নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ল্যানসেট পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞান জার্নাল। এটি নিউ ইয়র্ক থেকে প্রকাশিত হয়। কোভিড সংক্রান্ত বহু তথ্য এখানে নিয়মিত প্রকাশ হয়। সারা পৃথিবীর সব দেশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউনিসেফ ইত্যাদি সবাই ল্যানসেট রিপোর্টকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখে। ২০২১ সালের ১২ এপ্রিল এই রিপোর্টে এ বহু তথ্য দিয়ে প্রমাণ করা হয়েছে, যে কোভিড ১৯ বায়ু দ্বারা সংক্রামিত হয়। অন্য কোনো ভাবেই নয়।
প্রসঙ্গত বলা উচিত, জুলাই ২০২০ এ ল্যানসেট জার্নালেই ২২ টি দেশের প্রায় ২২৩ জন বিখ্যাত বিজ্ঞানী (যাঁদের মধ্যে ৪৫ জন নোবেলজয়ী) জানিয়েছিলেন যে কোভিড নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি সম্ভবত ভুল পথে যাচ্ছে। লকডাউন, স্যানিটাইজেশন এসব করে এই ছড়িয়ে পড়া রোখা যাবে না। এতে বিপর্যয় বাড়বে। তখন এটা প্রমাণ করার মতন তথ্য তাঁরা পাননি, এটা একটা হাইপোথিসিস ছিল। এখন বিশাল তথ্য দিয়ে আরো বহু বিজ্ঞানী এটা প্রমাণ করেছেন। যাঁদের আগ্রহ আছে তারা ডাক ডাক গো বা গুগল করে এই রিপোর্ট পড়তে পারেন, খুব সহজবোধ্য ভাবে বোঝানো হয়েছে। এর কিছু অংশ:
১। কোভিড রোগ কোনমতেই হাঁচি, কাশি, কফ, থুতু দিয়ে ছড়ায় না।
২। এটি পোষাক, জুতো, আসবাবপত্র, ধাতু, চামড়া এসব দিয়ে ছড়ায় না।
৩। রোগীর ব্যবহার করা কোনো জিনিস এর স্পর্শে এই রোগ ছড়ায় না।
৪। যানবাহন এর হাতল, সিঁড়ি এসবের মাধ্যমে ছড়ায় না।
৫। এই জীবাণু ছড়ায় রোগীর কথা, নিঃস্বাস বায়ু, হাসি, চিৎকার এমনকি গান থেকেও। জীবাণু বাতাসে মেশে এবং বাতাসে বহুক্ষণ সক্রিয় থাকে।
৬। যেহেতু বৃহৎ অংশের রোগীর কোনোরকম উপসর্গ থাকে না বা খুব হালকা উপসর্গ থাকে, তাই এই আপাত সুস্থ রোগীরাই বেশিরভাগ রোগ ছড়ায়। বাস্তবে যত কোভিড রোগী পাওয়া গেছে তার ৫২% মতন রোগীর উৎস উপসর্গ হীন রোগী।
৭। ঘরের বাইরে থেকে ঘরের ভিতরে রোগ হবার সম্ভাবনা বহু গুণ বেশী এবং সে রোগ ভয়াবহ হবার সম্ভাবনাও ঘরেই অনেক বেশি।
৮। বারবার হাত ধুয়ে, স্যানিটাইজার ব্যবহার করে, বাইরে থেকে ফিরেই জামাকাপড় স্যানিটাইজ করলে কোনো লাভ নেই।
৯। নিঃসন্দেহে প্রমাণিত যাঁরা বাইরে ঘুরেছেন তাঁদের চেয়ে যাঁরা ঘরে বদ্ধ থেকেছেন, তাঁদের রোগ হয়েছে বহুগুণ বেশী, এমনকি ভেন্টিলেটর এর প্রয়োজন বা মৃত্যুও হয়েছে তাঁদের অনেকগুণ বেশি। বাস্তবে মৃতদের প্রায় ৮৬% ই ঘরে বদ্ধ ছিলেন। এই গৃহবন্দী নিয়ে রিপোর্টঁ এ বহু বিস্তারিত আছে। বলা হয়েছে ঘরের থেকে রাস্তা, বড় বাগান, জঙ্গল, নদী এসব এলাকা বহুগুণ ভালো। এমনকি ঘরের থেকে শপিং মলও ভালো বলা হয়েছে, কারণ সেখানে জায়গা অনেক বেশি, তাই বাতাসে জীবাণুর ঘনত্ব কম।
১০। ঘরের থেকে স্কুল, কলেজ অনেক অনেক নিরাপদ প্রমাণ করা হয়েছে। ল্যানসেট তাই সারা বিশ্বে বিশেষ করে ভারত, বাংলাদেশ, চীন এসব ঘনবসতিপূর্ণ দেশে অবিলম্বে শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীদের ভ্যাকসিন দিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু করতে বলা হয়েছে। এতে শিক্ষার উন্নতির সাথে শিশু কিশোরদের কোভিড হবার সম্ভাবনাও অনেক কমে যাবে।
