নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পেশায় ভূতত্ত্ববিদ ।ভালো লাগে কবিতা পড়তে। একসময় ক্রিকেট খেলতে খুব ভালবাসতাম। এখন সময় পেলে কবিতা লিখি। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কার্জন হল ভালো লাগে খুব। ভালোলাগে রবীন্দ্র সংগীত আর কবিতা । সবচেয়ে ভালো লাগে স্বদেশ আর স্বাধীন ভাবে ভাবতে। মাছ ধরতে

সেলিম আনোয়ার

[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।

সেলিম আনোয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

মে দিবস ও আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৯



আন্তর্জাতিক শ্রমিক আন্দোলন ও বামপন্থি আন্দোলনের উৎসব দিবস। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে শ্রমজীবী মানুষ এবং শ্রমিক সংগঠন সমূহ রাজপথে সংগঠিতভাবে মিছিল ও শোভাযাত্রার মাধ্যমে দিবসটি পালন করে থাকে। বিশ্বের প্রায় ৮০টি দেশে ১লা মে জাতীয় ছুটির দিন। আরো অনেক দেশে এটি বেসরকারি ভাবে পালিত হয়।



উৎপত্তিঃ-

সর্ব প্রথম মে দিবস উদযাপন শুরুর ইতিহাস অনেক প্রাচীন।খ্রীস্টধর্মের আবির্ভাবের পূর্বেই তার উৎপত্তি।রোমান যুগে ফুলের দেবী ফ্লোরা তাকে ঘিরেই এই উৎসব হত।আবার ওয়ালপুরগীজ নাইট যা জার্মান (ইংলিশ,ডাচ,স্ক্যান্ডেনেভিয়ান ভাষাভাষী)রাষ্ট্রগুলো উদযাপন করত।



খ্রীস্ট ধর্মের আগমনে অনেক পেগান ধর্মীয় রীতিনীতির বিলুপ্তি ঘটে।সেগুলো আর ধর্মীয় উৎসব হিসেবে পালিত হয়না।তবে মে দিবস ঠিকই থেকে যায়। এবং তা সামাজিক উৎসব হিসেবে পালিত হতে থাকে।ধর্মীয় উৎসব নয়।সহজ বংলায় পেগান ধর্মীয় আচার বা উৎসব ইউরোপে সামাজতান্ত্রিক ভার্সনে চলতে থাকে।



মেপুল নৃত্য এবং মে কুইনের মুকুট শোভিত করার মধ্যে দিয়ে মে ডে উৎসবের উদযাপন চলতে থাকে।বিভিন্ন নব্য –পেগান দল এই ভাবে পালন করতে থাকে মে এর প্রথম দিন।



খ্রীষ্ট পূ্র্বাব্দে গ্রীষ্মকালীন ছুটি দিবস হিসেবে এটি পালিত হত পেগান সংস্কৃতিতে।অপরদিকে ফেব্রুয়ারী মাসের প্রথম দিন ছিল বসন্তের ১ম দিন,মে এর ১ তারিখ ছিল গ্রীষ্মের প্রথম দিন। রোমান ক্যাথলিক ঐতিহ্যে মে ছিল বিবাহের মাস।তাদের কাছে মে দিবস ছিল আশীর্বাদপুষ্ট কুমারী মেরীর জন্মোৎসব উদযাপনের দিন।সমস্ত স্যটায়ার বা শ্লেষ থেকে মুক্ত থাকার জন্য এই দিনে তারা মেরীর মাথায় মুকুট; ফুলের বেষ্টনী পরাতো ।তবে জনপ্রিয়তা হ্রাস পেতে পেতে বিংশ শতকে এটি শুধুমাত্র প্রতিবেশীর দরজায় “মে বাস্কেট ”,মিষ্টি ও ফুলের ছোট বাস্কেট দেয়ার মধ্যে দিয়ে অতি ক্ষুদ্রপরিসরে পালিত হতে থাকে।



মে দিবস উৎযাপনঃ-



মে কুইন

প্রথাগতভাবে বৃটিশ মে দিবস উৎসব উদযাপনে মরিস নৃত্য ,মে রানীকে মুকুট শোভিত করা এমনকি মে পুল নৃত্যের অন্তর্ভূক্তি কিন্তু পেগান অ্যাংলো সংস্কৃতি থেকে আগত।



মরিস নৃত্য



মে ডে শত শত বছর ধরে প্রথাগত উৎসব মুখরদিন হিসেবে উৎযাপিত হচ্ছে।শহরে গ্রামে মে দিবস উদযাপিত হয় বসন্তকালীন উর্বরতা উৎযাপনে আর গ্রামে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির মিলন মেলা সৃষ্টির মাধ্যমে। উৎসব মুখর পরিবেশে।



