নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ

চারুশিল্পী , লেখক

শাহ আজিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গুলশানের হাই রাইজ বিল্ডিং

১২ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:২৬

নিকেতন থেকে ভর সন্ধ্যায় রূপনগর ফিরছি উবের চড়ে । আজকের ফাকা শুনশান রাস্তায় গুলশান দেখা শুরু করলাম । বাহ অনেক দালান উঠেছে দুপাশে । সন্ধ্যার আলো জালানো দালানগুলো খুব চমৎকার লাগছিল । ঢাকা বদলেছে । আগেও দেখেছি কিন্তু আজকের মত নিবিড় ভাবে দেখিনি ।

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে । কালশির এদিকে প্রচুর খালি জমি পড়ে আছে । আমার মনে হল এগুলোতে বিশাল পার্ক গড়ে তোলা যায় । কিন্তু দালান বানানোর কোম্পানির অঢেল টাকা চাই । যে কোন উপায়ে তারা এগুলোতে ম্যানেজ করে দালান হাকাবে । এত দালান কি আসলেই দরকার ?




























ছবিগুলো নেট থেকে নেওয়া । আরও ছবি আছে কিন্তু কপি নিষিদ্ধ থাকায় তা আর ছাপা গেল না। ছুটির দিনে ঘুরে আসুন কজন মিলে । ছাদ খোলা গাড়ি হলে ভাল হয় ।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০২

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বেশ কিছুদিন আমি হাতিরঝিল ছিলাম, গুলশান-২ এর আমার ছোট চাচা থাকতেন তাই প্রচুর যাতায়াত হতো ওদিকটায়। বেশ কিছু সুন্দর বিল্ডিং হয়েছে তবে রাস্তায় তার ঝুলে থাকার বিষয়টি নিয়ে সরকারকে আরো সচেতন হতে হবে। শুধু বিল্ডিং করলেই হবে না, অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও সৌন্দর্য বর্ধনে আরো বেশী যত্নবান হতে হবে। বিল্ডিং- এর প্রয়োজন রয়েছে অবশ্যই তবে তাদের প্ল্যানিং-এর দিকে নজর দেয়া প্রয়োজন। ধন্যবাদ।

১২ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০৮

শাহ আজিজ বলেছেন: হুম নেটের তারগুলো খুব বিড়ম্বনাময় ।

২| ১২ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৩

অহরহ বলেছেন: আমাদের সবার প্রিয় ব্লগার সোনাগাজী দাদা কি হারিয়ে গেলেন।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৪

শাহ আজিজ বলেছেন: উনি রেস্টে আছেন ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৯

শাহ আজিজ বলেছেন: এই পোস্টে লাইক দিয়েছেন গাজি সাহেব ।

৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৭:৪১

কলাবাগান১ বলেছেন: আপনি দেশের যতই কোন ভাল জিনিস তুলে আনুন না কেন, রাতকানা লোকজন তার মাঝেও খারাপটাকে সবার আগে তুলে ধরবে পাছে আবার দেশ এগিয়ে যাচ্ছে সেটা যাতে না বুঝা যায়। আগেও বলেছিলাম, এদের চোখ এত তীক্ষ যে এরা খালি চোখে চাদে জলজ্যান্ত মানুষকে দেখতে পায় কিন্তু চোখের সামনে ৬ কিলোমিটার এর পদ্মা সেতু দেখতে পায় না এরা

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৬

শাহ আজিজ বলেছেন: হ্যা, কিছু লোক আছে ওসবেই অভ্যস্ত । আমি তো দেখি চারিদিকে বেশ সাজ সাজ রব ।

৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৭:৫৯

কামাল১৮ বলেছেন: সবকিছুই বদলায়।বদলে যাওয়া প্রকৃতির এক নিয়ম।পল্লবিতে আমার একটা প্লট ছিলো আর আমার দুই বন্ধুর প্লট ছিলো রূপনগর।আমি তখন মতিঝিল এজিবি কলোনিতে থাকি।বছরে তিন চার বার যাওয়া।প্রতি বারারই পরিবর্তন চোখে পড়তো।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭

শাহ আজিজ বলেছেন: সেই প্লট কি আছে এখনো ?

৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৫২

কামাল১৮ বলেছেন: আমার এবং আরেক বন্ধুর প্লট বিক্রয় করে দিয়েছি।আরেক বন্ধু বাড়ী করেছে।পাঁচ বছর আগে মারা গেছে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ কামাল ভাই ।

৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:২৫

শেরজা তপন বলেছেন: প্রথমে ভেবেছিলাম 'উবের চড়ে' কোন জায়গার নাম :) পরে বুঝলাম আপনি উবারে চড়ে এসেছেন।
ঈদের পরে এই সময় ফাঁকা ঢাকায় ঘুরে দারুণ মজা।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৫

শাহ আজিজ বলেছেন: ওটা কি উবার না উবের হবে ? হুম ঢাকা এখন ফাকা । ঘুরতে দারুন মজারে ভাই ।

৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:১১

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বাংলাদেশে উন্নয়নের যে ইস্যুগুলো বারবারই জনগণ-কে দেখানো হয় তার একটা হলো পদ্মা সেতু। সন্দেহ নেই যে সেতুটা দেশের জন্য প্রয়োজন ছিলো আর এটা বাস্তবায়ন করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাই ধন্যবাদ পাবার যোগ্য। কিন্তু প্রশ্ন হলো প্রকৃত অর্থে সার্বিকভাবে জনগণের জীবনমানের কতটুকু উন্নয়ন হয়েছে বিগত কয়েক দশকে?

আপনার ঘরের খাবার পানির শুদ্ধতার মান কি বৃদ্ধি পেয়েছে? আপনি যে বাতাস নিশ্বাস নিচ্ছেন তার মান কি উন্নত হয়েছে? পণ্য-দ্রব্যের দাম কি আগের চেয়ে বেশীরভাগ জনগণের ক্রয় সীমার মধ্যে এসেছে না নাগালের বাইরে গিয়েছে? আপনার মত প্রকাশের অধিকার কি আগের চেয়ে বেড়েছে? আইনের সুশাসন আগের চেয়ে বেশী প্রতিষ্ঠিত হয়েছে? জনগণ হিসেবে মানুষের মৌলিক চাহিদার (খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা) কতটুকু আগের চেয়ে বেশী উন্নত হয়েছে? দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে? দেশের একজন নাগরিক হিসেবে আপনার জাতীয় লোনের পরিমানের অংশ (ব্যক্তিগত) কি কমেছে? ধনী (মুষ্টিমেয়) আর দরিদ্রের (বেশীরভাগ জনগণ) ব্যবধান (অর্থনৈতিক) কি কমেছে? বৈদেশিক বিনিয়োগ বেড়েছে? টাকার মূল্যমান বৃদ্ধি পেয়েছে? আমার ধারনা বেশীরভাগ প্রশ্নের উত্তর-ই নেতিবাচক হবে। তাহলে মৌলিক আর সাসটেনেবল উন্নয়নটা কোথায় হচ্ছে?

আর্থিক বিষয়ে আসি। একটা উদাহরণ দিচ্ছি। ধরুন আপনি এ মাসে ১০০ টাকা আয় করেছেন, পরিবারের সব ব্যয় বহন করার পর আপনার পকেটে আছে ২০ টাকা। কিন্তু এ মাসে ক্রেডিট কার্ডে খরচ করেছেন ৫০ টাকা। এ মাসে ঘরে লোনে কেনা জিনিসপত্র দেখে খুশি হলেও আগামী মাসে কিন্তু আপনাকে দেনা পরিশোধের কিস্তির চাপটা সহ্য করতেই হবে। প্রশ্ন হলো আগামী মাসে লোনের কিস্তির টাকা ফিরিয়ে দেয়ার আর্থিক সঙ্গতি আপনার আছে কি না? না সেটা আপনার সেভিংসকেও ধীরে ধীরে খেয়ে ফেলছে? যদি এই লোন আপনার সেভিংস খেয়ে ফেলে আর যদি আয় বাড়াতে না পারেন তবে আপনার সামনে কঠিন সমস্যা অপেক্ষা করছে নিঃসন্দেহে। কিস্তিতে কেনা জিনিসপত্র যদি লোনের পুরো কিস্তি পরিশোধের টাকা আয় করতে না পারে তবে সেটা আপনার সেভিংসে প্রভাব ফেলবেই। এটা নিয়ে আপনি এ মাসে তৃপ্তির ঢেকুর তুলতে পারেন তবে খুব বেশীদিন সেটা সম্ভব হবে না।

