নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আঁচলের ঘ্রাণে বিমোহিত হতে মনে প্রেম থাকা লাগে। চুলের গন্ধ নিতে দুহাত বাড়িয়ে দেয়া লাগে। হাহাকার থাকা লাগে। দুনিয়া ছারখার হওয়া লাগে। সবাই আত্মা স্পর্শ করতে পারে না।আমার সমস্ত হাহাকার ছারখারে তুমি মিশে আছো।

সানবীর খাঁন অরন্য রাইডার

এক জন নিভৃতচারী

সানবীর খাঁন অরন্য রাইডার › বিস্তারিত পোস্টঃ

২৫ মার্চ আন্তর্জাতিক গনহত্যা দিবসের স্বীকৃতি চাই

২৫ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৫১

১৯৭১ এর ২৫ মার্চ কালরাতের গণহত্যা,নারী নির্যাতনের ভয়াবহ চিত্র ,তৎকালীন কিছু সুইপারা সেই গণহত্যা ও নারী নির্যাতনের আজও নিরব সাক্ষী হয়ে আছেন। শুধু তাই নয়,পাকিস্তানি বাহিনীর অনেকের বর্ণনায় সেই দিনের ভয়াবহতা সামনে চলে আসে। তেমনি একজন মেজর সিদ্দিক সালিক।
২৫ মার্চ যখন ঢাকার বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তানি বাহিনীর রাতব্যাপী উন্মত্ততা চলছিলো, তখন ‘খ’ অঞ্চলের সামরিক আইন প্রশাসকের সদর দফতরে উপস্থিত ছিলেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল টিক্কা খানের জনসংযোগ অফিসার মেজর সিদ্দিক সালিক। পাকিস্তানি বাহিনীর এই তরুণ মেজর মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত হয়ে দেশে ফিরে ‘উইটনেস টু সারেন্ডার’ নামে একটি বই লেখেন। সেই বইটিতে সম্পূর্ণ ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ২৫ মার্চের বর্ণনা পাওয়া যায়। মেজর সিদ্দিক সালিকের বর্ণনায় সেই দিনটি পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হল।
২৬ মার্চ ১৯৭১
“…২৬শে মার্চের সূর্য উদিত হবার আগেই সৈনিকরা তাদের মিশন সমাপ্তির রিপোর্ট প্রদান করলো। জেনারেল টিক্কা ভোর পাঁচটায় সোফা ছেড়ে উঠলেন এবং নিজের অফিসে ঢুকলেন। কিছুক্ষণ পর রুমাল দিয়ে চশমার কাঁচ মুছতে মুছতে বেরিয়ে এলেন। ভাল করে চারদিকে দেখে নিয়ে বললেন, ‘একটা মানুষও নেই!’ আমি তখন বারন্দায় দাঁড়িয়ে। তাঁর স্বগতোক্তি শুনে নিশ্চিত হবার জন্যে বাইরে দৃষ্টি ফেললাম। একটি মাত্র বেপথো কুকুর দেখতে পেলাম। পেছনের দুপায়ের মাঝে লেজ গুটিয়ে চোরের মত শহরের দিকে যাচ্ছে।
বেলা বাড়তেই ভুট্টোকে তাঁর হোটেল কক্ষ থেকে বের করে আনা হল এবং সেনাবাহিনীর প্রহরায় বিমান বন্দরে নিয়ে যাওয়া হল। ভুট্টো প্লেনে ওঠার আগে গত রাতে সেনাবাহিনীর কাজের প্রশংসা করে একটি সাধারণ মন্তব্য করলেন। সশস্ত্র প্রহরীদের প্রধান ব্রিগেডিয়ার আরবাবকে বলেন, ‘আল্লাহকে অশেষ ধন্যবাদ, পাকিস্তানকে রক্ষা করা গেছে।’ করাচী পৌঁছে তিনি এই উক্তির পুনরাবৃত্তি করেন।
