![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অামি একজন সাধারন পাবিলক মানে ধুম পাবলিক!!
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক
নতুন বার্তা ডটকম
ঢাকা: বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় দূতাবাসের ডেপুটি হাইকমিশনার শ্রী সন্দীপ চক্রবর্তী বলেছেন, “সীমান্তে হত্যাকাণ্ড অত্যন্ত দুঃখজনক বিষয়। গত দুইদিনের হত্যার জন্য আমরা মর্মাহত। গত দুইদিনে বিএসএফের ওপর অনেক বাংলাদেশি মিলে আক্রমণ করার ফলেই বিএসএফ গুলি চালায়। সবচেয়ে বড় কথা সীমান্তে হত্যাকাণ্ড বন্ধ হবে। হত্যাকাণ্ড আগে অনেক ছিল, বর্তমানে কমছে।”
বুধবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক সেমিনারে অংশ নেয়ার পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। ‘ভারত সরকার সীমান্তে হত্যা বন্ধের কথা বলে আসলেও সীমান্তে মঙ্গল ও বুধবার বিএসএফ চারজন বাংলাদেশীকে গুলি করে মেরেছে’- এ বিষয়ে তার কাছে জানতে চান সাংবাদিকরা।
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী ভবনের সেমিনার রুমে ‘বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদান ও বাংলাদেশ-ভারত সর্ম্পক’ শীর্ষক বিশেষ সেমিনারের আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ-ভারত সম্প্রীতি পরিষদ এই সেমিনারের আয়োজন করে।
সন্দীপ চক্রবর্তী বলেন, “ঢাকায় বিনিয়োগের মাধ্যমে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য ভারত কাজ করছে।”
তিনি বলেন, “খুব শিগগিরই বাংলাদেশর জন্য ভারতের ভিসা সহজীকরণ করা হবে। এতে খুব সহজেই ভারতে যেতে পারবেন বাংলাদেশীরা এবং ভারতীয়রাও বাংলাদেশে আসতে পারবেন। বাংলাদেশের শিক্ষাক্ষেত্রে ভারত কাজ করেছে। বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের ভারত সরকার প্রতিবছর প্রায় তিন হাজার বৃত্তির ব্যবস্থা করছে। ভাষার গবেষণা ও বাংলাদেশের সংস্কৃতির বিকাশেও কাজ করছে ভারত সরকার।”
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সর্ম্পক অনেক গভীর উল্লেখ করে তিনি বলেন, “এই সর্ম্পক রক্তের এবং অনেক গভীর। বাংলাদেশ ভারত সম্পর্ক অনেক গভীর। বাংলাদেশ ভারত সম্পর্ক রাখা অবশ্যই অপরিহার্য। বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে সম্পর্ক রাখার কোনো বিকল্প নেই। একই সঙ্গে বাংলাদেশ ভারতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যও এক। ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্কের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য একই। আমি একজন কূটনৈতিকবিদ হিসেবে বাংলাদেশ ও ভারতের সর্ম্পকের ব্যাপারে খুবই আশাবাদী। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের যে চুক্তিগুলো হয়নি, সেগুলো হবে।”
ভারতীয় ডেপুটি কমিশনার আরো বলেন, “ভারত সরকার বাংলাদেশের পণ্যের জন্য শুল্কমুক্ত বাজার সৃষ্টি করেছে। বাংলাদেশকে এই সুযোগ ব্যবহার করে ভারতে পণ্য পাঠাতে হবে। আমরা সেকেন্ড জেনারেশনে যাবার চেষ্টা করছি। অনেক কাজ হচ্ছে এবং এর বাস্তবায়ন হলে এর সফলতা পাওয়া যাবে। বাংলাদেশের অনেক কিছুই পরিবর্তন হবে। ভারত বাংলাদেশের বাস্তাঘাট ও রেল খাতে বিনিয়োগ করছে। জ্বালানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে সহাযোগিতা করছে ভারত। এই ক্ষেত্রে ভারত বাংলাদেশের জন্য বিনিয়োগ করছে।”
তিনি বলেন, “ আগামী জুন মাসের মধ্যেই বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা করা হবে। ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুত সরবরাহ করতে সক্ষম হবে। এটা সিজন অনুযায়ী পরিবর্তন হয়।”
