নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোথায় গেল সেইসব আকাশ?

১৫ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:৪৯





১৩ বিলিয়ন আলোক বর্ষের মধ্যে কোন আকাশের দেখা পেল না নাসা৷ তাহলে বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থে বর্ণিত আকাশগুলো কোথায় গেল? ওরা কি নাসার কার্যক্রম দেখে ভয়ে পালাল? নাকি এসব আকাশের কথা কেবলই গালগল্প!
আমরা বলতেই পারি, প্রাচীন গ্রন্থগুলোতে পৃথিবী, মহাবিশ্ব, আকাশ নিয়ে যা লেখা হয়েছে সবই মিথ্যা, আজগুবি ও অনুমান নির্ভর। ওই সময়ের মানুষের জানার পরিধি ছিল খুবই কম। তার বেশি কোন প্রাচীন গ্রন্থেই ছিল না। অর্থাৎ পরবর্তী সময়ের কোন জ্ঞানই ওই গ্রন্থগুলোতে ছিল না। সেখান থেকে কোন দিকনির্দেশনাই মানুষ পায়নি মিথ্যা তথ্য ছাড়া। সেখানে পৃথিবী স্থির এবং ওপরের দিক বলতে আসমান/আকাশ আর নিচের দিক বলতে পাতালই বোঝাতো। সেই আকাশ কিভাবে দাঁড়িয়ে আছে পৃথিবীর ছাদ হিসেবে তা নিয়ে একেক গ্রন্থে একেক আজগুবি গালগল্প রয়েছে। কোথাও রয়েছে চারটি খুঁটি, কোথাও তিনটি খুঁটি আবার কোথাও অদৃশ্য খুঁটির কথা বলা হয়েছে। সূর্য-চন্দ্র কিভাবে পূর্বাকাশ থেকে পশ্চিম দিকে যায় তা নিয়েও বিস্তর আজগুবি কথা লিপিবদ্ধ রয়েছে। কোথাও বলা আছে সূর্য কর্দমাক্ত জলাশয়ে অস্ত যাচ্ছে৷ চন্দ্র প্রথম আকাশে আর সূর্য দ্বিতীয় আকাশে৷ আকাশকে কল্পনা করা হতো বিশাল গম্বুজের মতো করে। এক আকাশের ওপরে আরেক আকাশের কথা বলা হতো। কোথাও বলা হয়েছে সাত আসমানের কথা- যা স্বর্ন, রৌপ্যসহ বিভিন্ন ধাতু দিয়ে তৈরি। কোথাও বলা হয়েছে সেখানে স্রষ্টা রয়েছেন, কোথাও বরা হয়েছে সেখানে দেবদেবীরা বাস করে। আর পাতালে মানে মাটির নিচে রয়েছে নরক বা দানবদের বাস। একেক প্রাচীন গ্রন্থে একেক রকম- আজ সবই হাস্যকর মনে হয়। তারাগুলোকে কোথাও লেখা আছে সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য সৃষ্টি করা হয়েছে। কোথাও তাদের দেবদেবী বলা হয়েছে- বিয়ে সাদীও হয়েছে তাদের মধ্যে। কেউ কেউ সন্তানও জন্ম দিয়েছে। আকাশ গঙ্গাকে বলা হয়েছে কোন দেবতার বীর্যপাত বা কোন দেবীর স্তন থেকে বের হওয়া দুধের ফোয়ারা!
পৃথিবীতে অলৌকিক বহু রকমের প্রাণির কথাও বলা হয়েছে- ভুত, প্রেত, প্রেতাত্মা ছিল দক্ষিণ এশিয়াতে; জিন ছিল আরব অঞ্চলে; ইউরোপে ছিল ডাইনীর মতো অলৌকিক শক্তিধর কিছু যার জন্য বহু বৃদ্ধা নারীকে হত্যা করা হয়। সেখানে রক্তচোষা ভ্যাম্পায়ার ছিল। এমন কি সাম্প্রতিক কিছু মানুষ এলিয়েন নামক এক ভিনগ্রহের প্রাণির দাবিও করে। এটা কাল্পনিক সাইন্স ফিকশনে মানানসই হলেও এসবের কোন বাস্তব অস্তিত্ব কেউ প্রমাণ করতে পারেনি। গালগল্পেই সীমাবদ্ধ ছিল। আকাশ আর পাতালের মাঝে মর্তে মানুষ ও দৃশ্যমান প্রাণি ছাড়া এসব অলৌকিক প্রাণির অস্তিত্বের দাবিও আজ হাস্যকর হয়ে উঠেছে।
আমরা এখন বুঝি, যে খুঁটি দিয়ে আকাশ ধরে রাখা সেই খুঁটিগুলোর বাস্তব কোন অস্তিত্ব নেই আর আকাশ বলেও কিছু নেই। একেকটি মহাশূন্য একেকটা ফাঁকা জায়গা যেখানে খুবই অল্প স্থান জুড়ে রয়েছে গ্রহ, নক্ষত্র। আর বাংলাদেশের পাতাল মানে হল- আমেরিকা। বাংলাদেশ থেকে ছিদ্র করলে তার উল্টোদিকে আমেরিকা মহাদেশের কাছে কোথাও গিয়ে উঠতে হবে। এখন এটাকে কেউ পাতাল বলে মানবে না। কোন ধাতুর তৈরি আকাশও কেউ মানবে না। উপরের দিক বলতেও কিছু নেই। দিনে যেটা উপরের দিক রাতেই সেটা নিচের দিক। অর্থাৎ দুপুরে যেটা আকাশের দিক, রাতেই সেটা পাতালের দিক! সবচেয়ে বিস্ময়কর পৃথিবীটা যে গোলাকার এ সামান্য কথাটুকুও কোন প্রাচীন গ্রন্থেই লেখা নেই। অথচ সেই গ্রন্থগুলোকেই মানুষ মহাপবিত্র ও অলৌকিক দাবি করে আসছে। অবশ্য পৃথিবীটা গোলাকার এবং সূর্যের চারদিকে ঘুরছে, আর চাঁদ পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে এমন সহজ সত্য ওই সময়ে কেউই বুঝতে পারেনি বলেই কোন অলৌকিক গ্রন্থেও আসেনি।
বিজ্ঞান মানুষের জানার সীমানা বাড়িয়ে দিয়েছে৷ অন্ধকার ধারণাগুলোতে পড়ছে আলো৷ সেই আলোতেই আজ পাতাল নাই হয়ে গেছে৷ নাই কথিত সেই ধাতব আকাশও৷ বিজ্ঞান নিয়মিতই খুলে দিচ্ছে রহস্যের দুয়ার৷ শিঘ্রই খুলবে আরো অনেক অনেক রহস্যের বন্ধ তালা৷ আজ কথিত প্রথম আকাশ, দ্বিতীয় আকাশ ছাড়িয়ে বিজ্ঞান খুঁজে পেয়েছে ১৩ বিলিয়ন আলোক বর্ষ দূরের তারকার সন্ধান৷ এ পর্যন্ত কোন আকাশ নেই স্বর্ণের বা রৌপ্যের তৈরি৷ সূর্য আলাদা কো আকাশে নেই৷ ১৩ বিলিয়ন আলোক বর্ষের মধ্যেও কোন আকাশ নেই৷
১৩ বিলিয়ন আলোক বর্ষের দূরত্বই বা কত মাইল? আলো এক সেকেণ্ডে যায় ১,৮৬,০০০ মাইল! এক বছরে ১৫৭৬৮০০০ সেকেণ্ড দিয়ে গুণ করলে পেয়ে যাবো এক আলোক বর্ষের দূরত্ব৷ সাধারণ ক্যালকুলেটরে গুণটি করতেই পারবেন না৷ শুধু জানুন এই দূরত্ব পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্বের ৩১৫০০ গুণ! তাহলে ১৩০০ কোটি আলোক বর্ষের দূরত্ব কত? চাঁদ যে আসমানে আছে তার সাথে তুলনা করাই যায় না৷ দ্বিতীয় আকাশে আছে সূর্য! কোথায় গেল সেইসব আকাশ?

