নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আত্মভোলার কথা

আকাশটা ছুঁয়ে দেখতে ইচ্ছে করে

সৈয়দ ইবনে রহমত

যাবার আগে পদচিহ্ণ রেখে যাব। [email protected]

সৈয়দ ইবনে রহমত › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাদরাসায় পড়া লেখা করা কী অপরাধ?

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৩১

মাদরাসায় পড়া লেখা করা কী অপরাধ? অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে এটা আসলেই অপরাধ। আর যদি অপরাধই না হবে, তাহলে শর্তারোপ করে তাদের উচ্চ শিক্ষার পথ কেন রুদ্ধ করা হবে?

আমাদের সংবিধানের ২৮(৩) অনুচ্ছেদে বলা আছে, “ধর্ম, গোষ্ঠী, নারী, পুরুষ ভেদে বা জন্মস্থানের কারণে জনসাধারণের কোন বিনোদন বা বিশ্রামের স্থানে প্রবেশের কিংবা কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির বিষয়ে কোন নাগরিককে কোনরূপ অক্ষমতা বাধ্য-বাধকতায় বাঁধা বা শর্তের অধীন করা যাবে না।” তাছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টে মাদরাসা থেকে দাখিল ও আলিম পাশ করা ছাত্রছাত্রীদের ভর্তি না করার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছিল। সেই রিট শেষপর্যন্ত সুপ্রীম কোর্টে গড়ায় এবং ২০০৯ সালের ২৮ জানুয়ারী সুপ্রীম কোর্ট এক আদেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট কয়েকটি বিভাগে মাদরাসা থেকে পাশ করে আসা ছাত্রছাত্রীদের ভর্তিতে নতুন শর্তরোপকে অসাংবিধানিক বলে ঘোষণা দেন।

দেশের সংবিধান এবং সর্বোচ্চ আদালতের সুস্পষ্ট নির্দেশনা থাকা সত্বেও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদরাসা থেকে পাশ করে আশা ছাত্রছাত্রীরা যাতে ভর্তি হতে না পারে সে জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো শর্তারোপ করেই চলেছে। এবারো তার ব্যতিক্রম হয়নি। বরং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগসহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদরাসা থেকে পাশ করা ছাত্রছাত্রীদের ভর্তির সুযোগ শর্তারোপ করে বন্ধ করা হয়েছে। যেমন- ঢাবিতে বাংলা, ইংরেজীসহ ৭টি বিভাগে ভর্তির ক্ষেত্রে মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় বাংলা এবং ইংরেজীতে ২০০ নম্বর করে থাকা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। কিন্তু মাদরাসায় দাখিল ও আলিম পরীক্ষায় বাংলা ও ইংরেজী পরীক্ষা হয় ১০০ নম্বরের। অতএব ঢাবির এসব বিভাগ মাদরাসা ছাত্রছাত্রীদের জন্য নিষিদ্ধ। একই শর্তারোপ করেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়। জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ বছর আগে থেকে বাংলা, ইংরেজী, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগে মাদরাসা থেকে আসা ছাত্রছাত্রীদের ভর্তি নিষিদ্ধ ছিল। এবার নতুন করে শর্তারোপ করায় কলা ও মানবিক অনুষদের প্রতিটি বিভাগের জন্যই মাদরাসার ছাত্ররা নিষিদ্ধ হয়েছে। এ কারণে জাবির ৩২টি বিভাগের মধ্যে ১৩টি বিভাগেই মাদরাসার ছাত্ররা নিষিদ্ধ হলো। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনের যোগ্যতার ক্ষেত্রে বলা হয়েছে, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, গণিত, জীববিদ্যা ও ইংরেজী প্রত্যেকটিতে আলাদাভাবে জিপিএ- ২.০ থাকতে হবে। কিন্তু মাদরাসায় এ বিষয়গুলো আলাদাভাবে পড়ানো হয় না। অর্থাৎ এখানেও মাদরাসার ছাত্রছাত্রীরা নিষিদ্ধ। কিন্তু কেন এমন হবে?

