নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমায় তোমরা গোর দিওনা ভাই

১০ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:১৭






বেশ কিছুদিন আগেই দৈনিক পত্রিকায় ঢাকা শহরের কবরস্থানের কবরের জায়গার মুল্য এবং চলতি বর্ধিত মুল্য দেখে বেশ হতবাক হলাম । কোটি টাকায় একটি মৃতদেহ ধীরে ধীরে মাটির সাথে মিশে যাবার জন্য কবরখানা নামের ব্যয়বহুল প্রকল্প বানানো হয়েছে । নিচে যে ছবি দিলাম তা বাদে দাম দেয়ায় সমর্থ নয় এমন মৃতদেহ বিনামুল্যে অস্থায়ী গোর ব্যাবস্থার সন্ধান পেলাম না । মোহাম্মাদপুরের তাজমহল রোডে একটি কবরখানা আছে যেখানে ৭৯ সালে আমেরিকায় নিহত এক বন্ধুর দাফনে গিয়েছিলাম । খোলামেলা মাঠের পাশে বেশ নিরালায় বন্ধুকে শুইয়ে দিলাম । প্রায় চার দশক বাদে আরেক বন্ধুর মাকে কবর দিতে গিয়ে স্তম্ভিত আমি । এক হাত বাই পাচ হাতের কবরে বন্ধু মাশুকের ওপর আরও ৯ জন শুয়েছেন । দুটি কবরের পাশ দিয়ে কোন দেয়াল নেই । পিচ্চি সাইনবোর্ড দেখে শনাক্ত করতে হয় কে কোন লেয়ার মানে কার ওপরে কে অবস্থান নিয়েছে । ব্যাপারটি আমার ভাল না লাগলেও এটাই বাস্তব । এরপর সরকারের সংস্কার কাজে একটি কবরের ছোট জায়গা এখন প্রায় ২ কোটি টাকা । মক্কাশরীফে আমার ভাবীর বাবা শুয়ে আছেন । তার পুত্ররা দেখে এসেছেন বাবার কবর । কাছ থেকে নয় । গেট থেকে একজন স্থানটি দেখিয়ে দিল । ওরা গোটা কবরের হিসাব রাখে অফিসের খাতায় , এখন তো কম্পিউটারাইজড ব্যাবস্থা । সেখানেও দুই বছরের বেশি সময় নেয় না একটি মুর্দার দেহ বিলীন হতে । দুবছর বাদে আবার নতুন মুর্দা দাফন হবে । পিকিং এ এরকম একজনের কবর দিতে গিয়ে শুনলাম এই চুক্তি ২৫ বছর মেয়াদি । ২৫ বছর পর আবারো নবায়ন করা যাবে । বিদেশি বলে টাকার পরিমান বেশি । ওখানে অল্প খরচে স্বল্প মেয়াদি কবর আছে ।
বর্তমান সরকারের আমলে দ্রব্যমুল্য বৃদ্ধির সাথে সাথে মুর্দার দাফন মুল্য বৃদ্ধি পেয়েছে ।
এর থেকে যারা দেহ পুড়িয়ে ছাই বানিয়ে নিষ্কৃতি পাচ্ছে তারা একদিক দিয়ে বেচে গেলেন ।

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:২৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশই একমাত্র দেশ, যাদের প্রবাসিরা বিদেশে মারা গেলে নিজের টাকা লাখ লাখ টাকা খরচ করে লাশ দেশে নিয়ে আসে।

১০ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৩২

শাহ আজিজ বলেছেন: এটা করে ইমোশন থেকে ।

আমেরিকাতে কবরের খরচ কেমন ??

২| ১০ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:০৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
অনেক বাংলাদেশী সমিতির নিজস্ব কেনা কবরস্থান আছে শুনেছিলাম, গরিবদের ফ্রীতে কবর দেয়। করোনার সময় প্রচুর দিচ্ছিল দেখেছিলাম।
নিউইয়র্ক নিউ জার্সিতে শত শত মসজিদ, প্রতি শুক্রবার প্রচুর ডোনেশন পায়।

১০ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:০৬

শাহ আজিজ বলেছেন: ওটাই ভাল , উত্তম কর্ম ।

৩| ১০ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:২৮

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: ঢাকায় কোন কিছুতে শান্তি নাই; মইরাও শান্তি নাই!

