নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শখ করে বন্য প্রাণী পুষতে পছন্দ করেন অনেকেই। সেসকল পশু-পাখি প্রেমী সৌখিন মানুষদের শখ পূরণে বিশেষ আরো এক নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এবার মাত্র ৫০ হাজার টাকাতেই মিলবে হরিণ। তবে তা কিনতে যেতে হবে সুন্দরবন কিংবা বান্দরবন। এবার রাজধানীর জাতীয় চিড়িয়াখানা থেকেই সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়ায় মাত্র ৫০ হজার টাকাতেই যে-কেউ কিনতে পারবেন হরিণ। এক্ষেত্রে, শর্ত হলো একসাথে কিনতে হবে জোড়া হরিণ।জাতীয় চিড়িয়াখানায় বর্তমানে ৩ শ’র বেশি চিত্রা হরিণ রয়েছে। এখানে চিত্রা হরিণের যে শেড রয়েছে, সেখানে ১৫০টি হরিণ থাকার মতো জায়গা রয়েছে। তাই চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত হরিণ বিক্রি করে দিচ্ছে।২০২১ সালের জানুয়ারিতে সর্বপ্রথম প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে একজোড়া (একটি পুরুষ এবং একটি মেয়ে) হরিণের সরকার নির্ধারিত দাম ধরা হয়েছিল ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা। তবে এবার সে মূল্য শিথিল করে এক জোড়া হরিণের বর্তমান মূল্য ১ লাখ টাকা নির্ধারণ করেছে কর্তৃপক্ষ।
কেউ যদি হরিণ কিনতে চায় তাহলে যথাযথ কর্তৃপক্ষের বরাবর আবেদন করতে হবে সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বন বিভাগ থেকে ক্রেতাকে একটা সার্টিফিকেট দেবে-তার হরিণ পালনের সক্ষমতা রয়েছে। বন বিভাগের সেই সার্টিফিকেট দেখে তার কাছে হরিণ বিক্রি করবে চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ।
মানুষ ভাবে আমাদের এই চিড়িয়াখানা হরিণের খামার হয়ে গেছে। না, চিড়িয়াখানা তো খামার নয়। এটা একটা প্রদর্শনী কেন্দ্র এবং সরকারি জাতীয় প্রতিষ্ঠান। সুতরাং আমাদের চিড়িয়াখানার খাবারের বাজেট, লোকবল, স্থান সবকিছু মিলে সংকুলান হচ্ছে না। সুতরাং, এই অতিরিক্ত হরিণগুলো আমাদেরকে বিক্রি করতে হচ্ছে। তবে কোনো অবস্থাতেই এই হরিণ জবাই করে খাওয়া যাবে না। চিড়িয়াখানা থেকে যে কারো ক্রয়কৃত হরিণের দেখভালে বন বিভাগের প্রাণী কর্মকর্তারা সার্বিক সহায়তা করবেন।
কিনেই ফেলুন না দুটো হরিন ।
১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:১৫
শাহ আজিজ বলেছেন: ওখানেও দুটি বিপদ । ১ বাঘের ভয় ।২ মানুষ শিকারির ভয় ।
২| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩২
ঢাবিয়ান বলেছেন: বাঘ হরিন খেলে সমস্যা নাই। এটা ন্যচারাল ফুড চেইন। প্রকৃ্তির ইকো সিস্টেম এভাবেই বজায় থাকে। মানুষ শিকারীদের প্রতিহত করার দ্বায়িত্ব বন বিভাগের। ৫০ হাজার টাকায় হরিন বিক্রির খবর বাইরের দেশের environmentalist রা শুনলে বন বিভাগের খবর আছে।
১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:২৭
শাহ আজিজ বলেছেন: দেখি কি প্রতিক্রিয়া হয় ।
৩| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫
কামাল১৮ বলেছেন: হরিন বিক্রি না করে প্রকৃতিত ছেড়ে দেয়া ভালো।মাদ্রাজ এবং দিল্লিতে আমি হরিন দেখেছি।গরু রাস্তায় ঘুরাঘুরি করে।এখানে শহরে প্রচুর হাঁস আছে।পার্কিংলটে বাসা বানিয়ে বাচ্চা লালন পালন করে।সামার আসলে চলে যায়।বাচ্চারা যখন রাস্তা পার হয় মা বাবা রাস্তার মাঝা খানে দাড়িয়ে থাকে।সব গাড়ী থেমে যায়।বাচ্চারা নিরাপদে রাস্তা পার হয়।দেখতে কি সুন্দর লাগে।আমাদের দেশেও সম্ভব।আইন কঠোর এবং প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।