হ্যাঁ, এক্ষেত্রে অনেকেই সাধারণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে আসা ছাত্রদের সাথে উল্লেখিত বিষয় সমুহে মাদরাসার ছাত্রদের মেধা বা জানা-শুনা কম থাকার যুক্তি দেখান। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, মাদরাসা থেকে পাশ করা কোন ছাত্র যদি ভর্তি পরীক্ষায় খারাপ করে তাহলে তো তাকে ভর্তি করার প্রশ্নই আসবে না। এটা ঠিক আছে, কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে যে মাদরাসার কোন ছাত্র যদি সাধারণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে আসা ছাত্রদের চেয়ে ভর্তি পরীক্ষায় ভাল করে তাহলে তাকে সুযোগ দেয়া হবে না কেন? আর তার যদি সেই মেধা থাকেই তাহলে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের সেলেবাসে নম্বরের ঘাটতি দেখিয়ে তাকে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ থেকে কেন বঞ্চিত করা হবে? মাদরাসার সেলেবাস তো আর এই ছাত্ররা প্রণয়ন করে নাই, যে এ অপরাধে তাদের শাস্তি দিতে হবে। তাছাড়া যারা মাদরাসার সেলেবাস অনুমোদন করে তারাইতো একে সাধারণ শিক্ষার সমমর্যদা দিয়েছে। দেশের সংবিধান এবং সর্বোচ্চ আদালতও এর পক্ষে। তারপরেও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শর্তারোপ করে মাদরাসার ছাত্রছাত্রীদের উচ্চশিক্ষার পথ কেন রুদ্ধ করা হচ্ছে? মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী বিষয়টি একবার ভেবে দেখবেন কি?



Click This Link



Click This Link

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +২২/-১২

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৩৩

বাবুকস বলেছেন: সংবিধান অনুযায়ী এমনটা করা অন্যায়।

২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৩৪

রাতমজুর বলেছেন: সিলেবাস আপগ্রেড করেন, কাজে দিবে, সেইটাই সমাধান।

৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৩৫

রবিনহুড বলেছেন:
ছবিটা মোটেই পোষ্টের সাথে অসঙ্গি পূর্ন ছিলো না। একটা ধর্মীয় অধিকারের সাথে ধর্মীয় লেবাসের পোষাক পরা ছবি সঙ্গিত পূর্ন বটেই।

সেই জন্য মডুকে স্যরি বলটা দূর্বল চিত্তের পরিচয়।
সাহস নিয়ে এগিয়ে যান। কেউ যদি পোষ্ট মুছতে চায় মুছে দিক।
পরাজয়ে ডরে নাকো বীর...

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৩৯

সৈয়দ ইবনে রহমত বলেছেন: ছবিটা মুছে দিয়েছি কারণ আমার কাজের জন্য কেউ ধর্মীয় বিষয়কে নিয়ে অযথা ঠাট্টা করার সুযোগ পাক এটা আমি চাইনি, তাই।

৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৩৫

দ্বীপ রয় বলেছেন: সংবিধান অনুযায়ী এমনটা করা অন্যায়।

৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৩৬

মেকগাইভার বলেছেন: এরকম সুন্দরি থাকলে আমিও মাদ্রাসায় পরতে রাজি আছি।

৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৩৯

আসক্ত_আমি বলেছেন: আমি কিছুই বুঝলাম না। তয় পিলাচ দিয়া মনে হয় বিপদে পরছি।

৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৩৯

মেকগাইভার বলেছেন: বাই দা ওয়ে....... আপনে ছবি না সরাইলেও পারতেন। সামু তে যত ছবি দেয়া হয় তার কয়টা ( সংবিধান অনুযায়ি ) ছবির মানুষের পারমিশন নিয়ে দেয়া হয়? আসলে ইসলাম এর পক্ষে কথা বলাটাই আজকাল সামুতে কঠিন হয়ে দারািছে। পোস্ট সরানোর জন্য হিন্দুরা আজাইরা কারন দেখায়া চিল্লা চিল্লি শুরু করছে।

৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৩৯

কালীদাস বলেছেন: অবিলম্বে সব ভার্সিটিতে মাদ্রাসা ছাত্রদের জন্য অর্ধেক আসন সংরক্ষণ করা হোক। ইংলিশ কম পারলে কম পারুক, আসল জিনিষ থাকলেই চলে!

আর না করলে অবিলম্বে ঢাকা ভার্সিটির ভিসির রুম ভাংচুর করা হোক!

মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী বিষয়টি একবার ভেবে দেখবেন কি?

৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪০

টিভি পাগলা বলেছেন: মাদ্রসার জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় দরকার।

১০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪০

মেকগাইভার বলেছেন: রাতমজুর বলেছেন: সিলেবাস আপগ্রেড করেন, কাজে দিবে, সেইটাই সমাধান। [/sb
গুড পয়েন্ট। তবে সিলেবাস আপগ্রেড করাটা কি সরকারের কাজ নয়?

১১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪২

এম এস জুলহাস বলেছেন:

ছবিটা মোটেই পোষ্টের সাথে অসঙ্গি পূর্ন ছিলো না। একটা ধর্মীয় অধিকারের সাথে ধর্মীয় লেবাসের পোষাক পরা ছবি সঙ্গিত পূর্ন বটেই।... ... ...


মুছে দেবার পরও দেখবেন কিছু কিছু হিজরা যাদের মাদ্রাসার নাম শুনলেই মাল মাথায় উঠে যায় তারা কিন্তু এই পোস্টে মাইনাসই দিবে। যদিও তারা বলেছে ছবিটার জন্য মাইনাস দিয়েছিল।

১২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪২

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: বি. দ্র. ছবিটা আমি যে উদ্দেশ্যে দিয়েছিলাম, পাঠকদের কাছে তার উল্টো অর্থ হয়েছে। তাই সেটা সরিয়ে দিলাম। আশাকরি মডারেটেররা কিছু মনে করবেন না।

............................................................................................
ছবিটা দেয়ার উদ্দেশ্যটা কী ছিল ? দয়া করে পরিষ্কার করে বলেন।

১৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪৩

মহাসাগর বলেছেন: রাতমজুর বলেছেন: সিলেবাস আপগ্রেড করেন, কাজে দিবে, সেইটাই সমাধান


একই প্রশ্নে পরীক্ষা দিবে এতে সিলেবাসের কি যায় আসে? যদি মাদ্রাসার সিলেবাস নিম্নমানের হয় তবে তারা চান্স পাবে কম। এতে তাদের পরীক্ষা না দিতে দেওয়ার যৌক্তিকতা কি।

১৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪৫

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: দাখিল ও আলিমের সিলেবাস আপগ্রেড করার আন্দোলন করেন। ওটাই তো করা উচিত। ২০০ নম্বরের বাংলা ও ইংরেজি সিলেবাসে যোগ করা হোক।

১৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪৫

প্রভাষক বলেছেন: ছবি সরালেন!!!... ওটা দ্বারা-ই প্রমাণিত হতো আপনাদের মানসিকতা!!!...

আপানর প্রশ্ন-এর উত্তর-এ বলছি...

১. বাংলা এবং ইংরেজীর সিলেবাস বদল করতে হবে...
২. বিজ্ঞান ও সামাজিক বিজ্ঞান-এর বিষয়-গুলো-ও আধুনিকায়ন করতে হবে...
৩. আপনারা একটি বিশেষ বিষয়-এ স্পেশালিষ্ট... আপনার বিষয়-এর সাথে সংগতি-পূর্ণ বিষয়-এ-ই উচ্চ শিক্ষা নেবার মানসিকতা থাকতে হবে...

আর...
আপনাদেরকে বুঝতে হবে...

মানবিক বিভাগ থেকে পড়ে এসে কোনো শিক্ষার্থী মেডিক্যাল বা ইন্জিনিয়ারিং-এ ভর্তির সুযোগ পায়-না... এবং চায়-ও না!!!... আপনারা কেন তাহলে আরবী লাইন-এ পড়ে এসে এখন বিবিএ পড়তে চান???...

ধন্যবাদ...

১৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪৬

কালীদাস বলেছেন: এত আপগ্রেডের ঝামেলায় যাওয়ার দরকার নাই! সোজা গিয়ে ঢাবির ভিসির রুম ভাংচুর করেন!

১৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৪৭

কর্ন বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা অবিলম্বে বন্ধ করে দেয়া উচিত ।

১৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৫০

কে এম এইস বলেছেন: বন্ধ করলে সালা তোর বোনের সাথে...। করতে পারবি।

১৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৫০

মেকগাইভার বলেছেন: অফ টপিক........


মাদ্রাসায় কি মাদ্রাসা বানান সেখানো হয় না?

