নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আঁচলের ঘ্রাণে বিমোহিত হতে মনে প্রেম থাকা লাগে। চুলের গন্ধ নিতে দুহাত বাড়িয়ে দেয়া লাগে। হাহাকার থাকা লাগে। দুনিয়া ছারখার হওয়া লাগে। সবাই আত্মা স্পর্শ করতে পারে না।আমার সমস্ত হাহাকার ছারখারে তুমি মিশে আছো।

সানবীর খাঁন অরন্য রাইডার

এক জন নিভৃতচারী

সানবীর খাঁন অরন্য রাইডার › বিস্তারিত পোস্টঃ

কৃষি বিভাগের দুর্নিতী,তারপরও তাদের পরিচালক ও মহা পরিচালক বহাল

০৪ ঠা জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৪৪

আমাদের দেশে সেই আদি কাল থেকে বাঁশের ব্যাবহার সেই জন্ম থেকে মৃত্যু পর্য্যন্ত।এমনকি জীবনের নানা আংশে জড়িয়ে আছে সেই বাঁশের অবদান।এমনকি আসবাবপত্র হাত পাথা তৈজসপত্র ইত্যাদিতে বাঁশের ভূমিকা বলে শেষ করা যাবে না।এমন কি আমরা বাঙ্গালীরা একজন আরেক জনকে বাঁশ দিতেও অভ্যস্ত।কিন্তু কিছুদিন আগে লক্ষ্য করা গেল বাঁশের যুগান্তকারী ব্যাবহার।চুয়াডাঙ্গায় কৃষি বিভাগের বিল্ডিংয়ে দেখা গেল রডের বদলে বাঁশের ব্যাবহার।চমৎকার প্রযুক্তি যদি ১.৫ কোটি টাকা ব্যায়ের বিল্ডিংয়ে ১/৪ শতাংশ যদি ঝড়ে দেয়া যায় তবে ভবেনে রডের বদলে বাঁশ ব্যাবহার করা যেতেই পারে।ভবন তৈরী হবে ধ্বসে পড়বে মানুষ মরবে, তদন্ত কমিটি হবে তারপর সব ধামচাপা।কিন্তু কিছু মন্দলোকের তা পছন্দ হলো না।পত্রিকায় চলে আসলো,বেচারাদের ইনকাম বন্ধ হয়ে গেল আহারে।আবার তা বন্ধ করার জন্য আবার তদন্দ কমিটি মানে ধামাচাপা কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কোন সভ্য দেশে হলে কৃষি অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের পদত্যাগ করতে হতো।জবাবদিহি করতে লাগত কিন্তু ঐযে একটা কথা আছে না সরকারী মাল দড়িয়ায় ঢাল.তো চলছে সেই হরিলুট।ভয়ে আছি পদ্মা সেতুর পিলারেও না বাঁশ দেয়া হয়।
চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রের কার্যালয় ও গবেষণাগার তৈরিতে ভয়াবহ অনিয়ম ধরা পড়েছে। ভবন নির্মাণে একাধিক জায়গায় লোহার রডের পরিবর্তে বাঁশ ব্যবহার করা হয়েছে। ব্যবহার করা হয়েছে নিম্নমানের উপকরণ।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে প্রশাসন ও কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা আজ বৃহস্পতিবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার পর কর্মকর্তারা কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন।
বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর দুই কোটি ৪১ লাখ টাকা খরচে গত বছর ডিসেম্বর মাসে ভবনটি নির্মাণের কাজ শুরু করে। কাজ শেষ করে আগামী জুন মাসে ভবনটি হস্তান্তরের কথা আছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানায়, ঢাকার শেওড়াপাড়ার ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের (ইসিএল) তত্ত্বাবধানে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জয় কনস্ট্রাক্শন ভবনটি নির্মাণের কাজ করছে। ভবনটি নির্মাণে নিম্নমানের উপকরণ ব্যবহার করা হয়েছে। বিশেষ করে অনেক স্থানে ঢালাই কাজে লোহার রডের পরিবর্তে কাটা বাঁশ ব্যবহার করা হয়েছে। এ ছাড়া, নিম্নমানের ইট, বালি ও সিমেন্টের পরিমাণ কম ব্যবহার করা হয়েছে। খোয়ার পরিবর্তে পরিত্যক্ত সুরকি ব্যবহার করা হয়েছে।রডের বদলে বাঁশ, একটু অবাক করে দেয়ার মতোই! হ্যা চুয়াডাঙ্গায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ধরা পড়ার পর বেরিয়ে এসেছে এমনই তথ্য।
এরপর থেকে বন্ধ রয়েছে ভবনটির নির্মাণ কাজ। কর্তৃপক্ষ বলছে, তাদের অজান্তেই এই অনিয়ম হয়েছে। জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনার আশ্বাস মিলছে, তাদের কাছ থেকে। এলাকাবাসীর মতে, পুকুরচুরির এই ঘটনা ঘটেছে রাতের আধারেই। সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে চুয়াডাঙ্গায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের দুই তলা এই ভবনের নির্মাণ কাজ শুরু হয় গেলো ডিসেম্বরে।
এতে ব্যয় ধরা হয় দুই কোটি ৪১ লাখ টাকা। আসছে জুনে ভবনটি হস্তান্তরের কথা ছিলো। এরই মধ্যে ভবণের মূল অবকাঠামোর কাজ প্রায় শেষ। তবে শেষ সময়ে এসে এলাকাবাসীর চোখে ধরা পড়লো ভয়াবহ অনিয়ম। ভবন নির্মাণে লোহার রডের পরিবর্তে বাঁশ ব্যবহার করা হয়েছে। খোয়ার বদলে ব্যবহার করা হয়েছে পরিত্যক্ত সুরকি। সাথে নিম্নমানের ইট, বালি ও সিমেন্ট তো আছেই।
আর এসব কিছুই হয়েছে রাতের আঁধারে। ভয়াবহ অনিয়মের সত্যতা খুঁজে পেয়েছে, কর্তৃপক্ষও। এরপরই বন্ধ করে দেয়া হয় নির্মাণ কাজ। আর এ নিয়েই তোলপাড় চলছে, গোটা জেলায়। এরই মধ্যে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন স্থানীয় সংসদ সদস্য। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান তিনি। এ ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
তথ্য-প্রথম আলো,যুগান্তর,দৈনিক মাথাভাঙ্গা
ও স্যাটালাইট চ্যানেল-সময়,এনটিভি,চ্যানেল২৪
অনলাইন মিডিয়া-বিডি২৪ নিউজ.কম

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.