১| ২৯ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:০৫

জুল ভার্ন বলেছেন: থানকুনি পাতার অনেক ভেষজ গুণ। আমি প্রায়শই ভর্তা খাই।

২| ২৯ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:২৩

শাওন আহমাদ বলেছেন: আমাকে আমার ফুপু একবার বড়া করে খাইয়েছিলেন। সেই স্বাদ এখনো মুখে লেগে আছে।

৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:২৪

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি আমার ছাদ বাগানে বড়ো কয়েকটা হাফ কন্টেনারে থানকুনি পাতা, কলমি লতা, পুঁদিনা পাতা চাষ করেছি। বলা যায় বছরের ৭/৮ মাস অল্প হলেও তুলতে পারি।

৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:৫৯

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: যে কোন ধরণের ভর্তা আমার ভাল লাগে, সাথে অবশ্যই ডাল থাকতে হবে। তবে ধানকুনি পাতার ভার্তা এখনো ট্রাই করা হয় নি।
গত সাপ্তাহে প্রথম চিনা বাদাম ভর্তা খেলাম; খুব মজাদার ছিল, আমি এটার প্রেমে পড়ে গেছি বলা যায়, ভাবছি এখন থেকে মাঝে মাঝেই বাদাম ভর্তা খেতে হবে। আপনি কি কখনো বাদাম ভর্তা খেয়েছেন?

৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:২২

অপ্‌সরা বলেছেন: আর এই পাতা দেখতেও কি সুন্দর!!!

তুলসী পাতাও .....

৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:২২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ, একট সরিসার তেল, লবন দিয়ে বানানো চাটনি ভালো টেস্ট।

৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:০২

কামাল৮০ বলেছেন: এখন সব পাতার ক্যাপসুল পাওয়া যায়।বনের পাতা তুলে খাওয়া ঠিক না।কোত্থেকে কি হয়ে যায় বুঝা মুশকিল।

৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৪৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: মজাদার পাতা । ভর্তা ছাড়াও জিয়ল মাছের সাথে ঝোল দারুণ লাগে খেতে।
আমার প্রথমবার প্রেগ্ন্যান্সি সময় প্রতিদিন সকালে খালিপেটে দু চারটি পাতা ফ্রিজ থেকে বের করে চিবিয়ে খেতাম। যখন বেবির চুল গজায় ৭/৮ মাসের সময় মায়েদের ভীষণ বুকজ্বালা পোড়া করে। বেশ উপকার পেয়েছিলাম।

৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ২:০৯

কামাল৮০ বলেছেন: ধুয়ে খাবেন,তবু বিজ্ঞানের কাছে যাবেন না।ধুলে সব জীবানু যায় না।আপনার যা ইচ্ছা করুন।আমি এর মধ্যে নাই।

১০| ৩০ শে আগস্ট, ২০২২ সকাল ৭:৪৭

সোহানী বলেছেন: আমি কিন্তু খেয়েছি এ পাতার ভর্তা দাদুর বাড়িতে। শুকনো মরিচ পেঁয়াজ দিয়ে মেখে। ভালো লেগেছিল যতটুকু মনে পড়ে।

১১| ৩০ শে আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:১১

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ছোটবেলাকার কথা। পেট খারাপ হলে আমার মা আমাদেরকে ঐ থানকুনি পাতার রস খাওয়াতো। খুবই কষ্ট করে খেতাম আমরা। এখন এটা এমনিতেই খাই। ভীষণ ভাললাগা তৈরি হয়ে গিয়েছে।