কারেকশন করেন।

২০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৫১

শান্ত মন বলেছেন: মাদ্রাসা আর ইংলিশ মিডিয়াম দুটোই বন্ধ করা উচিত। কেউ ধর্ম শিক্ষতে চাইলে সৌদিআরব যেয়ে পড়ালেখা করুক, কেউ ইংলিশ শিক্ষতে চাইলে ইংল্যান্ড যাক।

২১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৫৬

মুরাদ-ইচছামানুষ বলেছেন: রাতমজুর এবং প্রভাষকের মন্তব্যদুটি আসল কথা ।মাদ্রাসা শিক্ষায় গঠনমুলক সংস্কার করলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।

২২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১১:৫৬

নাঈম_নাজিউর বলেছেন: যদিও পোষ্টে ++ তারপরও কিছু কথা বলি :
মাদ্রাসা+ইংলিশ মিডিয়াম দুইটা কারিকুলামই বন্ধ কইরা দেওয়া উচিত । দুইটার কোনোটাই দেশের কামে আসে নাই, আসে না আসবেও না । ন্যাশনাল কারিকুলামটাই আরেকটু আপগ্রেড করে সব ইংলিশ ভার্সন করে ফেলা উচিত (প্রথমে ঢাকা, চট্টগ্রাম এরপর আস্তে আস্তে বিভাগীয় শহরের সব স্কুল এর আওতায় আনা উচিত) । তাহলে আমাদের ইংলিশ টাও ঠিক হবে এবং শিক্ষা ব্যাবস্হার এত বৈষম্যও কমে আসবে ।

২৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:০৫

জিললুর রহমান বলেছেন: শান্ত মন বলেছেন: মাদ্রাসা আর ইংলিশ মিডিয়াম দুটোই বন্ধ করা উচিত। কেউ ধর্ম শিক্ষতে চাইলে সৌদিআরব যেয়ে পড়ালেখা করুক, কেউ ইংলিশ শিক্ষতে চাইলে ইংল্যান্ড যাক। "ওই বেকুব ধর্ম কি সৌদিআরব এর পেটেন্ট করা নাকি? যে শিখতে সৌদিআরব যেতে হবে?

২৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:০৬

রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: রাতমজুর এবং প্রভাষকের মন্তব্যদুটি আসল কথা ।

শিক্ষা ব্যবস্থায় চরম অসমতা , লক্ষ্যহীন অবস্হা বিরাজ করছে

২৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:০৭

১৬ই ফেব্রুয়ারী বলেছেন: রাতমজুর বলেছেন: সিলেবাস আপগ্রেড করেন, কাজে দিবে, সেইটাই সমাধান

২৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:১০

আবদুল্লাহ আল জাফর মালেক বলেছেন: লেখাজোকা শামীম বলেছেন: বি. দ্র. ছবিটা আমি যে উদ্দেশ্যে দিয়েছিলাম, পাঠকদের কাছে তার উল্টো অর্থ হয়েছে। তাই সেটা সরিয়ে দিলাম। আশাকরি মডারেটেররা কিছু মনে করবেন না।

............................................................................................
ছবিটা দেয়ার উদ্দেশ্যটা কী ছিল ? দয়া করে পরিষ্কার করে বলেন।

২৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:১০

অপ্রয়োজন বলেছেন: আগেও বলেছিলাম আবার বল্লাম ...

এইসব জুলুমবাজ ইসলামবিরোধী ইহুদী-নাসারাপন্থী বিশ্ববিদ্যালয়ে যাইতে হবে কেনো? আলিম ফাযিল ডিগ্রি গুলা কি দোষ করলো?

সারাদিন হালাল খায়া রাইতে নটিপাড়ায় গেলে চলবো?

২৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:১১

কানন শাহ বলেছেন: আমি এইটা নিয়া দুই্টা পোস্ট দিছিলাম দুইদিন। সবাই মোটামুচি এর সাথে একমত।
এমনকি জানেন কিনা জানিনা??

