![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাতৃগর্ভে ভ্রূণ সঞ্চারকালে পিতৃকোষ ও মাতৃকোষে মিলনে ২৩ জোড়া ক্রোমোজোমের জিন পূর্বপুরুষের বৈশিষ্ট্য নিয়ে নতুন কোষে সঞ্চালিত হয়। এগুলোর মধ্যে বিশেষ কিছু জিন ব্যক্তিত্ব গঠনে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এইটি জীববিজ্ঞানের কথা। আমার কথা হল, কোন জিনগুলি, কি ধরনের ব্যক্তিত্ব গঠনে, কিরূপ ভূমিকা নিবে, তা নির্ভর করে কিসের ওপর? এর জবাব কি কোন বিজ্ঞান দিয়েছে? এখনও দেয়নি। আমি বলব, অবশ্যই তৎকালীন গ্রহ-নাক্ষত্রিক প্রভাব দ্বারাই তাহা নির্ধারিত হয়। এজন্যই জন্মকালীন গ্রহ-নাক্ষত্রিক অবস্থান বিশ্লেষণকরে কোন শিশুর সারাজীবনের সম্পূর্ণ চিত্র জ্যোতিষবিদ্যার মাধ্যমে অঙ্কন করা সম্ভব। জ্যোতিষরত্ন- শহিদুল ইসলাম মৃধা। https://www.facebook.com/shahidmridhabd [email protected]
ইদানিং ব্লু হোয়েল গেমের পরিনতিতে বিশ্বব্যাপী বহু লোকের আত্মহত্যার কথা জানা যায়, যাদের মধ্যে বাংলাদেশেরও দুজন কিশোর-কিশোরীর করুন মৃত্যু আমাদেরকে মর্মাহত করে! অনেক অভিভাবকের উদ্বেগের কথা বিভিন্ন মিডিয়া এবং সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে উঠে আসে। এই মুহূর্তে সকল অভিভাবকের উদ্বেগের অবসানকল্পে আমার পক্ষথেকে হস্তরেখাবিদ্যায় সম্ভাব্য আত্মহত্যাকারীর হাতের রেখার পরিচয় দেয়া নৈতিক দায়িত্ব মনে করে এই বিষয়ে লিখছি। তার আগে জানা দরকার মানুষ আত্মহত্যা করে কেন? পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, জানা-অজানা প্রিয়জন থেকে শুরু করে চারপাশের পরিবেশ-প্রকৃতি সবকিছুকে ভালবেসে মানুষ জীবনযাপন করে। তার ওপরে মানুষ সবচেয়ে ভালবাসে তার নিজেকে। তারপরও এই সুন্দর পৃথিবী ছেড়ে সে চলে যেতে চায় কেন? নিজেকে এত ভালবেসেও সে আত্মহণন করতে যায় কেন?
গভীর কোন দুঃখ, শোক, ব্যাথা, বেদনা, উদ্বেগ প্রভৃতি যখন মানুষের জীবনে আসে তখন আত্মসম্বরণ করাই মানুষের ধর্ম। কিন্তু যাদের মধ্যে এই আত্মসম্বরণ করার ক্ষমতা কম বা একেবারেই নেই, তাদের মনের জোর কম কিংবা একেবারেই নেই। তাদের মধ্যে হঠাৎ একটি ভয়ঙ্কর তড়িৎ প্রবাহের মত আচমকা আত্মহণনের প্রবৃত্তি মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। তখন তাদের বিচারশক্তি একেবারেই লোপ পায়, বিবেচনা করার ক্ষমতা থাকেনা। তখন তারা নিজেদের চোখ দিয়ে দেখেনা, নিজেদের কান দিয়ে শোনেনা, সম্পূর্ন বিচার-বুদ্ধি হারিয়ে ফেলে, মনের সমত্ব রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়ে আত্মহত্যা করে ফেলে। তাই বলা চলে আত্মহত্যা একটি সাময়িক পাগলামীর চূড়ান্ত লক্ষণ। অবশ্যি পূর্ব লক্ষণ হিসেবে আত্মসম্বরণ করার ক্ষমতা কম বা একেবারেই নেই প্রকাশ পাওয়া স্বাভাবিক।
