নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পেশায় ভূতত্ত্ববিদ ।ভালো লাগে কবিতা পড়তে। একসময় ক্রিকেট খেলতে খুব ভালবাসতাম। এখন সময় পেলে কবিতা লিখি। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কার্জন হল ভালো লাগে খুব। ভালোলাগে রবীন্দ্র সংগীত আর কবিতা । সবচেয়ে ভালো লাগে স্বদেশ আর স্বাধীন ভাবে ভাবতে। মাছ ধরতে

সেলিম আনোয়ার

[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।

সেলিম আনোয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

বুধবার রাত/ বৃহস্পবিতার সকাল আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় 'মহাসেন ও প্রসঙ্গিক কিছ কথা ও সর্বশেষ আপডেট

১৪ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫



ছবি নেট



আবহাওয়া দপ্তরের সর্বশেষ খবরে জানানো হয়েছে, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় 'মহাসেন' মঙ্গলবার বেলা ১২ টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ১১৫৫ কি:মি: দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং মংলা বন্দর থেকে ১০৫০ কি:মি: দক্ষিণ-দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে অবস্থান করছে।

ঘূর্ণিঝড়টি এখন বঙ্গোপসাগরে স্থিরভাবে অবস্থান করছে।



আবহাওয়াবিদরা বলছেন, ঘূর্ণিঝড়টি আরো শক্তিশালী হয়ে উত্তর-পূর্বে, বাংলাদেশ উপকূলের দিকে অগ্রসর হবার জোরালো সম্ভাবনা রয়েছে।

উপকূলীয় এলাকাগুলোতে এখন ৭ নম্বর সতর্কতা সংকেত অনুসরণ করতে বলছে আবহাওয়া দপ্তর।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই উপকূলের জয়েন্ট টাইফুন ওয়ার্নিং সেন্টার জানাচ্ছে, স্থলে আঘাত হানার সময় এই ঘূর্ণিঝড়টির গতিবেগ প্রতিঘন্টায় ১৩০ কি.মি: পর্যন্ত হতে পারে।

চট্টগ্রাম থেকে বিবিসি বাংলার সংবাদদাতা মীর সাব্বির জানাচ্ছেন, আগামীকাল বুধবার বাংলাদেশের উপকূলে এই ঝড়টি আঘাত হানার একটি সম্ভাবনার কথা সেখানকার আবহাওয়া দপ্তরের কর্মকর্তারা তাকে জানিয়েছেন।

তবে ঝড়টি বাংলাদেশে আঘাত হানবে কিনা সেটা এখনো স্পষ্ট নয়।

সংবাদদাতা আরও জানান, চট্টগ্রামের আবহাওয়ায় ঝড়ের কোনও সুস্পষ্ট ছাপ না থাকলেও মানুষের মধ্যে কিছুটা উদ্বেগ বিরাজ করছে।

এরই মধ্যে অধিবাসীরা শুকনো খাবার, কেরোসিন, মোমবাতি ইত্যাদি সংগ্রহ করতে শুরু করেছে।

এদিকে সরকারের তরফ থেকেও ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলার যথেষ্ট উদ্যোগ চোখে পড়েছে।

চট্টগ্রামে সব সরকারী কর্মকর্তার ছুটি এরই মধ্যে বাতিল করা হয়েছে। সূত্র- আবহাওয়া অধিদপ্তর ।



পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন পূর্ব মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় মহাসেন সামান্য উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে সরে গিয়ে বর্তমানে একই এলাকায় অবস্থান করছে। সর্বশেষ খবরে দেখা যায় মহাসেন মংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৬০ কি.মি দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল।এছাড়া মহাসেনের কারণে ৫-৭ফুট উচ্চতায় জলোচ্ছ্বাসের আশঙ্কা করা হচ্ছে।



আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. শাহ আলম এর ভাষ্যমতে “মহাসেন বৃহস্পতিবার ভোরে চট্টগ্রামের নিকট দিয়ে খেপুপাড়া-টেকনাফ উপকূলের মাঝামাঝি অতিক্রম করে মেঘনা-মোহনা হয়ে চট্টগ্রামের দিকে যেতে পারে।”



চট্রগ্রাম ও কক্সবাজার সমূদ্র বন্দরসমূহকে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। মংলা সমূদ্র বন্দরকে ৫ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।



বুধবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বুলেটিনে (ক্রমিক নম্বর-২৪) বলা হয়, মহাসেন সকাল ৯টায় (১৫ মে) চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৮৭৫ কি.মি দক্ষিণপশ্চিম, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৮১৫ কি.মি দক্ষিণপশ্চিম এবং মংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৬০ কি.মি দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল (১৬.০০ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৭.০০ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ)।



‘মহাসেন’ আরও উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) ভোরে চট্টগ্রামের নিকট দিয়ে খেপুপাড়া-টেকনাফ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।



ঘূর্ণিঝড়ের বর্ধিতাংশের প্রভাবে বুধবার রাত ১০টা থেকে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।



বুলেটিনে আরও বলা হয়, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিমি’র মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কি.মি, যা দমকা অথবা ঝড়োহাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কি.মি পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকট সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।



চট্রগ্রাম ও কক্সবাজার সমূদ্র বন্দরসমূহকে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।



উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষীপুর, ফেনী, চাঁদপুর, ভোলা, বরগুনা, পটুয়াখালী, বরিশাল জেলাসমূহ এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ৭ নম্বর বিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।



মংলা সমূদ্র বন্দরকে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ৫ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।



উপকূলীয় জেলা পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ৫ নম্বর বিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।



বিশেষ বুলেটিনে আরও বলা হয়, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, নোয়াখালী, লক্ষীপুর, ফেনী, চাঁদপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৫-৭ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।



ঘূর্ণিঝড় অতিক্রমকালে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষীপুর, ফেনী, চাঁদপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, পিরোজপুর জেলাসমূহ এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহে ঘণ্টায় ৮০-৯০ কি.মি বেগে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।



ঘূর্ণিঝড় অতিক্রমকালে ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা জেলাসমূহ এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহে ঘণ্টায় ৭০-৮০ কি.মি বেগে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।



উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলার এবং সমুদ্রগামী জাহাজসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।


তথ্য সুত্র বাংরাদেশ বেতার ও আবহাওয়া অধিদপ্তর





মহাসেনএর স্যাটেলইট ইমেজ উৎস- নাসা





এখানে উল্লেখ্য সমুদ্র উপকূলে ঘূর্ণিঝড়ের উৎপত্তি ৬০-৭০ দশকের তুলনায় বর্তমানে প্রায় দ্বিগুন হয়েছে। বিশেষজ্ঞ মহল কিন্তু এই বৃদ্ধির জন্য গ্লোবাল ওয়ার্মিং কে দাযী করেছেন। আর সে পৃথিবী পৃষ্ঠের উষ্ণতা বৃদ্ধির জন্য দায়ী হলো উন্নত রাষ্ট্র গুলো ।তাদের শিল্পকারখাণায় উৎপাদিত গ্রীন হাউজ গ্যাস।এবং সেগুলো থেকে নিক্ষিপ্ত বর্জ্য গুলো পরিবেশ এর উপর বিরুপ প্রভাব ফেলছে।তাই শুধু পারমানবিক বিস্ফোরণ নয় সর্বদিক থেকেই মানব সভ্যতার উপর ,মানব জাতীর অস্তিত্বের উপর তারা একটা বড় ধরনের হুমকি।



বাংলাদেশের সমুদ্রউপকূল বা সমুদ্র সৈকত সুনামীর জন্য অনুকূল নয়।খাত অগভীর হওয়া ,ঢাল খুব কম হওয়াতে সুনামি বিপর্যয়ের আশংকা নেই তবে জলোচ্ছাস কিন্তু ঘুর্ণি ঝড় থেকে উদ্ভব হতে পারে।জলেচ্ছাসে ব্যাপক প্রাণ হানির ইতিহাস আছে ।১৯৭০ সালে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয়ের কথা লাল কালিতে লিপিবদ্ধ আছে।এরপরও ধ্বংস যজ্ঞ চলেছে প্রাকৃতিক ভাবেই সিডর আয়ালা রিটা ক্যাটরিনার ধারাবাহিকতায় কিন্তু মহাসেনের আগমন।পূর্বাভাস প্রযুক্তির ব্যাপক উন্নয়নের কারনে অনেক আগে থেকেই এখন জানা যাচ্ছে সাইক্লোন টর্নেডোর আগমনিবার্তা।ফলে আশ্রয় কেন্দ্রে সময়মত পৌছে যাওয়া যাচ্ছে উপযূক্ত সময়ে।নৌকা জাহাজ সেগুলোও থাকছে নিরাপদ অবস্থায়।লক্ষ লক্ষ লোকের প্রাণ হানি এখন আর হচ্ছে না।