জাবিতে যখন এই সম্পর্কিত (মাদ্রাসা ছাত্রদের পরীক্ষা না দিতে দেওয়া সংক্রান্ত) মিটিং হচ্ছিল তখন ওই মিটিং টিতেও বেশ কয়েকজন লীগ পন্থি শিক্ষক বিরোধীতা করেছিল এমনকি বিরোধীতা করার সংখ্যাই ছিল বেশী।
কিন্তু তারপরও (রাঘব বোয়াল তো চেনেন মনে হয়?) এদের সিদ্ধান্তের কারনে এই সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত পাস হয়।


এবং অধিকাংশ ব্লগারই বিষয়টা পজিটিভলি নিয়েছেন। কিছু মাদ্রাসা বিদ্বেষী ব্লগাররা উল্টা পাল্টা মন্তব্য করেছেন। কিন্তু তাদের কাছে যুক্তির চ্যালেঞ্জ চাওয়া হলে ল্যাঞ্জা গুটিয়ে পালিয়েছেন।

আমার কথা হল কারো কাছে কোন যুক্তি নেই, তারপরও কেন প্রতি বছর মাদ্রাসার ছাত্রদের নিয়ে এত ক্যাচাল করতে হবে????
জাতি জানতে চায়

আমার পোষ্ট দুটি হল

মাদ্রাসা ছাত্রদের পক্ষে রায়, জাবিতে ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত; সময় নিয়ে লীগ প্রশাসনের ষড়যন্ত্রের চেষ্টা
BAL পন্থী প্রশাসনের আবারো দাঁত ভাঙতে যাচ্ছে;জাবিতে ভর্তি পরীক্ষা দেয়া সুযোগ পাচ্ছে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা

২৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:১৫

কানন শাহ বলেছেন: মহাসাগর বলেছেন
একই প্রশ্নে পরীক্ষা দিবে এতে সিলেবাসের কি যায় আসে? যদি মাদ্রাসার সিলেবাস নিম্নমানের হয় তবে তারা চান্স পাবে কম। এতে তাদের পরীক্ষা না দিতে দেওয়ার যৌক্তিকতা কি।

কঠিন ভাবে একমত

৩০| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:২১

উরা-ধুর০০৭ বলেছেন: আমি একটা সহজ বেপার কি জন্য মানুষ এত পেচায়.............

অনেকে বলতাসে মাদ্রাসার সিলেবাস আপডেট করতে..........আমিও এর সাথে একমত........ কিন্তু তার আগে যারা সিলেবাস আপডেট করতে বলে......... তাদের একবার সুস্থ মস্তিস্ক দিয়া চিন্তা করা দরকার....... যে ছেলে গুলা ১০০ নম্বরের বেকডেটেদ বাংলা ইংরেজি পইরা আসে তারা ২০০ নম্বরের বাংলা ইংরেজি পইরা আসা স্কুল কলেজের আপডেটেড পোলাপান গো লগে ফাইট দিয়া ইউনিভার্সিটি চান্স পায়............তারা কারো দয়া- দাক্ষিণ্য দিয়া চান্স পায় না...........তারা তাদের যোগ্যতা প্রমান কৈরাই তারপর চান্স পায়.............


৩১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:২৫

১৬ই ফেব্রুয়ারী বলেছেন: অপ্রয়োজন বলেছেন: আগেও বলেছিলাম আবার বল্লাম ...

এইসব জুলুমবাজ ইসলামবিরোধী ইহুদী-নাসারাপন্থী বিশ্ববিদ্যালয়ে যাইতে হবে কেনো? আলিম ফাযিল ডিগ্রি গুলা কি দোষ করলো?

সারাদিন হালাল খায়া রাইতে নটিপাড়ায় গেলে চলবো

৩২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:২৮

বাংলার জমিন রাখিব মুক্ত বলেছেন: অপ্রয়োজন আপনি মনে হয় বিশ্ববিদ্যালয় এর প্রায়োগিক অর্থ্ জানেন না
জানেন কি?