মে পুল ড্যা্নিসং

খ্রীস্ট ধর্মের উৎপত্তি ও বিস্তারে মে এর এক তারিখ হয়ে ওঠে সেন্ট যোসেফের কৃষক শ্রমিকের কর্মবিরতি ও উৎসবের দিন। জমিনে বীজবপন কর্ম সম্পাদনের শেষে মে এর ১ তারিখে শ্রমিকদের ছুটি বা কর্মবিরতি দেয়া হত।শ্রমিকরা মে পুল নৃত্য তালে তালে নেচে কর্ম বিরতী উদযাপন করত।বৃত্ত রচনা করে ঘুরে ঘুরে বিশেষ ধরণের নৃত্য হলো মেপুল নৃত্য।



বৃটেনে মে ডে ব্যাংক হলিডের উৎপত্তি ১৯৭৮ সালে।



পারসিয়ান পার্লামেন্ট মে দিবস বিলুপ্ত করে ও এর উদযাপনের উপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলেও পুণরায় ১৬৬০ সালে এটির প্রচলন হয়।



কিছু মানুষ অক্সফোর্ডের মেগডালন ব্রিজ থেকে চারওয়েল নদীর উপর লাফিয়ে পড়ে মে ডে উদযাপন করত।যদিও এটি ১৯৭০ সাল থেকে শুধু মাত্র টিভি ক্যামেরার সামনে নদীতে ঝাপিয়ে পড়ার ফ্যাশনে পরিণত হয়। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ব্রীজটি মে ১ তারিখে বন্ধ রাখা হয় যেহেতু নদীতে পানির গভীরতা মাত্র ২ ফুট।ফলে ব্রীজ থেকে লাফিয়ে পড়ে অনেকের মারাত্নক দূর্ঘটনার ঘটনা ঘটেছে।এ ই দূর্ঘটনা রোধের জন্য এই সিদ্ধান্ত। তারপরও কিছু লোক বাধা ডিঙিয়ে ব্রীজে ওঠে এবং নদীতে ঝাপিয়ে পড়ে মারাত্মক আহত হন।



ডারহামে ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা প্রিবেন্ড ব্রীজে সমবেত হয় সূর্য উদয় দেখার জন্য এবং উৎসব ,ফোক সঙ্গীত,নৃত্য,সমবেত সঙ্গীত , বারবেকো প্রাতরাশ প্রভৃতি প্রাণ ভরে উপভোগ করে দিনটি উদযাপন করে।এটি উদিয়মান ডারহাম ট্রেডিশন যা আংশিক ভাবে পরিলক্ষিত হয় ২০০১ সাল থেকে।



কিংস্যান্ড,কাউস্যান্ড এবং মিলব্রুক এলাকায় ফ্লাওয়ার বুট রিটোয়াল উদযাপন করা হয় এই দিনে।ব্লাক প্রিন্স শিপের আদলে জাহাজ তৈরী করে সেটিকে হরেকরকম ফুল দিয়ে ভরা হয় তারপর এটাকে মিলব্রুকের কুয়ে থেকে কাউ স্যান্ড উপকূলে ভাসিয়ে সেখানে ডুবিয়ে দেয়া হয়।গ্রামের বাড়ীগুলো ফুল দিয়ে সুসজ্জিত করে এবং মানুষরা লাল ও সাদা রঙের ড্রেস পরিধান করে।



সেন্ট আনজুসে কিছু কিছু ছাত্র বিচ এ ৩০ এ এপ্রিল রাতে যায় এবং পরের দিন মে দিবসে সূর্যোদয়ের সময় উত্তর সাগরে উলঙ্গ অবস্থায় সাগরে ঝাপিয়ে পড়ে।



যুক্তরাষ্ট্রে অনেক জায়গায় মে দিবসে ছোট্ট ঝুড়ি ফুল ভরে কারো দরজায় রেখে কলিংবেল টিপে দে দৌড়।সে লুকিয়ে যায়।যে ব্যক্তি ঝুড়িটি পায় সে খুঁজতে থাকে ঝুড়ি দাতাকে।খুঁজে পেলে তারা চুমু বিনিময় করে।











মে দিবস -শ্রমিক দিবস



১৮৮৬ সালে আমোরিকার শিকাগো শহরের হে মার্কেটের ম্যাসাকার শহীদদের আত্মত্যাগকে স্মরণ করে পালিত হয়। সেদিন দৈনিক আটঘন্টার কাজের দাবীতে শ্রমিকরা হে মার্কেটে জমায়েত হয়েছিল। তাদেরকে ঘিরে থাকা পুলিশের প্রতি এক অজ্ঞাতনামার বোমা নিক্ষেপের পর পুলিশ শ্রমিকদের ওপর গুলীবর্ষণ শুরু করে। ফলে প্রায় ১০-১২জন শ্রমিক ও পুলিশ নিহত হয়। ১৮৮৯ সালে ফরাসী বিপ্লবের শতবার্র্ষিকীতে প্যারিসে দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক-এর প্রথম কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ১৮৯০ সাল থেকে শিকাগো প্রতিবাদের বার্ষিকী আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন দেশে পালনের প্রস্তাব করেন রেমন্ড লাভিনে।