বাতাস যখন প্রচন্ড বেগে ঘন্টায় শত মাইলের উপরে প্রবাহিত হয় তখন ত ভয়ানক দানবের মতই গাছপালা উপড়ে ফেলে,কাচা আধাপাকা ঘরবাড়ি,টিনের চাল উড়িয়ে দূর দূরান্তে ফেলে দেয়।জায়গা বিশেষে জলবদ্ধতার সৃষ্টি হয় ।বিদউৎ বিপর্যয় হয় ।এক কথায় প্যানিক সৃষ্টি হয় ।



ঝড় থেকে এর ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়ার প্রথম উপায় প্রাকৃতিক বাধার সৃষ্টি করা সেই ক্ষেত্রে বলা যায় উপকূল এলাকা জুড়ে নিবীড় বনায়ন। চকোরিয়া সুন্দরবনের মত অভয় অরন্য সৃষ্টি প্রানীকূলের নিরাপত্তার সঙ্গে সঙ্গে এইসব ঝড় এর ব্যাপক প্রলয়কে প্রশমিত করে দারুণ ভাবে। এ ক্ষেত্রে বিগত সময়ে সুন্দর বনের ভূমিকা উল্লেখ করার মত।সিডর ভেঙে চুড়ে তছনছ করেছে সুন্দর বন বিন্তু সুন্দর বন ঠিকই দেশকে মহা ধ্বংসযজ্ঞ থেকে রক্ষা করেছে।



দুঃখ জনক হলেও সত্য এই সুন্দর বনের অস্তিত্য ও আজ রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্যে হুমকির সম্মুখীন।বেশিদিন আগের কথা নয় সুন্দরবন কে বিশ্বের শ্রেষ্ঠ্য প্রাকৃতিক সপ্তাচর্যে পরিণত করার জন্য সবাই ভোট দিয়েছে এদেশর মানুষ ।গর্ব করেছে।সুন্দরবন আমাদের সম্পদ সেটি রক্ষা করতে তাই আমাদেরই এগিয়ে আসতে হবে।



বিপর্যয় থেকে ও মানুষ শিক্ষা নেয় ।মহাসেন দুর্বল হয়ে নিস্তেজ হয়ে যাক।মানুষ মুক্তি পাক বিপর্যয় থেকে ।তবে পরিস্থিতি কিন্তু আমাদের শিক্ষা দেয়। চোখ খুলে দেয়।প্রতিরোধ কিন্তু প্রতিকারের চেয়ে শ্রেয় ।তাই প্রাকৃতিক বিপর্যয় প্রতিরোধে করনীয় দিক গুলো আগে বিবেচনায় আনা উচিৎ।তারপর পূর্বাভাস ব্যবস্থার উন্নয়ন, আশ্রয়কেন্দ্রের উন্নয়ন সাধন,জনসম্পৃক্ততা বাড়ানো ,প্রচারণা ,সতর্ক সংকেত।নানাবিধ ব্যাপারগুলো চলে আসে।



ছাব নেট

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:০৪

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: রতিরোধ কিন্তু প্রতিকারের চেয়ে শ্রেয়

এক পোস্টে কম কথায় অনেক গুল বিষয় নেয়ে আলোকপাত করলেন।
চমৎকার।
১ম +

১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:০৬

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ধন্যবাদ সুপ্রিয় ব্লগার ।প্রথম কমেন্টে ও ভাললাগায় নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।

২| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:১৯

রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: ভয় লাগতেসে তো :( :(

১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:২২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভয় লাগার মতই ব্যাপার। বাংলাদেশের জলোচ্ছাসের ইতিহাস অনেক পুরোনো ।

৩| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

মাক্স বলেছেন: অনেকেই দেখলাম মহাসেন সাহেবের জন্য ওয়েট করতাসে!

১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:০৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বলেন কি? যমদূতের জন্য কেউ অপেক্ষা করে?
আমি চাই বালা চলে যাক
দূর হয়ে যাক

কমেন্ট ধন্যবাদ মহান ব্লগার মাক্স ।

৪| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:১২

ঢাকাবাসী বলেছেন: কিছু আগে মহাসেনকে মোকাবিলার জন্য টিভিতে আমাদের দেশের ত্রানমন্ত্রীর কাজকাম সংক্রান্ত 'চাপা'গুলো শুনলুম, আর আমাদের উপকুলের অসহায় মানুষ গুলোর কথা ভাবলুম, যা হবার তাই হবে। আপনি অনেক কথাই বলেছেন, ভাল লাগল।

১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:১০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ। সুন্দরবণ বিলীন করে যদি মহাসেন এর মত দূর্যোগ পোস্ট ফাকা করে ধ্বংস যজ্ঞ করার পথ করে দেয়া হয় তাহলে মায়াকান্নার কোন দাম আছে কি?