৩৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৩০

আদিত্য আরাফাত বলেছেন: আমি বুঝলামনা কেউ কেউ দেখছি মাদ্রাসায় যারা পড়ছে তাদেরকে সংখ্যালঘুর মতোই দেখছে যা ঠিক না। আমার খালাত ভাই যাকে তার বাবা মা মাদ্রাসায় পড়িয়েছে...দাখিল আলিম ও সম্পন্ন করে মাদ্রাসা থেকে। একসময় সে মাদ্রাসা শিক্ষার খোলস থেকে মুক্ত হতে চায়। মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জন্য কিছু বিষয় শর্তারোপ করায় সে পছন্দের বিষয়ে ভর্তি হতে পারেনি। বর্তমানে সে বাম রাজনীতির সাথেই যুক্ত।তার মানে মাদ্রাসায় পড়লেই মোল্লাগিরি একুশ শতকে আর না। তবে কওমী ধারার শিক্ষায় হয়তো হতে পারে কিন্তু আলিয়া মাদ্রাসার ছাত্রদের মোল্লাগিরি দেখা যায়না। আমার অনেক বন্ধুই আছে মাদ্রাসায় পড়েছে কিন্তু ধর্মের খোলস থেকে নিজেকে মুক্ত করে রেখেছে। সরকার যদি মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের ভর্তির ক্ষেত্রে শর্তারোপ করে তাহলে তাদের মান বন্ধ করে দিলেই পারে। একটা ছেলে যদি দাখিল ও আলিম পাস করে এ শিক্ষায় উচ্চ শিক্ষা না নিয়ে সাধারণ শিক্ষায় আসে তাদেরকে স্বাগত জানানোই উচিত। মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের জন্য সাধারণ শিক্ষায় উচ্চ শিক্ষার পথ বন্ধ করলে তারাতো আবার ধর্মীয় শিক্ষায় উচ্চ শিক্ষিত হবে। বড় মোল্লা হবে। এগুলো বুঝা উচিত। উচ্চ শিক্ষার অধিকার সকল নাগরিকের অধিকার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক নীলদলের শিক্ষক আছে যাদের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক মাদ্রাসা থেকে। মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা যদি ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয় তবে কেন তাদেরকে পছন্দের বিষয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ দিবেনা। দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার দায়ভার কী মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা নেবে? সরকার বাংলা ও ইংরেজিতে আলাদা ২০০ মার্কস করবেনা আর এর ক্ষতির স্বীকার হবে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা। সরকার দেশে মাদ্রাসা রাখবে আবার এ শিক্ষার্থীদের পছন্দের বিষয়ে সুযোগ দেবেনা এ কেমন কথা?

৩৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৩১

কে এম এইস বলেছেন: টিক বলেছেন।

৩৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৪৪

কানন শাহ বলেছেন: @ সবাই
আসলে এ সব কিছুই না। যারা মাদ্রাসা ছাত্রদের বিপক্ষে এসর কাজ কাম করতে ব্যস্ত এদের কাছে এমন কোন যুক্তি নেই যা দ্বারা তারা এক ইঞ্চি মাথা উচু করে কথা বলতে পারবে।

তাদের কথা কোন যুক্তি নাই। তোমরা বাবা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারবানা এইটাই। আমরা চাইনা যে জামাত শিবির দিয়া উচ্চ শিক্ষার প্রতিষ্ঠান গুলো ভরে যাক। কারন ঐ হাম্বাগো ধারণা যে যারা মাদ্রাসায় পড়াশোনা করে তাদের সবাই হয়ত জঙ্গি বা জামাত শিবিরের সাথে জড়িত।

এই সরকার আসার আগে কিন্তু এইটা নিয়া এত ক্যাচালও চলে নাই। যত্ত ঝামেলা শুরু হইচে এই সরকার আসার পর থেকে।

৩৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৫২

পারভেজ আলম বলেছেন: মাদ্রাসায় পড়ালেখা করা অপরাধ না, মাদ্রাসায় পড়ালেখা করা অভিশাপ। বেশি বিশ্লেষন করার দরকার নাই, শুধু একটা প্রশ্ন করি। এই দেশে যেসব রাজনীতিবিদ মাদ্রাসা শিক্ষার পক্ষে বড় বড় কথা বলেন, মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যাবস্থা টিকিয়ে রাখতে চান, তাদের কয়জন নিজের সন্তানকে মাদ্রাসায় পড়ান?

ব্রিটিশ আমলে এই দেশে মাদ্রাসা শিক্ষা পদ্ধতি চালু করা হয়েছিল এই দেশের মুসলমানকে অর্ধশিক্ষিত ও অথর্ব করে রাখার জন্য। মধ্যযুগের মুসলিম দুনিয়ায় মাদ্রাসা বলতে বোঝাত শিক্ষালয়, তখনকার মাদ্রাসায় বিজ্ঞান, দর্শন সবকিছুই পড়ানো হতো। ব্রিটিশ প্রবর্তিত মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যাবস্থা তেমন কিছু না। এখনও এই শিক্ষা ব্যাবস্থা টিকিয়ে রাখা হয়েছে দেশে একদল অথর্ব তৈরি করার জন্য। ধর্ম বিষয়ে পড়াশোনা করার জন্য স্কুল কলেজ ইউনিভার্সিটিতে ব্যাবস্থা রাখলেই তো হয়, মাদ্রাসা করার দরকার কি?