১০ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৫৯

শাহ আজিজ বলেছেন: এইটাই উচিত এবং খাটি কথা ।

৪| ১০ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:২৯

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কবর স্থায়ী করার চিন্তা মাথা থেকে সবার দূর করা উচিত। সারা দুনিয়া কবরে ভরে যাবে তা না হলে।

১০ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:০১

শাহ আজিজ বলেছেন: সবখানে সরকারী ব্যাবস্থাপনায় কবর ফ্রি এবং তা ২- ৩ বছর মেয়াদী হবে ।

৫| ১০ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৪৩

শেরজা তপন বলেছেন: :) দেহ দান করলে কোন টাকা পয়সা লাগবে নাকি?

১০ ই মার্চ, ২০২৩ দুপুর ২:৫৬

শাহ আজিজ বলেছেন: না , লাগেনা । আমি চাই দান করতে , কন্যা বলে কি করব আমরা সেতো তুমি টেরও পাইবা না :-B

৬| ১০ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৯

বিষাদ সময় বলেছেন: আব্বা, আম্মা, খালা, খালু, মামা সহ বেশ কিছু আত্মীয় স্বজনের কবর রয়েছে শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে। সেখানের নিয়ম কানুন অদ্ভুত। কিছু ব্লকে কবরের পাশ দিয়ে বেড়া দিতে দিবে কিছু ব্লকে দিবেনা। ভিতরে আছে বস্তি তারা গরু, ছাগল, হাস, মুরগী কুকুর বিড়াল সব পালে আর সে গুলো সারাদিন বেড়াহীন কবরের উপর দিয়ে চরে বেড়ায়। এই বিষয়ে সিটি কর্পোরেশনে কমপ্লেন করতে গেলে তারা নিজেরাই বলে শুধু গরু ছাগল না ওখানে মদ, গাঁজার আড্ডাও বসে ভাই। এ ছাড়াও কবর নিয়ে তো রয়েছে নানামুখী ব্যবসা।

স্থায়ী কবরেও এখন চাইলে পরবর্তীতে তার পরিবারের কোন সদস্যকে কবর দিতে পারে। তাই কবর এর দাম এত না বাড়িয়ে উচিত এই শর্তে ইজারা দেয়া যে ৫--১০ বছরের মধ্যে প্রতিটি স্থায়ী কবরে আত্মীয় সজন বা পরিচিত কারও কবর দিতে হবে। তাহলে অস্থায়ী কবরের মত স্থায়ী কবরের স্থান গুলোও রি ইউজ হবে আর জীবিত আত্মীয় স্বজনরাও এটিকে পারিবারিক কবর মনে করে শান্ত্বনা পাবে।

১০ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৯

শাহ আজিজ বলেছেন: মক্কা শরীফের নিয়ম আমার ভাল লেগেছে । দেড় থেকে দু বছর পরে সেখানে অন্যের কবর হবে হোক সে ভিন্ন পরিবারের বা ভিন্ন গোত্রের । পাবলিক প্লেসে কোন কবর হবে না হোকনা তা নিজের জমি । এই বিষয়টাকে আলাদা একটি ডিপারটমেনটের আওতায় আনতে হবে । মুর্দা প্রতি একটা শ্রমিকের খরচ , কাঠ , বাশএর দাম দিলেই হবে । কোন কবর বাধানো যাবে না । জীবিত থাকা অবস্থায় যে কর খাজনা দিয়েছে তাইই খরচ হবে মারা যাওয়ার পর । প্রতিটি নাগরিকের মরণোত্তর খরচ সরকার বহন করবে ।

৭| ১০ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:


সিলেটের ও পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ে সরকারী করবস্হান করার দরকার।

১০ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩১

শাহ আজিজ বলেছেন: গোটা বাংলাদেশে সরকারী অস্থায়ী গোরস্থান দরকার তাতে জমি সাশ্রয় হবে । কবর পুজা বন্ধ হবে ।

