নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চীনে ভাসমান অবস্থায় ধান চাষ করে বেশ সফলতার মুখ দেখেছে তারা । এবার হটাত নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে । আমি আগেই এই ভাসমান বিষয়টি জানি । আজ মনে হল কিছু আইডিয়া শেয়ার করি ব্লগে । এই ধরনের চাষ নদীর কিনার দিয়ে হবে এবং ভূমিহীন মানুষেরা এককভাবে সুযোগ পাবেন । সরকারকে শুধু প্লাস্টিকের পেলেট কিনে দিতে হবে বাকি বিষয় আমাদের কৃষি কর্মকর্তারা সাহায্য করবেন । যমুনা , পদ্মা , ব্রহ্মপুত্র , মেঘনা , গোমতীর উপর অঞ্চলে প্রচুর পানির সরবরাহ । আমি অনেক আগেই এই নদীগুলোর পাড় দিয়ে হেঁটেছি এবং একটা পরিকল্পনা করেছি কিভাবে শুরু করা যায় । এবারের হটাত বন্যা আমায় বেশ তাগিদ দিল । ধান কাটার জন্য একটি ভাসমান মেশিন দাড়িয়ে থেকেই ধান কেটে পাড়ে ফেলছে । এর বাড়তি কোন পরিচর্যা দরকার নেই , সারের দরকার নেই যা পানিকে দূষিত করছে । ভূমিহীন কৃষকদের জন্য এটা একটা বিপ্লব বটে ।
ছবি একটি চীনা ভিডিও থেকে নেওয়া।
মেশিনে ধান কাটা চলছে । শুধু ধানের পেলেট গুলো এগিয়ে দিলেই হল ।
২২ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:১০
শাহ আজিজ বলেছেন: দুটি প্রায় কাছাকাছি কিন্তু এক নয় । এটা পানি যতই বাড়ুক ধান গাছ ডুববে না । মিঠা পানিতে ১২ মাস চাষ হবে ।
২| ২২ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:০৭
সোনাগাজী বলেছেন:
ধানের দামের চেয়ে মজুরী ও টেকনোলজীর দাম বেশী পড়বে, মনে হয়।
২২ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:১১
শাহ আজিজ বলেছেন: টেকনোলজি মাত্র একবার বিনিয়োগেই কয়েক বছর চলে যাবে ।
৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:২৭
অধীতি বলেছেন: টেকনোলজি আনতে যে সিন্ডিকেট জমবে সেটাই ক্ষতিকর। এই প্রযুক্তি দেশে বানানো গেলেও বোধয় বানাবে না।
২২ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৩৮
শাহ আজিজ বলেছেন: সরকার শক্ত আচরন করলে সিন্ডিকেট সুযোগ পাবে না ( অনিশ্চিত ) । ধান বসানোর পেলেট দেশেই বানানো যাবে , বাকি ধান কাটার মেশিন , ওটা আমদানি করতেই হবে ।
৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৫৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ধান বসানোর ভাসমান প্যালেট মনে হয় খুব একটা ব্যায়বহুল কিছু না।
প্যাকিং বক্সের ভেতর বাবল শিটের মতই, যাষ্ট একটু পোক্ত করে বানাতে হবে। আর ধান কাটার হার্ভেষ্টার এখুনি দরকার নেই। একটা ভেলা বানিয়ে কৃষকরা হাতেই কাটতে পারবে। পরে সামর্থ হলে কিনবে।
২২ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৫৭
শাহ আজিজ বলেছেন: ওটার দামও মনে হয় খুব বেশি কিছু হবে না । একটা আনলে আমাদের অশিক্ষিত মেকানিক রা বানিয়ে নেবে ।
৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১০:৫৮
নূর আলম হিরণ বলেছেন: বাংলাদেশে এখনো অনাবাদি অনেক জায়গা আছে। আমাদের কৃষি কর্মকর্তার বলছেন,উনারা একটু অলস প্রকৃতির অফিসার, তদারকি ঠিকভাবে না করার সম্ভাবনা বেশি।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:০৫
শাহ আজিজ বলেছেন: যাদের জমিজমা কিছুই নেই তারা ১২ মাস এই প্রক্রিয়ায় মিষ্টি পানিতে ধান আবাদ করতে পারবেন । কৃষি বিভাগে আর অফিসারের দরকার নেই ওখানে বিবিধ এলাকা থেকে দক্ষ চাষিদের নিয়োগ দেয়া হোক ।
৬| ২২ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:০৩
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: বাংলাদেশেও সবজি চাষ হচ্ছে কচুরিপানার স্তূপে ভাসমান শুনেছি
২৩ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:০৭
শাহ আজিজ বলেছেন: হচ্ছে বদ্ধ পানিতে , অল্প পরিমান । আমি উত্তর থেকে আসা নদীর কথা বলছি , ম্যাসিভ লেভেলে ।
৭| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:২৪
জ্যাকেল বলেছেন: আমি এটা নিয়ে দারুণ উৎসাহী। ধন্যবাদ আপনাকে।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:২৩
শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ।
৮| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১:০৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমাদের জেলায় ভাসমান
শাক শব্জি চাষ হয়। ধান
চাষের কনসেপ্ট নতুন
লাগলো।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:২৬
শাহ আজিজ বলেছেন: পানিতে চাষের সব্জি , ধান বিষমুক্ত । কারন এখানে সারের মাতব্বরি নেই ।
৯| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২২ ভোর ৫:১১
শায়মা বলেছেন: বাহ!