১১। লকডাউন এই রোগ নিয়ন্ত্রণে কোনো উপকারী তো নয়ই, বরং দীর্ঘদিন ঘরে বন্দী থেকে শহর এলাকায় এই রোগ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। এই ঘরে আবদ্ধ দশা না কাটালে সামনে ভয়াবহ রূপ দেখা যাবে, যা এখনো কল্পনার বাইরে।
১২। ঘরে থাকার সময় দরজা জানালা যত বেশী সম্ভব খোলা রাখতেই হবে। বাড়ীর ভিতরে হাওয়া চলাচল না হলে সে বাড়ী ত্যাগ করাই শ্রেয়। কারণ এই রোগ অন্তঃত আরো ১২-১৫ বছর থাকবেই।
১৩। ১৬ বছরের বেশি সবাইকে টিকা নিতে হবে, দ্রুত আরো কম বয়সের শিশুদের এই টিকার আওতায় আনতে হবে।
১৪। ঘন বসতিপূর্ণ শহরে এই রোগ অতিমাত্রায় ক্ষতিকর থাকবেই। আধা শহর বা গ্রামে এই রোগ অল্পদিনেই নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।
১৫। বলা হয়েছে, প্রত্যেকের নিজের পাশের ৫০০ মিটার এলাকায় কোন রোগী থাকলে এই রোগ হবার সম্ভাবনা প্রচুর। বলাই বাহুল্য, বড় শহরে একজনের ৫০০ মিটার এলাকায় এ যত মানুষ থাকেন, একটা গোটা গ্রামে তত মানুষ পাওয়া যাবে না।
১৬। দেখা গেছে একজনের বাড়ীর ৭ টা বাড়ী পরে অন্যজনের কোভিড থেকে ওই ব্যক্তির রোগ ছড়িয়েছে। এরকম উদাহরণ লক্ষ লক্ষ। বাড়ীর দেওয়াল, দরজা চোর আটকাতে পারলেও আরএনএ ভাইরাস আটকাতে পারে না। আর বদ্ধ ঘরে বাতাসে জীবাণুর ঘনত্ব অনেকগুণ বেশী হয়, তাই রোগ ভয়াবহ হয়।
১৭। দিনের বেশিরভাগ সময় বাইরে থাকুন, পারলে মাঝে মাঝেই একটু ফাঁকা জায়গা, গ্রাম, এসব এলাকায় যান। ফুসফুসের জীবাণু কমে যাবে। পারলে ঘন জনবসতি এলাকা ছেড়ে একটু আধা শহর এলাকায় বসবাস করুন। ইউরোপ, আমেরিকায় শহরে বাড়ী বিক্রি করার ধুম পরে গেছে। সবাই গ্রাম এলাকায় বাড়ী খুঁজছে।
©ইত্তেফাক/এসএ
--------------------------------------------------------------------------------------------------
দি স্টার ছেপেছে
প্রচ্ছদআন্তর্জাতিক
০১:১৪ অপরাহ্ন, এপ্রিল ১৭, ২০২১ / সর্বশেষ সংশোধিত: ০১:১৮ অপরাহ্ন, এপ্রিল ১৭, ২০২১
করোনাভাইরাস মূলত বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায়: ল্যানসেট
নভেল করোনাভাইরাস বা সার্স-কোভ-২ মূলত বাতাসের মাধ্যমে সংক্রমিত হয় বলে প্রমাণ পেয়েছেন এক দল গবেষক। মেডিকেল জার্নাল ল্যানসেটের এক নতুন পর্যালোচনায় বলা হয়েছে, করোনাভাইরাস যে বায়ুবাহিত রোগ, তার সপক্ষে ‘ধারাবাহিক ও দৃঢ়’ প্রমাণ পাওয়া গেছে।
এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার ছয় বিশেষজ্ঞ ওই পর্যালোচনায় জানিয়েছেন, জনস্বাস্থ্য সংস্থাগুলো যদি বায়ুবাহিত ভাইরাস হিসেবে এটিকে চিহ্নিত করে ব্যবস্থা না নেয়, তবে মানুষকে সুরক্ষিত রাখা সম্ভব না। ভাইরাসটি আরও ছড়িয়ে পড়বে।
ওই ছয় বিশেষজ্ঞের একজন কোঅপারেটিভ ইনস্টিটিউশন ফর রিসার্চের রসায়নবিদ ও কোলোরাডো বোল্ডার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক জোস-লুইস জিমনেজ বলেন, ‘এটি যে বায়ুবাহিত রোগ তার পক্ষে দৃঢ় প্রমাণ পাওয়া গেছে। সে তুলনায় বড় আকারের ড্রপলেটের মাধ্যমে সংক্রমণের প্রমাণ অনেক কম।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও অন্যান্য জনস্বাস্থ্য সংস্থাগুলোর উচিত জরুরিভিত্তিতে ভাইরাসটির সংক্রমণের যে বিবরণ তারা দিয়েছে, সেটিকে বৈজ্ঞানিক প্রমাণের সঙ্গে মিলিয়ে নেওয়া। বায়ুবাহিত রোগ হিসেবে চিহ্নিত করা হলে এর সংক্রমণ কীভাবে কমানো যায়, সেদিকেও অতি দ্রুত মনোনিবেশ করতে হবে।’
