নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সমকাল ।।
এই কাহিনীতে অনেক কিছু আছে যা নতুন , আমিও জানতাম না । পড়ে মুগ্ধ হলাম এবং ভাবলাম সামুর ব্লগারদেরও জানাই ।
▪রাজধানী হিসেবে ঢাকার প্রথম প্রতিষ্ঠা - ১৬০৮ সাল। প্রতিষ্ঠা করেন সুবেদার শেখ আলাউদ্দিন ইসলাম খাঁন চিশতি।
▪ঢাকার সবচেয়ে প্রাচীনতম মহল্লা : নারিন্দা। যার পূর্ব নাম ছিল নারায়ণদিয়া । মুঘল আমলে বর্তমান বাহাদুর শাহ পার্ক পর্যন্ত বিস্তৃত এ এলাকাটি দয়াগঞ্জ ও ওয়ারীর মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত।
.
▪ঢাকার প্রথম কেন্দ্রস্থল - নাজিমুদ্দিন রোডে অবস্থিত ও সদ্য পরিত্যক্ত সেন্ট্রাল জেল এলাকা। এখানে ছিল ১৬৩৮ সালে নবাব ইব্রাহিম খাঁ ফতেহ জঙ্গ নির্মিত প্রাসাদ, আদালত ও কেল্লা। ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্পে এখানকার পুরনো মুঘল কেল্লাটি সম্পূর্ণরূপে বিধ্বস্ত হয়ে যায়।
▪ঢাকার প্রথম অভিজাত এলাকা : আমলীগোলা।
.
▪ঢাকার প্রথম ও পুরাতন বানিজ্য কেন্দ্র : বাংলাবাজার । রোমান নাবিক ভারটোমানাস ১৫০৬ সালে যে ' বেঙ্গলা নগর ' এর কথা উল্লেখ করেছেন বাংলাবাজার ছিল সে নগরেরই কেন্দ্রস্থল।
▪রাজধানী হিসেবে ঢাকার প্রথম বানিজ্য কেন্দ্র : চকবাজার।
▪ঢাকার প্রথম বস্ত্র বা মসলিন কারখানা : বর্তমান নাজিমউদ্দিন রোড সংলগ্ন তাঁতখানা লেন এ মুঘল আমলে ঢাকায় প্রথম বস্ত্র ও তাঁত কারখানা স্থাপিত হয়।
.
▪ঢাকার প্রথম ধান ও শস্য বীজের হাট : ধানমন্ডি । তবে যে মন্ডি বা হাটের নামে এলাকাটির নাম ধানমন্ডি হয়েছিল সে হাটটি ছিল বর্তমান মোহাম্মদপুরের সাত গম্বুজ মসজিদের নিকটে। মজার ব্যাপার হল ধানমন্ডি নামকরণই শুধু নয় , ধানমন্ডির মূল সড়কটির নামকরণও হয়েছে এই সাতগম্বুজ মসজিদের নামে।
▪ঢাকার প্রথম ব্যাংক : লালবাগের আমলিগোলায় জগৎশেঠের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ঢাকার প্রথম ব্যাংক । যে স্থানে ব্যাংকটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল সে স্থানটিকে বর্তমানে ' বুদ্ধু পাড়া ' বলে স্থানীয়দের কাছে পরিচিত।
.
▪ঢাকার প্রথম টাকশাল : নাজিমউদ্দিন রোডে অবস্থিত পুরনো ও অধুনা পরিত্যক্ত জেলখানায় অবস্থিত জেল হাসপাতালে পাঠান নবাব ইব্রাহিম খাঁর উদ্যোগে সতের শতকের মাঝামাঝি সময়ে ঢাকার প্রথম টাকশাল স্থাপিত হয়েছিল। ১৭৭২ সাল পর্যন্ত টাকশালটির অস্তিত্ব ছিল বলে জানা যায়।
.