৮| ১০ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪২

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


একটু বুঝিয়ে বলুন, বুকিং/ পেমেন্ট সিস্টেম/সময়।

১০ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:০৪

শাহ আজিজ বলেছেন: ভাল করে পড়ুন বিষয়টি । আমি কবরখানা ব্যাবসা খুলিনি ।

৯| ১০ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯

কামাল১৮ বলেছেন: সবথেকে উত্তম হলো অংগ দান করা এবং দেহটি কোন হসপিটালে ছাত্রদের কাটা ছেড়ার জন্য দিয়ে দেয়া। মৃত্যুর পরেও তার চোখ দিয়ে অন্যে দেখতে পারবে।এটা যে অন্ধের জন্য কতো বড উপকার তা বলে শেষ করা যাবে না।দেহের অনেক অংগই ঠিক সময়ে সংরক্ষন করতে পারলে পূনঃ ব্যবহার করা যায়।

১০ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:০৬

শাহ আজিজ বলেছেন: সবাই দেহ দান করতে চান না । আমি চাই কিন্তু পরিবার চায় না । অনেক ক্ষেত্রে এটি বড় বাধা । সরকারকে বিনা পয়সার কবরখানা খুলতে হবে মাল্টিপল কবর সিস্টেমে ।

১০| ১০ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩২

অদ্ভুত অবাক বলেছেন: এখন নাহয় আছে কর্ম করে বাঁচার জন্য, মরার পরেও যার ঢাকাতের থাকতে হবে তার জন্য ঠিকই আছে।

দিন দিন যে হারে কবরস্থানের জায়গার দাম বাড়ছে অবশ্য চিন্তার বিষয়।

১০ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:০৮

শাহ আজিজ বলেছেন: এই মুল্য দিয়ে জায়গা কেনার বিষয়টি রদ করতে হবে ।

১১| ১০ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩

দারাশিকো বলেছেন: কবর তো স্থায়ী করার বিষয় না। কবর স্থায়ী করার চিন্তাটা একটা পুঁজিবাদী চিন্তা, দুই বছর পর ঐ কবরে কিছু নাই জেনেও শুধুমাত্র টাকার জোরে জায়গাটুকু দখলে রেখে অন্য সাধারণ মানুষদের কবর দিতে না দেয়া কোন শুভ চিন্তা না। জায়গা কেনার পেছনে বোধহয় সবারই খায়েশ থাকে - একদিন এই কবর হয়তো শাহজালাল-শাহ পরানের মতো মাজার না হইলেও বঙ্গবন্ধু-জিয়ার মত সৌধে পরিণত হবে। এইসব চিন্তা যদি বর্তমান থাকে, তাহলে কবরের জমি বিক্রি করা বা দাম বৃদ্ধি পাওয়া মোটেও অস্বাভাবিক কিছু না।

বাইদ্যওয়ে, কবর সংরক্ষণ করতে না চাইলে আজিমপুর কবরস্থানে কবর দিতে পারেন। দুইমাস পরে সেই কবরে সঙ্গী পেয়ে যাবেন। খরচও নামমাত্র।

১০ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:০২

শাহ আজিজ বলেছেন: B-) স্থায়ী কবরের কথা আমি বলছিনা বা পক্ষেও নই । কবর মৃত মানুষের দেহ প্রক্রিয়ার একটি বিষয় হবে । একটি কবর দুই বছর মেয়াদী । কবরে নাম্বারিং থাকবে । যারা ঐ কবরে শুয়ে আছেন তাদের সবার নাম থাকবে । অফিসের পি সিতে থাকবে বিস্তারিত ।

১২| ১০ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৮:৩৫

কামাল১৮ বলেছেন: এই বিষয়ে আইন থাকতে হয়ে।কেউ যদি দেহ দান করে আর পরিবার যদি জেনেও সেই দেহ কবর দেয় তবে জেল জরিমানার ব্যবস্থা থকতে হবে।তার ইচ্ছার যথাযথ মুল্য দেয়া হলো না।

১০ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৩৯

শাহ আজিজ বলেছেন: আমাদের এইখানে যেহারে বিস্ফোরণ ত্রেন্দস শুরু হয়েছে তাতে কে কি নিয়ত করছিল খুইজা দেখবনা ।