আমি বাংলাদেশেও প্রামান্য অনুষ্ঠান দেখেছি এমন শাকসব্জী ও ফসল চাষের।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:২৮
শাহ আজিজ বলেছেন: এটা এখন ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে দিয়ে বিশুদ্ধ চাল , সব্জি আহরন করা দরকার ।
১০| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:২১
জিয়াউর রহমান ফয়সাল বলেছেন: আমাদের দরকার আরো অত্যাধুনিক tools বা সরঞ্জাম। কৃষকদের প্রশিক্ষন দিতে হবে।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২২ দুপুর ১২:৫৪
শাহ আজিজ বলেছেন: এসবের আয়োজন না করে সরকার পাতাল রেলে ঝুকছে । আমি খুব বিস্মিত । আমি জমি জমা বিহীন মানুষদের একটা উপায়এর কথা বলতে চাইলাম ।
১১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৫:৫৫
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট লাইক না দিয়ে পারলাম না...
এটা আমাদের দেশের জন্য অনুকরণীয় হোক।
২৩ শে এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৪
শাহ আজিজ বলেছেন: নদীগুলোতে কর্মহীন , জমিহিন কৃষকদের চাষের সুযোগ দিলে ১ কোটি মানুষের খাবার উৎপাদন করতে পারবে ।
১২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ৯:০৭
অপলক বলেছেন: হাওড়ের ১ লাখ ৩২ হাজার টন ধান উৎপাদনের মধ্যে ৫ হাজার টন এলাকায় বন্যা / পাহাড়ি ঢল ক্ষতি করে। টেকনোলজি অনেক আছে। কিন্তু সরকার এখন বড় বড় টাকা মারার জায়গা শেষ করে ফেলছে। বাধ নির্মান, ব্রিজ নির্মান সেই সাথে সংযোগ সড়ক, টাকা পকেটে ঢুকানোর নতুন ক্ষেত্র তৈরী হয়েছে হাওড় এলাকায়।
ভাই এসবে বাধা দিয়েন না। সাশ্রয়ী কোন পদ্ধতির কথা বলবেন না। বরং খরচ কিভাবে বাড়ানো যায়, সেটা পরামর্শ দেন।
একটা সুন্দর উদাহরন দেই। সিলেট সুনামগঞ্জ হাইওয়েতে একটা বেইলি ব্রিজ আছে। নাম বলছি না। ২০০৬ সাল থেকে আমি টোল দিয়ে যাতায়াত করছি। আজও নাকি খরচ ওঠেনি। ২য়: পদ্মা সেতুতে মটরসাইকেল ১০০টাকা, ফেরিতে ৫০টাকা, দৈর্ঘ্য ৬.১৫কিমি। যমুনা সেতুতে ৫০ টাকা টোল, দৈর্ঘ্য ৫কিমি। এসবেও এককালীন ইনভেস্ট হয়েছে।
হাওড়ে এতকিছু হলে কৃষকরা কৃষক-ই থেকে যাবে। মাঝখান থেকে চুনোপুটি লুটবাজরা হবে রাঘব বোয়াল।
২৪ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১১:৪৯
শাহ আজিজ বলেছেন: চমৎকার বলেছেন , আমরা আপনার মত বলতে ভয় পাই । লুট পাটের মহোৎসব চলছে দেশে । শুধু প্রকল্পের নাম নিলেই হল টাকা এসে হাজির হবে । জাপানিরা মিলিয়ন ডলার ফেরত দিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে আর আমরা প্রকল্প খরচ দ্বিগুণ করে বাহবা নেই ।
বলতে শুরু করলেই ধামা ধামা অন্যায় বলে দিতে পারব । তাতে বিপদ বাড়ে বই কমে না ।
তবুও ক্ষীণ কণ্ঠে বলি জ-----------------য় --------------------বাং -------------------------- লা । পানি দেন এক গেলাস ভাই
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:৫৯
গরল বলেছেন: এটাতো মনে হচ্ছে Hydroponics এর ভাসমান সংস্করণ। আমাদের দেশে হাওর অঞ্চলে কচুরিপানার ভাসমান বিছানা বানিয়ে তার উপর ধান চাষ হয়। শাইখ সিরাজের একটা অনুষ্ঠানে দেখেছিলাম।