সৌজন্যে-
ভারতীয় বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী সমিতি / মুজিব রহমান

মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:১৮

অগ্নিবেশ বলেছেন: মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকলাম। ইমান নিয়ে বাঁচা মুশকিল হয়ে যাচ্ছে।

১৫ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৫১

শাহ আজিজ বলেছেন: এখানে ইমান বাচান বা হারানোর কোন ব্যাপারই আসছে না । আসছে রিয়ালিটি । আমাদের ধারনার চেয়েও মাইন্ড ব্লোইং বিষয় এসে গেছে । আমরা আসলেই কত ক্ষুদ্র তা প্রমান করে দিল এই পরীক্ষা ।

২| ১৫ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৪৩

রানার ব্লগ বলেছেন: আমার মনের ভেতরকার চাপা প্রশ্নটা জাগিয়ে দিলেন!! বিজ্ঞানের সাথে ধর্মে কে গুলিয়ে ফেলা জগা খিচুড়ি টাইপ পোস্টের অপেক্ষায় আছি।

১৫ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ২:৫৫

শাহ আজিজ বলেছেন: সবাইকে একপ্রকার ঘুম থেকে জাগিয়ে দিয়েছে এই বিষয় । ওরকম জগা খিচুড়ি পোস্ট দিতে গেলেও কিছু গাঁটস থাকতে হবে । ঈশ্বর আমার কাছে অবর্ণনীয় এবং অচিন্তনীয় রকম বৃহৎ পরিসরের । আমার তো মাথা নুয়ে আসছে ।

৩| ১৫ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:২৩

অন্তু নীল বলেছেন: প্রযুক্তির এই যুগে এসেও মানুষ পুরোনো বিশ্বাস নিয়ে বেচে আছে এই অনেক। প্রযুক্তির এই উৎকর্ষের কারণে ধর্ম অনেকটাই কোনঠাসা আজ। তবুও ধর্ম ব্যাবসায়ীরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ধর্ম রক্ষার। খুব বেশিদিন টিকবে বলে মনে হয়না।

১৫ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৩৩

শাহ আজিজ বলেছেন: বিশ্বাস আর সংস্কারের মধ্যে আমরা বাঁধা পড়ে আছি ।

৪| ১৫ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৪৬

সাসুম বলেছেন: দেখুন আজিজ ভাই, একজন মোমিনের কাছে সকল প্রশ্নের জবাব তার বিশ্বাস এর মাঝে।

তার বিশ্বাসে সে কালো কুকুরের পশ্চাত দেশে জীনের দেখা পেতে পারে, তার বিশ্বাসে সে খচ্চর এর পিঠে চড়ে আলোর চেয়ে দ্রুতগতিতে চলতেও পারে।

এখন বিজ্ঞান তো আর বিশ্বাস নিয়ে চলেনা, বিজ্ঞান চলে টেস্টেবল, ফলসিফায়েড আর রিগোরাস কোয়ালিটি চেক ভিত্তিক প্রমান এর উপর।

সো, এইসব বিজ্ঞানের সাথে ধর্মের মিল বা লজিক খুজতে যাওয়া বোকামি। ধার্মিক তার মত থাকুক না, তার আকাশ পাতাল ৭ আসমান আর ১৩ পর্দা এসব বিশ্বাস করেই সে চলুক না, জ্ঞান বিজ্ঞান সভ্যতার তাতে একটু কিছুও আসে যায়না, যাবেনা।

তাই এখন নতুন নতুন জিনিষ আবিস্কারে ধর্ম ও ধার্মিক দের ট্রল করা বা হেয় করার মানে নেই। তারা এম্নিতেই সব কিছুতে নাসার ষড়যন্ত্র খুজে পায়, তারা বিলিভ করে চাঁদে গিয়ে আজান শোনা যায়, কেউ কেউ আবার চাঁদে যাওয়া টা হোয়াক্স মনে করে, কোন কোন ধার্মিক মনে করেন সবই তাদের কোন এক কোডেক্স বা জ্ঞানের গ্রন্থ থেকে কপি করে বানানো , আর নাস্তেক নাসারা রা সেসব গবেষণা করেই বানাচ্ছে ।

যাই হোক না কেন, এইসব আবিস্কারে ধর্মের এবং ধার্মিক দের কিছু যায় আসেনা, কারন ধার্মিক রা লজিক বা প্রমান দিয়ে চলে না, তারা চলে তাদের আজগুবি অন্ধ বিশ্বাসে , যেখানে প্রশ্ন করা বারন, কথা বলা বারন।

তাই বিজ্ঞানের সাথে ধর্ম টেনে আনা অন্তত এই পয়েন্টে অর্থহীন

১৫ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১৫

শাহ আজিজ বলেছেন: সহমত সাসুম ।


আমার খুব ভাল লেগেছে আপনার মন্তব্য ।

৫| ১৫ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৪৮

সোনালি কাবিন বলেছেন: এই মুজিব রহমান কি আমাদের সামু ব্লগের ব্লগার মুজিব রহমান?