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও সংগঠনের কো-চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আ আ স ম আরেফিন সিদ্দিক বলেন, “ভারত ও বাংলাদেশের সর্ম্পক হলো রক্তের সর্ম্পক। তাই এই সর্ম্পক স্বাধীনতা যুদ্ধের মাধ্যমে শুরু হয়েছে। এই সর্ম্পক শেষ হবে না বরং দিন দিন এই সর্ম্পক আরো বাড়বে।”
স্বাধীনতা যুদ্ধে বাংলাদেশকে সাহায্য-সহযোগিতা করার জন্য ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্ধিরা গান্ধীকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
‘বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদান ও বাংলাদেশ-ভারত সর্ম্পক’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. দেলোয়ার হোসেন।
মূল প্রবন্ধে তিনি বলেন, “বাংলাদেশের মুক্তিযদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ –ভারতের মধ্যে যে ভিত সৃষ্টি হয়েছিল স্বাধীনতার ৪১ বছর পরে সার্বিক দিকগুলো বিশ্লেষণ করলে দুই দেশের মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পুরোপুরি পূর্ণ হয়নি। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারত বিভিন্নভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করেছে। যুদ্ধে ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্ধিরা গান্ধীর অবদান বাংলাদেশ কোনোদিন ভুলতে পারবে না।”
তিনি বলেন, “বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ককে টেকসই ও অর্থনৈতিকভাবে কার্যকর করতে হলে দুই দেশের জনগণ ও শাসকগোষ্ঠীর মানসিক কাঠামোর পরিবর্তন করতে হবে। দ্বিপাক্ষিক সর্ম্পক নিয়ে নেতিবাচক রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। দুই দেশের মানুষের মাঝে সামাজিক যোগাযোগ ও যৌথ গবেষণা, শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিকাশের দিকে বিশেষ নজর দেয়া দরকার। গুরুত্বপূর্ণ ও অমীমাংসিত যেমন পানিবণ্টন, সীমান্ত বিরোধ, বাণিজ্য ঘাটতিসহ বিভিন্ন ইস্যু খুব দ্রুত সমাধান করা উচিত।”
সংগঠনের সভাপতি এম এ বারীর সভাপতিত্বে সেমিনারে আরো উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের কোষাধ্যক্ষ ও বিএমএর মহাসচিব অধ্যাপক ইকবাল আর্সলান, এটিএন নিউজের প্রধান নির্বাহী আবেদ খান, ভারত-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ-ভারত সর্ম্পক উন্নয়নে সংগঠনের পক্ষ থেকে ভারতীয় ডেপুটি হাইকমিশনার শ্রী সন্দীপ চক্রবর্তী, বিএমএর মহাসচিব ও সংগঠনের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. ইকবাল আর্সলান, হেল্পলাইন রিসোর্সেসর সিইও নুরল আকতার, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কণ্ঠযোদ্ধা নমিতা ঘোষ, বাংলাদেশ ব্যাংকের জেনারেল ম্যানেজার এ এফ এম আসাদুজ্জামান এবং মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বিশেষ তথ্যচিত্রের নিমার্তা ও কবি রাজু আলীমকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
এদিকে সীমান্তে গুলির ব্যাপারে দিল্লির সঙ্গে একমত আমাদের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকা: সীমান্তে গুলির পক্ষে সাফাই গাইলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর। ‘আত্মরক্ষার প্রয়োজনে’ দুই দেশের সীমান্ত রক্ষা বাহিনীর সদস্যদের গুলি ছোড়ার অনুমতি দেয়ার বিষয়ে নয়া দিল্লির সঙ্গে একমত তিনি।
নতুন বছরের প্রথম দুই দিনে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর গুলিতে চার বাংলাদেশির প্রাণ হারানোর পর বুধবার সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান মন্ত্রী।
তিনি বলেন, কেবল ‘আত্মরক্ষার প্রয়োজনে’ দুই সীমান্ত বাহিনীকে গুলি করার বিষয়ে নীতিগতভাবে মতৈক্য হয়েছে।
“গত মাসে ভারতে গিয়ে সে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে একমত হয়েছি।”
