নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষের উচ্ছাস দেখে আমি অবাক হইনি । শরীর উপযুক্ত থাকলে আমিও যেতাম পদ্মা সেতুতে । এখন চমৎকার একটি বিষয়ে সংযোজন হতে পারে তা হচ্ছে ছাদহীন বাসে ব্রিজ ট্যুর বা সেতু ভ্রমন চালু করা । জাজিরা প্রান্তে কিছু রেস্টুরেন্ট চালু করলে আরও জমে উঠবে তেমনটি মাওয়া প্রান্তে দক্ষিনাঞ্চলের মানুষদের জন্য আয়োজন থাকবে। আধা দিন বা সারা দিনের এই ট্যুরে বেশ কম খরচে একটা মানুষ দারুন সময় কাটাবেন মাওয়া বা জাজিরা প্রান্তে । রিভার ক্রুজ চমৎকার হবে । আজ বিশাল লঞ্চ ভর্তি উৎসুক ভ্রমণকারীরা তাকিয়ে দেখেছেন সেতুকে । ভেবে দেখুন বিষয়টা ।
২৫ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৩৩
শাহ আজিজ বলেছেন: দোজখের লাইনে আগে থাকবে রেস্টুরেন্ট মালিক , কুক , বয়রা ।
২| ২৫ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৩৮
জগতারন বলেছেন:
সোনাগাজী বলেছেন:
সবই হবে।
খেয়ে আরাম নেই, বাংগালীরা ভালো খাবার দেয় না, ফাঁকি দিয়ে পয়সা বেশী নিয়ে মানুষের মন খারাপ করে দেয়।
সহমত!
বাংগালীদের সহজাত চরিত্রের কথা বলেছেন গাজী সাহেব।
২৫ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৫১
শাহ আজিজ বলেছেন: এসবে পরিবর্তন আনতে হবে ।
বদলে ফেলো বদলে দাও ।
৩| ২৫ শে জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৬
জগতারন বলেছেন:
সোনাগাজী বলেছেন:
প্রশ্নফাঁস জেনারেশনের মাথায় মগজ নেই, সঠিকভাবে কিছু ভাবতে পারে না; তারা যেখানে যা পায়, সেটা দখল করতে চায়।
সহমত!
জ্বনাব গাজী সাহেবের মন্তব্য যেন পাপিষ্ঠ বাঙ্গালি কলিজায় একট করে গুলি মারে।
তার পরও তারা তাদের স্বভাবের যদি একটু পরিবর্তন করতে একটু চেষ্টা করতো পাপিষ্ঠরা,
তবে কোন দুঃখ ছিল না আমার।
.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।।
আমার মন্তব্যের উত্তর দিয়ে পোস্ট পর্যবেক্ষণ দৃষ্টি আকর্ষন করার জন্য আপনার প্রতি আমার কৃজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
জ্বনাব মিশু মিলন সাহেবের একটি প্রবন্ধ;
অধ্যক্ষ স্বপন কুমার বিশ্বাসদের কাজ শেষ, এবার তাদের দেশ ছাড়তে হবে!
উপরে আমার আরও একটি মন্তব্যে আপনার দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
২৫ শে জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২০
শাহ আজিজ বলেছেন: রঙ নাম্বার !!!
৪| ২৫ শে জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩১
জগতারন বলেছেন:
লেখক বলেছেন: রঙ নাম্বার !!!
২৫ শে জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩২
শাহ আজিজ বলেছেন:
৫| ২৫ শে জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৯
কামাল৮০ বলেছেন: আইডিয়াটা চমৎকার।বিআরটিসির এমন একটা বাস ছিল।বাচ্চাদের নিয়ে কয়েকবার ভ্রমন করেছি।
২৫ শে জুন, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪২
শাহ আজিজ বলেছেন: শুরু করলে ১ /২ বছর ভাল যাবে । প্যাকেজ করা যায় নৌ ভ্রমন আর বাসে সেতু পরিভ্রমন , জমবে ভাল ।
৬| ২৫ শে জুন, ২০২২ রাত ৮:২৪
জুন বলেছেন: চমৎকার আইডিয়া শাহ আজিজ। বিদেশে কত সামান্য জিনিস দেখানোর গুনে অসামান্য হয়ে উঠে আর প্রমত্তা পদ্মার বুকে এত সুন্দর নকশার ব্রিজ দেখা তো অনেক অনেক উপভোগ্য।
চেন্নাই এর সাথে রামেশ্বরম কানেক্টিং ব্রিজ মান্নারে একটুখনের জন্য ( যানবাহন থেকে নামা নিষেধ) দাঁড়িয়ে ছিলাম সেই স্মৃতি আজও হৃদয়ে দোলা দেয়।
২৫ শে জুন, ২০২২ রাত ৯:১৪
শাহ আজিজ বলেছেন: আমরা হংকঙে এরকম মস্তক বিহীন টুরিস্ট বাসে ঘুরে অনেক কিছুই দেখলাম যা হেটে দেখা সম্ভব নয় ।
৭| ২৫ শে জুন, ২০২২ রাত ৮:৩৮
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: টুরিস্ট স্পর্ট।
২৫ শে জুন, ২০২২ রাত ৯:১৫
শাহ আজিজ বলেছেন: জী হ্যা ।
৮| ২৫ শে জুন, ২০২২ রাত ৯:২৭
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বাঙালী বরাবরই আবেগ প্রবণ জাতি ছিলো, আগামীতেও থাকবে বলে আমার বিশ্বাস।
