নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। পাবলিকের বদলা চলছে বেশ

০৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৯



দিনাজপুরে পাতাকপি মাত্র ৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে কিন্তু তাও গাহাক নেই । এসব কাণ্ডকারখানা দেখে বাঙ্গালকে আমার স্যালিউট দিতে ইচ্ছে করছে । আমি গত কদিনে খুব আশাহত হয়েছিলাম বাজারে দাড়িয়ে কেনা বেচার দৃশ্য দেখে । পাতা কপি না খেলে কি হয়? সম্ভবত এ ধরনের ইগো থেকে এমনটা ঘটতে পারে । যাই হোক বিবিধ মাধ্যমে বাজার বর্জনের ডাক খুব কাজে দিয়েছে । আমাদের জয় হবে ।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:২০

আহমেদ জী এস বলেছেন: শাহ আজিজ,




বর্জনে কতোটুকু কাজ হবে জানিনে কিন্তু দ্রব্যমূল্যের আগুনে পানি ঢালতে এর বাইরে আর কোনও রাস্তা আছে কি ????
কোনও জিনিষের মূল্য চড়া হলে সাথে সাথে তা বর্জন করলেই পাবলিকের জয় হবে!

০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:০৩

শাহ আজিজ বলেছেন: কিছুটা কাজ তো দিচ্ছে যাতে বিক্রেতারা টাইট হচ্ছে কিন্তু ফসল নষ্ট হচ্ছে ।। কৃষক মাত্র পাচ টাকায় বিক্রি করে কেমনভাবে বাচবে । বাজার সরকার দরকার যারা মুল্য ঠিক করবেন , নিয়ন্ত্রন করবেন । পাণ্ডা রাজনিতিক দিয়ে গনমুখী কাজ হবে না ।

২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:২২

বিষাদ সময় বলেছেন: কিন্তু ঢাকা শহরের বাজার গুলোতে কি এর প্রভাব আছে?

০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:০৩

শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , কিছুটা প্রভাব তো আছেই ।

৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:২৫

ধুলো মেঘ বলেছেন: তরমুজ তো বর্জন করেছিলাম, কিন্তু দাম কম দেখে যখন কিনতে গেছি, তখন আবার তরতর করে বেড়ে গেলো দাম। পাতাকপি যখন ৭০ টাকা করে পিস কিনেছিলাম, তখনো কৃষকের কাছে ঐ ৫ টাকাই গেছে। বাকিটা পরিবহন ব্যবসায়ী আর আড়তদারেরা মেরে দিয়েছে।

০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:০৫

শাহ আজিজ বলেছেন: সঠিক কথা বলেছেন ।

৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৮

ইসিয়াক বলেছেন: যারা সিন্ডিকেট করে দ্রব্য মূল্য বাড়ায় তাদের তেমন কোন ক্ষতি হচ্ছে না। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তৃণমূল পর্যায়ে কৃষক। কৃষক না বাঁচলে দেশ বাঁচবে না। আমার মনে হয় বয়কট কোন সমাধান না।মূল সমস্যা সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে এবং সমাধান তাদেরই করতে হবে। আসল কথা সর্ষের মধ্যেই ভুত।

দূর্ভাগা দেশ দূর্ভাগা আমরা।
আসল কথা আমাদের দেশপ্রেমে ঘাটতি আছে।
আমরা লোভী আর নির্লজ্জ জাতি।

০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:০৯

শাহ আজিজ বলেছেন: খুব সত্যি কথা বলেছেন ।

৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৫৯

দুচোখ জুড়ে ব্যাথ্যার শ্রাবণ বলেছেন: সাড়ে ৩ লাইনের এক্ষাণ পোষ্ট লেইখ্যা ব্লগের পত্তম পাতার সর্বনাশ করতে আপনার জুড়ি নাই। যাউকগে, যাহা লিখিয়াছেন এডি নিউজ পেপার থিকা পাতাকপি পেস্ট। সূত্র কই? কপপেস্ট আর কত?

০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:০৮

শাহ আজিজ বলেছেন: আমরা মিডিয়া নির্ভর সমাজ । মিডিয়ার ওপরেই নির্ভর করতে হয় । আপনি ঠিক কি উপায়ে সংবাদ সংগ্রহ করেন ? আমার লেখা আমার নিজের , কপি পেস্ট প্রমান করুন ।

৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:২৯

নাহল তরকারি বলেছেন: এত দাম রাখার পরেও তারা বড়লোক হতে পারছে না।

০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯

শাহ আজিজ বলেছেন: সচ্ছল হওয়াটা বড় ব্যাপার বড়োলোক নয় । আমাদের রাজনিতিকরা লুণ্ঠন সমাজের কারিগর আর তাই রাষ্ট্রের ব্যাসিক উন্নয়ন হচ্ছে না । গ্রামে নজর দেবার সময় এসেছে । আওয়ামী বাজার সরকার গঠন এর সময় এসেছে । তারাই মাঠ থেকে ফসল সংগ্রহ করে শহরে পৌঁছাবে । মাঝের একটা লাভ তারা রাখবে । কর্মসংস্থান হল আর কি । কৃষককে বাচাতে হবে ।

৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩০

রাােসল বলেছেন: বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ভুক্তভোগী কৃষক এবং মধ্যস্বত্বভোগী লাভকারী।

০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০১

শাহ আজিজ বলেছেন: মধ্যস্বত্বভোগিরাই রাষ্ট্রের সর্বনাশ করছে ।

৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৮

BM Khalid Hasan বলেছেন: আমরা আবেগী জাতি। তাই কোনো কিছুর দাম বাড়লেও “ সারাজীবন খাইছি, এখন যদি সিজনে না খাই হয়?” এইরকম চিন্তায় কেনা বাদ দেইনা! অথচ পচনশীল জিনিসের দাম বাড়লে না কিনে আড়তদারদের হুমকি দেওয়া সহজ। যদি এমন হতো না কিনলে কৃষকদের লস, তাহলে ভূল। কৃষকেরা সেই ঘুরে ফিরে কম টাকাই পাবে। আর অসৎ নেতাদের রাজনৈতিক ক্ষমতায় হেল্প করার জন্য ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের লোকজনের প্রতি কোনো ব্যবস্থা নেয়া যাবেনা। রিসেন্টলি তরমুজের আড়তে “হোল্ড অন” বলা অফিসার অভিযান করতে গিয়ে দেখে তরমুজ হুদাই বেশি দামে বিক্রি করছে।

০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭

শাহ আজিজ বলেছেন: ১১ নম্বর মন্তব্য পড়ুন ।

৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৭

হাসান রাজু বলেছেন: মনে হয় না। আমরা সত্যিকার অর্থে প্রতিবাদ করতে জানি না।
গত ৮ থেকে ১০ বছরের কৃষিতে একটা জোয়ার (বলা যায়) এসেছে। বেশ কিছু ফসলের আগাম ফলন যোগ্য জাত এসেছে। তরমুজ, ফুলকপি, পাতাকপি সেই আগাম জাতেরই দুটো ফল/ফসল। এই আগাম ফসল গুলোর দাম একটু বেশিই হয়। এখন তরমুজের মূল চালান এসে বাজার ভরে গেছে তাই দাম স্বাভাবিক। ঈদের পরপরই আবার চড়া হবে। কারন মাঠে আর তরমুজ রাখা যাবে না। নতুন ফসল বুনতে হবে।
তার উপর রোজার মাস। মানুষ তখন হুমড়ি খেয়ে কেনাকাটা করে। রাগ ঝাড়ে মাগার ভালই কেনে।
আমি বলি প্রতিবাদের কারনে নয় বরং স্বাভাবিক ভাবেই তরমুজ, কপি সহ অন্যান্য ফসলের দাম কমছে। আর ফসলের দাম বাড়ছে দুস্প্রাপ্যতার কারনে। সাথে লোভী ব্যাবসায়ি ও আমাদের হৈ হুল্লোড়ের কারনে। (আমার পুরো এই থিওরি 'আলুতে' ফেল করবে। কেন ? সেটা জানিনা। )

০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭

শাহ আজিজ বলেছেন: ১১ নম্বর মন্তব্য পড়ুন ।

১০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৪

প্রামানিক বলেছেন: দাম বাড়ায় সিন্ডিকেট লস খায় কৃষক। জয় কার জয় কমু খুঁইজা পাইতেছি না।

০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪০

শাহ আজিজ বলেছেন: খুব দুঃখজনক । এটা নির্বাচনী উপহার যেমন বুয়েটে ছাত্রলীগ থাকতে হবেই আর বাজারে মধ্যসত্ত্ব ভোগী অপরিহার্য ।

১১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৩২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: দাম বেশি হলেই কিনবো না - এবার সোশ্যাল মিডিয়ায় এই শ্লোগান ব্যবসায়ীদের ভিত কাঁপিয়ে দিয়েছে এবং এ নিয়ে বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে রিপোর্টিং হওয়ায় তা আরো বেশি সাফল্য পেয়েছে। কোনো টক শো-তে এই কথা আলোচনা হচ্ছিল - এই যে ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট তৈরি করছে, এর বিপরীতে যদি ক্রেতারাও সিন্ডিকেট করে ফেলে, তখন তো ব্যবসায়ীরা ধরা খাবে। ঠিক এটাই ঘটেছে। মানুষের মধ্যে সচেতনতা বেড়েছে। কিছু মানুষ আছে, জিনিসের দাম বাড়লে সেটা আরো বেশি করে কিনবে এবং বেশি করে কিনে মজুদ করে রাখবে, যদি আরো দাম বেড়ে যায় এই ভয়ে। অথচ করা উচিত এর উলটো কাজ - দাম বাড়লেই পরিমাণ কমাতে হবে, কিংবা বন্ধ করে দিতে হবে।

