নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোটবেলায় ইফতারিতে মজার জিনিষ ছিল ক্ষিরাই । প্রথম ধাক্কা খেলাম পিকিঙ্গে গিয়ে । ওখানে লম্বা শশা রান্না হচ্ছে মানে কুইক ফ্রাই কিউকাম্বার । একেবারে যে ভাল লাগেনি তা নয় তবে কেউ সালাদের জন্য কাটলে তা খেতে পারতাম না । বাংলাদেশে ফিরে দেখি কিউকাম্বারের ছোট ভাই শশা বিক্রি হচ্ছে বাজারে । নাহ স্বাদহীন এই জিনিসটি বেশ জোর করেই খাই । মাঝে বাজারে গোলাকার ক্ষিরাই দেখে কয়েক কে জি কিনে নিলাম । মুখে দিয়ে মনে হল সেই ছোটবেলার স্বাদ পাচ্ছি । আহা কি মজার ---। তারপর নাই হয়ে গেল ক্ষিরাই , বিক্রেতা বলল উত্তরাঞ্চল থেকে আসেতো তাই ওরা না পাঠালে আমরাও বিক্রি করতে পারিনা । কর্মযোগে রাজশাহী , বগুড়া , ঠাকুরগাঁও থাকতে ক্ষিরাই খেতাম । আমার সাথের চীনা ইঞ্জিনিয়াররা খেয়েও প্রশংসা করলে । ওটাতে অদ্ভুত স্বাদ আছে যা লম্বা শশাতে নেই । খবর দেখছিলাম বাগেরহাটের বেতাগিতে মাদ্রাসা শিক্ষক পুকুর পাড়ে অরগানিক পদ্দতিতে সেই ক্ষিরাই চাষ করে লাখ টাকায় বেচেছেন । খুবই আশাপ্রদ ঘটনা । উত্তরাঞ্চলে কেউ কেউ দেশি জাতের ধান চাষ করে বীজধান রাখেন পরের চাষের জন্য । ইচ্ছা থাকলেও গিয়ে প্রণোদনা দেওয়া বা প্রচারে অংশগ্রহন আর হয়ে ওঠে না । রাসায়নিক সারের আমদানিকারকরা আবার খুব শক্তিশালী ।
আমরা দেশজ সব্জি বা ধানের বহুবিধ চাষাবাদ চাই । মনের কথা বললাম । এবার আপনারা বলুন ।
১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩১
শাহ আজিজ বলেছেন: কেড়ে নেয়নি বরং চাষিদের ভিন্ন জাতের আমদানি করা বীজ দেওয়া হচ্ছে ।
২| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:২৯
জ্যাকেল বলেছেন: হা:হা:হা: ভাল জিনিস দুইটাই।
১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩২
শাহ আজিজ বলেছেন: নিচেরটার স্বাদ গন্ধ অপূর্ব ।
৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩৬
জ্যাকেল বলেছেন: পয়সার মোহে পড়ে দেশীয় জিনিস যারা মুলোৎপটন করতেছেন তারা আগামী প্রজন্মকে দেশীয় স্বাদ থেকে বঞ্চিত করতেছেন। ইহার পরিণতি হবে খুবই খারাপ, মানে দেশীয় স্বাদ/দেশীয় পরিচয় একসময় হবে ফাঁকা বুলি। প্রজন্ম পরিচয়হীন অনুভব করবে এবং ফলতঃ আরো সংকট ঘনীভুত হবে।
বাটারফ্লাই ইফেক্ট এর কথা আশা করি শুনেছেন।
১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩৮
শাহ আজিজ বলেছেন: বাটারফ্লাই ? খুলে বলুন তো !!
৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৪০
জ্যাকেল বলেছেন: এই নেন:
https://roar.media/bangla/main/science/butterfly-effect-what-and-why
১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৫০
শাহ আজিজ বলেছেন: থ্যাংকস
৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:১৮
সোবুজ বলেছেন: যাহা ৫২ তাহাই ৫৩
১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৪৬
শাহ আজিজ বলেছেন: জী না স্যার ।
৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:২৪
ঘুম ঘুম চোখে বলেছেন: দুইটার মাঝে আসল পার্থক্য কি?
একবার বাজার থেকে কিনলাম, কে যেন বললো যে এটা নাকি ওটা না! মুখে নিয়ে দেখি, তিতা। তখন বুঝলাম এটা ওটা না; ওটা এটা না! কিন্তু কোনটা যে কোনটা, সেটাই এখনও বোঝা হলো না!
১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৪৮
শাহ আজিজ বলেছেন: শশা বা খিরাই মুখ কেটে ঘষে আঠা তুললে আর তেতো থাকেনা ।
৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:০১
এই মেঘ এই রোদ্দুর বলেছেন: নানাবাড়ি ক্ষিরা ক্ষেত করতো। ইশ কচি ক্ষিরা ক্ষেত থেকে তুলে খেতে কী যে মজা
১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:০৩
শাহ আজিজ বলেছেন: ধুইয়া খাইতা না কাদামাটি সহ
৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:০৮
এই মেঘ এই রোদ্দুর বলেছেন: জামায় মুছেই খেতাম । কিয়ের ধুয়াধুয়ি
১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:২৪
শাহ আজিজ বলেছেন: জামায় তো ময়লা থাকতো হা হা হা
৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৩৬
বিটপি বলেছেন: খিরা একটু ফাটা ফাটা - শশা মসৃণ। খিরার কোন হাইব্রিড ভার্সন বের হয়নি, তাই খিরা একটু তিতা তিতা লাগলেও অরিজিনাল স্বাদ পাওয়া যায়।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৫৬
শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , আসলেও তাই । তবে মুখ কেটে ঘষে ভেতরের কষ বের করে নিলে আর তেতো লাগে না ।
১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৪৭
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: শসা আমার খুব প্রিয় একটা জিনিষ। তবে ক্ষীরা ততোটা ভালো লাগে না। আমি খোসা না ছুলেই কাচা শসা খেয়ে ফেলতে পারি।
আর যে কোন তিতা শাক ও সব্জি আমার অনেক পছন্দের।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৫৭
শাহ আজিজ বলেছেন: ভাল , এতে করে শরীর ভাল থাকে ।
১১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৩৭
প্রামানিক বলেছেন: আগে হাটে ঘাটে গেলে চৈত্র মাসে চড়া রোদে পানি পিপাসা লাগলেই ক্ষিরাই কিনে খেতাম। লবন ঝাল দিয়ে খুব মজাই লাগত।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৪২
শাহ আজিজ বলেছেন: আপনার জন্য লবন নিষিদ্ধ , বলেনি ডাক্তার ? কাচা লবন খাবেন না ।
১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ২:৩৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: অল্প কথায় চমৎকার একটি বিষয় তুলে নিয়ে এসেছেন। ক্ষিরাতে যে মজা পাওয়া যায় শশাতে তার বিন্দু পরিমান মজা পাওয়া যায়না।
১৩ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:৩২
শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , ক্ষিরাই খাওয়ার পদ্ধতি জানতে হয় , তাহলে ক্ষিরাই তেতো লাগবে না ।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:২৮
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
ক্ষিরার মজা বাঙালী থেকে কেড়ে নেয়া যাবে না।