১৮৯১ সালের আন্তর্জাতিকের দ্বিতীয় কংগ্রেসে এই প্রস্তাব আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহীত হয়। এরপরপরই ১৮৯৪ সালের মে দিবসের দাঙ্গার ঘটনা ঘটে। পরে, ১৯০৪ সালে আমস্টারডাম শহরে অনুষ্ঠিত সমাজতন্ত্রীদের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে এই উপলক্ষ্যে একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়। প্রস্তাবে দৈনিক আটঘন্টা কাজের সময় নির্ধারণের দাবী আদায়ের জন্য এবং শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য বিশ্বজুড়ে পয়লা মে তারিখে মিছিল ও শোভাযাত্রা আয়োজনের সকল সমাজবাদী গণতান্ত্রিক দল এবং শ্রমিক সংঘের (ট্রেড ইউনিয়ন) প্রতি আহবান জানানো হয়। সেই সম্মেলনে “শ্রমিকদের হতাহতের সম্ভাবনা না থাকলে বিশ্বজুড়ে সকল শ্রমিক সংগঠন মে’র ১ তারিখে “বাধ্যতামূলকভাবে কাজ না করার” সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।



অনেক দেশে শ্রমজীবী জনতা মে মাসের ১ তারিখকে সরকারি ছুটির দিন হিসাবে পালনের দাবী জানায় এবং অনেক দেশেই এটা কার্যকরী হয়। দীর্ঘদিন ধরে সমাজতান্ত্রিক, কমিউনিষ্ট এবং কিছু উগ্রবাদী সংগঠন তাদের দাবী জানানোর জন্য মে দিবসকে মুখ্য দিন হিসাবে বেছে নেয়। কোন কোন স্থানে শিকাগোর হে মার্কেটের আত্মত্যাগী শ্রমিকদের স্মরণে আগুনও জ্বালানো হয়ে থাকে।



পূর্বতন সোভিয়েত রাষ্ট্র, চীন, কিউবাসহ বিশ্বের অনেক দেশেই মে দিবস একটি তাৎপর্যপূর্ণ দিন। সে সব দেশে এমনকি এ উপলক্ষ্যে সামরিক কুচকাওয়াজের আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ এবং ভারতেও এই দিনটি যথাযথভাবে পালিত হয়ে আসছে।



আমেরিকা ও কানাডাতে অবশ্য সেপ্টেম্বর মাসে শ্রম দিবস পালিত হয়। সেখানকার কেন্দ্রীয় শ্রমিক ইউনিয়ন এবং শ্রমের নাইট এই দিন পালনের উদগাতা। হে মার্কেটের হত্যাকান্ডের পর আমেরিকার তৎকালিন প্রেসিডেন্ট গ্রোভার ক্লিভল্যান্ড মনে করেছিলেন পয়লা মে তারিখে যে কোন আয়োজন হানাহানিতে পর্যবসিত হতে পারে। সে জন্য ১৮৮৭ সালেই তিনি নাইটের সমর্থিত শ্রম দিবস পালনের প্রতি ঝুকে পড়েন।



বাংলাদেশেও মে দিবসে কর্মবিরতি থাকে।সরকারিভাবে তা পালন করাও হয় ।মহামান্য রাষ্ট্রপতি,মাননীয় প্রধাণমন্ত্রী ও মাননীয় বিরুধীদলীয় নেত্রি বিষেশ বাণী দেন।শ্রমিক সংঘটন গুলো শোভাযাত্রা বের করেন।এদিবসকে কেন্দ্র করে কর্মসূচীও দেন।

আইএলও

আন্তরজাতিক ভাবে শ্রামকদের ILO নামে একটি সংগঠন রয়েছে। এটি জাতিসংঘের একটি বিশেষ সংস্থা যেটির উৎপত্তি হয়েছে ১৯১৯ সালে।১৯৪৬ সালে এটি জাতিসংঘের প্রথম বিশেষ সংস্থা হিসেবে আত্ন প্রকাশ করে।এর প্রধাণ উদ্দেশ্য হলো :-



১.কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিৎকরণ;

২.নারী ও পুরুষের জন্য বৃহৎ কর্ম সংস্থান সৃষ্টি এবং নিয়োগে স্বচ্ছতা নিশ্চিতকরণে উৎসাহিতকরণ;

৩.সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিৎকরণে সহায়তা ও নির্দেশনা;

৪.শ্রমিকদের স্ব-স্ব কাজে তাদের মতামতকে বা বক্তব্যকে মূল্যায়ন নিশ্চিতকরণ;