৫| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:১২

ঢাকাবাসী বলেছেন: কিছু আগে মহাসেনকে মোকাবিলার জন্য টিভিতে আমাদের দেশের ত্রানমন্ত্রীর কাজকাম সংক্রান্ত 'চাপা'গুলো শুনলুম, আর আমাদের উপকুলের অসহায় মানুষ গুলোর কথা ভাবলুম, যা হবার তাই হবে। আপনি অনেক কথাই বলেছেন, ভাল লাগল।

১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:১১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে অনেক ধন্যবাদ।সুপ্রিয় ব্লগার ।

৬| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৩

কবিেহপী বলেছেন: মহাসেনের সর্বশেষ সংবাদ বিস্তারিত সহঃ ক্লিক করুন

১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:১১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ লিংকের জন্য ধন্যবাদ ।

৭| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:২১

জুন বলেছেন: জীনা মহাসেন ও আমাদের আঘাত করবে না বলে আমার ছেলে জানালো। তার মতে সাইক্লোনের চক্ষু নাকি ভারতের দিকে । শুইনা মন্ডা খ্রাপ হইলো।মহা নাম বইলাই আর আমাদের পাত্তা দিলনা :(
হইতো আইলার মত একটা গরীব কোন নামের ঘুর্নিঝড়
তা হইলেও আশা ছিল উনি আসবেন :(

১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:১৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: না আসাতে তো খুশি হওয়ার কথা ।তারপরও সাবধানের মার নাই গতিপথ পরিবর্তন হতেও তার সময় লাগে না।তবে আধুনিক প্রযুক্তির কল্যানে তা অনুমান করতেও খুব একটা বেগ পেতে হয়।

কমেন্টে অনেক অনেক ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা থাকলো।

৮| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

সায়েম মুন বলেছেন: ঝড়টা যেন আঘাত না হানে। সেই কামনা রইলো।

১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:১৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সহমত।ভাল থাকবেন সবসময় ।

৯| ১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৫১

মুশাসি বলেছেন: উপকূলীয় বনের ব্যাপারটা অত্যন্ত গুরুত্বপূ্ণ

১৪ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:২৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অবশ্যই ।দারুণ গুরুত্বপূর্ণ ঝড়ের সঙ্গে উপকূলীয় বনের ব্যাপরটা এনেছি। এটাই শেষ ঝড় নয়।উষ্ণতা বৃদ্ধির কারণে ঝড়ের সংখ্যা বেড়েছে দ্বিগুণ হারে এগুলো বিবেচনায় ঝড়ের মোকাবেলায় বন কিন্তু ঢালের মত। আর সুন্দরবন হলো পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যাংগ্রোভ বন।সেটি রক্ষা করাও তাই যথেষ্ট গুরুত্ব রাখে।


কমেন্টে ধন্যবাদ। ভাল লাগা জানবেন।

১০| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:১০

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: ভয় লাগতেসে তো

১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ১২:১২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বুঝলাম।আপনার কেমন লাগতেছে?

কমেন্টে ধন্যবাদ।

১১| ১৫ ই মে, ২০১৩ ভোর ৫:৩৪

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: সুন্দরবন হলো বাংলাদেশের ঢালের মত। সুন্দরবনকে বাঁচিয়ে রাখা জরুরি।


মহাসেন নিস্তেজ হয়ে যাক বাংলাদেশ সহ আশঙ্কাযুক্ত দেশের উপকূলীয় অঞ্চল বেঁচে যাক সেই কামনা করছি।


আল্লাহ্‌ রক্ষা করুণ !!!!




