নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বাধীনতার পর এযাবত কত বাজেট এসেছে গুনে বলতে পারবনা । বাজেট সেটা আওয়ামী বাজেট বা বি এন পির বাজেট হোক পেশ করার আগেই প্রত্যাখ্যান করার নজির অনেক । কেউ কারো বাজেট সইতে পারে না । বামপন্থীরা বেশ সুবিধাজনক জায়গায় দাড়িয়ে সুবিধাজনক বক্তব্য দিয়ে থাকে । এবারের বাজেট বক্তৃতা মনোযোগ দিয়ে শুনলাম এজন্য যে মূল্যস্ফীতি এমনভাবে জড়িয়ে রেখেছে যে দারুন দুর্ভাবনায় পড়েছি আমি , সে ও তাহারা এবং তাহাদের জন্য । ওষুধের দাম বেড়েছে কিভাবে বেচে থাকব তাই বড় সমস্যা । আশাকরি আপনারা ব্যাপারটা সিরিয়াসলি নেবেন এবং বলবেন আপনার কথা , উন্মুক্ত আলাপ হবে ।
০৭ ই জুন, ২০২৪ রাত ৮:৪৪
শাহ আজিজ বলেছেন: আড়ৎদার কলা ঝুলিয়ে রাখে পাবলিকের জন্য । রাজনীতিবিদদের জন্য বাজারে যাওয়া লাগে না , বাজার ঘরে এসে পড়ে ------ ।
আমি একটা ভয়াবহ সময় দেখতে পাচ্ছি সামনে ।
২| ০৭ ই জুন, ২০২৪ রাত ৮:৩৫
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: কালো টাকা সাদা করতে সরকারকে কর দিতে হবে মাত্র ১৫ শতাংশ। অথচ বৈধভাবে প্রদর্শিত সম্পদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ কর আরোপ করা হয়েছে ৩০ শতাংশ হারে!!!!
আপনি চুরি, ডাকাতি, স্মাগলিং, মানব পাচার যা ইচ্ছা তা করে কাল টাকা কামান । এরপর সেই কাল টাকা ১৫% কর দিয়ে সাদা বানায়ে ফেলেন। এই হচ্ছে এবারের বাজেট। সোজা কথায় লুটপাঠকে বৈধতা দেয়া হল ।
০৭ ই জুন, ২০২৪ রাত ৮:৪৭
শাহ আজিজ বলেছেন: সোজা কোথায় ব্যাবসায়ি বান্ধব সরকার ব্লাক মানিকে সবচে বেশি প্রেফারেন্স দিয়েছে যা লজ্জাস্কর ।
৩| ০৭ ই জুন, ২০২৪ রাত ৮:৪৫
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সংসারের বাজেট করতে গেলে সবসময়ই ঘাটতি থাকে। মাস শেষে ঘাটতি মেটানোর জন্য ধার করে সমন্বিত বাজেট করতে হয়। বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষের অবস্থা আজন্ম এরকমই। (যারা দরিদ্রসীমার নীচে, তারা অবশ্য এ ক্যাটাগরির বাইরে)। আমাদের জাতীয় বাজেট আমাদের সংসারের বাজেটেরই প্রতিফলন, কিংবা আমাদের সংসারের বাজেট জাতীয় বাজেটেরই প্রতিফলন।
বাজেট-পরবর্তী বক্তব্যগুলো আগে থেকেই মনে হয় রেডি করা থাকে। বাজেট ঘোষণার পর পর তা প্রকাশ পায়। আর কথাগুলো চিরকালই একই রকম। কাল যদি বিরোধী দল সরকারে আসে, তাহলে তারা আজকের সরকারি দলের কথাগুলো বলবেন, আর এরা বিরোধী দলের কথাগুলো বলবেন। আমরা তো আমাদের দেশে এই কালচারই দেখে আসছি। নির্বাচনে জিতলে ভোট সুষ্ঠু হয়, হেরে গেলে সূক্ষ্ম কারচুপি হয়
এ ব্যাপারে এক্সপার্ট না। চ্যানেল আইয়ের কিছু তাৎক্ষণিক পর্যালোচনা শুনছিলাম বিভিন্ন এক্সপার্টদের। তারা কোনো ভালো খবর দিতে পেরেছেন বলে মনে হয় না। আপনি ঐ খবর শুনে থাকলে বলতে পারবেন।
আজকের খবরে শুনলাম, বাজেট ঘোষণার পর পরই বাজার চড়া। আমি বাজারে যাব কাল। ২০০০ টাকার বাজারের জন্য কত টাকা খরচ হয়, তা অন গ্রাউন্ড রিপোর্ট শেষে বোঝা যাবে।
আমাদের আরেকটা খারাপ দিক হলো, বাজেট ভালো হোক বা খারাপ হোক, বাজেটের পর লাফ দিয়ে জিনিসের দাম বেড়ে যায়। এই রোগ কীভাবে সারাবেন?