৩৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৫৪

উরা-ধুর০০৭ বলেছেন: প্রভাসক রে বলতাসি............


১. বাংলা এবং ইংরেজীর সিলেবাস বদল করতে হবে...

আমরাও বলতাসি বাংলা ইংরেজির সিলেবাসের বদল করতে হবে.......... এখন আমরা বলার পরও সরকারে যদি তা না করে তাইলে আমাদেরই বা কি করার আসে...........
বরং আপনাদের উচিত যারা এরকম বাংলা ইংরেজি কম পইরা আইসাও আপনেগো মতো বাংলা ইংরেজি বেশি জানা লোকজনরে পিসনে ফালায়া ভার্সিটিতে চান্স পায়........তাদেরকে তাদের অধিকার আদায়ের বেপারে সহযোগিতার মনোভাব পোসন করা.........



২. বিজ্ঞান ও সামাজিক বিজ্ঞান-এর বিষয়-গুলো-ও আধুনিকায়ন করতে হবে...

আপনার হইতো জানা নাই........... মাদ্রাসার এই সকল বিসয় গুলা কলেজের সাথে পুরোপুরি এক........
যেমন পদার্থ , রসায়ন , বায়োলজি , মেথ এগুলাতে আপনারা যে বই ফলো করেন , আমরাও একই বই ফলো করি......... আপনারা যেরকম ২০০ নম্বরে পরীক্ষা দেন...........আমরাও ২০০ নম্বরে পরীক্ষা দেই.......


৩. আপনারা একটি বিশেষ বিষয়-এ স্পেশালিষ্ট... আপনার বিষয়-এর সাথে সংগতি-পূর্ণ বিষয়-এ-ই উচ্চ শিক্ষা নেবার মানসিকতা থাকতে হবে...

আমার কথাও তো তাই........আমরা আমরা যেরকম কুরআন, হাদিস, আরবি , ফিকাহ জানি............. ঠিক সেরকম ভাবেই পদার্থ , রসায়ন , বায়োলজি , মেথ, বাংলা , ইংরেজিও জানি...........আর ভার্সিটি গুলা তো আর আমাদের মুখ দেইক্ষা ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম দিকের সিরিয়াল গুলা দিতাসে না.......... তারা আমাদের যোগ্যতার কারণেই দিতে বাধ্য হইতাসে...........



মানবিক বিভাগ থেকে পড়ে এসে কোনো শিক্ষার্থী মেডিক্যাল বা ইন্জিনিয়ারিং-এ ভর্তির সুযোগ পায়-না... এবং চায়-ও না!!!... আপনারা কেন তাহলে আরবী লাইন-এ পড়ে এসে এখন বিবিএ পড়তে চান???...


আপনে খালি আরবি লাইন .... আরবি লাইন ... করতাসেন কেন.......?
মাদ্রাসা থেকে যারা বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস করে তারা মেডিকেল , ইঞ্জি: লাইনে যায়.......... যারা মানবিক থেকে পাস করে তারা অন্য সাবজেক্ট গুলাতে যায়.........
আমার খালাতো ভাই মানবিক বিভাগ থেকে আলিম পাস কইরা ঢাবির ভর্তি পরীক্ষায় ঘ ইউনিটে প্রথম দিকের সিরিয়ালে আইসা এখন বিবিএ তে পরতাসে...........তারা যদি ভর্তি পরীক্ষায় টেকে ........তাইলে আপনার সমসসা কোথায়..........উল্টাতো আপনেগো সরম পাওয়ার দরকার ছিলো যে......... তারা মাদ্রাসা থেকা কম পইরা আইসা আপনেগো বেশি পড়া পলাপাইন গোরে পিসে ফালয়া ভার্সিটিতে টিকে............

