নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। নাহ তা সম্ভব না --দুঃখিত---------------

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৪৮






একজন ফেসবুকার গরুর মাংস বয়কট করতে আহবান জানিয়েছেন । তরমুজ বয়কটকে তারা সাফল্য হিসাবে দেখছেন । আমি আজাবধি তরমুজ খাইনি দামের কারনে নয় কেমিক্যাল খাওয়ার ভয়ে । পরশু আচারি গরুর মাংস খেলাম , কন্যা রেধেছে , আহা কি স্বাদ । প্রোটিন কম খাবার নির্দেশ আছে তাই আগের মত এক কেজি একাই সাবাড় করার সব প্লান পরিত্যাক্ত এখন । মাত্র ৪০ গ্রাম বরাদ্দ এখন । তাও বয়কট করতে হবে ? কি নিষ্ঠুর জনতা !

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ২:৫৬

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আমি মাংস বয়কট সমর্থন করছি৷ মূল্য বাড়ে কিছু লোভী জনগনের হুমরি খেয়ে পরার কারণে। সকলে মাংস কেনা বয়কট করুন এতে একদিকে যেমন অর্থ সাশ্রয় হবে অন্য দিকে তেমনি সব কিছু নাগালের মধ্যে চলে আসবে৷ বৃহত্তর স্বাথে জ্বিহবা সংযত করা উচিত৷

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩

শাহ আজিজ বলেছেন: আপনার কথায় যুক্তি আছে । কিন্তু আমরা গ্যাপ দিয়ে খাচ্ছি তাও একটা প্রতিবাদ বটে । এখানে সরকারি ব্যার্থতা বিশ্রীভাবে ফুটে উঠেছে ।

২| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:০০

প্রামানিক বলেছেন: আমিও গরুর মাংস বয়কট করেছি যে কারণে দুই টুকরার বেশি খাইনা।

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:১৪

শাহ আজিজ বলেছেন: তাইলে বয়কট হইল ক্যামনে ? তুমি ও টি তে চিত হইছ বইলা কম খাইতেছ ।

৩| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯

সোনাগাজী বলেছেন:




মাংসে লাভের পরিমাণ জানার উপায় আছে?

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:১৫

শাহ আজিজ বলেছেন: আমাগো গুষ্ঠি তে কসাই আছিল না :P

৪| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:১১

ইসিয়াক বলেছেন:

বয়কট কোন সমাধান বয়ে আনবে কি-না জানি না।
গত দুই মাস গরুর মাংস কেনা হয়নি। দ্রব্যমূল্য উর্ধ্ব চাপে ইচ্ছা অনিচ্ছায় অনেক মানুষ নিত্য প্রয়োজনীয় উপকরণের ক্রয় সক্ষমতা হারিয়েছে এবং হারাচ্ছে। মাঝারি আয়ের মানুষ মারাত্মক চাপে আছে।

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:১৭

শাহ আজিজ বলেছেন: সবাই চাপের মধ্যে আছে । কেউ সুখে নাই । বাজাইরা গরমেনট পুরা ব্যাবসায়িদের কল্যানে কাজ করতেছে ।

৫| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: আসলেই মানুষ বয়কট করছে কিনা সেটা ভাবার বিষয়। আমি এবার তরমুজ না কেনার কারণ আপনার মতনই, দাম বেশি আর কেমিকেল।

মানুষ আসলে দাম বেশির কারণে কিনছে না, যাদের সামর্থ্য আছে কিনছে।

আবার এবার বেগুনের দাম বাড়েনি, রমজানে এটাও অবাক করা বিষয়।

তরমুজের ব্যাপারে আরেকটা বিষয়, দাম বৃদ্ধি পুরোটাই খুচরা বাজারে হয়েছে। আমার তরমুজের সিজনে রেগুলার তরমুজের আড়তের কাছ দিয়ে চলাচল চলে। আড়তে সবসময় পিস হিসাবে বিক্রি করে, তা খুচরা বাজারে এসে কেজি কীভাবে হয়৷

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:০২

শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , সত্যি অনুধাবন করার জন্য ধন্যবাদ । বাজারিরা বদমাশ হয়ে গেছে , এদের সাইজ করার জন্য বয়কট উত্তম পন্থা ।

৬| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:২৪

মিরোরডডল বলেছেন:




লেখক বলেছেন: আমাগো গুষ্ঠি তে কসাই আছিল না :P


হা হা হা হা ............ মজা পেলাম :)

উনি আসলে জানতে চেয়েছেন দাম বেশি হওয়ায় ব্যবসায়ীদের কেমন প্রফিট হচ্ছে।

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:২৭

শাহ আজিজ বলেছেন: ওই একটু মজা করলাম আর কি হে হে হে



প্রফিটের গোপন খবর আমারে দিব ? :`>

৭| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: তরমুজ যে এত জনপ্রিয় খাবার এবং রোজার দিনে এটার জন্য যে মানুষ পাগল হইয়া যায়, আমি এ বছরই তা টের পাইলাম। আমার বাজার সারাজনম আমিই করি, যদিও কয়েক বছর ধরে প্রেমিকাও বাজার করতে বেরিয়ে পড়েন। কিন্তু আমার মনে পড়ে না কোনো রমজানে ইফতার আইটেম হিসাবে আমি তরমুজ কিনেছি কিনা। যদিবা কিনেই থাকি, অন্যান্য দ্রব্যের মতোই সাধারণ আইটেম হিসাবে কিনেছি। এই যে তরমুজের প্রতি আমার অনাগ্রহ, তাতে তো আমি মরে যাচ্ছি না।

