নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেডিসিনে ২০২২ সালের নোবেল পুরস্কার

০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:১২

নেট

সুইডিশ বিজ্ঞানী সান্ত পাবো মানব বিবর্তন নিয়ে অনন্যসাধরণ কাজের জন্য প্রাণীবিদ্যা/মেডিসিনে ২০২২ সালের নোবেল পুরস্কার পেলেন।

যারা মানব বিবর্তন নিয়ে পড়াশোনা করছেন, তাদের কাছে নামটা পরিচিত।
নোবেল কমিটি বলেছে, তিনি আমাদের বিলুপ্ত আত্মীয় নিয়েণ্ডারথালদের জেনেটিক কোড ক্র্যাক করার মত আপাতদৃষ্টিতে অসম্ভব কাজটি করতে পেরেছেন। শুধু তাই নয়, তিনি আধুনিক মানুষের আরেক জ্ঞাতি ভাই ডেনিসোভানদের আবিষ্কার করার ক্ষেত্রেও "চাঞ্চল্যকর" কাজ করেছেন।
সেই যে মৌলিক প্রশ্ন, আমরা কোথা থেকে এসেছি, আমাদের জ্ঞাতি কারা, সেই জ্ঞাতিরা কেন বিলুপ্ত হয়েছে, কেন হোমো স্যাপিয়েন্স টিকে রইল, কেন আমরা কথা বলতে পারি, আমাদের জ্ঞাতিরা কি কথা বলতে পারত? - এই প্রশ্নগুলো নিয়ে যেসব আণবিক জীববিজ্ঞানী, জনজাতি জিনবিদ, বিবর্তনীয় জিনবিদরা কাজ করছেন সান্ত পাবো তাদের মধ্যে শুধু অগ্রগণ্য নয়, তাঁকে প্যালিওজেনোমিক্স অর্থাৎ প্রত্নজিনবিদ্যার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা বলা যায়।
বেঁচে থাকা মানুষের ডিএনএ বিশ্লেষণ করা যায়, সে আমরা সকলেই জানি। তবে প্রাচীন কঙ্কালের ডিএনএ বিশ্লেষণ করে আমাদের ইতিহাস, আমাদের পূর্বজ, জ্ঞাতিদের সম্পর্কে বহু তথ্য পাওয়া যায়। সাম্প্রতিককালে প্রাচীন ডিএনএ বিশ্লেষণ করে পাওয়া তথ্য বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর পৃথিবীব্যাপী পরিযান নিয়ে তথ্য দিয়েছে। আমরা ডেভিড রাইখের নাম শুনেছি, ভারতের ইতিহাস নির্মাণ প্রসঙ্গে ২০১৯ সালে জনজাতি জিনবিদ্যার বিভিন্ন গবেষণাপত্র নিয়ে খবরের কাগজে রীতিমত রাজনৈতিক ঝড় বয়ে গেছে।
সান্ত পাবো অবশ্য আরেক ধাপ এগিয়ে গিয়ে আমাদের বিলুপ্ত আত্মীয় নিয়েণ্ডারথালের প্রাচীন কঙ্কালের ডিএনএ বিশ্লেষণ করতে সফল হয়েছেন। এই কাজ কতটা কঠিন, একটা উদাহরণ দিলে বোঝা যাবে। হরিয়ানার রাখিগর্হিতে ৪৫০০ বছর আগের হরপ্পীয় সভ্যতার ৬১ টি কঙ্কালের মধ্যে মাত্র ১টির সফল ডিএনএ সিকুয়েন্স করা সম্ভব হয়েছিল দক্ষিণ কোরীয় জিনবিদদের সাহায্যে। সেখানে ৩৫-৪০ হাজার বছর আগের ‘অন্য মানুষে’র কঙ্কালের জিনোম সিকুয়েন্স করা যে অত্যন্ত কঠিন কাজ ছিল, সে আমাদের মত আদার ব্যাপারীরাও বেশ বুঝতে পারি। পাবো চেষ্টা করেছেন, অধুনা লুপ্ত বিভিন্ন মানব প্রজাতির প্রাচীন ডিএনএ থেকে পূর্ণ জিনোম সিকুয়েন্স করে তাদের সঙ্গে আধুনিক মানুষের তুলনা করতে।
এদের গবেষণার ফলে, আমরা জানি, আধুনিক মানুষ ও ‘নিয়েণ্ডারথাল’-রা নিজেদের মধ্যে মিলনে সক্ষম ছিল। শুধু তাই নয়, তাদের সন্তানরাও পরের প্রজন্মের জন্ম দিতে পেরেছে। আজও তাই আফ্রিকার বাইরে সব মানুষ বয়ে বেড়াচ্ছে ১-৪% ‘নিয়েণ্ডারথাল’ জিন।
আমাদের বিলুপ্ত আত্মীয়দের কাছ থেকে পাওয়া কিছু জিন আজকের মানুষের শরীরবিদ্যাকে প্রভাবিত করে। এরকম একটি উদাহরণ হল EPAS1 জিনের ডেনিসোভান সংস্করণ, যা উঁচু জায়গায় বেঁচে থাকার জন্য তাদের সুবিধা দিয়েছিল, এখন তিব্বতিদের মধ্যে এই জিন পাওয়া যায়। নিয়েণ্ডারথালের জিনও বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণের থেকে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে।
নতুন পথে বিজ্ঞান এগিয়ে চলেছে, প্রাচীন বিলুপ্ত মানবের জিনের সঙ্গে আধুনিক মানুষের জিনের তুলনা করে তার কার্যকারিতা হয়তো চিকিৎসার ক্ষেত্রেও নতুন পথের সন্ধান দেবে।
অভিনন্দন সান্ত পাবো, অভিনন্দন প্রত্নজিনবিদ্যা, জনজাতি জিনবিদ্যা, বিবর্তনীয় জিনবিদ্যার অনলস বিজ্ঞানীদের। নতুনভাবে নিজেদের চিনতে, জানতে, আমাদের প্রাগিতিহাসকে তুলে ধরতে এই বিদ্যা ভবিষ্যতে নির্ঘাত আরও কার্যকরী হবে।
Madhusree Bandyopadhyay এর সৌজন্যে

