![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজ এক্সেলের মোটামুটি ব্যাসিক জিনিস গুলো নিয়ে লিখতে বসলাম, কারন শুরুতেই অ্যাডভান্স লেভেল নিয়ে শুরু করলে অনেকের বুঝতে সমস্যা হবে। যাই হোক এক্সেলের সাথে আমরা সবাই পরিচিত। যারা এক্সেলে কাজ করেন না তারাও জানেন এক্সেলে ছোট খাটো হিসাব থেকে শুরু করে অনেক বড় বড় অ্যাডভান্স লেভেলের হিসাব নিকাশের কাজ এক্সেল দিয়ে করা হয়। অর্থাৎ এক্সেল মূলত হিসাব নিকাশের কাজে ব্যবহৃত হয়। সেটা যেকোন কোম্পানির, যেকোন ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠানের হতে পারে। তো শুরু করা যাক?
প্রথমেই এক্সেলে প্রবেশ করুন। সেটাপ না দেয়া থাকলে MicroSoft Office এর যেকোন একটা ভার্শন ইন্সটল দিয়ে নিন। যেমনঃ Office 2003, 2007, 2010, 2013. তবে আমার মতে যারা নতুন তাদের জন্য সর্ব লেটেস্ট আপডেটেড ভার্শন দিয়ে শুরু করাটাই ভাল। ধরে নিলাম আপনি Office 2013 ভার্শনটি সেটাপ দিলেন। এবার স্টার্ট মেনু থেকে মাইক্রসফট এক্সেলে প্রবেশ করুন। এক্সেল ওপেন করলে ছোট ছোট বক্স আকারে অনেক গুলো ছক দেখতে পাবেন। ছকের এই একেক একটি বক্সগুলোকে “Cell(সেল)” বলা হয়। এই সেল গুলো ফাকা থাকা অবস্থায় এক একটির মান “০” শূন্য, এবং একটার সাথে আরেকটার কোন সম্পর্ক থাকেনা, যদিনা আপনি সম্পর্ক তৈরি করে দেন। সেল গুলোকে দৈর্ঘ্যে বা খাড়াখাড়ি ভাবে “Column(কলাম)” এবং প্রস্থতাকে “Row(রো)” বলে। এবার ছকের উপরে সাইডে খেয়াল করে দেখুন A,B,C,D,E,F,G….. এমন করে লেখা আছে। এগুলা প্রতিটি কলামের নাম আলাদা আলাদা ভাবে দেয়া আছে। আর বাম সাইডে খেয়াল করলে দেখতে পাবেন 1,2,3,4,5,6,7,8 এমন লেখা আছে। এগুলা প্রতিটি “রো” এর নাম আলাদা আলাদা ভাবে দেয়া আছে। এগুলা দেয়ার কারন হচ্ছে প্রতিটি সেলকে যেন খুব সহজেই সনাক্ত করা যায়। কারন আমরা যখন কোন কাজ করব তখন বিভিন্ন সেলকে কমান্ড দেয়ার জন্য এগুলা ব্যবহার করতে হবে। এবার কিছু প্রোয়জনীয় টুলবারের সাথে পরিচয় হই... উপরে খেয়াল করুন “Home” “Insert” “Design” “page Layout” “Refferences” “Mailings” “Review” “View” নামে বিভিন্ন টুলবারের ট্যাব আছে। “Home” ট্যাবে ক্লিক করুন। এবং নিচে খেয়াল করুন হোম ট্যাবের টুলবারগুলো শো করছে। প্রথমেই যেটা আছে সেটা হচ্ছে “Clipboard” এই সেকশনের টুল গুলোর কাজ কপি/পেস্ট/কাট ইত্যাদি কাজ করা। এরপর আছে ফন্ট। এখাঙ্কার টুলস গুলো অনেক কাজের। এখান থেকে আপনি বিভিন্ন ভাষার এবং ডিজাইনের ফন্ট সিলেক্ট করতে পারবেন। লেখা ছোট বড় করা, লেখাকে বিভিন্ন কালারে পরিবর্তন করা। ইত্যাদি। এরপর আছে “Paragraph” এই টুলগুলো ব্যাবহার করে লেখার মাপ ঠিক করা হয়। লেখাকে উপরে নিচে ডানে বামে সাজানো যায়। এছাড়াও বডার কাজ করা হয়। এবার চলুন “Insert” ট্যাবের কাজ গুলো। এখানকার কাজের টুল গুলো হচ্ছে।। “Insert Table”, “Shapes” “Header” “Footer” “Text box” “Symbol” ইত্যাদি। এরপর “page Layout” ট্যাবে ক্লিক করুন। এখানে থেকে ওয়ার্কশিটের আকার পরিবর্তন করা যাবে। আজকে এই পর্যন্তই আগামী পর্বে বিস্তারিত নিয়ে হাজির হবো ইনশাহ্ল্লাহ্।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৩২
সার্ভার বিজি বলেছেন: কোন কিছু জানার থাকলে জানাবেন