নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এতদিনে কেন হয়নি?????

৩০ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:২৪







ফেসবুকে এমন প্রচার দেখে প্রশ্ন জেগে ওঠা স্বাভাবিক "এতদিনে কেন হয়নি"??

কারিগরি সেকশনে আধুনিক যন্ত্রাংশের সংযোজন ঘটিয়ে আমরাও পারব রেল বগি বানাতে , নিজেদের জন্য আর দেশের বাইরের বাজারের জন্য । মাঝে চীনা রেলের সফটওয়ার জটিলতা কাটিয়ে আমাদের ইঞ্জিনিয়াররা তা সমাধান করে রেল চালুর ব্যাবস্থা করেছেন , সাবাস বাংলাদেশ , অবাক পৃথিবী তাকিয়ে রয় ।


আমি খুব আশাবাদী , আপনি ?

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৩২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বাংলাদেশে শ্রম সস্তা, মানুষ বেশী। মেধাবী ছেলেমেয়েও কম নাই। শ্রমঘন ভারী শিল্পে যাওয়া বাংলাদেশের জন্য ভালো হবে। ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেনডের সময় এখনও বাংলাদেশের জন্য শেষ হয়ে যায়নি। এটাকে সফলতার সাথে ব্যবহার করতে হবে।

৩০ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪৪

শাহ আজিজ বলেছেন: আমাদের এখন ঘুরে দাঁড়ানোর সময় বা ফান শেন । ফখরুলরা ক্ষমতা চায় কিন্তু রাষ্ট্রের উন্নতির কথা একদম মুখে আনে না ।


আপনার আনালাইসিস সময়োচিত ।


ধন্যবাদ ।

২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪০

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


খবরটি আমিও পড়েছি। বেশ উৎসাহব্যঞ্জক।

আরো আগে কেন হলো না সেটা আমারও প্রশ্ন।

৩০ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪৫

শাহ আজিজ বলেছেন: ওটা খুজতে গেলে অনেককেই জেলে ঢুকাতে হবে । আমি চীনে বসে একটি ডিলের সাক্ষী ।

৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:



মাদাগাস্কারে ট্রেনের মাত্র ১টি ইন্জিন আছে।

৩০ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪৭

শাহ আজিজ বলেছেন: আমরা ইঞ্জিন বানাতে পারব না তবে ক্যারেজ আর যাত্রীবাহী বগি বানাতে সক্ষম ।

৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:০৮

শেরজা তপন বলেছেন: ট্রেনের প্রতিটা বগি নির্ধারিত টাইম ফ্রেমের মধ্যে তৈরি করলে ২ হাজার কোটি টাকার মধ্যে হয়ে যাবে কি বলেন ভাই ( যদি সামনে চুরির রেট না বাড়ে)?

৩১ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:৫০

শাহ আজিজ বলেছেন: আসলে আমার আইডিয়া নেই খরচের ব্যাপারে । এখন মালামালের দাম ঊর্ধ্বগতি । না জেনে বলা ঠিক হবে না ।

৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৩৪

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: আরেকটু লিখলে সুন্দর হতো

৩১ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:৫২

শাহ আজিজ বলেছেন: মুল প্রসঙ্গ তুলে দিয়েছি ব্লগারদের মুক্ত আলাপের জন্য ।

৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৫২

ম্যাভরিক০৫ বলেছেন: আমাদের কর্তা ব্যাক্তিরা তো চায় না সেটা। বড় বড় টেন্ডার বাজরা ধরা পড়বে তো!

৩১ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:৫৬

শাহ আজিজ বলেছেন: ওটাও আমার কথা । টেন্ডারে এককভাবে দর দিয়ে কেনা যায় যা ক্ষমতাসীনদের পকেটে যাবে ।

৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:৫৬

কাছের-মানুষ বলেছেন: এই সামান্য জিনিষগুলো দেশেই বানানো উচিত। ইঞ্জিনও বানানোর জন্য এখনই প্রস্তুততি নেয়া দরকার। এগুলো রকেট সাইন্স নয়, আমাদের এত বড় বাজার, দেশে টিভি, ফ্রিজ, ফোন তৈরি করছে বিদেশীদের সাহাজ্য নিয়ে ওয়ালটিনের মত দেশী কোম্পানি, এই ইঞ্জিনও চাইলে বানানো সম্বব।

৩১ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১২:৫৭

শাহ আজিজ বলেছেন: সবই সম্ভব শুধু শুরু করতে হবে ।

৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:২৮

শেরজা তপন বলেছেন: এক বগি ২ হাজার কোটি বলেছি :) রুপপুরের বালিশের দাম হিসেবে। ভেবে দ্যাখেন এবার??

