নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আঁচলের ঘ্রাণে বিমোহিত হতে মনে প্রেম থাকা লাগে। চুলের গন্ধ নিতে দুহাত বাড়িয়ে দেয়া লাগে। হাহাকার থাকা লাগে। দুনিয়া ছারখার হওয়া লাগে। সবাই আত্মা স্পর্শ করতে পারে না।আমার সমস্ত হাহাকার ছারখারে তুমি মিশে আছো।

সানবীর খাঁন অরন্য রাইডার

এক জন নিভৃতচারী

সানবীর খাঁন অরন্য রাইডার › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুস্তাক আর রাজাকারে ভরে গেছে ক্ষমতাসীন হেফাজতীআওয়ামী লীগ

০১ লা জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৩৯

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৫ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর স্মরণিকায় প্রকাশিত একটি নিবন্ধে বিএনপি প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানকে প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।এরপরই নিবন্ধটির লেখক এবং স্মরণিকার প্রকাশনায় দায়িত্ব পালন করা ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার সৈয়দ রেজাউর রহমানকে অব্যাহতি দেয়ার কথা ঘোষণা করে ঢাবি প্রশাসন।
ব্যাপারটা সেখানে না,এটা নতুন কিছু না।জেলা সভাপতি সাবেক শিবির বা জামাতিদের দল বেধে লীগে নিলে আর হেফাজতীদের লুঙ্গী চাটলে এমনটাই হবার ছিল এবং তা হচ্ছে।মুখে যতই বলুক জয় বাংলা বলুক,অন্তরে তাদের পাকিস্তান জিন্দাবাদ।
যেই দেশে প্রতিদিন লোক কুপিয়ে মারা হচ্ছে সেই দেশে নিরাপত্তা ব্যাবস্থা ঠিক না করে সরকার সৌদিতে সেনা পাঠায়।এত হত্যা সব হয় বিছিন্ন ঘটনা সেই দেশে সবখানে মৌলবাদ থাকবে এতে আমি অবাক হইনা।
আজ যে অন্যায় করা হয়েছে সেই অন্যায় কখনও ক্ষমা করা যায় না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর ৯৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে প্রকাশিত স্যুভিনিয়র এ ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছে। দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ এ রকম গর্হিত কাজ ক্ষমার অযোগ্য। ভুল ইতিহাস প্রকাশের সাথে জড়িত সকলের অবিলম্বে পদত্যাগ চাই এবং তাদের শাস্তির আওতাধীন করা উচিত। প্রশাসন কোন ভাবেই এই দায় এড়াতে পারে না।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা এনেছে ছাত্রশিবির, প্রহরী ছিলো জামায়াত নেতারা।
(স্বাধীনতা দিবস-২০১৬)
জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি, সেনা প্রধান, এবং এবং এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা।
(৯৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ঢাবি-২০১৬)
(অট) মুস্তাক আর রাজাকারে ভরে গেছে ক্ষমতাসীন হেফাজতীআওয়ামী লীগ।
আমাদের মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশে শাসকশ্রেনি ক্ষমতায় যাবার জন্য নিজেদের মধ্যে সংঘাতে মৌলবাদীদের বারবার ব্যবহার করেছে কিংবা আপোস করেছে ক্ষমতায় টিকে থাকতে। আদর্শিক প্রশ্নের চাইতে লুটপাটের স্বাধীনতা, সাম্রাজ্যবাদী পুঁজির স্বার্থরক্ষা ও যেনতেনপ্রকারে ক্ষমতায় টিকে থাকাই তাদের কাছে অধিক গুরুত্বপূর্ণ। ৭৫ পরবর্তী বাংলাদেশে ক্ষমতার পরিবর্তন সমাজের আর্থসামাজিক বাস্তবতায় মৌলিক কোনো পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে নি। এই বস্তুগত বাস্তবতায়, মানুষের শাসকশ্রেণির ‘কম মৌলবাদঘেঁষা’ অংশকে সমর্থন যোগানোর মাধ্যমে সন্ত্রাসবাদ রুখে দেওয়ার ভাবনা ক্যানসারের চিকিৎসায় কুইনাইন দেয়ার মতই ব্যাপার।তাই তৃণমূলে কার্যকর সংগঠন ও গণআন্দোলন গড়ে তোলার মাধ্যমেই কেবল টার্গেট কিলিং কিংবা ইতিহাস বিকৃতি কার্যকর মোকাবেলা করা সম্ভব।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:০২

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: গোলমাল!!!! প্রচুর গোলমাল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.