নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটা সাধারন নিয়ম আছে কিছু মানুষ খুজে পেতে একটা ভাল কিছু বের করে তারপরে অন্যরা এগিয়ে আসে সেই আবিস্কারকে কাজে লাগাতে । কক্সবাজারকে আমি ৯০ সালে একটা বিরান ভুমি হিসাবে দেখেছি আর ২২ সালে গিয়ে আবিস্কার করলাম রীতিমত হাটবাজার বসে গেছে । পর্যটনের আশায় লক্ষ মানুষ সৈকতে দেখে আমি অবাক হয়েছি । কোথায় সরকার সস্তায় ডরমিটরি করে আরও মানুষকে টানবে সমুদ্র সৈকতে তা না করে রীতিমত অনাচার সৃষ্টির ভুমি বানানো হয়েছে । বহু দামী হোটেল বানিয়ে মানুষের পকেট ডাকাতির সুবন্দোবস্ত করেছে । অনেকেই রাতের বাসে কক্সবাজার গিয়ে সৈকতে মজা করে আবার রাতের বাসে ঢাকা চলে আসে । হোটেল খরচটা বেচে গেলো । আজ ফেসবুকে একটা পুলিশি ঘোষণা দেখে অবাক হয়েছি । কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা মহেশখালীর কুতুবজোম ইউনিয়নের সোনাদিয়া দ্বীপে বহিরাগত পর্যটকদের রাত্রিযাপন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি নিরাপত্তার স্বার্থে নতুন বছরের শুরুতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আজ রোববার মহেশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রণব চৌধুরী তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক ওয়ালে এ–সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বলছেন, সোনাদিয়া দ্বীপটি দুর্গম হওয়ায় সেখানে রাত্রিযাপন আগে থেকেই নিষিদ্ধ ছিল। সম্প্রতি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে অনেকে দ্বীপে রাত্রিযাপন করছিলেন। তাই ওসি নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। কি অবাক করা কাণ্ড । কোথায় তারা গ্রাম পুলিশ গঠন করে নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে , তানা করে ব্যাপারটা পেচিয়ে দিল । নিজেদের তাবুতে থাকলে খরচ নেই , পুলিশ তাদের নিরাপত্তা দিতে বাধ্য । আর এর দায় দায়িত্ব সরকারী সংস্থাকেই নিতে হবে । ফেসবুকে দেওয়া বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১ জানুয়ারি থেকে সোনাদিয়া দ্বীপে প্রশাসনের অনুমতি ছাড়া স্থানীয় জনসাধারণ ব্যতীত কোনো বহিরাগত পর্যটক রাত্রিযাপন করতে পারবেন না। স্থানীয় জনসাধারণের মধ্যে কেউ যদি আদেশ অমান্য করে বহিরাগত পর্যটককে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে দ্বীপে রাত্রিযাপনের সুযোগ করে দেন এবং যাঁরা অবস্থান করবেন, উভয়কে আইনের আওতায় আনা হবে। পর্যটকদের রাতে দ্বীপে অবস্থানের জন্য যাঁরা ইতিমধ্যে প্যাকেজ ঘোষণা করে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছেন, তাঁদের দ্রুত বিজ্ঞপ্তি তুলে নেওয়ার জন্য বলা হচ্ছে। বিকেল চারটার আগে বহিরাগত সবাইকে দ্বীপ এলাকা ত্যাগ করতে হবে।
ওসি প্রণব চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, দিনে পর্যটকদের সোনাদিয়া দ্বীপ ভ্রমণে কোনো বাধা নেই। তবে তাঁদের অবশ্যই বিকেল চারটার মধ্যে দ্বীপ থেকে ফিরে আসতে হবে। তিনি বলেন, ইতিমধ্যে বাণিজ্যিকভাবে যাঁরা বিভিন্ন অফার দিয়ে সোনাদিয়ায় পর্যটকদের অনিরাপদ রাত্রিযাপনের ব্যবস্থা করে আসছেন, তাঁদের এসব বন্ধের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এরপরও কেউ নির্দেশ অমান্য করলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পর্যটন বাংলাদেশে বারুদের আগুনের মত বেড়েছে , আমার সচক্ষে দেখা কারন আমি কিছুকাল একটি টুরিস্ট কোম্পানিকে সহায়তা দিয়েছি ।