১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:২৮
শাহ আজিজ বলেছেন: হুম, আমাদেরও চেষ্টা করা উচিত ।
৪| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৭
বিষাদ সময় বলেছেন: যদি ভাল তদারকি থাকে তবে হরিণ বিক্রি খারাপ ন। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে বাংলাদেশের বেড়ায় যে বাগান খায়। বিকল্প হিসাবে এগুলোকে সাফারি পার্কে স্থানান্তর করা যায়। তবে চিড়িয়াখানায় বেড়ে ওঠা হরিণ বন্য পরিবেশে বেশিদিন সারভাইভ করবে না।
১১ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৬
শাহ আজিজ বলেছেন: ভাল আইডিয়া দিয়েছেন বিষাদ সময় । উত্তরবঙ্গে কিছু জায়গায় , সিলেট , কুমিল্লা , কক্সবাজারে সাফারি পার্কে এসব হরিন পরীক্ষামুলকভাবে লালন পালন করে দেখা যেতে পারে । তার আগে আইন করতে হবে যে হরিন হত্যা করলে আজীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবে ।
৫| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:১১
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: কিনে কি করবো সেটাই ভাববার বিষয়!
১১ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৭
শাহ আজিজ বলেছেন: খেলবেন ওদের সাথে তাতে ব্যায়ামটা হয়ে যাবে ।
৬| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:২৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমার মনে হয় এগুলো বিক্রি না করে বনে ছেড়ে দেয়াই ভালো হবে, আমি অনেক আগে একবার হরিণের মাংস খেয়েছিলাম।
১১ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫০
শাহ আজিজ বলেছেন: বনেও হরিন বাড়ছে তাই শহরের ধনবান ব্যাক্তিদের দৃষ্টি আকর্ষণে এই আহবান ।
৭| ১১ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:০৭
অহরহ বলেছেন: না ভাইয়া, না..............
১১ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫১
শাহ আজিজ বলেছেন: না না এই আর একটু ------------------
৮| ১১ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:০০
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: একটা বাংলো বাড়ি থাকলে কিনে নেওয়া যেত।
১১ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:০৪
শাহ আজিজ বলেছেন: বাংলো বাড়ি সাথে এক চিলতে বাগান , আহা আর কি চাই !!
৯| ১১ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৭
মিরোরডডল বলেছেন:
হরিণ খুব সুন্দর একটা প্রাণী।
কিন্তু তাকে বনেই মানায়।
যত খোলা বাগান হোক না কেনো, বাসা বাড়ির স্বল্প জায়গায় তার কষ্ট হবে।
১১ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪০
শাহ আজিজ বলেছেন: কথা সত্য ডল ।
১০| ১১ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমার ১০ বিঘা সাইজের একটা বাড়ি আর ১০০ কোটি টাকা থাকলে আমি চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষকে এই বিপদ থেকে উদ্ধার করার চেষ্টা করতাম।
১১ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৪
শাহ আজিজ বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ
১১| ১১ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১৬