১৫ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১৭

শাহ আজিজ বলেছেন: আমিও চিনিনা কোন মুজিব রহমান । আমরা উভয়েই ভারতীয় যুক্তিবাদী সমিতির অনুসারী ।

৬| ১৫ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৫৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: রাজাকার ছাগু জামাত ও তাদের দোসররা ফেসবুকের বাশের কেল্লা গ্রুপে কি বলে ?

১৫ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১৯

শাহ আজিজ বলেছেন: জানিনা , পাইনি এখনো । বাঁশের কেল্লাকে ব্লক করেছি অনেক আগে ।

৭| ১৫ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:০০

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: এর দ্বারা বুজা যায় সকল ধর্ম মিধ্যা, ইসলাম ছাড়া।

১৫ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:১৮

শাহ আজিজ বলেছেন: উত্তর নিষ্প্রয়োজন ।

৮| ১৫ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:২০

বিষাদ সময় বলেছেন: পত্রিকায় পড়লাম নাসা ১৩০০ বছর পূর্বের মহাকাশের ছবি প্রকাশ করছে। এখানে দেখছি ১৩০০ আলোকবর্ষ দূরের মহাকাশের ছবি। হতে পারে ১৩০০ আলোকবর্ষ দূরে ১৩০০ বৎসর পুর্বের মহাকােশর সন্ধান পাওয়া যায়, আমার জানা নাই। আকাশ সম্পর্কে ধর্ম গ্রন্থের ধারণার প্রসংগ এখানে আর তুললাম না। তবে এই সামান্য আবিষ্কারের কারণে ধর্মকে বা ঈশ্বরকে যাঁরা নাকচ করে দিচ্ছেন তাঁদের উদ্দেশ্যে দু একটা আমার নিজস্ব কথা বলতে চাই। আসলে মানুেষর অসহায়ত্ত্ব থেকে ঈশ্বর এবং ধর্মের উৎপত্তি পরবর্তীতে অনেকে হয়তো একে ব্যাবসা বা ক্ষমতার জন্য পুঁজি করেছেন। জ্ঞান, বিজ্ঞানের যে ভাবে উন্নতি হচ্ছে এভাবে হাজার বছর উন্নতি হতে থাকলেও প্রকৃতির ভয়ংকর বিশালত্ত্ব এবং ক্ষমতার কাছে মানুষ অসহায়ই থেকে যাবে। এই অসহায়ত্বের সহায়, ব্যার্থতার শান্তনা খুঁজতে হাজার বছর পরেও মানুষ হয়তো মহাশক্তিধর কারো কাছে সাহায্য প্রার্থনা করবে। সেই শান্তনা খোঁজা কতটুকু ঠিক, কতটুকু ভুল বিজ্ঞানের পক্ষে তখনও হয়তো তার মীমাংসা করা সম্ভব হবে না। ধন্যবাদ।

১৫ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৪৯

শাহ আজিজ বলেছেন: ব্যাক্তিগত মতামতে বলি অমাবশ্যার রাতের আকাশ দেখলে আমি অসহায় হয়ে যাই । বিশ্বাসকে নাকচ করি না বা কাউকে বলিও না । নিজস্ব বুদ্ধি বোধে সমাধান খুঁজি এবং তা নানাবিধ জ্ঞানের মাধ্যমে । আমি সংস্কারবাদী , অলীক কিছুই আমার নয় । আমি ঈশ্বরের দেওয়া জ্ঞান দিয়ে বিবেচনা করি ।

৯| ১৫ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৩১

বিষাদ সময় বলেছেন: সরি-১৩০০ কোটি

১৫ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:১৫

শাহ আজিজ বলেছেন: ওকে

১০| ১৫ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:১০

নতুন বলেছেন: মানুষ জানে না কোন সৃস্টিকতা এই মহাবিশ্ব সৃস্টিকরেছে কিনা। কিন্তু মানব ইতিহাসে অনেক গভীরে সৃস্টিকতা, দেব দেবী অলৌকিক ক্ষমতার কথা পাওয়া যায়।

আমার ধারনা মানুষকে অধীনে রাখতেই ধর্ম বা অলৌকিক ক্ষমতার বিষয়টা শুরু হয়েছে। মানুষ ভবিষ্যত জানেনা, এই বিষয়টাই সৃস্টিকতায় বিশ্বাসে সাধারন মানুষকে ধর্মবিশ্বাসী বানিয়েছে।

কোন ধর্মের বইতেই ডাইনোসরের কথা নেই, যা আছে সেই বিষয়ে মানুষ আগে থেকেই জানতো।

আর মহাবিশ্বের বিশালতার কথা চিন্তা করলে এই মানব দের পাপ পুন্যের হিসাব করে তাদের স্বর্গ নরকে দেবার জন্য সৃস্টিকতা মহাবিশ্ব সৃস্টি করেছে শুনলে আমি মুচকি হাসি। তাদের সাথে আর কথা বাড়াই না ।

১৫ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:১৫

শাহ আজিজ বলেছেন: আমরা অনেকেই প্রায় কাছাকাছির ভাবনা ভাবি , অনেকেই না ।

১১| ১৫ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:৪০

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ছোট বেলায় শুনতাম কোন নভোচারী নাকি রকেটে চড়ে বলেছিলো যে, আমি কোন ইশ্বরকে দেখিনি। এই লোক গুলির মুখের দিক তাকিয়ে থাকতাম; আর ভাবতাম যে কত বোকা হতে পারে এরা। এরা এটাই জানে না যে একজন নভোচারী কত জ্ঞান রাখে; সে পৃথিবী থেকে চাঁদ পর্যন্ত গিয়েই এমন কথা বলতে পারে না।

আজকে আপনার লেখা পড়ে আবার সেই রকম ফিল হলো! ১৩০০ হাজার কোটি আলোক বর্ষে দূরের থেকেও যে কিছু আছে সেটা বিজ্ঞানীরা এবং বিজ্ঞান মনস্করা জানেন। আপনার জানা আছে কি? আপনার কি জানা আছে যে পুরা ৩৬০ ডিগ্রির মধ্যে ঠিক কতটুকু অংশের ছবি তোলা হয়েছে?

