নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।
মায়ের ভাষা ভালোবাসা,
মায়ের ভাষা মেটায় মোদের মনের তৃষা।
মায়ের ভাষা যে একান্ত অধিকার,
মায়ের ভাষা একান্তই সহজাত।
মায়ের ভাষায় বলতে দিবে না বলে
বুকের তাজা রক্ত দিয়েছিল ঢেলে
বাংলা মায়ের সোনার ছেলে
আমার ভাইয়ের জীবন দানে
তবেই মোরা বায়ান্নে প্রাণের দাবি
রাষ্ট্র ভাষা বাংলা পাই।
এমন নজির আর কোথাও যে নাই।
শহীদ মিনারের বেদীতে রক্ত গোলাপ পলাশ শিমুল গ্লাডিউলাস হরেক রকম ফুল বিছিয়ে
ভাষা শহীদ বন্দনায় কবিতা গান গল্প লিখে
বাংলা চর্চায় শোধ করি তার কিছুটা ঋণ।
বাকিটা হতে পারে কাজের মাঝে স্বদেশ প্রেমে
উদ্বুদ্ধ হয়ে সমৃদ্ধ এক স্বদেশ গড়ে
আজকে মোরা অশ্রুসিক্ত দুই নয়নে
অমর একুশের সকল শহীদ আর ভাষা সৈনিক সকল জনে, হৃদয়ের গহীন থেকে বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই ।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে এবং পাঠে ধন্যবাদ।নিরন্তর শুভকামনা ।
২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: শেষমেশ আমরা আমাদের ভাষা পেয়েছি। আমরা খুশি। আর যাদের বিনিময়ে ভাষা পেয়েছি, তাদের শ্রদ্ধা। কবিতা সুন্দর হয়েছে।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: কমেন্টে এবং পাঠে অনেক ধন্যবাদ। নিরন্তর শুভকামনা ।
৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ২:৩১
নিমো বলেছেন: বাবার ভাষা বা বাংলা বাবা বলে কিছু নাই কেন ?
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জটিল প্রশ্ন। আসলে মায়ের কোল ভাষা শিক্ষার প্রথম ক্লাস তার মায়ের অগ্রাধিকার ।
৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৩:২৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
কবিতা সুন্দর হয়েছে ।
সকল ভাষা শহীদ ও ভাষা সৈনিকদের প্রতি রইল শ্রদ্ধাঞ্জলী ।
ভাষা দিবসের অঙ্গিকার হোক সকল স্তরে বাংলাকে ব্যবহার করা
এবং বাংলা ভাষার বর্ণমালা হতে সম্উচ্চারণমুলক শব্দগুলিকে
কমিয়ে এর লিখন প্রনালীকে আরো সহজীকরণ করার উপায়
নিয়ে বাংলা ভাষাবিদদের প্রায়োগিক গবেষনা কার্যক্রম
জোড়দার করা ।
বাংলা বর্ণমালায় থাকা ক্ষ অক্ষরটি কম্পিউটারে টাইপ করে
লিখতে হলে কি বোর্ডে ৪ টি বাটনে চাপ দিতে যথা ইংলিশ কি বোর্ডে
বিজয় ব্যবহার করে J + G + SHIFT + N এই চারটি বাটন
চাপতে হয় । এতে করে এই বর্ণটি লিখতে অন্য বর্নের চেয়ে
৪গুন বেশী সময় ও প্রচেষ্টা ব্যয় করতে হয় ।
ঙ্ক ঙ্গ জ্ঞ ঞ্চ ঞ্ছ ঞ্জ ষ্ণ হ্ম এগুলি লিখতেও বেশ কয়েকটি
বাটন চাপতে হয় । বর্তমান প্রচলিত ধারায় এ গুলি লেখা
বেশ বিরম্বনাময় ও সময় ক্ষেপনকারী বিষয় । এর ফলে
দ্রুতগতির প্রযুক্তির যুগে বাংলা ভাষাকে অন্য অনেক ভাষা হতে
লিখন জগতে অনেক পচ্ছাদে থাকতে হয় । ইংরেজী যদি তার
বর্ণমালায় মাত্র ২৬ টি বর্ণ নিয়ে অত্যন্ত সমৃদ্ধশালী একটি ভাষা
হিসাবে দুনিযা জুড়ে ব্যবহৃত হতে পারে তবে আমাদের সমৃদ্ধশালী
বাংলা ভাষা কেন তার শতবর্ষের পুরাতন সংরক্ষনশীল ব্যকরণ রিতিমালার
শৃংখল মুক্ত হয়ে বর্তমান যুগের সাথে প্রয়োজনের তাগিদে তার প্রচলিত
বর্ণমালার মধ্যে পরিবর্তন, শংশোধন ও পরিমার্জন ঘটিয়ে এটিকে আরো সহজ
ও সাবলিল করতে পাববেনা । এর জন্য প্রয়োজন প্রায়োগিক গবেষনা ।
এই গবেষনা কর্মের সাথে বাংলা সহ আন্যান্য ভাষায় বিশেষজ্ঞ সহ
কম্পিউটার সফট ইঞ্জিনিয়ারদেরকে যুক্ত করতে হবে ।
ভাষার মাসে শহীদ মিনারে গিয়ে ফুল বিবিধ ধরনের ফুল দিয়ে ও গান গেয়ে
শ্রদ্ধাঞ্জলী জানানোর পাশাপাশি বাংলা ভাষার উন্নয়নের জন্য সঠিক গবেষানার
জন্য অঙ্গিকার দান ও বাস্তবায়ন একাস্ত কাম্য ।
সকলেই এই দিকদির প্রতি সোচ্চার ও নিবেদিত প্রাণ হতে পারলে কম্পিউটার
ও টাইপ মেশিনে বাংলার লিখন গতি মিনিটে ২০ টির মত শব্দ হতে অনায়াসে
৫০/৬০ এ নিয়ে আসা যাবে ।
শুভেচ্ছা রইল
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর কমেন্ট । বহুদিন পর ব্লগে সুপ্রিয় ব্লগার অভিনন্দন ।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:২০
সোনাগাজী বলেছেন:
মোহআম্মদ আলী জিন্নাহের ভুল ভাবনার জন্য আমাদের কয়েকজন মানুষকে প্রাণ দি্তে হয়েছিলো; উনি বেকুবী করেছিলেন।