১৩| ১০ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৩৮

কামাল১৮ বলেছেন: এই অপরাধে

১০ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৪০

শাহ আজিজ বলেছেন: পরিবারেরও ইচ্ছার মুল্য দেওয়া উচিত ।

১৪| ১০ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:৫০

শায়মা বলেছেন: কবরের সাথেও টাকা লাগে মানে মরার পরেও টাকা ছাড়ে না মানুষকে।

১০ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:০১

শাহ আজিজ বলেছেন: এই হচ্ছে নিন্ম শ্রেনির মুসলিমদের কাজ । খামাকা কি আর আরবরা আমাদের নিয়ে মজা করে ।




তোমার অস্ট্রেলিয়া সফর নিয়ে লিখ , পড়ব ।

১৫| ১০ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:১৬

কামাল১৮ বলেছেন: আমার ইচ্ছাকে যদি পরিবার মুল্য না দেয়,পরিবারের ইচ্ছাকে কেন রাষ্ট মুল্য দিবে।রাষ্ট মুল্য দিবে রাষ্টের আইনকে।পরিবারের ইচ্ছাকে মুল্য দিতে গেলে রাষ্ট চলতে পারবে না।আইন সবার উর্ধে।রাষ্ট আইন মানতে বাধ্য করতে পারে।

১১ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:২৮

শাহ আজিজ বলেছেন: এ পর্যন্ত যারা দেহদান করেছে কারো পরিবার আপত্তি করেনি ।

১৬| ১০ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১১:১৭

বিষাদ সময় বলেছেন: অস্থায়ী যে কবর গুলো হয় তার মূল্য নাম মাত্র। যেমন মিরপুরে ৫০০/- এটা কবর খনন খরচ সহ সরকারি রেট এর সাথে বাঁশ চাটাইয়ের খরচ যোগ হবে । বকশিস সহ সব মিলে অস্থায়ী কবর দিতে খরচ হয় ৫-৭ হাজার টাকা।।

১১ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১২:২৯

শাহ আজিজ বলেছেন: মিরপুরের কোথায় এই কবরস্থানটি ?

১৭| ১১ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ২:১১

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া অস্ট্রেলিয়া থেকে আসার পর পরই এমনই কাজের প্রেসারের খড়্গ পড়েছিলো ঘাড়ে যে লেখারই সময় পেলাম না।

তারপর এই প্রেশারে একদম সিক হয়ে হসপিটাল। :(

১১ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৪৩

শাহ আজিজ বলেছেন: হায় হায় , সেকি ! আবহাওয়া পরিবর্তনের কারনে হতে পারে । আশা করি ভাল এবং সুস্থ হয়ে গেছ B-)

১৮| ১১ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৪২

নাহল তরকারি বলেছেন: বাংলাদেশেী দেখছি চোর, ডাকাইত, বদমাইশ।

১১ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৪৫

শাহ আজিজ বলেছেন: পৃথিবীর সবখানেই কম বেশি এসব আছে ।

১৯| ১১ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৪৫

শিশির খান ১৪ বলেছেন: মইরাও শান্তি নাই নাই যতো দ্রুত শরীর পইচা মাটির সাথে মিশবে ততো ভালো অযথা এতো মূল্যের কবর ক্রয় করার কি প্রয়োজন বুঝি না। দুনিয়ার হিসাব নিকাশ যতো দ্রুত শেষ হয় ততোই ভালো। এতো দুর্ঘটনা ঘটতেছে মানুষ এর কখন কোথায় মৃত্যু হয় তা কি মানুষ জানে ? অনেকের তো মৃত্যুর পর তো দেহই খুইজা পাওয়া যায় না। কোরোনার সময় দেখেন নাই মানুষ অসুস্থ নিকট আত্মীয় স্বজন রাস্তায় ফালায়া পালায় যাইতো। অবশ্য পয়সা হইলে মানুষ মৃত্যুর পরও অমর হইতে চায় না হইলে কি আর রাজা বাদশারা ওই আমলে এতো পয়সা দিয়া পিরামিড বানাইতো। এভাবে অমর হওয়া যায় না এটা এদের কে বুঝাবে এতো টাকা থাকলে একটা হাসপাতাল বানান একটা স্কুল বানান একটা এতিম খানা বানান বা একটা বৃদ্ধাশ্রম বানান আপনার মৃত্যুর পরও যতো দিন প্রতিষ্ঠান থাকবে মানুষ সেবা পাবে তারা সবাই আপনার জন্য দোয়া করবে। এর মাধ্যমে অমর হইতে পারবেন আরো সাহস থাকলে নিজের অংগ দান করে যান। তখন সবাই বলবে বাপের বেটা। কোটি টাকা দিয়া কবর কিনতে চাওয়া টা নিম্ন মানসিকতা।