জানুন, জানার মধ্যে লজ্জার কিছু নেই। না জেনে এমন পোষ্ট দেওয়ার মধ্যে লজ্জা আছে।

১৫ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:১০

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ । পোস্ট আমার নয় , ভাল করে পড়বেন কি জনাব আক্রমনের কৌশল নিয়েই ব্যাস্ত ছিলেন ।



আপনি প্রাইমারি স্কুলের ছাত্রদের মত আচরন করলেন ।

১২| ১৫ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৪৩

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ব্রাদার, প্রাইমারির আচরণটা আমি করিনি। আপনি করেছেন, এবং আপনার মধ্যে সেই পরিপক্কতাও আসে নাই এটা বোঝার জন্য যে আপনি কি করেছেন

লেখাটা আপনার না এটা আমি আগেই দেখেছি। আমি এটাও দেখেছি যে আপনি কপি পেস্ট করে দিয়েছেন।

কখনো ভেবেছেন এই লেখা নিয়ে আলোচনা না করে কপি পেস্ট করে কেন দিয়েছেন? আপনি এজন্যই কপি পেস্ট করে দিয়েছেন যে আপনিও ঠিক এমনটাই চিন্তা করেন। তাই আমার আগের কমেন্টে বলা কথাগুলো যেমন আপনাকে বলা হয়েছে, তেমন বলা হয়েছে লেখক কে।

১৫ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৫৪

শাহ আজিজ বলেছেন: আপনার চাহিদা মোতাবেক আমার সেভ করা কন্টেন্ট থেকে NASA’s James Webb Space Telescope has produced the deepest and sharpest infrared image of the distant universe to date. Known as Webb’s First Deep Field, this image of galaxy cluster SMACS 0723 is overflowing with detail.
Thousands of galaxies – including the faintest objects ever observed in the infrared – have appeared in Webb’s view for the first time. This slice of the vast universe covers a patch of sky approximately the size of a grain of sand held at arm’s length by someone on the ground.

১৩| ১৫ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:১৪

কামাল৮০ বলেছেন: এতে সৃষ্টি কর্তার ধারনা আরো পোক্ত হলো।দেখো সৃষ্টিকর্তা কতো দুরে থাকে।তাকে পাওয়া অত সহজ না।

১৫ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৯:২৫

শাহ আজিজ বলেছেন: একজ্যাক্টলি ।

১৪| ১৫ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৪২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোথায় গেল সেইসব আকাশ?
নাফরমানি কথা বইলেন না।

পবিত্র কোরানে স্পষ্ট ভাবে সব ডিটেইল বর্নিত হয়েছে।
প্রথমে আসমান-জমিন তৈরি করেছেন। ইয়াকুত পাথরের তৈরি আসমান।
তারপর আল্লার আরশ তৈরি করেছেন, সেটা পানির উপর।
এরপর রাত দিন শৃষ্টি।
এরপর চন্দ্র সুর্য তারা ইত্যাদি তৈরি করা হয়েছে।


সূরা আল আরাফ-৫৪, সূরা ইউনুস-৩, সূরা হুদ-৭, সূরা আল ফুরকান-৫৯, সাজদাহ-৪, ক্বাফ-৩৮ এবং হাদিদ-৪ সূরা ফুসসিলাতের চারটি (৯-১২) স্থানে আয়াতে বিভিন্ন ১১ টি স্থানে ৬ দিনে আসমান জমিন (পৃথিবী) সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে।
চন্দ্র সুর্য প্রদীপমালা হিসেবে পরে তৈরি করা হয়েছে।

নিশ্চয় তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ। তিনি নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডলকে ছয় দিনে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর আরশের ওপর অধিষ্ঠিত হয়েছেন।
তাঁর আরশ তৈরি হয় পানির উপরে, 'তিনি তোমাদের পরীক্ষা করতে চান যে, তোমাদের মধ্যে কে সবচেয়ে ভালো কাজ করে'। আর যদি আপনি তাদেরকে বলেন যে, ‘নিশ্চয় তোমাদেরকে মৃত্যুর পরে জীবিত উঠানো হবে, তখন কাফেররা অবশ্য বলে, এটা তো স্পষ্ট জাদু’ (সূরা হুদ-৭)

এর পর রাত দিন শৃষ্টি করেছেন।
'তিনি পরিয়ে দেন রাতের উপর দিনকে এমতাবস্থায় যে, দিন দৌড়ে রাতের পেছনে আসে'।
তিনি সৃষ্টি করেছেন সূর্য, চন্দ্র ও নক্ষত্র দৌড় স্বীয় আদেশের অনুগামী।
শুনে রেখো, তাঁরই কাজ সৃষ্টি করা এবং আদেশ দান করা। আল্লাহ বরকতময় যিনি বিশ্বজগতের প্রতিপালক (সূরা আরাফ-৫৪)।

অতঃপর তিনি আসমানকে দুই দিনে সপ্ত আকাশ করে দিলেন এবং ৭ আকাশ প্রত্যেকে তার আদেশ প্রেরণ করলেন।
আমি নিকটবর্তী আকাশকে প্রদীপমালা (চন্দ্র সুর্য তারা) দ্বারা সুশোভিত ও সংরক্ষিত করেছি। এটি পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞ আল্লাহর ব্যবস্থাপনা।’

নিশ্চয়ই তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহ যিনি তৈরি করেছেন আসমান ও জমিনকে ছয় দিনে, অতঃপর তিনি আরশের ওপর অধিষ্ঠিত হয়েছেন। তিনি শাসন কার্য পরিচালনা করেন। কেউ সুপারিশ করতে পারবে না তবে তাঁর অনুমতি ছাড়া।
ইনিই আল্লাহ তোমাদের পালনকর্তা। অতএব, তোমরা তাঁরই ইবাদত করো।

১৫ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১০:৫১

শাহ আজিজ বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ ।

১৫| ১৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ১২:২০

সোনাগাজী বলেছেন:



ধর্মগুলোর সৃষ্টি হয়েছে সামন্ত যুগে, সেই সময়ের সেরা ধারনাগুলোকে ধর্মে গ্রহন করা হয়েছে; কিন্তু গত ১২০ বছরে ( ফরাসী বিপ্লবের পর থেকে ) সায়েন্স ও টেকনোলোজী আগের ২০ হাজার বছরের সন্মিলিত জ্ঞানের চেয়েও হাজার গুণে মানুষের জীবকে উন্নত করেছে, মানুষের ধারনাশক্তিকে শক্তিশালী করেছে; ফলে, আদি মানুষের ভাবনাগুলো আজকের জন্য অচল।

১৬ ই জুলাই, ২০২২ সকাল ১০:০৪

শাহ আজিজ বলেছেন: এ বিষয় আমি ,আপনি বুঝতে পারছি কিন্তু অনেকের ইমান নষ্ট হয়ে যাচ্ছে । গত ৭০/৮০ বছরে আকাশ বিজ্ঞান এতটাই উন্নতি করেছে যা পৃথিবী সৃষ্টির পর আর হয়নি । জেমস ওয়েবের লেন্সে ধরা পড়ুক আরও নিত্য নতুন বিষয়বস্তু ।