তিনি একইসঙ্গে বলেন, “কোনো পক্ষ থেকেই গুলি চালাবে না, যদি না আত্মরক্ষার প্রয়োজন হয়।”
বিএসএফের গুলিতে মঙ্গলবার ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর সীমান্তে দুজন এবং বুধবার চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর সীমান্তে দুজন নিহত হন।
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে ২০১২ সালে ৪৮ জন বাংলাদেশি নিহত হন বলে মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের হিসাব।
সীমান্তে নতুন বছরের শুরুতে চার বাংলাদেশির নিহত হওয়ার বিষয়টি তদন্ত হচ্ছে বলে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
তিনি বলেন, “তদন্ত করে যদি দেখা যায়, সীমান্তরক্ষীরা আত্মরক্ষার জন্য গুলি করতে বাধ্য হয়েছে, তা হলে বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।
“আর যদি দেখা যায় আত্মরক্ষা নয়, ভিন্নতর কোনো কারণে বা অসাবধানবশত বা ইচ্ছাকৃতভাবে এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে, তাহলে আমরা যে পদ্ধতিতে দুই সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে সম্পর্ক রক্ষা করে চলেছি, সেই পদ্ধতিতেই এ ধরনের ঘটনা যেন আর না ঘটে সেজন্য তাদের নজরে আনব।”
বুধবার দুপুরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে অধিদপ্তরের ২৩তম বর্ষপূর্তির অনুষ্ঠানে সীমান্তে হত্যাকাণ্ড নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখে পড়েন মন্ত্রী।
সীমান্তে হত্যাকাণ্ড নিয়ে শুধু দেশেরই নয়, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলোর সমালোচনার মুখেও রয়েছে বিএসএফ।
ঢাকার পক্ষ থেকে বারবার প্রতিবাদ জানানোর পর সীমান্তে হত্যা শূন্যে নামিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দেয় নয়া দিল্লি। তবে হত্যাকাণ্ড থামেনি।
আইন ও সালিশ কেন্দ্র গত ৩১ ডিসেম্বর এক পরিসংখ্যানে জানায়, ২০১২ সালে সীমান্তে বিএসএফ কর্তৃক ৩১৯টি নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে, আগের বছর এই সংখ্যা ছিল ১৫৫টি।
২০১২ সালে ৪৮ জন নিহত হওয়া ছাড়াও ১০৬ জন আহত এবং ১৪০ জন অপহৃত হন বলে মানবাধিকার সংগঠনটি জানায়।
বিদায়ী বছরে গুলি ছোড়ার পাশাপাশি হাতবোমা নিক্ষেপ, ঘরে ঢুকে নির্যাতন, গাছে ঝুলিয়ে পেটানো, বেয়নেটে খুঁচিয়ে জখম, হাত-পা ভেঙে দেয়া, উলঙ্গ করে পেটানো, কুপিয়ে হত্যার মতো ঘটনা ঘটিয়ে বিএসএফ নির্যাতনের নতুন মাত্রা যোগ করেছে বলে আইন ও সালিশ কেন্দ্রের মূল্যায়ন।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছাড়াও ছিলেন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব সি কিউ কে মুসতাক আহমেদ, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইকবালসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
বর্ষপূর্তি উপলক্ষে অধিদপ্তর কার্যালয়ে আলোচনা সভা, জনসচেতনামূলক মেলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় এবং মাদক শনাক্তকরণ পদ্ধতি প্রদর্শন করা হয়।
নতুন বার্তা/আরকে
২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধুতি সহযোগে ঐপরে ডিপোর্ট করা হোক
একজন ভারতের মূখ্যমন্ত্রী হয়ে মিটিমিটি হাসেন আর তার চামচেরা সর্বদা পদলেহন করে
ছিঃ
৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫২
উটলপাটল বলেছেন: মহিউদ্দিন খান আলমগীরের পুটকি দিয়া ইন্ডিয়ান পতাকা ঢুকিয়ে দেয়া হোক
৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
সোলেমানের বাপ বলেছেন: এই চুদির পোলার মুখে আমি পাতলা পায়খানা করমু
৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০০
কিচিরমিচির-ফন্দিফিকির বলেছেন: এই জন্য কি মুক্তিযোদ্ধারা দেশ স্বাধীন করছে???