▪ঢাকার প্রথম খাল - বাবুবাজার খাল। এর বিস্তৃতি ছিল বাবুবাজার - জিন্দাবাহারের উত্তর দিক - তাঁতীবাজার - মৈসুন্দি - নবাবপুর - নারিন্দা - শরাফতগঞ্জ - সূত্রাপুর হয়ে পূনরায় বুড়িগঙ্গা নদী পর্যন্ত। সুবেদার ইসলাম খাঁন এর প্রতিষ্ঠাতা বলে জানা গেলেও খালটি পূর্ব থেকেই বিদ্যমান বলে রেনেলের মানচিত্রে দেখা যায়। এ খালটির প্রান্তভাগেই বেগ মুরাদের কেল্লার অস্তিত্ব সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।
.
▪ঢাকার প্রথম সেতু - পাগলার পুল।
ঢাকা নারায়ণগঞ্জ সড়কের মধ্যবর্তী স্থানে নির্মিত ও অধুনালুপ্ত এ সেতুটি নির্মাণ করেন সুবেদার মীর জুমলা।
▪ঢাকার প্রথম শিল্প এলাকা - দোলাইগঞ্জ বা বর্তমান দোলাইখাল।
▪ ঢাকার প্রথম মিল বা কারখানা : ১৭৮৫ সালে ' ফ্লাসিস ফ্লাওয়ার মিল ' নামে একটি ময়দা কারখানা এবং পরবর্তীতে ' ঢাকা সুগার মিল ' নামে একটি চিনির কারখানার মাধ্যমে বর্তমান সূত্রাপুরের নিকট মিলব্যারাকে প্রথম মিল বা কারখানা স্থাপিত হয়।
.
▪ঢাকার প্রথম বাঁধ ও পাবলিক বিনোদন কেন্দ্র - ১৭৬৫ সালে নির্মিত ও পরবর্তীতে সিপাহী বিদ্রোহের পর পূনঃনির্মিত ফরাশগঞ্জ থেকে বাবুবাজার পর্যন্ত বিস্তৃত বুড়িগঙ্গার ' বাকল্যান্ড বাঁধ ' । তৎকালিন ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার মি. সি টি বাকল্যান্ডের নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়।
▪ঢাকার প্রথম কেল্লা : এ পর্যন্ত ইতিহাসে ঢাকার তিনটি কেল্লার কথা জানা যায়। তারমধ্যে সবচেয়ে পুরোনো ও প্রাচীন কেল্লা হিসেবে পাঠান ফোর্ট বা ' বেগ মুরাদ খাঁ কেল্লা 'র নাম জানা যায়। এটি মিল ব্যারাকের নিকটে সূত্রাপুরের আলমগঞ্জে অবস্থিত ছিল।
.
▪ঢাকার প্রথম মসজিদ : মসজিদের শহর বলে খ্যাত ঢাকার সবচেয়ে প্রাচীন ও প্রথম মসজিদ নারিন্দায় অবস্থিত ' বিনাত বিবির মসজিদ ' । ১৪৫৬ সালে সুলতান নাসিরুদ্দিন মাহমুদ শাহর শাসনামলে তুর্কী ব্যবসায়ী মার হামাত মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন বলে জানা যায়।
▪ঢাকার প্রথম ঈদগাহ : সম্রাট শাহজাহানের পুত্র শাহ সুজার নির্দেশে মীর আবুল কাশেম কর্তৃক ১৬৪০ সালে নির্মিত ধানমন্ডি ঈদগাহ । এটি ধানমন্ডির সাত মসজিদ রোডে অবস্থিত।
.
▪ঢাকায় প্রথম দেয়ালে চুনকামের প্রচলন : ঢাকায় বাড়িতে চুনকাম ও দেয়াল রঙিন করার প্রথম প্রচলন করেন সুবেদার শায়েস্তা খাঁন।
▪ঢাকার প্রথম গরুর হাট : মৈসুন্দি । যার পূর্ব নাম ছিল মৈশন্ডি বা মভেশমন্ডি । হাটটি সাবেক দোলাই খালের গতিপথের ধারে অবস্থিত ছিল।
▪ঢাকার প্রথম রেলওয়ে স্টেশন : ১৮৮৫ সালে ফুলবাড়িয়ায় ঢাকার প্রথম রেলওয়ে স্টেশন স্থাপিত হয়। পাকিস্তান আমলে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন নির্মিত হওয়ার পর এটি পরিত্যক্ত হয় এবং এখানে একটি বাস টার্মিনাল স্থাপন করা হয়।
.