প্রশ্ন হল তাদের মনের সমত্ব রক্ষা হয়না কেন? কেন তাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবৃত্তি আসে? হস্তরেখাবিদ্যায় তার জবাব আছে। আমি সকল শ্রেনীর সাধারন পাঠকের জন্য অতি সহজে বুঝবার সুবিধার্থে চিত্র সহ উপস্থাপন করছি, কোন রেখাটি থাকলে মানুষ আত্মহত্যা করতে পারে। যা বুঝতে কাউকে হস্তরেখাবিদ হতে হবেনা। যদিও হস্তরেখাবিদ্যা শুধুমাত্র কোন একটি রেখার ওপর ভিত্তি করে ফলাফল বর্ননা করেনা। সেই সাথে হাতের শ্রেনী, গঠন, বৈশিষ্ট্য, আঙ্গুলের গঠন, বৈশিষ্ট্য, বিশেষকরে বৃদ্ধাঙ্গুলির গঠন, বৈশিষ্ট্য, গ্রহাদির ক্ষেত্র সমূহের শুভাশুভ সহ অন্যান্য রেখা ইত্যাদি অনেককিছুর ওপর সম্পূর্ন ফলাফল নির্ভর করে। তবুও যদি কারো হাতে এইরূপ বা কাছাকাছি আকারের রেখার অস্তিত্ত্ব দেখা যায়, সেই সাথে তার মনের জোর কম আছে বলে মনে হয়, কিংবা তার আচরন সন্দেহজনক বলে ধারনা করেন, তবে অবশ্যই তাকে শীঘ্রই কোন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে নিয়ে যেতে হবে।
হস্তরেখাবিদ্যায় একটি প্রধান রেখার নাম- শিরোরেখা। এই রেখাটি বৃদ্ধাঙ্গুল ও তর্জনীর মাঝামাঝি অংশ থেকে শুরু হয়। অন্যান্য রেখার তুলনায় শিরোরেখাটি মোটামুটি স্বাধীন, অর্থাৎ অন্য কোন রেখা, গ্রহ, চিহ্ন, আঙ্গুল বা হাতের গঠন বৈশিষ্ট্য খুব বেশি শিরোরেখাটিকে প্রভাবিত করতে পারেনা। তবে একেবারে যে প্রভাবিত করেনা- তা নয়। মানুষের জীবনে যেমন মানসিক ও বাস্তবিক দুইটি আলাদা দিক আছে, করতলকেও তেমনি দুইটি ভাগে ভাগ করে বিচার করা হয়। আর এই ভাগটি করে দেয় শিরোরেখা। যার ওপরের অংশটি থেকে মানসিক ভাবধারা এবং নীচের অংশটি থেকে বস্তুগত চিন্তাধারার ইঙ্গিত দেয়।
যদি শিরোরেখাটি আরেকটি প্রধান রেখা আয়ুরেখার উৎপত্তি স্থলের সঙ্গে মিশে শুরু হয়ে বেঁকে বিপরীত দিকের নীচের কোনার দিকে অর্থাৎ চন্দ্রের ক্ষেত্রের দিকে ঢালু হয়ে নেমে যায়,- তবে তার মানসিক ভাগটির অংশ বৃদ্ধি পায় বাস্তব অংশের তুলনায়। ফলে ধারকের জীবন হয়- বাস্তবতা বর্জিত এবং কল্পনা ও চিন্তার অতলে সে হাবুডুবু খায়। সেই সঙ্গে কোন দুঃখ, ব্যাথা, বেদনা সহ্য করতে পারেনা, সে হয় অতিরিক্ত সংবেদনশীল। এদের হাতে যদি মধ্যমাঙ্গুলির নীচের অংশে শনির ক্ষেত্র উঁচু হয়- তাহলে তাদের মধ্যে একদিকে আসে অত্যন্ত জেদীভাব, অন্যদিকে ভয়ঙ্কর হতাশারভাব। অনেক সময় তাদের এই অতিরিক্ত হতাশা থেকে এইরূপ মানসিক প্রবনতা আসতে পারে যে,- দুঃখভরা পৃথিবীটাকে তারা তাদের বাসস্থান হিসেবে আর মেনে নিতে পারেনা। ফলে আত্মহত্যাকেই শ্রেয় মনে করে করুন পরিণতির দিকে এগিয়ে যায়। নীচের চিত্রে লাল রংয়ে অঙ্কিত রেখাটি সেইরূপ শিরোরেখার একটি কাছাকাছি উদাহরন।