রানার ব্লগ বলেছেন: বিক্রির কি দরকার, সাফারি পার্কে ছেড়ে দিক ।
১১ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৫
শাহ আজিজ বলেছেন: সেটাই কেন ভাবছেনা কে জানে ---
১২| ১১ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৮
রানার ব্লগ বলেছেন: চিড়িয়াখানার বাটপার গুলার ধান্দাবাজি । একজন একটা বা দুইটা কিনবে সেই উছিলায় এরা দশ টা জবাই করে খাবে ।
১১ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০১
শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , হতে পারে । আমরা সব সততা হারিয়ে ফেলেছি ।
১৩| ১২ ই মে, ২০২৪ ভোর ৪:৪৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
মিরপুর চিড়িয়াখানা কতৃপক্ষকে সাধুবাদ জানাতেই হয় । মাঝে মাঝে সংবাদ পত্রে খবর হিসাবে
দেখা যায় প্রয়োজনীয় খাদ্য ও সেবা যত্নের অভাবে চিড়িয়ানাখানার প্রাণিদের বেহাল অবস্থা,
অনেক প্রাণী অস্তিত্ব সংকটেও নাকি ভুগছে , সে ক্ষেত্রে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের পর সুন্দরবনের
সবচেয়ে সুন্দর প্রাণী চিত্রা হরিণ সগৌরবে বংশ বৃদ্ধি করে চলেছে মিরপুর চিড়িয়াখানায় বৈরী
বন্য প্রাণী পরিবেশে ।
চিড়িয়ানা কতৃপক্ষ তাদের ধারণ ক্ষমতার দ্বিগুন সংখ্যা বাড়াতে সক্ষম হয়েছে । চিত্রা হরিণের
মায়াবি চাহনি খুবই চিত্তাকর্ষক। কেন এই মায়াবী হরিণগুলি কতৃপক্ষের মায়া কাটিয়ে চিড়িয়াখানা
তথা তাদের প্রিয় জন্মস্থান ছেড়ে বেনিয়াদের হাতের পণ্য হতে চলেছে তা পর্যালোচনা করতে
গিয়ে কিছু প্রাসঙ্গিক অপ্রিয় কথামালা উঠে আসে ।
সেই ২০১৫ সাল হতেই শুনে আসছি আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সিঙ্গাপুরের চিড়িয়াখানার
আদলে মিরপুর চিড়িয়াখানাকে ঢেলে সাজানোর পরিকল্পনা করেছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর।
২০১৫ সাল থেকে কয়েক দফায় আধুনিকায়নের মহাপরিকল্পনা তৈরি করা হয়।
সবশেষ ২০২১ সালে ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা ব্যয় ধরে একটি মাস্টাপ্ল্যান হয়।
যা ২০২২ সাল থেকে বাস্তবায়নের কথা ছিল। তিন বছর পর শুনা যাচ্ছে এবার খরচ
ধরা হয়েছে ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। সেভাবেই নাকি এখনো ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট
প্রপোজাল(ডিপিপি) সাজানোর কাজ চলছে। কথা হলো বিবিধ প্রকারে প্রকল্পটির দির্ঘসুত্রিতা
না করে সময়মত আজ হতে প্রায় ১০ বছর আগে যদি প্রস্তাবিত প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা
হতো তাহলে এই অতি মুল্যবান চিত্রা হরিণগুলি বিক্রয় না করে তাদেরকে প্রকল্প প্রস্তাবিত
চিড়িয়াখানাতেই বন্য পরিবেশে রেখে দেয়া যেতো ।
তথ্য সুত্র : Click This Link
অন্যদিকে জানা যায় দেশে ব্যক্তি পর্যায়ে এখন চিত্রা হরিণ খামার গড়ে উঠেছে যথা বরিশালের
আগৈলঝাড়া উপজেলার রাজিহার গ্রামে গড়ে উঠেছে ব্যক্তি পর্যায়ে একটি চিত্রা হরিণের খামার।
এখন সে খামারে নাকি রয়েছে ১৬টি চিত্রা হরিণ।
সংবাদ ভাষ্য হতে জানা যায় চিত্রা হরিণ পোষা সংক্রান্ত নীতিমালা-২০০৯ অনুমোদনের পর
শখের বশে খমারিদের হরিণ পালার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হয়।
সংবাদে থাকা খামারির ভাষ্য মতে জানা যায় হরিণের তেমন কোনো রোগবালাই নেই, তাই