বলছিলেন বিল্ডিং-এর কথা। খেয়াল করলে দেখবেন বিগত কয়েক দশকে দেশে প্রচুর বাড়ি-ঘর হয়েছে। এগুলো (ইনভেস্টমেন্ট) বেশীরভাগই প্রাইভেট মালিকানায় তৈরী পাবলিক মালিকানাধীন নয়। অন্যদিকে রাস্তা-ঘাট, সেতু, রেল এগুলো সবই পাবলিক প্রপার্টি বা জনগণের টাকায় করা। কোন রাস্তায় একবার ওয়াসা, একবার বিদ্যুৎ, একবার গ্যাস কোম্পানী একাধিকবার খনন করছে, বছরের পর বছরে ধরে এই খেলা চলছেই। এগুলো সবই পরিকল্পনায় সমন্বয়হীনতার উদাহরণ। কেবল ঢাকা শহরের পরিবহন তথা যোগাযোগ ব্যবস্থার বিষয় হয়তো আপনি আমার চেয়ে ভালোই জানেন। ফুটপাত, খেলার পার্ক, সরকারী জমি সবইতো বেদখল হয়ে গেছে। ট্রেনের আর বিমানের টিকিটও কালোবাজারীর হাতে। তাহলে উন্নয়নটা কি শুধু ঐ সেতুতেই আটকে আছে? খুব সম্ভবত। ধন্যবাদ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:২৯

শাহ আজিজ বলেছেন: খুব ভাল পর্যালোচনা দিয়েছেন । একদিকে এই উন্নয়ন তো অন্যদিকে পতন যেমনটা আপনি বলেছেন । উন্নয়ন চাই সব ক্ষেত্রে । ধন্যবাদ ইফতেখার ।

৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪

কলাবাগান১ বলেছেন: কিছু মানুষ আছে যারা কিছুদিন বিদেশ এ থেকে দেশে ফিরে ই শুধু কমপ্লেইন আর আর কমপ্লেইন করতে থাকে..। বাংলাদেশের সব খারাপ: বাতাস খারাপ, মানুষ খারাপ, খাদ্য খারাপ, রাস্তা-ঘাট খারাপ, পানি খারাপ, রিকসা খারাপ, মাটি খারাপ, নদী খারাপ, জামা-কাপড় খারাপ, গায়ের লোম খারাপ, ইন্টারনেটের তার খারাপ (তবে বাংলাদেশে বসে অনলাইনে বিদেশে কাজ করতে পারা সেটা খারাপ না), শুধু কমপ্লেইন আর কমপ্লেইন.......এই বাংলাদেশের ই গরীব কৃষক/গার্মেন্টকর্মীদের আয়ের টাকায় বিনা পয়সায় সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে বিদেশী সাদা কলার এর জবের ভিত্তি কিন্তু এই গরীব দেশই করে দিয়েছে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৮

শাহ আজিজ বলেছেন: আপনাকে অনুরোধ ৯ নাম্বার মন্তব্যের জবাব দেবেন ।

৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৭

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বিনে পয়সায় বাংলাদেশের সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেকই পড়াশোনা করেছেন, করছেন। এটা কোন অন্যায় নয়। আমি মনে করি শিক্ষা মানুষের মৌলিক অধিকার যদিও কিছু দলকানা মানুষ কখনোই চান না জনগণ শিক্ষিত হোক, তাদের অধিকার নিয়ে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলুক কিংবা সেবার মান উন্নয়নে সরকারের সমালোচনা করুক।

ব্যক্তিগতভাবে আমার জীবনে আমি কোনদিনও কোন সরকারী প্রতিষ্ঠানে বিনে পয়সায় পড়াশোনা করেছি বলে মনে পড়ে না। ঢাকা কমার্স কলেজ কিংবা ঢাকা সিটি কলেজ সরকারি বলেও আমি জানতাম না। সব জায়গাতেই বেতন দিতে হয়েছে। কোন দেশে জন্ম হওয়ার সুবাদে সে দেশে প্রাথমিকভাবে পড়াশোনা করাটাই স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। আর তাই আমি আমার সকল শিক্ষকদের প্রতি আজও শ্রদ্ধাশীল। স্কুলে পড়ার সময়ের শিক্ষকদের সাথে আজও আমার যোগাযোগ রয়েছে একারনেই। আমেরিকাতে ক্লাসরুমে প্রফেসর প্রবেশ করলে প্রথমদিকে আমি প্রা্য়ই শিক্ষকের সম্মানার্থে দাঁড়িয়ে যেতাম, বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা আমাকে এটাই শিখিয়েছে। আমাকে এও শিখিয়েছে সত্য কে সত্য আর ভুল কে ভুল বলা, এজন্য আমার গর্বিত। আমার বংশে কেউ রাজনীতির সাথে জড়িত বলে জানি না আর আমি নিজেও রাজনৈতিক কোন দলে সাথে জড়িত নই, তাই সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে পড়াশোনা বাদ দিয়ে রাজনীতি করার অসুস্থ চিন্তাও ছিলো না।