▪ঢাকার প্রথম নৈশ বা অভিজাত ক্লাব : ঢাকার নাগরিকদের জন্য নিষিদ্ধ হিসেবে জমকালো নৈশ আসরের ঢাকা ক্লাবই ছিল ঢাকার প্রথম অভিজাত বা নাইট ক্লাব। ১৯১১ সালে স্যার ল্যানসলেট নাচঘর হিসেবে এটি প্রতিষ্ঠা করেন। রমনা পার্কের পশ্চিম দক্ষিণে অবস্থিত এ ক্লাবটি এখনও বৃটিশ আদলের নয়া বাঙালি প্রভুদের অভিজাত ক্লাব হিসেবে সমাদৃত।
▪ঢাকার প্রথম হোটেল : মুঘল যুগে সরাইখানা নামে পরিচিত ছিল বর্তমান যুগের অভিজাত হোটেল। সে হিসেবে ঢাকার প্রথম হোটেলের অবস্থান ছিল কাওরান বাজারে । পরবর্তীতে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল ও সোনারগাঁও হোটেল এ এলাকায় স্থাপন সে হয়তো বাস্তবতারই সাক্ষ্য বহন করছে।
.
▪ঢাকার প্রথম সিনেমা হল : আর্মেনিয়ানদের প্রতিষ্ঠিত নাট্যমঞ্চ পিকচার প্যালেসে প্রথম নির্বাক ছবির প্রদর্শনী হয়। যেটি ১৯১৪ সালে ' শাবিস্তান ' সিনেমা হলে রুপান্তরিত হয় বলে জানা যায়।
▪ঢাকার প্রথম বাদক দল : আল্লুর বাজারের রহমত খাঁ বাজাওয়ালা ও তার দলই ছিল ঢাকার প্রথম বাদক দল।
▪ঢাকার প্রথম ডেকোরেডর প্রতিষ্ঠান : পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর বিহারী মুসলিম ও পরবর্তীতে পৌর কমিশনার হিসেবে নির্বাচিত বি করিম ঢাকার টিপু সুলতান রোডে প্রথম ডেকোরেশন ব্যবসা শুরু করেছিলেন।
.
▪ঢাকার প্রথম সরকারি কলোনি : সম্রাট আওরঙ্গজেবের পুত্র সুবেদার মুহাম্মদ আজমের শাসনামলে ( ১৬৭৭-৭৯ ) আজিমপুরে প্রথম সরকারি আমলাদের জন্য কলোনি নির্মাণ করা হয়েছিল। মুহাম্মদ আজমের বা ভিন্নমতে সুবেদার আজিম উশ শানের নামানুসারেই এলাকার নামকরণ আজিমপুর হয়েছিল বলে জানা যায়।
▪ঢাকার প্রথম পত্রিকা : তৎকালিন স্কুল পরিদর্শক ও শিক্ষক রায় সাহেব দীননাথ সেনের পরিচালনায় ঢাকার প্রথম বাংলা পত্রিকা ' ঢাকা প্রকাশ ' প্রকাশিত হয় ১৮৮২ সালে। বিশ শতকের ষাট দশক পর্যন্ত পত্রিকাটি স্থায়ী হয়েছিল বলে জানা যায়। তবে ইংরেজি পত্রিকা হিসেবে ' ঢাকা নিউজ ' তারও আগে প্রকাশিত হয়েছিল।
.
▪ ঢাকার প্রথম স্কুল : ১৮১৬ সালে ছোট কাটরায় লিওনার্দোর স্কুল নামে ঢাকায় প্রথম স্কুল স্থাপিত হয়েছিল বলে জানা যায়। তবে ব্যক্তি উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত এ স্কুলটির অস্তিত্ব বর্তমানে নেই। সেকারনে সরকারি উদ্যোগে ১৯৩৫ সালে প্রতিষ্ঠিত ঢাকা কলিজিয়েট স্কুলকেই ঢাকার প্রথম স্কুল বলা চলে।
▪ঢাকার প্রথম কলেজ : ১৮৪১ সালে প্রতিষ্ঠিত ঢাকা কলেজ।
▪ঢাকার প্রথম মেডিকেল কলেজ : মিটফোর্ড মেডিকেল কলেজ । যেটি বর্তমানে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল নামে পরিচিত। তবে শুরুতে এটি মেডিকেল কলেজ নয়, বরং স্কুল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
.