তাইবলে কেউ যেন মনে না করেন যে, হুবহু এইরূপ কারো হাতে পাওয়া গেলেই সে আত্মহত্যাকারী হবে। কেননা, শিরোরেখা চন্দ্রের ক্ষেত্রের দিকে নেমে এলেও চন্দ্রের ক্ষেত্রটি যদি উন্নত হয়, ও শনির চেয়ে তর্জনীর নীচে বৃহস্পতির ক্ষেত্র উচ্চ এবং সুস্পষ্ট ও সুগঠিত হয়,- তাহলে তাদের বিচার-বুদ্ধি ভাল হওয়ায় বিপদে বা দুঃখে অত্যন্ত ম্রিয়মান হলেও জীবনের জুয়া খেলায় সহজে হার মানতে চায়না। তাই তারা সাধারনত আত্মহত্যার শিকার হয়না।
পরিশেষে বলছি, আত্মহত্যাকারীরা অনেক পূর্ব লক্ষন রেখে যায়, যেমন- তারা খুব চুপচাপ থাকে, অনেকে আগের তুলনায় ভাল হয়ে যায় ইত্যাদি। রেখে যায় অনেক কারনও, যেমন- বিষাদময় পারিবারিক পরিবেশ, মানসিক বা শারিরীক যাতনা ইত্যাদি। রেখে যায় আত্মহত্যায় আগ্রহী হওয়ার মত কিছু পরিবেশ-পরিস্খিতি, ব্লু হোয়েল গেমের পরিণতিও আমি মনে করি তেমনি একটি। আমরা একটু সচেতন হলে রক্ষা করতে পারি অনেক জীবন। পোস্টটিকে জনসচেতনতা মূলক পোস্ট হিসেবে স্টিকি করা যেতে পারে এবং সেই সাথে বেশি বেশি শেয়ার করে জনগনকে সচেতন করা আপনাদেরও নৈতিক দায়িত্ব বলে মনে করি।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০১
শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: আমার সাইটে গিয়ে পড়ুন, বুঝতে পাবেন।
https://shahidmridha.wordpress.com
২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: বালি দিয়ে ঢেকে দিতে চাই গুপ্তধন।
বয়ে নিতে চাই ভালোবাসার মানুষের কন্ঠস্বর।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০২
শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: কিছুই বুঝলাম না।
৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: এগুলো আমি বিশ্বাস করিনা।
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৪
শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: সেটি আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার। আপনিও ভাল থাকুন। আপনাকেও ধন্যবাদ।
৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৫৯
অনিক_আহমেদ বলেছেন: আমি কাকতালীয়তে বিশ্বাসী নই। তবে চিত্রের মত আমার হাতেও একটা রেখা দেখা যাচ্ছে। আমি বিজ্ঞানে বিশ্বাসী। তাই হাতের রেখায় কিছুই যায় আসে না.....। নাহলে বুঝতাম শনি আসন্ন!
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৬
শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: তা বিজ্ঞান আপনার রেখা সম্পর্কে কি বলল?
৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:২১
নাঈম ফয়সাল নয়ন বলেছেন: হুবহু এই রেখার একজন দাদু ছিল আমাদের। সে কিন্তু ১১০ বছর পর আমরা গেছেন। আসলে এই ব্যাপার টা তে বিশ্বাস করা শিরক। কারণ আল্লাহ স্পষ্ট করে বলেছেনঃ
“অদৃশ্যের কুঞ্জি তাঁহারই নিকট রহিয়াছে, তিনি ব্যতীত কেহ জানে না।” [সূরা আন-আনআমঃ ৫৯]
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৮
শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: হাতের রেখা অদৃশ্য কিছু নয়।
৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:২৩
নাঈম ফয়সাল নয়ন বলেছেন: দুঃখিত!!! ১১০ বছর পর মারা গেছেন।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১২
শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: না পড়েই খুব দ্রুত মন্তব্য করছেন বলে “মারা” না হয়ে “আমরা” হয়েছে। তার জন্য দুঃখ প্রকাশ না করলেও আমরা বুঝতে পেরেছি।
৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৮
নতুন বলেছেন: এস্ট্রলজি পুরাই ভুয়া একটা বিষয়।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬
শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: পুড়া এস্ট্রলজিই পড়ে ফেলেছেন? তা এখন আমার পোস্টের পড়ে পড়লেন? নাকি আমার আগেই পড়েছেন? জানালে খুশি হতাম।
৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৫০
শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: যারা নেতিবাচক মন্তব্য করছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলছি,- কোনবিদ্যা না জেনে না শিখে তা সঠিক না কি বেঠিক এমন সিদ্ধান্ত কি যৌক্তিক?
৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০০
নতুন বলেছেন: সরি যদি কস্ট পেয়ে থাকেন।
কিন্তু এস্ট্রলজি পুরাই সুডোসায়ােন্স এর কোন বিজ্ঞানিক ভিক্তি নেই।
আপনি যদি বিশ্বাস করেন যে এটা সঠিক তবে বলবো এই বিষয়ে পড়াশুনা করুন। এস্ট্রলজি যে কাজ করেনা সেটার পক্ষে অনেক প্রমান আছে। নেটেই খুজে দেখতে পারেন।
এস্ট্রলজির পক্ষে আপনারা বলবেন যে এটা বিজ্ঞান সম্মত.... কিন্তু এর পক্ষে শুধুই মিথ, কাহিনি আর গল্পই রেফারেন্স হিসেবে সবাই ব্যবহার করে।
বৈজ্ঞানিক প্রমান নাই এস্ট্রলজি কোন বিষয়েই। তাই এটা ভুয়া বলেছি।
যদি এই বিষয়ে আরো আলোচনা করতে চান তবে চেস্টা করবো এই বিষয়ে বিভিন্ন সময়ে এই নিয়ে বিভিন্ন দেশে কি আলোচনা হয়েছে তা নিয়ে আলোচনা করতে।
১০| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৮
নতুন বলেছেন: https://www.youtube.com/watch?v=dlMiKrwCRQ0
ছোট্ট একটা ভিডিও দেখেন...
১১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১
শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: ব্লগে আমার পরিচয়ের নিম্নোক্ত লেখাটি বোধহয় আপনার চোখ এড়িয়ে গেছে-
এশীয়ান এস্ট্রলজার্স কংগ্রেস এবং বাংলাদেশ ন্যাশনাল এস্ট্রলজার্স ফেডারেশনের পক্ষে তৎকালীন (১মার্চ ১৯৯২) জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয়নেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক স্বাক্ষরিত “জ্যোতিষরত্ন” উপাধির সনদপত্র প্রাপ্ত ৪২ বছরের অভিজ্ঞ।
আমার সম্পর্কে আরও জানতে- https://shahidmridha.wordpress.com
১২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৯
নাঈম ০০৯ বলেছেন: ইদানিং ব্লু হোয়েল গেমের পরিনতিতে বিশ্বব্যাপী বহু লোকের আত্মহত্যার কথা জানা যায়, যাদের মধ্যে বাংলাদেশেরও দুজন কিশোর-কিশোরীর করুন মৃত্যু আমাদেরকে মর্মাহত করে! অনেক অভিভাবকের উদ্বেগের কথা বিভিন্ন মিডিয়া এবং সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে উঠে আসে।[/sb
আপনার এই কথার সাথে একমত হতে পারলাম না । বাংলাদেশে এখনো পর্যন্ত কেউ ব্লু হোয়েল গেমটি খেলে নি আর তাহলে
গেম খেলে আত্মহত্যা বিষয়টি নিতান্তই গুজব । জমুনা টিভির ব্লু হোয়েল গেম টি নিয়ে করা ইনভেষ্টিগেশন্টি দেখলে আশা করি আপনি বুঝতে পারবেন । ব্লু হোয়েল - Investigation 360 Degree EP160 - Blue Whale
১৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩২
নতুন বলেছেন: শহিদুল ভাই শেখার শেষ নাই। যদি আমার মন্তব্যের জবাব দিতেন তবে আমার বুঝতে সহজ হতো যে আপনি জবাব দিয়েছেন।
ভাই... আপনার সনদ কিন্তু এস্ট্রলজিকে বৈজ্ঞানিক ভিক্তি দিতে পারবে না।
আপনি যেহেতু এই বিষয়ে পড়াশুনা করেছেন তাই বলেন যে জ্যোতিষি বিষয়ে কোন বিষয়ে এখনো কোন বৈজ্ঞানিক প্রমান আছে?