আমি যে নীতি ফলো করে আসছি, যখনই কোনো জিনিসের দাম বেড়ে যাবে, ওটার পরিমাণ কমিয়ে দিব, পারলে ওটা কেনাই বন্ধ করে দিব। আমাদের একটা বদ্‌অভ্যাস আছে, সব সময়ই বিলাসিতা করতে হবে। কোনো জিনিসের দাম বাড়লে আমরা জনগণ সেই জিনিসের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ি। আর মহান মালদারগণ সেই সুযোগে দাম আরো বাড়াইয়া দেন।

সর্বাবস্থায় বিলাসিতা করতে গেলে কোনো জিনিসের দামই কমবে না। যে জিনিসের সাপ্লাই বা উৎপাদন কম, সেই জিনিসের প্রতি আমার লোভও কমাইতে হবে। বেসিক খাবার হলো চাল, ডাল, আটা। খিদার সময় চাল সিদ্ধ সাদা ভাতও অমৃত।

আচ্ছা, মূল কথায় আসি। কোনো খাবারই বয়কট কোনো সমাধান না। পরিমাণ কমাইতে হবে, পারলে সাময়িকভাবে সেই খাবার খাওয়া বন্ধ রাখতে হবে। পরিস্থিতি স্ট্যাবল হলে আবার পরিমিত খাবার খাওয়া যাবে। যাদের মাসে ১ কেজি কেনার সামর্থ্য আছে, তারা মাসে হাফ কেজি কিংবা দুই মাসে ১ কেজি কিনতে পারেন। যারা কোনোদিন চাষের পাঙ্গাস মুখে তোলেন নি, তাদেরও পাঙ্গাস, কিংবা তেলাপিয়া খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। ৭১ পরবর্তী আকালের কথা মানুষ ভুলে গেছে, তার চাইতে এখন কত গুণ সুখে আছে সেই হিসাব রিখতার স্কেলে মাপতে গেলে স্কেল ফেটে যাবে। কাজেই, খাই খাই ভাবটা আমাদের কমিয়ে বাস্তবমুখী চিন্তা করতে হবে, খাওয়া দাওয়াও করতে হবে পরিমিত।

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৩

শাহ আজিজ বলেছেন: খুব ভাল বয়ান হইছে সোনা । আমি বাজারে যাইনা সেই ২০২০ থেকে , ওটাই এখন রুলস । আমি যখন দেশে ফেরত আসি গরু ছিল ৭৮টাকা কেজি । গড়াইতে গড়াইতে তা এখন ৭০০ তে ঠেকেছে । দুঃখ কইরা কি হইব খাইতে তো হবে । তাই কম কইরা খাই , তাছাড়া বয়স হইছে , ডাক্তারের নিষেধের লিস্ট লম্বা হইতাছে । ভাল আছি , ভাল থাকতে হবে ।

৮| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৮

রানার ব্লগ বলেছেন: সোনাগাজী বলেছেন: মাংসে লাভের পরিমাণ জানার উপায় আছে?৷


একজন মাংস ব্যবসায়ী গড়ে সর্ব নিম্ন এক গরুতে দিনে ৭ হাজার টাকা লাভ করে।

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪

শাহ আজিজ বলেছেন: এইতো তথ্য পাওয়া গেল , ধন্যবাদ রানার ।

৯| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৯

পাজী-পোলা বলেছেন: যেটারই দাম বেড়ে যায় সেটাই যদি এমন বয়কট করে, খাওয়া ছেড়ে দেয় তাহলে এই জাতি কে একদিন না খেয়ে থাকা শিক্ষতে হবে।

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:১১

শাহ আজিজ বলেছেন: এই যেমন রোজা রাইখা কাফফারা দেয়া =p~

১০| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:১৯

কামাল১৮ বলেছেন: বয়কটের হিড়িক পরে গেছে।পথ দেখালো পিনাকি মাওলানা।হিন্দু হয়েও মুসলমানদের বড় খেদমদগার।

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩২

শাহ আজিজ বলেছেন: পিনাকি ডাবল স্ট্যান্ডার্ড ।

১১| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০২

রাজীব নুর বলেছেন: জনাব, গরুর মাংস আমার ফেবারিট। এটা আমাকে খেতে হবেই। দাম যদি দুই হাজার টাকাও হয়। তবু খেতে হবে।

৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:১৪

শাহ আজিজ বলেছেন: বাহ এইতো মরদ আইছে ।

১২| ৩১ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:১৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: গরুর গোস্ত আমার খেতে মানা। ডাক্তারকে বললাম এক পিচ? ডাক্তার বলল, তাও না। তথাপি আমি খাই। ভাবি না খেয়ে বেঁচে থেকে লাভ কি?

