নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছায়েদ০৯

যে যাই বলুক, তাতে অামার মাথা ব্যাথা নেই।

সৈয়দ ছায়েদ অাহমদ

অামি একজন সাধারন পাবিলক মানে ধুম পাবলিক!!

সৈয়দ ছায়েদ অাহমদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আশকারা পেয়েই বিশ্বজিৎকে খুন: ড. কামাল

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক

নতুন বার্তা ডটকম

ঢাকা: আওয়ামী লীগের প্রতি ইঙ্গিত করে গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেছেন, “বেশি আশকারা পেয়েই ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা বিশ্বজিৎকে হত্যা করেছ।”



আওয়ামী লীগের প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, “রাজনৈতিকভাবে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে নিজেদের দলের লোকেরা খারাপ কিছু করলেও পুলিশকে বলা হয়েছিল যেন বাধা না দেয়। এজন্যই বিশ্বজিত নৃশংসভাবে খুন হয়েছে। পেছন থেকে যারাই এমন নির্দেশনা দিয়ে থাকুক এটি জঘন্য অপরাধ। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এমনটি করে থাকলেও সংবিধান মতে তিনি অপরাধ করেছেন।”



মঙ্গলবার রাজধানীর তোপখানা সড়কে বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ) ভবনে এক আলোচনাসভায় তিনি এ কথা বলেন। ঢাকার খিলক্ষেতে রাজউকের পূর্বাচল সংযোগকারী সড়কের পাশে পুলিশ কর্মকর্তা বহুমুখী সমবায় সমিতির নামে জমি দখলের প্রতিবাদে সভার আয়োজন করে খিলক্ষেত নাগরিক সমাজ।



গত ৯ ডিসেম্বর বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের অবরোধ চলার সময় পুরান ঢাকার ভিক্টোরিয়া পার্কের কাছে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয় দর্জির দোকানি বিশ্বজিতকে। ছাত্রলীগের একদল নেতাকর্মী এই হামলা চালায়। ওই দিনই সূত্রাপুর থানার এসআই জালাল আহমেদ অজ্ঞাত ২০/২৫ জনকে আসামি করে মামলা করেন।



এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত অভিযোগে গত ১২ ডিসেম্বর এমদাদুলসহ সাবেক দুই ছাত্রের সনদ বাতিল করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। সেদিন অন্য তিন ছাত্রকেও স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। পরে আরো চার ছাত্রকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হয়।



ড. কামাল বলেন, “বিশ্বজিত হত্যার মাধ্যমে শুধু বিশ্বজিতের জীবন যায়নি, যারা সেদিন হামলা চালিয়েছিল তাদেরও জীবন নষ্ট হয়েছে। তারা বিশ্বজিতকে কুপিয়েছে বলে আদালতে স্বীকারোক্তি দিচ্ছে। এখন তাদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। রাজনৈতিক কারণে এভাবে নেতাকর্মীদের উৎসাহ দেয়া সমাজ ধ্বংসের বড় কারণ।”



নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, “বিশ্বজিত হত্যাকারীদের ঢাকতে জামায়াতের কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু মিডিয়ার ক্যামেরায় আসল অপরাধীদের ছবি ধরা পড়েছে। জনগণের পক্ষে মিডিয়া অনেক বড় ভুমিকা রাখছে।”



খিলক্ষেতে রাজউকের পূর্বাচল সংযোগকারী সড়কের পাশে পুলিশ কর্মকর্তা বহুমুখী সমবায় সমিতির নামে জায়গা দখলের বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে ভুক্তভোগীদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন ড. কামাল হোসেন।



অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন ‘আমাদের আইন’ সংগঠনের সভাপতি রাফি উদ্দিন, খিলক্ষেত নাগরিক সমাজের নেতা শহিদুল্লাহ কায়সার, অ্যাডভোকেট কামাল উদ্দিন ও আবদুস সোবহান।



নতুন বার্তা/কেএমআর/এইচএস

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.