০৭ ই জুন, ২০২৪ রাত ৮:৫১
শাহ আজিজ বলেছেন: ২০০০ টাকার বাজারের কিসসা ছেপে দিও সোনা ।
আমি বিকেল থেকেই টি ভির সামনে শুনছি হতভাগা বাঙ্গালদের আহাজারি ।
৪| ০৮ ই জুন, ২০২৪ রাত ১২:৩২
কামাল১৮ বলেছেন: কবি আবুল হাসানের রাজা যায় রাজা আসের মতো বাজেট যায় বাজেট আসে,জনগন বসে বসে দেখে।
০৮ ই জুন, ২০২৪ সকাল ১০:২৩
শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , যথারত
৫| ০৮ ই জুন, ২০২৪ রাত ৮:২৫
নাহল তরকারি বলেছেন: বাজেটের পর সব কিছুর দাম বাড়বে। বৈদেশিক ঋন বাড়বে। উন্নয়ন হবে ৪০ টাকার, অপচয় হবে ৫০ টাকা। আর কোন খাতে কত টাকা ব্যায় হবে, কত টাকা টার্গেট করেছে, কোন খাতে কত টাকা ইনকাম হবে এগুলো জানার ইচ্ছে মরে গেছে। এখন প্রধানমন্ত্রী যদি আমাকে বলতো এই নেও ইমরোজ তুমাকে দোকান কিনে দিলাম ব্যাবসা করে খাও, বা হাসান কে হোটেল ব্যাবসা ধরিয়ে দিলো মামুস বিল্লাকে গাড়ি দিয়ে বললো “এই নেও ট্রিপ মেরে খাও।” তাহলে আমাদের মত বেকারের উপকার হতো।
০৮ ই জুন, ২০২৪ রাত ৯:৩৬
শাহ আজিজ বলেছেন: বড় কঠিন এবং যুক্তিসঙ্গত পয়েন্ট এনেছেন ।
৬| ০৯ ই জুন, ২০২৪ রাত ৯:২৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমাদের দেশে বাজেট মানে ট্যাক্স, ভ্যাট আর শুল্ক বৃদ্ধির প্রস্তাবনা। সাধারণ মানুষের কোন লাভ নাই। বাজেট দিয়ে মূল্যস্ফীতি ঠেকাতে পারবে না।
০৯ ই জুন, ২০২৪ রাত ৯:৩৩
শাহ আজিজ বলেছেন: মাত্র কদিন বাদেই শুরু হবে যন্ত্রনা । একটা হাডডা হাড্ডি লড়াই শুরু হবে বিক্রেতা - গাহাক এর মধ্যে । গাহাককে খুশি করার কোন উপায় নেই সরকারের হাতে ।
৭| ১০ ই জুন, ২০২৪ ভোর ৬:৪১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
বাজেট মানেই টাকা পয়সার টানাটানি
কারো পকেট হয় খালি কারো পকেট যায় ভরি ।
।
বিত্তবানেরা ভাল করেই জানে বাজেট মানেই তাদের টাকা কামানো ।
আর বাজেট নিয়ে দেশের গরীবের ভাবনাই বেশি, তাদের সবাই ভাবে
বাজেট দিয়া আমাগো কী হইবো? বাজেট তো অইলো ধনীগো লেইগা।
আমাগো কথা কে ভাবে? সরকার তো শুধু ত্যালা মাথায় ত্যাল দেয়।
অস্বীকার করার উপায় নেই যে, দেশে উন্নয়নের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে
আয় বৈষম্য। বাড়ছে ধনী-গরিবের ব্যবধান।
অথচ বাজেট মুল লক্ষ হলো দেশের উন্নয়ন ঘটানোর সাথে সাথে
মানুষের আয় বৈষম্য কমানো , এর জন্য করনীয় উপযুক্ত বিষয়
নির্ধারণ করে সে সকল বাস্তবায়নের জন্য বাজেটের মাধ্যমে
প্রয়োজনীয অর্থের যোগান দেয়া । কিন্তু তা করতে গিয়ে যদি
দেশের সিংহভাগ মানুষের পকেট খালি করার ব্যবস্থা বাজেটে
থাকে তবে সে বাজেটের দরকারটা কী?
তাই বাজেট ভাবনা ও তা বাস্তবায়নে অর্থায়ন কী ভাবে করা
হবে তা নিয়ে বাজেট তৈরীর অনেক আগেই প্রচার মাধ্যমসহ
সকল প্রকার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যথাযথভাবে ব্যবহার
করে সমাজের সকল স্তরের জনগনের নিকট হতে বাজেট ভাবনা
সংগ্রহ করে তারপর সে আলোকে বাজেট প্রনয়ন করা হলে প্রনিত
বাজেট নিয়ে সমালোচনা করার সুযোগ অনেকাংশে কমে যাবে
বলে মনে করি ।
১০ ই জুন, ২০২৪ সকাল ৯:৫৯
শাহ আজিজ বলেছেন: উত্তম বচন ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই জুন, ২০২৪ রাত ৮:৩৪
ঢাকার লোক বলেছেন: সরকারি দলের মতে এমন জনবান্ধব বাজেট যেমন আর অতীতে হয়নি, তেমনি বিরোধী দলের মতে এমন গনস্বার্থবিরোধী বাজেট কখনো হয়নি ! এই চিরন্তন মত, এর জন্য বাজেট ভুমিষ্ট হওয়া আবশ্যক নয়। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি একটা চলমান প্রসেস, আড়ৎদার বাজেটের জন্য থোড়াই অপেক্ষা করে !