৩১ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:১৮

শাহ আজিজ বলেছেন: নিশ্চয়ই সমস্যা কিছু পেয়েছে । কোলেসটরেল লেভেল কি হাই নাকি ।

১৩| ৩১ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭

শিশির খান ১৪ বলেছেন: কেন্দ্রীয় ব্যাংক যে ভাবে টাকা ছাপিয়ে ইসলামী ব্যাংক গুলোকে দিচ্ছে তাতে নিকট ভবিষ্যতে দ্রব্য মূল্য কমার কোনো সম্ভবনা দেখি না।মুক্তবাজার অর্থনীতিতে দ্রব্য মূল্য চাহিদা ও যোগানের সাথে সমন্বয় করে নির্ধারিত হয়। গরুরু মাংসের যোগান বৃদ্ধি পাইলে মূল্য স্বাভাবিক নিয়মে কমে আসবে।যারা গরুর মাংস বয়কট করছে তারা তো উল্টা নিজের দেশের গরিব খামারিদের ক্ষতিগ্রস্থ করছে ।মাথায় রাখতে হবে গরুর খাদ্যের কাঁচামাল ঔষধ আমদানি নির্ভর। ডলার যেহেতু এক বছরের ব্যাবধানে ৮০ টাকা থেকে ১৩০ টাকায় পৌছাইছে তার প্রভাব মাংসের মূল্যে উপর পড়বে সেটাই স্বাভাবিক । অন্য দিকে এর সাথে পাল্লা দিয়ে ব্যাংক ঋণের সুদ দ্বিগুন হয়েছে ৭% থেকে ১৩ % বিদ্যুৎ, পানি ,গ্যাস সব কিছুর মূল্য বৃদ্ধি পাইছে গরুরু মাংসের মূল্যে এর প্রভাব পড়বে সেটাই স্বাভাবিক তাই না। সবাই পিনাকী হইতে চাইলে তো হবে না বিষয়টা এতো সহজ না।

৩১ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:২৫

শাহ আজিজ বলেছেন: ভাল আলাপ গুছিয়ে লিখেছেন । সহজেই বোঝা গেল ব্যাপারগুলো ।


ধন্যবাদ ।

১৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৯

খায়রুল আহসান বলেছেন: রেড মীট না খাওয়াই ভালো।
আমার বাসায় গরুর গোশত কেনা দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ; স্বাস্থ্যরক্ষা ও দুর্মূল্য, উভয় কারণে। শুধু কোরবানির সময়ে ফ্রিজে গরুর গোশত ঢোকে। এ ছাড়া অবশ্য বাসায় মেহমান এলে তো কিনতেই হয়, তবুও যতটুকু তাদের আপ্যায়নের জন্য প্রয়োজন, ঠিক ততটুকুই।

০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০০

শাহ আজিজ বলেছেন: আমাদেরও একই অবস্থা । ছোট ছোট চার টুকরো সব মিলিয়ে ৬০ গ্রাম বেশ রসিয়ে খাই কদাচিত । যারা কঠিন শ্রম দেন তাদের জন্য রেড মিট ব্যাপার না ।

১৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪০

ধুলো মেঘ বলেছেন: একটা মাঝারি আকারের গরুর ওজন হয় ২৫০ কেজি। দাম ধরি ১ লাখ টাকা। এরকম গরুর ৬০% থাকে এরকম মাংস, হাড় ও কলিজা - যা পুরো দামে বিক্রি করা যায়। তার মানে দাড়ালো ১৫০ কেজি বিক্রয়যোগ্য মাংস থাকে। এর দাম ৬০০ টাকা কেজি ধরলে আসে ৯০,০০০ টাকা। বাকি ৪০% এর মধ্যে ভূড়ি, নলা ও মাথার মাংস হয় ৩০% এর মতো। এর দাম ৪০০ টাকা কেজি ধরলে আসে ৩০,০০০ টাকা। ধরে নিলাম বাকি ১০% এর কোন দাম নেই। তাহলে ১ লাখ টাকার গরুর মাংসের দাম আসে ১লাখ ২০ হাজার টাকা। ২০% লাভ। আলোচিত কসাই খলিল গরু প্রতি ২০% লাভ করে থাকে। দোকান ভাড়া আর কর্মচারিদের বেতন দেবার পরেও এই লাভ ১০% এর নিচে নামার কথা নয়।

গরুর মাংস কেজিপ্রতি ৭০০ টাকায় বিক্রি করলে এই লাভ উঠে যায় ৩৮% এ, আর ৮০০ টাকায় বিক্রি করলে ৬২%। এত মুনাফার ব্যবসা বাংলাদেশে আর একটাও কি আছে?

০২ রা এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭

শাহ আজিজ বলেছেন: ভাল লিখেছেন । আমি লাভ লস নিয়ে খুব সিরিয়াস নই ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.