পাথর শ্রমিকদের অস্বাস্থ্যকর বস্তি

দাস প্রথা বিলুপ্ত হয়েছে।শ্রমিকদের অনেক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।তারপর ও আজও তারা কর্মক্ষেত্রে পদে পদে বঞ্চিত।



(দুই জন শিশু শ্রমিক,ভোলাগঞ্জ ,সিলেট)

আ্ইএলও র এক সমীক্ষায় দেখাগেছে মধ্য প্রাচ্যে প্রায় ৬ লক্ষ শ্রমিক বাধ্যতামূলক শ্রমের স্বীকার বা ফোর্সড লেবারের ভিক্টিম।প্রতি ৩০০ জনে ১ জন এর শিকার হচ্ছেন।





দৃষ্টান্ত সরূপ বাংলাদেশের গার্মেন্টস শ্রমিকদের কথা উল্লেখ করা যায়।এক্ষেত্রে শতকরা ৯০ ভাগ শ্রমিক মহীলা আর দেশের অর্থনীতিতে তাদের অবদান ব্যাপক।তাদের সামাজিক নিরাপত্তা কতটুকু?তাদের মূল্যায়ন কতটুকু?অগ্নিকান্ডের মত দূর্ঘটনার স্বীকার হচ্ছেন ।কতটুকু ক্ষতিপূরণ তাদের পরিবার পাচ্ছেন?সমাজে তাদের ভাষ্য আদৌ কি কোন গুরুত্ব পাচ্ছে? ৩য় বিশ্বের দেশগুলোতে শ্রমিকরা বেশি ভুক্ত ভোগী হচ্ছেন।উন্নত বিশ্বেও তৃতীয় বিশ্বের শ্রমিকরা বৈষম্যের স্বীকার হচ্ছেন।



একজন পাথর শ্রমিক,জয়ন্তিয়া সিলেট

শ্রমিক ও বাংলাদেশ



(কর্মজীবি মহীলা -তৈরী পোশাক শিল্প)

বাংলাদেশে সবচেয়ে সুলভে শ্রম পাওয়া যায়।শুধু মাত্র সস্তা ও বিরাট জন বলের উপর ভিত্তি করে আমাদের তৈরি পোষাক শিল্প বিশ্বে দারুণ একটা অবস্থানে কিন্তু তাদের জীবনের নিরাপত্তা কতটুকু?





সাম্প্রতিক রানা প্লাজা ট্রাজেডিতে হাজার খানেক মানুষে নির্মম মৃত্যু।তাজরিন অগ্নিকান্ড ট্রাজেডি;স্পেকটাম ভবন ধ্বসে ৬৪ জন শ্রমিকের মৃত্যু তাদের জীবনের নিরাপত্তাহীনতার কথা বলে।তৈরি পোষাক শিল্পে যে সমস্ত নারী শ্রমিক দিন রাত পরিশ্রম করেন তার আর্থ সামাজিক নিরাপত্তা কতটুকুআর জীবনের নিরাপত্তা ।তাদের মৃত্যুতে ক্ষতিপূরণ কতটুকু?তাদের জীবন যারা বিপরযস্ত করে তুলেন তাদের অবস্থা কি? তারা থাকেন ধরাছোয়ার বাইরে ।





সরকারি হিসাবে, এখাতে পাঁচবছরে দুর্ঘটনা ঘটেছে ২৫১টি। প্রাণ গেছে ৪৮৮ জনের। গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ’র হিসাবমতে, গত ১৩ বছরে ১৬৬ দুর্ঘটনা ঘটেছে বিভিন্ন পোশাক কারখানায়। এতে নিহত হয়েছেন ২২২ জন শ্রমিক। আর গত ২৩বছরে ভবনধস ও আগুনে প্রাণহানি ঘটেছে ৩৮৮ জন শ্রমিকের। তবে সাভারের এই ভবনধস ছাড়াও গত ২৩বছরে পোশাকশিল্প কারখানায় ২১৭টি দুর্ঘটনা হয়েছে বলে তথ্য দিয়েছে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) হিসাবে, গত পাঁচবছরেই শুধু আগুনে মৃত্যু হয়েছে ৪৫৯ শ্রমিকের। ফায়ার সার্ভিসের তথ্যকেন্দ্রের হিসেবমতে, গত ১০বছরে গার্মেন্ট্স এ মৃতের সংখ্যা কমপক্ষে একহাজার। বিজিএমইএ’র তথ্যমতে, ১৯৯০ থেকে ২০১২ সালের জুন মাস পর্যন্ত পোশাকশিল্প কারখানায় ২১৭টি অগ্নিকাণ্ড ও ভবনধসের ঘটনা ঘটে। এরমধ্যে ২১২টি ভবনধস হয়েছে। ২৩টি কারখানার ২৭৫ জন শ্রমিক নিহত হন। গতবছর ২৪ নভেম্বর আশুলিয়ার তাজরীন গার্মেন্টে ১১৩ জনের প্রাণহানিসহ গত ২৩বছরে মোট নিহতদের সংখ্যা দাঁড়ায় ৩৮৮ জনে।



