নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফ্রিল্যান্সিং বা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের পথ যেন ব্যাহত না হয় তেমন ব্যবস্থা করে গ্রামীণ অঞ্চলে রাত ১০টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত মোবাইল টাওয়ার নিষ্ক্রিয় রাখার প্রস্তাব করেছেন সরকারদলীয় সংসদ সদস্য ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত। মোবাইল ফোনের অপব্যবহারের কারণে নতুন প্রজন্ম প্রতিবন্ধী হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করে সরকার দলীয় এমপি প্রাণ গোপাল দত্ত রাতে শিশু-কিশোরদের মোবাইল ফোন থেকে দূরে রাখার উপায় খুঁজতে বলেছেন।
আজ শনিবার জাতীয় সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট আলোচনায় অংশ নিয়ে কুমিল্লা-৭ আসনের এই এমপি বলেন, রাত ১০টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত প্রত্যন্ত গ্রামীণ অঞ্চলে মোবাইল টাওয়ারগুলো নিষ্ক্রিয় রাখার উপায় খুঁজতে হবে।
প্রাণ গোপাল বলেন, একজন চিকিৎসক হিসেবে আমি সবসময় প্রযুক্তির পক্ষে। আমি ডিজিটাল বাংলাদেশের পক্ষে, স্মার্ট বাংলাদেশের পক্ষে। কিন্তু আমাদের ডিজিটাল পদ্ধতি অর্থাৎ যেভাবে মোবাইল ফোনের অপব্যবহার হচ্ছে, আমার মনে হয় না আর বেশি দিন আমাদের এই প্রজন্ম প্রতিবন্ধী না হয়ে থাকতে পারবে। বিল গেটস নিজে বলেছেন উনি ওনার সন্তানকে ১৬ বছরের আগে মোবাইল ফোন স্পর্শ করতে দেননি। মার্টিন কুপার এক বছর আগে বলেন, আমি যদি জানতাম যে একজন ব্যক্তি, এই প্রজন্ম মোবাইল ফোনের সঙ্গে ৫-৬ ঘণ্টা আঠার মতো লেগে থাকবে, তাহলে এটা আবিষ্কার করা আমার জন্য একটা নির্মম ভুল হয়েছে বলে আমি মনে করি।
‘একই সঙ্গে বুকার প্রাইজ উইনার হাওয়ার্ড জ্যাকবসন বলেন, আগামী ২০ বছর পরে বিশ্বের জনসংখ্যা লেখাপড়ায় প্রতিবন্ধী হয়ে যাবে, তারা প্রযুক্তি চালাতে পারবে কিন্তু কম্পোজিশন করতে পারবে না, কোনো কিছু শিখতে পারবে না। সুতরাং কোনোভাবে মোবাইলের কোনো একটা অ্যাপ তৈরি করে রাত ১০টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত প্রত্যন্ত গ্রামীণ অঞ্চলে মোবাইল টাওয়ারগুলো নিষ্ক্রিয় করা যায় কি না অথবা সেই মোবাইল টাওয়ার যাতে ব্যবহৃত না হয় মানে ফ্রিল্যান্সিং বা অন্যান্য বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের বিকল্প পথ ছাড়া অন্য কোথাও যেন ব্যবহৃত না হয় সেই ক্ষেত্রে আমাদের নজর দেওয়া উচিত।’ বলেন কুমিল্লা-৭ আসনের এই এমপি।
জুম বাংলা
২৩ শে জুন, ২০২৪ রাত ৮:৫২
শাহ আজিজ বলেছেন: জরুরী দরকারে কোথায় এবং কিভাবে যোগাযোগ করতে হবে তা কিন্তু তিনি বলেননি ।
২| ২৩ শে জুন, ২০২৪ রাত ৯:৩০
নতুন বলেছেন: বাচ্চাদের রাতে ইমু, ভিগো, টিকটক, র্সট, টেলিগ্রাম গ্রুপ থেকে বাচাতে হবে।
এইসবের গ্রুপে যে কি হয় দেখলে আক্কেল গুরুম হবে..
