আল্লাহ চরম দূর্ভাগ্য এবং পরম সৌভাগ্যের ছোঁয়া একসাথে আপনার জীবনে দিয়েছেন!


এত সত্য কথা জীবনে শুনিনি বললেই চলে। তুমি মেধাবী ও বুদ্ধিমান মানুষ। তাই এত সুন্দরভাবে সত্য কথাটা বলতে পেরেছ। আসলে এভাবে সৃষ্টিকর্তা ভারসাম্য রক্ষা করেন বলেই মানুষ বেঁচে থাকে। তারপরেও আল্লাহর কাছে আমার অভিযোগ আছে। মৃত্যুর পর তাঁর কাছে গেলে অভিযোগটা জানাবো।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: থ্যাংকস ফর ইওর কাইন্ড ওয়ার্ডস হেনাভাই।

আসলে এভাবে সৃষ্টিকর্তা ভারসাম্য রক্ষা করেন বলেই মানুষ বেঁচে থাকে।
তাইতো! সুখ দুঃখ, রোদ বৃষ্টি দিয়ে ভারসাম্য ধরে না রাখলে কি যে হতো! সৃষ্টিকর্তা আছেন তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ বোধহয় এই ভারসাম্যই।

আমার মনে হয় আল্লাহ সবকিছু ভালোই করেন। আমরা মানুষেরাই তার কথা অমান্য করে একে অপরের এবং নিজেদের জীবনে দুঃখ দুর্দশা নামিয়ে আনি। এজন্যে তার কাছে অভিযোগের কিছু হয়ত নেই!

যাই হোক, মনছোঁয়া মন্তব্যটির জন্যে কৃতজ্ঞতা।

২০| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০২

ইসিয়াক বলেছেন: এতো বড় পোষ্ট পড়তে পড়তে ....যাহোক শুভসন্ধ্যা ।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ওমা খুব একটা বড় তো নয় পোস্টটি! মাত্র দুটি পয়েন্টকে ঘিরে লেখা হয়েছে। পড়ার আগে স্ক্রল করে নিচ পর্যন্ত না দেখে, একমনে শুরু থেকে পড়ে গেলে খুব একটা বড় মনে হয়না। হাহা।

যাই হোক, ধন্যবাদ মন্তব্যে।
শুভ সন্ধ্যা আপনাকেও!

২১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৯

কানিজ রিনা বলেছেন: খুব সুন্দর উপস্থাপন,তবে একটা কি সত্য
জানেন মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব হয়েও
উরন্ত পাখিদের মত সভ্যতা শিখেনাই।
উরন্ত পাখিরা কখনও জোড়া ছেড়ে যায়
না একটির মৃত্যু না ঘটলে। ধন্যবাদ।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আরেহ কানিজ আপা! অনেকদিন পরে আমার ব্লগে পেলাম।

কয়েক লাইনের মন্তব্যটি অনেক কিছু শিখিয়ে গেল! আমরা মানুষেরা রাগের মাথায় নানা পশু পাখির নামে একে অপরকে গালাগালি করি, কিন্তু সত্য হচ্ছে পশু পাখিদের এমন অনেক মহৎ গুণ আছে যা আমাদের নেই!

সুন্দর মন্তব্যটির জন্যে ধন্যবাদ আপা।
ভালো থাকুন।

২২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫০

তারেক ফাহিম বলেছেন: ডঙ্গি-সঙ্গি এখনো আসেনি B-)
ব্যাচেলারদের জন্য কিছু লিখুন।

আবু হেনা দাদার মন্তব্য ভালোলাগলো।

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৪৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হেনাভাইয়ের মন্তব্য সবসময়েই ফার্স্ট ক্লাস, ওনার মতোই! :)

আরেহ তাতে কি? এখন থেকেই জেনে রাখুন, সামনে কাজে লাগবে।

ব্যাচেলারদের জন্যেও তো প্রপোজ করার তরিকা, ব্রেক আপের পরে কি করণীয় ইত্যাদি লিখেছি! আমি এসব হাবিজাবি লিখতেই থাকি, ব্লগের লাভ গুরু উপাধি পেতে বেশি দেরী নেই মনে হয়। হাহা হিহি, কিডিং।

ধন্যবাদ মন্তব্যে।
শুভেচ্ছা!