পালনটা সহজ। শুধু হরিণের হার্টঅ্যাটাক হওয়ার সম্ভাবনা একটু বেশি থাকে, তারপরেও গেলো
প্রায় ১০ বছরে তার খামারে নাকি মাত্র দু’টি হরিণ মারা গেছে।
খাবারসহ আনুষঙ্গিক খরচের বিষয়ে খামারির মতে হরিণ সব কিছু খায় না। বিশুদ্ধ পানি
ছাড়া চিত্রা হরিণ অন্য কোনো পানি পান করে না। এদের খাবারের তালিকায় রয়েছে
গমের ভূসি, ডালের ভূষি, গুঁড়া সয়াবিন, মালঞ্চ-কলমি পাতা। এছাড়া কেওড়া ফল ও
বাঁধাকপিও নাকি খেতে দেয়া হয় হরিণগুলোকে।
সুন্দরবন ছাড়া কেওড়া গাছ পাওয়া যায় না তাই সুন্দরবন লাগোয়া অঞ্চলগুলিতে
বেসরকারী পর্যায়ে হরিণের খামার গড়ে তোলা যায় বানিজ্যিক ভিত্তিতে । এর ফলে
ধারণা করা যায় এই অতি মায়াবী চিত্রা হরিণের সংখ্যা দেশে বৃদ্ধি পাবে উল্লেখযোগ্য
হারে ।
তবে বাণিজ্যিক অনুমোদন অর্থাৎ হরিণ বিক্রির অনুমোদন না দেওয়ায় এ খাতে খামারীদের
এখনো কোনো আয় নেই। তাছাড়া বেশ ব্যয় সাপেক্ষ হরিণ লালন পালন করে বড় করে পরে একটি হরিণ
জবাই করে এর মাংস খাওয়াটাও মুশকিল। কারণ এক্ষেত্রে উপযুক্ত কারণ (বয়স্ক কিংবা অসুস্থতা)
দেখিয়ে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ অধিদপ্তরকে অবহিত করে অনুমতি আনতে হয়।
এর বাইরে হরিণের বাচ্চা হলেও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ অধিদপ্তরকে অবহিত করতে হয়। প্রতিবছর একেকটি
হরিণের জন্যে আগে ১শ টাকা করে দিতে হলেও ২০১৮ সাল থেকে ১ হাজার টাকা করে নাকি দিতে হচ্ছে
সরকারকে। এছাড়া ১৫ শতাংশ ভ্যাট। নতুন লাইসেন্স করা, নবায়ন করা সবকিছু মিলিয়ে দিন দিন
খরচ বাড়ছে।
সংবাদে থাকা খমারীর ভাষ্য হতে আরো জানা যায় হরিণ বন্যপ্রাণী হলেও গবাদিপশুর মতো পোষ
মানে, অনেকগুলোই নাকি গৃহপালিত প্রাণীর মতো কাছে আসছে, তাদের শরীরে হাত দেওয়া যাচ্ছে,
আদর করা যাচ্ছে। তবে বেশি মানুষ দেখলে হরিণগুলো একটু ঘাবড়ে যায়, তা তবে সবমিলিয়ে
সৌখিন হলেও হরিণ পালন করা খুবই সহজ।
খামারীর দাবি, যেহেতু চিত্রা হরিণ পোষ মানে, সে কারণে বিলুপ্তি ঠেকাতে গবাদিপশুর মতো
এর খামারের অনুমোদন দেওয়া এবং বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের সুযোগ দেওয়া উচিত
সরকারের। তা না হলে যে হারে দেশে বনভূমি কমে আসছে, তাতে চিত্রা হরিণ একদিন
সত্যি সত্যিই চিত্রা হরিণ বিলুপ্ত হয়ে যাবে।
কুকুর-গরু-ছাগল মহিষ, ঘোড়া , হাতি সবকিছুই সভ্যতার বিবর্তনে একটি নিয়মের মধ্যে
থেকে আজ পোষ্য ও গৃহপালিত। তেমনি হরিণ যদি পোষ মানে সেটা অবশ্যই ভালো।
তবে এর আগে নিয়মতান্ত্রিকভাবে সুষ্ঠু পরিকল্পনার প্রয়োজন। হুট করেই বাণিজ্যিক উৎপাদনে
যাওয়া যাবে না। এজন্য বিস্তর গবেষণা, আলোচনা ও সময়ের প্রয়োজন। যদিউ ব্যক্তিগত পর্যায়ে
হরিণ পালন কিংবা খামার করার বিধিবিধান এখন অনেক সহজ করা হয়েছে বলে বন্যপ্রাণী
সংরক্ষণ অধিদপ্তর দাবী করে ।
ছবি ও তথ্য সুত্র: ছবি সুত্র : Click This Link
যাহোক, জাতীয় গুরুত্বপুর্ণ একটি বিষয়ের উপর পোষ্ট দিয়ে এ সম্পর্কে সকলের মাঝে ফলপ্রসু একটি
আলোচনার সুযোগ করে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল
০৮ ই জুন, ২০২৪ সকাল ১০:২২
শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ডঃ আলি ।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:১১
ঢাবিয়ান বলেছেন: কি ভয়ংকর সংবাদ !! চিড়িয়াখানা রাখতে না পারলে , এই হরিনদের সুন্দরবনেই ফিরিয়ে দেয়া হোক।