আর সম্প্রতি রানা প্লাজায় নিহতের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়ে।আহত কয়েক হাজার।দেশের অর্থনীতিতে সিংহভাগ অবদান এই সব শ্রমিকদের। যাদের অধিকাংশই নারী।পোশাকমালিকদের কখনো বিচার হয় না।তারা দৃষ্টান্ত মূলক সাজা পেলে এ ধরণের দূর্ঘটনা সন্দেহাতিত ভাবে কমে যেত।

তাছাড়া অন্ন বস্ত্র বাসস্থান শিক্ষা চিকিৎসা মোট কথা জীবন যাত্রার মান বিশ্লেষণ করলে তারা দারুণ অবহেলিত বঞ্চিত ।তাদের আর্থসামাজিক নিরাপত্তা নেই বললেই চলে।



মে ডে উদযাপন সত্যিকার অর্থে সফল হবে যেদিন সকল শ্রমিক, সকল পেশার শ্রমজীবি তাদের অধিকার লাভ করবেন।মালিক-ভৃত্য সম্পর্কের বেড়াজাল থেকে বেড়িয়ে অংশীদার এর সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হবে।যাদের শ্রমের উপর ভিত্তি করে আমাদের এই সভ্যতা ,সভ্যতার বিকাশ ও উন্নয়ণ তাদের অধিকার নিশ্চিৎ হলেই মে দিবস পরিপূর্ণভাবে সফলতা লাভ করবে।






মে দিবসে আমাদের করণীয় কি ?এর তাৎপর্য কি? এব্যাপারে বিজ্ঞ ব্লগারদের অভিমত কি?



সবশেষে পাঠে ধন্যবাদ





উৎস-ছবি -তথ্য নেট,নিজস্ব এলবাম,বই ,ব্লগ।

বিঃদ্রঃ পাথর কোয়ারীর শ্রমিকদের ছবি দেয়ার কারণ আমার ওই পাথর কোয়ারীর মজুদ ও পরিবেশ ব্যাপারে রিসার্স করার সুযোগ হয়েছে।

মন্তব্য ৬৩ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৬৩) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৫৮

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: শ্রমের মর্যাদা আর দাসত্বের শ্রিংখল ভেঙ্গে
ওরা গড়েছিল সত্যর সংগ্রাম আর প্রতিরোধ
সব জালিম যুলুমের নাগপাশ ছিন্ন করে
অধিকার আদায়ে রক্ত দিল তারা , হল বিশ্ব বিবেকের চেতনা বোধ ।

মে দিবসে সকল শ্রম জীবী মানুষের শান্তি ও মুক্তির
বার্তায় জানাই শুভকামনা
জয় হোক মেহনতি জনতার ।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পরিবেশ বন্ধু ১ম কমেন্টে ধন্যবাদ।

২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫১

আরজু পনি বলেছেন:

আন্তরজাতিক- আন্তর্জাতিক
প্রাচিন-প্রাচীন
অভির্ভাবের - আবির্ভাবের

বানান গুলো কাইন্ডলি ঠিক করে নিন।

পরে এসে বিস্তারিত কমেন্ট করে যাবার আশা রাখি।
বানান এডিট করে ইচ্ছে হলে এই কমেন্ট মুছে ফেলতে পারেন।।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:২৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সংশোধন করা হলো।

৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭

মেহেরুন বলেছেন: দারুন পোস্ট। ++++

Click This Link

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা থাকলো।

৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:

মে দিবসের তাৎপর্য এই সময়ে এই দেশে খুবই প্রাসঙ্গিক।
শ্রমিক নেতারা কিংবা তাদের পক্ষে কেউ এগিয়ে আসবে অপেক্ষায় আছি। যদিও এদেশে কেউ আসবে না। সব শোষনের পক্ষে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সহমত।শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হওয়া দরকার

৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪১

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:

মে দিবসের তাৎপর্য এই সময়ে এই দেশে খুবই প্রাসঙ্গিক।
শ্রমিক নেতারা কিংবা তাদের পক্ষে কেউ এগিয়ে আসবে অপেক্ষায় আছি। যদিও এদেশে কেউ আসবে না। সব শোষনের পক্ষে।

আসলেই, এই মে দিবস আমাদের জন্য আলাদা তাৎপর্য নিয়ে আসার দাবী রাখে!