১৬| ১৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:২৭

ঈশ্বরকণা বলেছেন: হাহাহা ----আপনার শেয়ার করা লেখাটা কিন্তু খুব উচ্চ মার্গীয় না। আপনার মতো বয়োজ্যেষ্ঠ্য ব্লগার একটু চেক করে শেয়ার করলে আরো ভালো লাগতো । যাক আমাদের ব্লগের মফস্বল প্রতিভার (যদি এই সেই ব্লগার মুজিব রহমান হয়েই থাকে) লেখা শেয়ার করা থেকে একটাই উপকার হয়েছে সেটা হলো ব্লগের জঘন্য ভাষায় মন্তব্যে পটু জনৈক অব্লগার খুবই শালীনতার সাথে আপনার পোস্টে মন্তব্য করেছে। তার এ ধরণের সৌজন্যমূলক মন্তব্য কখনো ব্লগে দেখা যাবে সেটা আসলেই ভাবনার বাইরে ছিল। আপনার এই পোস্টের কারণে সেই অসম্ভব সম্ভব হয়েছে ।সেজন্য একটা লাল সেলাম আপনি পেতেই পারেন।নিন সেটা।

আপনার প্রতিমন্তব্য "---আমরা উভয়েই ভারতীয় যুক্তিবাদী সমিতির অনুসারী"দেখে আর এই লেখা পড়ে ভাবছি রাজা রামমোহন রায়ের মৃত্যুর পর ভারতীয় যুক্তিবাদিতারতো বারোটা বা সাড়ে বারোটা বেজে গেছে ! লেখার পুরোটাতেই অসংখ্য ভুল ভাল । ধর্ম আর কল্প কথাকে এমালগামেট করে ফেলেছে এই যুক্তিবাদী সমিতির মাননীয় সদস্য । যেমন, " আকাশ গঙ্গাকে বলা হয়েছে কোন দেবতার বীর্যপাত বা কোন দেবীর স্তন থেকে বের হওয়া দুধের ফোয়ারা! এগুলো গ্রিক মিথলজির গল্প । প্রাচীন গ্রিক ধর্মের না যতদূর জানি ! মিথোলজিতেতো আজগুবি জিনিস থাকতেই পারে তার জন্য তাদের রচয়িতাদের অজ্ঞান বলে দোষারোপ করার দরকার নেই বলেই মনে হয় । হুমায়ুন আহমেদেরও ভুত ভূতং নামের ছোটদের একটা বই আছে । তারজন্য সে ভুতে বিশ্বাস করতো সেটা ভাবা যায় না লজিক্যালি তাই না ?



ধর্ম নিয়ে এই লেখার লেখকের বেশ খানিকটা জ্ঞানস্বল্পতা আছে মনে হয় । উদাহরণ দেই : লেখার একটা মন্তব্য ---" অবশ্য পৃথিবীটা গোলাকার এবং সূর্যের চারদিকে ঘুরছে, আর চাঁদ পৃথিবীর চারদিকে ঘুরছে এমন সহজ সত্য ওই সময়ে কেউই বুঝতে পারেনি বলেই কোন অলৌকিক গ্রন্থেও আসেনি।" অন্য ধর্মগ্রন্থের কথা জানিনা কিন্তু কুরআন বলছে "It is He who created night and day, the sun and the moon, each floating in its orbit...(২১:৩৩)" । এই ট্রান্সলেশনটা কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস থেকে পাবলিশ আব্দুল হালিমের করা কুরআনের ইংরেজি ট্রান্সলেশন থেকে কোট করলাম । চাঁদ সূর্য নিজস্ব পথে (অরবিটে )ঘুরছে এটা কুরআনে পরিষ্কার বক্তব্যেই আছে । পৃথিবীর গোলাকার আকৃতির কথাও কুরআন কিন্তু বলছে খুবই সহজ করে ! সূরা নাজিয়াতের ৩০ নং আয়াতে কুরআনে বলা হয়েছে "---and the earth, too, He spread out (৭৯:৩০) । এই 'স্প্রেড আউট' কথাটা বোঝাতে কুরআনে 'দাহাহা' শব্দটা ব্যবহার করা হয়েছে । এর সাধারণ মানেটা হলো ডিম্বাকৃতি --অর্থাৎ পৃথিবীর আকার ডিম্বাকৃতি ! আরবিতে 'দাহাহা'-র আরেকটা অর্থ উট পাখির ডিম্ । এই অর্থে পৃথিবী বিস্তৃত করা হয়েছে উটপাখির ডিমের আকৃতিতে ! তার মানে যুক্তিবিদ্যা সমিতির সদস্য সাহেব খুব না জেনেই গা জোয়ারি একটা মন্তব্য করেছেন ধর্মগ্রন্থগুলো সম্পর্কে ! আপনার জন্য উট পাখির ডিমে ১৫০৪ সালে আঁকা পৃথিবীর একটা মানচিত্রের ফটো ওপরে দিলাম ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক থেকে।এই গ্লোবের নিউজটা ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক, ওয়াশিংটন পোস্টে এসেছিলো ২০১৩ সালের। কুরআন খুব প্রিসাইস করেই পৃথিবীর গোলাকৃতির কথা বলেছে উটপাখির ডিমের উদাহরণ দিয়ে কি বলেন ?

আর সাত অসামনের কথা মনোথিস্ট ধর্মগ্রন্থগুলোতে আছে । কুরআনেও আছে । কিন্তু কুরআনে কোনো ক্রাইটেরিয়ার কথা বলা হয়নি সাত আসমানের ।তাই ঠিক পিন পয়েন্ট করা সমস্যা যে কিসের ভিতিত্তে সাত আসমান বলা হলো । কিন্তু এখন আমাদের এটমোস্ফিয়ারের যে ক্লাসিফিকেশনের কথা সাইন্টিস্টরা বলেন তাতেই পাঁচটা মেজর লেয়ারের কথা আমরা জানি । আরো কিছু সাব লেয়ারও আছে । এখন troposphere, stratosphere, mesosphere, thermosphere আর exosphere আর সাথে ionosphere যোগ করলে, যার কথা কিছু সাইন্টিস্ট আলাদা করে বলছেন, ছয়টা আসমান কিন্তু আমাদের কাছেই আছে পৃথিবীর ঠিক ওপর থেকে ওপরে ৬২০০ মাইলের মধ্যেই (এগুলো সবই নাসার ইনফো থেকেই বললাম)। সেটা খুঁজতে ১৩ বিলিয়ন লাইট ইয়ার্স দূরে যাবার কোনোই দরকার ছিল না কোনো যুক্তিবিদ সমিতির সদস্যের ! এখন আপনার জেমস ওয়েব ক্যামেরার থেকেও দূরে বিগ ব্যাঙের ৩৮০,০০০ বছর পরের যে ফটো আমাদের কাছে আছে নাসার COBE (Cosmic Background Explorer) অথবা WMAP (Wilkinson Microwave Anisotropy Probe) মিশনগুলো থেকে পাওয়া সেখানে নক্ষত্রহীন আকাশের যে ফটো আমরা দেখতে পাই সেই ধরণের আকাশগুলো ক্লাসিফিকেশনে যোগ করলে কিন্তু সাত আসমান হিসেবটা ঠিকই থাকে যদিও সেটাই কুরআন বলছে কিনা সেটা শিওর হওয়া যাবে না কোনো ক্রাইটেরিয়র কথা না বলাতে । কিন্তু লং স্টোরি শর্ট -- আসলে সেই সব আকাশ খুঁজতে আপনার যুক্তিবাদী সমিতির সদস্য সাহেবের কথাবার্তায় খুব বেশি যুক্তি খুঁজে পেলাম না। রং ট্রেনে চড়েতো আর গন্তব্যে পৌঁছানো যায় না ! সব কিছুতেই আসলে ধর্মকে টেনে এনে খোঁচা খুচি করার বদ অভ্যেস কিছু ব্লগারের আছে ।আপনি তার মধ্যে ঢুকে না পড়লে খুবই খুশি হই ।