অক্সফোর্ডের ত্রিস গ্রিনহালগের নেতৃত্বে একটি বিশেষজ্ঞ দল প্রকাশিত ওই গবেষণাটি পর্যালোচনা করেছে। তারা বায়ুবাহিত রোগ হিসেবে এটিকে চিহ্নিত করার ক্ষেত্রে প্রমাণ পেয়েছেন।
গবেষণাটি বলছে, ‘স্ক্যাগিট কয়ার’ (ওয়াশিংটনের একটি অনুষ্ঠান) এর মতো অনুষ্ঠানকে সুপার-স্প্রেডার (অত্যধিক হারে সংক্রামক) ইভেন্ট বলা হয়েছে, যেখানে একজন আক্রান্ত ব্যক্তি প্রায় ৫৩ জনকে সংক্রমিত করেছিলেন। তবে শুধুমাত্র ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে আসা, একই বস্তু স্পর্শ করা কিংবা একই ছাদের নিচে সময় কাটানোর মতো ঘটনাগুলোর মাধ্যমে সংক্রমণ ছড়ানোর বিষয়টি গবেষণার মাধ্যমে পুরোপুরি প্রমাণ করা যায়নি।
এছাড়া, সার্স-কোভ-২ এর সংক্রমণের হার বাইরের তুলনায় বাড়ির ভেতর অনেক বেশি। তবে, ভেতরে সুষ্ঠু বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা করা হলে এর সংক্রমণ ব্যাপকভাবে কমে যায়।
গবেষণাটি বলছে, উপসর্গহীন ব্যক্তি, যাদের কাশি বা হাঁচি নেই, তারাও অন্যদের সংক্রমিত করতে পারেন। মোট সংক্রমণের অন্তত ৪০ শতাংশই উপসর্গহীনদের মাধ্যমে হয়ে থাকে।
যদি সংক্রামক ভাইরাসটি প্রাথমিকভাবে বায়ুবাহিত হয়, তবে করোনা রোগীর শ্বাস-প্রশ্বাস, কথা বলা, চিৎকার করা, গান গাওয়া বা হাঁচি দেওয়ার সময় অন্যরা যদি একই বাতাসে শ্বাস নেয়, তবে সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি আছে।
সেক্ষেত্রে বায়ুবাহিত এ রোগটির নিয়ন্ত্রণের জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা নিতে হবে। তার মধ্যে রয়েছে- সুষ্ঠু বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা করা, বায়ু পরিস্রাবণ, ভিড় কমানো, আবদ্ধ ঘরে কম থাকা, বাড়ির অভ্যন্তরে থাকলে মাস্ক পরা, মাস্কের গুণগত মান যাচাই করে নেওয়া, মুখের আকারের সঙ্গে সঠিক মাপের মাস্ক পরা ও সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি আছে এমন ব্যক্তিদের সংস্পর্শে কাজ করার সময় স্বাস্থ্যসেবা ও অন্যান্য কর্মীদের জন্য ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জামের (পিপিই) ব্যবস্থা করা।
আরেক গবেষক কিম্বারলি প্রাথার বলেন, ‘অবাক করার মতো বিষয় হলো এখনও মানুষ করোনা বায়ুবাহিত কি না, এ নিয়ে প্রশ্ন করছেন। অথচ বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে অনেকগুলো ঘরোয়া সংক্রমণের ঘটনা শুধু বায়ুবাহিত ভাইরাস দ্বারাই ব্যাখ্যা করা যায়।’নাভাইরাসকে বায়ুবাহিত হিসেবে চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বিশ্বনেতাদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন গবেষকরা।
ল্যানসেট
Trisha Greenhalgh
Jose L Jimenez
Kimberly A Prather
Zeynep Tufekci
David Fisman
Robert Schooley