২৩| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫০

বলেছেন: গবেষণা ভালোই লাগলো।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৬

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আমারো ভালোই লাগল আপনার মন্তব্য। :)
শুভকামনা!

২৪| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১০

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: আপু ;) ,

মনে হচ্ছে বিষয়টা আমার কাজে দিবে :`>

প্রিয়তে রেখে দিলাম!

সবটুকু পড়ে মন্তব্য করবো!

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৯

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ওহো! এই হচ্ছে হনেস্ট মানুষ! অনেকের কাজে দিলেও চুপিচুপি পড়ে সবজান্তা ভাব করে চলে যায়। আপনি তেমন নন। হাহাহা।
এক কাজ করবেন, এর আগের পোস্টটিও পড়ে ফেলবেন। বেশি বেশি কাজে দেবে! :)

পড়ে মন্তব্য করতে ভুলবেন না, অপেক্ষায় রইলাম....

২৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:৫৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

এই সব ছোট খাট বিষয় নিয়ে ধরলে কি আর জীবন চলে। এই সব বিষয়ে সমঝোতা থাকা জরুরী।

পোস্টে এ +

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:০০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: খুব ভালো কথা বলেছেন সাজ্জাদ ভাইয়া, এটাই আসল ব্যাপার। ছোট ছোট বিষয়ে ইগো ধরে রেখে প্রিয় মানুষকে দূরে সরিয়ে দেবার মানে হয়না! আন্ডারস্ট্যান্ডিং হওয়া ভীষনই জরুরি।

প্লাসের জন্যে থ্যাংকু!
ভালো থাকুন।

২৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:০৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: উরিব্বাস!
এ দেখি অভিজ্ঞতার সাতখন্ড রামায়ন!

ডক্টর অব মনের রহস্যানুভব B-)

সক্কাল বেলা পিসি খুলেই দেখি আলোচিত, আলোকিত করে এ পোষ্ট!
সখিতো জানোই মনের রহস্য নিয়ে ভাবনার অন্ত নেই কবিদের! তাই গোগ্রাসে গিলে ফেললুম!

হুম। ষ্টাডি মন্দ নয়। অনুভব, শেয়ারিং কেয়ারিং যথাযথ হলে অনেকাংশেই সম্পর্ক মজবুত হয়।
তবে এর সবই হলো নদীর আপার সারফেসের ঢেউয়ের মতো! যা আপেক্ষিকতার উপর অনেক কিছু নির্ভর করে!
সামাজিক অবস্থান, আয়, শিক্ষা, স্বপ্ন আর বাস্তবতার উপর নির্ভর করে অনেক ভেরিয়েবলস উঠানামা করে।
আবার কখনো কিছুই না স্রেফ ইগোর কারণে কত সম্পর্ক অনিশ্চিত ইনফিনিটিতে আটকে থাকে ইয়াত্তা নেই।

আর গভীরের ভাবনার কথা যদি বলি- তা হলো: জীবন বোধ। আচরণের উপর জীবন বোধের প্রভাব বোধকরি সবচে বেশি।
বস্তুবাদী, ভোগবাদী জীবনাদর্শে যে চেতনা, অনুভব তার অনুপাতেই সঙ্গীনির সাথে ব্যবহার হয়ে থাকে! আবার ভাববাদীতায় বা পরকালীন হিসেবে যারা বিশ্বাসী তাদের আচরনে সেই দায়টুকু রয়েই যায়। নমনীয় হয়, ধৈর্য বেশি থাকে এবং প্রকৃত ধার্মিকেরা সঙ্গীনির প্রতি সবচে সুষম আচরণে সক্ষম হয়। কারণ স্রষ্টার নির্দেশ তাকে প্রভাবিত, প্ররোচিত, পরিচালিত করে, বাধ্য করে সঙ্গীনি যেন কষ্ট না পায়! সে দিকে লক্ষ্য রাখতে।