দুঃখ হয় কৃষকদের জন্য। তারা কোনোদিনই ন্যায্য দাম পান না। আমরা চড়া দরে চাল কিনি, আর কৃষকরা ন্যায্য দাম না পেয়ে পাকা ধানের ক্ষেতে আগুন জ্বালিয়ে দেন, কতখানি কষ্টকর পরিস্থিতিতে তারা এমন কাজ করতে পারেন, তা ভাবার বিষয়।

বাজার দর নিয়ন্ত্রণের জন্য খুচরা বাজারে যাওয়ার আগে আড়তে যাওয়া প্রয়োজন। আড়তদাররা দাম না কমাইলে খুচরা বাজারে দর নামবে না।

বাঁধাকপির মতো আলু, পেঁয়াজেও এমন হওয়া প্রয়োজন যাতে আড়তদারদের একটা শিক্ষা হয়।

০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬

শাহ আজিজ বলেছেন: উপযুক্ত বয়ান ।


ধন্যবাদ ।

১২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৩

কামাল১৮ বলেছেন: উৎপাদন ও বন্টন ব্যস্থার মধ্যে গলদ আছে।ভোক্তাকে এবং উৎপাদককে আরো কাছাকাছি আসতে হবে।মাল পাঠাতে হবে ট্রেনে।মাল পরিবহনের জন্য দুটি বগি আলাদা রাখতে হবে যেটা ভারতে করে।ভেন্ডারদের জন্য আলাদা বগি থাকে।পরিবহন ব্যয় কম হবে।

০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৬

শাহ আজিজ বলেছেন: এইসব বকোয়াজ শোনার টাইম নাই লীগের ।

১৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:২৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কামাল ভাইয়ের প্রস্তাবটা মন্দ না। তবে এটা কতখানি ফিজিবল, তা আলোচনার দাবি রাখে। আমাদের ট্রেনগুলো সময়মতো ছাড়ে না, সময়মতো পৌঁছে না এবং গতি হলো ট্রাকের চাইতে কম। আবার, ক্ষেত থেকে রেলস্টেশনে নিতে হলে ট্রাকের প্রয়োজন, লোডিং-আনলোডিঙের জন্য বাড়তি লেবার খরচ হয়, টাইম লস হয়। এজন্য ক্ষেত বা বাজারের কাছাকাছি জায়গায় ট্রাকে ভরে একবারই ঢাকায় পাঠিয়ে দেয়া হয়, যেটা আরো সহজ হয়। তা ছাড়া, যে-সব জায়গা থেকে মাল আসে, সব জায়গায় তো রেললাইন নাইও।

ঘাটে ঘাটে চাঁদাবাজির কারণে মাল আনার পথেই দাম বেড়ে যায় :) আবার ট্রাকে ওঠার আগেই মাল হাত-বদল হয় কয়েকবার, ট্রাক খালাস করার পর হয় আরো কয়েকবার। দাম তো এমনিতেই বাড়ে। এর উপর সব লেভেল অধিক মুনাফার একটা লোভ তো থাকেই। আমাদের সমাজটা এখন এমন হয়ে গেছে, আমিও যদি তরমুজ বেচতে যাই, আমারও লোভ হবে, ৮ কেজি ওজনের তরমুজটা যেন ১০০ টাকায় বেচতে পারি।

সব লেভেলে দুর্নীতি বন্ধ করা গেলে মনটাও তখন নির্লোভ হয়ে উঠতো।

০৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০০

শাহ আজিজ বলেছেন: পিকিং এর তামাম সবজি দক্ষিনের কয়েকটি কমিউন থেকে আসে ট্রেনে । আমি সেই ৮৮ সালের কথা বলছি । ৩৫০০ কি মিঃ পাড়ি দিয়ে ফ্রেশ সবজি শহরে ঢুকছে নির্দিষ্ট ট্রাকে নির্দিষ্ট সুপার শপে । আমাদেরও সম্ভব । ট্রেন লাইনের পাশে জমিতে সবজি চাষ হবে সহজে ট্রেনে তুলে দেবার জন্য । প্রথম লক্ষ্য ঢাকা দ্বিতীয় চট্টগ্রাম তৃতীয় সিলেট । বাকি শহরগুলোতে আশপাশেই সবজি চাষ হয় যা সহজেই শহরে বহন করা যায় ।

মাথায় বাড়ি দালালদের ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.