▪ঢাকার প্রথম পাবলিক মার্কেট : বর্তমানে নবাব ইউসুফ মার্কেট নামে পরিচিত মার্কেটটিই ছিল ঢাকার প্রথম পাবলিক মার্কেট । ঢাকা পৌরসভার তৎকালিন চেয়ারম্যান নবাব ইউসুফ জান ১৯১৩ সালে এটি স্থাপন করেছিলেন।
▪ঢাকার প্রথম সেলুন : ১৯৪৫ সালে পাঞ্জাব থেকে আগত কয়েকজন মুসলিম ক্ষৌরকারের উদ্যোগে সোয়ারীঘাটে ঢাকার প্রথম সেলুন স্থাপিত হয়।
.
▪ঢাকার প্রথম নৌ ঘাট : সোয়ারীঘাট। নওয়াব ইব্রাহীম খাঁন কর্তৃক ১৬২০-২১ সালে জিঞ্জিরা প্রাসাদ নির্মাণের আগে থেকেই এ ঘাটটি বুড়িগঙ্গার উভয় পাড়ের মানুষের নদী পারাপারে ব্যবহৃত হয়ে আসছিল বলে জানা যায়।
▪ঢাকার প্রথম পানি বিশুদ্ধকরণ প্রকল্প : ১৮৮৫ সালের নথি অনুযায়ী দোলাই খালের পূর্ব পাড়ে গড়ে উঠেছিল ঢাকার প্রথম পানি বিশুদ্ধকরণ ও সরবরাহ প্রকল্প। বৃটিশ আমলে ভাটিখানা নামে পরিচিত ডিস্টিলারী রোডে এটি অবস্থিত ছিল। বর্তমানে এ রোডটি গেন্ডারিয়া এলাকার অন্তর্ভুক্ত।
.
▪ঢাকার প্রথম স্যুয়ারেজ লাইন : ১৯১২ সালে ঢাকা পৌরসভার চেয়ারম্যান নবাব ইউসুফ জানের প্রস্তাবনার ভিত্তিতেই ঢাকায় প্রথম সুয়্যারেজ লাইন স্থাপিত হয়।
▪ঢাকার প্রথম নায়েবে নিজাম : সুবেদার মুর্শিদকুলি খাঁন ঢাকা থেকে মুর্শিদাবাদে বাংলার রাজধানী স্থানান্তরিত করার পর ঢাকার প্রশাসক হিসেবে নায়েবে নিজাম পদ প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথম নায়েবে নিজাম ছিলেন মুহাম্মদ আলী খাঁন।
▪ঢাকার প্রথম নির্বাচিত চেয়ারম্যান : আনন্দ চন্দ্র রায়। বৃটিশ আমলে রাজধানী হিসেবে পরিত্যক্ত ঢাকা ছিল তখন শুধুমাত্র একটি পৌরসভা।
.
▪ঢাকার প্রথম মুসলমান গ্রাজুয়েট : খাজা মুহাম্মদ আসগর খান । যিনি পরবর্তীতে ঢাকা পৌরসভার চেয়ারম্যান হিসেবেও নির্বাচিত হয়েছিলেন।
সিনিয়র সিটিজেন ফোরাম থেকে আহরিত @ ফেস বুক
১২ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:১৩
শাহ আজিজ বলেছেন: মুঘলদের কেল্লা যে ঠিকেদার বানিয়েছিল তাদের বংশধর এখনো দেশে রাস্তা ,কাত হয়ে পড়া দালান বানাচ্ছে । অবশ্য ঐ ভুমিকম্প খুব প্রবল ছিল যাতে দাউদকান্দি নদী গতিপথ পরিবর্তন করেছিল ।
২| ১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:২৭
সোনাগাজী বলেছেন:
মেয়র হিসেবে কে ছিলেন পপুলার?
