![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অামি একজন সাধারন পাবিলক মানে ধুম পাবলিক!!
নিজস্ব প্রতিবেদক
নতুন বার্তা ডটকম
ঢাকা: রাজধানীর উত্তরায় আশিয়ান সিটি আবাসন প্রকল্পের মাটি ভরাট, যে কোনো ধরনের বিজ্ঞাপন ও প্লট বিক্রিসহ সব কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।
বুধবার এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি করে বিচারপতি মির্জা হোসেইন হায়দার এবং বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের বেঞ্চ এই আদেশ দেয় এবং এ সংক্রান্ত রুল জারি করে।
আইন ও সালিশ কেন্দ্র, অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্ম অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট, বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি, ব্লাস্ট, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন, ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্ট বাংলাদেশ, নিজেরা করি, পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনসহ ৮টি সংগঠন গত ২২ ডিসেম্বর এই রিট দায়ের করে।
আদালত একইসঙ্গে পরিবেশ অধিদপ্তরের দেয়া আশিয়ান সিটির অবস্থানগত ছাড়পত্র, এর নবায়ন, আশিয়ান সিটি আবাসিক প্রকল্পকে দেয়া রাজউকের অনুমোদন স্থগিত করেছেন।
পরিবেশের ক্ষতি করায় আশিয়ান সিটিকে করা অধিদপ্তরের জরিমানা কমিয়ে মন্ত্রণালয়ের দেয়া আদেশও স্থগিত হয়ে গেছে আদালতে। গত ১৪ ফেব্রুয়ারি পরিবেশ মন্ত্রণালয় ইতিপূর্বে আশিয়ান সিটিকে করা জরিমানা ৫০ লাখ টাকার স্থলে কমিয়ে পাঁচ লাখ টাকা নির্ধারণ করে দেয়।
ওই প্রকল্পকে দেয়া অবস্থানগত ছাড়পত্র, এর নবায়ন, জমিমানা কমানো এবং রাজউক কর্তৃক অনুমোদন দান কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করা হয়েছে।
আশিয়ান সিটির উন্নয়নকৃত এলাকাকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার নির্দেশ কেন দেয়া হবে না, কেন সকল অনুনোমোদিত প্রকল্প ভরাট কার্যক্রম, বিজ্ঞাপন প্রদান, প্লট বিক্রি বন্ধের নির্দেশ দেয়া হবে না, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।
আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে গৃহায়ন সচিব, ভূমি সচিব, পরিবেশ সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, তথ্য সচিব, রাজউক চেয়ারম্যান, ঢাকার জেলা প্রশাসক, পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক (তত্ত্বাবধায়ন ও বাস্তবায়ন) এবং আশিয়ান সিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালককে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
কোনো বিলম্ব ছাড়াই আশিয়ান সিটির অনুমোদন সংক্রান্ত সকল কাগজপত্র আদালতে জমা দিতে বলা হয়েছে। এ পর্যন্ত তারা কতগুলো প্লট বরাদ্দ দিয়েছে তার একটি তালিকাও আদালতে দিতে বলা হয়।
বেসরকারি আবাসন প্রকল্প ভূমি উন্নয়ন নীতিমালা-২০০৪ সংশোধনের পর কতগুলো আবাসন প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে, তার একটি তালিকা দিতে বলা হয়েছে রাজউক চেয়ারম্যানকে।
আদালতে আবেদনকারীদের পক্ষে শুনানি করেন এ এম আমিন উদ্দিন। তাকে সহায়তা করেন আইনজীবী ইকবার কবির লিটন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আল আমিন সরকার।
ইকবাল কবির লিটন জানান, আশিয়ান সিটি ৫৫ একর জমির ওপর তাদের প্রথম অবস্থানগত ছাড়পত্র পায়। তারা তখন বলেছিল, কোনো জলাভূমি ভরাট করবে না। কিন্তু তারা এটা রক্ষা করেনি।
নতুন বার্তা/এজেখান/আরকে
২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৯
নক্শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: বিজ্ঞাপনের কথার উপর ভরসা করে যারা নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়েছে তাদের এবার পাছায় তেল দেয়ার সময় হয়েছে।
৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: ঘুমের মধ্যেই হার্ট এটাক হয়ে চিরতরে ঘুমায় কিনা সেই ভয়। এতো বাটপার কোম্পানি।
৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০১
রীতিমত লিয়া বলেছেন: পুরো এলাকার পরিবেশটাই নাকি নষ্ট হয়ে আছে এদের কারণে। ধুলাবালিতে ভরে গেছে সুন্দর একটি এলাকা
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
akash3269 বলেছেন: আমি নাকে তেল দিয়েই ঘুমাচ্ছি কারন আমিতো আর ওদের প্লট কিনিনাই