আচ্ছা গত বছরের সেপ্টেম্বরে ফারুক ভাইয়ের একটা আর্ট এক্সিবিশন যে হবার কথা ছিল ঢাকায়,সেটা কি হয়েছিল ? সেটা নিয়েতো কিছু লিখলেন না ব্লগে ?

১৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৩৩

শাহ আজিজ বলেছেন: লেখাটা ভাল লেগেছিল বলেই ছেপে দিলাম ।




ফারুকের এক্সিবিশন নিয়ে লিখেছি , খুজে দেখুন কষ্ট করে ।

১৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৩৮

শাহ আজিজ বলেছেন: Click This Link

১৭| ১৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৪১

ঈশ্বরকণা বলেছেন: পোস্টটা দেখলাম ।থাঙ্কস ।

১৮| ১৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৪৩

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: পৃথিবীতে যখন পাপ বেড়ে গেছিলো তখন একজন ধর্ম প্রচারক ধর্মের দিকে মানুষের আমন্ত্রন জানিয়েছেন। তাদের কে খারাপ কাজ করতে না করেছেন। সে সময়ে কোন শক্তিশালী রাষ্ট্র ছিলো না। তাই এই ধর্মের নিয়ম গুলো সমাজে সুশৃঙ্খল বজায় রাখতে সাহায্য করেছে।

আর সে সব ধর্ম গুলো ছিলো এলাকা ভিত্তিক। এবং নিদিষ্ট সময়ের জন্য।

শুধু মাত্র ইসলাম হলো সম্পন্ন পৃথিবীর জন্য। এই ধর্ম সময়কেও হার মানায়।

পৃথিবীর সকল ধর্মের রীতিনীতি ও ধর্মগ্রন্থ মানুষ বিকৃতি করে ফেলেছে। কিন্তু ইসলামের ধর্মগ্রন্থ এখনো কেউ বিকৃতি করতে পারে নি। তাই ইসলামে যা বলা হয়েছে সব সঠিক।


যেমন ইসলাম কিন্তু মহাকাশে কোন প্রকার খুটির কথা বলে নি। পৃথিবী সূর্য কে কেন্দ্র করে ঘুরছে। এবং সূর্যেরও যে কক্ষপথ আছে সেই তথ্য কোরআন থেকেই পাবেন।

কোরআনে কোথাও বলা নাই যে সূর্য কোন নদী/সাগর/কাদা মাখা স্থানে অস্ত যায়। আর ইসলাম শুধু এক সৃষ্টিকর্তার বিশ্বাস করে। দেব-দেবীদের বিশ্বাস করে না। (অন্য ধর্মের লোক মাইন্ড করবেন না, প্লিজ)।

আসলে বাংলাদেশের সামাজিক পরিপেক্ষিতে “মেধাবী ছাত্র কে পাঠায় প্রাইমারি স্কুলে। দুষ্ট, কম মেধাবীকে পাঠায় মাদ্রাসা তে।” তাই তারা আমাদের কাছে সঠিক ভাবে ইসলাম উপস্থান করতে পারছে না। যদি মিজানুর রহমান এর মত মেধাবীরা মাদ্রাসাতে যেতো তাহলে আমরা ধর্ম কে আরো ভালো ভাবে বুঝতাম।

আর আমাদের দেশে ধর্ম নিয়ে গবেষণা করা হয় না। ধর্ম নিয়ে স্নাতক, স্নাকোত্তর ডিগ্রীর ব্যাবস্থাও নেই। থাকলে ভালো হতো।

এই কথা গুলো ভয়ে ভয়ে বলছি। না জানি এই কথা গুলো নেগেটিভ ভাবে নেয়।

আমার কথা খারাপ লাগলে আমাকে বলুন। কেউ বিশৃঙ্খলা করবেন না।

১৬ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১২:৫২

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ।

বিবিধ মত আছে এসব নিয়ে । সরাসরি প্রমান পেতে শুরু করলে আমরা নাসা মুখী হলাম হয়েছি । আরও অনেক কিছু দেখতে হবে আমাদের ।

১৯| ১৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৩৭

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: প্রমাণ করা তো মাত্র শুরু। সামনে আরো চমক বাকি।

১৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৩:৪৩

শাহ আজিজ বলেছেন: এখন নিরীহ দর্শক হওয়া ছাড়া আর কোন উপায় নেই । আমাদের হাত পা বাঁধা ।

২০| ১৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৫১

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: মানুষের হাত পা বাঁধা না। মাত্র তো এক আসমান এর এক ক্ষুদ্র দেখলাম। আরো সাত আসমান বাকি। মানে আমাদের যাত্রা মাত্র শুরু।

২১| ১৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৪:৫৩

ইমরোজ৭৫ বলেছেন: মানুষের হাত পা বাঁধা না। মাত্র তো আসমান এর এক ক্ষুদ্র অংশ দেখলাম। আরো সাত আসমান বাকি।

১৬ ই জুলাই, ২০২২ বিকাল ৫:১৫

শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , আরও কত শত বছর লাগে এর হিসাব কারো কাছে নেই শুধু অনুমান করতে পারি ।

২২| ১৬ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫১

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আসলে আমার লেখার কোন ভাষা নেই। আসলে লেখাটাতো অন্যের তাই আমি কি কমেন্ট করে আপনার কাছে কিই বা এ্যানসার পাবো তাই ভাবছি। কমেন্ট করবো কিনা ভেবে পাচ্ছি না!