এখন সবার এগিয়ে আসার পালা । বিশাল দালান হাকিয়ে পাচ হাজার ভাড়া নেবেন তা হবেনা । যারা দালানে থাকবে তাদের দালানে থাকতে দিন আর যারা নিজেদের তাবু নিয়ে রাত যাপন করবে তাদের পছন্দের মুল্য দিন ।
শুধু সোনাদিয়া নয় গোটা বঙ্গোপসাগরের উপকুলে টুরিস্ট জোন গড়ে তুলতে হবে এবং নিরাপত্তা দিতে হবে ।
ছবিঃ প্রথম আলো
০২ রা জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:২৫
শাহ আজিজ বলেছেন: আমি গোটা ভারত পর্যটন করেছি । যাতায়াত আর বাসস্থান খুব সস্তায় পেয়েছি ।
২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৫৩
সোনাগাজী বলেছেন:
সোনাদিয়া দ্বীপে কোন এক যায়গায় মাটির নীচে নাকি মগ জলদস্যুদের সোনা লুকানো আছে; কিছু বাহিরের লোকজন নাকি রাতের বেলা মাটি খোঁড়ার চেষ্টা করেছিলো।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৩৮
শাহ আজিজ বলেছেন: আমি শুনিনি এমন কিছু , হতেও পারে ।
৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৩৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সোনাদিয়া কেন কোনো জায়গাও আজও দেখা হয়নি। সমুদ্রে যাইনি এখনো
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৩৯
শাহ আজিজ বলেছেন: গিবনটাই বৃথা ।
৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হ ভাইয়া
তাসীনের বাপে বুঝলো না।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৫০
শাহ আজিজ বলেছেন:
৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: কক্সবাজার এখন মাছের বাজারের মতো হয়ে গেছে।
ওখানে ভ্রমনে আসা মানুষদের গলা কাটা হয়। কোনো নিয়ম নিতি নেই।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২৯
শাহ আজিজ বলেছেন: কিছু ডাকাত জড়ো হয়ে যত রকমের আকাম আছে করে ।
৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:২৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- সম্ভবতো ২০০৩ সালে গিয়েছিলাম সোনাদিয়ায়। একেবারে র ছিলো তখন। পরে আর যাওয়া হয়নি। এই সব নিষেধের পিছনে গভীর কিছু আছে। ইদানিং সেন্টমার্টিনে যাওয়ার টেকনাফ রুট বন্ধ করা হয়েছে।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
শাহ আজিজ বলেছেন: মোটাসোটা কাউকে ব্যাবসাটা গছিয়ে দেওয়া । আমি তো চাই সোনাদিয়া দ্বীপের লোকেদের এনগেজ করে দেওয়া । তারা বাঙ্গালিয়ানা স্টাইলে খড়ের ঘর বানিয়ে , দেশি কায়দায় রান্না করে গেস্টদের দেখভাল করবে । গ্রাম্য পুলিশ তারাই গঠন করবে । আমাদের কোন সরকারই জনবান্ধব ছিল না ।
৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:১৫
কাঁউটাল বলেছেন: সরকারি ব্যবস্থাপনার আশ্রয়ে লুটুর পাটুরের সুব্যাবস্থা
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৩২
শাহ আজিজ বলেছেন: আমাদের রাজনিতিকদের বড় অবদান হচ্ছে কিছু লুটুর পাটুরের কান্ধে ব্যাবসা তুইলা দেওয়া ।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:১৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমরা প্রচুর ব্যয় করে পর্যটন করতে পছন্দ করি। অথচ আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত ছিল যত কম খরচে বেশী জায়গা ঘোরা যায়। আমাদের জনগণের সমস্যা আছে।