Heneghan and colleagues' systematic review, funded by WHO, published in March, 2021, as a preprint, states: “The lack of recoverable viral culture samples of SARS-CoV-2 prevents firm conclusions to be drawn about airborne transmission”.1 This conclusion, and the wide circulation of the review's findings, is concerning because of the public health implications.
If an infectious virus spreads predominantly through large respiratory droplets that fall quickly, the key control measures are reducing direct contact, cleaning surfaces, physical barriers, physical distancing, use of masks within droplet distance, respiratory hygiene, and wearing high-grade protection only for so-called aerosol-generating health-care procedures. Such policies need not distinguish between indoors and outdoors, since a gravity-driven mechanism for transmission would be similar for both settings. But if an infectious virus is mainly airborne, an individual could potentially be infected when they inhale aerosols produced when an infected person exhales, speaks, shouts, sings, sneezes, or coughs. Reducing airborne transmission of virus requires measures to avoid inhalation of infectious aerosols, including ventilation, air filtration, reducing crowding and time spent indoors, use of masks whenever indoors, attention to mask quality and fit, and higher-grade protection for health-care staff and front-line workers.2 Airborne transmission of respiratory viruses is difficult to demonstrate directly.3 Mixed findings from studies that seek to detect viable pathogen in air are therefore insufficient grounds for concluding that a pathogen is not airborne if the totality of scientific evidence indicates otherwise. Decades of painstaking research, which did not include capturing live pathogens in the air, showed that diseases once considered to be spread by droplets are airborne.4 Ten streams of evidence collectively support the hypothesis that SARS-CoV-2 is transmitted primarily by the airborne route.5
• View related content for this article
First, superspreading events account for substantial SARS-CoV-2 transmission; indeed, such events may be the pandemic's primary drivers.6 Detailed analyses of human behaviours and interactions, room sizes, ventilation, and other variables in choir concerts, cruise ships, slaughterhouses, care homes, and correctional facilities, among other settings, have shown patterns—eg, long-range transmission and overdispersion of the basic reproduction number (R0), discussed below—consistent with airborne spread of SARS-CoV-2 that cannot be adequately explained by droplets or fomites.6 The high incidence of such events strongly suggests the dominance of aerosol transmission.
