নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বিশ্ব কবিতা দিবস

২১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৩৮



আজ বিশ্ব কবিতা দিবস ।

প্রত্যাশা

আমার আছে একখানি প্রশস্ত বক্ষ
তোমার মাথা এলিয়ে দেবার তরে
আমি সুগন্ধি মেখেছি কৃপণতাহীন অকাতরে
গোলাপ নয় নয় অন্য কোন ফুল মেখেছি কাঁঠালিচাঁপা
অবিকৃত সূর্যফলা তাপিয়ে ভাপিয়ে ওঠে যখন
অবিক্রিত চন্দ্ররশ্নি মধুময় হয়ে তখন
দোলা দিয়ে যায় হৃদয় কার্নিশে
দুটি বাবুই পাখী যেথা করে কোলাহল ।
প্রত্যাশা এক অদ্ভুত দুর্বোধ্য বিষয়
বুঝে গেলে ভাল না বুঝলে হতাশায় হয় মরন
না বুঝে রাখলে মাথা বুকে পাবে গাঁদার ঘ্রান
বুঝলে পেতে অসাধারন কাঁঠালিচাপার ঠাস বুননের সুবাস ।।

কপিরাইটঃ শাহ আজিজ

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১১:৫৫

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
ভালো লাগলো।

২১ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:১০

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ সৌরভ ।

২| ২১ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:০৭

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: বিশ্ব কবিতা দিবসের কাঁঠালিচাঁপার শুভেচ্ছা রইল কবি দা
ভাল থাকবেন------------

২১ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১২:১১

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ লিটন ।

৩| ২১ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:০১

রাজীব নুর বলেছেন: গাঁদা ফুলের ঘ্রান সুন্দর না। সেখানে বেলী ফুলের ঘ্রান ব্যবহার করতে পারতেন। নিচ থেকে দ্বিতীয় লাইনের কথা বলছি।

২১ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৩২

শাহ আজিজ বলেছেন: আমি গাঁদার ঘ্রানকেই বুঝিয়েছি ।

৪| ২১ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:



বাক্প্রয়াস ও আলমগীর সরকার লিটন'এর লেখাগুলো বিরক্তিকর।

২১ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ।

৫| ২১ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:৩৩

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: বিশ্বকবিতা দিবসের শুভেচ্ছা নিন শাহ আজিজ ভাই।

যখন-তখন, যা-তা নিয়ে ঘ্যানর ঘ্যানর, বস্তাপঁচা মহাবিরক্তিকর উপর্যুপরি কবিতার ভিড়ে আপনার কবিতাগুলো আলাদা তাৎপর্য বহন করে। আমার অবাক লাগে, এই যে দিনের পর দিন এরা কবিতা লিখে যাচ্ছেন, বুঝতেও পারছেন না যে এগুলো কবিতা হচ্ছে না, নাই কবিতার উপর কোনো স্টাডি, একটা লাইন পড়েই বোঝা যায়, না আছে এদের কবিতার উপর ন্যূনতম জ্ঞান, অথচ কিছু সস্তা হাততালি পেয়ে 'আমি কী মহাকবি হনুরে' ভাবে কী যে একেকটা ভাব করেন তারা, তা দেখে আমার নিজেরই লজ্জা লাগে।

প্রথম পাতায় কবিতা দেখেই বোঝা যায়, ইহা কবিতা, নাকি অন্যকিছু- তাই কদাচিৎ ভেতরে ঢুকি। ইন ফ্যাক্ট, ভেতরে ঢোকার প্রয়োজনও পড়ে না, একটা শব্দ গাঁথুনি থেকেই কবিতার শৈলী বোঝা যায়।

যাক গে, খামোখা কিছু তিক্ত কথা বলে ফেললাম।

আমি কিছুটা দ্বিধায় পড়ে গেলাম -ফুল-ফুলাদি আমি খুব কমই চিনি। ছবিটা কি কাঁঠালিচাঁপা, নাকি গাঁদাফুলের ছবি? গাঁদা ফুল অবশ্য আমি চিনি :) গাঁদাফুলের ঘ্রাণ তো দারুণ। কাঁঠালিচাঁপার ঘ্রাণ কখনো শুঁকি নি। বোঝা-না-বোঝায় দুই ফুলের ঘারণে পার্থক্য হয়ে গেল? :)

তরে, যথা শব্দদুটো কবিতার সাবলীলতা একটু হ্রাস করেছে। বক্ষ না বলে বুক বললে আরো ভালো লাগে।

শব্দটা কি অবিক্রিত, নাকি অবিকৃত?



২২ শে মার্চ, ২০২৩ সকাল ১০:৫৬

শাহ আজিজ বলেছেন: কাঁঠালিচাঁপা শুকে দেখনি ? ব্যারথ তোমার জীবন ।


ইউক্যালিপটাসের ছবি এটা ।

অবিক্রিত এবং অবিকৃত দুটোই আলাদাভাবে ব্যাবহার করা হয়েছে আলাদা অর্থ নিয়ে ।

ধন্যবাদ সোনা ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.