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:২৯

বিষাদ সময় বলেছেন: একটি তথ্যবহুল লেখা উপহার দেয়ায় আপনাকেও অভিনন্দন।

০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৩৮

শাহ আজিজ বলেছেন: মুল লেখা মধুশ্রী ব্যানারজির । ভাল লাগলো তাই ছেপে দিলাম । আজ বিকালে নোবেল লাইভ দেখছিলাম ।

২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:০০

কামাল৮০ বলেছেন: মুমিনরা বলে, বিবর্তন তত্ত্ব ভুল।তারা জানেই না বিবর্তন তত্ত্ব জীব বিজ্ঞানের ব্যাকরণ।বিজ্ঞানী মহলে ৯৭% বিজ্ঞানী এই এই তত্ত্বের পক্ষে।
আমাদের মুমিনরা ধপাশ তথ্যের পক্ষে।যার কোন প্রমান নাই।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:১৯

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ । দুই পক্ষের টানাটানিতে আমরাও কনফিউজড ।

৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:০১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: চমৎকার তথ্যবহুল পোস্ট। তাঁকে অভিনন্দন।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:২২

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ।

৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:০৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কামাল৮০ বলেছেন: মুমিনরা বলে, বিবর্তন তত্ত্ব ভুল।তারা জানেই না বিবর্তন তত্ত্ব জীব বিজ্ঞানের ব্যাকরণ।বিজ্ঞানী মহলে ৯৭% বিজ্ঞানী এই এই তত্ত্বের পক্ষে।
আমাদের মুমিনরা ধপাশ তথ্যের পক্ষে।যার কোন প্রমান নাই।

কামাল ভাই মুমিনরা কনফার্ম জান্নাতি আর এসব নাস্তিক বিজ্ঞানীরা জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:২৩

শাহ আজিজ বলেছেন: আসলেও যে কি হবে আমিও জানিনা ।

৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:২১

শেরজা তপন বলেছেন: বেশ তথ্যবহুল পোস্ট! আপনার মত অভিজ্ঞ- বিজ্ঞ ও বহু গুণে গুণান্বিত ব্লগারের কাছ থেকে সর্বদা ( মাঝে মধ্যে হইলেও চলবে) এমন পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম...

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:২৬

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ তপন , লেখাটি মধুশ্রী বন্ধোপাধ্যায় এর , আমি ওর ফলোয়ার ফেসবুকে , খুবই গুরুত্তপূর্ণ বলেই ছেপে দিলাম ।

৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ৩:৫৭

কলাবাগান১ বলেছেন: Congratulations.....but his research on Covid19 is not supported by real data. I did a blog post on his covid and Neanderthal research. He published telling 50% of Bangladeshis contain Neanderthal gene that makes Bangladeshis to get extreme covid that would lead to high mortality but Bangladesh has, I believe, the lowest number in Covid19 death rate!!!!! Nobody wears mask in Bangladesh. America is registering almost 500 covid deaths per day. Writing from a cellphone

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:১৬

শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , আমিও পড়েছিলাম এই বিসয়ে কিন্তু কিছুই উল্লেখ নেই ।

৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:২১

শেরজা তপন বলেছেন: @ কলাবাগান১
কিন্তু বাংলাদেশের বাইরে বিশেষ করে ইউ কের তথ্য অনুসারে অন্য যে কোন জাতিসত্ত্বার তুলনায় সেখানে সম্ভবত ৩৭% বাংলাদেশী বেশী মৃত্যুবরণ করেছে। আমাদের এখানে সম্ভবত জলবায়ু, খাদ্যভ্যাস এবং অনবরত ঠান্ডাজনিত সমস্যায় ভোগার কারনে এন্টি সার্স প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
এই বিষয়ে ব্রাক ইউনিভার্সিটি একটা রিসার্চ করেছে- সেই রিসার্চ পেপারটা আমার কাছে আছে।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:৩৭

শাহ আজিজ বলেছেন: সামুতে ছেপে দিন তপন ।

আমরা যারা এসব বিষয় নিয়ে খোজ খবর রাখি তাদের জন্য খুব উপকার হবে ।

৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:৪১

কলাবাগান১ বলেছেন: @শেরজা তপন,

উনি দাবী করেছেন যে ৫০% বাংলাদেশীর এই জিন (নিয়ানডার্থাল) আছে, সুতারাং সেই হিসাবে শুধু ইউ কে তে কিছু বাংলাদেশী মারা গিয়েছে (উনার মতে এভারেজের চেয়ে বেশী) এই জিনের প্রভাবে...এখন এই ডাটা যদি ইউকে সামান্য সংখ্যাকে এক্সপ্লেইন করে, তবে সেটা কেন ১৬০ মিলিয়ন মানুষ এর মাঝে এক্সপ্লেইন করবে না??? যেহেতু কোন খারাপ ইফেক্ট দেখা যাচ্ছেনা, তাহলে এই জিনের প্রভাব বলে আসলেই কোন কিছু নাই, পরিবেশটাই প্রধান। তাহলে উনার ফাইন্ডিং টা তো নাখোচ হয়ে যায়। ইন ফ্যাক্ট, উনার পাবলিকেশন এর কিছু মাস পরে ভারত থেকে একটা ম্যাসিভ ডাটা নিয়ে আরেকটা পাবলিকেশন বের হয় যেটা সরাসরি উনার ফাইন্ডিং কে ভুল প্রমান করে।

৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:৫০

কলাবাগান১ বলেছেন: তবে আমি উনার কাজের একজন ভক্ত...উনার কাজ ফলো করি অনেক আগে থেকেই কেননা উনিই পেরেছেন এত প্রাচীন ডিএনএ এর সিকোয়েন্স করতে... উনার মানুষের ইভ্যুলিউশন নিয়ে কাজ গুলি টপ নোচ...এর কোন কাছাকাছি তুলনা হয় না কিন্তু কোভিড নিয়ে কাজ করতে গিয়ে অনেক 'লো' কোয়ালিটির তথ্য প্রকাশ করেছেন.। যেমন, আরেক পেপারে দাবী করলেন আরেক নিয়ান্ডার্থাল জিন (DPP4 gene inherited from Neandertals) এর সাথে কভিড জড়িত
https://www.biorxiv.org/content/10.1101/2020.12.11.422139v1.full কিন্তু অন্য অনেকেই চেস্টা করেও এই এশোসিয়েশন পান নাই

১০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:৫৩

কলাবাগান১ বলেছেন: উনি সাহসী মানুষ ....ক্লোজেট থেকে বের হয়ে প্রকাশ্যে এসেছেন!!!!! অনেকেই এসব ব্যাপারে রাখঢাক করেন কিন্তু উনি না...ব্রাভো...

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:১১

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ কলাবাগান ১ । তথ্য সমৃদ্ধ মন্তব্য ৩ টির জন্য ।

১১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৩৪

সাসুম বলেছেন: প্রথমেই বলে নেই , উনি আমার এবারের মেডিকেল নোবেল এর পছন্দের তালিকায় ছিলেন না। এরচেয়ে এন্সায়েন্ট ডি এন এ নিয়ে কাজ করা DAVID REICH আমার কাছে মনে হয়েছিল বেশি দাবিদার। বাট, স্ফান্টে পেবো ( এটাই সঠিক উচ্চারণ )'র কাজকেও অবজ্ঞা করার উপায় নেই।

আমাদের বিগত বছর গুলোর নোবেল প্রেডিকশান বলছিল- এবারো জেনেটিক্স বা সলিড সায়েন্স থেকেই কেউ পাবে।