পোস্টে++++

১৫ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:১২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কবি কমেন্টে ধন্যবাদ নিরন্তর শুভকামনা থাকলো ।

১২| ১৫ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পোস্টটির আপডেট করা হলো যেহেতু ব্যাপারটি গুরুত্বপূর্ণ এবং এই বিষয়ে প্রচারণা অনেকের জীবন মৃত্যু থেকে বাঁচাতে পারে।তাই যারযার সাধ্যের মধ্যে ব্যাপারটা ছড়িয়ে দেয়া জানিয়ে দেয়া গুরুত্বপূর্ণ।দায়িত্ব ও বটে।

১৩| ১৫ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: খুব ছোট লেখায় বিস্তারিক অনেক তাৎপর্জপুর্ন ধারনা দিলেন ধন্যবাদ ।

১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:০৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে ধন্যবাদ ।আমার ভূতাত্ত্বিক নলেজ থেকে সহজ ভাষায়ও সংক্ষিপ্তআকারে লেখার চেষ্টা করেছি।

১৪| ১৫ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮

ছািব্বর বলেছেন: মানুষের পাপ যখন বেড়ে যায় , মহাসেন-এর মত ঝড়(আযাব) এসে সবকিছু তছনছ করে দিয়ে যায় ।

১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:১০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কোরআন হাদিস তাই বলে এটি উড়িয়ে দেয়া যায় না। নাস্তিকরাএখন কি করছেন?তাদের যুক্তি অনেক সীমাবদ্ধ।মৃত্যুর পরআর তারা কিছু দেখে নাএখন তার মহাসেন থামানোর জন্য কি করবে?আস্তিকরা তো নামায কালাম দোয়ায় মনোনিবেশ করেছেন।

১৫| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৪৯

মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: হায় হায় কন কি ১৩০ কিমি
:( :( :( :(

১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ৮:৫২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহে ঘণ্টায় ৮০-৯০ কি.মি বেগে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।

গতি কমে গেছে।

১৬| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:০৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বার্মার ত্রাণকর্মীরা বলছেন, রোহিঙ্গা মুসলিমদের নিয়ে সাগরে ডুবে যাওয়া বেশ কয়েকটি নৌকা থেকে তারা চল্লিশজনেরও বেশি লোককে জীবিত উদ্ধার করতে পেরেছেনআটটি দেহও উদ্ধার করা হয়েছে, আর এখনও বহু যাত্রী নিখোঁজ রয়েছেন।

জানা গেছে, প্রায় একশোর মতো রোহিঙ্গা শরণার্থী ঘূর্ণিঝড় আসার আগে তাদের জলবন্দী শিবির ছেড়ে সাগরে ভেসে পড়েছিলেন - তবে তাদের বহরে মাত্র একটি নৌকায় ইঞ্জিন ছিল।

রাখাইন প্রদেশের পাউটো শহরের অদূরে উত্তাল সাগরে নৌকাগুলো ডুবে যায়।

১৭| ১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:১১

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: পরবর্তী সিগন্যাল চট্টগ্রামের জন্য সরাসরি ১০ হইতে পারে, মংলার জন্য ৮ হইবে।


## যারা কাঁচাঘর ও নিচু এলাকায় (পানি ঊঠার আশংকা যুক্ত) আছেন, তারা আশেপাশের পাকা দালান ও উচু এলাকার ঘরে অবস্থান নিন।
## সাথে শুকনা খাবার, টর্চ লাইট/ মোমবাতি ও ম্যাচ রাখুন।
## টাকাপয়সা নিরাপদ ভাবে সাথে রাখুন। মূল্যবান অলংকার পলিথিনে মুড়িয়ে ঘরের মেঝেতে পুতে রাখতে পারেন।
## আপনার আশেপাশে যাদের ঘর কাঁচা তাদের আপনার বাসায় (যদি আপনার বাসা পাকা হয়) চলে আসতে বলূন। তাদের জন্য কিছু খাবারের ব্যবস্থাও রাখুন।
## জোস একটা ঘুম দিয়ে নিন। একটু পর কি করতে হবে তার ঠিক নাই।

১৫ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:১৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর গুরুপূর্ণ কমেন্টে ভাললাগা ।সহমত সহমত।এখন ঢাকায়ও জোরে বায়েুপ্রবাহ হচ্ছে

১৮| ১৬ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:২৪

রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: কি অদ্ভুত ব্যপার.........
আমরা জানি মহাসেন নামের এক ঘূর্ণিঝড় আমাদের জাতীয় জীবনের এক চরম দুর্যোগের নাম তবু আমরা তার জন্য অপেক্ষা করছি.........
এই অপেক্ষা যে কত কষ্টের তা বলে বুঝানো যাবেনা......

১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সহমত।সহমত। এটাকে বলা যায় যমদূতের অপেক্ষায়।

১৬ ই মে, ২০১৩ দুপুর ২:৫০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সহমত।সহমত। এটাকে বলা যায় যমদূতের অপেক্ষায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.