বাকি থাকলো বাংলাদেশে কাজ করার ইস্যু। যে যাই মনে করুন না কেন, দিন শেষে এ দেশে ব্যবহৃত কোন সার্ভিসই আমি প্রবাসী বলে আমাকে ফ্রীতে দেয়া হচ্ছে না, সেটা আশাও করি না। যেহেতু আর সবার মতো আমাকেও পে করতে হচ্ছে তাই সেবার মান নিয়ে প্রশ্ন তোলার অধিকার একজন ভোক্তা হিসেবে আমার অবশ্যই আছে। অবশ্য বাদামী চামড়ার মানুষরা হয়তো মনে করি, এ ধরনের অভিযোগ করা শুধুমাত্র সাদা চামড়ার স্যারদের জন্য প্রযোজ্য। আসলে দাস প্রথা চলে গেলেও আমরা পোড়া চামড়ার মানুষগুলো এখনো দাসত্ব মনোভাব থেকে মুক্তি পাই নি। তাই আমাদের অভিযোগ করাও হয়তো ঠিক নয়। অভিযোগ করলেই পড়তে হবে বিপদে।

খারাপ কে খারাপ আর সমস্যাকে সমস্যা না মনে করানোর অপচেষ্টা, দলকানা লোকজন বরাবরই করেছে, অতীত কিংবা বর্তমানে। তারা যখন কোন সমালোচনার আর যৌক্তিকভাবে ব্যাখ্যা করতে পারেন না তখন ব্যক্তিগত আক্রমন হয় প্রধান অস্ত্র। সমস্যা হলো, রাতকানা লোকজনের চিকিৎসা সম্ভব হলেও দলকানা লোকজনের কোন চিকিৎসা নেই। তবে এদের শুভ বুদ্ধির উদয় হোক, প্রকৃত অর্থে দেশকে ভালোবাসুক এতটুকু কামনাতো আমরা করতেই পারি।

১০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: বিগত এক দশকে প্রপার্টি ডেভেলপমেন্ট বিজনেস খুবই প্রসারিত হয়েছে। অনেক ঝা চকচকে বিল্ডিং এখন অনেক এলাকাতেই চোখে পড়ে। কিন্ত দৃষ্যমান এইসব চকচকে বিল্ডিং যে উন্নয়নের মান্দন্ড নয় তাতো বেইলি রোডের ঝা চকচকে গ্রীন কোজি বিল্ডিংএ আগুন লেগে মানুষ পুড়ে মারার ঘটনাই প্রমান করে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০০

শাহ আজিজ বলেছেন: ভেতরের নিরাপত্তা ব্যাবস্থা খুব দুর্বল । বনানীতে এক দালান আরেক দালানে ঠ্যাকা খেয়ে আছে কিন্তু ভাঙ্গার নাম নেই ।

১১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০০

কলাবাগান১ বলেছেন: "প্রকৃত অর্থে দেশকে ভালোবাসুক এতটুকু কামনাতো আমরা করতেই পারি।"
দেশকে ভালবাসি বলেই সামান্য তম ভালটা দেখলেই তাকে সবার আগে সামনে আনি.....
গরীব দেশ সমস্যা থাকবেই....আমেরিকার মত সুযোগ সুবিধা কে মানদন্ড নিয়ে গরীব দেশের নাগরিক সুবিধা কে কন্সট্যান্ট কমপ্লেইন অন্তত করি না কেননা দেশটাকে ভালবাসি....আলোর নিচে অন্ধকার সবদেশেই আছে, তাই বলে আলোর কথা ভুলে গিয়ে শুধু অন্ধকারকে নিয়ে কমপ্লেইন করব না...
এটাই শেষ কমেন্ট....এমনিতেই নতুন পোস্ট বিরতি তে আছি সোনাগাজীর ব্যান এর প্রতিবাদে

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০২

শাহ আজিজ বলেছেন: :)

১২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঢাকা যেতে ভাল্লাগে না।

১৩ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:২০

শাহ আজিজ বলেছেন: কোথায় ভাল লাগে ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.