নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] Facebook-selim anwarবেঁচে থাকা দারুন একটা ব্যাপার ।কিন্তু কয়জন বেঁচে থাকে। আমি বেঁচে থাকার চেষ্টা করি।সময় মূল্যবান ।জীবন তার চেয়েও অনেক বেশী মূল্যবান।আর সম্ভাবনাময়।সুন্দর।ঢাকাবিশ্বদ্যিালয়ের পাঠ চুকিয়ে নিরস চাকুরীজীবন। সুন্দরতর জীবনের প্রচেষ্টায় নিবেদিত আমি সেলিম আনোয়ার।
বিজয়ের কেতন উড়ে
বাংলার আকাশে উন্মুক্ত প্রান্তরে
ছাত্র জনতার অন্তরে অন্তরে
বাঁধ ভাঙার উচ্ছ্বাস
বিজয়ের উল্লাস ধ্বনি— গণজাগরণে।
তারূণ্যের জয়গান পদধ্বনি রাজপথে মিছিলে শ্লোগানে
দীর্ঘ তিতিক্ষার পর— অবশেষে
বুকের তাজা রক্ত ঢেলে এসেছে
বহু কাঙ্ক্ষিত মহাকাব্যিক বিজয়;
এসেছে সেই মহেন্দ্র ক্ষণ।
বীর বাঙালি তাই উৎসব মুখর এখন ,
এই বিজয় যে অনন্য, উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত
ইতিহাসের পাতায় লেখা রবে তা স্বর্ণাক্ষরে ।
খুনি স্বৈরাচারের পতনে
এখন আর— নেই কোন বাঁধা
স্বৈরাচারের বিচার হবে জনতার আদালতে
আবু সাঈদ হত্যার, গণহত্যার বিচার হবে
বিচার হবে গণতন্ত্র হত্যার
সীমাহীন স্বেচ্ছাচারিতার অকারণে , সন্ত্রাস দমনে
বিচার হবে আদালতের কাঠগড়ায় ...
আহা, কি যে আনন্দ ! এই প্রাণে এই ক্ষণে ।
এই বিজয় তারুণ্যের— এই বিজয় জনতার
এই বিজয় তোমার আমার সকলের
বাংলার আপামর জনসাধারণের
আমরা আজ তাই— মুক্ত বিহঙ্গ।
স্বৈরাচারের পতনে
তারুণ্যের বিজয়ের কেতন উড়ে ঐ
বাংলার আকাশে ,
চেয়ে দেখে পৃথিবী বিস্ময়ে
উৎসব মুখর ক্ষণ আজ তাই— বাংলার ঘরে ঘরে।
লাল সালাম তারুণ্য ,লাল সালাম অপ্রতিরোধ্য ছাত্র জনতা হে বিপ্লবি রক্ত ।
১১ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:৩০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্রথম কমেন্টে ধন্যবাদ।
একটা সভায় ছাত্রদলের সাবেক নেতারা বক্তব্য দিচ্ছিলেন সবার জন্য নির্ধারিত সময় দুই মিনিট আজিজুল বারি হেলাল পরিচালনায়। সব সাবেক নেতা দুই মিনিটেই বক্তব্য শেষ করেন কিন্তু নাসির উদ্দিন পিন্টুর বক্তব্য ছিলো পৌনে এক ঘন্টা সঞ্চালকের মুখে বিরক্তির অভিব্যক্তিও প্রকাশ পায়নি অথচ অন্যদের থামিয়ে দিয়েছেন। কারণ বিরক্তি প্রকাশও নামুঙ্কিম এই হলেন নাসির উদ্দিন পিন্টু যিনি পুরাণ ঢাকার মানুষ আমিও ঢাকা জেলার মানুষ ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:২০
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনার বিরক্তিকর কবিতায় শুন্য মন্তব্য দেখে ১টা মন্তব্য করলাম। সন্ত্রাসী পিন্টুর জন্য ১টা কবিতা লেখেন।