++++++++++++

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ঠিক মে এর আগ মুহুর্তে ঘটে গেল এই ট্রাজেডি। এখন ভাববার সময় হয়েছে এই ধরণের ট্রাজেডি যাতে না হয় তার নিশ্চিৎ করা ।আর শ্রমিকদের উপযুক্ত মূল্যায়ন করা ।

৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩

বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:

মে দিবসের তাৎপর্য এই সময়ে এই দেশে খুবই প্রাসঙ্গিক।
শ্রমিক নেতারা কিংবা তাদের পক্ষে কেউ এগিয়ে আসবে অপেক্ষায় আছি। যদিও এদেশে কেউ আসবে না। সব শোষনের পক্ষে

ঠিক বলেছেন।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শোষনের বিষদাত ভেঙে দিতে হবে।শ্রমিকদের অধিকার যেন অক্ষুন্ন থাকে সেদিকে নজর দিতে হবে।

৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:১৮

বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: শ্রমিকের মর্যাদা দেয়ার আগে আমাদের শ্রমের মূল্যায়নটাই জানতে হবে, বুঝতে হবে, উপলব্ধি করতে হবে। শ্রমিক কে বা কারা সেটা না দেখে শ্রমটাকেই দেখা উচিত। তার মর্যাদা দেয়া উচিত, তার উপযুক্ত পারশ্রমিক দেয়া উচিত, তার উপযুক্ত মূল্যায়ন করা উচিত। এটা নিজ নিজ অবস্থানে থেকেই আমাদের সবাইকে করতে হবে।

শ্রমিকদের মূল্যায়নেও অনেক সময় ভারসাম্য রক্ষা করা হয়না। একটা লেভেলে নারী পুরুষ হিসেব এক রকম মূল্যায়ন করা হয় আরেকটা লেভেলে গিয়ে তার ভিন্ন রুপ দেখি আমরা অনেক সময়।

যেমন, অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, কোন মহিলা (অনেক ক্ষেত্রে সুন্দরীকে প্রাধান্য দেয়া হয়) হওয়ার কারণে দেখা যায় পুরুষদের চেয়ে প্রাধান্য দেয়া হয়।

সেই একিই নারীকে আবার ভিন্ন জায়গায় নারী পুরুষদের চেয়ে শাররীক ভাবে দুর্বল অযুহাতে শ্রমের অবমূল্যায়ন (বেতন কম ) করা হয়।

এসব ভিন্নতা দুর করতে হবে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য।তাদের আর্থসামাজিক মূল্যায়ন নিরাপত্তা নিশ্চিৎ করা আবশ্যক।

৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১০

জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট+++++

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এই সময়টা শ্রমিকদের নিয়ে না লেখলে হচ্ছিল না।তাই লিখলাম। তারাই সভ্যতার নির্মাতা।অথচ তারা অবহেলায় প্রাণ দিবে ব্যাপারটা অনেক কষ্টদায়ক।

৯| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১

এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: এবারের মে দিবসের স্লোগান হোক

ন্যায্য মজুরি ও
নিরাপদ কর্মস্থল।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর কমেন্ট।নিরাপত্তা কিন্তু দুটোই কভার করে। আর্থিক নিরাপত্তা আর জীবনের নিরাপত্তা। সুন্দর মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

১০| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬

সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
খুব চমৎকার এবং সময়োচিত পোষ্টে ++++++++++++++++++++

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ।ভাল থাকবেন সবসময়।

১১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:০২

সায়েম মুন বলেছেন: যুগে যুগে শ্রেণীবৈষম্য সভ্যতার কাধেঁ চড়ে পথ পরিভ্রমণ করছে। বাংলাদেশে উপস্থিত হয়েছে রুঢ়তর অবয়ব নিয়ে।

বেশ সময়সাপেক্ষ এবং সময়োচিত পোস্ট। ভাল লাগলো।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কবি ধন্যবাদ। আপনার কমেন্ট গুলো অসাধারণ। আপনার পোস্টটি বেশি ভালো লাগাই স্বাভাবিক ;) ।শোভন ভাই ফোন নম্বর চেয়েছে।লোকজন অটোগ্রাফ চাওয়া শুরু করলে কি বিপদে ই না পড়ব।ডিজিটাল অটোগ্রাফ ব্যাপরাটা কি এক্সিস্ট করে? ভাল থাকবেন।

১২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১

শের শায়রী বলেছেন: তোমার কাছ থেকে এই ধরনের আরো পোষ্ট চাই।

আমার ফেবুতে তোমার ফোন নাম্বার দাও। তুমি কোথায়?