আপনারা পড়ে আছেন আগের কিছু বইপত্র নিয়ে। এখন মানুষ মঙ্গলগ্রহের নামে পাথর পড়ে না। এখন মানুষ মঙ্গলে বসবাসের জন্য পরিকল্পনা করে।
শনি গ্রহে ক্যাসিনি সেটেলাইট পাথায়...
আপনি ব্লু হোয়েল গেমের বিষয় টেনে এনে আপনার জোতিষি জ্ঞান বিতরন করছেন এখানে...
কিন্তু আপনার এই ব্লু হোয়েল গেমের সম্পকেই কোন আইডিআই নাই। থাকলে বুঝতেন যে বাংলাদেশে যেটা চলছে সেটা গুজব.....
তেমনি জোতিসিরা মানুষের সরলতার সুযোগ নিয়ে মানুষের কাছে কিছু পাথর বেচার ধান্দা করে।
আপনার যদি প্রমান থাকে তবে আসুন আলোচনা করি এস্ট্রলজি সম্পকে।
১৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:২৭
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: হাতি, ঘোড়া গেল তল...
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:২১
শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: মশা বলে কত জল।
১৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৩১
শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: সত্যিই বলেছেন ব্লু হোয়েল গেম সম্পর্কে আমার তেমন ধারনা নেই, যতটুকু মিডিয়ার মাধ্যমে জেনেছি। আর আমি বলেছি হস্তরেখাবিদ্যা সম্পর্কে, আপনিতো ভাই হস্তরেখাবিদ্যাকে জ্যোতিষবিদ্যা বলে ধারনা করছেন। আগে এ সম্পর্কে ভালভাবে জানুন, তারপর তর্ক করুন। যিনি না জেনেই তর্ক করেন তার সাথে তর্ক করার সার্থকতা কোথায়? তা ছাড়া আমার অত সময়ও নেই ভাই।
১৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৪৩
কালীদাস বলেছেন:
১৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৫৯
প্রবাসী দেশী বলেছেন:
১৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:১৫
প্রবাসী দেশী বলেছেন: "Every mens fate we have fastened on his own neck " - : surah boni-israil.
১৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৩২
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: হস্তরেখা বিদ্যা আর জ্যোতিষ বিদ্যার তফাত কী? আপনি ৪২ বছরের অভিজ্ঞ? অবাক হইলাম ভাই
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৫
শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: হস্তরেখাবিদ্যা মানুষের হাতের রেখা নিয়ে কথা বলে, আর জ্যোতিষবিদ্যা তার জন্মতারিখ নিয়ে কথা বলে। যারা এই সাধারন ব্যাপারটিও বুঝেনা তারা অনর্থক এ বিষয়ে তর্ক করেন।
২০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৪৯
নতুন বলেছেন: astrology , palmistry সবই একই ভিক্তির উপরেই টিকে আছে।
মানুষের অজ্ঞতাকে পুজি করে গ্রহ নক্ষত্রের নাম বলে আর হাতের রেখায় কি আছে সেটা বলে টাকা কামানোর ধান্দা।
মানুষ ছাড়াও অন্য কয়েক প্রানীর হাতের রেখা আছে!!! তাদের হাতের রেখাও কি এতো কিছু বলে?