অল্পবিদ্যা ভয়ংকর একটি কথা আছে না? কানার হস্তি দর্শন একটি গল্পটা আছে। গল্পটা এমন এক কানা হাতীর কান ছুয়ে হাতি সম্পর্কে বুঝে গেলো। কিন্তু হাতিটা যে আরো অনেক বড় সেটা ভাবতেও পারে নাই।

আমি অন্য ধর্ম নিয়ে কিছু বলতে চাই না। কারন আমি মুসলিম হিসেবে ইসলামকে যতটুকু বুঝতে পেরেছি। ঠিক ততটুকু বলছি। মানুষ বিশাল এক ক্ষমতাধর প্রানী। আর আসমান বলতে স্বল্পজ্ঞানী নাস্তিকদের বোধগম্য হবে না। আরবীতে আসমান শব্দের অর্থ বাংলায় উপরে। অথাৎ উপরে যা আছে তা আসমান অর্থে ব্যবহৃত হচ্ছে।

ধর্ম গল্পরুপে (রুপকঅর্থে অথাৎ উদাহরনস্বরুপ )মানবজাতিকে বুঝিয়েছে। আর আপনার সেই গল্প নিয়ে হাসি তামাশা করেন।

১৬ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৯

শাহ আজিজ বলেছেন: ভাল , আসলেও আমার কাছে কিইবা জবাব পাবেন !


সত্য কথনের জন্য ধন্যবাদ ।

২৩| ১৬ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৯

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: এবার আপনাকে প্রশ্ন করি মহাবিশ্বের বয়স কত?
জেমস ওয়েব তো ১৪০০ কোটি বছরের সময়কালের ছবিও পাঠিয়েছে।
তাহলে মহাবিশ্ব সৃষ্টি হলো কবে?

হার্ভার্ড-স্মিথসোনিয়ান সেন্টারের জ্যাতির্পদার্থবিদরা জানান, যে তরঙ্গ প্রবাহের সন্ধান তাঁরা পেয়েছেন, তা একটি মাইল ফলক ৷
১৪শ' কোটি বছর আগে এই তরঙ্গের উৎপত্তি হয়েছিল বলে জানান তাঁরা৷ এর সাথে আলবার্ট আইনস্টাইনের এক শতকের পুরোনো আপেক্ষিক তত্ত্বের মিল পাওয়া যায়৷ এ থেকে এই প্রথম ‘কসমিক ইনফ্লেশন' বা মহাজাগতিক স্ফীতির সরাসরি তথ্য-প্রমাণ পাওয়া গেল৷ শুধু তাই নয়৷ এই তত্ত্ব থেকে এ কথা সহজেই বলা যায় যে, মহাবিশ্ব ‘চোখের পলক ফেলার সময়ে'একশ ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন গুণ বিস্তার লাভ করেছে৷(এপি, এএফপি) তাহলে আল কোরআনের কথাই ঠিক। আর কোরআন একই কথা বলছে মহাবিশ্ব তিনি সৃষ্টি করলেন চোখের পলকে।

১৬ ই জুলাই, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৮

শাহ আজিজ বলেছেন: ধর্মের সাথে প্যাচ ঘোচ লাগিয়ে একটা তত্ত্ব খাড়া করতে আমিও রাজী নই । ১৪০০ কোটি বছরের এই প্রমানিত থিওরি আগের মহাবিশ্ব সৃষ্টির থিওরিকে আরও শক্তিশালী করেছে ।


আমি বিজ্ঞানের ছাত্র নই কিন্তু মহাকাশ চর্চা আমার পুরাতন অভ্যাস । এজন্য নাসা আমার মেইন সোর্স জ্ঞান অর্জনে , নাসাও প্রতিটি আবিস্কারের তথ্য আমাকে পাঠায় । এসব চরচার জন্য একজন বিজ্ঞান মনস্ক সঙ্গির প্রয়োজন যা আমার নেই ।

আপনাকে ধন্যবাদ ।

১৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:০৫

শাহ আজিজ বলেছেন: জবাবটা দেয়া হয়নি -- Imagine the universe, beginning 13.8 billion years ago, everything in the universe, all the bright matter in the stars and galaxies as well as all the dark matter no one has ever seen, all of it existed in a single point, so energetic it was trillions of degrees hot.

২৪| ১৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:১৪

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: এবার আসেন মহাবিশ্ব সৃষ্টি নিয়ে। আমাদের ধর্ম বলছে আল্লা হও বললেন আর চোখের পলকে সৃষ্টি হয়ে গেলো। তাহলে হও বলা মানে সৃষ্টি হওয়া। এখন আমরা শুনি আধুনিক বিজ্ঞান কি বলে? আধুনিক কনা বাদী বিজ্ঞানী পরমানুকে অসংখ্য কনা দ্বারা ভাগ করেছে। কিন্তু কনাকে কি ভাগ করা গেছে? না কনাকে ভাগ করা যায় নি তবে আধুষিক স্টিং থিওরি বলছে প্রতিটি কনা প্রতিটি স্ট্রিং। যারা সবর্দা কাপছে কম্পন করছে অথবা শব্দ করছে। প্রতিটি কনা কোন না কোন শব্দ বা আওয়াজ করছে। সেই হিসেব যদি আমরা করি তাহনে মহাজাগতিক সকল বস্তুর সকল কনার সম্মিলিত একটি বক্তব্য বা আওয়াজ আছে। হার্ভার্ড-স্মিথসোনিয়ান সেন্টারের জ্যোতিপদার্থবিদরা দক্ষিণ মেরুতে স্থাপিত টেলিস্কোপের সাহায্যে যে তরঙ্গ প্রবাহের সন্ধান পেয়েছেন, তা ১৪শ' কোটি বছর আগে এই তরঙ্গের উৎপত্তি এবং তরঙ্গটি বিগ ব্যাং-এর প্রথম কম্পন” বলে বর্ণনা করেছেন-যা আলবার্ট আইনস্টাইনের এক শতকের পুরোনো আপেক্ষিক তত্ত্বের মিল পাওয়া যায় ৷