যখন ভুট্টো এই আশাব্যঞ্জক মন্তব্য করেন তখন আমি বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার গণকবরগুলো দেখছিলাম। পাঁচ থেকে পনের ব্যাসার্ধের তিনটি গর্ত দেখতে পেলাম। সেগুলো সদ্য তোলা মাটি দিয়ে ভরাট করা হয়েছে। কোন অফিসারই মৃতের সংখ্যা প্রকাশ করতে চাইলো না। ইকবাল হল ও জগন্নাথ হলের চারপাশ দিয়ে আমি হাঁটতে শুরু করলাম। দূর থেকে মনে হয়েছিল, হামলার ফলে দুটি ভবনই মাটির সাথে মিশে গেছে। আপাতঃদৃষ্টিতে মনে হল, ইকবাল হলে মাত্র দুটি এবং জগন্নাথ হলে চারটি রকেট আঘাত হেনেছে। কক্ষগুলো বেশিরভাগই পুড়ে কয়লায় পরিণত হয়েছে কিন্তু দেয়াল অক্ষত আছে। কয়েক ডজন অর্ধদগ্ধ রাইফেল ও কিছু ছড়ানো ছিটনো কাগজ তখনো ধিকি ধিকি জ্বলছিল। ক্ষতির পরিমাণ ছিল নিদারুণ।
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে বেরিয়ে আমি ঢাকা নগরীর প্রধান প্রধান রাজপথ দিয়ে গাড়ি চালিয়ে ঘুরে বেড়ালাম। নজরে এলো মৃতদেহগুলো পড়ে আছে ফুটপাতের ওপর কিংবা কুণ্ডলী পাকানো অবস্থায় রাস্তার কোণে।
শহর ঘুরে ফিরে দেখার পর আমি ধানমন্ডিতে মুজিবের বাড়িতে গেলাম। বাড়িটি সম্পূর্ণভাবে পরিত্যক্ত, জনহীন। জিনিসপত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকাতে মনে হল- তন্ন তন্ন করে বাড়িতে অনুসন্ধান চালানো হয়েছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উল্টে রাখা প্রমাণ সাইজের একটি প্রতিকৃতি ছাড়া তেমন স্মরণযোগ্য কিছুই আমার চোখে পড়লো না। প্রতিকৃতির ফ্রেমটি জায়গায় জায়গায় ফেটে গেছে। কিন্তু ভাবমুর্তি রয়েছে অবিকল।
বাড়ির বাইরে গেটের মূল্যবান ডেকোরেশন নষ্ট হয়ে গেছে। মুজিবের শাসনের সময় আওয়ামী লীগাররা পিতলের প্লেটের উপর ছয় দফার প্রতিরূপ ছয়টি তারকাবিশিষ্ট প্লেট গেটে বসিয়ে দেয়। কিন্তু এখন গেটের কালো রডগুলো আছে মাত্র। রড সন্নিবেশের গর্তগুলোও দৃষ্টিগোচর হল। যে দ্রততার সাথে গৌরবোজ্জ্বল দীপ্তির বিকিরণ ঘটেছিল তত দ্রুততার সাথে সেটা মিলিয়ে গেল।
দুপুরের খাবার খাওয়ার জন্যে আমি তাড়াতাড়ি ক্যান্টনম্যান্টে ফিরে এলাম। এখানকার পরিবেশ সম্পূর্ণ ভিন্নতর দেখলাম। শহরের হৃদয়-বিদারক ঘটনা সামরিক বাহিনীর লোকজন এবং তাদের ওপর নির্ভরশীলদের স্নায়ুবিক অবস্থাকে স্বাভাবিক করে তুলেছে। তাদের অনুভূতি এই রকম- দীর্ঘদিন পর ঝড় থেমেছে এবং দিগন্তকে নির্মল করে অবশেষে বয়ে গেছে। স্বস্তির সাথে গা এলিয়ে দিয়ে অফিসার মেসে অফিসাররা বসে গল্প করছে। কমলা লেবুর খোসা ছাড়াতে ছাড়াতে ক্যাপ্টেন চৌধুরী বললেন, বাঙালিদের ভাল করে এবং ঠিকমত বাছাই করা হয়েছে, অন্তত একটি বংশধরের জন্যে তো বটেই। মেজর মালিক তার সঙ্গে যোগ দিয়ে বললেন, হ্যাঁ, ওরা শুধু শক্তির ভাষাকেই চেনে। ওদের ইতিহাসই এ কথা বলে।…”