১১ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৪৯

শাহ আজিজ বলেছেন: সহমত ।


ধন্যবাদ আপনাকে খোলামেলা আলাপের জন্য ।

২০| ১১ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:১২

বিষাদ সময় বলেছেন: কবর স্থানটি মিরপুর-১ এ শাহ আলী মাজারের কাছে। তাছাড়া রায়ের বাজার বদ্ধভুমি কবরস্থানেরও অস্থায়ী কবর এর রেট মনে হয় কাছাকাছি। আর বেশির ভাগ দরিদ্র এবং বেওয়ারিশ লাশ দাফন হয় জুরাইন কবরস্থানে...সেখানে দরিদ্রদের জন্য হয়তো আরো কোন ফেসেলিটি আছে।
কাজেই মরলে গোর দেয়া যেতেই পারে :)

১১ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:২৪

শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , জানলাম । জুরাইনে দক্ষিন পাশে টাকা নেয় অনেক । আমার সন্তান্দের মা শুয়ে ওখানে বাবা , মা , ভাই বোনদের সাথে একটা কবরে । যদিও ৭৪ সালে শ্বশুরের মৃত্যুর সময় কেনা তারপরও আমার স্ত্রীর দাফনের সময় ১ লাখ নিয়েছে । ফ্রি কবর ব্যাবস্থা থাকতেই হবে ।

২১| ১১ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৪১

বিষাদ সময় বলেছেন: স্যরি । আসলে সব সময় শুনেছি জুরইনে দরিদ্রদের দাফনের বিশেষ ব্যাবস্থা আছে তাই বলা। তবে কবর ফ্রি না থাকলেও আঞ্জুমানে মফিদুলের মত অনেক দাতব্য সংগঠন আছে যারা দরিদ্রদের জন্য বিনমূল্যে দাফনের ব্যবস্থা করে। এমনকি অনেক এলাকাতেও আমি এ রকম সংগঠন দেখেছি। কাজেই দরিদ্রদের দাফন নিয়ে খুব সমস্যায় পড়তে হয় বলে মনে হয় না।

শুথু দরিদ্র নয় এমনকি মধ্যবিত্ত্ব শ্রেণীরও সবচেয়ে কঠিন সমস্যা হলো চিকিৎসা। কোন এক জরিপে উঠে এসেছে বছরে প্রায় শতকরা ৪টি পরিবার নিঃস্ব হয়ে যায় জটিল রোগের চিকিৎসা করাতে গিয়ে......ধন্যবাদ।

১১ ই মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৭

শাহ আজিজ বলেছেন: কি বলব চিকিৎসা নিয়ে । জটিল বিষয় নিয়ে নাড়াচাড়া ।



যাহোক অনেক ভাল লাগলো আপনার সাথে আলাপে । দেখা হবে কখনো ।

২২| ১১ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩০

অনামিকাসুলতানা বলেছেন:
মরলে ও এত টাকা লাগে, শান্তি মনে মরতে ও পারবো না দেখছি।

১১ ই মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩

শাহ আজিজ বলেছেন: ব্যাপারটা সেরকমই দাঁড়াচ্ছে । ধনিক বনিক শ্রেণীর টাকার গরমের কাছে গরিব মধ্যবিত্ত পরাজিত ।

২৩| ১৩ ই মার্চ, ২০২৩ রাত ১:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: জন্মের সময়ও অনেক খরচ। মৃত্যুর সময়ও অনেক খরচ।

১৩ ই মার্চ, ২০২৩ সকাল ৯:৩৭

শাহ আজিজ বলেছেন: উভয় খরচে সবাই জেরবার ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.