আগের মন্তব্যে প্রমানের বিষয়ে আলোচনা করতে চেয়েছিলাম.... জ্যতি`বিদ্যা আর হস্তরেখার বিষয়ে কোন বৈজ্ঞানিক প্রমান আছে?
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩২
শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: ভাই (দুঃখিত! আপনার লিঙ্গ, জাতি, গোত্র কোন পরিচয়ই প্রকাশ করেননি যদিও।) আপনিতো এ বিষয়ে পড়াশুনা করেননি আপনিতো শুধু শুধু আক্রমনাত্মক তর্ক করতে চাচ্ছেন। আপনি আপনার ব্যক্তিগত মতামত দিতে পারেন। আপনি এ বিদ্যা বিশ্বাস করেন না কিংবা মানেন না বলতে পারেন।
সবিনয়ে বলছি, এটি আমার টাকা কামানোর রাস্তা নয় ভাই। আল্লাহর রহমতে আমার টাকা কামানোর অন্য রাস্তা আল্লাহপাক দয়া করে দিয়েছেন। আমি শুধু আপনাদের মত যারা ভুল বুঝছে, তাদেরকেই বুঝাতে চাই যে, এ বিদ্যা মানব কল্যান করে। আপনি সহ অন্যান্যদের উদ্দেশ্যে বলছি ভাই অনুগ্রহ করে আমার নিচের লিঙ্কে গিয়ে দেখুন আপনাদের জবাব পাবেন।
https://shahidmridha.wordpress.com
২১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৮
টারজান০০০০৭ বলেছেন: ২০০ % ধান্দাবাজি ! ব্লগে আইসা বিজ্ঞাপন না দিয়া গুলিস্থানে লিফলেট দিলে ভালো হয় !
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৬
শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: গুলিস্তানে কি আপনাকে পেতাম?
২২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০০
নতুন বলেছেন:
ভাইজান এই হাতের সম্পকে হস্তরেখা বিদ্যা কি বলে? এর ভাগ্যে কি আছে? আর এর কি পাথর লাগবে উন্নতি করতে?
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৮
শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: হস্তরেখাবিদ্যা মানুষের হাতের রেখা নিয়ে কথা বলে।
২৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১১
নতুন বলেছেন: হাতের রেখা যদি কথা বলে তবে সব হাতের রেখাই কথা বলার কথা তাইনা?
আমি আপনার সম্পকে জানি না তাই আপনার কথা বলিনাই যে আপনি ধান্দা করছেন।
কিন্তু আপনি একটা অবৈজ্ঞানিক বিষয়কে নিয়ে কথা বলছেন।
এখন পযন্ত কোন প্রমানের কথা বলেন নাই আপনি।
২৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫২
শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: না। হস্তরেখাবিদ্যা মানুষের হাতের রেখা নিয়ে কথা বলে।
যার সত্যতার প্রমান প্রতিটি হস্তধারী ব্যক্তিই দেয়, এমনকি আপনি নিজেও দিবেন, তাকে আপনি অবৈজ্ঞানিক বলতে পারেন।
এই বিজ্ঞানের পরীক্ষা ল্যাবরেটরীতে হয়না, হয় মানুষের জীবনে, তাই প্রমানও দেয় মানুষেই। আমার ৪২ বছরের চর্চ্চার জীবনে অগনিত প্রমান আমি পেয়েছি। অন্যে প্রমান দিলেতো আপনার বিশ্বাস হবেনা, আমি চ্যালেন্জ করে বলতে পারি, আপনার পরিবার থেকেই আমি প্রমান দিতে পারি।
সবশেষে বলছি, এ লাইনে অনেক প্রতারক বাটপার হয়ত দেখেছেন, প্রকৃত বিদ্যা জানা কারও সাথে হয়তো এখনও আপনার দেখাই হয়নি।
২৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:০০
নতুন বলেছেন: দুনিয়াতে সকল দেশেই এই বিদ্যার কথা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে এবং উন্নত দেশে এই বিদ্যার কথা এখন খুবই কম মানুষ বিশ্বাস করে।