প্রতিটি কোয়ান্টার শক্তি নির্ভর করে শুধুমাত্র এর কম্পাঙ্কের ওপর। এতে প্রতীয়মান যে, কোয়ান্টার শক্তির উৎসমূল কম্পন যা স্ট্রিং থিওরির ভিতকোয়ান্টাম ফিল্ড থিওরি অনুসারে, কোয়ান্টাম ফিল্ডকে প্রচণ্ড শক্তিতে আঘাত করা হলে সেই ফিল্ডে এক ধরনের কম্পন তৈরি হয়। এই কম্পনে সেই ফিল্ডে “কোয়ান্টা” (Quanta) নামক এক প্রকার কণিকা তৈরি হয়। এই সকল কনিকা গুলো আসলে এক প্রকার কম্পনের ফল। হয়তো আপনি প্রশ্ন করবেন মহাবিশ্ব এর সকল কনিকা বা সম্মিলিত মহাবিশ্ব যদি একটি আওয়াজ করে তাহলে আমরা সেই শব্দ শুনি না কেনো? একক সময়ে অর্থাৎ এক সেকেন্ডের মধ্যে যতবার পূর্ণতরঙ্গ সম্পন্ন করে তাকে কম্পাঙ্ক (n) বলা হয় যদি কোনো বস্তু প্রতি সেকেন্ডে কমপক্ষে ২০ বার কাঁপে তবে সেই বস্তু থেকে উৎপন্ন শব্দ শোনা যাবে। এভাবে আবার কম্পন যদি প্রতি সেকেন্ডে ২০,০০০ বার এর বেশি হয় তাহলেও শব্দ শোনা যাবে না। সুতরাং আমাদের কানে যে শব্দ শোনা যায় তার কম্পাঙ্কের সীমা হলো ২০ Hz থেকে ২০,০০০ Hz। কম্পাঙ্কের এই পাল্লাকপ শ্রাব্যতার পাল্লা বলে। যদি কম্পাঙ্ক ২০ Hz এর কম হয় তবে তাকে শব্দেতর কম্পন বলে। যদি কম্পাঙ্ক ২০,০০০Hz এর বেশি হয় তবে তাকে শব্দোত্তর কম্পন বআমাদের অন্তঃকর্ণের মধ্যে এই পর্দায় শব্দ পৌঁছালে আমরা শুনতে পাই। ২০ হাজার হার্জের শব্দ আমাদের শ্রবণা অনভূত সৃষ্টি করে না। যেমন উচ্চ শব্দের কোনো মাধ্যম থেকে আমরা শব্দ পাই না। আমাদের মস্তিষ্ক তা গ্রহণ করে না।

শব্দের ইংরেজি যদি word হয়, তাহলে সেটার অর্থ হচ্ছে একাধিক বর্ণ দিয়ে গঠিত অর্থবহ কোনো কিছু। অন্যদিকে শব্দের ইংরেজি যদি sound হয়, তাহলে সেটার অর্থ হচ্ছে পদার্থের কম্পনের ফলে সৃষ্ট তরঙ্গ। পদার্থের কম্পনের ফলে সৃষ্ট তরঙ্গকে আওয়াজ বলাটা অধিক যুক্তিযুক্ত বলে আমি মনে আবার মানুষ যখন কোনো বাক্য, শব্দ, অক্ষর বা বর্ণ মুখ দিয়ে উচ্চারণ করে, তখনও কিন্তু কম্পনের ফলে তরঙ্গের সৃষ্টি হয়! তাই শব্দ (word) ও আওয়াজ (sound) কিছুটা হলেও একে অপরের সাথে সম্পৃক্ত!

আসলে ভাই সমগ্র মহাবিশ্ব শুধু সাউন্ডেরই ফসল। শুধু শব্দ বিরাজিত। আল্লাহর হও শব্দ। এটাই সবর্ত্র বিরাজিত।
স্ট্রিং থিওরি এটাই প্রমান করে।

সময় পেলাম না। তাই গভীরে যেতে পেলাম না।






১৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:১৮

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ । ভবিষ্যতে আরও আলাপ হবে মহাকাশ নিয়ে ।

২৫| ১৬ ই জুলাই, ২০২২ রাত ৮:৪৮

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: এবার আসি আসমান শব্দটা নিয়ে। আল কোরানে আসমান শব্দটি রুপক। বিভিন্ন সময় আসমান বলে বিভিন্ন অর্থে মিনিং করা হচ্ছে। আর এই রুপক অর্থগুলো আমরা বুঝতে পারছি না বলেই বহু হাসাহাসি করছি। আল কোরআনে যেখানে ছাদ বলা হচ্ছে সেখোনে বায়ুমন্ডলের সাতটি স্তর বোঝানো হয়েছে। আবার কোথাও আসমান ও ভূমন্ডল বলতে আসমান বলতে মহাবিশ্বের সীমা বোঝানো হলেও এক্ষেত্রে আসমান সম্প্রসারিত হচ্ছে শক্তি দিয়ে স্পষ্ট বলা হচ্ছে। আর ভূমন্ডল বলতে মহাবিশ্বের অভ্যন্তরস্থ্য বস্তু সমূহ। সেক্ষেত্রে এখানে আসমান মানে এনার্জি ভিত্তিক একটি সীমা আর ভুমন্ডল মানে বস্তু। আসলে সমগ্র মহাবিশ্ব এনার্জি আর বস্তুর মিথস্ক্রিয়া। আবার কোথাও সাত আসমান ও সাত জমিন বলতে (আরবী সাহিত্যে সাত শব্দের অর্থ বহু) অসংখ্য মহাবিশ্ব বোঝানো হচ্ছে।

আসমান নিয়ে হাসি ঠাট্টার কিচু নেই ভাই। জেমস ওয়েব কে আরো এগুতে দেন। এখনি সিদ্ধান্ত নিয়ে নেবেন না। সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলে আর এগুতে পারবেন না। আমাদের জানার অনেক বাকী আছে।

“হা-মীম। এই কিতাব পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময় আল্লাহর পক্ষ থেকে অবতীর্ণ। নভোমন্ডল, ভূ-মন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছু আমি যথাযথভাবেই এবং নির্দিষ্ট সময়ের জন্যেই সৃষ্টি করেছি। কাফেরদেরকে যে বিষয়ে সাবধান করা হয়েছে তারা তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়।”(আহকাফ : ১-৩)
আমি আকাশ, পৃথিবী এবং উভয়ের অন্তর্বর্তী কোন কিছুই অনর্থক সৃষ্টি করিনি; এ তো অবিশ্বাসীদের ধারণা। সুতরাং অবিশ্বাসীদের জন্য রয়েছে জাহান্নামের দুর্ভোগ। সূরাঃ সোয়াদ আয়াত ২৭ আল কোরআন

আল্লা আপনার ঈমান দিন। ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

https://www.somewhereinblog.net/blog/islamlablu/30336809

https://www.somewhereinblog.net/blog/islamlablu/30336615

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.