এদিকে মিরপুরে হত্যাকান্ড ও রক্তপাগল জারজ বিহারী পশুগুলো
"...মিরপুরের সকল বাঙালি বাড়ীতে বিহারীরা কপালে সাদা কাপড় বেঁধে দানবের মত উল্লাসে ফেটেপড়ে আগুন লাগাচ্ছে, লুটপাট করছে। বাড়ী বাড়ী থেকে বাঙ্গালী শিশু, যুবতী, বৃদ্ধাদের টেনে এনে রাস্তায় ফেলে ছোরা দিয়ে জবাই করছে, বাঙালী রমণীদের ধরে এনে রাস্তায় উলঙ্গ করে ফেলে উপর্যুপরি ধর্ষণ করে তৎক্ষণাৎ ধারালো ছুরি দিয়ে স্তন ও পাছার মাংস ছলাৎ করে কেটে ফেলে নৃশংসভাবে হত্যা করছে। কাউকে কুচি কুচি করে কেটে ফেলছে, কারো যোনীতে লোহার রড ঢুকিয়ে দিচ্ছে, কারো গায়ে আগুন লাগিয়ে দিয়ে অট্টহাসিতে ফেটে পড়ছে। যে সকল নিরীহ মানুষ পালাতে পারছিলো না, তাদেরকে বিহারীরা নির্মমভাবে জবাই করেছিল। পাক সেনারা এ ব্যাপক বাঙ্গালী হত্যায় বিহারীদের পিছনে থেকে সাহায্য করছিল।
"...১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ সন্ধ্যায় আমি এক প্লাটুন ফোর্সসহ মিরপুর এক নম্বর সেকশনে টহলে ছিলাম। রাত আনুমানিক সাড়ে দশটার সময় আমার ওয়্যারলেস সেটটি অকস্মাৎ সক্রিয় হয়ে উঠে। ওয়্যারলেস সেটে এক বাঙ্গালী পুলিশ কণ্ঠ অজানা ষ্টেশন থেকে বলছিল, “ঢাকা সেনানিবাস থেকে ট্যাঙ্ক ও কামানবাহী সশস্ত্র পাক সেনাদের ট্রাক সারিবদ্ধভাবে রাজধানীতে সদর্পে প্রবেশ করছে, বাঙ্গালী পুলিশ তোমরা সাবধান হও..."
"...রাত সাড়ে চারটার দিকে পাক পশুরা পুলিশ কন্ট্রোল রুম দখল করে সেখানকার ওয়্যারলেসে বাইরে টহলে নিযুক্ত বাঙ্গালী পুলিশদের কর্কশ কণ্ঠে বলছিল “ বাঙ্গালী শালালোগ আভী আ-কার দেখো, তোমারা কেতনা মা বাহেন হামারা পাস হ্যায়.. "
--মোঃ সালেহুজ্জামান,
সাব ইন্সপেক্টর অব পুলিশ, রমনা থানা।"
"...২৯শে মার্চ সকাল থেকে আমরা মিটফোর্ড হাসপাতালের লাশঘর ও প্রবেশপথের দুপার্শ্ব থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শিববাড়ী, রমনা কালিবাড়ী, রোকেয়া হল, মুসলিম হল, ঢাকা হল থেকে লাশ উঠিয়েছি। ২৯শে মার্চ আমাদের ট্রাক প্রথম ঢাকা মিটফোর্ড হাসপাতালের প্রবেশ পথে যায়। আমরা উক্ত পাঁচজন ডোম হাসপাতালের প্রবেশপথে নেমে একটি বাঙ্গালী যুবকের পচা, ফুলা, বিকৃত লাশ দেখতে পেলাম। লাশ গলে যাওয়ায় লোহার কাঁটার সাথে গেঁথে লাশ ট্রাকে তুলেছি। এরপর আমরা লাশ ঘরে প্রবেশ করে বহু যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-কিশোর ও শিশুর স্তুপীকৃত লাশ দেখলাম। আমি এবং বদলু ডোম লাশ ঘর থেকে লাশের পা ধরে টেনে ট্রাকের সামনে জমা করেছি, আর গণেশ, রঞ্জিত এবং কানাই লোহার কাঁটা দিয়ে বিঁধিয়ে বিঁধিয়ে পচা, গলিত লাশ ট্রাকে তুলেছে...