প্রকৃত বিদ্যা কিভাবেে জানবেন? এটাকি গুপ্ত বিদ্যা নাকি আপনি শিখতে পারেন।
বিজ্ঞান সবাই শিখতে পারে কারন এটা সত্য এবং প্রমানিত তাই ... এতে লুকোচুরি নাই।
কিন্তু হস্তরেখা বা গ্রহনক্ষত্রর কথা বলা মানুষকে ধোকা দেওয়াই সার।
২৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৪
শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: দুনিয়ার সকল মানুষকে নিয়ে গবেষনা করে জেনেছেন “উন্নত দেশে এই বিদ্যার কথা এখন খুবই কম মানুষ বিশ্বাস করে।” আপনার জানা ভুল তা আপনি সারা দুনিয়ার মিডিয়ার দিকে তাকালেই বুঝতে পারবেন। বরং সারা দুনিয়া এটিকে মানবকল্যানকরবিদ্যা হিসেবেই মেনে চলে, গোঁড়ামী যে টুকু আছে তা আমাদের দেশে। এটিও সবাই শিখতে পারে, আপনিও চেষ্টা করলে পারবেন।
আমার লিঙ্কে- https://shahidmridha.wordpress.com গিয়ে সাবস্ক্রাইবার হোন, একসময় আপনিও শিখে যাইবেন। তখন বুঝতে পারবেন- এই বিদ্যা যে ধোঁকাবাজি নয়, কোন ব্যক্তি হয়তো আপনাকে ধোঁকা দিয়েছে।
২৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৭
নতুন বলেছেন: মানুষ সচেতন হচ্ছে এবং এখন অনেক কম জনগনই আছে যারা পাথরের আংটি পড়ে এবং জোতিশীর কথা বিশ্বাস করে।
আস্তে আস্তে কুসংস্কার কমে যাবে।
আলো আসবেই
ভালো থাকবেন।
২৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১
শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: কত মানুষ জ্যোতিষীর কথা বিশ্বাস করে রত্নপাথরের আংটি পড়ে তা আপনি টেলিভিশনের পর্দায় খেয়াল করলেও পাবেন। দেশ-বিদেশের নেতা-নেত্রী থেকে শুরু করে অভিনেতা-অভিনেত্রী এবং সাধারন জনগন থেকে শুরু করে অসাধারন ব্যক্তিবর্গ সহ প্রায় সকল শ্রেনীর মানুষের হাতেই রত্নপাথর চোখে পড়বে।
আর যত কুসংস্কার কমে যাবে ততই মানুষ বুঝতে পারবে যে হস্তরেখাবিদ্যা মানুষের কল্যান করে। আমিও বিশ্বাস করি আলো আসবেই, সেদিন আপনারাও বুঝতে পারবেন ধোঁকাবাজি আর হস্তরেখাবিদ্যার মধ্যে পার্থক্য। সবাই ভাল থাকবেন।
২৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৫
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: স্টিকি পোস্টের ৯৭ নম্বর মন্তব্যের প্রতি আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
৩০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৮
শহিদুল ইসলাম মৃধা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৩১| ২০ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:২১
কাইকর বলেছেন: এগুলো আমি বিশ্বাস করিনা। তারপরেও, লিখেছেন হয়তোবা হতেও পারে। আমি ছোটখাটো গল্পকার। যদি সময় পান তাহলে আমার ব্লগে গিয়ে ঘুরে আসবেন। ব্লগিং জগতে নতুন পা রেখেছি। সমালোচনা করবেন। ধন্যবাদ ও ভালোবাসা রইলো।
৩২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১০:২৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: হস্তরেখাবিদ্যা কিংবা জ্যোতিষ শাস্ত্র, কোনটাতেই আমার বিশ্বাস নেই। তবে আপনি একটা সৎ উদ্দেশ্য এবং জনহিতকর আকাঙ্ক্ষা থেকে এ পোস্টটি লিখেছেন বলে মনে হচ্ছে। সেজন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৪১
সাইফুর রহমান খান বলেছেন: বুঝিনা ভাই