Second, long-range transmission of SARS-CoV-2 between people in adjacent rooms but never in each other's presence has been documented in quarantine hotels.7 Historically, it was possible to prove long-range transmission only in the complete absence of community transmission.4
Third, asymptomatic or presymptomatic transmission of SARS-CoV-2 from people who are not coughing or sneezing is likely to account for at least a third, and perhaps up to 59%, of all transmission globally and is a key way SARS-CoV-2 has spread around the world,8 supportive of a predominantly airborne mode of transmission. Direct measurements show that speaking produces thousands of aerosol particles and few large droplets,9 which supports the airborne route.
Fourth, transmission of SARS-CoV-2 is higher indoors than outdoors10 and is substantially reduced by indoor ventilation.5 Both observations support a predominantly airborne route of transmission.
Fifth, nosocomial infections have been documented in health-care organisations, where there have been strict contact-and-droplet precautions and use of personal protective equipment (PPE) designed to protect against droplet but not aerosol exposure.11
Sixth, viable SARS-CoV-2 has been detected in the air. In laboratory experiments, SARS-CoV-2 stayed infectious in the air for up to 3 h with a half-life of 1·1 h.12 Viable SARS-CoV-2 was identified in air samples from rooms occupied by COVID-19 patients in the absence of aerosol-generating health-care procedures13 and in air samples from an infected person's car.14 Although other studies have failed to capture viable SARS-CoV-2 in air samples, this is to be expected. Sampling of airborne virus is technically challenging for several reasons, including limited effectiveness of some sampling methods for collecting fine particles, viral dehydration during collection, viral damage due to impact forces (leading to loss of viability), reaerosolisation of virus during collection, and viral retention in the sampling equipment.3 Measles and tuberculosis, two primarily airborne diseases, have never been cultivated from room air.15
Seventh, SARS-CoV-2 has been identified in air filters and building ducts in hospitals with COVID-19 patients; such locations could be reached only by aerosols.16
Eighth, studies involving infected caged animals that were connected to separately caged uninfected animals via an air duct have shown transmission of SARS-CoV-2 that can be adequately explained only by aerosols.17
Ninth, no study to our knowledge has provided strong or consistent evidence to refute the hypothesis of airborne SARS-CoV-2 transmission. Some people have avoided SARS-CoV-2 infection when they have shared air with infected people, but this situation could be explained by a combination of factors, including variation in the amount of viral shedding between infectious individuals by several orders of magnitude and different environmental (especially ventilation) conditions.18 Individual and environmental variation means that a minority of primary cases (notably, individuals shedding high levels of virus in indoor, crowded settings with poor ventilation) account for a majority of secondary infections, which is supported by high-quality contact tracing data from several countries.19, 20 Wide variation in respiratory viral load of SARS-CoV-2 counters arguments that SARS-CoV-2 cannot be airborne because the virus has a lower R0 (estimated at around 2·5)21 than measles (estimated at around 15),22 especially since R0, which is an average, does not account for the fact that only a minority of infectious individuals shed high amounts of virus. Overdispersion of R0 is well documented in COVID-19.23