.
প্রতিটি লাশ গুলিতে ঝাঁঝরা দেখেছি, মেয়েদের লাশের কারো স্তন পাই নাই, যোনীপথ ক্ষতবিক্ষত এবং পিছনের মাংস কাটা দেখিছি। মেয়েদের লাশ দেখে মনে হয়েছে, তাদের হত্যা করার পূর্বে তাদের স্তন জোর করে ছিঁড়ে ফেলা হয়েছে, যোনিপথে লোহার রড কিংবা বন্দুকের নল ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে। যুবতী মেয়েদের যোনিপথের এবং পিছনের মাংস যেন ধারালো চাকু দিয়ে কেটে এসিড দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছে। প্রতিটি যুবতী মেয়ের মাথায় খোঁপা খোঁপা চুল দেখলাম। মিটফোর্ড থেকে আমরা প্রতিবারে একশত লাশ নিয়ে ধলপুর ময়লার ডিপোতে ফেলেছি..."
-- টিপসহি/-
চুন্নু ডোম
৭-৪-১৯৭৪
"...আমি আমার সুপারভাইজারের নির্দেশে লাশ ঘরের ভিতরে প্রবেশ করে প্রতিটি লাশের পায়ে ধরে টেনে বের করে বাইরে দাঁড়ানো অন্যান্য সুইপারের হাতে তুলে দিয়েছি ট্রাকে উঠাবার জন্য। আমি দেখেছি প্রতিটি লাশের বুক ও পিঠ মেশিনগানের গুলিতে ঝাঁঝরা। সব লাশ তুলে দিয়ে একপাশে একটা লম্বা টেবিলের উপর চাদর দিয়ে ঢেকে দেওয়া একটি লাশের উপর থেকে চাদর টেনে উঠিয়ে দেখলাম, একটি ষোড়শী যুবতীর উলঙ্গ লাশ- লাশের বক্ষ, যোনিপথ ক্ষতবিক্ষত, কোমরের পেছনের মাংশ কেটে তুলে নেয়া হয়েছে, বুকের স্তন থেতলে গেছে, কোমর পর্যন্ত লম্বা কালো চুল, হরিণের মত মায়াময় চোখ দেখে আমার চোখ বেয়ে পানি পড়তে থাকলো, আমি কিছুতেই চোখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না।"
আমি আমার সুপারভাইজারের ভয়াল এবং ভয়ঙ্কর কর্কশ গর্জনের মুখে সেই সুন্দরীর পবিত্র দেহ অত্যান্ত যত্ন সম্ভ্রমের সাথে ট্রাকে উঠিয়ে দিলাম। মিটফোর্ড লাশ ঘরের সকল লাশ ট্রাকে উঠিয়ে আমরা ধলপুরের ময়লার ডিপোতে নিয়ে গিয়ে বিরাট গর্তের মধ্যে ঢেলে দিলাম। দেখলাম বিরাট গর্তের মধ্যে সুইপার ও ডোমরা রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন স্থান থেকে নিয়ে আসা লাশ ট্রাক থেকে গর্তের মধ্যে ফেলে দিচ্ছে। আমি অধিকাংশ লাশের দেহে কোন কাপড় দেখি নাই, যে সমস্ত যুবতী মেয়ে ও রমণীদের লাশ গর্তের মধ্যে ফেলে দেওয়া হল তার কোন লাশের দেহেই আমি কোন আবরণ দেখি নাই। তাদের পবিত্র দেহ দেখেছি ক্ষতবিক্ষত, তাদের যোনিপথ পিছন দিক সহ আঘাতে বীভৎস হয়ে আছে।