মখা এর মত মুক্তিযুদ্ধের ব্যবসায়ীরাই এই দেশের স্বাধীনতার ১ নম্বর শত্রু
৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৫
শোয়েব হাসান বলেছেন: Faltu ekta !
৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৫
শোয়েব হাসান বলেছেন: Faltu ekta !
৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৮
তন্দ্রামোহ বলেছেন: ভারত সত্যিই বাংলাদেশের উন্নতির জন্য বাংলাদেশকে স্বাধীনতার সহযোগীতা করেছিল!
৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৪
একজন নিশাচর বলেছেন: যায় দিন ভাল,আসে দিন খারাপ। এখন মনে হচ্ছে সাহারা খাতুন মখার চেয়ে শতগুন ভাল ছিলেন। মখা যেই মুখ দিয়ে এই কথা বলছেন, আমজনতার ঐ মুখে প্রসাব করা উচিত। শুয়োরের বাচ্চার জন্ম হয়েছে ভারতের কোন দাদার ঔড়সে। ওকে সীমান্তে ঝুলিয়ে রেখে ওবায়দুল কাদেরকে আরো কয়েকটি মন্ত্রনালয় এর দায়িত্ব দেয়া উচিত।
১০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৭
হবু ইঞ্জিনীয়ার বলেছেন: একজন নিশাচর বলেছেন: মখা যেই মুখ দিয়ে এই কথা বলছেন, আমজনতার ঐ মুখে প্রসাব করা উচিত।
১১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৭
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: মখা বাংলাদেশের সরাষ্ট্র মন্ত্রি বুঝলাম বিগিবি সম্পর্কে বলতে সে পাড়ে । কিন্তু বিএসএফ এর সাফাই সে কি করে গায় ? আর বিজিবির কি আত্মরক্ষার প্রয়োজন পড়ে না ?
১২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৫
শের শায়রী বলেছেন: একদিন ঘুম ভেঙ্গে দেখব এই সব হারামজাদার জন্য আমার দেশ সিকিম হয়ে গেছে
১৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩১
গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: সে কি বাংলাদেশী?!!!!!!!!!!!!!