৩১ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:৩৩

শাহ আজিজ বলেছেন: আমি বেশ অবাক হয়েছি এবং ভেবেছি আপনি মাল খেয়ে টাল হয়ে দশককে হাজার করেছেন হা হা হা :P

৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৯:৪২

জুল ভার্ন বলেছেন: রেলওেয়ের কাজের সাথে কিছুটা সংশ্লিষ্টতায় রেলওয়ের ইঞ্জিনিয়ারদের দক্ষতা সম্পর্কে কিছুটা জানার সুযোগ হয়েছে.... রেলমন্ত্রনালয় তথা সরকার চাইলে আমাদের ইঞ্জিনিয়ারদের দ্বারাই ইঞ্জিন ছাড়া সকল কারিগরি কাজ সৈয়দপুর এবং পাহাড়তলী রেলওয়ে ওয়ার্কশপ সঠিক ভাবে করতে পারে।

৩১ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:৪৮

শাহ আজিজ বলেছেন: আমি কারখানায় যাইনি তবে বগুড়াতে ইটভাটায় চিকন রেললাইন দেখে জেনেছিলাম সৈয়দপুরে তৈরি । তারপর জানলাম ওখানকার বৃদ্ধ টেকনিশিয়ানরা এখনও কতটা সাবলিল । ২০২২ সালে আমি পাচ্ছি একদল লুটেরা ব্যাবসায়ি রাজনিতিককে । যারা ইম্পোরট ছাড়া আপোষ করতে রাজি না । ওখানে যারা আছে তাদের সমবায় করে ৮০% দিয়ে সরকার ২০% আয় করুক ।

১০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:৩১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সৈয়দপুর রেল কারখানা দেখতে গিয়ে ছিলাম একবার। আশাবাদী আমি। তবে সরকারকে চোরদের দমন করতে হবে।

৩১ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:৪৯

শাহ আজিজ বলেছেন: সরকারি লোকেরাই চোর ।

১১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:৪৭

রেজাউল৮৮ বলেছেন: ফেসবুকে বলদের অভাব নাই।

সৈয়দপুর, পারবতইপুর এবং পাহারতলির কারখানায় অতীতে কিছু মাল সপ্লাই দিয়েছি, এদের কাজ সম্পর্কে কিছু ধারনা আছে।
সৈয়দপুরে ১৯৭১এর আগেও বগি তৈরির কাজ হতো, স্বাধীনতার পরে ৭০ এর দশক, আশির দশক, নব্বইএর দশক এবং এর পরে এবং অদ্যাবধু নিয়মিত ভাবে বগি তৈরি হয়ে আসছে। কারখানায় লোকবল এবং বাজেট পর্যাপ্ত নাই বলে যা আমাদের দেশের যা চাহিদা তা ১০০% মেটানো সম্ভব হয় না। বিএনপি ১৯৯১-৯৬ সালে থাকা অবস্থায় দুর্নিতি হয় এই কারন দেখিয়ে বিশ্বব্যাংকের প্রস্তাব মেনে অনেক দক্ষ লোককে অবসর (গোল্ডেন হেন্ডশেক) পাঠিয়ে দেয়া হয়। সেই বগি আমরা ৫০ লাখ টাকায় কর্তে পারি সেই একই বগি বিশ্বব্যাংকের প্রেসক্রিপশন মেনে কোটি টাকায় কেনা হয়েছে।
যা হোক, এতদিনে হয়নি এটি মিথ্যা তথ্য। নিয়মিত ভাবেই সৈয়দপুর কারখানায় বগি তৈরি হয়।
পারবতিপুরের কারখানাটি ইণ্জিন মেরামতের কারখানা। একটু আপগ্রেডেশন করা হলে এখানে ইন্জিন তৈরি করাও সম্ভব।

৩১ শে অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১:০২

শাহ আজিজ বলেছেন: ফেসবুকারদের খামাকা গালি না দেই । বিশ্ব ব্যাঙ্কে বসে থাকা ইন্ডিয়ানদের জন্য একজন ইলন মাস্ক দরকার । চীন থেকে আমদানির সময় আমি ছোট খাটো দোভাষীর কাজ করেছি আর ভেবেছি সৈয়েদপুরে কি সব থেমে গেল ! ২০১৩ সালে বগুড়ায় বসে ওদের কাজ দেখলাম এবং জানলাম । ব্যাবসায়ি থেকে আমলা এই চেনটাকে আমি জানতাম ভাল ভাবে । দেশপ্রেমিক কেউ নেই ব্যাবসা বা রাজনীতি মায় কি আমলাদের মধ্যে ।

ভাল লাগলো আপনি এর সাথে সরাসরি জড়িত । আলাদা একটা পোস্ট চাই আপনার কাছ থেকে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.