গর্বিত তোমার এই পোষ্ট দেখে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শোভন ভাই।ভাল লাগছে এই জেনে যে পোস্ট টি আপনার ভাল লেগেছে। ভাল থাকবেন সবসময়।এই শুভকামনা থাকলো।

১৩| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:

মে দিবসের তাৎপর্য এই সময়ে এই দেশে খুবই প্রাসঙ্গিক।
শ্রমিক নেতারা কিংবা তাদের পক্ষে কেউ এগিয়ে আসবে অপেক্ষায় আছি। যদিও এদেশে কেউ আসবে না। সব শোষনের পক্ষে।


দারুণ পোস্টে+++

সোজা প্রিয়তে

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ কবি ।শ্রমজীবি মানুষের জয় হোক। মানবতার জয় হোক।মে দিবস সফল হোক।

১৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৯

রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: শ্রমজীবি মানুষের জয় হোক। মানবতার জয় হোক।মে দিবস সফল হোক।
+++++++++++

০১ লা মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সহমত। শুভকামনা থাকলো ।

১৫| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:০২

দি সুফি বলেছেন: অনেক বড় পোষ্ট। অর্ধেকটা পড়লাম। বাকি অর্ধেক পরে পড়ব।
তবে + পুরোপুরিই দিয়ে গেলাম, অর্ধেক নয়। B-))

০১ লা মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পাঠে ও মন্তব্যে ধন্যবাদ ।ভাল থাকবেন সবসময়।

১৬| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আফসোস ! যাদের জন্য এই দিবস ,এই দিবসের কথা তারা কতজন জানে ?

০১ লা মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বেশিরভাইই জানে নাআমার ধারণাআমাদের ৩য় বিশ্বের শ্রমিকদের শতকরা ৯৫% জানে না।

১৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৪

বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: এই পোষ্টে আলোচনা করার, জানার অনেক সুযোগ ছিল, কিন্তু তেমন কেউতো এলোনা।

এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: এবারের মে দিবসের স্লোগান হোক

ন্যায্য মজুরি ও
নিরাপদ কর্মস্থল।


সহমত

০১ লা মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আফসোস ।বাংলাদেশ সরকার যেমন নিষ্ক্রিয় সামুও তেমনি নিষ্ক্রিয় ।কেউ মুখ খুলছে না এই ব্যাপরটিকে তেমন প্রাধান্য ও দেয়া হয় নাইএ সমস্ত প্রাধান্য পেলেআজ সাভার ট্রাজেডি নাও হতে পারতো।

১৮| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্রক্সি দিয়ে কাজ চালাচিছ সবার কমেন্টের জবাব সুযোগমত দেয়া হবে। শ্রমিক দিবস পালিত হবেএমন সময়ে যখন অনেক শ্রমিক হাসপাতালের বেডে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে।এটা কি ম্যাসেজ বহন করে? তাদের বাসস্থানেরএকটা ছবি দিয়েছি দেকুন তারা কতটা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বাস করে।

১৯| ০১ লা মে, ২০১৩ রাত ১২:১২

রোমেন রুমি বলেছেন: কেমন আছেন সেলিম ভাই ?

অনেক দিন ব্লগে আসি না ।
পড়ি না ;
কিছু লিখি না ।
কি যেন ভেতরটা পোড়াচ্ছে ;
অনেক অনেক কথা ভেতরে তোলপাড় করছে ।
শুধু বলতে ইচ্ছে করে না !!

আজ অনেক দিন পর এসে
আপনার এই তথ্যবহুল অসাধারন লেখাটা পড়ে
ভীষণ ভাল লাগল ।

ভাল থাকবেন
শুভ রাত্রি ।

০১ লা মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন সুপ্রিয় ব্লগার আপনার ভেতরটা শান্ত হোক সমৃদ্ধি লাভ করুক।।অনেক অনেক ভাল থাকুন।

২০| ০১ লা মে, ২০১৩ সকাল ৮:১৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমার এই লেখাটি আপনাকে ভালোলাগা দিয়েছে তাই আমারও ভীষণ ভাল লেগেছে।নিরন্তর শুভকামনা থাকলো।সবাইকে শ্রমিক দিবসের শুভেচ্ছা।

২১| ০১ লা মে, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: অনেক ভাল একটা পোস্ট করেছেন ভাই।

০১ লা মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ নিজাম-উদ্-দৌলা আপনার ভাল লেগেছে ব্যাপরাটা জেনে ভাল লাগছে।

২২| ০১ লা মে, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: অনেক ভালো একটা পোস্ট। কালকেই পড়েছিলাম। পেজ লোড হচ্ছিল না তাই কমেন্ট করতে পারছিলাম না। :)
শুভকামনা।

০১ লা মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন সবসময় এই কামনা থাকলো। শ্রমিকরিাআজও বঞ্চিত নারী শ্রমিকরাআরও বেশি বঞ্চিত ও অবহেলিত এই অবস্থার উত্তরণ চাই।

২৩| ০১ লা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯

কালোপরী বলেছেন: :)

০১ লা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৪| ০১ লা মে, ২০১৩ রাত ৮:৩২