বাকী রইল আত্মার নিজের দায়। মানুষ হিসেব একই রকম স্বত্তানুবভে যখন সকল মানুষকেই ভাবতে শেখে, সম্মান করতে শেখে
তখন নিজের হাজারো কষ্ট হলেও নিরবে চেপে যায় পার্টনারের সূখের কথা ভেবে! শুধু আমারই হতে হবে তোমাকে, তুমি আর কারো নও, বা আমার কথাই শেষ কথা- এমন হার্ড লাইন থেকে গভির ভালবাসাতেই সরে আসে আরো গভির ভালবেসে। তখন সেখানে ঝগড়া বা সম্পর্কের টানাপোড়েন থাকে না। :)

জনম জনমের জ্ঞান হলেতো কথাই নেই!
মোরা আরজনমের হংস মিথূন ছিলাম - গেয়ে গেয়েই রোমান্টিকতায় ভরে থাকে তাদের জীবন :)
হা হা হা
যদিও কেউ কেউ বোঝে, কেউ বোঝেই না, কেউ মানেই না! কি আর করা!


অনেক অনেক শুভেচ্ছা আর শুভকামনা
জনম জনম স্রষ্টা সনে এইই সদা প্রার্থনা

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:১৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: উরিব্বাস তো আমি বলব। কি মন্তব্য লিখেছেন সখা! কয়েকবার পড়লাম! মনটা ভরে গেল! আপনার মূল্যবান কথায় আমার পোস্টের মূল্য বেড়ে গেল বহুগুণে!

সখিতো জানোই মনের রহস্য নিয়ে ভাবনার অন্ত নেই কবিদের!
জানিনা আবার? সেজন্যেই তো এমন সব পোস্ট লেখা। হাহা।

সামাজিক অবস্থান, আয়, শিক্ষা, স্বপ্ন আর বাস্তবতার উপর নির্ভর করে অনেক ভেরিয়েবলস উঠানামা করে।
এক্স্যাক্টলি। একটি মন্তব্যে আমিও এসবই বলছিলাম। দুটো মানুষের চেয়ে বেশি তৃতীয় তিনশতম হাতগুলো বেশি সমস্যা তৈরি করে। চারিদিকের সমস্যা চেপে ধরলে রোমান্টিকতা, সমঝতো, কেয়ারিং, শেয়ারিং দূর আকাশে পালায়! ওভারঅল জীবনকে গোছাতে না পারলে সম্পর্ককে গোছানো কঠিন হয়ে যায়! এটাই বাস্তবতা!

হুমম ধর্মের সঠিক প্রয়োগ মানুষকে নীতি আদর্শের পথে থাকতে সাহায্য করে। আর সবচেয়ে বড় কথা, জীবনসঙ্গী বা সঙ্গীনির প্রতি আকর্ষন, প্রেম, ভালোবাসা। সেটা বেশি বেশি পরিমাণে থাকলে ঝড়ে নৌকা দুলে উঠতে পারে, তবে পুরোপুরি ডুবে যাবে না!

ইন্টারেস্টিং ব্যাপার কি জানেন সখা? কেউ কেউ একে অপরকে দু মিনিটও সহ্য করতে পারেনা, কিন্তু সমাজ ও পরিবারের দায় সারাজীবন বাঁধা পরে যায়। দাঁতে দাঁত চেপে সহ্য করে যায়, একেকটি দিন যুগের মতো করে কাটাতে থাকে। অন্যদিকে দুটো মানুষ একে অপরকে এত ভীষন ভালোবাসে, যে গেয়ে ওঠে, "ভালোবাসা যতো বড়, জীবন ততো বড় নয়", এক জীবন নয়, হাজার জনম সাথে থাকতে চায়, কিন্তু তাদেরকে নানা বাঁধা দু মিনিট ও একসাথে থাকতে দেয়না! হাহা! উফফ! লাইফ!