২৩ শে জুন, ২০২৪ রাত ৯:৪৬
শাহ আজিজ বলেছেন: আমি একদমই দেখিনা বা জানিই না এসব অ্যাপ সম্পর্কে ।
৩| ২৩ শে জুন, ২০২৪ রাত ১০:২৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বেশী টেলিভিশন দেখলে সৃষ্টিশীলতা নষ্ট হয় বলে শুনেছি। একইভাবে সারাদিন অনলাইনে অকারণে হাবিজাবি অ্যাপস নিয়ে পড়ে থাকলে জাতির বড় একটা অংশের ঘিলু দুর্বল হয়ে যাবে। শিল্প, সংস্কৃতি ধ্বংস হয়ে অপসংস্কৃতি বিরাজ করবে সর্বত্র। বানরের হাতে হাতুড়ি দিলে যা হয় আরকি।
তবে রাতের বেলা গ্রামের অধিকাংশ মানুষ এবং শহরেরও অধিকাংশ মানুষ নেশাগ্রস্তের মত ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকে। এটাকে নিয়ন্ত্রণ করার কোন কৌশল আবিষ্কার করা যায় কি না সেটা ভেবে দেখা উচিত। ইন্টারনেটের বিভিন্ন ফালতু অ্যাপস, গেমস বা সাইট মাদকের চেয়েও খারাপ নেশা।
২৪ শে জুন, ২০২৪ রাত ১:০০
শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , তবে তাই হোক ।
৪| ২৪ শে জুন, ২০২৪ রাত ১:১১
নিমো বলেছেন: সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: তবে রাতের বেলা গ্রামের অধিকাংশ মানুষ এবং শহরেরও অধিকাংশ মানুষ নেশাগ্রস্তের মত ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকে। এটাকে নিয়ন্ত্রণ করার কোন কৌশল আবিষ্কার করা যায় কি না সেটা ভেবে দেখা উচিত।
এই কৌশল আছে, এবং সরকার তা বিরোধী দলের আন্দোলনে প্রায়শই ব্যবহার করে। ৪জি কে ২জিতে নামিয়ে দিলেই হবে অথবা স্পিড এমন রাখতে হবে যে তা না থাকার মতই, তবে টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক সেবা প্রদানকারী কোম্পানিগুলো তা চাইবে না। রাতের ধান্ধাবাজি প্যাকেজগুলোই তাদের টাকা আয়ের মূল উৎস।
@ পোস্ট লেখক, আপনি আমায় আপনার পোস্ট আসতে বারণ করেছেন, তাও এই মন্তব্যটা না করে পারলাম না। অপ্রয়োজনীয় হলে মুছে দিবেন বা আমায় ব্লক করে দিবেন।
২৪ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:২৬
শাহ আজিজ বলেছেন: আমি বারন করেছিলাম ? মনে নেই ।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
৫| ২৪ শে জুন, ২০২৪ সকাল ৮:০৮
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: রাতে ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক বন্ধ রাখাই সর্বত্তোম। এর উপকারিতা অপরিসীম।
২৪ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১১:২৪
শাহ আজিজ বলেছেন: কিছু একটা করতে হবে যাতে রাতে ওইসব অ্যাপ ব্যাবহার বন্ধ হয় ।
৬| ২৪ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:১৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
করলে ভালই হবে কিন্তু এটা বাস্তবায়ন কঠিন। আরও যোগ্য বিকল্প ভাবতে হবে।
২৪ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ১:১১
শাহ আজিজ বলেছেন: সফটঅয়ার ইঞ্জিনিয়াররা এটা ভাল বলতে পারবে ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জুন, ২০২৪ রাত ৮:৪৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: গোপাল দাকে আমি প্রাণপণে সমর্থন জানাচ্ছি। কিন্তু এটা কীভাবে সম্ভব? প্রডাক্টিভ ফিল্ডের জন্য অনবরত চালানোর জন্য টাওয়ার লগিন সিস্টেম করা যেতে পারে।
এই সিস্টেমটা তো সারাদেশেই চালু করা উচিত।