বাট কোভিড এর আর এন এ নিয়েও আশা করছিলাম আমি , Kariko/Weissman পেলে ভাল লাগত। অথবা, প্রোটিন ফোল্ডিং এর জন্য Hartl/Howich কিংবা হিস্টোন মডিফিকেশান এর জন্য Allis/Grunstein
অথবা হিউমান জিনোম প্রজেক্টের জন্য - Lander/Collins/Botstein (এটা হতাশ করেছে তবে একদিন না একদিন এই দুইজন পাবেন ই নোবেল), অথবা নিউক্লিয়ার হরমোন রিসেপ্ট্রর এর জন্য Chambon/Evans পাবেন বলে আশা করেছিলাম।


আশায় গুড়েবালি।

যাই হোক- আমাদের হোমো সেপিয়েন্স যে কোন আকাশ থেকে ধুরুম করে পড়ে নাই, বরং বৈজ্ঞানিক দের শত বছরের প্রমাণিত সত্য ইভালিউশান এর মাধ্যমে আজকের এই অবস্থানে এসেছে সেটা আরো ভালোভাবে স্টাব্লিশ করার জন্য একটা বিরাট মাইলফলক বলা যায়।

আমরা এতদিন হয়ত ধারনা করতাম , হোমো সেপিয়েন্স রা খালি নিয়ান্ডার্থাল বা ডেভিসোভান দের মেরেকেটে সাফ করেছে কিংবা যুদ্ধে বা টিকে থাকার ধারায় হারিয়ে গেছে, বাট ইন্টারস্পিসিস ব্রিডিং কে আমরা একটা ধারনা হিসেবে দেখতাম।

বাট স্ফান্টে পেবো এর আবিস্কার এবং তার নোবেল প্রাপ্তি আমাদের কে একদম ক্লিয়ার করে দেখিয়ে দেয়- হোমো সেপিয়েন্স এবং তার জ্ঞাতি ভাইরা ইন্টারব্রিডিং ও করেছিল এবং স্রেফ সারভাইভাল অফ দা ফিটেস্ট এর সিম্পল রুলস অনুসরণ করেই হোমো সেপিয়েন্স টিকে গেছে।

ঠিক একই ভাবে, আজ থেকে কয়েক মিলিয়ন বছর পরে আমরা হোমো সেপিয়েন্স রা বিলুপ্ত হয়ে যাব আর সে যায়গা নিবে অন্য কোন এন্ড্রয়েড সেপিয়েন্স বা আর্টিফিসিয়াল সেপিয়েন্স কিংবা হয়ত সিক্সথ এক্সটিংশান এর পর হোমো প্রজাতিই বিলুপ্ত হয়ে অন্য কোন এক প্রাণের বাচার জন্য হয়ে উঠল উর্বর এই পৃথিবী।

যাইহোক- আজকে স্ফান্টে পেবো'র নোবেল প্রাপ্তি অনেক বড় একটা প্রাপ্তির দিন সলিড সায়েন্স এর জন্য।


বিঃদ্রঃ বাঙ্গাল বিবর্তন বিরোধী মোমিন ভাইরা কোন মতেই এই ফালতু থিউরি মেনে নিবেনা। বরং এয়াহুদি নাসারা ষড়যন্ত্র হিসেবেই মেনে নিতে চাইবে। হযরত আরিফ আজাদ ( রা) এর প্যারাডগিস্টাইল মজিদ কেন নোবেল পুরষ্কার পেল না এই সেক্টরে এই ষড়যন্ত্র আমাদের মুসলিম উম্মাকে উদঘাটন করতেই হবে একদিন। জাজাকাল্লায় খায়রান। :)

বিঃদ্রঃ ২- আমাদের বল্গের বিবর্তন বিরোধী শিবিরে আজ কান্নার রোল। ফেসবুক ইউটিউব শিক্ষিত বিজ্ঞানীরা এখন খুজতে গেছে কোথায় লিখা আছে এই জিনিষ :) জামান ভাই আশা করি একটা বিরাট লেখা নামিয়ে ফেলবেন দুনিয়ার সকল ইউটিউব ফেসবুক রেফারেন্স খুজে এটা বের করতে যে- এই স্ফান্টে পেবো যেহেতু একজন সমকামী সো বেটার সকল কিছুই খারাপ। :)

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪২

শাহ আজিজ বলেছেন: কাল থেকে যা তথ্য পাচ্ছি সবই পড়ছি মন দিয়ে । যদিও আমি আর্টিস্ট কিন্তু মানব জন্ম বিস্তার নিয়ে আমার প্রচণ্ড আগ্রহ । পেবোর বাবা ১৯৮২ সালে মেডিসিনে নোবেল পেয়েছিলেন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.