নিজের দেশের উপর কিভাবে দোষ চাপায়?!! ছিঃ
১৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন:
শালারে লাত্থি মারতে ইচ্ছা করে
১৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৬
আততায়ী০০৬ বলেছেন:
১৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:২৯
মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: আজ সবার একটাই দাবি.......... দেশের প্রতিটি সীমান্ত এরিয়ায় নেংটি ইদুর বিজিবি প্রত্যাহার করে ছাত্রলীগ মোতায়ন করা হোক
.............. আমাদের নীরীহ স্বদেশী হত্যার কষ্টটা ইন্ডিয়ারা দুদিনেই অনুভব করতে পারবে।
১৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০২
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ভাল লিখলেন
দৃষ্টি আকর্ষণ
বাংলার বুকে মানুষ রূপি হায়নাদের উৎপাত । এর তিব্র প্রতিবাদে সবাই আওয়াজ দিন ।
ধর্ষণ , ইজ্জত লুণ্ঠন , যৌন হয়রানি এবং নির্যাতন করে নির্বিশেষে হত্তা প্রভৃতি ভারত ও প্রাশ্চাত্য অন্যান্য ভবগুরে সমাজের মত আমাদের বাঙ্গালী সমাজেও প্রতিনিয়ত দেখছি এর বিস্তার ।
আমাদের রুখে দাড়াতে হবে ।নয়ত এদেশ এ জাতি আবারও বিষাক্ত কাল থাবায় নেমে আসবে অন্ধকার । মেয়েরা হারাবে তাদের পূর্ণ অধিকার । আসুন সচেতন মহল জানাই আজি তিব্র প্রতিবাদ ,
, চাই উপযুক্ত বিচার , চাই হায়েনা মুক্ত বাংলাদেশ / জানাই ধিক্কার ।
গ্রাম বাংলার সব স্থানে তাই তিব্র প্রতিবাদ জানাই
আসুন সবাই মিলে এ কর্মসূচিকে সফল করি
সত্যর আওয়াজে / বাচতে হলে লড়তে হবে সমাজে ।
লেখক বলেছেন: পশুদের পাশবিকতা
এম জি আর মাসুদ রানা কবি
: হে নরাধম পশু ধিক্কার
কেন এ কুলুসিত জীবন ঐ বোন টার
ধিক আজি মানবতায়
সমাজ বিমুখ আজি এ লজ্জায়
যৌবনের নষ্ট সময়ে
নেমে পথে নাও কার বোনের লজ্জা ছিনিয়ে
নেই কি তোদের বোন
তাদেরকেও ছোবল দিলে গড়িয়ে ।
এই কি মনুষ্যত্ব নষ্ট বিবেক
কেন সমাজে এসে হান আঁধার
ধিক সেই নরাধম পাপিষ্ঠের
হতে হবে উপযুক্ত বিচার ।
বন্ধু অপূর্ণের আহবান
সামুকে ধন্যবাদ জানাই । আশা করি একটা বড় এবং কঠিন প্রতিবাদ হতে যতটুকু সময় লাগে সামু তা দিবে ।
প্রতিবাদ চাই । প্রতিবাদে অংশগ্রহণ করুন । ভার্চুয়ালি কিংবা রাজপথে । প্রতিবাদ কর্মসূচী ও আপডেট আসলে সাথে সাথেই জানানো হবে । বড় ধরনের একটা প্রতিবাদের আয়োজন করা হচ্ছে । ছোটখাটো বিচ্ছিন্ন প্রতিবাদে কাজ হবে না । বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের সহযোগীতা কামনা করছি । প্রতিবাদের মূল একদফা দাবী '' ধর্ষকদের ফাঁসী চাই , কোন কথা নাই । '
আমি কবি মাসুদ রানা
***আমার আহবান , তিব্র প্রতিবাদে
আমার সাথে সবাই আওয়াজ দিন
ঢাকার বন্ধুরা মিলে প্রতিবাদ সভা এবং সারা বাংলায় যেন সব স্থানে স্কুল ,কলেজ ,বিশ্ববিদ্যালয় ,মাত্রাসা সহ সকল প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রিদের মধ্য সাড়া ও সচেতনতা জাগে সেই বিষয়ে সোচ্চার
হওয়ার জন্য আহবান করা গেল , প্রত্যক সচেতন ব্লগারকে এ
বিষয়ে অন্তত একটা করে পোষ্ট লিখে আওয়াজ দিন
সচেতনতা গড়ে উটুক সাহসি চেতনায়
বীর বাঙ্গালির আওয়াজ আসুক রুখে অন্যায় ।।
ধর্ষক দের ফাঁসি চাই ।
বাংলার মাটিতে মেয়েদের নির্যাতন করা
চলবেনা বন্ধ হোক ।
.
আপনার মন্তব্য লিখুন
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৫
মুফতি বাবা বলেছেন:
আম্লীগার মানেই কি ভারতের দালাল??