Tenth, there is limited evidence to support other dominant routes of transmission—ie, respiratory droplet or fomite.9, 24 Ease of infection between people in close proximity to each other has been cited as proof of respiratory droplet transmission of SARS-CoV-2. However, close-proximity transmission in most cases along with distant infection for a few when sharing air is more likely to be explained by dilution of exhaled aerosols with distance from an infected person.9 The flawed assumption that transmission through close proximity implies large respiratory droplets or fomites was historically used for decades to deny the airborne transmission of tuberculosis and measles.15, 25 This became medical dogma, ignoring direct measurements of aerosols and droplets which reveal flaws such as the overwhelming number of aerosols produced in respiratory activities and the arbitrary boundary in particle size of 5 μm between aerosols and droplets, instead of the correct boundary of 100 μm.15, 25 It is sometimes argued that since respiratory droplets are larger than aerosols, they must contain more viruses. However, in diseases where pathogen concentrations have been quantified by particle size, smaller aerosols showed higher pathogen concentrations than droplets when both were measured.15
In conclusion, we propose that it is a scientific error to use lack of direct evidence of SARS-CoV-2 in some air samples to cast doubt on airborne transmission while overlooking the quality and strength of the overall evidence base. There is consistent, strong evidence that SARS-CoV-2 spreads by airborne transmission. Although other routes can contribute, we believe that the airborne route is likely to be dominant. The public health community should act accordingly and without further delay.
২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৮
শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , জ্ঞানি ব্যাক্তিদের গবেষণা । নভেম্বরে কেনিয়ার গ্রামের ঘরগুলো দেখাল যেখানে কোভিড ছড়ায়নি । আমি গ্রামে কথা বলেছি যেখানে কোভিড নেই । মাস্ক সুরক্ষার অন্যতম উপাদান ।
২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
মাস্কই মুল সুরক্ষা।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৯
শাহ আজিজ বলেছেন: সরকারের উচিত মাস্ক বিতরন করা।
৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকার বা শিক্ষিত লোকজন টেলিভিশনে শিখায়ে দিলে, বস্তির মানুষও ১০ মিনিটে একটি মাস্ক তৈরি করতে পারতো।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪০
শাহ আজিজ বলেছেন: হুম তাই ।
৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৮
আখেনাটেন বলেছেন: এই রিপোর্টে এ বহু তথ্য দিয়ে প্রমাণ করা হয়েছে, যে কোভিড ১৯ বায়ু দ্বারা সংক্রামিত হয়। অন্য কোনো ভাবেই নয়। -- বাংলাদেশের সাংবাদিকদের কাছ থেকে এর চেয়ে ভালো রিপোর্ট আর কীভাবে পেতে পারি? ল্যানসেটের সেই লেখায় কোথাও বলা হয় নি যে, অন্য কোনো ভাবেই নয়।[/s] ...ঊল্টো...সেই রিসার্চের শেষে বলা হয়েচে.... Although other routes can contribute, we believe that the airborne route is likely to be dominant. ...