"ট্যুর বাস" ধারনাটা ভালো লেগেছে।
২৫ শে জুন, ২০২২ রাত ৯:৪০
শাহ আজিজ বলেছেন: ট্যুর বাস নিউ ইয়রক এও আছে । আমি হংকঙ্গের টায় চড়েছি ।
৯| ২৫ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:১৪
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: ট্যুর বাস নিউ ইয়রক এও আছে । আমি হংকঙ্গের টায় চড়েছি ।
হা হা হা আমি আপনার লিখা বা "ট্যুর বাস" ধারনার জন্য আপনাকে উদ্দেশ্য করে "আবেগী জাতি" বলিনি। তেমনটা মনে হয়ে থাকলে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আসলে এক সেতু নিয়ে বাঙালীর অজস্র ভাবনা, আনন্দ-উল্লাস, মাতামাতি-কে আবেগ প্রবণ বিষয় বলে মনে হয়েছে, তাই ওটা লিখা, কোন নেতিবাচক ধারনা থেকে নয়। ইন-ফ্যাক্ট আমি পদ্মা সেতুতে ট্যুর বাসের পক্ষে। আমি, আমার বাবা-মা, দাদা-দাদী সবাই ঢাকা জেলার লোক, তাই ঐ সেতু থাকা বা না থাকা নিয়ে আমাদের কোন অভিযোগ বা প্রত্যাশা কোনটাই কখনো বড় হয়ে দেখা দেয়নি, খুব সম্ভবত ঐ সেতুতে আমার এই জীবনেও যাওয়া হবে না। তাই আমিও একবার হলেও ঐ সেতুতে ট্যুর বাসে ঘুরে দেখে আসতে চাই। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন।
নিউ ইয়র্কের ট্যুর বাস সম্পর্কে কম-বেশী অবগত। আমার কর্মস্থলের পাশেই ঐ বাসগুলোর একটা স্টপেজ ছিলো, যদিও কখনো চড়া হয়ে ওঠেনি। অবশ্য ট্যুরিস্টদের হৈ-হুল্লোড় বিরক্তিকর মনে হতো। কথায় বলে মক্কার মানুষ হজ্জ পায় না, তেমনি আমিও কখনো স্ট্যাচু অব লিবার্টি, ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার "দেখার জন্য" দেখতে যাওয়া হয় নি। আমার স্কুল থেকে চোখের সামনে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার বানানো হতে দেখেছি। ক্লাস রুমের জানালা দিয়ে স্ট্যাচু অব লিবার্টি দেখেছি। তবে করোনার সময় অবশ্য ৯/১১ মেমোরিয়ালের পাশ দিয়ে হেটে যাওয়ার সময় একটা ভিডিও করেছি সেটা এখানে দেখতে পাবেন।
যাইহোক, আশা করছি আমার মন্তব্যে আপনি কোন কষ্ট পান নি। ধন্যবাদ।
২৫ শে জুন, ২০২২ রাত ১০:২৩
শাহ আজিজ বলেছেন: কিসের কষ্ট ? আমি খুশী হয়েছি বাঙ্গালীরা সবাই খুশী এই ব্রিজ পেয়ে ।
১০| ২৬ শে জুন, ২০২২ রাত ৩:২৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
মস্তক বিহীন মানে ছাদ বিহীন টুরিস্ট বাস, দরকার। এটা হবে , হওয়া উচিত।
কারন যাত্রির কখনো অভাব হবে না।
এদেশের স্থানীয় টুরিষ্টরা বিদেশী টুরিষ্টদের চেয়েও অনেক বেশী অর্থ অকাতরে খরচ করে। সংখাও অনেক বেশী
কক্সবাজারে সামান্য ডাল ভর্তা ভাত ৫০০টাকা করা হলেও অবিক্রিত থাকে না।
১৫০টাকার ইলিশের টুকরা ২০০০ টাকা দিয়ে কিনে খেতে ৩০০০টাকায় মাক্রবাস ভাড়া করে,।
অবাক হওয়ার কিছু নেই অনেক ব্লগারই এমনটা করেছে।
২৬ শে জুন, ২০২২ সকাল ৯:৫৬
শাহ আজিজ বলেছেন: চলবে বলেই প্রস্তাব করেছি । আমাদের ট্যুরিজম জনবান্ধব নয় । এর কস্ট আরও কমাতে হবে । আমি মনে করি আগামি এক বছরে এক কোটি মানুষ শুধুই ব্রিজ দেখতে যাবে । তাদের কল্যানে জাজিরা প্রান্তে তাবু খাটিয়ে সস্তায় খাবার আর থাকার ব্যাবস্থা করতে হবে । নৌ বিহারের ব্যাবস্থাও থাকবে । ইচ্ছা থাকলেই এসব সম্ভব হবে ।
১১| ২৬ শে জুন, ২০২২ সকাল ১০:০০
জুয়েল ফুজি বলেছেন: খুব ভাল আইডিয়া। ঈদের ছুটির মাঝে এখানে সপরিবারে যাবার ইচ্ছা আছে। যদি কোন ভাল ব্যবস্থা থাকে আরো ভাল হবে।
২৬ শে জুন, ২০২২ সকাল ১০:৫২
শাহ আজিজ বলেছেন: স্বাগতম পদ্মা সেতুতে ।
১২| ২৬ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১২:৩৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আইডিয়াটা দারুণ।
২৬ শে জুন, ২০২২ দুপুর ১:৪৫
শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জুন, ২০২২ বিকাল ৫:৩০
সোনাগাজী বলেছেন:
সবই হবে।
খেয়ে আরাম নেই, বাংগালীরা ভালো খাবার দেয় না, ফাঁকি দিয়ে পয়সা বেশী নিয়ে মানুষের মন খারাপ করে দেয়।