এরিস বলেছেন: কিছু মানুষ অক্সফোর্ডের মেগডালন ব্রিজ থেকে চারওয়েল নদীর উপর লাফিয়ে পড়ে মে ডে উদযাপন করত। !!!! অনেক অবাক করা তথ্য জানলাম। পোস্টে প্লাস। ওদের জন্যে কিছু করাটা খুব বেশী প্রয়োজন। খুব বেশি।

০১ লা মে, ২০১৩ রাত ৮:৩৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সহমত। রানা প্লাজা ঘটনায় জাতি শোকার্ত।ভবন নির্মান থেকে শুরু করে প্রতি স্তরের লোকজন দায়ী। রানা বেশি দায়ী।এগুলো থেকে মুক্ত হতে না পারলে মে ডে স্বার্থকতা লাভ করবে না।

২৫| ০১ লা মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

মৃন্ময় বলেছেন: অনেক ভালো পোস্ট,ভালো লাগল।
ভালো থাকুন।

০১ লা মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা থাকলো।

২৬| ০১ লা মে, ২০১৩ রাত ১০:৫০

রাইসুল নয়ন বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারলাম ।
আপনাকে ধন্যবাদ কবি এমন পোস্ট দেবার জন্য ।
অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্য প্রিয় কবি ।
ভালো থাকুন ।

০১ লা মে, ২০১৩ রাত ১০:৫৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ।

২৭| ০১ লা মে, ২০১৩ রাত ১১:০১

মামুন রশিদ বলেছেন: আমাদের দেশে আমরা প্রায় সবাই অব্যবস্থাপনা আর অনিয়মের মধ্যে বাস করি । আর আমাদের মধ্যে সবচেয়ে ভালনারেবল অবস্থায় আছে আমাদের শ্রমিক শ্রেনী ।


মে দিবসের মিথ গুলো ভালো লাগলো । পোস্টে ভালোলাগা+++

০১ লা মে, ২০১৩ রাত ১১:০৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ সুপ্রিয় ব্লগার

২৮| ০১ লা মে, ২০১৩ রাত ১১:৩৮

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ভাল লাগল

০২ রা মে, ২০১৩ ভোর ৬:৩৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ ।শুভকামনা থাকলো নিরন্তর। বাংলাদেশে শিশুশ্রম ব্যাপরটা কিন্তু ব্যাপক।এটা কিন্তু অবৈধ।

২৯| ০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১২:১৯

তানিয়া হাসান খান বলেছেন: সুপার হিট পোষ্ট ++++++++++++++++++++
সহ প্রিয়তে

০২ রা মে, ২০১৩ ভোর ৬:৪০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: যাকপোস্টটি সুপারহিট হয়েছে।টেনশন মুক্ত হলাম আসলে এত পোস্ট আসে একদিনে।এতগুলো পোস্ট এর মধ্যে সুপারহিট হওয়া খুব গর্বের ব্যাপর। পরবর্তীতে সুপার ডুপার হিট পোস্ট মুক্তি দেয়ার চেষ্টা থাকবে। :)


আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।নিরন্ততর শুভকামনা থাকলো।

৩০| ০২ রা মে, ২০১৩ রাত ২:৪৪

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: জানতাম আবারও পড়ে নিলাম :)

০২ রা মে, ২০১৩ ভোর ৬:৪১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কি জানতেন? সবকিছু? আরেকবার পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আপনার সাভার ট্রাজেডিতে জীবনের ঝুকি নিয়ে কাজ করাকে সাধুবাদ জানাই।

৩১| ০২ রা মে, ২০১৩ রাত ৩:৩৪

বাংলার হাসান বলেছেন: চমৎকার পোস্ট+++++

০২ রা মে, ২০১৩ ভোর ৬:৪৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ ।সুপ্রিয় ব্লগার যারা সাভার ট্রাজেডিতে বিধ্বস্ত মানুষদের সাহায্যে এগিয়ে এসেছে তারা এই সময়কার শ্রেষ্ঠ সন্তান।

৩২| ০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১০:০২

জুন বলেছেন: মে দিবস নিয়ে এত ঘটনা জানাই হয়তো হতোনা যদি না আপনার পোষ্ট না পড়তাম সেলিম। ভালোলাগলো অনেক প্রিয়তে রেখে দিলাম মাঝে মাঝে উল্টে পাল্টে দেখবো যখন খুশী।

৩৩| ০২ রা মে, ২০১৩ রাত ১০:১২

লিন্‌কিন পার্ক বলেছেন:

মে দিবস সম্পর্কে জানতাম কিন্তু বিস্তারিত নাহ । ধন্যবাদ ব্রো পোস্টটার জন্য

৩৪| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ১০:০৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ জুনআপু এবং লিঙকিঙ পার্ক কমেন্টের জবাব দিতে পারছি না।প্রক্সি ব্যবহার করছি তাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.