আমাদের মনে হয় বিজ্ঞানবিষয়ক লেখা প্রকাশে আরো সতর্কতা অবলম্বন করা দরকার। বিশেষ করে এমন একটি সেনসেটিভ বিষয়ে।
*আর ল্যানসেট যুক্তরাজ্যের লন্ডন-বেইজড একটি জার্নাল। যার নিউইয়র্ক ও বেইজিংও এডিটোরিয়াল অফিস রয়েছে।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১০
শাহ আজিজ বলেছেন: ইত্তেফাক যা ছেপেছে তাই দিলাম ।
৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৭
আখেনাটেন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ইত্তেফাক যা ছেপেছে তাই দিলাম । -- সেটাই বলছিলাম। এই সাংবাদিকরা একবারও চিন্তা করে না এগুলোর ইমপ্যাক্ট নিয়ে। অথচ আর্টিকেলটা একবার দেখলেও এই সমস্যা হওয়ার কথা না।
ল্যানসেটের আর্টিকেল।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৬
শাহ আজিজ বলেছেন: আমি পড়েছি ইংরেজিতে । খুব ভাল অনুবাদক নেই কোথাও ।
৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩১
বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: মাস্ক বাধ্যতামূলক করে সবকিছু খুলে দেওয়া উচিত।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০০
শাহ আজিজ বলেছেন: ঘন ভিড়ে সরকার ফ্রি মাস্ক দিতে পারে ।
৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৪
মোহাম্মদ সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন:
সবাই যখন গ্রাম এলাকায় বাড়ি করবে তখন গ্রাম আবার শহর হয়ে উঠবে।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:০২
শাহ আজিজ বলেছেন: ট্রামের মত যোগাযোগ ব্যাবস্থা থাকলে টাঙ্গাইল , আরিচা , জয়দেবপুর যুক্ত হতে পারে ।
৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৪৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: করোনা শহর হতে গ্রামে অনেক কম। জেলা উপজেল শহরে আছে কিন্তু গ্রামে খুব একটা নেই
২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৪৮
শাহ আজিজ বলেছেন: সেটাই বলেছি ।
৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:১৯
রানার ব্লগ বলেছেন: মাস্ক না পরলে তাকে ২০০০০ টাকা জরিমানা ও পাব্লিক ওয়ার্ক করতে হবে এই শাস্তি বিধান রেখে আইন পাস করা হোক। মাস্ক বাধ্যতামূলক এবং মাস্ক ফ্রী করে দেয়া হোক। সরকারি বেসরকারি সকল জায়গায় মাস্কের ব্যাবহার নিশ্চিত করা হোক।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৪২
শাহ আজিজ বলেছেন: বিশ হাজার না দুই হাজার ? ফ্রি মাস্ক বিতরনে সরকারি ব্যারথতা লক্ষণীয় ।
১০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:২৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: ভুল অনুবাদ। ফেসবুকে এ নিয়ে লেখালেখির পর ইত্তেফাক সরিয়ে ফেলেছে রিপোর্টটি শুনলাম।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৪০
শাহ আজিজ বলেছেন: তাই ? আপনাদের কেউ কন্ট্রিবিউট করুন , আমি পাল্টে দেব ।
১১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৪১
আরইউ বলেছেন: ট্রিশা কি লিখলো, বাংগালী কি বুঝলো
২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৪৩
শাহ আজিজ বলেছেন: ট্রিশা কে??
১২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৪৯
শায়মা বলেছেন: বিশ্বাস হয় না এর কথা। সব কিছুই উল্টা দিকে টেনেছে। উল্টা বুড়ি গল্পের উল্টাবুড়ি মনে হয় এর রাইটার এবং রিসার্চার।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:১৩
শাহ আজিজ বলেছেন: আমি অনুরোধ করেছি জনৈক ব্লগারকে এর বাংলা অনুবাদ করে দিতে যা আমরা আবার পোস্ট করব ।
১৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:২৩
আরইউ বলেছেন: ট্রিশ এই কমেন্ট্রির লিড অথর, অক্সফোর্ডএর জনৈক প্রফেসর। উনি অনেকদিন ধরে SARS-CoV-2 (কোভিড-১৯ ডিজিজএর জন্য দায়ী ভাইরাস এর পোশাকী নাম) এর এয়ারবর্ন ট্রান্সমিসন নিয়ে কথা বলছিলেন। এ নিয়ে অনেকের সাথে সায়েন্টিফিক/একাডেমিক “ঝগড়া ঝাটি“ও হয়েছে তার। ভাইরাসের এয়ারবর্ন ট্রান্সমিসন নিয়ে তিনি আগে থেকেই বেশ ভোকাল। এর ভেতরে কিছুদিন আগে অক্সফোর্ড এর-ই আরেক প্রফেসর নাম কার্ল, তিনি তার এক রিভিউ-এর ইতি টেনেছিলেন এই বলে যে বর্তমানে আমাদের কাছে যে তথ্য উপাত্ত আছে তা দিয়ে এই ভাইরাসের এয়ারবর্ন ট্রান্সমিসনের স্বপক্ষে শক্তপোক্ত কোন উপসংহারে পৌছানো যাচ্ছেনা। তো ট্রিশা আর তার সহকারীরা তাদের পক্ষের ১০ টি যুক্তি তুলে ধরেছেন যে কেন ভাইরাসটি “মুলত” এয়ারবর্ন। এখানে “মুলত” বা “প্রাইমারিলি” শব্দটি গুরুত্বপূর্ন কারণ তারা অন্য ট্রান্সমিসন মেকানিজমকে ইনভেলিড বলেননি।
১৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:১২
বিডি আইডল বলেছেন: ছাগল মাত্রা পত্রিকার ছাগল মার্কা রিপোর্ট। ল্যানসেটে এই ধরণের কোন পেপারই প্রকাশিত হয়নি।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:৪২
শাহ আজিজ বলেছেন: কাকে বিশ্বাস করব ?? কেন ইত্তেফাক এমনটি করল । লক্ষ লক্ষ শেয়ার হয়েছে ।
১৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৩১
বিডি আইডল বলেছেন: কাউকে বিশ্বাস করার দরকার নেই। ল্যানসেট এর সাইট সবার জন্য উন্মুক্ত। নিজে সার্চ করে দেখেন কিছু পান কিনা
১৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:১২
আমি সাজিদ বলেছেন: ভুলভাল অনুবাদ। প্লিজ রিচেক।
১৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ২:০৪
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: িছু যেন সঠিক নয়।
১৮| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১২:৩৯
ডা: মেহেদী হাসান বলেছেন: এমন ব্লগে অবশ্যই রেফারেন্স লিংক সহ পোস্ট করা উচিৎ।
২৪ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:০০
শাহ আজিজ বলেছেন: আমি বিশ্বাসই করতে পারিনি ইত্তেফাক এমনটি করতে পারে । দি স্টার আজ ছেপেছে । পড়ছি ।
১৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৭:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
কিছুটাতো বায়ু বাহিত বটেই ।
তাইতো গোড়া থেকেই বলা হচ্ছিল
মুখোশ পরিধান সহ কমপক্ষে ২ মিটার
সোসাল ডিসটেন্স বজায় রাখার জন্য ।
তবে অন্যান্য মাধ্যমে ভাইরাসটির
সংক্রমনের বিষয়ে স্বাস্থ্যবিজ্ঞানীগন
একমত পোষন করেন। যাহোক
বিষয়টি নিয়ে আরো গবেষনা
ও সে আনুযায়ী প্রতিরোধমুলক
ব্যবস্থা গ্রহন একান্ত প্রয়োজন ।
ঘরে বাইরে সর্বত্রই মাক্স
ব্যবহার করাই ভাল।
২৬ শে এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৯:৪১
শাহ আজিজ বলেছেন: প্রথম থেকেই বলা হচ্ছিল এটা নিঃশ্বাস , হাচি কাশির মাধ্যমে ছড়ায় । শুধু ৬ ফিট দূরত্ব নয় মাস্কও অপরিহার্য । হটাত সেই বায়ু বাহিত বিষয়ের উপর ক্ষেপে গেলেন কেন সবাই যা ২০২০ এর মার্চেই নিস্পত্তি হয়েছে ।
বদ্ধ ঘরের বায়ু এক্সযশটার দিয়ে বের করে দিলে আরও নিরাপদ হবে ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোগীর নিশ্বাস, কথা বলার সময়ের বায়ু, কাশির সময়ের নির্হত বাতাসে কণাকারে থুতু, পানি, বাস্প থাকে, উহাতে ভাইরাস আছে; এইজন্য বদ্ধঘরে বেশী রোগ ছড়াচ্ছে।