১২ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:১৫
শাহ আজিজ বলেছেন: মুঘলদের লোকেরাই নিশ্চয়ই পপুলার ছিলেন যারা ঢাকার আন্ডারগ্রাউনড ড্রেনেজ সিস্টেম করেছিল ।
৩| ১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:৩৬
সোহানী বলেছেন: আজিজ ভাই, বহুদিন পর বিসিএস পরীক্ষার কথা মনে করিয়ে দিলেন ।
ভালো লাগলো পড়ে।
১২ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:১৬
শাহ আজিজ বলেছেন: হুম ,
৪| ১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:৫৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মুরুব্বি, নিজের জগৎ সম্পর্কে লিখুন। বয়োজ্যেষ্ঠদের অভিজ্ঞতা কনিষ্ঠদের কাজে লাগবে।
১২ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:১৭
শাহ আজিজ বলেছেন: আলসে হয়ে গেছি , ইচ্ছে করে তারপর নেতিয়ে পড়ি ।
৫| ১২ ই জুন, ২০২২ রাত ১২:০৬
খাঁজা বাবা বলেছেন: ঢাকার সম্ভবত ৮০০ সালের দিকে জন্ম, ১৬০৮ সালে রাজধানী হিসেবে প্রতিষ্ঠা।
১২ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:১৮
শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , আমি জানিনা এই বিষয়টি , সবকিছুই ইতিহাস নির্ভর ।
৬| ১২ ই জুন, ২০২২ রাত ১২:০৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অনেক অজানা তথ্য জানা হলো।
১২ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:১৯
শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , আমিও নতুন কিছু পেয়েছি এই পর্বে ।
৭| ১২ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:৫৪
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: দারুণ তথ্য।
১২ ই জুন, ২০২২ সকাল ১০:২২
শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ মশিউর ।
৮| ১২ ই জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৩৬
রানার ব্লগ বলেছেন: দেখা যাচ্ছে ঢাকা উন্নায়নের ব্যাপক কাজ ব্রিটিশ আমলেই হয়েছে পরের সব সরকার কেবল খাই খাই পার্টি !!!
১২ ই জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪০
শাহ আজিজ বলেছেন: আসলেও তাই হয়েছে । শোষণ করলেও তারা মানুষকে আধুনিক জীবন দিয়েছে।
৯| ১৩ ই জুন, ২০২২ রাত ১২:৩৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমি কয়েক বছর আগে বই মেলা থেকে ঢাকার আদিকালের ( ১০০ বছর আগের ছবিও আছে) ছবি সম্বলিত একটা বই কিনেছি। বেশ দাম নিয়েছিলো। কিন্তু কিছু বিরল ছবি আছে। আপনার প্রচ্ছদের ছবিটাও আছে। কত সুন্দর শহর ছিল ঢাকা কল্পনাও করা যায় না। ধানমণ্ডিতে ধান চাষ আমার বাবাও দেখেছে। ওনার মুখে শুনেছি। আমার বাবা ও মায়ের মুখে শুনেছি যে ১৯৫৬ সালের দিকে মূল শহর ছিল সদরঘাট থেকে গুলিস্তান পর্যন্ত। বুড়িগঙ্গার সৌন্দর্যের কথা আমার মায়ের মুখে শুনেছি।
১৩ ই জুন, ২০২২ সকাল ৯:২৫
শাহ আজিজ বলেছেন: আপনি কি মুনতাসির মামুনের বইটা কিনেছেন নাকি । ঢাকার সমস্যা এর বাড়তি জনসংখ্যার চাপ । ৭৬ সালে জিঞ্জিরায় স্কেচ করতে বুড়িগঙ্গায় নৌকা চড়ে পার হতাম , টল টলে জলে হাওয়া ছিল সর্বত্র । এখন সেই জল ঢল ঢলে হয়ে কটু গন্ধে মাতিয়ে দেয় আমাদের । অপরিকল্পিত নগরায়ন হিসাবে ঢাকা সরবাগ্রে স্থান পাবে ।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই জুন, ২০২২ রাত ১১:০১
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
১৮৯৭ সালে ভূমিকম্পে মুঘল কেল্লা ধ্বংস হয়, এখন হলে পুরো ঢাকা ধ্বংস হবে। লিউনার্দো স্কুল বাদে প্রায় সবকিছুই মুগলদের জয়জয়কার।