দুপুর প্রায় দুইটার সময় আমরা রমনা কালিবাড়ীতে চলে আসি পৌরসভার ট্রাক নিয়ে। লাশ উঠাবার জন্য ট্রাক রমনা কালীবাড়ীর দরজায় দাঁড় করিয়ে রেখে, দু’জনকে ট্রাকে দাঁড় করিয়ে রেখে আমরা চারজন কালিবাড়ীর ভেতরে গিয়ে দেখি সবকিছু পুড়ে ভস্ম হয়ে আছে। কালিবাড়ীর ভেতরে বিভিন্ন জায়গায় ছড়ানো ছিটানো ৪১টি পোড়া লাশ আমি ট্রাকে তুলেছি। কালিবাড়ীর এসকল লাশ আমরা ধলপুরের ময়লার ডিপোতে গর্তের মধ্যে ফেলেছি। লাশ তুলে তুলে মানুষের পচা চর্বির গন্ধে আমার পাকস্থলী বের হতে চাচ্ছিল..."
--স্বাক্ষর/-
পরদেশী ডোম,
সুইপার, সরকারি পশু হাসপাতাল, ঢাকা।
২১-৩-৭৪
আগামীকাল ২৫শে মার্চ। বীভৎস কল্পনাতীত এক দুঃস্বপ্নের রাত। পঞ্চাশ হাজারেরও বেশি মানুষকে স্রেফ ভিডিও গেমস খেলার মত নির্লিপ্ত আনন্দে সে রাতে মেরে ফেলেছিল পাকিস্তানী শুয়োরেরা। এই দুঃসহ পৈশাচিকতার ক্ষমা চাওয়া তো দূরে থাক, আজ পর্যন্ত এটাকে ভারতীয় অপপ্রচার বলে উড়িয়ে দেয় পাকিস্তানীরা। আর সেই পাকিস্তানীদের আজো মুসলিম ভাই বলে বুকে টেনে নিতে চায় ত্রিশ লাখ শহীদের কিছু উত্তরসূরি, আফ্রিদি ছয় মারলে বাঁধভাঙ্গা আনন্দে লাফায়, ম্যারি মি আফ্রিদি বলে চিৎকার করে।
২৫শে মার্চের সন্ধ্যায় মোমের বিষাদমাখা আলোয় আমরা স্মরন করবো আমাদের সেই বীর শহীদদের, যাদের বুকের তাজা রক্তস্রোতের দামে একটা স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি, মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছি বিশ্বদরবারে। ২৫ মার্চ বাংলাদেশে ‘গণহত্যা দিবস’ হিসেবে সরকারি ঘোষণার জন্য এবং এই দিনটিকে আন্তর্জাতিক গণহত্যা দিবস হিসেবে জাতিসংঘের স্বীকৃতি আদায়ের জন্য ‘একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি"র সাথে একাত্মতা ঘোষণা করতে কাল আসছি জাতীয় শহীদ মিনারে। আপনি আসছেন তো?

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪

বিজন রয় বলেছেন: নতুন করে আবার কি স্বীকৃতি?

২৭ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:১৬

সানবীর খাঁন অরন্য রাইডার বলেছেন: আমাদের দেশে সরকারী ভাবে এটা স্বীকৃত নয় আন্তর্জাতিক ভাবেও নয়,আমরা চাই জাতিসংঘের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক গনহত্যা দিবসের স্বীকৃতি,দেশে সরকারী ভাবে এ দিবস পালন করা

২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৩

মহা সমন্বয় বলেছেন: ২৫ মার্চ গনহত্যা দিবস এটা তো স্বীকৃতই।

২৭ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:১৬

সানবীর খাঁন অরন্য রাইডার বলেছেন: আমাদের দেশে সরকারী ভাবে এটা স্বীকৃত নয় আন্তর্জাতিক ভাবেও নয়,আমরা চাই জাতিসংঘের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক গনহত্যা দিবসের স্বীকৃতি,দেশে সরকারী ভাবে এ দিবস পালন করা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.