৩৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:৩৭

মনে নাই বলেছেন: মাদ্রাসার স্টুডেন্টদের অবশ্যই ভার্সিটিগুলাতে ভর্তির সুজুগ দেয়া উচিত, তবে ভর্তি হবার জন্য নূ্ন্যতম যোগ্যতা থাকা লাগবে,সেটা বাংলা-ইংরেজীতে ২০০ নাম্বার করে সিলাবাস থাকতে হবে-আমার কাছে খুবই যুক্তিযুক্ত মনে হয়, কেন তারা সিলেবাস পরিবর্তনের উদ্যোগ নিচ্ছেনা এখনো!!!সরকারের উচিত এই বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেয়া।

৩৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:৫১

ঘোড়ারডিম বলেছেন: আমি বাংলাদেশ মাদ্রাশা শিক্ষা বোর্ড হতে সায়েন্স এ দাখিল এবং আলিম পাশে করেছি। পরে india থেকে Computer এর উপর লেখাপড়া শেষ করে এসে M.B.A. করি। এখন একটি multinational IT Organization এ একটি সম্মানজনক পদে আছি। আমার কোথাও কোন সমাস্যা হয় নাই এবং আমার দাখিল এর close frind যে বর্ত্মনে একজন ডাক্তার, DMC থেকে খুব ভালভাবে পাশ করে। তাই আপনার লেখা দেখে অবাক হয়েছি, বর্তমান পরিস্থিতি কি এত খারাপ? আবার অনেকের মন্তব্য দেখে বুঝলাম না কেন syllabus এত খারাপ ভাবছেন? আমার মনে আছে আমি যখন class 8 এ পড়ি তখন আমার home tutor (যিনি একজন হিন্দু ধর্মালম্বী ছিলেন) তখন আমার English first paper এ shakespeare এর “the merchant of venice” আছে দেখে খুব প্রশংসা করে ছিলেন। আর একবার একটা cricket mach খেলতে এক সাথে এলাকার বড় ভাইদের সাথে যাচ্ছি, এক বড় ভাই যিনি সক্রিয় বাম রাজনিতী করতেন, (এখন তিনি চট্টগ্রাম এর বাসদ এর উচ্ছ পর্যায়ের একজন নেতা :D ) আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন “মানুষ যে চাঁদে গেছে তা আমি মানি কিনা?” আমি খুব অবাক হয়েছিলাম আর বললাম নিউটন এর theory of gravity অনুযায়ী এটা সম্ভব।(তখন class 9 এ বিজ্ঞান fists paper এ law গুলো পড়ানো হচ্ছিল)

আসলে syllabus নয়, শিক্ষা প্রতিষ্টান মান এবং শিক্ষক এর মান এর problem আছে যেটা শুধু মাদ্রাসা নয় মফসলের অনেক school এও আছে।
তবে আমি ব্যক্তিগত ভাবে এই রকম বোর্ড বিভাজন এর পক্ষে নয়। আমি যে model টি চিন্তা করি তা এই রকম, সারাদেশ একই বোর্ড এর under এ থাকবে। বিজ্ঞান, সাহিত্য, ধর্ম (যার যার নিজের) ইত্যাদি সবই পড়ানো হবে এবং যার যার school/madrasha নিজের uniform ঠিক করবে (যেমন কেউ যদি মনে করেন তাদের প্রতিষ্টান এর uniform পানজাবি, টুপি)। University পর্যায়ে এসে specialization ঠিক হবে। যার যার ইচ্ছা অনুযায়ী কেউ science নিয়ে উচ্চতর degree নিবেন আবার কেউ যে ধর্ম পছন্দ সে ধর্মে উচ্চতর degree নিবেন।

অনেক ধন্যবাদ।



৪০| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:১৯

আমিনুল০১ বলেছেন: Vaiera,200 no. Er English poira amra jeno Eng er pondit hoiya jaitasi.same ques e exam dia chance paile,tader exam dite deoa hobe na ken?

৪১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:৫৮

আদিত্য আরাফাত বলেছেন: মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন করা উচিত আমাদের। মাদ্রাসা পড়লেই কেউ মোল্লা হয়না। মাদ্রাসা পরা মানেই হুজুর হয়ে যাওয়া না। ব্যক্তিগতভাবে আমি বাম রাজনীতির সমর্থক কিন্তু মাদ্রাসা ছাত্রদের প্রতি আমাদের অনেকের দৃষ্টিভঙ্গি আমাকে খুব আহত করে। ওরাতো আমাদের ভাই...আমাদের কারো না কারো সন্তান...তবে কেন তাদের প্রতি নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি। মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের সাধারণ শিক্ষায়..প্রগতির পথে আসার সুযোগ দেওয়া হোক...উচ্চ শিক্ষার অধিকার সবার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.