আপনার মতো করে তো লিখতে পারিনা, তাই আপনার কথাই রিপিট করি আপনার জন্যে।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আর শুভকামনা
জনম জনম স্রষ্টা সনে এইই সদা প্রার্থনা

২৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০২

শিখা রহমান বলেছেন: বাপস!! তুমিতো দেখি অনেক চিন্তাভাবনা করে খুব সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছো। লেখাটার টার্গেট পুরুষ পাঠকেরা হলেও আমার মনে হয় মেয়েদেরও এই লেখাটা থেকে অনেককিছু শেখার আছে।

ভালো লেগেছে লেখাটা। বরাবরই মতোই সুন্দর চিন্তাশীল পোস্ট!!

ভালো থেকো ব্লগের পাগলী মেয়েটা। অনেক ভালোবাসা ও শুভকামনা।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: শিখা আপু! তোমাকে দেখে অনেক ভালো লাগল!

ভালো বলেছ তো! নারীরাও পোস্টটি থেকে কিছু শিখে নিতেই পারেন চাইলে! :)

ভালো লেগেছে লেখাটা। বরাবরই মতোই সুন্দর চিন্তাশীল পোস্ট!!
থ্যাংকু থ্যাংকু!

পাগলী মেয়ের বোনটিও অনেক ভালো থাকুক!

২৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৮

জোকস বলেছেন: দুনিয়ারে বিনুদুন দেওয়ার লাইগা নারী পুরুষের ক্যাচাল থাকতে হইবো ;) নইলে যে জীবন্টাই পাইন্সা :P


একটা জোক্স বলি

কলা আর লেবুর ঝগড়া চরম পর্যায়ে এক সময়
কলা লেবুরে বলছে-
কলাঃ তোকে মানুষ যে চিপ্পায়া চিপ্পায়া রস বের করে খায় তোর লজ্জা করেনা X((
লেবুঃ মানুষ যে তোকে পুরো ল্যাঙ্কটা করে খায় তোর লজ্জা করেনা? X((

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হাহা হিহি! তা ভালোই বলেছেন। সবখানে সবসময় শান্তি বিরাজ করলে জীবনটা নুন ছাড়া তরকারীর মতো হয়ে যেত! ;)

হিহি হাহা, কি জোকস!

ধন্যবাদ মন্তব্যে।
ভালো থাকুন!

২৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫১

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: মেয়েগুলো পচা B-))

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: জাতি জানিতে চায় কত শত ছ্যাঁকা খাওয়ার পরে এরূপ ধারণা জন্মাল? ;)

৩০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৩৪

পুলক ঢালী বলেছেন: পোষ্ট থেকে কপিপেষ্ট করে মন্তব্যে আনা যায়না বলে সমস্যা হচ্ছে চোর ঠেকাতে গিয়ে আরেক সমস্যা আরকি !!
মেয়েরা ছোট ছোট জিনিষের মায়া ছাড়তে পারেনা তাহলে প্রিয় মানুষটির প্রতি কি ভালবাসায় না জড়িয়ে থাকে এই কথা ভাবনার এক নুতন দিক উন্মোচন করেছে । তুমি মেয়ে বলে যা জানো আমরাতো তা জানিনা। সব মানুষের মনের গঠন অনুযায়ী ভাবনা,বিশ্লেষন, মূল্যায়ন বা অনুধাবন আলাদা আলাদা তাই দুই মনের টানাপোড়ন মিনিমাইজ করতে কমন কিছু টিপস হিসেবে তোমার ভাবনা মন্দ নয়।
তবে সম্মান কেউ কাউকে এমনি এমনি দেয়না ওটা অর্জন করতে হয় তাই সম্মান দাও বললেই দেওয়া যায়না। B-)
ভাল থাকো।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: একটু আকটু সমস্যার থেকে যদি বড় সমস্যা থেকে বাঁচা যায়, তবে সমস্যাই ভালো। :)

