১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আমি হাতে চিঠি লিখলে, নিজে গিয়ে পড়ে দিতে হয়

২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: দলিল লেখকের লেখা আর ডাক্তারের লেখা পড়তে পারা আসলেই বিড়াট কম্ম - এই কম্মটির একটি যিনি পারেন তিনি ফার্মেসীর কম্পাউন্ডার !!!

৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১৩

ওমেরা বলেছেন: আমাদের এখানে প্রেসক্রিশন হাতে লিখতে হয় না আপনার হাতে দিবে ও তাই আপনাকে কষ্ট করে পড়তেও হবে না ভাইয়া।ওটা সরাসরি আপুতেক ( মেডিসিনের দোকান) ও চলে যাবে আমি ওখানে নাম , আইডি নাম্বার বল্লেই মেডিসিন পেয়ে যাবেন ॥
ভবিষ্যতে বাংলাদেশে ও এরকম হবে তাই চিন্তার কোন কারন নেই ।

ধন্যবাদ ভাইয়া।

৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:২১

অন্তরন্তর বলেছেন: দলিল পড়ার কথায় মনে পরে গেল আমার ছাত্রজীবনের কথা। দলিল পড়া খুব কঠিন কাজ ছিল। আমি দলিল পড়তে পারতাম না। লিখা সুন্দর হয়েছে।

৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৩৩

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সবকিছু পরিবেশের উপর নির্ভর করছে। আপনি যখন জমি জমার কাজ করবেন, তখন অটোমেটিক বুঝে যাবেন দলিলের লেখা। আবার কম্পাউন্ডার হলে বুঝে যাবেন ডাক্তারদের লেখা। কারণ, ওষুধের নামগুলো কম্পাউন্ডারের পরিচিত থাকে।
আমি যখন প্রবাস জীবন শুরু করেছিলাম, তখন এক ফিলিপিনো ইঞ্জিনিয়ারের হাতের লেখা খুবই দুর্বোধ্য মনে হত। বেশীরভাগ ফিলিপিনো ব্লক লেটারে রিপোর্ট লিখে (এই অভ্যাসটা এখন আমারও!)। তার হাতের লেখা নতুন কেউ বুঝত না সহজে। আমি কয়েকদিনেই বুঝে গিয়েছিলাম!

৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৩৮

কানিজ রিনা বলেছেন: ছোটকাল থেকে আমাদের জমির দলিলগুল
পড়তে পড়তে অভ্যস্ত হয়ে গেছি। তবে
ডাক্তাররা প্রেসক্রিপশন লেখে তাতে মনে
হয় তারা ঔষুধের বানান জানেনা। শুধু প্রথম
অক্ষর আর দ্বীতিয় অক্ষর দেখে দোকনীরা
চিনে ঔষুধ দেয়। ধন্যবাদ আনকমন লেখার
জন্য।

৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৫৭

সুমন কর বলেছেন: আমার হাতের লেখাও বুঝা যায় না !!! হুম, আগের দলিলগুলো খুব প‌্যাঁচানো প‌্যাঁচানো হাতের লেখায় থাকত।

৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:০০

কাইকর বলেছেন: আমার হাতের লেখা উকিলদের মতো ।সব স্যার বুঝে না।

৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:০৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সাজ্জাদভাই,

আমার ব্যক্তিগত জমির দলিলও পড়া সহজ কিন্তু ডাক্তারদের ব্যবস্থাপনা পড়াটা সাধারনের পক্ষে একেবারে সম্ভব নয়। বেশকিছু দিন আগে আপনার ভাইপোর খেলতে গিয়ে পায়ে প্রচন্ড লাগে। আমি আগে এক্সরে করিয়ে প্রায় দুআড়াই ঘন্টা লাইন দিয়ে শহরের নামি ডাক্টারবাবুকে দেখিয়ে ঔষুধের দোকানে গেলে, না আপনাকে ঔষধ দেয়নি। সম্পূর্ণ বেডরেস্ট দিয়েছে। ২, নম্বরে ওয়াটার ব্যাগে ঠান্ডাজলের সেক দিতে বলেছে। এহেন ব্যবস্থাপনা পাঠোদ্ধার করা আমার পক্ষে সম্ভব হয়নি।

শুভরাত্রি।

১০| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:১০

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: এদের কারণে অনেক মানুষ বিপদে পড়ে যায়।

১১| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা---
রাস্তায় প্রায়ই সাইন বোর্ড দেখি ''দলিল লেখক''।
তবে দলিল লেখকদের হাতের লেখা কিন্তু সুন্দর হয়।

১২| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭

চঞ্চল হরিণী বলেছেন: পোস্ট পড়ে হেসেছি, মন্তব্য পড়ে আরও বেশি হাসলাম। বিশেষ করে এক নং মন্তব্য তো । জমির দলিল পড়ার চেষ্টা করিনি কখনো। করে দেখবো ।

১৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৪৪

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনার লেখা কে বলে নাম টা দেন। তার লেখা একটু পড়ে আসি, দেখি সে কতবড় লেখক।

আপনার প্রতিটা লেখাতেই যে সূক্ষ্ম রসবোধ আছে সেটা অতুলনীয়

১৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৯:৫৬

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: মারছে... আরজ আলী বানায় দিলেন??? আমি তো তার নখেরও যোগ্য না। শিটম্যান