এক্স্যাক্টলি ভাই, আপনি পোস্টটির মূল কারণ ও বক্তব্য বুঝতে পেরেছেন। মেয়েদের অনেক বিষয় ছেলেরা বোঝেনা, আবার ছেলেদের অনেক বিষয় মেয়েরা বোঝেনা। কোন সিচুয়েশনে দুজনের কেউই হয়ত ভুল নয়, তবে স্বভাবগত পার্থক্যের কারণে সম্পর্কে সমস্যা বাড়তে থাকে। ব্লগ সহ ভার্চুয়াল ও প্রিন্ট লেখালেখির জগতে পুরুষ লেখকদের আনোগোনা মেয়েদের তুলনায় অনেক বেশি। সেজন্যে ছেলেদের ব্যাপারে মেয়েরা তবুও কিছু জানতে পারে। কিন্তু মেয়েদের মনে কি চলে সেটা নিয়ে ছেলেরা অনেকাংশেই অন্ধকারে থাকে। তবে নানা ফিল্ডে মেয়েদের সরব অংশগ্রহণ এই পরিস্থিতি পাল্টাবে নিশ্চই।

বেশিরভাগ নারীর জীবন এত বেশি সংগ্রাম ও স্যাকরিফাইসের করে যে "আমি নারী, আমি মানুষ, সম্মান ও স্বাধীনতা আমারো প্রাপ্য" এসব বলার কোনই প্রয়োজন তাদের হবার কথা ছিলনা। কিন্তু বলতেই শুধু হচ্ছেনা, রীতিমত সংগ্রাম করে বলতে হচ্ছে সেটাই লজ্জার বিষয়।
অবশ্য আমি এটা বলছিনা একজন মেয়েকে নানা ধরণের স্যাকরিফাইস করতেই হবে, মা হয়ে মায়ের জাত হতেই হবে, তারপরে তারা সম্মান পাবে। যতক্ষন না পর্যন্ত একজন মেয়ে কারো ক্ষতি করছে, নিজের মনে নিজের শর্তে বেঁচে আছে, তাকে অসম্মানের কোন কারণ নেই।

পাঠ ও সুন্দর মন্তব্যটির জন্যে ধন্যবাদ।
আপনিও ভালো থাকুন।

৩১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪৪

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: একটাও না B-))

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: তার মানে আপনার পূর্বের বক্তব্য একটুও খাঁটি না! ;)

৩২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আরে নাহ... মেয়েরা কিউট পচা ;)

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: কিউট পচাটা আবার কি জিনিস রে?

৩৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫০

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: জানিনা রে B-))

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২০

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: ফাজিল রে। না জেনে কেন বলেন রে? ;)

৩৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০১

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আপনাকে আজ থেকে তুমি বলবো...
কেন যে একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থুক্কু ছাত্রীকে আপনি বলছি :|| (আমার বয়স লেভেল ১ এর বাচ্চার সমান :P )

তো শুরু করি.....

তুমি বড্ড দুষ্টু ;)

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৩৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: জ্বি অবশ্যই, কোন সমস্যা নেই।

হুমম তাহলে আমার এখনো জন্মই হয়নি, আমি মায়ের পেটে! ;)

টেকনোলজি এত দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে যে কদিন পরে সত্যি সত্যি বাচ্চাদের মায়ের পেটে থাকতেই ব্লগে একাউন্ট থাকবে, আর তারা সেই অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখবে। হেহে হাহা হিহি।

তুমি বড্ড দুষ্টু

কথা অতি সত্য! ;)

৩৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪২

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: তাহলে তো ভালোই হলো B-))
উলে আমাল বেবী :D

আসলেই টেকনোলজির প্রভূত উন্নয়ন সাধন হয়েছে...

আমিও কম দুষ্টু না ;)
তবে চলুক দুষ্টুমি কি বলো B-)

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: বুঝলেন আপনার আর আমার বুড়ো থুক্কু বড়ো বয়সে বেবী সাজার শখ হয়েছে। একে কি বড় বয়সে ভীমরতি বলে। হিহি হাহা।

আমার তুলনায় আপনি কম দুষ্টুই হবেন। আমি তো মহাদুষ্টু! ;)

হুমম চলুক...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.